নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাসয়াত রহমান জিকো (Rashat Rahman Zico)

কিছু মানুষ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখে। কিছু মানুষ স্বপ্নটা সত্যি করার জন্য ঘুম থেকে জেগে উঠে। জীবন আপনার কাছে সেভাবেই ধরা দিবে আপনি যেরকম থাকবেন।

জিকসেস

লেখালেখির কোন অংশই লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবেনা (ব্লগ লিংক ফেসবুক শেয়ার করা যাবে)। বাক্য গঠন এবং বানান ভুল পাওয়া যাবে এ জন্য দুঃখিত। সেগুলো ধরিয়ে দিতে সাহায্য করলে সেগুলাকে ঠিক করে দেই। ফেসবুক - http://www.facebook.com/rrzico

জিকসেস › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফুটবল

২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৩৬

নাম মানুষকে বড় করেনা। মানুষই নামকে জাকাইয়া তুলে। কথাটা সত্যি। ম্যারাডোনা এর বাবা মা ম্যারাডোনা এর নাম কুদ্দুস রাখলে আজকে কুদ্দুস হত সর্বকালের সেরা ফুটবলার। হ্যান্ড অফ গডের মালিক হতেন কুদ্দুস। আর্জেন্টিনা এর বর্তমান কোচ এর নাম হত কুদ্দুস। পেলে এর নাম সামছু রাখলে, সামছু'ই তিনটা বিশ্বকাপ জিতা একমাত্র প্লেয়ার।



আমার বাবা মা আমার নাম রেখছিল জিকো। সাদা পেলের নাম ও ছিল জিকো। সম্রাট শাহজাহান এর পর যাদের যাদের নাম শাহজাহান রাখা হয়েছিল তারা কেউ সম্রাট হয় নায়। আমিও ফুটবলার হই নাই। কিন্তু হ্যা ফুটবলের প্রতি প্যাশন যেভাবেই হোক চলে এসেছিল।



আমার বয়স যখন ৬ তখন ১৯৯০ সালে ইটালি বিশ্বকাপ। উঠতে, বসতে, খাইতে, জাগতে, নাচতে, কুদতে তখন ম্যারাডোনা এর নাম। আমার জীবনে প্রথম খেলা দেখা আর্জেন্টিনা বনাম ব্রাজিল। ৬ বছর বয়সে খুব বেশি কিছু বুঝা সম্ভব না একমাত্র বল জালে প্রবেশ করলে গোল - এটা বোঝা ছাড়া। কিন্তু ঐ বয়সেও ক্যানিজিয়া এর গোল এর আগে আমি এটা চিন্তা করলাম বলটা চার জনের মাঝখান দিয়ে তার কাছে গেল কেমনে!! এই প্রথম বুঝতে পারলে কেন সবাই ম্যারাডোনা ম্যারাডোনা করে। অবশ্য ঐ খেলাটা পুরাটাই ছিল ব্রাজিল এর দখলে। খালি গোলটাই যে তারা দিতে পারেনায়। হাজার হোক ফুটবল তো গোলের খেলা।





১৯৯২ ইউরো তে জার্মানি যখন ফাইনাল ডেনমার্ক এর কাছে হারল পুরা এলাকায় খুশির রব। কারন ৯০ এর ফাইনাল এর কারনে কেউ জার্মানি কে দেখতে পারেনা। অথচ ডেনমার্ক নাকি ঐ টুর্নামেন্ট চান্স'ই পায়নায়। যুগোস্লাভিয়া তে যুদ্ধ। ওদের বদলে ডেনমার্ক। বিশ্বের সেরা গোল কিপার অবশ্য তখন ডেনমার্ক এর। (পিটার স্মাইকেল)



