![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখির কোন অংশই লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবেনা (ব্লগ লিংক ফেসবুক শেয়ার করা যাবে)। বাক্য গঠন এবং বানান ভুল পাওয়া যাবে এ জন্য দুঃখিত। সেগুলো ধরিয়ে দিতে সাহায্য করলে সেগুলাকে ঠিক করে দেই। ফেসবুক - http://www.facebook.com/rrzico
খুব ছোটবেলায় বিজয় দিবস আসলে আমার মন মেজাজ সামান্য খারাপ হয়ে যেত। জাতির সব থেকে গৌরবময় একটা দিনে আমার মন খারাপের কারন ছিল দুটো। একটা হল দৌড় প্রতিযোগিতা। বেইলিরোড কলনীর মাঠে বিজয়দিবস উপলক্ষ্যে যে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হত তাতে আমি দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করতাম এবং ৮ জনের মধ্যে হয়ত পিছন দিক দিয়ে ফার্স্ট অথবা সেকেন্ড হতাম। এটার একটা কারন অবশ্য এরকম ছিল যে আমার গ্রোথ ভাল ছিল। যেহেতু উচ্চতা দিয়ে গ্রুপ নির্ধারন করা হয় যে কে কাদের সাথে দৌড়াবে তাই একটু বড়দের সাথে পাল্লা দিতে হত সবসময়। আরেকটা সহজ ব্যাখ্যা হল আমি দৌড়ে খুব পারদর্শী নই। ক্রিকেট এবং ফুটবল ভাল খেললেও দৌড়ানো ভিন্ন জিনিস। অন্যরকম স্কিল লাগে। বিজয় দিবসে সন্ধ্যা থেকে অনুষ্ঠান হত। সেখানে বাচ্চাদের জন্য ছড়া, কবিতা আবৃতির ব্যবস্থা থাকত। খুব সাহস করে একবার ছড়া আবৃতিতে নাম লেখালাম। স্টেজের সামনের দর্শকদের আগমনের হেতু ছিল মুলত ব্যান্ডের গান শোনা। তারপরেও যারা আগে চলে এসেছে তাদের ছড়া/ কবিতা শুনতে হত। আমার আগের ছেলেটা স্টেজে উঠে ৪ লাইন পড়ার পর কবিতা ভুলে গেল। কান্না শুরু করে দিল। দর্শক সারিতে শুরুতেই তার বাবা বসে আছে। তার বাবা গিয়ে বলল, তোমার পকেটে কবিতাটা লিখে দেওয়া আছে সেটা দেখে আবৃত্তি কর। ঐ ছেলের অবস্থা দেখে ততক্ষনে শীতকালেও আমি ঘামতে শুরু করলাম। কারন আমার পকেটে আমার কবিতা লেখা নাই এবং আমি সব ভুলে গেছি। কবিতার নাম কবির নাম সব কিছু “ফরগটেন” হয়ে গেছে। এরপর যখন আমার নাম ডাকা হল আমাকে পাওয়া গেলনা। কারন ততক্ষনে আমি পালিয়ে গেছি।
১৬ ডিসেম্বর আসলেই তাই এলাকায় আমি মোটামুটি মাথা নিচু করে থাকতাম। কারন ছবি আঁকার প্রতিযোগিতাতেও আমার কিছু হতনা। তবে একটা ব্যাপারে আমার উৎসাহের কোন সীমা ছিলনা। সেটা হল বাংলাদেশের একটা পতাকা কিনা। কাগজের পতাকা কাঠির উপরে। দাম ২ টাকা। ১৬ ডিসেম্বর আসলেই সব জায়গায় বাংলাদেশের পতাকা দেখে মনটা কেমন জানি পুলকিত হয়ে উঠত। তখনও ১৬ ডিসেম্বরের তাৎপর্য বোঝা হয়ে উঠেনি। ন্যায়ের কাছে যে অন্যায় পরাজিত হতে বাধ্য সেই মর্মবোধ তখনও হয়ে উঠেনি।
