নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাওয়াহেরি~~হেফাজত~~ জামাত ~~ বিএনপি এবং আল কায়েদা বাস্তবতা

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:০০

শেকড়ের সন্ধান পাওয়া গেলো শেষ পর্যন্ত।এখন এই শেকড় টেনে উপরে ফেলা ছাড়া কোন বিকল্প নেই।জি আমি জঙ্গীবাদ ও তালেবানের কথা বলছি।

"আল-কায়েদার কাছ থেকেই অডিও বার্তাটি পেয়েছে -আ্যরন জেলিনের- জিহাদোলজি"।দ্যা ওয়াশিংটন ইনস্টিটিউট ফর নিয়ার পলিসি।

সব কিছু এক সূত্রে গাথা-বাংলাদেশকে ভেঙ্গে জঙ্গীদের জন্য আরাকান রাজ্য প্রতিস্ঠার চক্রান্ত চলছে।

টেস্ট কেস- উদিচি হামলা/সিনেমা হলে বোমা বিস্ফোরন/২১শে আগস্ট গ্রনেড হামলা/৫১৭ জেলায় একসাথে বোমা বিস্ফোরণ।

আদালতে দিনে দুপুরে প্রকাশ্যে বিচারক হত্যা।প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী কিবরিয়া,আহসান উল্যা মাস্টার হত্যা।

বৃটিশ হাই কমিশনারের হত্যা প্রচেস্টা গ্রেনেড চার্জ করে।এগুলো কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়,সব এক সুত্রে গাথা।



২রাএপ্রিল একটি বার্তায় বাংলাদেশের ব্লগারদের ধর্মের অবমাননার বিরুদ্ধে জিহাদে নামার আহব্বান জানানো হয়।আর ঠিক তার এক মাস পরেই আমরা দেখতে পাই ৫ই মে নতুন এক হেফাজতকে।এবং সেটা ছিলো প্রকৃতপক্ষে সরকার পতনের ডাক।সেটার বেনিফিশিয়ারি হিসেবে কাদের দেখতে পেলাম তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।আল-কায়েদার বৈশিস্ট হোচ্ছে তারা যে দেশের জন্য বার্তা প্রেরণ করে-সে দেশের ভাষা এবং ইংরেজিতে সাব টাইটেল দিয়ে প্রকাশ করে।



"আয়মান আল জাওয়াহিরি" আর বিএনপির ভাইস চ্যায়ারম্যান "তারেক রহমানের সাথে একটি গোপন বৈঠক হয়েছিলো ২০০২ সালে।আল-কায়েদা নেতাদেরকে বাংলাদেশে নিরাপদে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যুবরাজ।

বিশ্লেষন করে বাংলাদেশের গোয়েন্দারাই এই সুত্র আবিস্কার করেছেন।জাওয়াহিরি ছিলেন তখন লাদেনের ডান হাত।তখন এই ২ নম্বর আল-কায়েদা নেতা রাজনৈতিক নেতা সহ গোয়েন্দা সংস্থার অনেক উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তার সাথেও বৈঠক করেছিলেন।কাজেই প্রতিদানে এখন আল-কায়েদারতো কিছু করা ফরজ হোয়ে গেছে বিএনপি/জামাত ও হেফাজতের জন্য।



শতাধিক আল-কায়েদার জঙ্গী নেতা সহ কয়েক মাস অবস্থান করেছিলেন সরকারি আতিথিয়তায়।২০০২ সালে এমভি মক্কা নামক জাহাজে এসেছিলেন এই বিশিস্ট মেহমানরা।তখনকার বিশ্বখ্যাত "টাইম এশিয়া "পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশ হোয়েছিলো এই ঘটণার উপর।

আলোচিতঐ প্রতিবেদনের হেডলাইন ছিলো।

"ডেডলি কার্গো:বাংলাদেশ হ্যাজ বিকাম এ সেফ হ্যাভেন ফর আল-কায়েদা এন্ড তালেবান"।

একই সময় বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে,"ফার ইস্টার্ন ইকোনমিক রিভিউ"পত্রিকাটি।



তৎকালিন পাকিস্তানের প্রসিডেন্ট পারভেজ মোশারফের অনুরোধেই ঢেকি গিলেছিলো বিএনপি/জামাতের সরকার।