১৯৯৪ সালে এসে ব্রাজিল চ্যাম্পিয়ান হল। এই প্রথম বিশ্বকাপ এর সব গুলা খেলা দেখলাম (এরপর আর মিস ও নাই)। সৌদি আরব এর অবিশ্বাস্য গোল (সাইদ ওয়ার ওয়াইন) বেলজিয়াম এর সাথে। বেলজিয়াম রেফারি এর কারনে হেরে গেল জার্মানি এর কাছে। রাশিয়া এর ওলেগ সালেঙ্কো ক্যামেরুন এর সাথে একাই ৫ গোল দিল। কলম্বিয়া এর আন্দ্রে এস্কোবার আত্মঘাতি গোল দিল বিনিময়ে তার জীবনটাই দিতে হল। (পৃথিবীতে ন্যায় বিচার বলে কিছু নাই। এস্কোবার হত্যাকারী ২০০৫ সালে ছাড়া পায় জেল থেকে। এখন স্বাভাবিক জীবন যাপন করছে)। আর্জেন্টিনা রুমানিয়া এর কাছে বাদ পরল। বুলগেরিয়া বাদ করে দিল জার্মানি কে। তবে ফাইনালটা খুবি বোরিং। ফাইনাল-এই যদি গোল না দেয় তাহলে আর হয় কিভাবে!! ব্যাজ্জিও টাই-ব্রেকার মিস করল, ব্রাজিল এর একটা শট তখনও বাকি, সেটার আর প্রয়োজন হল না। এর মধ্যেও হল্যান্ড ব্রাজিল কোয়ার্টার ফাইনালটা ভাল ছিল। রোমারিও বেবেটো এর গোল-এ ব্রাজিল ২-০ তে এগিয়ে, হটাত বার্গক্যাম্প এবং আরেকজন এর গোলে ২-২ হয়ে গেল। পরে ব্রাঙ্কো এর গোলে জিতল। ব্রাজিল এর ক্যাপ্টেন ছিল রাই। যে রাশিয়া এর সাথে গোল দিয়েই ইঞ্জুরিতে পড়ে দেশে চলে যায়। পরে ক্যাপ্টেন হয় ডুঙ্গা। একটা খুব মজার ব্যাপার হল ২০০২ এও একই ঘটনা ঘটে। এমারসন ছিল ক্যাপ্টেন। পরে কাফু হয়। ওইবারও ব্রাজিল বিশ্বকাপ জিতে।



১৯৯৬ সালের অলিম্পিক ফুটবল ছিল দেখার মত। নাইজেরিয়া চ্যাম্পিয়ান হয়। সেমিফাইনাল এ হারায় ব্রাজিল কে। এক সময় ৩-১ গোলে পিছায় ছিল নাইজেরিয়া এর মধ্যে আবার পেনালটিও মিস করে। পরে অবিশ্বাস্য ভাবে ৪-৩ গোলে জিতে। (ব্রাজিল কখন ও আফ্রিকা এর কারো কাছে হারেনায় এটা সত্যি না, অবশ্য অলিম্পিক আন্ডার-২৩ টুর্নামেন্ট)। ফাইনালেও নাইজেরিয়া আর্জেন্টিনা এর সাথে ২-১ গোলে পিছিয়ে থেকে ৩-২ তে জিতে নেয়।



১৯৯৮ এর বিশ্বকাপ দেখলাম। গ্রুপ পর্যায়ের ম্যাচ এ যখন জিদান সৌদি আরব এর একজন এর জার্সি টেনে ছিড়ে লাল কার্ড পেল তখন ও বুঝিনাই যে এটা সেই জুভেন্টাস এর জিদান। তারপর জিদান স্বরুপে ফিরল সেমিফাইনাল এ। ডেভর সুকারের গোলে ক্রোয়েশিয়া তখন ১-০ তে এগিয়ে। লিলিয়ান থুরাম যে জীবনে এর আগে কিংবা এর পরে কখনও গোল দেয় নায়, জিদান তাকে দিয়েই দুইটা গোল দেওয়াইলো। কারন ট্রেজেগে আর পেটিট তখন পুরাই করা মার্কিং এ। লিজারাজু ও বল পাচ্ছেনা। ব্যাস, থুরাম এর ঐ দুই গোলে ফ্রান্স গেল ফাইনাল এ। জিদান ফাইনাল এ কি করল সেটা মনে হয় না বলার দরকার আছে। জ্যামাইকার কোচ আর্জেন্টিনা এর বিপক্ষে মাঠে নামার আগে বলেছিল আর্জেন্টিনা (আর্জেন্টিয়ান কোচ ই ছিল) কে হারানোর গোপন রহস্য নাকি সে জেনে গিয়েছে। এরপরেও ৫-০ গোল এ হারল। বাতিস্তুতা ৩ টা, শূন্য ভেক্টর ওর্তেগা ২ টা। ফিজিক্স এর নাল ভেক্টর কি জিনিস এটা ওর্তেগা কে দেখে শিখেছিলাম। একটা নির্দিষ্ট জায়গা থেকে বলটা নিয়ে সবাইকে কাটিয়ে আবার ঐ জায়গায় এসে বলটা হারিয়ে ফেলা। লব্ধি ভেক্টর জিরো। ভয় হইতেসে রবিনহো আবার এইতা শুরু না করে।