সত্যিকথা বলতে কি ১৬ ডিসেম্বর বা বিজয় দিবসের প্রকৃত অর্থ আমি বুঝতে পারি ১৯৯৭ সালের ১৩ এপ্রিল। একটা দেশের সবগুলা মানুষ কখন একসাথে আনন্দে মেতে উঠতে পারে সেটা আমার প্রথম দেখা। বাংলাদেশ যখন আইসিসি ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ান হয়, জাতি তখন আনন্দে উত্তাল। নতুন প্রজন্ম কখনই পুরা দেশকে এভাবে বরন করতে দেখেনি। সবাই পতাকা নিয়ে আনন্দ করছে। তখন আমি প্রথম বুঝলাম ১৯৭১ এর ১৬ ডিসেম্বর কি হতে পারে। বুঝতে পারলাম এই যে সবুজের বুকে লাল এই একখানা কাপড়কে আমরা কত ভালবাসতে পারি। এই সবুজের বুকে লাল এর জন্য আমরা কতটা ত্যাগী হতে পারি। কত অবলীলায় ৩০ লক্ষ লোক এর জন্য প্রাণ দিতে পারে।
বিজয় দিবস আসলেই আমি সব সময় চেস্টা করি একটা নতুন পতাকা কিনে সেটা আমার বারান্দায় টানিয়ে দিতে। আর নিত্য উপহার থকে সবুজের বুকে লালের একটা গেঞ্জী কিনতে। গতবার চেস্টা করলাম এই কাজটা আরও অনেককে দিয়ে করাতে। আর কিছু না হোক ১৬ ডিসেম্বর ফেসবুকের প্রোফাইল পিকটা সবুজ দিয়ে রাঙ্গাতে। হাজার হাজার লোক এটাতে সাড়া দিল। কয়েকজন ভুল বুঝল। বলল লোক দেখানো দেশপ্রেম না দেখাতে। আমার কথা হল, দেশপ্রেমই একমাত্র প্রেম যেটা লোক দেখানোর জন্য হলেও দেখানো দরকার। আমি বিশ্বাস করতে পছন্দ করি সবুজের বুকে লাল এই প্রকৃতি আমরা প্রতিটা বাংলাদেশি নিজেদের বুকে ধারন করি। আর মাঝে মাঝে নিজের হৃদয়টা দেখানোও জরুরি। যখন একজন এই কাজটা করে তখনই ব্যাপারটা অসাধারন হয়। যখন সবাই মিলে এই কাজটা করে তখন সেটা হয় অতি-অসাধারন। দেশকে ভালবাসার অংশই হচ্ছে নিজের পতাকাকে ভালবাসা আর যে কোন অবস্থায় এর অমর্যাদা থেকে বিরত থাকা। দেশকে ভালবাসার অধিকার সবার। ১৬ ডিসেম্বর নিজের পতাকাকে শোভিত করা মানে এক দিনের ভালবাসা না। এটা মানে হচ্ছে আমার হৃদয়ে আমি কি ধারন করি সেটা একদিনের জন্য দেখানো। মাঝে মাঝে যেহেতু হৃদয়টা দেখানোও জরুরি।
আমি বিশ্বাস করতে ভালবাসি বাংলাদেশ একদিন বিশ্বকাপ ক্রিকেট জিতবে। এমন একদিন আসবে বাংলাদেশের কেউ অভুক্ত থাকবেনা। যতদিন সামনে যাবে তত দিন আমরা একটা একটা অর্জনের দিকে এগিয়ে যাব। কিন্তু আমাদের সব থেকে বড় অর্জন হল ১৬ ডিসেম্বর। এই একটা দিন আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে আমরা সফল হবই। এই একটা দিন আমাদের মনে করিয়ে দেয় জাতি হিসেবে আমাদের কেন এক হতে হবে। কেন সবার সম্মিলিত চেস্টাতে আমরা সুন্দর ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাব। এই একটা দিন নতুন প্রজন্মের বাচ্চারা সবুজের বুকে লাল পতাকা দেখবে আর সে সম্পর্কে জানতে চাবে।
গতবার আমার কিছু ভাগ্নে ভাগ্নিদের সবুজের বুকে লাল গেঞ্জী নিত্য উপহার থেকে কিনে দিলাম। তাদের খুশি আর দেখে কে। কেন তারা ১৬ ডিসেম্বর এইটা পড়ল জানতে চাইল। তাদেরকে বললাম ১৬ ডিসেম্বরের কথা। আমাদের অর্জনের কথা আমাদের ত্যাগ মহিমার কথা। আর কোন ভাল উপলক্ষ্য কি পাওয়া যেত তাদের এটা বোঝানোর জন্য। ব্যাপারটা এখানে থেমে থাকেনি। আমার ভাগ্নে, ভাগ্নী যারা আমেরিকা থাকে তারা জানাল তাদেরো সবুজের বুকে লাল লাগবে। ব্যাস নিজে গিয়ে কিনে আনলাম। আমেরিকা যে যাবে তাকে দিয়ে পাঠালাম সবার জন্য। সুদূর আমেরিকায় থেকেও একটুকরা বাংলাদেশকে তারা বুকে ধারন করল। বলা বাহুল্য অনেক ভাগ্নে ভাগ্নি আছে আমেরিকান বর্ন। কিন্তু দেখতে ভালই লাগল বাংলাদেশের পতাকার প্রতি তাদের আগ্রহ দেখে।
