নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গভর্ণর,অর্থমন্ত্রী,ও ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক কারো দায় এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই।

২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪২

Reality is biger then bigঘরের শত্রু ভিবিষন -বাংলাদেশ ব্যাংকের অভ্যান্তরিন কেউ জড়িত না থাকলে কখনই সম্ভব নয় রিজার্ভ ব্যাংক থেকে অর্থ লোপাট।ক্ষুদ্র তথ্যপ্রযুক্তির ব্যাবহারে এটুকু বোঝার ক্ষমতা মোটামুটি অনেকেরই আছে বলেই আমার বিশ্বাস।কাজেই এই দেশদ্রোহিদের শনাক্ত করে সরাসরি ফায়ারিং স্কোয়াডে সাস্তির ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হউক।

আমেরিকার ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক এই রিজার্ভ চুরির দায় এড়িয়ে যেতে পারেনা।পৃথিবীর ২৫০টি দেশের অর্থ যে ব্যাংকে গচ্ছিত থাকে সেটার নিরাপত্তা ব্যাবস্থা প্রশ্নাতীত বলেই এতদিন সবার ধারনা ছিলো।কিন্তু বাংলাদেশের অর্থ লোপাট যাওয়ার পর এখন অন্য দেশগুলো তাদের রিজার্ভ নিয়ে চিন্তিত হোতে পারে ।এবং তাদের এত দিনের সুনাম প্রশ্নের সন্মুখিন হতে বাধ্য।এরপরে বিকল্প চিন্তা করতেই পারে যে কোন দেশ।বাংলাদেশ'তো অবশ্যই ভেবে দেখবে এই বিপুল পরিমান অর্থ আর এখানে গচ্ছিত রাখবে কিনা।এই প্রকার প্রতিষ্ঠানের প্রধান শর্তই হোচ্ছে ক্লায়েন্টের গচ্ছিত আমানতের নিরাপত্তা শতভাগ নিশ্চিত করা।আমরা মানলাম আমাদের অনেক ভুলভ্রান্তি ও ফাক-ফোকর ছিলো।কিন্তু সেটা নিশ্ছিদ্র করার জন্য করার জন্য তারাও এ্যাডভাইস দিতে পারতো।কারন তথ্য-প্রযুক্তির দিক দিয়ে আমরা একেবারেই নতুন বলা চলে।খুব বেশিদিন হয়নি আমাদের দেশে ইলেক্ট্রনিক ব্যাংকিং পদ্ধতি এ্যাডপ্ট করা হয়েছে।কাজেই আমাদের কাছে অনেক বিষয়ই অজানা।বাংলাদেশ সরকারের অবশ্যই বিষয়টি নিয়ে খুব দ্রুতই ফেডারেল ব্যাংক কতৃপক্ষের সাথে বসা উচিত।