১৯৯৯ সালে আমি সব থেকে অবিশ্বাস্য একটা খেলা দেখলাম। আমার প্রথম চ্যাম্পিয়ান্স লীগ ফাইনাল। বায়ার্ন মিউনিখ আর ম্যান ইউ। ৯০ মিনিট পর্যন্ত মিউনিখ ১-০ গোলে এগিয়ে। ইঞ্জুরি টাইম এ ম্যান ইউ এর ২ গোল। অবিশ্বাস্য। এরপর থেকে চ্যাম্পিয়ান্স লীগ ফাইনাল আর কোন বাদ দেই নাই।



২০০২ এ ব্রাজিল এর তখন কি খারাপ অবস্থা সেটা কেউ মনে রেখেছে কিনা জানিনা। বিশ্বকাপ খেলতে আসার আগে ব্রাজিল হন্ডুরাস এর সাথেও তখন একটা খেলা হারল। রোমারিও কে টিম এ নেওয়ার জন্য স্কোলারি কে হত্যার হুমকি দেওয়া হল। আসল ভাঙ্গাচুরা ব্রাজিল। আর্জান্টিনা আর ফ্রান্স ফাইনাল হবে এটা মোটামুটি সবাই লিখে দিল, বিশ্বকাপ এ অন্য দল গুলা কেন যে খেলতে আসছে কেউ কোন কারন খুঁজে পেল না।। পেলেও তাই বলল (পেলের কোনো কথাই অবশ্য কখনও ঠিক হয় না)। আর্জেন্টিনা আর ফ্রান্স ফার্স্ট রাউন্ডেই বাদ। ব্রাজিল কোন খেলা ড্র ও করেনায়। সব গুলা সরাসরি জিতল। রোনাল্ডো ফর্ম এ ছিল প্রতি খেলায় গোল দেয়। কাজেই ব্রাজিল ও জিততেই লাগল।



২০০৩ এ এইচ এস সি পরিক্ষা যেদিন শুরু হবে (দুপুর ২ টায়) তার আগের দিন রাতে জুভেন্টাস আর এসি মিলান এর ফাইনাল। চুপচাপ ড্রইং রুম এ খেলা দেখলাম। এক্সট্রা টাইম এর সময় আম্মা এসে হাজির। রাম ঝাড়ি দিল। পড়ীক্ষা দেওয়ার সময় ও আমার চিন্তা কে জিতসে!! বাসায় এসে শুনলাম এসি মিলান। শেভচেঙ্কো শেষ গোল টা দিসে।



২০০৫ এর এসি মিলান আর লিভারপুল এর ফাইনাল। আরেকটা অবিশ্বাস্য খেলা দেখলাম। আমি এমনিতে লিভারপুল এর সাপোর্টার। আমার এক কাজিন এর হাসবেন্ড সাজিদ ভাই ও লিভারপুল এর সাপোর্টার। এই খেলা দেখতে তিনি তখন ইস্তাম্বুল। ফার্স্ট হাফ এ এসি মিলান ৩-০ তে এগিয়ে। কাকা এর ক্রস এ ক্রেসপো এর গোল, আর্জেন্টিনা ব্রাজিল কম্বিনেশন। সেকেন্ড হাফ এ ৫৪ থেকে ৬০ এই ৬ মিনিটের মধ্যে খেলায় ফেরত আসল লিভারপুল। ৩ টা গোল দিল তারা। নিজের চোখ কে বিশ্বাস করতে পারলাম না। টাইব্রেকার এ পরে লিভারপুল জিতল।



২০০৬ বিশ্বকাপ আসলে সবাই দেখেছে তাই এটা নিয়ে এখানে কিছু বলতে চাই না। আর্জেন্টিনা এর ভাগ্য খারাপ ছিল টাই-ব্রেকার এ হারাটা সব সময় দুঃখজনক। ব্রাজিল যা খেলসে তার থেকে হারাই ভাল। আর জিদান কে কখনই ব্রাজিল জবাব দিতে পারেনায়। ম্যারাডোনা এর আর্জেন্টিনা কে হারাইসে (১৯৮২) কিন্তু জিদান এর ফ্রান্স কে কখনও পারেনায়।



