![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলা আলোচক Sheikh Motiur Rahman Madani
উনি কেমন। উনার বক্তব্ব শুনা যায় নাকি । উনার কিছু বক্তব্ব আমি শুনেছি
কিন্তু বুঝতেছিনা উনি কেমন
কিছুদিন আগে তিনি বাংলাদেশের একজন বক্তার বিরদিতা করে কিছু vedio বের করছেন
১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১০:১৯
কস্ট বলেছেন: আমার কাছেও মনে হচ্ছে
২| ১৭ ই মে, ২০১২ রাত ৯:৪৭
নিঃসঙ্গ পথিক.. বলেছেন: তার বক্তব্যে বিভিন্ন মাযহাব অনুসারীদের গালাগালি করা ছাড়া আর কিছুই পাবেন না। আমি ইউট্উবে অনেকগুলো বক্তব্যই শুনেছি।
ইসলামীক স্কলারদের বক্তব্য শোনার ব্যাপারে আমি একটা নীতি মেনে চলি। তা হল, তাদের বক্তব্য কী শালীন ভাষায় হচ্ছে, তারা কী বিভ্রান্তিমুলক আলোচনা করেন নাকি মানুষকে ধর্মের বিষয় শিক্ষা দিচ্ছেন।
মতিউর রহমান সাহেবের বক্তব্যে শালীনতার প্রচুর ঘাটতি রয়েছে, যা কিনা একজন আলেমের মুখে শোভা পায় না।
নবী (সাঃ) কখনোও অশোভন কথা কিংবা প্রতিপক্ষকে হেয় ও কটাক্ষ করে কথা বলতেন না। অথচ আজ একশ্রেণীর স্বল্পশিক্ষিত লোক টুপি-দাড়ির ধর্মীয় লেবাসের আড়ালে মুসলামনদের মধ্যে বিভেদ ও অনৈক্য ছড়ানোর মিশনে লিপ্ত রয়েছে।
১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১০:২০
কস্ট বলেছেন: একমত তবে তিনি কিছু নিয়ম পালন করেন
৩| ১৭ ই মে, ২০১২ রাত ৯:৫১
হাবিবুল্লাহ বলেছেন: উনার বক্তব্য শুনে যা মনে হয়েছে উনি সংশোধনের নিয়তে নয় বরং মুসলিম উম্মাহকে বিভক্ত করার উদ্দেশ্যেই বক্তব্য রাখেন। উনার বক্তব্য ব্যাঙ্গাত্মক এবং উস্কানি মূলক। উপমহাদেশের সিব বড় বড় আলেমদেরকে উনি কাফের আর মুশরেক বলেছেন। উনি আহলে হাদিসের এক গ্রুপের পক্ষে সউদি আরবে বসে বেতন নিয়ে প্রচারণ চালিয়ে থাকেন। উনার বক্তব্য গুলোতে কি ভুল আছে তা বুঝার জন্য ভাল আলেম হওয়া দরকার। তাই সাধারণ মানুষ উনার বক্তব্য না শুনাই ভাল।
১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১০:২১
কস্ট বলেছেন: হুম
৪| ১৭ ই মে, ২০১২ রাত ৯:৫৯
_শাহরিয়ার_ বলেছেন: আমাদের সমস্যাগুলো তুলে ধরার জন্য এখন উনাকে অনেকই দেখতে পারেন না । আর উনি যেই লেকচারগুলো দিয়েছেন তা এমন সব মানুষের সামনে দিয়েছেন যারা হয়তো খুব বেশি শিক্ষিত না । এইজন্য হয়তো বুঝানো জন্য দেয়া লেকচার আমাদের কাছে একটু অন্য রকম লাগে । আশাকরি লেকাচার শুনবেন . তারপর নিজে একটু যাচাই করবেন । কুরআন , হাদিস বাংলা বই এখন প্রায় সহজেই পাওয়া যায় । কারও কথায় নয় নিজে জেনে বুঝে তারপর সিদ্ধান্ত নিন । আল্লাহ'তালা আমাদের সবাই কে একটু হলেও বোঝার তৌফিক দিয়েছেন আশাকরি । আল্লাহ'তালা আমাদের সবাইকে সঠিক এবং সরল পথে থাকার তৌফিক দান করুন । আমিন
এই লিংকে উনার দেয়া অনেক লেকচার পাবেন মতিউর রহমান মাদানী লেকচার সমগ্র
১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১০:২২
কস্ট বলেছেন: আপনার মতামত টা সঠিক মনে হচ্চে
৫| ১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১০:০৯
ইমদাদুল ইসলাম বলেছেন: মন্জুরুল আলম বলেছেন: ভাই আমি দীর্ঘদিন ধরে উনার ইউটিউবে থাকা বত্তব্যগুলা শুনেছি.....