এখন আসি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর ড.আতিউর রহমানের প্রসঙ্গে। উনাকে যোগ্য বিবেচনা করেই এত বিশাল একটি দায়িত্ব সরকার অর্পণ করেছিলো কিন্তু তিনি কি যথাযোগ্য তার মর্যাদা রাখতে পেরেছেন।সততা দিয়েই কি সব কাজের যোগ্য হয়ে যায় একজন মানুষ।একটা মানুষের যতটুকু এ্যাবেলিটি আছে ঠিক সেই ওজনের দায়িত্বই গ্রহণ করা বান্ছনীয়।লক্ষকোটি মানুষের উপার্জন ঐ রিজার্ভ।এটা কারো ব্যাক্তিগত সম্পত্তি বা সরকারি সম্পদ নয়।এই অর্জনের কৃতিত্ব বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের।কাজেই এই আমানত রক্ষার দায়িত্ব পালন করাটা উচিত ছিলো শতভাগ সতর্কতার মাধ্যমে।কিন্তু অবস্থাদৃষ্টে তা পরিলক্ষিত হয় নাই।দুর্ঘটণা ঘটে যাওয়ার পর তিনি সকল রকম ব্যাংকিং নিয়ম ভঙ্গ করে বিষয়টি গোপন করেছেন।যা তার প্রধান অন্যায় বলে বিবেচিত হতেই পারে।নজিরবিহিন এই ঘটণা ঘটার সাথে সাথেই দেশের সর্বোচ্চ পর্যায়ে এটা জানানো তার প্রধান কর্তব্য।তাহোলেই বাংলাদেশের সরকার তার সর্বশক্তি নিয়োগ করে টাকা উদ্ধারের তাৎক্ষনিক ব্যাবস্থা নিতে পারতেন।হয়তো তখনও সর্বোচ্চ পর্যায়ে চেষ্টা চালালে কিছুটা হোলেও আটকানো যেতো।সরকার টু সরকার যোগাযোগ হলে অবশ্যই তার কিছু প্রতিক্রিয়া হতে বাধ্য।তিনি বার বার তার সততার কথা বলে এই দায় থেকে রেহাই পেতে পারেননা।জিায়াউর রহমানকে যেমন অনেকেই প্রমাণ করার চেষ্টা করেন যে ব্যাক্তি জিবনে তিনি খুব সৎ ছিলেন যা আমি কোনকালেই বিশ্বাস করিনা।ঠিক তার বেলায়ও এক কথাই প্রযোজ্য।জিয়া যেমন সরকারি কোষাগারের টাকা ব্যাবহার করেছেন তার দল প্রতিষ্ঠিত করতে।এবং অন্যদের টাকার বিনিময়ে কিনে নিয়ে দলে ভিরিয়েছেন।ঠিক তেমনি করে আমাদের গভর্ণর সাহেবও নিরবতার মাধ্যমে চোরদেরকে শহায়তা করেছেন।এবং যথেস্ট সময় দিয়েছেন তাদের চৌর্যবৃত্তি চরিতার্থ করতে, শহায়তাই বলবো এটাকে আমি।

এবার আসি অর্থমন্ত্রীর বিষয়ে,উনি অর্থমন্ত্রী থাকাকালীন এত বড় বড় অর্থ কেলেংকারি হলো তার একটার ব্যাপারেও কি দৃষ্টান্তমূলক কোন ব্যাবস্থা নিয়েছেন-না নেন নাই।সোজা কথায় চার হাজার কোটি টাকা তার কাছে কোন টাকাই না।যখন এত বড় বড় কেলেংকারি ঘটছিলো তার কি উচিত ছিলোনা আর্থিক ব্যাবস্থাপনায় পরিবর্তন নিয়ে এসে এর প্রতিকার করা।ব্রান্চ ব্যাংক লুটপাট করে এতটাই সাহস বেরেছে যে এখন তারা কেন্দ্রিয় ব্যাংকের দিকে হাত বাড়িয়েছে।এত কেলেংকারির দায় কি করে এরিয়ে যাবেন বর্তমান অর্থমন্ত্রী।আর্থিক বিষয়ে শৃংখলা বজায় রাখার মূল দায়িত্ব অর্থমন্ত্রলয়ের প্রধান হিসেবে তার।কাজেই এর দায় এড়িয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই।প্রতিটি ঘটণা ঘটে যাওয়ার পর একটি করে তদন্ত কমিটি গঠন করে তার প্রতিবেদন গ্রহণ করে সেখানে দেওয়া পরামর্শ কি গ্রহণ করেন তিনি।এবং আদৌ কি তার পরিপ্রেক্ষিতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়?আমার জানামতে বাংলাদেশে এর কোন নজির নেই।নজির আছে শুধু একটাই সব কিছুতেে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ছাড়া কিছুই হয়না।তাহোলে এত পৃথক মন্ত্রনালয় করে কি লাভ।সব কিছু প্রধানমন্ত্রীর অধিনে নিয়ে এসে উপদেষ্টা পরিষদের মাধ্যমে দেশ পরিচালনা করে তাদের ছুটি দিয়ে দেওয়া হোক।সরকারি সব সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করে যদি নিজের কাজটাই না করতে পারেন এত বড় বড় বিজ্ঞ-জনেরা ,তাহলে কি দরকার তাদের দিয়ে !আমাদের ট্যাক্সের টাকার এত বড় অপচয় নিশ্চিত ভাবেই বন্ধ করা উচিত।