জগন্নাথ হলের শামসুন্নাহার সাইডের দিকে কে জানি রাস্তাতে সবুজ-লাল পতাকাটা এঁকে রেখেছিল। অনেকদিন যাবত সেটা ছিল। মাঝে মাঝেই হাটার সময় আমি পাশ দিয়ে যেতাম। রাস্তা দিয়ে রিকশা যাবে মানুষ হেটে যাবে রাস্তা যে পতাকা আঁকার জায়গা না সেটা সম্ভবত সে বুঝতে পারেনি। আর সবুজের বুকে লালের স্থান মাটিতে না। এর স্থান হল আকাশে। আমরা সবসময় একে আকাশে উড়িয়ে রাখব। দেশের মাটিতে সে আকাশে উড়বে। এশিয়ান গেমসে সোনা জিতার মত কৃতিত্বের মাধ্যমে বিদেশের মাটিতেও তাকে আমরা আকাশে উড়াব।
কারন, সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১৭
জিকসেস বলেছেন: হা। তাকে ওড়ানোর কর্তব্য আমাদের।
২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩০
রোকসানা লেইস বলেছেন: তোমার মতন আমিও আশাবাদি...আমার ঘরে দেশাত্ববোধক গান বাজে বিশেষ দিনগুলোতে। বিদেশে বসেও দেশের কথা জেনে যায় বাচ্চারা। এক সময় বিদেশের বাচ্চাদের দেশের কথা জানানোর জন্য কিছু অনুষ্ঠান করতাম আমরা ক'জন মিলে। বাচ্চারা ইংরেজী উচ্চারনে দেশের কবিতা, গান করত। তাদের মধ্যে আগ্রহ জন্মে দেশ সম্পর্কে আবার কবে অনুষ্ঠান হবে তা জানতে চাইতো । এখন অনেকে পেশা হিসাবে নিয়েছেন বাচ্চাদের কবিতা, গান, নাচ, বাংলা লেখা পড়া শেখানোর। আর ঘরে ঘরে বাংলা টেলিভিশন। বুকের ভিতর বাংলাদেশ থাকেই যে যেখানে থাকুক।
বিজয়ের শুভেচ্ছা
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩২
জিকসেস বলেছেন: আপনার কথা গুলো শুনে ভাল লাগল।
৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩১
মাহমুদ ইব্রাহীম বলেছেন: সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩৪
জিকসেস বলেছেন:
৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩১
আরফার বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
আমাদের বিজয়ের প্রেরণা বুকে ধারন করা উচিৎ। আর আপনার স্বপ্নের সার্থকতা সকল বাঙ্গালি জাতিরই কাম্য।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩৪
জিকসেস বলেছেন: ইনশাল্লাহ।
৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৬
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
নিশ্চিত ভাবেই আমাদের জাতীয় জীবনে সবচেয়ে বড় অর্জনটি ১৬ ডিসেম্বর।
মনে পড়ে, স্কুলে বিজয়দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে সারাটি রাত জাগার কথা, এই সুযোগটি ছিলো দশম শ্রেণীতে পড়ার সময়।
এখন যদিও রাত জেগে শহীদ মিনারের পাশে থাকিনা কিন্তু চেষ্টা করি অন্তঃত একবার মধ্যরাত্রিতে শহীদ মিনারের চত্বরটি ঘুড়ে আসার।
সকালে উঠে দলবেধে প্রভাত ফেরি, বন্ধু বান্ধব দের টেক্সট পাঠানো এই সবের পাশাপাশি জাতীয় চেতনাবোধ টা অন্তঃত কয়েকটা দিন খুব ভালো করেই থাকে ।