আমি ও আমার এক বন্ধু উনার নাম দিছিলাম 'কোপাকুপি' হুজুর কারন উনি তথ্যউপাত্ত দিয়েই অন্যদের ছিলে দিতেন......উনার বক্তব্য শুনতে পারেন...ভালই... কিন্তুক অনেক কট্টরপন্থী..অনেকটা ওহাবী ঘরানার কথাবার্তা.....
তিনি কাট্টা ওহাবী! তাই তার ওয়াজ শোনা হারাম!
১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১০:২৫
কস্ট বলেছেন: আসলে আমরা সাধারণ লুকরা মাইঙ্কা চিপায়
৬| ১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১০:১১
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ইসলাম শিখতে হলে ওনার লেকচার শুনতে পারেন। তবে ওনার লেকচারের সাথে কিছু অপছন্দনীয় অংশ থাকবে সেটাই স্বাভাবিক। আপনি সেটুকু বুঝে বর্জন করলেই হবে। কোরআন এবং হাদিসের শক্তিশালী রিফারেন্স দিয়ে যেসব কথা বলে সেগুলো মানতে তো অসুবিধা নেই। আমি সবার কথাই শুনি, আর নিজে মধ্যম পন্থা অবলম্বন করি। কেউ দুর্বল হাদিসের উপর আমল করছে বলে তাকে কাফির/মুশরিক বলতে রাজী নই, বলাও ঠিক না। ইসলামের আসল রুপ কোরআন শরীফে, কোন কিছু বুঝতে সমস্যা হলে বেস্ট হলো কোরআনের তাফসির পড়া।
১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১০:২৩
কস্ট বলেছেন: আসলে আমরা সাধারণ লুকরা মাইঙ্কা চিপায়
৭| ১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১০:২৯
অতলঅর্ণব বলেছেন: বিশ্ববিখ্যাত মদীনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন, যেখানকার আলেমরা সারা বিশ্বে সমাদৃত। কোরআন হাদীস নিয়ে কথা বলেন। খুবই চমৎকার বক্তা। সব কিছু দলিল প্রমাণ সহ ব্যাখ্যা করে বলেন।
যদি কোরান হাদিসকে সবার উপরে স্থান দেয়ার মানসিকতা থাকে তাহলে অবশ্যই শুনে দেখবেন।
১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১০:৩০
কস্ট বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১০:৪৬
শরীফ মহিউদ্দীন বলেছেন: সমস্যা হলো ওনি একজন সৌদি দালাল। যিনি সৌদি আরবের বর্ত্মান সরকার কে একমাত্র ইসলামী সরকার বলেন।
প্রমান চান শুনে দেখেন
এবার দেখেন যেসব প্রিন্সের গুনগান মাদারী করলেন তাদের বেলী ড্যান্স
আসা করি আর কিছু বলার দরকার নাই
১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১০:৫৩
কস্ট বলেছেন: ভাই সৌদি প্রিন্স খারাফ হতে পারে কিন্তু আলেমরা ট খারাফ না
যাই হউক তবে ...............