২০০০ সালের ইউরো-টা খুবি দারুন ছিল। পর্তুগাল, হল্যান্ড, ফ্রান্স, ইটালি সব গুলা দারুন ফর্ম এ। হল্যান্ড সেমিতে ইটালি এর কাছে দুইটা পেনাল টি মিস করল (খেলার মধ্যেই), তারপর টাইব্রেকার এ হারল।। খেলা জিততে যে ভাগ্য কত বড় একটা ব্যাপার। ফাইনাল এ আবার ইটালি ৯০ মিনিত পর্যন্ত ১-০ গোলে এগিয়ে। ঘুমাইতে যাব আর ফ্রান্স এর গোল। তারপর এক্সট্রা টাইম এর গোল এ ফ্রান্স জিতল।



২০০৪ এর ইউরো তে গ্রীস যেভাবে চ্যাম্পিয়ান হইসে তাতে ফুটবল দেখাটাই ছাইড়া দিব নাকি ভাবসিলাম। ২০০৮ এ স্পেন তাদের যোগ্যতার প্রমান দিল।



বাছাই পর্ব পেরিয়ে এইবারের বিশ্বকাপ এ পর্তুগাল এর আসাটা যেমন চমক (হাঙ্গেরি সুইডেন এর অনেক পিছনে ছিল) বাহরাইন এর না আসাটা তেমন ই দূর্ভাগ্যজনক। নিউজিল্যান্ড এর সাথে ৫৪ মিনিটের পেনালটি-তে গোলটা দিলেই হয়ে যেত। এই গোল কেউ মিস করে!! গত বার ও ট্রিনিদাদ টোবাগো এর সাথেও একই কাজ করসিল তারা।



এইবার আর্জেন্টিনা চ্যাম্পিয়ান হওয়ার একটা ভাল চান্স আছে কারন হইল মেসি এবং পেলে। মেসি এর ফর্মটা দারুন। আর পেলে যখন যা বলে তার কোনোটাই সত্যি হয় না। ১৯৯৪ সালে কলম্বিয়া চ্যাম্পিয়ান হবে বলেছিল বেচারারা ফার্স্ট রাউন্ড পার হইতে পারেনায় (বাছাই পর্বে আর্জেন্টিনা কে ৫-০ গোলে হারিয়েছিল)। ২০০০ সালের মধ্যে নাকি আফ্রিকান কেউ বিশ্বচ্যাম্পিয়ান হবে তা আফ্রিকান দের অবস্থা দিন দিন খারাপ হইতেসে। ২০০২ এ আর্জেন্টিনা ফ্রান্স ফাইনাল হবে ব্রাজিল কিছুই করতে পারবেনা তা ব্রাজিল চ্যাম্পিয়ান। আরো আছে। ঘানা যুব ফুটবলের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ান (২০ বছর আগের ঘটনা)। ঘানা এর এক খেলোয়ার কে দেখে পেলে বলেছিল সে নাকি ম্যারাডোনা কে ছাড়িয়ে যাবে। ঐ বেচারা পরে আর মেইন টিম এই চান্স পায়নায়। ব্যাক্তিগত জীবনেও তার দুই সন্তান মারা গেসে। পেলে বলসে এইবার নাকি আর্জেন্টিনা এর কোনো চান্স নাই। তখন থেকেই ভয়ে ভয়ে আসি।



মেসিকে প্রথম দেখি ২০০৫ এ যুবফুটবলের ফাইনাল-এ নাইজেরিয়া এর সাথে। মেসি ফাইনাল এ ২ টা গোল দেয়। এরপর দেখি এর তার কোনো থামাথামি নাই। মেসি স্পেন যুবদলেও চান্স পেয়েছিল কিন্তু সে তার জন্মভুমি আর্জেন্টিনা হয়ে খেলার সিধান্ত নেয়।



পৃথিবীতে যারা খেলা বুঝে তারা কোন দল সাপোর্ট করে এটা নিয়ে ব্লগে অনেক দিনের ক্যাচাল। একটা জিনিস সত্যি। পেলে ম্যারাডোনা দুই জন তার তার আমলে মহান ফুটবলার। ফুটবলার হিসেবে তারা সব সময় শ্রদ্ধার প্রাপ্য। পৃথিবীতে সাপোর্টার অনেক রকম ই আছে। কিন্তু খেলা তারাই বুঝে যারা মেসি ম্যারাডোনা এর ফুটবল প্রজ্ঞা কে শ্রদ্ধা করে। যারা ব্রাজিল টিমটাকে শ্রদ্ধা করে।





মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৪৬

রাজসোহান বলেছেন: নাইস !!!