আর এই চেতনাবোধকে জাগ্রত রেখে সারা বছর চলতে পারলেই তো আমার পক্ষ থেকে দেশের জন্য কোন ক্ষতিকর কিছু করা সম্ভব না।
ভালো লাগলো লেখা। বিজয়ের মাসে এই সব লেখাগুলোই ব্লগে আসা উচিত।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২০
জিকসেস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩০
গুরুজী বলেছেন: সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল। ++++
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৪
জিকসেস বলেছেন:
৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৩
ভালোবাসা মেঘ বলেছেন: সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৪
জিকসেস বলেছেন: )
৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:১৩
িপকলুচাচা বলেছেন: বিদেশের মাটিতেও তাকে আমরা আকাশে উড়াব।
কারন, সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল। [/sb
++++++++++
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৬
জিকসেস বলেছেন: সেরকম যোগ্যতাই আমরা অর্জন করতে চাই।
৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৩
বৃহস্পতি বলেছেন: সবসময়ের মত এবারো জোস হইছে।প্লাস
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৮
জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ বৃহ।
১০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৬
রাজসোহান বলেছেন: অনেক ভালো লাগসে পোস্ট, অনেক ।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৯
জিকসেস বলেছেন:
১১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৩
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৫
জিকসেস বলেছেন: )
১২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৬
বিবর্ধন রায় বলেছেন: ভাই প্রথম প্রিয়তে নিলাম তারপর আসলাম মন্তব্য করতে...
আপনার লেখাটা অনেক'কে অনুপ্রানিত করবে আমার বিশ্বাস..
ভালো থাকবেন.। +++
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১৬
জিকসেস বলেছেন: আপনিও ভাল থাকবেন।
১৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১৭
কি নাম দিব বলেছেন: দারুণ একটা লেখা
শুভকামনা।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২১
জিকসেস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৬
বড় বিলাই বলেছেন: urbei, urtei hobe, uratei hobe.
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০৯
জিকসেস বলেছেন:
১৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১১
আলিম আল রাজি বলেছেন: সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩৫
জিকসেস বলেছেন: হা। সে উড়বেই।
১৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৯
তাশফিকাল বলেছেন: দেখলাম, পড়লাম, প্লাস দিলাম।
...আচ্ছা, ইয়ে জিকসেস ভাই... এইরকম গেঞ্জি কোথায় পাওয়া যায় বলতে পারেন?
