নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।
কোটা প্রথা নিয়ে যারা আন্দোলন করছেন - তাদের কাছে আমার প্রশ্ন তারা আসলে কি চান । তারা কি সংস্কার চান সেটাই বলেননি এখনও।নাকি মুক্তিযোদ্ধাদের যে ৩০% কোটা সেটা নিয়েই তাদের গাত্রদাহ ।কোন কিছুই পরিস্কার নয়, তাদের দাবিটা আসলে কি?
একটা খুব পরিস্কার ধারণা তাদের থাকা উচিত।আজকে এই যে তারা আন্দোলনের নামে প্রকৃতপক্ষে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে দাড়িয়েছে।সেই দেশটা অর্জিত হয়েছে নিঃস্বার্থ নির্লোভ মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানেই।তারা কি কখনও কিছু চেয়েছে এই দেশের কিংবা সরকারের কাছে! বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে অধিকাংশ সময় তারাই সবচাইতে বেশি নিগৃহিত হয়েছে বাংলার মাটিতে।তাদের প্রতি ন্যুনতম সন্মান দেখানো হয়নি রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে।অবস্থা দৃষ্টে আমার নিকট পরিলক্ষিত হয়েছে ,অধিকাংশ সরকারের সময় নির্যাতন করা হয়েছে তাদের উপর।কেনো তারা দেশটা স্বাধীন করেছে সেই আক্রোশ মিটিয়েছে সরকারের ছত্র-ছায়ায়। ৭৫ থেকে ৯৬ পর্যন্ত কঠিন সময় পাড় করেছে এই দেশের মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের সদস্যরা।একটা সময় মনে হয়েছে এরা দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান নয় সবচাইতে নিকৃষ্ট প্রজন্ম । মুক্তিযোদ্ধাদের ও এদের পরিবারকে হেনস্তা করা যায়,এবং এটা কোন ব্যাপারই না।আমরা একটা ঘোরের মধ্যে পতিত হয়েছিলাম।সেই ঘোর কাটিয়ে যখন সরকার কিছুটা দায় পরিশোধ করার নিমিত্তে মিনিমাম কিছু করতে চাইছে । তখন আবার মেধাবীরা বঞ্চিত হোচ্ছে সেই ধোয়া তুলে আবারো তাদের বিপক্ষে অবস্থান নেওয়ার প্রচেষ্টা।সারা পৃথিবিতেই কোটা ব্যাবস্থা বিদ্যমান।শুধু কোটা ব্যাবস্থাই নয় ,বিশেষ বিবেচনায় অনগ্রসর অংশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য হাজারো রকম প্রচেষ্টা।সেখানে আমরা ন্যুনতম সুযোগ দিতে প্রস্তুত নই।আমরা নতুন প্রজন্মকে শিক্ষা দিতে চাই সবার আগে তোমার নিজের স্বার্থ।এতে যদি কেউ নিঃশেষ হয়ে যায় ,যাক।তাতে তোমার কিছুই আসে যায়না এই নীতিতে বিশ্বাসী হয়ে বেড়ে উঠুক।সাবাস এই না হোলে বাঙালী ।একজন আরেকজন'কে সাথে নিয়ে এগিয়ে যাওয়া নয় অন্যকে টেনে হিচরে যতটা সম্ভব নিচে নামিয়ে হোলেও আমাকে এগিয়ে যেতেই হব.।
যেখানে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী বলেছেন কোটায় পদ পূরণ না হোলে মেধা তালিকার বিবেচনায় শুণ্যস্থান পুরণ করা হবে।তারপরও কেনো আস্থা রাখা যাবেনা: সেটাই বুঝতে পারছিনা।দেশ স্বাধীন না হোলে কোথায় থাকতো আজকের এই আন্দোলন সংগ্রাম? ৭০% তো আমি মনে করি কোটার বাইরেই রয়েছে।নিশ্চই কোটা থাকার অর্থ এই নয় যে একেবারে অযোগ্যদের দিয়ে যেনো তেনো প্রকারে স্থান পূরণ করা হোচ্ছে।