২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৩৪

জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ। রাজসোহান আর তার পুত্তম পিলাচ দীর্ঘজীবী হোক।

২| ২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৪৭

আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: শ্রদ্ধা বানান কে তো আপনি শ্রাধ্য করে ছাড়লেন। :P
হুম মেসি বস, ব্রাজিল বস। কোনো তর্ক নাই।

২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৩৫

জিকসেস বলেছেন: ঠিক করতেসি। এখন ঠিক না করেল আর জীবনেও ঠিক হবেনা।

৩| ২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৪৮

রাজসোহান বলেছেন: ম্যারাডোনার পর জিদান আমারও বেস্ট প্লেয়ার , আর এইটা খুব কঠিন একটা সত্য জিদান এর ফ্রান্স কে কখনই ব্রাজিল জবাব দিতে পারেনায়!

২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৩৬

জিকসেস বলেছেন: পারেনায়।

৪| ২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৫২

মনিরুল হাসান বলেছেন: ৯০ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা প্রথম ম্যাচেই ক্যামেরুনের কাছে ধরা খেয়েছিলো। ক্যামেরুন আর্জেন্টিনাকে হারানোর পরে কলম্বিয়াকেও হারিয়েছিলো। ক্যামেরুন কলম্বিয়াকে ১ গোল দিয়ে এগিয়ে আছে। কলম্বিয়া গোল পরিশোধের খুব চেষ্টা করছে, সবাই খুব চেপে ধরেছে। কলম্বিয়ার গোল কীপার একসময় প্রায় যখন মাঝমাঠে চলে এসেছে, তখন হঠাৎ ক্যামেরুনের এক খেলোয়াড় গোলকীপারের পা থেকে বল পেয়ে গিয়ে গোলপোস্টের দিকে সোজা দৌড়। ক্যামেরুনের খেলোয়াড় বল নিয়ে কলম্বিয়ার গোলপোস্টের দিকে দৌড়াচ্ছে পেছনে কলম্বিয়ার গোলকীপার দৌড়াচ্ছে। ততক্ষণে ১ - ০ থেকে ২ - ০ হয়ে গিয়েছে। :)

২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৩৭

জিকসেস বলেছেন: রজার মিলা।

গোল্কিপার বেশি পাকনামি করলে এরকম ই হবে। ক্যামেরুন সেমিতেও যাইত। শুধু শুধু ইংল্যান্ড কে দুইটা পেনাল্টি দেওয়া হয়।

৫| ২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৫৩

বাংলা'র নবাব বলেছেন: খেলা তারাই বুঝে যারা মেসি ম্যারাডোনা এর ফুটবল প্রজ্ঞা কে শ্রধ্যা করে


হেইডা ক্যাম্বালায় মানি কন। তিনডা ম্যাচে যার একখান গোলও নাই, তার ফুটবল প্রজ্ঞা আপনি পাইলে পাইতারেন, আমি না।

২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯

জিকসেস বলেছেন: নিজে গোল দেওয়া সব সময় সব কিছু না।

১৯৯৮ এ ফাইনাল এর আগে জিদান ও গোল দেয় নাই।

৬| ২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৫৪

বড় বিলাই বলেছেন: অনেক ভালো লাগল লেখাটা। বর্ণনা পড়ে খেলার দৃশ্যগুলো মনে পড়ে যাচ্ছিল (যেগুলো দেখেছি)। ক্যানিজিয়ার গোলের দৃশ্যতো কোনদিন ভুলব না মনে হয় (বাসায় একটা ভিডিও ক্যাসেট ছিল ঐ খেলাটার, প্রতিদিন কয়বার যে দেখা হত তখন)।


বরাবরের মত অনেক বানান ভুল আছে, অন্তত শ্রদ্ধা বানানটা ঠিক করলে ভালো লাগবে।
দ্ধ=D+Dh

