নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন শিক্ষকদের আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করি ,আমরা তাদের পাশে দাড়াই।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯

জাতির মেরুদন্ড নির্মাণে যারা মূল দায়িত্ব পালন করছেন তাদের কেনো তাদের অধিকার চাইতে হবে।শিক্ষকরা যথেষ্ট সহনশিলতার পরিচয় দিয়েছে।তারা সরকারের সাথে আলোচনা করার জন্য চেষ্টা করেছে।সব কিছুতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ একান্ত হয়ে পড়েছে।আমার মনে হয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শিক্ষকদের ব্যাপারে দৃষ্টি দিয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে আদেশ দিবেন কতৃপক্ষকে।এত সুন্দর বেতন কাঠামো ঘোষণা করে তার কৃতিত্বের মর্যাদা পাবেনা যদি শিক্ষকরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত থেকে যায়।

শিক্ষকদের এই আন্দোলনে সকল ছাত্রদের নিতীগত সমর্থন জানাতে অনুরোধ করছি।কারন ছাত্ররাই সরাসরি লাভবান হয়ে থাকে শিক্ষকদের মাধ্যমে।বার বার অনুরোধ করার পরও শিক্ষদের সমস্যা সমাধান না করা খুব দুঃখজনক।দাবী আদায়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি সমর্থন না করলেও এখন আর কোন বিকল্প নেই বিধায় তাতেও সমর্থন জানাচ্ছি।মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে কেনো দাবী আদায় করতে হবে শিক্ষকদের? শিক্ষকরা সচিব তৈরি করে তাদের মর্যাদা কেনো হবে সেই সচিবের নিচে !

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও সংশ্লিস্ট বিভাগকে অনুরোধ করছি শিক্ষকদের ন্যায় সঙ্গত দাবী মেনে নিন।আন্দোলন নয় তাদের জাতি বিনির্মানে ভুমিকা রাখার জন্য সহায়তা করুন।শিক্ষকদের সন্মান না জানালে অবক্ষয় শুরু হবে সমাজের সকল স্তরে।যা কোনভাবেই কাম্য নয় আমাদের।গত ৮ মাস ধরে চলা আন্দোলনে কোন কিছুই হলোনা।তারমানে কি শান্তিপ্রিয় আন্দোলনের কোন মূল্য নেই।এটা কোনভাবেই ঠিক নয়।আর এক মূহুর্ত বিলম্ব না করে এখনি সমাধান করা হোক শিক্ষকদের সকল সমস্যার।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও সংশ্লিস্ট বিভাগকে অনুরোধ করছি শিক্ষকদের ন্যায় সঙ্গত দাবী মেনে নিন

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৬

রাফা বলেছেন: ধন্যবাদ,মহা সমন্বয়।আপনার পাশে দাড়ানোতে শিক্ষকরা আরো শক্তিশালি হবে তাদের দাবী আদায়ে।ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলকণা থেকেই সৃষ্টি হয় মহা-সাগরের।আমাদের এই খুদ্র প্রচেষ্টাও তাদের কোন না কোন কাজে আসবে আশা করি।

ভালো থাকুন,সত্য ও ন্যায়ের পথে কন্ঠ সোচ্চার রাখুন।

২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫

সুমন কর বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে কেনো দাবী আদায় করতে হবে শিক্ষকদের? শিক্ষকরা সচিব তৈরি করে তাদের মর্যাদা কেনো হবে সেই সচিবের নিচে !

সুন্দর গুছিয়ে বলেছেন। +।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৪

রাফা বলেছেন: প্রত্যাশা যেখানে আকাশচুম্বি সেখানেও কেনো চেয়ে নিতে হবে ! আর বিশেষ করে শিক্ষকদের'তো চাওয়ার দরকারই হওয়া উচিত নয়।যতগুলো দেশ বিশেষ মর্যাদা দিয়েছে শিক্ষকদের উন্নতির সর্ব-শিখরেই তাদের অবস্থান।

আমাদেরও প্রত্যাশা সেরকমই ।আমরা কেনো পিছিয়ে থাকবো।আমরাতো এই পৃথিবিরই অংশ।ধন্যবাদ,সুমন কর।

৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫

আলোরিকা বলেছেন: ' শিক্ষকদের সন্মান না জানালে অবক্ষয় শুরু হবে সমাজের সকল স্তরে। ' - এখনও কি কিছু বাকি আছে নাকি ? কোমলমতি শিশুদের মানুষ গড়ার কারিগর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন কত জানেন ?

