নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিনয়ের সাথে বলছি -গুলশান অপারেশন সফল নয় ।(নতুন মাত্রায় জঙ্গীবাদের উত্থান বলেই প্রতিয়মান)

০৩ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪



মাননীয় প্রধানমন্ত্রী -সফল অপারেশন কাকে বলে ?
এটার একটু ব্যাখ্যা দিলে বুঝতে সুবিধা হ'তো।

জঙ্গীদের হত্যা করে জিন্মিদের মুক্ত করার যে সাফল্যের কথা বলা হয়েছে,তা আমার কাছে এক প্রকার নির্মম কৌতুক বলেই মনে হোচ্ছে।
সুসাইড স্কোয়াডের জঙ্গীরা যখন তাদের ভাষায় কোন অপারেশনে যায় তখন তারা আত্মহণন করার পণ করেই যায়।তারা মুটামুটি শতভাগ নিশ্চিত হয়েই যায় যে তারা আর ফিরে আসবেনা ।

দু'জন পুলিশ অফিসারের আত্মত্যাগকে অবমাননা বা ছোট করার জন্য নয় ।তাদের প্রতি সন্মান রেখেই বলছি ,তারা আসলে নির্বোধের মত আত্মহত্যা করেছেন বলেই আমার দৃষ্টিতে প্রতিয়মান।সসস্র একটি জঙ্গী গ্রুপকে মোকাবেলা করার ন্যুনতম ধারনা তাদের নেই বলেই মনে হয়েছে ।মনে হয়েছে তারা কোন ছিচকে চোর বা পকেটমারকে ধরতে গিয়েছে।জঙ্গীদের মোটিভিশন সম্ভন্ধে বিন্দুমাত্র ধারনা না থাকলেই কেউ এভাবে তাদের মোকাবেলা করতে যায় বলে আমার বিশ্বাস।৬ জঙ্গীর মৃত্যুকে গোণায় না ধরলেও ২২ জন মৃত্যুবরণ করেছে এই ঘটণায়।আহত হয়েছে তার চাইতেও বেশি ।তারপরও কি আমরা একে সফল অপারেশন বলবো! তাদের যে টার্গেট ছিলো বিদেশি হত্যা করবে তার পুরোটাই সম্পন্ন করেছে তারা।বরং জঙ্গীরাই তাদের মিশন পুরন করেছে বলে প্রতিয়মান।প্রকৃতপক্ষে জঙ্গীরা নিজেদের জিবন বাচানোর জন্য কোন রকম নেগোশিয়সনেই যায়নি।যতটুকু করেছিলো তা ছিলো শুধুই বিভ্রান্ত করার চেষ্টামাত্র.।

বিচ্ছিন্ন ঘটণা-
পুলিশ এতদিন যে এনকাউন্টারের গল্প বলতো-এখন এই ঘটণাকে তারা কিভাবে ব্যাখ্যা করবে।প্রকৃতপক্ষেই এটি একটি সত্যিকারের এনকাউন্টার ছিলো।এই ঘটণায় প্রমাণ হলো সত্যিকার অর্থে এনকাউন্টার হোলে জঙ্গীদের সামনে পুলিশই অসহায়।এত বাগারম্বর করে যে অভিযান পরিচালিত হলো তার রেশও কাটে নাই ।তার পুর্বেই জঙ্গীরা বুঝিয়ে দিলো তাদের কেশাগ্রও স্পর্শ করতে পারে নাই পুলিশ।তারমানে জঙ্গীরাই বরং প্রশিক্ষিত আইন শৃংখলা রক্ষাকারি বাহিনির চাইতে দুই ধাপ এগিয়ে।তাহোলে ঐ অভিযান কি তামাশায় পরিনত হয়নি।ইতিপুর্বে ইটালিয় নাগরিক তাভেলা হত্যাকান্ডের পর কি পদক্ষেপ ও সাবধানতা অবলম্বন করা হয়েছে তা বুঝে গেলাম এত বড় মাশুল দিয়ে।১জন দু'জন নয় ২২জনকে হত্যা করে সরাসরি চ্যালেন্জ ছুড়ে দিয়েছে সন্ত্রাসীরা।আমি শতভাগ নিশ্চিত কোটি টাকা ব্যায় করে লাগানো রাস্তার ক্যামেরাগুলো এখনও কাজ করেনা।চেকপোষ্ট গুলো বসানো হয় শুধুই সান্তনা দেওয়ার জন্য সাধারণ মানুষকে।কুটনৈতিক বেস্টনির ভেততরেও যে সরকারের কোন বাহিনির তিক্ষ্ন নজরদারি নেই বেশ স্পষ্ট.

সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ের যত সদ-ইচ্ছাই থাকুকনা কেনো সঠিক লোক সঠিক যায়গায় না থাকলে সফলতা আশা করা বৃথাই।যেভাবে প্রতিটি ঘটণার পর বিচ্ছিন্ন ঘটণা বলে গুরুত্বহিন সিল দিয়ে পরবর্তি ঘটণার রাস্তা করে দিচ্ছে।সেভাবেই হয়তো আরো বড় কোন দুর্ঘটণার জন্য অপেক্ষা করবে।এরপর হয়তো সরকারের কোন দায়িত্ববান ব্যাক্তি বলে বসবেন বিদেশিরা রেস্টুরেন্টে গেলো কেনো এটা তাদেরই দোষ।পুলিশই যেহেতু মাঠে থাকে সর্বক্ষন কাজেই তাদেরকেই প্রথম সক্ষমতা অর্জন করতে হবে এই দানবিয় শক্তির মোকাবেলা করার জন্য।আধুনিক সাঁজে ও যুগোপযোগি ট্রেনিং ও বুদ্ধিমত্তায় এগিয়ে থাকলেই সম্বব হবে এই জানোয়ারদের মোকাবেলা করে উচিত শিক্ষা দেওয়ার।

জঙ্গী নিয়ে আর ছেলেখেলা নয় এবার যেনো সত্যিকার অর্থেই এর শেকড় খুজে বের করা হয়।মাস্টারমাইন্ড শনাক্ত করে রিক্রুট করার সকল পথ সিলগালা করে বন্ধ করে দিতে হবে বাংলার মাটিতে।জিরো টলারেন্স কথায় নয় কাজেই প্রমাণ করার সময় এখন।

ধন্যবাদ।

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সত্যিই বলেছেন। সহমত।

নিরজাতে (ভারেত সত্যি বিমান হাইজ্যাকের উপর নির্মিত মুভি) দেখা যায় একজনের আত্মত্যাগে সকল বিমান যাত্রী বেঁচে যায়!! এখানে কি দেখলাম?

সবাইকে (প্রায়) মেরে অপরাধীদের মারার সফলতার গাথা! দু:খজনক!

আর বিভিন্ন পত্রিকায় ঘটনার ক্রম টাইমলাইন চেক করলে দেখা যায়- অপারেশনের িসদ্ধান্ত নেবার আগেই তারা মূল হত্যা যজ্ঞ শেষ করে বসে আছে!!??

পুরা জাতি পুরা বিশ্ব হতভম্ব!!!!!!!!!!!!!!!