পরিশেষে বলবো সবাইকে বিচারের আওতায় নি্যে এসে দৃষ্টান্তমূলক সাস্তির মাধ্যমে নজির সৃষ্টি করা হোক।তা নাহোলে সেই তিমিরেই থেকেে যাবে সকল অন্ধকার।আর আমরা সাধারন মানুষ যেখানে ছিলাম সেখানেই দাড়িয়ে এই তামাশা দেখে যাবো।বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার স্বপ্ন অধরাই থেকে যাবে ।

ধন্যবাদ।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:১৯

বিজন রয় বলেছেন: টাকা যদি না পাওয়া যায় তো এড়িয়ে গেলেই কি না গেলেই কি?

২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩

রাফা বলেছেন: টাকা পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।টাকা এমনি একটি জিনিষ যা আপনার হোলেও যতক্ষন না তা আপনার পকেটে আছে ততক্ষন তা আপনার নয় বলেই বিবেচিত হবে।খুব সাধরণ ভাবেই দেখুন ঋণ খেলাপিদের টাকাই কি উদ্ধার করা গেছে এই দেশে।আর এটাতো চুরি হয়ে গেছে।কাজেই সম্ভাবনা খুবই কম।একমাত্র ফিলিপাইন সরকারই পারে আংশিক হলেও উদ্ধার করতে।টাকাতো চলে গেছে ক্যাসিনোতে ,সেটা এখন আর পয়েন্ট আউট করে বলা যাবেনা কার কাছে গেছে।এখন'তো শুনতেছি কোন চাইনিজের কাছে চলে গেছে একটা বিরাট অংশ।কাজেই বুঝে নিন।

ধন্যবাদ,বিজন রয়।

২| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:২৭

ইমরান আশফাক বলেছেন: ধন্যবাদ, তবে দুইবার করে পোস্ট হয়ে গেলো খেয়াল করে দেখেন।

২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১২

রাফা বলেছেন: ধন্যবাদ,নোটিশ করার জন্য।

৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:০৩

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: সহমত দিয়ে গেলাম।

২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:০৬

রাফা বলেছেন: ধন্যবাদ,অগ্নি কল্লোল।আপনার সহমতের জন্য।

৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১৭

আজিজার বলেছেন: অাপনার সব কথা মানতে পারলাম না। ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক কোড ছাড়া কোন লেনদেন করে না। অাপনার কোড সংরক্ষন করার দায়িত্ব অাপনার। হয়তো বাংলাদেশ ব্যাংকের কেউ কেউ জরিত এবং তা খুজে বের করার দায়িত্ব সরকারের।

২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬

রাফা বলেছেন: আপনার ভিন্ন মত থাকতেই পারে।কিন্তু একটা জিনিষ ভুলে যাচ্ছেন কেনো যখন কোন বড় পেমেন্ট হয় তখন ব্যাংক থেকেও পার্টিকে ফোন করে কনফার্ম করে থাকে যে কোন ব্যাংক।আর বিশেষ করে এই পার্টিকে বাংলাদেশ সরকার কখনই কোন পেমেন্ট করে নাই।
এই টাকাটাই যদি আপনি ইরাক/আফগানস্থান অথবা জঙ্গী অধ্যুসিত এলাকাতে করতে চাইতেন-দেখতেন ফেডারেল ব্যাংক কিভাবে তা আটকে দিতো।কাজেই এটা তাদের চক্রান্ত যে নয় তাই বা বলেন কি করে?

