নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি বাহিনির এত অধঃপতন কেনো? রাব্বি/বিকাশ/কাদের/লিমন আরো অজানা অসংখ্য...।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৫৯

Reality is bitter....

এখনও রাব্বিকে মারার কথা আমাদের মনে যে ক্রোধের সৃস্টি করেছে তা থেকে বেরিয়ে আসতে পারিনি।তার পুর্বেই বিকাশ'কে হাসপাতালে পাঠিয়ে দিলো পুলিশ।বীর পুঙ্গব একেক জন মনে হয় বাংলাদেশ'কে অপরাধ মুক্ত করে ছাড়বে।নিরপরাধীকে পিটিয়ে সায়েস্তা করে।না এগুলো কোন বিচ্ছিন্ন ঘটণা নয়।এগুলো এখন ধারাবাহিক নিয়মিত ঘটণা।আমরা সব সময় পত্রিকার পাতায় দেখি ক্লোজড/প্রত্যাহার ও সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে অপরাধী পুলিশকে।তারপরে তাদের বিরুদ্ধে ইনভেস্টিগেশন করে রিপোর্ট জমা দেন তাদেরই সহকর্মিরা।সেই তদন্তে সব কিছু সাজানো থাকে তাদের ইচ্ছামত ।যদি কোন শক্তশালী প্রতিপক্ষ না থাকে।বেশিরভাগ ভুক্তভোগিরা আরো ব্যাপক হয়রানি থেকে বাচার জন্য কোন অভিযোগই করার সাহস করেননা।আর এটাকেই আমাদের সাধারণ মানুষের দুর্বলতা ভেবে তারা আবারও নতুন নতুন অন্যায় আচরণ করে আমাদের বিরুদ্ধে।আমাদের ট্যাক্সের টাকায় তাদের বেতন ভাতা সহ সব সুযোগ সুবিদা নিয়ে আমাদেরকে সায়েস্তা করে যাচ্ছে দিনের পর দিন।



শুধু ১দিনের জন্য যদি মানুষকে নির্ভয়ে পুলিশের অন্যায় অনাচারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে বলা হয়.। আমার মনে হয় অভিযোগে সংখ্যা লক্ষাধিক ছাড়িয়ে যাবে।তাহোলে সেই প্রবচনটি মনে হয় শতভাগ সত্যি বাংলাদেশের পুলিশের বেলায়।এক প্লেটে ভাত খেয়েও পরক্ষনেই চোখ উল্টে ফেলতে খুবই পটু তারা।অথচ এরকম হওয়ার কি কথা ছিলো ! যে পুলিশ বীরত্বের সাথে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলো সেই ৭১-এর কালরাত্রে।কোথায় আমাদের সেই পুলিশ ভাইয়েরা? বাংলাদেশের সব মানুষতো অপরাধী নয়।অধিকাংস মানুষ আইনকে শ্রদ্ধা করে বা করতে চায়।কিন্ত আইনের প্রতি বিতস্রদ্ধ হয়ে এখন মানুষ আইনকে বা আইনের মানুষদের পাশ কাটিয়ে চলতে চায়।শত বিপদে থাকলেও পুলিশকে বিশ্বাস করতে পারেনা।পারেনা তাদের উপর নির্ভর করতে।পয়সার বিনিময়ে অপরাধীরা অপরাধ করে সেটা আমরা জানি।কিন্তু আজকের পুলিশ সহ আরো অনেক বাহিনীকেই ভাড়া করা যায়।অর্থাৎ অপরাধ নির্মূল করার দায়িত্ব যাদের তারাই উল্টো অপরাধ করছে। এবং পয়সার বিনিময়ে তারা যে কোন কাজ করতেই প্রস্তুত।