সত্যিকার মেধাবীরা ৫% এর মধ্যেও যায়গা করে নিতে পারে।ঐসব পার্সেন্টেজের দিকে না তাকিয়ে নিজেকে যুগোপোযোগি শিক্ষায় শিক্ষিত করলে কাউকে সম্ভব নয় দাবিয়ে রাখা।যোগ্য ও মেধাবীরা কখনই বেকার থাকেনা।মানুষের অদম্য স্পৃহা তাকে তার যায়গায় পৌছে দেয়।লক্ষ লক্ষ এমবিএ,বিবিএ সৃষ্টি না করে প্রকৃতপক্ষে যেসব কাজের জন্য শিক্ষিত জনগোষ্ঠির প্রয়োজন সে সকল বিষয়েই অগ্রাধিকার দেওয়া বান্ছনীয় বলে মনে করছি। কথায় কথায় সুষম বন্টনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেলি।অথচ নিজের বেলায় ষোল আনা না পেলে চিৎকার করে আকাশ,বাতাস এক করে ফেলি।আর এই পর্যন্ত প্রকৃতপক্ষে কয়জন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্য চাকুরি পেয়েছে সেটা কি হিসাব করে দেখেছি।নাকি শুধু হুজুগে মেতে চিৎকার করছি সব নিয়ে গেলোরে।বরং আমরা যেনো সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখি। মুক্তিযোদ্ধাদের নাম ভাঙ্গিয়ে যেনো সুযোগ সন্ধানিরা এর অপব্যাবহার করতে না পারে।আমার হিসেবে এই অপব্যাবহার ২০% এর ও অধিক।
সর্বোপরি কোটা সংস্কারের নামে যেনো শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের'কে বঞ্চিত করা না হয় সেটুকুই নিশ্চিত করা হোক।এবং অবশ্যই কোটায় পদ পূরণ না হোলে যেনো মেধা দিয়ে সেই শুণ্যস্থান যথাযথভাবে পূরণ করা হয় ।দেশটা আমাদের সকলের ,যদি সত্যিকার অর্থে মুক্তিযোদ্ধারা দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান হয়ে থাকে তাদের'কে ন্যুনতম সন্মান দেখানো আমার আপনার সকলের একান্ত দায়িত্ব ও কর্তব্য বলে মনে করি।শুধু সতর্ক দৃষ্টি রাখি যেনো এই দেশে স্বাধীনতা বিরোধী ও দেশ বিরোধীরা যেনো কখনই দেশের মানুষকে নিয়ে ছিনি মিনি খেলা করার সাহস না পায়।এদেরকে সকল স্থান, পদও পদবি থেকে দুরে রাখাই হবে প্রকৃত বাংলাদেশ।আইন করে দেশ বিরোধীদের সকল সরকারি পদে নিষিদ্ধ করতে হবে।
ধন্যবাদ।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:১৮
রাফা বলেছেন: আমিও হাসতেছি মেধাবীদের আন্দোলন দেখে।এই যদি হয় মেধাবীদের অবস্থা,বিন্দুমাত্র সহানুভুতি নেই এই আন্দোলনের প্রতি।
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:৩৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের মুল চেতনাই ছিল বৈষম্যহীন সমাজ ব্যাবস্থা সেখানে মেধা বাদ দিয়ে কোটা প্রথার কন যুক্তি থাকতে পারে না। তারপরও দশ শতাংশ কোটা আপাতত রাখতে বলা হয়েছে। কিন্তু তাতেও তাদের পেট ভরবে না ।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৩৮
রাফা বলেছেন: আপনার প্রশ্নেই উত্তর দিয়েছেন।অথচ বুঝতে পারছেননা।বৈশম্যহীন সমাজের জন্যই কোটার আগমণ।যারা পেছনের সারিতে আছে তাদেরকে সমতায় আনার জন্যই কোটা।
মেধাবীরা কোটার ধার ধারেনা।অযোগ্যরাই নানা অজুহাত দেয়।মেধা থাকলে বিদেশ থেকে লোক আনতে হয় কেনো?