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:১৭

রাফা বলেছেন: পুলিশের প্রাথমিক প্রচেষ্টা ছিলো হাস্যকর।এরকম পরিস্থিতিতেে যেরকম সিরিয়াস এ্যকশন জরুরী তার বিন্দুমাত্র দেখিনি আমরা।পুলিশ একটি প্রফেশনাল পেশা ।তাদেরকে যে কোন পরিস্থিতির জন্য যে কোন সময় প্রস্তুত থাকতে হবে এটাই নিয়ম।আগুন নির্বাপনের জন্য যেমন পানি জরুরী ঠিক তেমনি সসস্র কারো মোকাবেলা করার জন্য সসস্র'তো হতেই হবে বিপরীতে লাইফ সিকিউর করার জন্য গার্ডেরও প্রয়োজন আছে।জঙ্গীদের যদি পালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছা থাকতো তাহোলে ওরা ৫ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যেই সবাইকে লাশ বানিয়ে নির্বিগ্নে চলে যেতে পারতো।কিন্তু তারা তা জেনে বুঝেই করেনি।অন্য একটা ডাইমেনশনে নিয়ে যাওয়াই তাদের উদ্দেশ্য ছিলো ।এবং এতে তারা শতভাগ সফল।

ধন্যবাদ,বি.ভৃগু।

২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৩

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: অতীব সত্য কথন। বুঝাচ্ছেন কাদের? ওরা যে দেখেও দেখেনা আর বুঝেও বুঝেনা। মিথ্যাকে আরো অসংখ্য মিথ্যা দিয়ে আগাগোড়া মুড়ে দিয়ে সব সময় সত্যকে অস্বিকার করে যাওয়া বর্তমান সময়ের সরকারের সেরা কাজ। সুতরাং, বিধিবাম! বিলক্ষণ দেখে রাখেন দুদিন পর সবই ভুলে যাবে এবং আঁধারে ঢিল ছুঁড়ে জঙ্গী শিকার করবে। আল্লাহ এদের হেদায়েত এবং সুমতি দিন। আমিন।
ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টের জন্য। ভালো থাকুন। আমাদের দেশবাসি সবাই নিরাপদে থাকুন। আমিন।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:০৪

রাফা বলেছেন: জোড় করে হলেও বুঝাতে হবে এখন।আমাদের মাতৃভুমি চরম বিপদের মধ্যে নিপতিত হয়েছে।কথায় আর সমস্যার সমাধান হবেনা এখন।সত্যিকার অর্থেই এ্যকশনে যেতে হবে।তা না হোলে ব্রান্ডিং করার যে প্রচেষ্টা চলছে আন্তর্জাতিকভাবে তারাই সফল হবে।আর সবচাইতে বেশি লাভবান হবে দেশ বিরোধি শক্তি যুদ্ধাপরাধিরাই।

৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৪

সুমন কর বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:০০

রাফা বলেছেন: ওরা যে সিগন্যাল দিতে চেয়েছিলো সমগ্র বিশ্বে তা কিন্তু দিয়ে ফেলেছে।অর্থাত ওরা অহরহ এরকম আক্রমণ করতে সক্ষম।আমার মাতৃভুমিকে নেগেটিভ ব্র‌ান্ডিং করে ফেলছে ধিরে ধিরে।এটা সাধারণ মানুষ এখনও উপলব্দি করতে পারছেনা।আমাদের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করাই মূল উদ্দেশ্য।
কঠিন সময় আসছে সামনে -যদি না সরকার যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করে।

৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০০

রাফা বলেছেন:

৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বিডিআর-এ দ্রুত একশানে যায়নি বলে অনেক ক্ষতি হয়েছিল। মূল অপরাধীরা পালিয়ে গিয়েছিল। এবার দেরিতে হলেও একশানে গিয়েছে। তাদের খতম করেছে। আল্লাহ না করুক পরের বার কিছু হলে আরো দ্রুত সিদ্ধান্ত আসবে। বাংলাদেশের পুলিশ ভাবতেই পারেনি এরকম করতে পারে কেউ...

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫১

রাফা বলেছেন: বাংলাদেশের পুলিশ ভাবতে পারেনি-এটাই তাদের সবচাইতে বড় অযোগ্যতা।একটি দায়িত্বশীল নিয়মিত বাহিনির প্রস্তুতি সর্ব সময়ে সর্বোচ্চ পর্যায়েই থাকার নিয়ম।যখন প্রতিনিয়ত হত্যাযজ্ঞ চলছেই।এবং তাদের লড়তে হোচ্ছে জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে।যে পুলিশ নিজেকে রক্ষা করতে অক্ষম সে কিভাবে সাধারনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে!

৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৪২

কানিজ রিনা বলেছেন: আমরা কেয়ামত থেকে দোজকে চলে
যাচ্ছি। আমাদের দুই নেত্রীর কবে হুস
হবে। আর হবেই বা কবে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭

রাফা বলেছেন: খুব সরল সমিকরন করে ফেলাটা আমাদের অভ্যাসে পরিনত হয়েছে তাইনা ? কাজের বেটি রহিমা আর কানিজ রিনা নিশ্চই এক নয়? যা বলার স্বচ্ছতার সাথে বলবেন।গড়-পরতা বলার অভ্যাস ত্যাগ করুন।কারো বিরুদ্ধে বললে সুনির্দিস্ট করে বলবেন অভিযোগগুলো।খুনি আর চোরের কখনও এক সাস্তি হয়না।

৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৩৯

কালনী নদী বলেছেন: আসলে এসবই সিস্টেম, একন সরকারকে দায় এড়াতে এটা বলতেই হবে। আর জঙ্গি বলে গাড়ে চাপিয় দিলে সেটা আইএস নিজের বলে নিবেই কারণ ধ্বংস হচ্ছে তাদের আলোচনাতে আসার মাধ্যম। এখন আই্এস বিশ্লেষন করলে দেখবেন এরা ইসলাম পন্থি না বরং ইসলামের উপরে জঙ্গি দায়ভার চাপাতে এটা আরেকটা ইন্টারনেশনাল গেম।

আজকে দাদার সাথে এই বিষয়ে আলোচনা হয়েছিল, যদিও তার সাথে কখনও সমালোচনাতে যাই না। কিন্তু তিনি এসেই বললেন, এসব ধনী ঘড়ের মুসলমান ছেলেরা জঙ্গির হয়ে জিহাদ করছে বেহেস্ত পাবার আসায়। এরা বিশেষ একধরণের মানুষের কথায় মাইন্ডওয়াশ খেয়ে এটা করছে। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উদ্দেশ্যে। তহ সেই প্রকৃত উদ্দেশ্য বা এত খুনখুনীর প্রকৃত কারণটা আর বলতে পারেন নি। তবে এখানে যেহেতু মুসলমান ঘড়ের ছেলেরা খুন করেছেন আবার যারা হত্যা হয়েছেন তারাও বিদেশী তাই এটা জঙ্গিদের উপর যায়। এখন এত বড়লোকের ছেলেরা ইসলামে জুকছে সেটাও কিন্তু ভালো। কারণ ইসলাম অশান্তিথে বিশ্বাসী নয়। তাহলে কেন বড়লোকের ছেলেরা এই ধরণের অপকর্ম করছেন। না কি গরীব ঘরের ছেলেরা মগজহীন, তাদের মগজদোলাই করা সম্ভব হচ্ছে না। এখনকার মেইন-স্ট্রিম মিডিয়া যা বলবে তাই সত্যি, দরে নেওয়াটাই হচ্ছে বোকামি।

এখন বিদেশী পর্যটক বাংলাদেশে আসা কথটা হ্রাস পায় সেটাই দেখার বিষয়।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৮

রাফা বলেছেন: আইএস সৃষ্টি করা হয়েছে অস্রের ব্যাবসা করার জন্য।আইএসের কাছে ইসলামের বিন্দুমাত্র সন্মান ও মূল্য নেই।
আইএস মানে বিকৃত মানসিকতার কিছু উদ্ভট পাগল ছাগল।

৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:২০

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: সহমত।

০৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮

রাফা বলেছেন: ধন্যবাদ,সহমত জানানোর জন্য-তামান্না তাবাসসুম।

৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:১৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মানুষ কোথায় যাবে??

এটি কি দেখেছেন?