তাহোলে আমাদের কি সেই আদিম যুগেই ফিরে যাওয়া উচিত।আমরা কি আমাদের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিজেদের হাতে তুলে নেবো।বাংলাদেশ সরকার কি তাহোলে সাধারন মানুষকে নিরাপত্তার জন্য অ্স্রের লাইসেন্স দিয়ে বাধিত করিবেন?নিরাপত্তা দিতে না পারলেও নিরাপত্তা হরণ করার ব্যাপারে অগ্রনী ভুমিকা রাখছে আমাদের পুলিশ।আমরা দেখেছি তারা চাপাতি'র বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা গ্রহণ না করে ব্লগারদের উপদেশ দেন লেখার ভাষা পরিবর্তন করার জন্য।ফলাও করে প্রচার করেন অস্র উদ্ধার নাটকের।আর তথাকথিত ক্রশফায়ার গল্পের কথা এখন একটা শিশুও জানে।পুরো বাংলাদেশ তোলপাড় করা হত্যা ,সন্ত্রাস ও ধ্বংসের সমাধান তাদের দিয়ে হয়না।কিন্তু আমার ,আপনার মত বিকাশ/রাববি/কাদের।লিমনদের উপর একেক জন বীর বাহাদুরের মত ঝাপিয়ে পড়তে পারে।সাধারণ মানুষ অপরাধীদের পাকরাও করে পুলিশের হাতে দিলে সেখান থেকে তারা তাদের বানিজ্য করে নেয়। যথাযথ ব্যাবস্থা গ্রহণ না করে।সরকারের দায়িত্ববান ও যথাযথ কতৃপক্ষ কি এখনও ঘুমিয়ে কাটাবেন নাকি সাধারণ মানুষের দৃষ্টিকোন থেকে যথাযথ ব্যাবস্থা গ্রহণ করবেন?

আর এমন কথা আমরা শুনতে চাইনা এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটণা বা বাক্তিগত অপরাধের দ্বায় কোন বাহিনি বা কতৃপক্ষ নিবেনা।যে যেখানে আছেন দ্বায়টা তাদের অবশ্যই নিতে হবে ।তা নাহোলে আমরাও বলবো আপনার অপারগতা নিয়ে সরে দাড়ান।যে পারবে তাকেই এনে দায়িত্ব দেওয়া হোক।আমার মনে হয়না আমাদের সকল বাহিনীর সকল সদস্য পচে গলে নষ্ট হয়ে গেছে।এটা আমরা -আমাদের স্বপ্নেও ভাবতে চাইনা।ছোট হোক বড় হোক শুরুটা করুন দেখবেন লাইনটা দীর্ঘ হতে খুব বেশি সময় লাগবেনা।আমরা সকল বিপদে সবার আগে পুলিশকে স্বরণ করতে চাই বিশ্বের অনেক দেশের মত।ওরা পারলে আমরাও পারবো।আমরা যুদ্ধ করে বিজয়ি জাতি ।আমাদের অভিধানে অসম্ভব বলে কোন কিছুই থাকতে পারেনা।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৪৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: রাফা ভাই,

পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগ, পদোন্নতি, পোষ্টিং, বৈদেশিক মিশনে গমনের তালিকায় নাম উঠানো নিয়ে কি পরিমানে লেন-দেন চালে সেটার প্রতিটি রেট জানি। তবে নিজের পরিবারে পুলিশ বাহিনীতে কর্মরত কিছু সদস্য থাকার কারণে চাইলেই সব কিছু লিখতে পারি না। আমি চাই না আমার কারণে তারা বিপদে পড়ুক। তবে ষ্পষ্ট করে বলতে পারি পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে অপরাধে জড়িয়ে পড়ার বর্তমান হার আরও অনেক বেড়ে যাবে। বাংলাদেশের পুলিশ বাহিনী মেক্সিকো ও কলম্বিয়ার পুলিশ বাহিনীর মতো দূর্নিতী পরায়ণ ও কলংকিত বাহিনীতে পরিনত হবে।

আপনি আবার মনে করিয়েন না আমি রাজনৈতিক দৃষ্টিকোন থেকে এই মন্তব্য করলাম। আগামীকাল সকালে বিএনপি ক্ষমতায় আসলেও পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের এই অপরাধ কমাতে পারবে না। কারণ পুলিশের যে কনষ্টেবলটি বাপের জমি বিক্রি করে বা বন্ধ রেখে ৯ লাখ টাকা ঘুষ দিয়ে চাকুরি নিয়েছে সে ঐ টাকা উঠাবেই। কোন আইন ও শাস্তিই তাকে অবৈধ উপায়ে টাকা অর্জন থেকে বিরত রাখতে পারবে না।

দেশের সবচেয়ে সৎ পুলিশ অফিসারটিও চাইলেই ঢাকার কোন থানায় পোষ্টিং পাবে না। ২০-৩০ লাখ টাকা ঘুষ না দিয়ে কোন ওসি বর্ডার এলাকার কোন থানায় পোষ্টিং নিতে পারবে না। পৃথিবীর কোন কঠিন তম সাস্তিই পুলিশের এই অপরাধ প্রবণতা কমাতে পারবে না যদি না রাজনিতীবিদরা সৎ হয়।




১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৪৫

রাফা বলেছেন: সামাধানতো আপনার মন্তব্যেই আছে /আপনি নিজেই বলে দিলেন ,রাজনিতীবিদরা সৎ না হলে কোন কিছুই সম্ভব নয়।তারমানে সম্ভব।আমি কিন্তু আই হেট পলিটিক্স প্রজন্মের নই।আমি আপনি কেউ পলিটিক্সের বাইরে নই।খুজে দেখেন পলিটিক্স করছে আমার /আপনার আপনজনেরাই।তাহোলে বদলাবেনা কেনো! আমিতো মনে করি নতুন জেনারেশন সক্রিয় পলিটিক্স শুরু করলেই আমূল বদলে যাবে দেশের আর্থ সামাজিক অবস্থা।শুধু মনে রাখতে হবে পলিটিক্স কোন ফুল বিছানো পথ নয়।এটা পুরোটাই কন্টকাকির্ন।একটু সাহস ও ধৈর্য্য নিয়ে এগিয়ে গেলে পথ খুলে যাবে।এক জেনারেশন যদি স্বাধীনতা আনতে পারে তাদের উত্তরাধিকারের আরেক জেনারেশন দেশটা গড়ার জন্য এটুকু ত্যাগ করতে পারবেনা বলে আমি বিশ্বাস করিনা।

একজন ,দুজন করে আসছে এখন, কিন্তু এটাকে একটা স্রোতে পরিনত করতে হবে।যখন সেই স্রোতটা আসবে তখন সব জন্ঝাল জেটিয়ে বিদায় করে দিবে আশা করি।প্রয়োজনে সাধারণ মানুষই পুরো রাজনিতিটাই বদলে দিবে।

সব কিছুর পরেও হতাশ হয়ে আশা ছেড়ে দিতে নেই।সবাই মিলে চেষ্টা করলে হবেই হবে।ইনশাহ্ আল্লাহ।

ধন্যবাদ,মো.কা.পলাশ

২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:২০

বিদ্যুৎ বলেছেন: সুন্দর লেখার জন্য ধন্যবাদ। কিন্তু পুলিশের কাছ থেকে আপনি এর চেয়ে ভাল কিছু আশা করতে পারেন না। কারণ পুলিশ কোন স্বাধীন সংস্থা নয়। এটি সরাসরি সরকার প্রশাসনের অধীন। পুলিশ চাইলেও ভাল কিছু আমাদেরকে দিতে পারবে না। আপনি দেখুন আমাদের দেশে বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ স্বাধীন। বিচার বিভাগ সব সময় স্বাধীন কিন্তু তাঁরা কি সরকারের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে বিচারের রায় দিতে পারে? নির্বাচন কমিশন অন্তত নির্বাচন কালীন সম্পূর্ণ স্বাধীন কিন্তু তাঁরা কি স্বাধীন ভাবে কাজ করতে পারছে? পুলিশ তো অসহায়। এম পি, মন্ত্রী, সরকারী দলের স্থানীয় নেতাদের মাশহারা বন্ধ না হলে পুলিশ ভাল হতে পারবে না। এদের মাশহারা দিতে না পারলে যে পুলিশকে পরিবার নিয়ে পথে বসতে হবে। তাই পুলিশ এত হীন কাজ করতে বাধ্য। সরকার চাইলে পুলিশ বাহিনী ভাল হবে। এটা একান্তই সরকারের ইচ্ছা। জনবলের অভাবে কাঙ্ক্ষিত সেবা না দিতে পারলেও অন্তত রক্ষকের বদলে ভক্ষক হবে না।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০১

রাফা বলেছেন: কেনো পারবোনা আমরা।বাশের লাঠি দিয়ে যদি দেশ স্বাধীন করতে পারে আমাদের পুর্ব পুরুষেরা আমরা তাদের প্রতিনিধিত্ব করছি।তাহোলে আমরা কি এটুকু করতে পারবোনা।এই দেশে অনেক কিছুই হবেনা বলে মনে করতো অনেকেই।যেমন যুদ্ধাপরাধিদের বিচারটিও অসম্ভব বলেই ভাবতো সবাই।পদ্মা সেতু স্বপ্নই থেকে যাবে এটাই মনে করে এখনও কিছু লোক।কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে ,আমরা এগিয়ে যাচ্ছি এবং যাবো আশা রাখি।সো ভয় নেই বিদ্যুত ভাইয়া এই পুলিশকেও বদলে ফেলবো আমরা।কারন আমরা বীরের জাতী।আমাদের অভিধানে অসম্ভ বলে কিছু নেই।ইনশাহ্ আল্লাহ সব কিছু বদলে দিবো আমরা।

ধন্যবাদ,বিদ্যুত।

৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৯

প্রামানিক বলেছেন: শুধু ১দিনের জন্য যদি মানুষকে নির্ভয়ে পুলিশের অন্যায় অনাচারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে বলা হয়.। আমার মনে হয় অভিযোগে সংখ্যা লক্ষাধিক ছাড়িয়ে যাবে।

কথা সত্য।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩

রাফা বলেছেন: বেশিও হইতে পারে ,তাই বলে ভয় পেয়ে থেমে যাবোনা আমরা।
এগুলো মোকাবেলা করেই জয়ী আমরা হবোই হবো।

ধন্যবাদ,প্রামানিক।

৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩

ধমনী বলেছেন: ভালো বলেছেন।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৫

রাফা বলেছেন: সবাই মিলে বলুন-তাহোলেই পরিবর্তন আসবে।

ধন্যবাদ,ধমনী।

৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০১

মিলন মাযহার বলেছেন: হ্যান ক‌রে গা ত্যান ক‌রে গা
নষ্ট ছে‌ড়ে সৎ ধ‌রে গা
মা‌সে ইনকাম লাখ ক‌রে গা
প‌কেট য‌দি ফাক্কা তোমার
টাকার বু‌খে কার্ড ভ‌রে গা

ছাড়‌তে তোমায় পার‌বো না ভাই
নগদ পে‌লে মার‌বো না ভাই
পাইতে পা‌রো আদর জামাই
নই‌লে হ‌বে খুব খারাবী,
মরার প‌রেও খাঁড়ার ঘা

ধারা বিনা ছাড়া নেই
রাজা মন্ত্রীর চারা নেই
চোর পু‌লি‌শের হারা নেই
শত সাহসী শুই‌য়ে দি'ছি
কোথাও তো কেউ খাড়া নেই

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৮

রাফা বলেছেন: হাল ছেড়ে দিলে চলবেনা আমাদের।বহু রক্ত দিয়ে এই দেশের স্বাধীনতা কিনে এনেছি।এমনিতে আসেনি বিজয়।মানুষের অধিকারও পুরো কায়েম করতে হবে সবাই মিলে।দুরে দাড়িয়ে থাকার যারা তারা সারা জিবনই তাই থাকে।যারা সাহসী তারাই অবদান রাখে।কাজেই আমি মনে করিনা আমাদের দেশে সেই রকম মানুষ এখন নেই।তারা আসবে এবং জাগিয়ে তুলবে পুরো জাতিকে।যে কোন অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে।

ধন্যবাদ,মিলন মাযহার ।কবিতায় আপনার মত প্রকাশের জন্য।

৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পুলিশ ও অন্যান্ন বাহিনীর নিয়োগ টাকার বিনিময়ে হচ্ছে, এটা দিবালকের মতই সত্য।
এটাও সত্য এরা বেশিরভাগই বিম্পি-জামাত আমলের পলিটিক্যাল নিয়োগ। এদের অনেকেই আছে জাসির সক্রিয় সদস্য।

পুলিশী নির্জাতন এদেশে নতুন কিছু না। আগে এসব নির্যাতনে মানুষ ভয়ে দাঁতকামড়ে মুখবুঝে সহ্য করে যেত।
এখন কিছু কিছু বিচার পাওয়া যাচ্ছে, তাই নির্যাতন ও এক্সটরশনের শিকাররা রুখে দাঁড়িয়ে সবাই বিচার চাইছে।
ইতিমধ্যেই অভিযুক্ত পুলিশসদস্যের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেয়া হচ্ছে।