মে
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:৪৬
লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: চেতনার কাঠালপাতা আর কত চাবাবেন?
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৩৩
রাফা বলেছেন: যতদিন বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটি থাকবে আপনাদের ঠিক নাকের ডগায় ততদিন।সাপ্লাই লাগলে আওয়াজ দিলেই হবে।
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:২৭
পিকো মাইন্ড বলেছেন: জঘন্য পোস্ট।
ভবিষ্যত নিয়ে জাতি উদ্ধিগ্ন । শুধু প্রতিবন্ধি কোটা ছাড়া বাকি সব অহেতুক এবং কষ্টকর ।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:১৫
রাফা বলেছেন: প্রতিবন্ধি থাকবে কেনো...!ঐটা আপনার মত মেধাবীদের জন্য প্রয়োগ করা হোক।
৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৩:০৩
রিফাত হোসেন বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আর নাতি পুতি সংগঠন দেখে হৃদযন্ত্র হবার উপক্রম। মুক্তিযোদ্ধা সংগঠন হতে পারে কিন্তু তাদের আত্মীয় বলে নাম ভেঙ্গে সুবিধা আদায় করা ভাল লক্ষণ নয়।
সম্মানকে নষ্ট করা হচ্ছে।
কোটাই বন্ধ করে দেওয়া উচিত। মেধাই হতে পারে জাতির চালিকা শক্তি।
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৩:৪৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বাখওয়াজ বন্ধ করেন। আপনারা 'মুক্তিযুদ্ধ'কে একটা ব্যবসায় পরিণত করেছেন। একমাত্র মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানরা কোটা পেতে পারেন। তাঁদের নাতিরা নয়। বয়স অনুযায়ী ব্যবসা ছাড়া যারা সার্টিফিকেট পেয়েছে তাদের মধ্যে খুব কম সংখ্যকের ছেলে মেয়ে শুধু এই কোটায় স্থান পেতে পারে। আর বাকী সব অবশ্যই মেধাবীদের দিতে হবে...
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২২
রাফা বলেছেন: আমরা মুক্তিযুদ্ধকে ব্যাবসা বানিয়েছি,আমরা ভারতের দালাল,আমরা চেতনার দালাল।তবে তাল গাছটা আপনার।
তাইতো কিসের চেতনা আর ফ্যাতনা।রাজাকারদের মন্ত্রী বানিয়েছিলো কোন কোটায় ।রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি বানিয়েছিলো কোন কোটায়।তখন কোথায় ছিলো আপনাদের আন্দোলন।এগুলো সব বাখোয়াজ ।বাংলাদেশের পুরো চাকুরির মাত্র ২% চাকুরিতে কোটা ব্যাবস্থা ।প্রাইভেট চাকরির ৯৮% যায়গায় আপনার মত মেধাবীদের সাথে পাল্লা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরাও চাকরি করছে।সেখানে আপনাদের মেধা কোথায় থাকে! বাইরে থেকে লোক হায়ার করে আনতে হয় কেনো?প্রকৃত মেধাবীরা চিৎকার চেচামেচি করে বলেনা তারা মেধাবী।তারা মেধা দিয়ে চাকরি বাগিয়ে ননিয়ে দেখিয়ে দেয়।আজগুবি সব ধারণা।
৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেসব পরিবারের লোকেরা স্বাধীনতার সময় কোনভাবে স্বাধীনতার পক্ষে অবদান রাখেনি (নন্দলাল ও এলিট পরিবারেরা), ও যারা বাংলাদেশের বিপক্ষে যুদ্ধ করেছে, সেইসব পরিবারে এখন শিক্ষিতের সংখ্যা বেশী।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭
রাফা বলেছেন: দেশের স্বাধীনতার শতভাগ সুফল ভোগ করছে ঐ জারজরা।ঐখানে কারো কোন আওয়াজ বের হয়না।সব সমস্যা হয় মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সরকার কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করলে।৭৫ পরবর্তি প্রতিটি সরকার যাদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছে সেটাতে অভ্যস্থ হয়ে গেছে কিছু মানুষ।সেটারই বহিঃপ্রকাশ ঘটছে এখন।আরো অনেক কিছু দেখবেন এই স্বাধীন বাংলাদেশে।মেধাবীরা আন্দোলন করে নয় নিজের যোগ্যতায় চাকরি অর্জন করে নেয়।
লক্ষ লক্ষ বিদেশি এসে কাজ করছে বাংলাদেশে সেখানে কোথায় থাকে মেধাবিরা!
৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৫৯
কাউয়ার জাত বলেছেন: দেখতেইতো পাচ্ছেন দেশের সব মানুষ রাজাকার হইয়া গেছে। আপনার এই আবেগঘন পোস্টে এসেও সবাই আপনাকে পচাইয়া গেল।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:০২
রাফা বলেছেন: শুধু কাউয়া নয় ।গরু,ছাগল,ভেরা সবারই কথা বলার অধিকারে বিশ্বাসী আমি।তবে যথা সময়ে আবার খোয়াড়ে প্রেরণ করার জন্য বিন্দুমাত্র দেড়ি করিনা।
৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৫৪
নেয়ামুল নাহিদ বলেছেন: জেনে লিখেছেন, না মনে যা আসছে - তাই লিখেছেন। নরমালি কমেন্ট কম করি, কিন্তু আজ না করে পারলাম না।
এই আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে কিভাবে? যারা আন্দোলন করছে, আমিও করছি - সবাই পরিস্কার ভাবেই জানে এবং সরকারের কাছেও স্পষ্ট করেছে - ১০% কোটা রাখতে হবে।
এটা কারো বিরুদ্ধে আন্দোলন না, বা কোটা রহিত করার জন্যও করা হচ্ছে না। এটা কোটা সংস্কার আন্দোলন।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন শুন্য কোটা পূরণের ব্যাপারে, কিন্তু জনপ্রশাসন সচিব কি বলেছেন সেটা তো জানেন না।
সঠিক তথ্য না জেনে কিছু লিখে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না।
বর্তমান কোটা ব্যাবস্থা এমন এক পর্যায়ে যেখানে মুক্তিযোদ্ধা এবং তাঁদের সন্তানরাও এই সংস্কার আন্দোলনকে সমর্থন করছে, কিন্তু আপনার কাছ থেকে অনেকদিন পর যুক্তিহীন, বিরক্তিকর অভিমত পেলাম - দুঃখজনক।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:২৯
রাফা বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনি আন্দোলনের স্বপক্ষে বলছেন এটার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি।আমি খুব ভালো করেই দেখেছি জনপ্রশাসন সচিবের প্রজ্ঞাপনটি।সেটা নিয়ে বিভ্রান্ত হওয়ার সুযোগ অবশ্যই আছে।এবং কোটা সংস্কারের বিপক্ষেও আমি নই।কিন্তু লক্ষটা যদি হয় মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের ৩০%-এর প্রতি, তাহোলে আমি এর তিব্র প্রতিবাদ অবশ্যই করবো।
প্রথমত-মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা মেধাহীন এটা কিভাবে প্রতিষ্ঠা করছেন আপনারা ?
দ্বিতীয়ত-যদি তারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান হয়ে থাকে তাহোলে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা দেখাতে এত কার্পণ্য কেনো?
তৃতিয়ত-আর একজন মুক্তিযোদ্ধা সৃস্টি করার ক্ষমতা কি আপনার বা আমার কারো আছে ?