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩৭
জিকসেস বলেছেন: নিত্য উপহার। শাহাবাগ আজিজ সুপার(ম্যান) মার্কেট থেকে কিনেছিলাম আমি। এখন দাম ১৭৩ করে।
১৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৭
চতুষ্কোণ বলেছেন: শিরোনাম লেখা দুটোই সুন্দর।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৮
জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫৩
আলোকপাত বলেছেন: অসাধারন । আমি সবসময় চেষটা করি দেশি জিনিস কিনতে এবং সবাইকে কেনার জন্য বলি । খুব একটা লাভ হয় না । তারপরও বলি । যদি হয় তার আশায় ।
দারুণ একটা লেখা ।
+++++
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:৪৬
জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৬
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: অনেক ভাল লাগা জিকো।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১৮
জিকসেস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বাবু ভাই।
২০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৬
স্বপ্ন ও সমুদ্র বলেছেন: ভালো লাগল।
প্লাস।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৪০
জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ
২১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৮
খেক খেক বলেছেন: : শিরোনাম লেখা দুটোই সুন্দর।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৭
জিকসেস বলেছেন:
২২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৩২
মুগ্ধ মানুষ বলেছেন: সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল।
-ঠিক তাই। আমরাও যেন এই লাল-সবুজের মর্যাদা ধরে রাখতে পারি আজীবন।
ভালো লাগলো আপনার লেখাটা।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪১
জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:০২
একরামুল হক শামীম বলেছেন: সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল।
২৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৭
শাহরিয়ার রিয়াদ বলেছেন:
প্রিয় লাল সবুজ উড়ুক দিগন্ত জুড়ে, দিগন্ত ছাড়িয়ে।
অনেক সুন্দর লেখা জিক্কু ভাই।
২৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৯
মেঘে ঢাকা তারা বলেছেন: একমাস, একদিনের দেশপ্রেম..
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৫
জিকসেস বলেছেন: হা ৩০ দিনের মধ্যে ১ মাসের দেশ প্রেম। ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১ দিনের দেশপ্রেম। তাতেও কোন সমস্যা নাই।
২৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৭
নীল ঘুর্ণি বলেছেন: জিকসেস ভাই, এইবার দেশপ্রেম দেখানোর আরেকটা ভাল সুযোগ আছে, টিপাইমুখ বাঁধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা, সবাই যদি এই মাসে তাদের প্রো:পিকটা দেয় আর ১৬ডিসেম্বর সারা বাংলাদেশে একটা বিশাল মানব বন্ধন করা যেত, কি দারুণ ই না হতো।। আর আপনি যদি দায়ীত্বটা নিতেন।। :-s
২৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৭
নীল ঘুর্ণি বলেছেন: জিকসেস ভাই, এইবার দেশপ্রেম দেখানোর আরেকটা ভাল সুযোগ আছে, টিপাইমুখ বাঁধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা, সবাই যদি এই মাসে তাদের প্রো:পিকটা দেয় আর ১৬ডিসেম্বর সারা বাংলাদেশে একটা বিশাল মানব বন্ধন করা যেত, কি দারুণ ই না হতো।। আর আপনি যদি দায়ীত্বটা নিতেন।। :-s
২৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩১
বাবু_আহমেদ বলেছেন: "সবুজের বুকে লাল সুর্য আকা,আমাদের পতাকা প্রিয় পতাকা।"
ছোটবেলায় ১৬ই ডিসেম্বরের যেকোন অনুষ্ঠানে আমার গাওয়া বান্ধা গান ছিলো এইটা।তখন গাইতাম গাওয়ার জন্য।এখন মনে করতে গিয়ে ক্যান যেন শরীরে কাটা দিচ্ছিলো।
২৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪৯
সাদরিল বলেছেন: লেখাটি ভালো হয়েছে । ছবিটাও সুন্দর।আপনার সাথে যে দাড়িয়ে সেই কি আপনার ভাগ্নে?
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:০৫
জিকসেস বলেছেন: হা ভাগনি।
৩০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:২১
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++
৩১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:৩৫
তুসিন আহমেদ বলেছেন: সুন্দর লেখা ++
+
অনেকদিন পর স্যামুতে একটা লেখা পড়ে ভাল লাগল এবং মন্তব্য দেওয়ার জন্য লগইন করলাম................
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:২২
জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১১
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: protiti bangladeshir buke gore othok lal-shobuj ak durgo..
৩৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: +++
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১৫
ছোটমির্জা বলেছেন: ১ নং +।
ভাল লাগল।
সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল