নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিঙ্গাপুর থেকে ফেরত- অশনি সংকেত বাংলাদেশের জন্য।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫১

বাংলাদেশ মনে হয় এখনও সঠিক উপলব্দি করতে পারছেনা /বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পৃথিবীর অনেক দেশ সংঙ্গবদ্ধভাবে চক্রান্ত করে কোনঠাসা করে ফেলতে চাচ্ছে।সরকার যথযথ ব্যাবস্থা গ্রহণ না করলে অচিরেই পৃথিবীর কোন দেশেই লিগ্যালভাবে বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানি হুমকির মুখে পরবে।মধ্যপ্রাচ্যে যদিও আমাদের অধিকাংশ জনশক্তি কাজ করছে ।কিন্তু ইউরোপ/আমেরিকা ও এশিয়ার কিছু সংখ্যক দেশে অল্প জনশক্তি হলেও সেখান থেকে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আসছে।কারন এইসব দেশে মোটামুটি ভালো পর্যায়ের পদেই কাজ করে থাকে আমাদের দেশের মানুষ।যাকে বলে কোয়ালিটি লেবার।মালেশিয়াতে অনেকদিন যাবত তেমন একটা জনশক্তি রপ্তানি করা যাচ্ছেনা /জাপনেও বন্ধ হয়ে গেছেই বলা চলে।

সিঙ্গাপুর থেকে যে ২৬ জনের দল ফেরত পাঠানো হয়েছে লক্ষ করলে দেখা যাবে কিছু কালপিটের সাথে নির্দোষ মানুষও ফেরত আসতে বাধ্য হয়েছে।কারন আর কিছুই নয় হয়তো তারা একই বাসায় বসবাস বা একই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত।আন্তর্জাতিক কর্মকান্ডে এভাবেই ধিরে ধিরে কোনঠাসা করে ফেলা হয় ।এর পরিপ্রেক্ষিতে এক সময় নিষেধাজ্ঞা জারি করে সঙ্গবদ্ধভাবে কিছু দেশ বা একক কোন দেশ।এবং এর ব্যাপক প্রভাব পড়ে এমনকি বন্ধু রাষ্ট্রগুলোতেও যদি যথা সময়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা না হয়।

এরকম অদ্ভুত পরিস্থিতিতে কিন্তু পরেছিলো সেই নাইন এলেভেনের পরে।বাংলাদেশ শুধু মুসলিম সংখ্যাগড়িষ্ঠতার কারনেই সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের তালিকায় লিপিবদ্ধ হয়েছিলো।অথচ সৌদি নাগরিক হামলার সাথে সরাসরি জড়িত থাকার পরেও সুধু আমেরিকা তার নিজের স্বার্থেই সৌদি'কে অন্তর্ভুক্ত করে নাই।কাজেই বোঝা যায় অনেক কিছুই করে তারা তাদের ইচ্ছমাফিক।যদি বিন্দুমাত্র কোন ফাক ফোকর পায় ।
বাংলাদেশের উচিত এখন তুচ্ছ বিষয়কে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা ।তা না হোলে প্রচন্ড ঝুকির মধ্যে পড়ে যাবে বাংলাদেশের অর্থনিতি।কারন যুগটা এখন অর্থনিতির ।প্রতিযোগিতাটা এখন সেটাকে ঘিরেই।আর সেই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে আমাদের সচেতন হতে হবে।শিক্ষিত করে তুলতে হবে মানব সম্পদ'কে ।যদি কোন কারনে ব্যার্থ বা ব্যাত্যয় ঘটে তাহলে তা সামাল দেওয়ার মত শক্তি এখনও আমরা অর্জন করে উঠতে পারিনি। এটা আমাদের ভুলে গেলে চলবেনা।

আমার ক্ষুদ্র মস্তিষ্ক বলছে বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা শুধু দেশের বাইরে থেকে নয় ভেতর থেকেও বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে।এবং কেনো ও কারা করছে সেটাও আমরা জানি ।বাংলাদেশকে এইসব বাধা অতিক্রম করেই এগিয়ে যেতে হবে।এবং এতে সমগ্র জনগোষ্ঠিকে একতাবদ্ধ না করতে পারলে সমুহ বিপদের সম্ভাবনা আছে নিশ্চিত।দেশের স্বার্থেও কিছু মানুষ কখনই এক হয়নি ভবিষ্যতেও হবেনা এটা বিবেচনায় রেখে শক্ত হাতে হাল ধরতে হবে বর্তমান নেতৃত্ব'কে।

danger signal for bangladesh.