২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯

জিকসেস বলেছেন: এই বানা এখন ঠিক না করলে আর ও ৫৩-৫৪ বার ভুল হবে। কাজেই ঠিক করলাম।

৭| ২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:১৩

মোঃ ফাহিমুজ্জামান বলেছেন: ভাই সেইরকম হইছে। অবশ্য লেখাটা অনেক বড় তবে পইড়া ভালো লাগল।

২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৪০

জিকসেস বলেছেন: এইসব লেখা ছোট লেখা যায় না। আফসুস, এর দ্বিগুন লেখার ইচ্ছা ছিলো।

৮| ২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:২৪

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: +++

২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৪১

জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৪৭

জন রাসেল বলেছেন: মেসি মাস্টারপিস কোন সন্দেহ নেই। ব্রাজিলের দিনহোকেও দারুন লাগতো কিন্তু বেচারা হারিয়ে গেল অকালে। তবে জিদানকে আমার কাছে এদের চেয়েও অনেক বড় প্লেয়ার মনে হয়। এরা একটা যুগের প্লেয়ার আর জিদান কোন নির্দিষ্ট যুগের প্লেয়ার না। অবশ্য মেসি,দিনহোর মত ঝরে যদি না পরে তবে অবশ্যই সে আরেকটি নতুন যুগের সূচনা করবে।

পেলে আর ম্যারাডোনার খেলা দেখলাম ইউটিউবে। দারুন লাগলো।

তবে এবারের বিশ্বকাপে আমি সবচেয়ে বেশী মিস করছি সেই নাদুশ নুদুশ খেলোয়াড়টিকে যাকে আমি শুধু ফ্রান্সের ডিফেন্স ছাড়া আর কারো কাছে হার মানতে দেখি নি। এমনকি আর্জেন্টিনা, জার্মানী, আর ইংল্যান্ডের ডিফেন্স যার সামনে তাসের ঘরের মত বিচূ্র্ণ হত সেই ব্রাজিলিয়ান রোনাল্ডোকে। যদিও অনেকে বলে রোনাল্ডোর বেশীর ভাগ গোল ফাও। কিন্তু আমি নিজের চোখে যার খেলা দেখেছি
তার নামে এমন কথা বিশ্বাস করি কিভাবে?

বাংলা'র নবাব ভাই মেসি তো প্লেমেকার, যেমন ছিল রোনালদিনহো আর জিদান। প্লেমেকারদের কাজ তো গোল দেয়া না। তারপরও মেসি অনেকগুলো গোল পেয়ে যেত ভাগ্য সাথে থাকলে। ব্রাজিলের প্লে মেকার কাকাকে দেখেন। সেও তো গোল পায়নি এখনো।

২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৫১

জিকসেস বলেছেন: রোনালদো এর মত সেরা ফিনিশার তার আমলে কেউ ছিলনা। ওর কাজ ছিল অন্য টীম এর গোলকিপার দের সাথে চা নাস্তা খাওয়া আর বল আসলে গোল দেওয়া। গোল জিনিসটা কত সহজে দেওয়া যায় এটা তাকে না দেখলে বোঝা যায় না।

জিদান এর ম্যাচুরিটি বেশি ছিল জিদান এর পা থেকে অন্য টিম এর প্লেয়ার দের কাছে বল যাইত না। নিয়মিত চার পাঁচ জন-কে কাটানোর চেস্টা করত সে কিন্তু একটা বুধিদীপ্ত পাস সেই কাজতা অনেক সহজে করে দিত।

১০| ২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৫০

ডেমিয়েন থর্ন বলেছেন: প্লাস

২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৫৪

জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৫৫

জিকসেস বলেছেন: বাতিস্তুতা ৩ টা, শূন্য ভেক্টর ওর্তেগা ২ টা। ফিজিক্স এর নাল ভেক্টর কি জিনিস এটা ওর্তেগা কে দেখে শিখেছিলাম। একটা নির্দিষ্ট জায়গা থেকে বলটা নিয়ে সবাইকে কাটিয়ে আবার ঐ জায়গায় এসে বলটা হারিয়ে ফেলা। লব্ধি ভেক্টর জিরো। ভয় হইতেসে রবিনহো আবার এইটা শুরু না করে

(এই লাইনটা এডিট করলাম)

২৭ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৫৬

জিকসেস বলেছেন: এইটা মাত্র এডিট করলাম।

১২| ২৭ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৮

নাহোল বলেছেন: :-B :-B :-B

২৭ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৯

জিকসেস বলেছেন: B-) :#)