৯| ১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১১:১১
শরীফ মহিউদ্দীন বলেছেন: তবে টবে নাই। দালাল থেকে সাবধান। আমরা একমাত্র কামলে ওয়ালা তরানে ওয়ালা মদীনা ওয়ালা মুহাম্মদ (দঃ) এর দালাল। দুনিয়ার আর কারো না।
যেসকল আলেম কোন জালেম রাষ্ট্রপ্রধানের প্রসংশা করে বুঝতে হবে সে আলেম না ভন্ড। আল্লাহ আমাদের এইস্কল দালাল প্রতারক থেকে হিফাযত করুক। আমিন
১০| ১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১১:৫০
মাহমুদডবি বলেছেন: ভাই ঢাকার হাতেমবাগ জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা শেখ জসিমউদ্দিন রাহমানির জুমার খুতবা শুনে দেখতে পারবেন ভালো লাগবে।
১১| ১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১১:৫৫
বোকা বন্ধু বলেছেন: আমার মতামত হচ্ছে, আপনি সব মতাদর্শী আলেমদের লেকচারই শুনুন। সবাই নিজ নিজ দৃষ্টি ভংগি থেকে কোর-আন হাদিস থেকে দলিল পেশ করে তুলে ধরেন। বিভিন্ন ভিউ থেকে একটা ব্যাপার বিশ্লেষণ করলে প্রকৃত চিত্র বুঝা যায়। এতে জ্ঞানের গভীরতা বাড়ে বলে আমার মনে হয়।
আমার মতের বিরূদ্ধে ও যে অন্য মত সহিহ হতে পারে, এটা বুঝতে সহজ হয় বলে আমি মনে করি। এতে গোমরাহী করে ।
কিন্তু তাদের থেকে প্রাপ্ত তথ্য এর উপর আমল বা প্রচার করার আগে সবারই উচিত দলিলটা কোর-আন হাদিস থেকে যাচাই করে নেওয়া। এ ক্ষেত্রে বড় বড় আলেমদের মতামত জেনে নিলে বিষয় গুলো বুঝতে সুবিধা হয় বলে আমার মনে হয়।
সবার ব্যাপারেই আমাদের ভাল ধারনা রাখা উচিত। কার মনে কি আছে সেটা তার ও আল্লাহ্র ব্যাপার। আমাদের দৃষ্টি তে কোন কাজ কোর-আন সুন্নাহ্ বিরূধী মনে হলে আমারা সংশোধনের জন্য দাওয়াত দিব। আমাদের ভুল হলে অন্য ভাইয়েরা আমাদের ভুল ধরিয়ে দিবেন।এভাবে বিভেধ কমে আসবে বলে আমার মনে হয়।
মুসলিম মুসলিম ভাই ভাই। এক জাতি, এক পরিচয় । আমরা মুসলিম
১২| ১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১১:৫৮
সবুজ সাথী বলেছেন: এইখানে যারা উনার বিপক্ষে গলা ফাটাচ্ছে তাদের আকীদা নিয়া উনার একটা বক্তব্য দিলাম।
১৩| ১৮ ই মে, ২০১২ রাত ১২:০৪
সবুজ সাথী বলেছেন: লেখক ভাইয়ের প্রতি অনুরোধ থাকল উনার বক্তব্য ভাল করে চিন্তা ভাবনা করার। উনাকে ওহাবী বলে গালি দিচ্ছে অনেকেই। কারা গালী দিচ্ছে উপরের বক্তব্য শুনলেই বুঝতে পারবেন আশা করি। কুরআন আর সহীহ হাদীসের বাইরে কোন ইসলাম নাই।
এটা ঠিক, আমাদের মত কম জানা লোকদের জন্য এটা বিভ্রান্তিকর। কিন্তু আমাদের জন্য ততটুকু জানা ফরজ বলে মনে করি, যতটুকু জানলে বাতিল ফেরকা থেকে বাচা যায়।
১৪| ১৮ ই মে, ২০১২ রাত ১২:৩২
বোকা বন্ধু বলেছেন: আমার উপরে মন্তব্যে একটা বানান ভুল আছে।