সর্বোপরি মেধাবীরা কখনই অশিক্ষিত জঙ্গিদের মত এরকম আন্দোলন করতে পারেনা।এতে সাধারণ মানুষের সহানুভুতি যা আপনাদের পক্ষে আছে সেটুকুও হারাতে পারেন আপনারা।আপনি নিজেই বলছেন মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরাও এই আন্দোলন সমর্থন করছে ।এখানেই তাদের আর আপনাদের মধ্যে পার্থক্য -আশা করি বুঝতে পারছেন।মহান পিতা,মাতার সন্তানরাও তার কাছাকাছিই থাকে।অধিকাংশ মুক্তিযোদ্ধার পরিবার কোটার ধারে কাছেও যায়না।কারন মুক্তিযুদ্ধটাই তাদের বড় অহংকার।
ধন্যবাদ,নো.নাহিদ।
১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:২১
আরজু পনি বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা বা তাদেঁর সন্তানদের জন্যে কোটা পদ্ধতিতে কোন অসুবিধা দেখি না।
সাম্য, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে গেলে নির্দিষ্ট কিছু ক্যাটাগরির মানুষের জন্যে কিছু সময় পর্যন্ত কোটা পদ্ধতি রাখতেই হবে।
আর যোগ্যরা কোন কোটা ছাড়াই নিজেদের জায়গা তৈরি করে নেয়।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫
রাফা বলেছেন: আমিও সে কথাটিই বলতে চেয়েছি।আসলে মনে হয় ঠিক মত বলতে পারিনি আমার কথাগুলো।সবাই ভাবছে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের কোন মেধা নেই।অথচ সরকারি চাকরির বাইরে ৯৮% চাকুরীতে তাদেরকেও মেধার পরিক্ষা দিয়েই উত্তির্ণ হতে হয়।অথচ ২% সরকারি চাকরীই নাকি ৫ কোটি বেকারের সমাধান।এরাই আবার নিজেদেরকে দাবী করে মেধাবী।
ধন্যবাদ,আ.পনি।
১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৫১
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে বোন সমস্যা নেই। ৭০ হাজার মুক্তিযোদ্ধা ছেলে-মেয়ে, নাতি-নাতনী কতজন আছে যে তাদের জন্য ৩০% বরাদ্দ রাখতে হবে? আর কোটি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য কত পারসেন্ট একটু হিসাব করেন? যতসব আবালীয় চিন্তা!
১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৫৩
ক্স বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী স্বাধীনতা বিরোধীরা যখন ক্ষমতার মসনদে ছিল, তখনও মুক্তিযোদ্ধা কোটা ছিল - কেউ তখন সংস্কারের দাবিতে রাস্তায় নামেনি। এখন স্বাধীনতার পক্ষের সরকার ক্ষমতায় - এখন চাইলেও তো এই পদ্ধতি সংস্কার করতে পারবেনা - নানা কথা উঠবে। এই সহজ সত্যটা কেউ বুঝতে পারছেনা কেন কে জানে?
১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: বিটিশ আমলে আমাদের মুসলমান তোমার ভাষায় মেরুদণ্ডহীন পূর্বপুরুষরা কোটায় চাকরি, শিক্ষা, এমনকি সংসদে পর্যন্ত গেছে। তোমার ভাষায় মেরুদণ্ডহীন বাংলাদেশ আন্তর্জাতিব বাণিজ্যে নানা কোটা পায়। উন্নয়নশীল দেশে পুরোপুরি পদার্পনের পর কিছু কোটা বন্ধ হয়ে যাবে বলে তোমাদের মাথায় চিন্তার ভাঁজ, কারণ তখন কর বাড়বে, আমদানিতে খরচ বাড়বে, বিদেশি ঋণের সুদ বাড়বে। তখন বলো কোটার দরকার নাই।
১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১
রানার ব্লগ বলেছেন: ও কে ফাইন এক কাজ করি মুক্তিযুদ্ধা কোটা রেখে বাকি সব কোটা বাতিল করা হোক, মুক্তিযুদ্ধা কোটা ৩০% বাকি থাকলো ৭০% এতে হবে না ???