যুবরাজকে তখন আমরা খুব কাছাকাছি দেখেছি নিজামি ও মুজাহিদের।সেই সময় তার বক্তব্যে উগ্রতা লক্ষ করা যায়।তার সেই বিখ্যাত উক্তি শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য মাঝে মাঝে শক্তি প্রয়োগ খুব জরুরী।কাস্তে আর দা-এর তত্ব দিয়েছিলেন লগি বৈঠার বিপরীতে।তারেক জিয়া ছিলেন প্যারালাল সরকারের প্রধান।হাওয়া ভবনেই হোতো অনেক সরকারি সিদ্ধান্ত।

এখন অংক গুলো খুব সহজে মিলে যাচ্ছে।গোয়েন্দা দপ্তর এবং গণ মাধ্যমের তথ্য বিশ্লেষনে সব কিছু বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে আজকে।গোয়েন্দা সংস্থা গুলোকে পুরোপুরি ধ্বংশের পথে নিয়ে গেছে তৎকালিন সরকার।

এই সুত্র ধরেই তারেক জিয়ার যুক্তরাস্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলো।



লক্ষনীয় বিষয়,সেই সময় সরকারের মন্ত্রীরা সরাসরি মদদ দিয়েছিলো জঙ্গীদের।যা বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ অবগত আছে।

তখন ছিলো সব শিয়ালের এক রা।নিজামি/মুজাহিদ/ তারেক /বাবর/হারিছ চৌঃ ও খালেদা জিয়া জোড় গলায় বলেছিলেন বাংলাদেশে তালেবান বা জঙ্গী নেই।



হুক্কা হুয়া.....হুক্কা হুয়া....হুক্কা হুয়া......।



Click This Link

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-১

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:৩২

বিষক্ষয় বলেছেন: রেফারেনস দিলেন "দ্যা ওয়াশিংটন ইনস্টিটিউট ফর নিয়ার পলিসি" আর লিংক দিলেন মামাদের সময়ের।

ছবি দেখানোর সময় দেখাইলেন ঐশ্বরিয়ার আর বিয়ার সময় আনলেন সকিনা----ব্যাপারটা এই রকম হইয়া গেলো

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৬

রাফা বলেছেন: লেখাটা একান্তই আমার বিশ্লেষন।তখনকার পরিস্থিতি বিবেচনায় বর্তমান সমিকরন মিলিয়ে দেখলাম।
আমার মত অনেক প্রবাসী তখন খুব কাছ থেকে দেখেছিলাম, বাংলাদেশ নিয়ে আমেরিকা ও পশ্চিমা বিশ্বের সিদ্ধান্ত।বাংলাদশকে টেরোরিস্ট কান্ট্রির তালিকভুক্ত করেছিলো।
অনেক নিরিহ বাংলাদেশি তখন ফেডারেল প্লাজায় গিয়ে লিস্টেড হয়েছিলেন।অনেকে আবার ভয়ে আমেরিকা ত্যাগ করেছিলেন।

সেই আলোকেই এই লেখা।লিংক খুজে দেখিনি শুধু ধারনা দেওয়ার জন্য ঐ লিংকটি দিয়েছি।

যা নিজে দেখেছি এবং অনুভব করছি তারই কিন্চিত প্রকাশ মাত্র।

ধন্যবাদ।

২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:১১

হরিসূধন বলেছেন: দুনিয়ার সকল আওয়ামীলীগারের মস্তিষ্ক শেখ হাসিনার মতো! শেখ জয়ে যেভাবে গবেষনা করে বিড়িয়ার ধ্বংস করেছে জঙিবাদের ধোয়া তুলে। আর্মীতে নাকি সব মাদ্রাসার ছাত্র! এইটা সে আবার আমেরিকার এক জুইস আর্মি ম্যানের সাথে গো এষনা করেছে।

আর যাই হোক লীগের একই রা ...
ক্ষমতা।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৮

রাফা বলেছেন: এটা হোচ্ছে আপনাদের একটা খুব সহজ সমিকরন।সব কিছুতে একই পাল্লায় হাসিনা/খালেদা ও জয়/তারেক -কে নির্ণয় করা।
কোন দিনই যার যা অপরাধ তা নিয়ে বিশ্লেষণ করতে রাজি নন।
এতে করেই প্রকৃত অপরাধীরা রয়ে যায় ধরা ছোয়ার বাইরে।সেটা সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে সর্ব নিম্ন পর্যায় পর্যন্ত।