"এতে গোমরাহী কমে" হবে
১৫| ১৮ ই মে, ২০১২ রাত ১:৪৩
rasel246 বলেছেন: ভাই, আমি তার অনেক লেকচার শুনেছি, এই লোকের মাধ্যমে আমি একটি উপকার পেয়েছি তাহল কিছু বই-এর নাম, যা পড়ে আমি ইসলাম সম্বন্ধে অনেক কিছু জেনেছি(বই গুলো অবিতর্কিত, যেমন- তাফসির ইবন কাসির-কোরআনের ব্যাখ্যা হাদিস দ্বারা, আল বিদায়া ওয়ান নাহায়া- ইসলামের ইতিহাস, হাদিস-এর বই এবং এই গুলো আমি কিনেছি ও নেট থেকে pdf book ডাউনলোড করেছি)।তার একটি কথা আমার খুব ভাল লেগেছে তা হল প্রথমে কাওকে বা কোন দলকে অন্ধ অনুসরন না করে কোরআন ও হাদিস জ্ঞান অর্জন করা ।তাতে বুঝা যায় কে সঠিক বলছে বা কে ভুল বলছে। কারন আল্লাহ একটি বিধানই দিয়েছেন তা হল কোরআন এবং তা মানা ও পালন করার সহজ রাস্তা হল রাসুল(সাঃ)এর সুন্নত। যা রাসুল(সাঃ)এর ইন্তেকালের পর সাহাবীরা, তাবেঈন, তাবে-তাবেঈন ও ইমামগন সুন্দর ভাবে অনুসরন করে গেছেন। তাঁদের ইন্তেকালের পর এক শ্রেণীর লোক ইসলামের মধ্যে গ্যাপ সৃষ্টি করেছে এবং এত দলে বিভক্ত হয়েছে। অথচ যেখানে আল্লাহ কোরআন-কে রাসুল(সাঃ)ও তার সকল বান্দার জন্য একমাত্র জীবন বিধান হিসেবে মনোনীত করেছেন।এমন নয় যে আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সাঃ)ভিন্ন ভিন্ন আলেম বা বেক্তির জন্য ভিন্ন ভিন্ন নিয়ম বা পথ বলে গেছেন, সকলের জন্য একটাই।অথচ আমাদের আলেম বা বিভিন্ন দল (পীর(চরমনাই,সরসিনা,),হানাফি,শাফেই,হাম্বলি,শিয়া, জামাত ইসলামি, তাবলীগ জামাত,আহ্লে হাদিস ইত্যাদি) বিভিন্ন নিয়ম বা তরিকা বলছে যা আজ মুসলিম সমাজকে কনফিউজ করছে।তাই আমি কাওকে ফলো করছিনা যে পর্যন্ত না মোটামুটি ইসলামিক জ্ঞান অর্জন করছি। আল্লাহ আপনাকে ও আমাকে সঠিক পথে পরিচালিত হতে সাহায্য করুন ।
১৬| ১৮ ই মে, ২০১২ রাত ২:২৮
আবু উযাইর বলেছেন: ভাই, এমন একটা সময় ছিলো যখন মানুষ আলেম নামের কারো কথা শুনলেই তা 'সদা সত্য' বলেই মেনে নিত। ওয়াজের ভেতর বুজুর্গের নামে চালানো কল্প কাহিনী আর বানোয়াট কিচ্ছার পসরা সাজিয়ে তারা কোটি মানুষকে বিভ্রান্ত করলেও কারো বুঝার উপায় ছিলোনা, বরং সবাই বাহবা দিত। আস্তে আস্তে এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটেছে আল্লাহর ইচ্ছায়। মানুষ জেনেছে পীর বুজুর্গের কাহিনীই শুধু ইসলাম নয় বরং তা যদি এমন কাহিনী হয় যার কোন দলীল কুরআন সুন্নাহয় নেই তাহলে তা ধর্ম ব্যবসার প্রতারণা হিসাবেই চিহ্নিত হবে। যদি কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ধর্মকে নিয়ে ব্যবসা করে সম্পদ গড়ে তোলে, তাহলে তার ভুল আপনি মানুষের কাছে ধরিয়ে দিলে সে পাল্টা মানুষকে আপনার বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তুলবে এটাই স্বাভাবিক এবং এখন নানা ক্ষেত্রে এটাই চলছে।