১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬
রানার ব্লগ বলেছেন: আজ প্রজন্ত প্রকৃত মেধাবিরা সরকারি চাকুরি পাইছে? ঘুস ছারা চাকরি আগে নিশ্চিত করা হোক। সামান্য সুইপারের চাকরি নিতেও ১০০০০০ টাকা লাগে ঘুষ (আমি মে বি কম বললাম) শুনেছি বিসিএস এর ভাইভা টেবিলেই নাকি ঘুষ চায় চাকুরি নিশ্চিত করার জন্য নতুবা চাকরি ভোগে। কোটা সব বাতিল করে কি লাভ মাথা খাটিয়ে চাকরির দার প্রান্তে গিয়ে যদি দেখি অযগ্য কেউ ঘুষ দিয়ে আমার পাওয়া চাকুরি হাত করে নিচ্ছে। ঘুষ মুক্ত প্রশাসন চাই এটার আওয়াজ ও তোলা হোক।
১৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:০০
বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: সব চেয়ে কম মুক্তিযোদ্ধার বয়স যদি ১০ বছর ধরা হয় তাহলে আজ তার বয়স ৫৭ বছর। তিনি কি আজ চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন? তার ছেলে কি মুক্তিযুদ্ধ করেছেন? তার নাতি কি করেছেন?
যদি নাই করে থাকেন তাহলে তাদের জন্য কেন কোটা থাকবে? তাদেরকে অন্য ভাবে খুশী করা হোক। সকলের হক মেরে এই সব কোটা প্রথা। এতে জনতার লাথি মারা দরকার।
১৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমি কোনোভাবেই কোটার পক্ষে না: জাফর ইকবাল
জনপ্রিয় লেখক শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল বলেছেন, আমি কোনোভাবেই কোটার পক্ষে না। একটা কোটা একবার ব্যবহার করা যায়। ৪/৫বার ব্যবহার কোনোভাবেই ফেয়ার না। আমি এ অবস্থার অবসান দাবি করি।
আন্দোলনকারীদের সমর্থন করে ঢাবি ছাত্রলীগ নেতাদের পদত্যাগ
কোটা সংস্কার আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রলীগের একাধিক নেতা। এছাড়া ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখার অনেক নেতাই কোটা সংস্কার আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়েছেন।
সোমবার এসব পদত্যাগের ঘোষণা দেন।
পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়া নেতারা হলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস অনুষদের ট্যুরিজম বিভাগ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল্লাহ সাইফ, শহীদ সার্জেন্ট জহরুল হক শাখা ছাত্রলীগের উপ-অ্যাপায়ন বিষয়ক সম্পাদক অছিবুর রহমান, ফলিত পরিসংখ্যান বিভাগ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শরীফ হাসান সুজন।
ছাত্রলীগ সূত্রে জানা যায়, কোটা সংস্কার আন্দোলনে সমর্থন রয়েছে অধিকাংশ ছাত্রলীগ নেতার।
ট্যুরিজম বিভাগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, ‘ছাত্রলীগ বঙ্গবন্ধুর নিজহাতে গড়া সংগঠন। ছাত্রলীগ ডাকসুর ভূমিকা পালন করে। ছাত্রলীগ ছাত্রদের অধিকারে কাজ করে। ছাত্রলীগ সাধারণ শিক্ষার্থীদের বন্ধু। ছাত্রলীগের ভূমিকা কী দেখা গেলো? এই ছাত্রলীগ কোনো বঙ্গবন্ধুর আদর্শ করে জানি না। আমার বঙ্গবন্ধু আলাদা। তাই সজ্ঞানে আমি ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ ছাত্রলীগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে পদত্যাগ করছি। আর না, অনেক হয়েছে।’
ওরা সবাই্ওকি আপনার পোষ্ট তত্ত্ব মতে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরোধী!!!!!
১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫০
রাফা বলেছেন: উনি আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক কোন সন্দেহ নাই।উনার সকল মতের সাথে আমার মিল থাকতে হবে এমন কি কোন যুক্তি আছে?