১৩| ২৭ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৬

তাহসিন আহমেদ বলেছেন: রোনালদোর খেলা যারা দেখেন নাই,তারা গোল করার/দেখার মজাটা পান নাই।ফেনোমেনন ছিলো তার নাম!! অলস বলতে পারেন তাকে অনেকেই তবে ডি বক্সের একতু বাইরে তাকে বল দিলেই হতো,বাকি কাজ টা সে কত অসাধারন ভাবে করতো তা ভাষায় বলা যাবেনা।ইউ টিউব থেকে সবাই কে আসল রোনালদো-ব্রাজিলের ভিডিও দেখার অনুরোধ করছি।

ফুটবলে ফিনিশিং সে কত সহজ,নান্দনিক হতে পারে তা এর খেলা না দেখলে আমি জানতাম না!,পলক ফেলার আগেই গোল টা হয়ে যেতো রোনালদোর...যে কোন খেলায় ই হোক,লীগ-ক্লাব-জাতীয় দলের.রোনালদো দেখিয়েছিল গোল কিভাবে করতে হয়.. আই মিস হিম.।ওয়ার্ল্ড কাপ অলসো মিস হিম...

২৭ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৬

জিকসেস বলেছেন: কোন সন্দেহ নাই।

১৪| ২৭ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৩

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: মিঞাভাই ত দারুণ লিখছেন! প্লাস...

২৭ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৬

জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৫| ২৭ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১১

সায়েম মুন বলেছেন: নাম দিয়া কাম কি। কাজেই পরিচয়। ভালকথা!!

২৭ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৪

জিকসেস বলেছেন: ধন্য

১৬| ২৭ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৪

ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: ম্যারাডোনার খেলা দেখি নাই, পেলের খেলাও দেখিনাই। খেলা দেখছি রোনাল্দো, রোনাল্দিনহো, কাকা, মেসিদের খেলা। এরাই আমার কাছে সবার সেরা।

২৭ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৮

জিকসেস বলেছেন: নাইজেরিয়া এর ইয়াকুবি এর খেলা দেখসি। তার সাথে তুলনিয় কিছুউ নাই। (Click This Link)

১৭| ২৭ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:১৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: তথ্যবহুল দারুন একটা পোস্ট।

২৭ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৪

জিকসেস বলেছেন: ফুটবল নিয়ে এরকম অনেক লিখতে পারব হাসান ভাই। :)

আমি গত বিশ বছরে খুব কম খেলাই মিস করসি। আর এর আগের যত পুরান খেলা সে যখনই সুযোগ পাই দেখার চেস্টা করি। :-B

১৮| ২৮ শে জুন, ২০১০ রাত ১২:০৬

শ।মসীর বলেছেন: ভাল লাগল লেখটা.নামে কি আসে যায় :)

২৮ শে জুন, ২০১০ রাত ১২:২৪

জিকসেস বলেছেন: নামে কিছুই যায় আসেনা। ধন্যবাদ।

১৯| ২৮ শে জুন, ২০১০ সকাল ৯:২৩

অ্যামাটার বলেছেন: খাইসে রে। আপনে আসলেই ঝানু দর্শক। আমি দেখা শুরু করসি '৯৮ বিশ্বকাপ থেকে। টার আগে টেমন আগ্রহ ছিল না। ৯৯চাম্পিয়ন্সলীগের ফাইনালটা এখনও মনে আছে। ট্রাজিক বায়ার্নের জন্য। বুন্দেসলীগা কখও দেখিনি, তবে বায়ার্নরে ভালা পাইতাম অলিভার বিয়েরহফের জন্য। আন্তর্জাতিক কোনও ম্যাচে ইতিহাসের প্রথম গোল্ডেন গোল করসিলো। ২০০২ বিশ্বকাপটা ছিল চুড়ান্ত রকমের ম্যাড়ম্যাড়ে। কোনও বড় দলই ফর্মে ছিল না। তবে তুরস্কের খেলা ভাল লাগসিল। সেমি তে ব্রাজিলের সাথে খেলা না পড়লে(বুঝিনা, একই গ্রুপের দুইটা দল কেমনে ফাইনালের আগে আবার মুখোমুখি হয়! নির্ঘাৎ ফিকচারের গন্ডগোল ছিল) দলটা ফাইনালে খেলত। সব ড় দলের ফাঁকে চিপা দিয়ে সেমিতে উঠল দক্ষিন কোরিয়া। মেজাজ খারাপ হইসে, আমার প্রিয় তিনটা দলরে(স্পেন, পর্তুগাল, ইতালি) বাদ দিয়া উঠসিলো। ২০০৪ ইউরো দেখি ফুটবলের চুড়ান্ত শবযাত্রা। নেগেটিভ ফুটবল খেইলা কোনও দল যে চাম্পিয়ন হইতে পারে, প্রথম দেখলাম। ২০০৬এ জার্মানি কাপ টা ডিজার্ভ করত। ইতালি কেমনে পাইল, এখনও হিসাব মিলে না। ২০০৮ইউরো দেইখা মজা পাইসি। প্রায় সবগুলান দলই ফর্মে ছিল। লড়াই হইসে হাড্ডাহাড্ডি।

