নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ট্রাইবুনাল নিয়ে প্রধান বিচারপতি এবার ক্ষান্ত হন।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫০



মাননীয়, প্রধান বিচারপতি - এখানে বিচার কার্যই পরিচালনা করা হইতেছে।ট্রাইবুনালের নামে এখানে থিয়েটার করা হোচ্ছেনা।কিংবা করা হয় নাই কোন ফাইভ ষ্টারও।আাশা করি আপনিও সেই একই কাজের জন্য চাহিয়াছেন বর্তমান ট্রাইবুনাল ভবনটি।

ঐ বিচার কার্যের পরিচালনার স্থানটি সুপ্রিম কোর্টের নিকট হস্তান্তর করিলে বাংলাদেশের সকল বিচার কার্য সমাধা হইয়া যাবে।কিংবা ঐ স্থানের জন্যই কি সকল কিছু আটকে আছে বাংলাদেশের বিচারকার্যের?
এখানে পৃথিবীর ইতিহাসে ঘটে যাওয়া ঐতিহাসিক গণহত্যাকারিদের বিচার কার্য পরিচালনা করা হোচ্ছে।সারা দুনিয়ার অসংখ্য দেশ তাকিয়ে আছে এই বিচার কার্যের দিকে।এটার পরিসমাপ্তী আরো অনেক দেশের গণহত্যার বিচার করার ক্ষেত্রে ভুমিকা রাখবে।এটা কোন সাধারণ বিচার নয়।শুধু এটুকু বিবেচনা করেইতো আরো গৌরব অনুভব করা উচিত আপনার!

অথচ ,যা বলার নয় সেরকম কথাই বলছেন আজকের প্রধান বিচারপতি।স্বাধীনতার অর্থ কিন্তু স্বেচ্ছাচারিতা নয়।যে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ নামক দেশটির সৃষ্টি হয়েছে সেই যুদ্ধের ,যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা হোচ্ছে।এই দেশটির জন্ম না হোলে কোথায় থাকতেন আজকের প্রধান বিচারপতি।আপনি কি একটু চিন্তা করে দেখবেন অনুগ্রহ করে?

দেশ সৃষ্টির বিরোধিতাকারিরা কোন সাধারন অপরাধী নয়।ঐতিহাসিক বিচারেও এখানে বিচার করাটাই জরুরী বলে মনে করি।প্রয়োজনে সুপ্রিম কোর্ট সহ সকল বিচারালয়কে বহুতল ভবনে সৃষ্টি করে স্থান সংকুলানের সমাধান করা হোক।মুক্তিযুদ্ধের কোন অর্জনকে বিতর্কিত করে কোন সাংবিধানিক পদ নিরাপদ থাকতে পারেনা।নির্বাহি বিভাগ,বিচার বিভাগ কিংবা সংসদ কারো অধিকার নেই মুক্তিযুদ্ধকে হেলাফেলা করে ঐসকল পদে দায়িত্ব পালনের।

অবস্থাদ্বষ্টে মনে হোচ্ছে প্রধান বিচারপতির অবস্থান বাংলাদেশ সৃষ্টির বিরুদ্ধে ছিলো।সংবিধান কিন্তু কাউকে আইনের উর্ধ্বে বিবেচনা করেনা।বাংলাদেশটা কারো দয়ার দানে পাওয়া নয় এই কথাটা প্রতি মুহুর্তে আমাদের স্বরণে রাখতে হবে।অনেক রক্তের দামে অর্জিত হয়েছে এই দেশ।প্রয়োজনে বার বার রক্ত দিয়েছে এই দেশের সাধারণ মানুষ।আবারো যদি প্রয়োজন হয় লক্ষ কোটি মুক্তিযোদ্ধাদের অনুজ তৈরি আছে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দেওয়ার জন্য।

কাজেই বিভ্রান্ত করে দেশকে অশান্ত করার কোন পায়তারা চলবেনা বাংলার মাটিতে।সিদ্ধান্ত যদি নিতেই হয় সেই সিদ্ধান্ত নিবে এই দেশের প্রকৃত মালিক জনগণ।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



ট্রাইবুন্যাল হলটিকে মিউজিয়াম করে রাখার দরকার; এটি ছিল ঐতিহাসিক বিচারের স্হান।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫৭

রাফা বলেছেন: কিছু কিছু কথা ও কাজে আমরা দেশ বিরোধী লোকদেরকে উৎসাহিত করে ফেলি।কখনও হয়তো না বুঝেই করি আবার কখনও দরভিসন্ধিমুলকভাবেও করে থাকি।বিশেষ করে সাংবিধানিক পদে অধিষ্ঠিত ব্যাক্তিদেরকে খুব বুঝে শুনে কথা বলা উচিত বলে মনে করি।

যেখানে ট্রাইবুনালের স্থানটিকে ঐতিহাসিক বিবেচনায় নেওয়া উচিত সেখানে প্রধান বিচারপতির অবস্থান বিতর্কিত বলেই মনে হোচ্ছে আমার।

ধন্যবাদ,চাঁদগাজী।

২| ০২ রা মে, ২০১৭ রাত ১১:৪৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বিচারপতি তোমার বিচার করবে কারা এই জনতা ।লর্ড কারো চাকরামী করা ঠিক নয় । #:-S

৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৮

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: How are you?

৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার লেখা উচিত

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.