নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ম্যাজিস্টেট অথবা ব্যাবসায়ি ও একজন নারী(নষ্টা) , আমাদের পুলিশ আর সাংবাদিকতার পার্থক্য কোথায় ?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:১৩

এবার ম্যাজিস্ট্রেটকে আটকে রেখে ঘুষ নিল পুলিশ
তিন সদস্য সাময়িক বরখাস্ত
++++++++++++++++
এবার এক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও তার বান্ধবীকে আটকে রেখে ইয়াবা সেবনকারী হিসেবে ফাঁসানোর হুমকি দিয়ে ঘুষ নিয়েছে পুলিশ। এ অভিযোগে উত্তরা পশ্চিম থানার তিন পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার ও সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তাদের একজন এসআই, একজন এএসআই ও অপরজন কনস্টেবল। যখন পুলিশ সপ্তাহে ভাবমূর্তি উজ্জ্বলের জন্য পুরো বাহিনী সচেষ্ট, তার মধ্যেই এ অভিযোগ ও সাময়িক বরখাস্তের ঘটনা ঘটল।
এর আগে মোহাম্মদপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা গোলাম রাব্বীকে ইয়াবা দিয়ে ফাঁসানোর হুমকি দিয়ে ও দয়াগঞ্জে সিটি কর্পোরেশনের ক্লিনিং ইন্সপেক্টর বিকাশ চন্দ্র সাহাকে নির্যাতনের অভিযোগে মোহাম্মদপুর ও যাত্রাবাড়ী থানার কয়েকজন পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়।
সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পুলিশ সদস্যরা হলেন- এসআই আবদুর রউফ বাহাদুর, এএসআই মারুফ হোসেন ও কনস্টেবল গোলাম মোস্তফা। উত্তরা পশ্চিম থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবদুর রাজ্জাক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আমরাও আপনাদের মতো শুনেছি। ঘুষ নেয়ার অভিযোগে আবদুর রউফ বাহাদুর, মারুফ হোসেন ও গোলাম মোস্তফাকে প্রত্যাহার করে উপ-পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয় এবং পরে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
জানা গেছে, এক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তার বান্ধবীসহ শনিবার মধ্যরাতে উত্তরা পশ্চিম থানার অভিজাত ব্র“কলি রেস্টুরেন্ট থেকে বের হন। পথে তিন পুলিশ সদস্য তাদের আটক করে। পুলিশ সদস্যরা ওই ম্যাজিস্ট্রেটকে ইয়াবা ব্যবসায়ী বানানোর হুমকি দিয়ে আটকে রাখে এবং এক লাখ টাকা দাবি করে। ওই ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয় দেননি। তিনি পরিচয় গোপন রেখে ৭৫ হাজার টাকা দিয়ে ভোরে ছাড়া পান। পরে তিনি উত্তরা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনারের কাছে অভিযোগ জানান। সহকারী কমিশনার অভিযোগের তদন্ত করে সত্যতা পাওয়ার পর তিন পুলিশকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার (ডিসি, মিডিয়া) মারুফ হোসেন সরদার জানান, অভিযোগ পাওয়ার পর তাৎক্ষণিকভাবে উত্তরা জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনারকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়। প্রাথমিকভাবে অভিযোগের সত্যতা পেয়ে তাদের প্রত্যাহার করা হয়েছে।
-
উপরের সংবাদটি যুগান্তরের
~~~~~~~~~~~~~~~~~~

নিচের সংবাদটি ইত্তেফাকে প্রকাশিত-

মুক্তপণ আদায়ের অভিযোগে তিন পুলিশ সাময়িক বরখাস্ত
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
রাজধানীর উত্তরায় এক তরুণ ব্যবসায়ীকে তার বান্ধবীসহ রাতভর আটকে রেখে আড়াই লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগে তিন পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

গত রবিবার গভীর রাতে এ ঘটনার পর অভিযোগের ভিত্তিতে মঙ্গলবার পুলিশের উত্তরা বিভাগের উপ-কমিশনার বিধান চন্দ্র ত্রিপুরা এসআই আব্দুর রউফ বাহাদুর, এএসআই ফারুক আহমেদ ও কনস্টেবল গোলাম মোস্তফাকে সাময়িক বরখাস্ত করেন।

ভুক্তভোগী তরুণ ব্যবসায়ী জানান, রবিবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে তিনি তার বান্ধবীকে বাসায় পৌঁছে দেয়ার জন্য সিএনজি অটোরিকশায় উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের একটি রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন। পথে টহল পুলিশ ওই সিএনজি অটোরিকশাটি তল্লাশি করে। স্বামী-স্ত্রী সম্পর্ক না থাকার কারণে তাদেরকে পুলিশের গাড়িতে তুলে নেয়। এরপর থেকে এসআই আব্দুর রউফ বাহাদুর তাদের অভিভাবকদের কাছে জানিয়ে দেয়ার জন্য হুমকি দেন। পরে তিনি বিষয়টি অভিভাবককে জানানোর জন্য অনুরোধ করে। এ অবস্থায় ঐ পুলিশ কর্মকর্তা তার বান্ধবীর বিরুদ্ধে পতিতাবৃত্তির অভিযোগ আনেন। তিনি তাদের কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা দাবি করেন।

ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী আরো জানান, রাত ১২ টা থেকে ভোর পর্যন্ত তাদেরকে পুলিশের গাড়িতে বসিয়ে রেখে নানা ধরনের হুমকি দেয়া হয়। এক পর্যায়ে ভোরের দিকে তার এক বন্ধুর কাছে মোবাইল ফোনে বিষয়টি জানান। ঐ বন্ধু আড়াই লাখ টাকা এনে পুলিশের কাছে দেয়ার পর তাদের ছেড়ে দেয়া হয়।

অন্যদিকে, ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী বিষয়টি নিয়ে পুলিশের উত্তরা বিভাগের উপ-কমিশনারের কাছে অভিযোগ করেন। উপ-কমিশনার বিষয়টি তদন্ত করার পর প্রাথমিকভাবে তাদের তাদের সাময়িক বরখাস্ত করেন।

এ বিষয়ে উত্তরা পশ্চিম থানার ওসি অপারেশন মো. শাহ আলম বলেন, অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তবে সাময়িক বরখাস্তের ব্যাপারে এখন পর্যন্ত থানায় কোন লিখিত কাগজ আসেনি।

]দু'টো সংবাদ আমার বিশ্বাস একই ঘটণা নিয়ে।এখন বিবেচনা করে দেখুন আমরা আসলে কোথায় গিয়ে পৌছেছি।সামাজিক অবক্ষয়
কোথায় গিয়ে দাড়িয়েছে।আমরা কি অন্যায় ,অসততা,দুর্ণিতীকে উৎসাহিত করছিনা প্রকারান্তরে !!ম্যাজিস্ট্যাট/ব্যাবসায়ি/পুলিশ ও সাধারণ নাগরিক সব এক কাতারে চলে এসেছি।(মহিলা , জানিনা তিনি কোন কাতারে পড়বেন) ।

link-
link-

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:৩৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: উফফ!! অসহ্যঃ পুলিশের কি বোধোদয় হবেই না?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৯

রাফা বলেছেন: শুধু পুলিশ নয় আমি'তো পুরো সমাজের চিত্রটাই দেখতে বললাম আপনাদের।এই একটি ঘটনাকে ঘিরে চতুর্দিকে দৃষ্টি ফেরান তাহলেই দেখতে পাবেন কতটা অধঃপতন ঘটেছে আমাদের।সচেতনতা ছাড়া এই অন্যায় থেকে বেরিয়ে আসা যাবেনা।সোচ্চার হতে হবে সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে।অন্যায় যে কোন ডিপার্টমেন্ট বা ব্যাক্তি করুক না কেনো তা চিরদিনই অন্যায়।

ধন্যবাদ,গে.চেন্জার।

