![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।
International media about bangladesh Indipendence
27 march from Shadhin bangla betar kendro/mejor zia
এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম,
এবারের সংগ্রাম স্বাধিনতার সংগ্রাম।
বাংলার ২৪ বছরের ইতিহাস ,ত্যাগ, তিতিক্ষা ও বঞ্চনার ইতিহাস।ভাষা আন্দোলন থেকে ধাপে ধাপে স্বাধীনতা অর্জনের পথে এগুতে হয়েছে।এই পথ কখনই মসৃন ছিলোনা।অনেক কঠিন কন্টকাকির্ণ পথ পাড়ি দিতে হয়েছে আমাদের ।আর সবচাইতে কঠিন পরিক্ষায় অবতির্ণ হয়েছিলেন, মহানায়ক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
স্বাধীন বাংলাদেশ ও স্বাধীন জাতি হিসেবে আজ মাথা উচু করে দাড়াতে পারছি যে সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ।তার মধ্যে বঙ্গবন্ধুর আত্মত্যাগের কথা যদি না স্বিকার করি তাহোলে পুরোপুরি প্রবঞ্চনা করা হয়ে যায়।যা করার প্রচেষ্টা ছিলো ১৯৭৫-এর ১৫ই আগস্টের পর থেকেই।অনেক ব্যাথা,বেদনা,অশ্রু ও রক্তের ইতিহাস রয়েছে আমাদের স্বাধীনতায়।যা তিনি অর্জন করে দিয়ে গেছেন ।তা রক্ষা করা আরো বেশি কঠিন বলেই প্রতিটি মর্মে মর্মে উপলব্দি করতে পারছি আজ।বঙ্গবন্ধু অন্তর থেকেই বিশ্বাস করতেন বাংলাদেশ একদিন না একদিন স্বাধীন হবেই।তাই`তো তিনি বাংলার মানুষকে বঞ্চনা ও শোষণের হাত থেকে মুক্তি দিতে নিজের জিবনকে উৎস্বর্গ করে গেছেন।বাংলার মানুষ যে একদিন স্বাধীন হবে তিনি বার বার তা আত্মবিশ্বাসের সাথে উচ্চারণ করেছেন।
ভাষা আন্দোলন বঙ্গবন্ধু শুরু করেন ১৯৪৮ সালে।১১ই মার্চ বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দেওয়ার দাবিতে আন্দোলের শুরুতেই গ্রফতার হন।১৫ই মার্চ মুক্তি পান।ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে সমগ্র দেশ সফর করে মানুষকে জাগ্রত করতে থাকেন।প্রতিটি জেলায় সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তুলেন।জনমত সৃষ্টি করা কালীন ১১ই সেপ্টেম্বরে আবার তিনি গ্রফতার হন।আর এরপরে তিনি ১৯৪৯ সনে ২১শে জানুয়ারি মুক্তি পান।মুক্তি পেয়েই আবার শুরু করেন দেশব্যাপি সফর।জাগ্রত করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখেন।মেহনতি মানুষের নেতা তৎকালিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারিদের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে আন্দোলনে অংশ নিলে ১৯শে এপ্রিল তাকে গ্রেফতার করা হয়।মুক্তি মেলে জুলাই মাসে।১৪ই অক্টোবরে আর্মানিটোলা ময়দানে জনসভা শেষে দরিদ্র মানুষের পক্ষে ভুখা মিছিল বের করেন ।অন্যান্য নেতাদের সাথে আবারো গ্রেফতার হন।এরপর প্রায় আড়াই বছর পর তিনি মুক্তি পান।১৯৫২ সালে ২৬শে ফেব্রুয়ারি ফরিদপুর জেল থেকে মুক্তি পান তিনি।
কি মনে হয় এরপর তিনি কি দমে গিয়েছিলেন?না এভাবে তিনি অজস্রবার গ্রেফতার হোতে থাকলেও তিনি দমে যান নাই।অনক পথা পাড়ি দিয়ে তিনি ১৯৭১সালের ৭ই মার্চ ঈঙ্গিতে ঘোষণা করে দেন তার সেই মর্মবাণী "এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম"।আর ২৫শে মার্চ গ্রেফতারের পুর্বে তিনি সমগ্র বিশ্বকে জানিয়ে দেন বাংলাদেশ আজ থেকে স্বাধীন ।আজ থেকে মুক্তিযুদ্ধের শুরু।যার প্রস্তুতির ঈঙ্গিত তিনি দিয়ে দিয়েছিলেন সাতই মার্চের সেই ঐতিহাসিক ১৯ মিনিটের ভাষণে।যা আজ হয়ে গেছে সমস্ত পৃথিবির নিপিড়িত মানুষের ভাষণ।ইউনেস্কো নিজেই ধন্য হয়েছে এই ভাষনের ঐতিহাসিক মুল্য বিবেচনায় নিয়ে।বঙ্গবন্ধুই সমগ্র বিশ্বকে দেখিয়ে দিয়ে গেছেন আমরাও হোতে পারি অনুস্বরণীয়।
ধন্যবাদ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫
রাফা বলেছেন: খোলস পাল্টানোর প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে ,এটা নতুন কিছু নয়।এরা গিরগিটির বংশধর পরিবেশের সাথে সাথে রং পাল্টাতে থাকবে।
২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৮
আরইউ বলেছেন: স্বাধীনতা মানে যদি শুধু "শেখ মুজিব" হয় আপনার কাছে তবে তো বেশ ঝামেলার হয়ে গেলো। আমাদের মহান মুক্তিযোদ্ধাদের আপনার "স্বাধিনতা" মনে হয়না? অদ্ভুত!!
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪০
রাফা বলেছেন: বঙ্গবন্ধুর প্রতিশব্দ বাংলাদেশ আর এর রুপকার শেখ মুজিবুর রহমান।যে আমাকে এত বড় উপহার দিলো সে যদি আমার কাছে স্বাধীনতা হয় ,সেটা কি খুব বেশি?
মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি বিন্দুমাত্র অশ্রদ্ধা করার সাহস বা শক্তি কোনটাই আমার নেই।
আশা করি ব্যাখ্যা মনোঃপুত হয়েছে,ধন্যবাদ।
৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার মহান সেনানায়ক!
তবে স্বাধীনতা মানে তিনি একা নন । স্বাধীনতা আমাদের সবার।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৩
রাফা বলেছেন: সেটাইতো বললাম,উনি এনে দিলেন বলেই`তো।বঙ্গবন্ধুই আমার স্বাধীনতা।
ধন্যবাদ,বি.রহমান।
৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫
রাফা বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ অংশগ্রহণের জন্য।
৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১০
আল ইফরান বলেছেন: আপনার আবেগের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধা রেখেই কথাগুলো বলছি।
স্বাধীনতা মানে যদি শুধুই বংগবন্ধু বলে মনে করেন, তাহলে আপনি আজও সামন্ততান্ত্রিকতার দোষে দুষ্ট; যার প্রভাব এখনো আমাদের রাজনৈতিক ব্যবস্থায় বিদ্যমান।
যার কারনে আমাদের ভূমিতে ববি-জয়-তারেক গংয়ের বাইরে কেউ জন্ম নেয় না।
স্বাধীনতার সোল প্রোপ্যাইটারশীপ কোন ব্যক্তি, দল বা গোষ্ঠীর হতে পারে না অথবা হবেও না কোনদিন। শত শহীদের রক্ত আর মা-বোনের সম্ভ্রমহানিকে প্রকারান্তে অস্বীকার করা হবে যদি সেটা দাবী করা হয়।
শেখ মুজিবের অবদান অস্বীকার করার মত ধৃস্টতা দেখানোর সাহস নেই আমার, কিন্তু এটা বুঝি যে অন্ধ ব্যক্তিপুজার প্রেক্ষিতেই স্বাধীন দেশেও বাকস্বাধীনতা হরনকারী ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের মত কালাকানুন রচিত হয়।
ভালো থাকবেন নিশ্চয়ই।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮
রাফা বলেছেন: হা....হা.....হা.....হা ।আবেগ তারিত হয়ে নয় ।মাটির স্পর্শে থেকেই বলছি যা বলার।এটা আনুধাবন করার ক্ষমতা সবার হবে সেটাও বিশ্বাস করিনা।
ধন্যবাদ,আ.ইফরান।
৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৯
মাহের ইসলাম বলেছেন: অনেক সুন্দর করে আবেগকে অক্ষরে রুপান্তরিত করেছেন।
ভালো লাগল।
শুভ কামনা রইল।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০৮
কলাবাগান১ বলেছেন: মহান স্বাধীনতার মুখে চপোটাঘাত এই ছবি