ভারতীয় পরিকল্পনায় গুলশানের রেঁস্তোরায় সন্ত্রাসী হামলা :ফাঁস

মানুষ কোথায় যাবে??

এইসব টুইটই বা কি ইংগিত করে????


যেন পুরাই ধোঁয়াশায় ঢাকা সব।!!!

০৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০৮

রাফা বলেছেন: কোন ধোঁয়াশায় ঢাকা নেই কিছুই।যাদের স্বার্থ জড়িত আছে জঙ্গীবাদের সঙ্গে; তারা বিভ্রান্ত করার জন্য অনেক কিছুই হাজির করবে।
লজিক ছাড়া কোন কিছুই বিশ্বাস করার কারন নেই।আপনার লিংকে কোন কিছুই নেই।

১০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬

জেন রসি বলেছেন: যখন ব্লগার হত্যা করা হচ্ছিল তখন সরকার জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অনেকটাই উদাসীন ছিল। যার ফলেই এমনটা হয়েছে। এখন যদি এদের সমূলে উৎপাটন করা না হয় তবে পরিনতি আরো ভয়াবহ হবে।

০৫ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০

রাফা বলেছেন: যথার্থ উপলব্দি ,জেন রেসি।তবে আমাদের থামা চলবেনা।দেশটা ঐ কয়েকজন সরাকারি কর্মচারির বা সরকারের নয়।পুলিশ আজ পর্যন্ত সাধারণ মানুষের আস্থাই অর্জন করতে পারে নাই।নিরস্র সাধারণ মানুষের যে শক্তি ও সাহস তার বিন্দু পরিমান নেই ঐ বাহিনির।কারন নৈতিকভাবে তারা খুবই দুর্বল।আশা করি বুঝতে পেরেছেন আমি কিসের কথা বললাম।

ধন্যবাদ।

১১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কমন্টে ৪ কি মনথকে বানিয়ে ভেবেছেন???

মন্ত্রীতও ভল েঅন্য কথা
জঙ্গিরা কোনো কিছু দাবি করেনি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

০৫ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:০০

রাফা বলেছেন: চারিদিকে দৃষ্টি রাখলে সব কিছুই নজরে পরবে।উনারা ভাবে ঊনারা যা বলেন মনুষ তাই বিশ্বাস করে ।আসলে চিত্রটা ঠিক বিপরিত।

১২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তরাঁয় যারা হামলা চালিয়েছে তারা কোনো কিছু দাবি করেনি বা কোন শর্ত দেয়নি।

তার মতে, অস্ত্রধারী আক্রমণকারীরা যারা ২০ জনকে হত্যা করেছে তারা উচ্চশিক্ষিত ও ধনী পরিবারের সন্তান।

কথিত ইসলামিক স্টেট বা আইএস শুক্রবারের ওই হামলার দায় স্বীকারের দাবি করলেও আসাদুজ্জামান খান তা প্রত্যাখ্যান করেছেন।

এদিকে জঙ্গিদের হাতে নিহতদের মৃতদেহ সোমবার পরিবারের কাছে হস্তান্তরের সম্ভাবনা রয়েছে।

শুক্রবার রাতে হামলার কয়েক ঘণ্টা পর কয়েকটি গণমাধ্যমে দাবি করা হয় যে রেস্তরাঁয় হামলাকারী জঙ্গিরা তিনটি শর্ত দিয়েছে।

কিন্তু রয়টার্সের সাথে সাক্ষাতকারে বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এটি উড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যে সাত জঙ্গি ২০ জনকে হত্যা করেছে তারা কোনো শর্ত দেয়নি বা কোন কিছু দাবি করেনি।

০৫ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:০৯

রাফা বলেছেন: উনার ১টি কথাও যে সঠিক নয় তার প্রমাণ'তো পাওয়া যাচ্ছে এখন।তোতা পাখির মত জপতে থাকাই উনার কাজ।এবং উনি সেই জন্যই অনবরত মনগড়া তথ্য দিয়েই যাচ্ছেন।

১৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: সমস্যা সমাধান হয়েছে ভুল ভাবে। কর্তৃপক্ষের আরো কৌশলী হওয়া প্রয়োজন ছিলো। তাতে জিম্মিদের বাঁচার সম্ভাবনা বেড়ে যেতো। যারা ইসলামকে ব্যবহার করছে, তাদের ইসলাম দিয়েই মোকাবেলা করা জরুরী। 'শিকড়' উটপাটন করতে হলে আগে শিকড়কে নরম করা দরকার।

কি এমন হতো যদি জঙ্গী সমস্যা সমাধানে দেশের বরেণ্য আলেমদের গুলশানে পাঠানো হতো? এতে অন্যরকম হতে পারতো কি?

গুলশানের জঙ্গী সমস্যা সমাধানে আলেমদের পাঠালে কি হতো?

০৭ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৪৮

রাফা বলেছেন: আপনার লেখাটা আমি পড়েছি।এখানেই উত্তর দিচ্ছি ।আপনি রুপকথাকেও হার মানিয়েছেন।জঙ্গীরা যদি সুস্থ মানুষ হইতো তাহোলে তারা কোরানের কথা মেনে সুপথে আসার সম্ভাবনা ছিলো।একেকজন বদ্ধ উন্মাদ ।আলেমদের পাঠালে প্রথম চান্সেই ব্রাস ফায়ার করে পরপারে পাঠিয়ে দিতো।
তখন আপনারাই বলতেন সরকার এটা কোন কাজ করলো।তাহোলে এত এত আইন শৃংখলা রক্ষাকারি বাহিনির কাজ কি?এদেরকে বেতন/ভাতা ও সুযোগ সুবিধা দিয়ে লালন পালন করার দরকার কি?আলেমরাইতো ফুঁ...দিয়ে সব সমস্যার সমাধান করে দিতো।

জঙ্গী সমস্যার সমাধান হোচ্ছেনা শুধু ১টা কারনেই।সরকারও আপনার মত জঙ্গীদের মানুষ ও মুসলিম মনে করে।তারা আসলে এর কোনটাই না।জঙ্গীরা হইতেছে নমরুদের বংশধর।এদের ধংস করা ছাড়া কোন বিকল্প পথ নেই।এ্যান্টিবায়োটিক দিলেও এর নিরাময় হবেনা ।সার্জারি লাগবে -কেটে সমাজ থেকে পৃথক করে ফেলতে হবে।

১৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪০

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: আমিও একমত। জঙীরা তাদের টার্গেট ফিলআপ করেছে। যাদেরকে মারা দরকার তাদেরকে ঠিকই শেষ করেছে। ওদের লক্ষ্যই ছিল ফরেইনার হত্যা করা।

১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ২:২২

রাফা বলেছেন: যাদের উপলব্দিতে আসা দরকার তারা অন্য ডাইম্যানশন দিয়ে সরকারকে বিভ্রান্ত করে চলেছে এখনও।নিজেদের স্বার্থ ছাড়া কিছুই বুঝতে অপারগ কিছু মানুষ।এবং সেরকম কিছু মানুষ খুব গুরুত্বপূর্ন পদ দখল করে আছেন।তারা মনে করছে জোড় করে আই এস ও আলকায়েদা বা তালেবান নেই বললেই সবাইকে খুশি রাখা যাবে।এবং এটাকেই তাদের সাফল্য বলে চালানোর প্রচেষ্টা।

তারা মোটেই বুঝতে পারছেনা জামাত/শিবিরের কাছে আই এস হোচ্ছে শিশু।এরা কতটা ভয়ংকর তা টের পাবে যখন পূর্ণ শক্তি নিয়োগ করবে তারা।এখনও রিহার্সালের পর্যায়ে রয়েছে জঙ্গীদের তৎপরতা।