২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:৪২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

আশা করি আপনার চোখ এড়ায় নিচের আরও ৩ টা সংবাদে:

১) হাইকোর্ট যে রুল জারি করেছে কেন এস আই মাসুদের বিরুদ্ধে মামলা নেওয়া হবে না তা স্হগিত করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। কারণ রাব্বিকে নির্যাতন কারী পুলিশ সদস্যের পাশে দাঁড়িয়েছে সরকারি এটর্নি জেনারেল।

২) এক সপ্তাহ পূর্বে ১ যুগ্ন সচিবের ছেলেকে ইয়াবা ব্যবসায়ী বানাতে গিয়ে ধারা পড়েছে অন্য এক এএসআই

৩) আজকে পুলিশ সপ্তাহে পুলিশের বড় কর্তারা সরকারের কাছে ব্যাংক ও মেডিকেল কলেজের লাইসেন্স চেয়েছে।

দেশে বর্তমানে ৫৪ টা ব্যাংক থাকার পরেও ব্যাংকের লাইসেন্স চেয়েছে, কারণ ঘুষের টাকা সরকারি ব্যাংকে রাখা নিরাপদ মনে করতেছেন না পুলিশের কর্তা ব্যাক্তিরা।

মেডিকেল কলেজের লাইসেন্স চেয়েছে: নিজেদের অযোগ্য ছেলে মেয়েদের কে ২৯ টা সরকারি মেডিকেলে সাধারন ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে প্রতিযোগীতা করে ডাক্তার হতে না হয়।

"পড়েছি মোঘলের হাতে খানা খেতে হবে এক সাথে "- প্রবচনটির অর্থ নিশ্চয় মনে আছে।

উপায় নাই গোলাম হোসেন। পুলিশের বন্দুক ও লাঠির উপর ভর করে ক্ষমতায় টিকে ঠাকতে চেষ্টা করবে তত বেশি করে পুলিশের বাহিনীর অনৈতিক কাজ কর্ম দেখে চোখ বন্ধ করে থাকবে সরকার।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২১

রাফা বলেছেন: রাব্বির ঘটণা আমি পড়েছি/যুগ্ন সচিবের ছেলেরটাও দৃষ্টি গোচর হয়েছে। তৃতীয় সংবাদটি দেখিনি।রাব্বির পুরো বর্ণনা ইউটিউবে দেখেছি।আপনার এই কথার সাথে একমত নই পুলিশ কাউকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার শক্তি রাখে।সাধারণ মানুষের শক্তির কাছে যে কোন বাহিনির ক্ষমতা অতি তুচ্ছ।সেটা আমাদের ছাত্র সমাজ বার বার প্রমাণ করেছে।৯০% ভাগ অপরাধী সৃষ্টিতে পুলিশের ভুমিকা আছে।কারন তারা জানে ভালো মানুষ পুলিশকে এরিয়ে চলে আর সেই সুযোগটাই নেয় তারা।আমরা সমস্যা মোকাবেলা না করে এড়িয়ে যেতে চাই।তাই কোন অন্যায় করিনি জেনেও পুলিশকে ঘুষ দিয়ে তাদের লোভ বাড়িয়ে দেই।সময় এসেছে প্রতিটি অন্যায়ের পৃথক প্রতিবাদ করার।পৃথিবির সব উন্নত দেশেই সিভিল গভঃমেন্ট পরিচালনা করতে পুলিশই মুখ্য ভুমিকা পালন করে।কিন্তু দুঃখের বিষয় আমরা সেই ঔপোনিবেশ আমলের নিয়মেই পুলিশের কাজ নির্ধারণ করে রেখেছি।সেই মনোবৈকল্য থেকে আমাদের পুলিশ'কে বের করে নিয়ে আসতে হবে।কারন দেশের অভ্যান্তরিন আইন শৃংখলা রক্ষার মূল দায়িত্ব তাদের।এটাই সভ্য পৃথিবির নিয়ম বলে এখন পর্যন্ত বিবেচিত।
আপনি নিশ্চই এইসব কাজে সেনাবাহিনি/বিজিবি/র‌্যাব বা অন্য কোন বাহিনি নিয়োগের পক্ষে নন।কারন সামরিক সাশনের অভিজ্ঞতা থেকে নিশ্চই বুঝতে পেরেছেন যে,তাহোলে ঐ ব্লাডি সিভিলিয়ান গালি শুনতে হবে।কাজেই বিকল্প কোন অপশন যেহেতু কোথাও নেই পুলিশকেই বাধ্য করতে হবে সঠিক কাজ করতে।এখানে সবার একতাবদ্ধ হওয়া ছাড়া কোন বিকল্প নেই।

ধন্যবাদ,আপনার দৃষ্টি আকর্ষনমূলক মন্তব্যের জন্য।

৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৪

আজমান আন্দালিব বলেছেন: পুলিশ তো আলাদা বাহিনীই চাচ্ছে!!! এবার কি হবে? আতঙ্কে হাত -পা জমে আসতেছে ...