'প্রতিবেশি দেশ ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশই শিক্ষকদের বেতন প্রদানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে বহুগুণ এগিয়ে রয়েছে। উইকি অ্যানসার ডটকমের মতে, ‘‘ভারতে একজন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মাসে বিশ হাজার রুপি সম্মানী পান।’’ ভারতের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন, ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে যে, ‘সব কিছু মিলে মাসে তাদের মাথাপিছু সম্মানী দাঁড়ায় ২৬,২৯২ রুপি।

সেখানে বাংলাদেশের একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বেতন ৬ হাজার ৪০০ টাকা (গ্রেড: ১১) ও প্রশিক্ষণবিহীনরা ৫ হাজার ৯০০ টাকা (গ্রেড: ১২) বেতন পান। অন্যদিকে, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষকের বেতন ৫ হাজার ২০০ টাকা (গ্রেড: ১৪) এবং প্রশিক্ষণ নেই এমন সহকারী শিক্ষকরা ৪ হাজার ৯০০ টাকা (গ্রেড: ১৫) বেতনে শিক্ষকতায় নিযুক্ত হন।


সরকারের তরফ থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের যে সম্মানী বৃদ্ধি করা হয়েছে তাতে শুভঙ্করের ফাঁকি রয়েছে। নতুন বেতন কাঠামোতে সহকারী শিক্ষকদের সব্বোর্চ ৩০০ টাকা সম্মানী বেড়েছে। তাদের পদমর্যাদাও তৃতীয় শ্রেণির ধাপ অতিক্রম করেনি। প্রধান শিক্ষকদের সম্মানী সব্বোর্চ মাত্র ৯০০ টাকা বাড়লেও তারা অনেকটা খুশি, কারণ তাদের পদমর্যাদা তো বেড়েছে, তারা এখন দ্বিতীয় শ্রেণিতে। কিন্তু সহকারী শিক্ষকরা যে তিমিরে ছিলেন সেই তিমিরেই রয়ে গেছেন, তাদের তৃতীয় শ্রেণির পদমর্যাদা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে।

[তথ্যসূত্র: বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম, ৯ মার্চ, ২০১৪] '

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৭

রাফা বলেছেন: আমি সকল শিক্ষকদেরই সর্বোচ্চ সন্মান দেওয়ার পক্ষে।তারা আত্মসন্মান নিয়ে বাচতে পারলেই সৃষ্টি করে যেতে পারবেন আত্মসন্মানবোধ সম্পন্ন একটি জাতি।তাদের পথ রুদ্ধ করে তাদের কাছ থেকে কিছু আশা করাটা চরম বোকামি।

আশা করি যথাযথ কতৃপক্ষের টনক নরবে।আপনার মুল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ,আলোরিকা।

৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৯

ব্যাক ট্রেইল বলেছেন: আপনার লিখাটার মধ্যে একটা আদেশ আদেশ ঘ্রাণ পাচ্ছি। (মজা করলাম)
আমরা সংহতি প্রকাশ করলেই কি সরকার অব্দি পৌঁছাবে?