ধন্যবাদ,আজিজার।

৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: হ্যাকিং এর ব্যাপারটা সময়মত সরকারের কাছে রিপোর্ট করলে হয়তো পুরোটা না হলেও আরো কিছু পরিমাণ চুরি যাওয়া ডলার উদ্ধার করাটা সহজ ও সম্ভব হতো। বিষয়টি গোপন রেখে পুরোটা উদ্ধার করাও যদি যেত, জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ এমন একটা ব্যাপার সরকারের কাছে রিপোর্ট না করার অপরাধটা তবুও মোচন হতো না।

২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭

রাফা বলেছেন: আমার কথাও সেটা ..বিশেষ করে উনি উচ্চশিক্ষিত ১জন মানুষ হয়ে এমন সিলি মিস্টেক কি করে করলেন!আর গভঃ টু গভঃ যোগাযোগ করলে ব্যাপারটার গুরুত্ব থাকতো অনেক উচু পর্যায়ে।এই ভুলের কোন ক্ষমা হতে পারেনা।

ধন্যবাদ,খা.আহসান।

৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নিউইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভের সাইবার সিক্যুরিটি সিস্টেম নিসন্দেহে সবচেয়ে উন্নত। তারা সঠিকটা জানে, তারাই একমাত্র সঠিক টা বলতে পারে, ট্রাঞ্জেকশান টাইমে প্রকৃতই কি হয়েছিল। সেখানে এবং এখানে কারা কারা ছিল? ট্রাঞ্জেকশান পাস কোড বা সুইফট কোড কোন ব্যাক্তি বা ব্যক্তিরা জেনারেট করেছিল? সাধারন টেলিফোনে ম্যানুয়ালী ভেরিফিকেশন করা হয়েছিল কি না? হয়ে থাকলে কনভাসেশন রেকর্ড থাকার কথা। ফেড (ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক নিউইয়র্ক) কেন নিশ্চুপ? কেন সহযোগিতা করছে না?

আমেরিকান ফেডারেল ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে নির্দেশ পাওয়ার সাথে সাথে কোন রকম ক্রস চেকিং ছাড়াই বিশাল অঙ্কের টাকা রিলিজ করে দিয়েছে। বিশ্বাস করা যায়?
কোথায় কোন ক্যাসিনো না জংগিদের এ্যাকাউন্টে যাচ্ছে বা এ নির্দেশ সত্যি দেয়া হয়েছে কিনা তার কোন সাধারন সতর্কতা অবলম্বন করা হয়নি । এমনকি ম্যানিলাতে অবৈধ লন্ডারিং ফাঁস, এরপর ব্যাপক বিতর্ক শৃষ্টি হলেও সে ধুম্রজালের ভেতর শ্রীলংকায় আরো পাচটি সন্দেহভাজন ট্রাসফার রিকোয়েষ্টে শ্রীলংকার সদ্য তৈরি ভূয়া এ্যাকাউন্টেও ইতিহাসের বৃহত্তম এমাউন্ট পাঠিয়ে দিয়েছে। এ কোন ধরনের দায়িত্বশীলতার পরিচয়?
শৃলঙ্কার স্টেট ব্যাঙ্ক "স্টপ পেমেন্ট" না করলে নজিরবিহীন বিপর্যয় ঘটতো।
আসলে মার্কিন প্রশাসনে সাম্রাজ্যবাদি কোন শক্তিশালি মহল স্টেবল হাসিনা সরকারকে আনস্টেবল করতে বিরুদ্ধে জেনেশুনেই এ ধরনের ফরমায়েসি কান্ড করিয়েছে কিনা তা আমাদের ভাবে খতিয়ে দেখা উচিত। নাকি তারা আমাদের দেশকে তহবিলশুন্য দেউলিয়া করে একটি 'শুশিল ক্যু' তৈরি করার ক্ষেত্র তৈরি কাজে ব্যবহার করছে ? নইলে বিশ্বের বৃহত্তম ফর্জারি কান্ডে ফেডারেল ব্যাংক কেন তাদের দায়িত্ব এডিয়ে যাচ্ছে ?
শুশিল ক্যু' তৈরি করার ক্ষেত্র অবস্য আগেই সুরু হয়ে গেছে, GSP, এয়ারপোর্ট কাল তালিকা, প্রধান বিচারপতিকে ঘুশ দিয়ে বস করা ...... ইত্যাদি

এ নিয়ে একটা লেখা লিখছি .....