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৭

রাফা বলেছেন: বাহিনি নয় পরিবর্তন আনতে হবে আইনের।আর সমস্ত আইনের সঠিক প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।কারন যে বাহিনিই করা হোক এদের মধ্য থেকেই করা হবে ।কাজেই নতুন নাম দিলেই সব কিছু বদলে যাবে ব্যাপারটা এমন নয়।পুলিশের আচরনের পরিবর্তন চাই।তাদের ট্রেনিং এ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে সাধারন মানষ'কে নুন্যতম সন্মান না দেখাতে পারলে এই প্রফেশন তাদের জন্য নয়।আর নিরপরাধ মানুষ যেনো যথাযথ আইনের সাহায্য পায়।

ধন্যবাদ,আ.আন্দালিব।

৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাইকোর্ট যে রুল জারি করেছে কেন এস আই মাসুদের বিরুদ্ধে মামলা নেওয়া হবে না তা স্হগিত করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। কারণ রাব্বিকে নির্যাতন কারী পুলিশ সদস্যের পাশে দাঁড়িয়েছে সরকারি এটর্নি জেনারেল।

এই ব্যাপারে কাউকে কোন বক্তব্য দিতে শুনলাম না।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:২৪

রাফা বলেছেন: স্বজনপ্রীতি বলে কিছু এখনও হারিয়ে যায়নি আমাদের দেশ থেকে।হয়তো সেই সুবাদে তার পক্ষেও কেউ দাড়াবেনা এটা কি করে ভাবলেন!গাটস থাকলে আর একতাবদ্ধভাবে লড়লে সরকারও পিছু হটতে বাধ্য হয়।এটা'তো নিকট অতিতের ইতিহাস।দেখেন নাই সাংবাদিকের বিরুদ্ধেও কেস করে সুবিধা করতে পারে নাই মন্ত্রী।বিনা চ্যালেন্জে ছেড়ে দিলে এগুলো অব্যাহত থাকবে।শুরু করতে হবে কোথাও না কোথাও থেকে।
আপনার কাছে ভালো কোন সমাধান থাকলে সেটাও বলতে পারেন।চুপ করে থেকে যদি ভাবেন কেউ করে দিবে তাহলে জিবনেও কোন সমাধান হবেনা।

ধন্যবাদ,কা.ভালোবাসা।

৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৪

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: পুলিশেরা অনেক বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠেছে আর সংবাদপত্রগুলোও কনফিউজিং নিউজ ছাপাচ্ছে । আমরা একটা বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতির মধ্যে আছি যা খুবই দুঃখজনক ।

আর পুলিশের শাস্তিস্বরুপ সাময়িক বরখাস্ত মাত্র । এরা আর শিক্ষা পাবে কীভাবে !! তাই তো ঘন ঘন এসব ঘটনার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে ।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৯

রাফা বলেছেন: বরখাস্তটা আমার কাছে আই ওয়াস মনে হয়।আপনিই পুরো পোষ্টের বিষয়টা সঠিকভাবে উপলব্দি করেছেন দেখলাম।কনফিউজিং না এখানেও একটু ভিন্নরকম দুর্নিতী আছে।ম্যাজিস্টেট না বলে ব্যাবসায়ি বলা।আসলে কোনটা সত্য বলুন ? দৃষ্টান্তমূলক সাস্তী নেই সেই সাথে অন্যায় না করেও আমরা অন্যায়ের কাছ হার মেনে তাদের তোষামোদ করি।ও অন্যায় চাহিদা পুরন করি আসলে ঘুষের নামেই।
তাই আজকের এই অবস্থায় এসে দাড়িয়েছে পরিস্থিতি।

ধন্যবাদ,ক.ক.কে.কথন।

৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২০

কল্লোল পথিক বলেছেন: পুলিশের কি কখনও বোধোদয় হবে না?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

রাফা বলেছেন: আমাদের কি বোধোদয় ঘটেছে ? প্রথমে আমাদের বোধের উদয় হোক তারপরে আর কোথাও কিছু আটকে থাকবেনা।

৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: পুলিশের বন্দুক ও লাঠির উপর ভর করে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চেষ্টা করবে তত বেশি করে পুলিশের বাহিনীর অনৈতিক কাজ কর্ম দেখে চোখ বন্ধ করে থাকবে সরকার। ----- এটাই সত্যি।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২১

রাফা বলেছেন: তাহোলে কি অন্য কোন বাহিনি দিয়ে দেশ পরিচালনার কথা বলছেন?