ইসলামী বক্তার বক্তব্যের ভেতর যদি মিথ্যার অনুপ্রবেশ ঘটে তা শুধু গুনাহই নয়, বরং তা যে কোন সাধারণ মানুষকে পথভ্রষ্ট করে দিতে পারে। আর তাই ইসলামী যে কোন বক্তার ভুল মানুষের কাছে ধরিয়ে দেয়া শুধু উচিৎ নয়, বরং তা ওয়াজিব।
মতিউর রাহমান মাদানীর বেশ কিছু লেকচার আমি শুনেছি এবং তিনি কুরআন ও সুন্নাহর রেফারেন্স দিয়ে বক্তব্য দেবার চেষ্টা করেন বলেই পেয়েছি। যাদের সমালোচনা তিনি করেছেন তাদের লেখা বই থেকে পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ করে করে তিনি তাদের ভুলগুলো দেখিয়েছেন এবং আশ্চর্য হলেও সত্য যে, কিছু কিছু এত ভয়ংকর ব্যাপার যে ইসলামের নামে চলে আসছে তা হয়ত তার সে লেকচারগুলো না শুনলে জানতে পারতাম না।
তবে মতিউর রাহমান মাদানীও কি সঠিক কথা বলছে কিনা এজন্য আমাদের গাইড হলো কুরআন ও হাদীস, এবং এজন্য আমাদের নিজেদের স্টাডির কোন বিকল্প নেই। আজ আমাদের সামনেই মাতৃভাষায় কুরআনের ও সকল সহীহ হাদীসের অনুবাদ একটি মাত্র ক্লিক দূরে অবস্থান করছে।
কোন ইসলামী বক্তা তা সে ওহাবী, চরমোনাই, জামাতি, আটরশি, দেওয়ানবাগী, মতিউর মাদানী, আহলে হাদীস ইত্যাদি যে কোন দলেরই হোক না কেন, আমাদের দায়িত্ব হলো তাদের কথা শোনা আর তা সঠিক কিনা তা কুরআন এবংসহীহ হাদীসের রেফারেন্স সহ জেনে নেয়া এবং পাশাপাশি নিজের স্টাডি চালিয়ে যাওয়া। আমাদের জেনে রাখা উচিৎ হবে যে, যে হিদায়াত লাভের জন্য চেষ্টা করে আল্লাহ অবশ্যই তাকে পথ দেখাবেন। আমরা যদি এক পা এগোই আল্লাহ অতি অবশ্যই দু পা এগিয়ে আসবেন।
১৭| ১৮ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:২৭
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ইসলাম শিখতে চাইলে এনার ওয়াজ শুনতে পারেন। আমার অনেক ভালো লাগে, অনেক জ্ঞানী মানুষ। কামালউদ্দিন জাফরি।
Click This Link
মজার ওয়াজ শুনতে চাইলে জুবায়ের আহমেদ আনসারীর ওয়াজ শুনতে পারেন।
Click This Link
সবার ওয়াজ শুনবেন, শুধু মনে রাখবেন, একটি মতের সাথে ২/৩টি মত/পথ সঠিক হতে পারে। কোনটি ভাল কোনটি খারাপ আস্তে আস্তে বুঝবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মে, ২০১২ রাত ৯:৩৪
মন্জুরুল আলম বলেছেন: ভাই আমি দীর্ঘদিন ধরে উনার ইউটিউবে থাকা বত্তব্যগুলা শুনেছি.....
আমি ও আমার এক বন্ধু উনার নাম দিছিলাম 'কোপাকুপি' হুজুর কারন উনি তথ্যউপাত্ত দিয়েই অন্যদের ছিলে দিতেন......উনার বক্তব্য শুনতে পারেন...ভালই... কিন্তুক অনেক কট্টরপন্থী..অনেকটা ওহাবী ঘরানার কথাবার্তা.....