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০১

রাফা বলেছেন: হা...হা...হা..ভাইজানের তাই মনে হলো ? সরকারতো জন সাধারনের নিকট জবাবদিহি করার কথা। আমাদের দেশে সব উল্টো ঘটে বলেই আমরা স্বাভাবিকটাকেই অস্বাভাবিক মনে করি।হয়তো পৌছুবেনা ,কিন্তু যদি না করি তাহলে কি লাভবান হবো? ভাবতে ভাবতে দিন চলে যাবে কাজের কাজ কিছুই হবেনা।ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা থেকেই বড় কিছু করার আকাংখা জন্ম নিতেও পারে।সেই সুবাদেই নাহয় শুরু করলাম।

ধন্যবাদ,ব্যাক ট্রেইল।


৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৯

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: শান্তিপ্রিয় আন্দোলনের কোন মূল্য নেই।

একদম সত্যি কথা ভাই।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:০৩

রাফা বলেছেন: অনিয়মকেই আমরা নিয়ম মনে করো সর্বত্র।কিন্তু জেগে উঠতেতো হবে আমাদের।আমার ধারণা শিক্ষকরা মর্যাদা না পেলে সমাজে আর কেউ তা পাবেনা।

এখনই এর বিহিত করা উচিত।ধন্যবাদ,দি.রাজপুত্র আপনার উপলব্দির জন্য।

৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৭

আজাদ মোল্লা বলেছেন: ভাই কথা গুলি সাজিয়ে ছেন সুন্দর করে ।
একদম সত্য কথা বলা হয়েছে ।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৫৫

রাফা বলেছেন: ধনবাদ,আপনার অনুধাবনের জন্য।সত্যের সাথে থাকুন।কিছু না করতে পারলেও এগিয়ে যাওয়ার কথা বলুন।

৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৩

ধমনী বলেছেন: সহমত।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩

রাফা বলেছেন: ধন্যবাদ,সহমতের জন্য।

৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৭

টোকাই রাজা বলেছেন: টোকাইদের পক্ষ থেকে আমি সহমত জ্ঞাপন করছি।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

রাফা বলেছেন: আমি প্রস্তাব করছি টোকাইদের পড়ানোর দায়িত্ব শতভাগ সরকারের নিতে হবেে।আর টোকাইদের সহমত সন্মানের সাথে গ্রহণ করা হইলো।

ধন্যবাদ,টোকাই রাজা।

৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৪

প্রামানিক বলেছেন: ন্যায় সঙ্গত দাবীর পিছনে সকলের সংহতি থাকা দরকার।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৬

রাফা বলেছেন: এই বোধের উদয় যখন ঘটবে তখন দেখবেন সবকিছু কেমন দ্রুত পাল্টে যাইতেছে।আমি সেই দিনটির অপেক্ষায় আছি।

ধন্যবাদ,প্রামানিক।

১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৫

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: একমত

১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫৯

মাসূদ রানা বলেছেন: শিক্ষকদের আন্দোলনের সাথে ছাত্রদের অসম্পৃক্ততা হতাশাজনক । ছাত্রদের এগিয়ে আসা উচিত ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:১০

রাফা বলেছেন: আমার ধারনা ছাত্ররা এগিয়ে আসলে তরান্বিত হতো এর সমাধান।ব্যাপারটা ভেবে দেখা উচিত সাধারণ ছাত্রদের।

ধন্যবাদ,মাসূদ রানা।

১২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৬

আবু শাকিল বলেছেন: একটা গোষ্টি মনে করছে - শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি যোক্তিকতা নেই ।শিক্ষকরা জাতির মেরুদন্ড নির্মাণে মূল দায়িত্ব পালন করছেন ঠিক কিন্তু বর্তমান সংখ্যাগরিষ্ট শিক্ষকদের ডিজিটাল শিক্ষাদান পদ্ধতি জানা নাই ।তাছাড়া ডিজিটাল শিক্ষা দান পদ্ধতি জানা বহু বিবিএ,এমবিএ টং দোকানে বসে বসে বিড়ি ফুঁকছে ।বেশি বাড়াবাড়ি করলে টং দোকান থেকে তাদের ধরে এনে আগের বেতনের সমতা রেখে জাতিকে শিক্ষা দান করা হবে ।
দেশে কম্পুটার টেপা-টেপি শিক্ষক খুব কম ।তাই শিক্ষকদের চেয়ে কম্পুটার টেপা-টেপি জানার লোকের বেতন বেশি দেয়া হবে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.