পক্ষান্তরে ব্লাডি সিভিলিয়ান হয়ে থাকতেই মনে হয় খুব বেশি স্বাচ্ছন্দবোধ করেন!

অনেক ধন্যবাদ,কিছু হলেও উপলব্দি করতে পেরেছেন-কা.না.বীথি।
হোকনা সেটা নেগেটিভ।

৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
সুইডিশ নাগরিকের কাছ থেকে ডলার ছিনতাইয়ের অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে
আজকের পত্রিকার ক'টি শিরোনাম..

পুলিশকে জনগণের বন্ধু হতে বললেন রাষ্ট্রপতি
ঢাকা: পুলিশের প্রতিটি সদস্যকে জনগণের বন্ধু হয়ে উঠার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।
বার্ষিক পুলিশ সপ্তাহ-২০১৬ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (২৮ জানুয়ারি) বঙ্গভবনের দরবার হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রতি রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান। Click This Link

বন্ত্বার কি নমুনা.........
তল্লাশির নামে একজন সুইডিশ নাগরিকের কাছ থেকে ৩ হাজার ডলার ছিনিয়ে নেয়ার অভিযোগ
শীর্ষ নিউজ, যশোর : তল্লাশির নামে একজন সুইডিশ নাগরিকের কাছ থেকে ৩ হাজার ডলার ছিনিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে যশোর বেনাপোল সড়কের ঝিকরগাছার পাঁচপুকুর নামক স্থানে এই ঘটনা ঘটে।
- See more at: Click This Link

পুলিশি প্রতিবেদনে রাব্বীকেই দায়ী করা হলো!
পুলিশি প্রতিবেদনে রাব্বীকেই দায়ী করা হলো! শীর্ষ নিউজ, ঢাকা : বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা গোলাম রাব্বীকে নির্যাতনের বিষয়ে পুলিশ যে প্রতিবেদন দাখিল করেছে তাতে এই ঘটনার জন্য রাব্বীকেই দায়ী করা হয়েছে।
- See more at: Click This Link

কি হবে পরিণতি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! জনগণ কোথায় যাবে????

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৭

রাফা বলেছেন: পুলিশ যদি এই ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে না আসে তাহলে বর্তমান সরকারকেই এর মাশুল দিতে হবে।কাজেই সরকারের উচিত হবে এখন পুলিশের লাগাম টেনে ধরা।প্রতিটি কর্মকর্তাই মাসুদের টাকার ভাগ পায় কাজেই পুলিশি তদন্তে কোন লাভ নেই।
কোন ম্যাজিস্ট্যাট দিয়ে তদন্ত করে বিচার করা উচিত।লোক দেখানো সাসপেন করে কিছুই হয়না।পক্ষান্তরে আরো ভালো পোষ্টিং পায় এইসব দুর্ণিতীবাজ ও খুনী পুলিশরা।কারন দূর্ণিতিকে আমরা এখন স্মার্টনেসের অংশ মনে করি।এই দু'টো সংবাদে মোটামুটি আমাদের পুরো সমাজের চিত্রটাই ফুটে উঠেছে।

ধন্যবাদ,বি.ভৃগু।

৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২২

প্রামানিক বলেছেন: এতো দেখি উৎসব শুরু হয়েছে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৯

রাফা বলেছেন: শুধু কি উৎসব ,একেবারে মহোঊৎসব লেগে গেছে।কার আগে কে দক্ষতা দেখাতে পারে সেই প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গেছে।আর বড় সাহেবরা বিচ্ছিন্ন ঘটণা ও ব্যাক্তি অপরাধের কথা বলে নিজেদের পাপ ঢাকতে চাইতেছেন.।

ধন্যবাদ,প্রামানিক।

১০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এখন তো পুলিশ মানেই ছিনতাইকারি!