টাকার বিনিময়েপুলিশ বাহিনীর নিয়োগ অসৎ দৌরাত্ত কোন ভাবেই চলতে দেয়া যায় না।
একটি সেনা ও পিএসসি সমন্নয়ে বা উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন কমিটির মাধ্যমে পুলিশ নিয়োগ দিতে হবে,
সুধু লিখিত পরিক্ষার উচ্চ একমাত্র মানদন্ড হবেনা। স্কোর দরকার, এরপরও দরকার একটি মানসম্মত মনস্তাতিক পরিক্ষা,
যেখানে যাচাই হবে
জনসেবামুলক মনভাব,
নির্লোভ সেবার মানসিকতা ও সহমর্মিতা,
সাধারণ মানুষের জন্য ভালোবাসা, দেশপ্রেম।
সবচেয়ে গুরুত্তপুর্ন হচ্ছে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৮

রাফা বলেছেন: নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বিশাল ঘাপলা আছে ।এটা'তো দিবালোকের মত সত্য।কিন্তু এখান থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে যে কোন মূল্যে।একজন মানুষের মনোতত্ত্ব প্রকাশ ঘটে তার কার্যকলাপে।একজন মানুষ জেনে শুনে ঘুষ দিয়ে একটা প্রফেসনে আসছে তো তার উদ্দেশ্য'তো সৎ হতেই পারেনা।আর এটা সত্য প্রত্যেকটি সেক্টরেই জাশি শহ অনেক বীজ বপন করাই আছে।কিন্তু সেটার দোহাই দিয়ে এড়িয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই।"পুলিশ যখন নিজেই বলে মাছের রাজা ইলিশ আর দেশের রাজা পুলিশ"।এটাকে সহজ ভাবে নেওয়ার কোন সুযোগ নেই।তারা অবধারিত ধরেই নিয়েছে যে কোন কিছু করে তারা পার পেয়ে যাবে।

তাদের কৃত কোন অপরাধের পর কোন ফলোআপ কি আছে।কোন দৃষ্টান্ত মূলক সাস্তি হয়েছে এমন ঘটণা খুব কম আছে।তাদের অপরাধের তদন্ত তারা নিজেরাই করে একটা দায়সারা রিপোর্ট দিচ্ছে।এবং কোন কিছু প্রমাণ হয়নি এটা দেখিয়ে আরো ভালো পোষ্টিং নিয়ে ফিরে আসছে।এবং তারা এগুলোকে দৃষ্টান্ত হিসেবে ব্যাবহার করছে ।এটাই তাদের ঔধত্ত্বের কারন।তাদের আরো কঠোর দৃষ্টান্ত মূলক সাস্তি নিশ্চিত করা হলে এরকম ঘটণার পুনরাবৃত্তি হতোনা।

পুলিশের সাথে সাধারণ মানুষের সংযোগ ঘটে প্রতিটি ক্ষেত্রেই কাজেই তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া আরো স্বচ্ছ হওয়া বান্ছনিয়।আমার মনে হয় সেনাবাহিনি'তে যেভাবে রিক্রুট করা হয় সেই প্রক্রিয়ায় যাওয়া উচিত পুলিশের নিয়োগের ক্ষেত্রে।

ধন্যবাদ ,হা.কালবৈশাখী।

৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৫

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভাল

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৭

রাফা বলেছেন: ধন্যবাদ,দেবজ্যোতিকাল।

৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৫

নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট
পোরোটা পড়া হয়নি
সুন্দর পোষ্টে +++++
শুভ রাত্রি

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২১

রাফা বলেছেন: ধন্যবাদ,নু.এমডি.চৌধুরী।
আপনার+ এর জন্য।

৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: সাধারণ মানুষ যেমন সন্ত্রাসীদের ভয়ে ভীত তেমনি পুলিশদের ক্ষেত্রেও। তাই পানিতে কুমিরের ভয়ে দৌড় দিয়ে ডাঙায় বাঘের মুখে কে পড়তে চায়? আর অধিকাংশ পুলিশ স্বেচ্ছায় বা অন্য যে কারনেই হোক তারা দুর্নীতিগ্রস্থ। যদি কাঠামোর পরিবর্তন না হয় তবে সাধারণদের আরো ভুগতে হবে। সেক্ষেত্রে সম্মানীয় সরকারি দল কিংবা বিরোধী দল সুতোর টানে সবি করিয়ে নেবে আইনি পোশাকে ঢাকা সন্ত্রাসীদের দ্বারা।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৯