আমি ভালো করেই জানি অন্ধ হোলেই প্রলয় বন্ধ হয়না।

ধন্যবাদ।

৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১১

বিষক্ষয় বলেছেন: আপনার আসল রেফারেনসের আর্টিকেলের লিংক: লেখক রোহান গুনরাতনা
Click This Link

আর "দ্যা ওয়াশিংটন ইনস্টিটিউট ফর নিয়ার পলিসি"-র managing director-এর নাম মাইকেল সিং

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৫

রাফা বলেছেন: ধন্যবাদ, আমার লেখাটা কিন্তু ঐটার উপর ভিত্তি করে লেখা হয় নাই।আমি বলেছি ঐখানে তখন প্রকাশ হয়েছিলো।

আর আমি বলেছি "জিহাদোলজির"-র প্রধান।ওয়াশিংটন ইনিস্টিটিউট ফর নিয়ার পলিসির-না।

ধন্যবাদ ,লিংকটি দেওয়ার জন্য।

৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১১

বিষক্ষয় বলেছেন: আসল রেফারেনস পড়েন:

Click This Link
In a December 2003 interview on Al Jazeera, Rashid Khalidi, a Palestinian-American professor and director of Columbia University's Middle East Institute, sharply criticized WINEP, stating that it is "the fiercest of the enemies of the Arabs and the Muslims," and describing it as the "most important Zionist propaganda tool in the United States."[15] In response, Martin Kramer, editor of the Middle East Quarterly and visiting fellow at WINEP, defended the group, saying that it is "run by Americans, and accepts funds only from American sources," and that it was "outrageous" for Khalidi to denounce Arabs that visited WINEP as "blundering dupes."[16]
John Mearsheimer, a University of Chicago political science professor, and Stephen Walt, academic dean at Harvard University's Kennedy School of Government, describe it as "part of the core" of the Israel lobby in the United States.[17] Discussing the group in their book, The Israel Lobby and US Foreign Policy, Mearsheimer and Walt write: "Although WINEP plays down its links to Israel and claims that it provides a 'balanced and realistic' perspective on Middle East issues, this is not the case. In fact, WINEP is funded and run by individuals who are deeply committed to advancing Israel’s agenda … Many of its personnel are genuine scholars or experienced former officials, but they are hardly neutral observers on most Middle East issues and there is little diversity of views within WINEP’s ranks."[17]



২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪০

রাফা বলেছেন: হ্যা অবশ্যই পড়ে দেখবো........।

৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
"আয়মান আল জাওয়াহিরি" আর বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান "তারেক রহমানের সাথে একটি গোপন বৈঠক হয়েছিলো ২০০২ সালে। আল-কায়েদা নেতাদেরকে বাংলাদেশে নিরাপদে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যুবরাজ।

তখন জাওয়াহিরি ছিলেন তখন লাদেনের ডান হাত। তখন এই ২ নম্বর আল-কায়েদা নেতা রাজনৈতিক নেতা সহ গোয়েন্দা সংস্থার অনেক উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তার সাথেও বৈঠক করেছিলেন।

শতাধিক আল-কায়েদার জঙ্গী নেতা সহ কয়েক মাস অবস্থান করেছিলেন সরকারি আতিথিয়তায়।২০০২ সালে এমভি মক্কা নামক জাহাজে এসেছিলেন এই বিশিস্ট মেহমানরা।তখনকার বিশ্বখ্যাত "টাইম"পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছিলো এই ঘটণার উপর।
আলোচিতঐ প্রতিবেদনের হেডলাইন ছিলো।

"ডেডলি কার্গো:বাংলাদেশ হ্যাজ বিকাম এ সেফ হ্যাভেন ফর আল-কায়েদা এন্ড তালেবান"।


একই সময় বিষয়টি নিয়ে পরে "ফার ইস্টার্ন ইকোনমিক রিভিউ" পত্রিকা আরেকটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে,

তৎকালিন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশারফের অনুরোধেই ঢেকি গিলেছিলো বিএনপি/জামাতের সরকার।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৫০

রাফা বলেছেন: সমিকরনটা তাই দাড়াচ্ছে,হাসান কাল বৈশাখী।

ধন্যবাদ।

৬| ২২ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১০

ইখতামিন বলেছেন: ++

৭| ২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ২:২৭

আহসানের ব্লগ বলেছেন: +

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.