আগে তো সিনেমা টিনেমায় দেখা যেত, পুলিশ মোটা অংকের ঘুষ নিচ্ছে। বাস্তবে টের পেতাম না, যেহেতু তারা যা করার গোপনে করত।
এখন যুগ পাল্টেছে। যুগের উত্তাল হাওয়ায় ওরাও প্রকাশ্যে ঘুষ ও হাওয়া দুটোই খাচ্ছে!
ঐ ব্যাটা কয়েকটার পুটুর মধ্যে শিক গেড়ে রাস্তায় রাস্তায় প্রদর্শনী করা হোক। এতে যদি ওরা ভয় পেয়ে একটু অত্যাচার কমায়!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫

রাফা বলেছেন: এখন দূর্ণিতিটা স্ট্যাটাস হিসেবে পরিগনিত।যে যত বড় দূর্ণিতিবাজ তার তত বেশি দাপট সন্মান।শুধু পুলিশ নয় এই সংবাদে মোটামুটি সব প্রফেসনের লোকই দূর্ণিতিবাজ।কঠিন সাস্তি ও তার প্রয়োগ থাকতে হবে।এর কোন বিকল্প নেই।

১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৪

ব্যাক ট্রেইল বলেছেন: পুলিশ বাহিনী নষ্ট হয়ে গেছে। যথাযথ পদক্ষেপ ও বাস্তবায়ন ছাড়া কোন উপায় নেই। এবং সেটা সরকারের পক্ষ থেকেই হতে হবে।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৯

রাফা বলেছেন: কঠোরতার সাথে ব্যাবস্থা গ্রহণ করতে হবে,লোক দেখানো আইওয়াস নয় প্রকৃতপক্ষে বিচার করে সাস্তি নিশ্চিত করতে হবে ।
সরকারের উচিত সঠিক মেসেজটা সব যায়গায় পৌছে দেওয়া।যদি তা না করে তাহলে খেসারতটা দিতে হবে তাদেরই।

ধন্যবাদ,ব্যা.ট্রেইল।

১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: যাক, আপনার লিস্টটা আরএকটু লম্বা হল

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত দুই সুইডিশ নাগরিকের কাছ থেকে তিন হাজার মার্কিন ডলার ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে

১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আমি চলি ডালে ডালে বিদ্রোহী ভৃগু ভাই চলে পাতায় পাতায় হে হে হে =p~ উনি দেখি আমার দেওয়া সংবাদ আগেই দিয়া দিছে :((

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১২

রাফা বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=FlymkDJjWxA

১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:২১

চাঁনপুইরা বলেছেন: "সরকার ভাল , কিন্তু পুলিশ খারাপ"- বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এটা চিন্তা করা ও হাস্যকর, বিশেষ করে যেখানে একই সরকার ক্ষমতায় একটানা ৮ বছর। বছর কয়েক আগেও আমাদের সুযোগ্যা প্রধান মন্ত্রী বিশ্বের প্রথম ১০ জন ক্ষমতাবান ব্যক্তির তালিকার একজন ছিলেন। এর মধ্যে যদি কিছুটা অবনমন হয়েও থাকে তা খুব বেশী নয় নিশ্চিন্তে বলা যায়। তো এই "হাসিনা রাজ্যে" পুলিশ এবং অন্যান্য আইন শৃঙ্খলা রক্ষা কারী বাহিনীর অধঃপতনের দায় বেশীর ভাগ টাই সরকারের উপর না চাপিয়ে কেও যদি তাইরে নাইরে করে ভিন্ন কিছু বলতে চায় তাহলে তা ভণ্ডামি ছাড়া আর কিছুই নয়।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:২৮

রাফা বলেছেন: ওয়েল কোন আমলের পুলিশ আর সরকার ভালো ছিলো একটু জানানতো।আমরা কোহিনুর মিয়ার নাচন কুদন কি ভুলে গেছি।তখন তাকে ক্লোজ করাতো দুরের কথা প্রমোশন দিয়ে পুরস্কৃত করতে দেখেছি।এখন'তো ক্লোজ করে /সাসপেন্স করে যদিও এগুলো আমি আই ওয়াস ছাড়া কিছুই ভাবিনা।