সরকার যতই বলার চেষ্টা করুক বিদেশের সাথে সব কিছু স্বাভাবিক আছে আসলে কি তাই? এর ইমপেক্ট যে কত মারাত্মক তা কিছুদিন গেলেই টের পাবে।যদি এখনও বিশেষ গুরুত্ব না দিয়ে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়।পুলিশ নয় জঙ্গীদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য বিশেষ কমান্ডো বাহিনির প্রয়োজন।যারা মুহুর্তের মধ্যে এ্যাকশনে যেতে সক্ষম।

১৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২৬

পুলক ঢালী বলেছেন: সময়োপযোগী খুব সুন্দর লিখেছেন। সঠিক জায়গায় সঠিক জন কোথাও আছে বলে মনে হয়না। জঙ্গীরা তাদের কাজ শেষ করে চলে যেতে পারতো আর পুলিশ, গোয়েন্দা বাহিনী মরিচিকার পিছনে ছুটে মনগড়া গল্প করতো। এই একটা ঘটনা সরকার এবং সব বাহিনীকে নেংটা করে দিয়েছে।

১০ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:৪৮

রাফা বলেছেন: এখনও তাদের মনগড়া বক্তব্য অব্যাহত রেখেছে।অযোগ্য লোকেরা গুরুত্বপুর্ন পদে অধিষ্ঠিত হলে যা করার তাই করে যাচ্ছে তারা ।পদ ও সন্মান হারানোর ভয়ে সত্য স্বিকারে অপারগ এরা।এবং এই সুযোগটাকেই কাজে লাগাচ্ছে চতুর জঙ্গীরা।আর আমরা সাধারণ মানুষ এই দুই পক্ষের মাঝখানে পড়ে অকাতরে জিবন হারাচ্ছি।

আল্লাহই জানে কোনদিন এদের হুস ফিরবে কিনা।

ধন্যবাদ,পু.ঢালী।

১৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:০৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

একদম সঠিক মূল্যায়ন হয়েছে। একটি ঘটনা দু'দিকেই সফল হয় কীভাবে, আমি বুঝতে পারি না। ওরা তো রাতেই নিজেদের সফলতার ছবি দিয়েছে। তবে সরকার কীভাবে সফল হলো?

১০ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬

রাফা বলেছেন: ধন্যবাদ-মা.মইনুল ভাই।গাজার নৌকা পাহাড়েও চড়তে জানে।সেটাই প্রতিষ্ঠিত করার প্রচেষ্টা মনে হয় ,আমাদের সব সুপিরিয়র বসদের।আইজি/ডিসি/এসপি এদের কথা শুনলে মনে হয় জঙ্গী কোন সমস্যাই না।এটার সমাধান তারা এক ফুঁ'য়ে করে ফেলবেন।কাজেই ব্যার্থতা স্বিকার করার প্রশ্নই আসেনা।সব কাজেই তারা সফল।কত আক্রমণ যে তারা স্বপ্নে বানচাল করে ফেলেছেন দেশবাসি তা জানেইনা।অথচ এ পর্যন্ত যতগুলো বড় বড় খুন বা জঙ্গী ধরা পড়েছে বা সমাধান হয়েছে তার বেশিরভাগের অবদানই সাধারন মানুষের।

১৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:




সরকার প্রস্তুত ছিলো না; যতটুকু পেরেছে, ঘটনার অবসান ঘটায়েছে; বিদেশীদের রক্ষার ব্যবস্হা করেনি সরকার যথাসময়ে।

১০ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯

রাফা বলেছেন: প্রস্তুতি না থাকার কি কোন কারন আছে।বহুদিন থেকে সাধারণ মানুষ প্রাণ দিচ্ছে জঙ্গীদের হাতে।প্রতিদিন কোন না কোন পত্রিকায় জঙ্গী সমস্যা নিয়ে প্রতিবেদন লেখা হোচ্ছে।প্রত্যেকেই কোন না কোনভাবে জঙ্গী নিয়ে আতংকিত।তারপরও কেনো বোধদ্বয় হলোনা সেটাই'তো বিস্ময় সৃষ্টি করেছে ।এই যদি হয় কুটনৈতিক এলাকার নিরাপত্তা তাহোলে অন্য এলাকার মানুষকে কি আসলে মানুষ মনে করা হয় নাকি অন্য কিছু সেটাই জানার ইচ্ছা।

১৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮

আরিফ রুবেল বলেছেন: চার-পাঁচজনের একটা দলের হামলা ঠেকাতেই যখন এই অবস্থা যখন ঢাকাসহ বড় বড় শহরগুলোতে এই রকম ছোট ছোট দলগুলো এক যোগে হামলা করবে তখন আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো কি করবে ভেবে আতংকে আছি। গুলশান-বনানীর কূটনৈতিক পাড়ায় যখন বোমা বন্দুক নিয়ে ঢুকে যাবার ক্ষমতা রাখে তাহলে দেশের অন্য সব এলাকা তো নস্যি।

ঈদে কোটি কোটি মানুষের আভ্যন্তরীন অভিবাসনের মাঝে এই সকল জঙ্গীরা যে অস্ত্র নিয়ে এদিক ওদিক যাবে না তার নিশ্চয়তা কি ?

ঊটপাখির মত বালুতে মুখ গুজে প্রলয় ঠেকানো যাবে না সেটা মাননীয় সরকার বাহাদুর এবং তার করিৎকর্মা বাহিনীকে কে বোঝাবে ? আই এস আছে আই এস নাই এর চাইতে গুরুত্বপূর্ণ হল জাতীয় নিরাপত্তা এখন হুমকির মুখে, অর্থনীতি হুমকির মুখে এবং সেটা ঠেকাতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সমস্যা মোকাবেলার ঝাপিয়ে পড়া উচিত। আমরা আর কোন রক্তপাত দেখতে চাই না।

১১ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৫১

রাফা বলেছেন: ৫/৬ জনের প্রয়োজন নেই আত্মহুতি দিতে প্রস্তুত ১'জন মানুষও বিশাল ড্যামেজ করে ফেলতে পারে। সমস্যার সমাধান করার জন্য সর্ব প্রথমে সেটা ফাইন্ড-আউট করতে হবে।তারপরে সেটা স্বিকার করে প্রতিকারের ব্যাবস্থা গ্রহণ করতে হবে।কোথায় কোথায় গ্যাপ এবং দুর্বলতা সেগুলো প্রথমে পূরণ করতে হবে।আর যে কোন থ্রেট কে আমলে নিয়ে সাথে সাথে খতিয়ে দেখতে হবে।সাধারণ মানুষকে আস্থায় আনতে পারলে জঙ্গীদের ৯৯% মূল উৎপাটন করা সম্ভব।

সরকার যথাযথ গুরুত্ব না দিলে আখেরে দেশের ক্ষতিই হবে সবচাইতে বেশি।

ধন্যবাদ,আ.রুবেল।আপনার উপলব্দির জন্য।

১৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

মাদিহা মৌ বলেছেন: সহমত।

আমার আরো ধারণা, এটা শেষ হয়নি। সবে শুরু। সরকার আর আইন শৃঙ্খলা বাহিনিকে সতর্ক ও প্রস্তুত থাকতে হবে।

১১ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:২৭

রাফা বলেছেন: ধন্যবাদ,মা.মৌ।
সহমতের জন্য।

বিষবৃক্ষের শেকড় অনেক গভিরে চলে গেছে।বড় রকমের সার্জারি লাগবে।

২০| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭

অব্যয় ০১ বলেছেন: সহমত আপনার সাথে। আমিও মনে করিনা যে এটা খুব সফল একটা অপারেশন।

২১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৭

ভাবুক কবি বলেছেন: আপনি ভাল লিখেছেন কিন্তু ভাল বুঝবার মত প্রধানরা কি এখন আছেন!!!?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.