২৮ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:১০

জিকসেস বলেছেন: অলিবার বিয়ের অফ ১৯৯৬ সালে গোল্ডেন গোল দেয় চেক-রিপাব্লিক এর সাথে। ইউরো ফাইনাল এ।

ফিকচার আগে এরকমই হত। ১৯৯৪ তেও ব্রাজিল সুইডেন এক গ্রুপ এ ছিল পরে সেমিতেও দেখা হয়।

২০০০ সালের ইউরোটা সব থেকে জোস ছিল অবিশ্বাস্য কিছু খেলা হইসিল।

২০| ২৮ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:০৮

কায়কোবাদ বলেছেন: রবিনহোর পানামি দেখলে মেজাজ খারাপ হয় X( X(


পেলে হলো আমার দেখা সবচেয়ে ভয়াবহ predictor, ব্যাটার একটা কথাও যদি সত্যি হতো X(

"নাল ভেক্টর" ওর্তেগা =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~
১৯৯৮ এর হল্যান্ড-আর্জেন্টনা ম্যাচের কথা মনে পড়ে গেলো।


লেখা খুব ভালো হয়েছে।

২৮ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:২৪

জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ।

২১| ২৮ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:০৮

কায়কোবাদ বলেছেন: **পাকনামি

২৮ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:২৫

জিকসেস বলেছেন: টাইপো

২২| ২৮ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:১০

কায়কোবাদ বলেছেন: লেখক বলেছেন: নাইজেরিয়া এর ইয়াকুবি এর খেলা দেখসি। তার সাথে তুলনিয় কিছুউ নাই। =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

২৮ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:২৬

জিকসেস বলেছেন: ঐ লিঙ্ক এ গিয়া দেখেন। :-P

২৩| ২৮ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:২৬

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: ক্রিকেট নিয়া যখন লেখতা তখন ভাবতাম ক্রিকেটের এত কিছু যে মনে রাখে তার পক্ষে অন্য কিছু মনে রাখা কিভাবে সম্ভব???!!! এখন দেখি ব্রেইন ভরা ফুটবল!!!! কিভাবে সম্ভব???!!! উপরওয়ালাই ভাল জানেন!!!!! লেখা অসাধারণ হইছে। +++++++++++++++++++++++

২৮ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:০৫

জিকসেস বলেছেন: হি হি। আর কোনো খেলা অবশ্য কিছু মনে নাই। আমি ফুটবল, ক্রিকেট আর ক্যারামবোট এই তিনটা খেলা ছোটবেলা থেকে খেলিও ভাল। :#)

২৪| ২৯ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:০২

জন রাসেল বলেছেন: এইডা পরছেন নি? আমার নিজের পুষ্ট না। পরথম আলো থেকা তুইলা দিছি।

Click This Link

২৯ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:২৭

জিকসেস বলেছেন: পড়েছি। :-B

২৫| ৩০ শে জুন, ২০১০ রাত ২:০২

গুরুজী বলেছেন: দারুন লেখছেন

৩০ শে জুন, ২০১০ রাত ২:৩৬

জিকসেস বলেছেন: ধন্য।

২৬| ৩০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩৪

ই য়া দ বলেছেন: ভালো লাগলো পড়ে। +

নানা দেশের ফুটবল কৌশল নিয়ে আমি একটা সিরিজ লিখছে। পড়ে দেখবেন। ভালো লাগবে আশা করি।

৩০ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২১

জিকসেস বলেছেন: অবশ্যই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.