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:২৬

কলাবাগান১ বলেছেন: "আমার ক্ষুদ্র মস্তিষ্ক বলছে বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা শুধু দেশের বাইরে থেকে নয় ভেতর থেকেও বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে।এবং কেনো ও কারা করছে সেটাও আমরা জানি ।বাংলাদেশকে এইসব বাধা অতিক্রম করেই এগিয়ে যেতে হবে।"

রাজাকার সমর্থক যে ভাবে ব্লগে দেখা যায়.........অনেক চিন্তার ব্যাপার

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০৫

রাফা বলেছেন: সমস্যা'তো থাকবেই /কারন এটা তাদের জিবন মরণ সমস্যা।চিরতরে কবর দিতে হবে জামাতের রাজনিতী বাংলাদেশ থেকে।
আন্তর্জাতিক ভেবে যেনো কোনঠাসা না হয়ে পড়ি সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে এই মূহুর্তে।এখন সবচাইতে কঠিন সময় দেশকে স্থিতিশীল রাখাটা।জামাত/শিবির ও তাদের সহায়তাকারি শক্তি যে কোন উপায়েই হোক দেশে অশান্তি সৃষ্টির চেষ্টা অব্যাহত রাখবেই।
কারন দেশের চাইতে বড় তাদের কাছে যে কোন উপায়ে ক্ষমতা ফিরে পাওয়া।এবং তারপর আবার আদিম যুগে ফিরিয়ে নেওয়া দেশকে। এটা তারা করবে ধর্মের অপব্যাবহার ও জঙ্গীদের মাধ্যমে।

সরকারের উচিত ছিলো অধিক গুরুত্বের সাথে নেওয়া সিঙ্গাপুরের ব্যাপারটা।এবং সিঙ্গাপুর সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে তাদেরকে জানানো আমরা কঠোর ব্যাবস্থা গ্রহণ করছি।তাদেরকেে আস্বস্ত করা উচিত।

ধন্যবাদ ,কলাবাগান১।

২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩

ক্লিকবাজ বলেছেন: লোটপাটের মহোৎসবের খেসারততো সাধারণ জনগণকেই দিতে হবে। ২৬ জন ফেরত আসলেই কি আর ২৬ হাজার হলেইবা কি? তাদের দরকার উন্নয়নের সাইনবোর্ড লাগিয়ে চৌদ্দগুষ্টি নিয়ে দেদারছে লোটপাট করা আর বিদেশে পাঁচার করে টাকার পাহাড় গড়া। জনগণের দিকে নজর দেবার সময় কই?

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:২২

রাফা বলেছেন: মাথা কি ঠিক আছে আপনার।দেশের বাইরে গিয়ে দেশের ক্ষতি করার কথা চিন্তা করে যারা তারা কখনই সত্যিকার অর্থে দেশের ভালো চায়না।দূর্ণিতি আর জঙ্গী দুইটা দুই মেরুর সমস্যা।সব কিছু একসাথে গুলিয়ে ফেললে চলবেনা।দুর্ণিতিতে সাময়িক ক্ষতি হলেও রিকভার করা সম্ভব।কিন্তু জঙ্গী দেশ হিসেবে একবার পরিচিতি পেয়ে গেলে আর কিছুই করে এটার সমাধান করা যাবেনা।তকন হবে ইরাক আর আফগানস্থানের মত অবস্থা।

৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৯

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: কারন যুগটা এখন অর্থনিতির ।প্রতিযোগিতাটা এখন সেটাকে ঘিরেই।আর সেই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে আমাদের সচেতন হতে হবে।শিক্ষিত করে তুলতে হবে মানব সম্পদ'কে ।যদি কোন কারনে ব্যার্থ বা ব্যাত্যয় ঘটে তাহলে তা সামাল দেওয়ার মত শক্তি এখনও আমরা অর্জন করে উঠতে পারিনি। এটা আমাদের ভুলে গেলে চলবেনা।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১০

রাফা বলেছেন: এই ধাপটা অতিক্রম করতে পারলে আমরা পৌছে যাবো অন্য উচ্চতায়।কাজেই এটা নিয়ে হেলাফেলা করা যাবেনা।আর অর্থনিতী শক্তিশালী করার জন্য উন্নত মানব সম্পদ জরুরী।

ধন্যবাদ,রে.আ.তনিমা।

৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


কতগুলো বিষয়ে ইসরায়েলের মত পলিসি নিতে হয়; এই লোকগুলোকে পাকি পাসপোর্ট কিনে, কিছু টাকা দিয়ে পাকিস্তানে পাঠায়ে দিলে জীবনটা শজ হবে।

৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৩৯

স্ট্রাটাজেম বলেছেন: অফ টপিক - সামুতে এখন কি কোনভাবেই ১০ টার বেশি ইমেজ দেওয়া যাবে না ? আর দেওয়া গেলে সেটা কিভাবে ? আর ট্যাগ করার সময় শব্দগুলো কিভাবে লিখব এবং কতগুলো শব্দ লেখা যাবে । বিস্তারিত জানালে খুব উপকার হতো ।
ধন্যবাদ আপনাকে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.