২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০৫

রাফা বলেছেন: এত বড় বড় পেমেন্ট অবশ্যই ক্রসচেক করেই করা হয়।এত ইজি পেমেন্ট হয়ে গেলো কি করে সেটাই খতিয়ে দেখতে হবে।
তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভেতর থেকেই স্যাবোটাজটা করা হয়েছে এটাও কনফার্ম।

৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩২

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: কে করবে কার বিচার?

২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:০৯

রাফা বলেছেন: যাদের করার কথা তারাই করবে আশা করি।বিচারের সংস্কৃতি শুরু যখন হয়েছে তা অব্যাহত থাকবে বলেই বিশ্বাস।

৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: টাকা তো গেছেই, জানও যাবার লাহছে!

২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:০২

রাফা বলেছেন: বুঝতেে পারলামনা আপনার মন্তব্যের মাজেজা।একটু বুঝিয়ে বলুন ঢাকাবাসী-ধন্যবাদ।

৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৩০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: দায় এড়ানোর সুযোগ তো নেই-ই এক্ষেত্রে!

পুরো ঘটনার অবগুণ্ঠন উন্মোচন জরুরী। এবং জরুরী ঘটনার সাথে জড়িত ব্যক্তিদের চরম শাস্তিমূলক ব্যবস্থা।

আর্থিক অবকাঠামোর নাজুক নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর পাশাপাশি যোগ্য লোকদের হাতে অর্পণ করা উচিত এই গুরুদায়িত্ব।

আর পাচারকৃত অর্থ কারো না কারো কাছে আছেই। যতো দীর্ঘ সময়ই লাগুক না কেন, তা ফেরৎ আনার ক্ষেত্রে নেতিবাচক মনোভাব পোষণ না করে নিতে হবে কঠোর কার্যকর উদ্যোগ।

বিষয়টির সুষ্ঠু সমাধানে উদ্বিগ্নচিত্তে সহায়তার হাত প্রসারিত করা উচিত পৃথিবীর প্রতিটি রাষ্ট্রেরই, চূড়ান্ত আন্তরিকতায়।

শুভকামনা।

২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৪৫

রাফা বলেছেন: আর্থিক বিষয়ে কেলেংকারি গুলোর ব্যাপারে বাংলাদেশ কখনই পুর্ণ শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে উদ্ধারের চেষ্টা গ্রহণ করেনি।কারনটা হোচ্ছে যাদের দায়িত্ব এই প্রক্রিয়ার পেছনে লেগে থেকে রহস্য উন্মোচন করা তারাই জড়িত হয়ে যায় রক্ষা-কর্তার ভুমিকায়।অর্থাত সেই শেয়ালের কাছে মুরগি রক্ষার দায়িত্ব দেওয়ার মতই।যারা অর্থ লুটপাট করে তাদের সাথে যোগ হয় যারা উদ্ধার করবে কাজেই ফলাফল শুণ্য।সেই জন্য গভর্ণরের উচিত ছিলো ঘটণা জানার সাথে সাথে সর্বোচ্চ পর্যায়ে জানানো।তাহোলেই অন্তত আংশিক হলেও উদ্ধার করা যেতো।এখন ব্যাপারটা জটিল হয়ে গেছে।তাই বলে হাল ছেড়ে দিতে বলছিনা প্রয়োজনে আমাদের সকল বন্ধু রাষ্ট্রের সহযোগিতা নিয়ে সর্বোচ্চ চেষ্টাই চালানো উচিত।

আর বিদেশি সহযোগিতা কতটুকু পাওয়া যায় ,সেটাও একটা বড় ফ্যাক্টর হতে পারে এই টাকা উদ্ধারের ব্যাপারে।

ধন্যবাদ,দীপংকর চন্দ ,আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.