রাফা বলেছেন: খুব ভালো বলেছেন।তাহোলে আমাদের টাকায় একদল লাইসেন্সধারী সন্ত্রাসী কেনো লালিত ,পালিত হবে বলুন! আমরা সব কিছুতেই কুকড়ে যাই ,এটাই মূল সমস্যা।রোষানলে পড়বো কিংবা হয়রানি হবো এই আশংকায়।কিন্তু ভাবিনা আমরা যদি সৎ ও ন্যায় দাবি জানাই তার কাছে যে কোন শক্তিই মাথা নত করতে বাধ্য।খুব নিকটের ছাত্র আন্দোলন ভ্যাটের কথাই ধরুন।তাহোলে পুলিশ কেনো বদলাবেনা তাদের চরিত্র।হয়তো এক/দু'দিনে হবেনা।কিন্তু সবাই একতাবদ্ধ থাকলে হবেই হবে।যে কোন অন্যায় দেখলে একসাথে প্রতিবাদ করতে হবে।এবং এটা চলমান রাখতে হবে সব সময়।আজ আমি আক্রান্ত না বলে আমার পিঠ বাচিয়ে চললে কাল আমার বিপদেও কেউ দাড়াবেনা।এগুলো'তো পরিক্ষিত সত্য।সবাই সব কিছুতে ভাবি এত অনিয়ম কেনো।কেউ একজন এসে আমাদের জন্য সব ঠিক করে দিক।কিন্তু সেই একজন কেনো আমি বা আপনি নই।আর সবাই মিলে আমরা হই।

আমাদের চাইতে কি শক্তিশালী একটা মাত্র বাহিনি!!

ধন্যবাদ,দি.রাজপুত্র।

১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮

তার আর পর নেই… বলেছেন: এরকম পরিস্থিতির জন্য রাজনৈতিক দল দায়ী। বিশেষ করে সরকার পক্ষ।
একটা পরিবারের কোন সদস্য যদি খারাপ হয়ে যায় সেই দায়ভার অবশ্যই পরিবার প্রধানের। যদিও এতে প্রত্যক্ষ পরোক্ষ অনেক উপাদান কাজ করে।
রাজনীতিতে নতুন জেনারেশন কি আসছেনা? আসছে। বিভিন্ন কলেজ ভার্সিটিতে সক্রিয় ভাবে রাজনীতিতে অনেকে অংশগ্রহণ করছে। কই? তাদের চিন্তা চেতনায় তো নতুন পরিবর্তন দেখছিনা। সামান্য ছুতোয় মারামারি, কাটাকাটি করছে।
এমন পরিস্থিতি থেকে আদৌ উত্তরণের পথ নেই, সরকার ও রাজনৈতিক দলের সচেতনতা ছাড়া।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৩০

রাফা বলেছেন: আপনার কমেন্টেই দেখুন ,আপনি কত কনফিউজ!উত্তরনের পথ নেই আবার রাজনৈতিক দল ও সরকার পারে।তাহলে আপনি আমি কি সরকার ,দেশ বা রাজনিতীর বাইরে ?অবশ্যই তা নই।চেষ্টা করতে হবে সন্মিলিত ভাবে।একতার কোন বিকল্প নেই যে কোন অন্যায়ে সবাই মিলে প্রতিবাদ করলে এরকম ঘটবেনা।আমরা কেনো যে নিজেদের শক্তিকে ছোট ভাবি সেটাই বুঝিনা।একা আমি আপনি দুর্বল নই বরং যারা অন্যায় করে তারা আরো বেশি দূর্বল।শুধু প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।হাল ছেড়ে দিলে চলবেনা।একটা বিজয় হলেই যেনো মনে না করি সব পেয়ে গেছি।
পরিবর্তন ঘটাতে হবে আমাদের মানসিকতায়।এবং সক্রিয় থাকতে হবে সবার বিপদে।

ধন্যবাদ,তার আর পর নেই।

১১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষকে সাহায্য করার মত মানুষ নিয়ে আইন ও অর্ডার বাহিনীকে আবার নতুন করে যাত্রা শুরু করতে হবে; এখকার বাহিনীগুলোকে বিদেশে সাহায্য করার জন্য চাকুরী রাখতে পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.