সরকার খারাপ করলে তার ফল সবসময় পেয়ে থাকে সরকার।কারন সরকার আসে আবার যায়।কিন্তু পুলিশ তার যায়গায় ঠিকই থাকে।কাজেই পুলিশ'কে অবশ্যই সংশোধন হোতে হবে।এর কোন বিকল্প নেই।এবং এটা তখনি সম্ভব হবে যখন মানুষ ভয় না পেয়ে সমস্যা মোকাবেলা করবে।কথায় কথায় পুলিশ'কে ঘুষ দেওয়া বন্ধ করতে হবে।কারন সকল মানুষ অপরাধী নয়।অপরাধীরা অন্যায় করে বলেই ঘুষ দিয়ে বাচতে চায়।সরকারে দ্বায় অবশ্যই আছে।সরকারকেও চাপে রাখতে পারে সন্মিলিত মানুষের শক্তি।

ধন্যবাদ,চাঁনপুইরা।

১৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৩৩

চাঁনপুইরা বলেছেন: রাব্বীর মামলা বিষয়ে- "শুনানিকালে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, ‘তিনজন আবেদনকারী হাইকোর্টের রিট করার পরিপ্রেক্ষিতে রাব্বীর অভিযোগ এজাহার হিসেবে গ্রহণের আদেশ দেন হাইকোর্ট। এভাবে আদেশ দিলে সবাই পুলিশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আসবে। হাইকোর্ট কী এভাবে আদেশ দিতে পারে?’ তিনি বলেন, ‘পুলিশের সবাই খারাপ না। রাব্বীকে নির্যাতন করা হয়েছে অভিযোগটি সত্য নয়। রাব্বী আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজে অসহযাগিতা করেছে। এসআই মাসুদ শিকদারের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত চলছে তাকে সাময়িক বরখাস্তও করা হয়েছে।’ এ পর্যায়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘সাময়িক বরখাস্ত এটা বিভাগীয় ব্যবস্থার মধ্যে পড়ে, এটা ডিপার্টমেন্টাল বিষয়। তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করা যাবে। তাই অভিযোগটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করতে বাধা কোথায়? এজাহার হিসেবে গ্রহণ করা হলে এটা বিচারেই নিষ্পত্তি হবে। আপনি আগেই কেন এজাহার নেয়ার পথ বন্ধ করে দিচ্ছেন। "

১৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:১৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ভিডিওটা আগেই দেখেছি রাফা ভাই। ভিডিও দেখে যেটা মনে হয়েছে থানার ওসি খুব ভাল করেই জানে মাসুদ কি করে। আমি হলফ করেই বলতে পারি মাসুদের আয় করা টাকার শতকরা ৮০ ভাগই ওসি ও তার উপরের কর্মকর্তারা খাইয়া ফেলে। যার কারণে কেমন অবহেলা করে বিষয়টা হ্যন্ডেল করতেছিল। কোন সিরিয়াসনেস নাই।

১৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩১

অগ্নি সারথি বলেছেন: বাহ! বেশ।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৭

রাফা বলেছেন: ;)

১৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭

কে.এম. তারিফুজ্জামান বলেছেন: কোনো "মা "কখনোই তার সন্তানকে বলেনা যে- যা বাবা চুরি করে ১ কেজি চাউল আন!!!
তাহলে চুরি হয় কেনো?
যখন ছেলে খারাপ সঙ্গের সাথে জড়িয়ে পরে,অসৎ মনোভাবে বিভূর থাকে তখনি সে ছোট-বড় কুকর্মে দ্বিধাবোধ না করে, উৎসাহের সাথে নানান রকম কূকর্মে লিপ্ত হয়।।।
এতে তার "মা" বা পরিবারের কোনো হাত থাকেনা।
হু, এবার বলতে পারেন - তার "মা" বা পরিবারের দায়িত্ব তাকে ভালো পথে ফিরিয়ে আনা। কি তাইতো...?
এবার আসুন, এ বেপারে একটু পরিষ্কার করে বলি-
"কয়লা ধূইলে ময়লা যায়না, স্বভাব যায়না কয়লে"
এই প্রবাদ টা নিঃশ্চই মনে আছে?
ছেলে একবার কুপথে চলে গেলে তার পরিবারের পক্ষে আর কিছুই করার থাকেনা।।।যখন তার পরিবার থেকে শাষন করা হয়,তখন সে পরিবারকে ছেড়ে বাড়ি থেকে চলে যায়।আর এরপর থেকে সে নিজ স্বাধীনমতো আরো বেশি নানান কুকর্মে লিপ্ত হয়।।
তাই বলবো পুলিশ প্রশাসন বা অন্যকোনো প্রশাসন বা সংগঠনের অপকর্মের জন্য সরকার বা প্রধানমন্ত্রীকে দোষারক না করে আসুন আমরা সচেতন হয়।।
আমরা সচেতন হয়ে সাহসীকতার সাথে একজোট হয়ে এই সমাজদ্রোহীদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ায়।।।যারা এই সমাজদ্রোহীদের ইন্দন জুটাচ্ছে তাদের আসল মুখুশ খুলে সরকার ও দেশের মানুষের সামনে তুলে ধরি এবং এদের প্রাপ্য কঠিন থেকে কঠিনতম শাস্তি দিতে সরকারের কাছে দাবি জানায়।।।
"তাহলেই পাল্টাবে জাতি,পাল্টাবে দেশ,
ফিরে পাবো আমরা এক নতুন বাংলাদেশ"।।
কিন্তুু

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:৪২

রাফা বলেছেন: কিছুটা দ্বায়'তো নিতেই হবে।নষ্ট ছেলেকে যেমন চেষ্টা করে মা/বাবা সুস্থ পথে ফিরিয়ে আনতে -সরকারেরও উচিত এদের লাগাম টেনে ধরা।যদি তা না হয় তাহোলে কঠোরতার কোন বিকল্প নেই।আইনের সৈনিকদের বেআইনি কিছু করার কোন সুযোগ নেই।শুধু সরকারকে দোষ দিতেই হবে এই ব্যাপারটায় অস্রধারি কোন বাহিনির মোকাবেলা করার অর্থ ভয়ংকর ।নিশ্চই সরকার সেটা চাইবেনা।

১৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০১

কে.এম. তারিফুজ্জামান বলেছেন: কোনো "মা "কখনোই তার সন্তানকে বলেনা যে- যা বাবা চুরি করে ১ কেজি চাউল আন!!!
তাহলে চুরি হয় কেনো?
যখন ছেলে খারাপ সঙ্গের সাথে জড়িয়ে পরে,অসৎ মনোভাবে বিভূর থাকে তখনি সে ছোট-বড় কুকর্মে দ্বিধাবোধ না করে, উৎসাহের সাথে নানান রকম কূকর্মে লিপ্ত হয়।।।
এতে তার "মা" বা পরিবারের কোনো হাত থাকেনা।
হু, এবার বলতে পারেন - তার "মা" বা পরিবারের দায়িত্ব তাকে ভালো পথে ফিরিয়ে আনা। কি তাইতো...?
এবার আসুন, এ বেপারে একটু পরিষ্কার করে বলি-
"কয়লা ধূইলে ময়লা যায়না, স্বভাব যায়না কয়লে"
এই প্রবাদ টা নিঃশ্চই মনে আছে?
ছেলে একবার কুপথে চলে গেলে তার পরিবারের পক্ষে আর কিছুই করার থাকেনা।।।যখন তার পরিবার থেকে শাষন করা হয়,তখন সে পরিবারকে ছেড়ে বাড়ি থেকে চলে যায়।আর এরপর থেকে সে নিজ স্বাধীনমতো আরো বেশি নানান কুকর্মে লিপ্ত হয়।।
তাই বলবো পুলিশ প্রশাসন বা অন্যকোনো প্রশাসন বা সংগঠনের অপকর্মের জন্য সরকার বা প্রধানমন্ত্রীকে দোষারক না করে আসুন আমরা সচেতন হয়।।
আমরা সচেতন হয়ে সাহসীকতার সাথে একজোট হয়ে এই সমাজদ্রোহীদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ায়।।।যারা এই সমাজদ্রোহীদের ইন্দন জুটাচ্ছে তাদের আসল মুখুশ খুলে সরকার ও দেশের মানুষের সামনে তুলে ধরি এবং এদের প্রাপ্য কঠিন থেকে কঠিনতম শাস্তি দিতে সরকারের কাছে দাবি জানায়।।।
"তাহলেই পাল্টাবে জাতি,পাল্টাবে দেশ,
ফিরে পাবো আমরা এক নতুন বাংলাদেশ"।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.