তারপরে ছাত্র লীগের বিভিন্ন শাখার ছাত্র নেতাদের কথা বললেন ।তার মানে সবাই ইতিবাচক ভাবেই দেখছে এই আন্দোলনটাকে।দ তাদের দৃষ্টিভঙ্গীতে তারা দেখছে।
আমার দৃষ্টিভঙ্গী সম্পুর্ণ ভিন্ন।আমি খুব পরিস্কার ভাবে বলেছি লক্ষ যদি হয় ঐ ৩০% ।আমি তিব্রভাবে এর বিরোধীতা করছি । কৃকারণ মুক্তিযোদ্ধা কিংবা তাদের পরিবারকে অপমান করার অধিকার কারো নেই।এই কোটা দিয়ে তাদের কোন দয়া করা হোচ্ছেনা।আমাদের মধ্যে যদি বিন্দুমাত্র কৃতজ্ঞতাবোধ থাকে তাহোলে আগ বাড়িয়ে সেটা আমাদেরই করা উচিত।আরো বিভিন্ন ভাবে অপমাণ করার প্রচেষ্টা লক্ষ করা যায়।মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা কি মেধাবী নয়? ৭৫ পরবর্তি কোন সরকার মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাস্তবায়ন করেছে ? যদি করা হইতো তাহলে প্রশাসনে শতকরা ৯৯% মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা থাকতো।সেটা না হোয়ে রাজাকার কোটায় প্রেসিডেন্ট ও মন্ত্রী নিয়োগ পেয়েছে-এবং এটাই বাস্তবতা।
ধন্যবাদ,আশা করি বুঝতে অসুবিদা হবেনা এরপর।
।
১৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:০৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও চাকরীপ্রার্থীরা সরকারের আশ্বাসে আগামী এক মাসের জন্য আন্দোলন স্থগিত করেছে। সরকার এই দাবি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে বলে জানান সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এই আশ্বাসে আগামী ৭ মে পর্যন্ত কর্মসূচি স্থগিত করেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় সচিবালয়ে দেড় ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে আলোচনার পর এমন সিদ্ধান্ত জানায় আন্দোলনকারীরা।
১৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৯
সোহানী বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধাদের (আসল বা নকল) নাতি পুতিদের কোটায় চাকরী দেবার বিপক্ষে কথা বললেই মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে দাড়িঁয়ে গেল...???? মুক্তিযুদ্ধ কি কারো ব্যাক্তিগত সম্পত্তি? আপনাদের অবস্থা দেখেতো তাই মনে হচ্ছে। শুভবুদ্ধির উদয় হোক......
১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:১৩
রাফা বলেছেন: সোহানী দিদি পোষ্ট পড়ে মন্তব্য করলেন না পড়েই করলেন।আমার জানার মধ্যে যদি কোন ভুল না থাকে তাহলে আপনি আমেরিকা প্রবাসী।সবুজ রংয়ের যে পাসপোর্টের মাধ্যমে ওখানে আছেন সেটার কারন কি জানেন? ঐ মুক্তিযোদ্ধারাই এটা বাস্তবায়িত করেছে।যার কল্যাণে আপনি এখন আমেরিকায়।শুধু তাই নয় লক্ষ লক্ষ বাঙালী যে আজ আমেরিকায় আছে সেটাও এক প্রকার কোটার কারনে সেটা কি আপনি বুঝতে পারেন? ওপি ওয়ান ,ডিভি লটারি-১,২,৩,৪ এগুলো ওয়ান কাইন্ড কোটা ।কি বুঝতে পেরেছেন নিশ্চই।
মুক্তিযুদ্ধ কারো ব্যাক্তিগত সম্পত্তি অবশ্যই নয়।অপমাণিত হতে দেখলে জিবনে কখনও প্রতিবাদি হয়েছেন! নাকি নিজেকে নিরাপদ ও নিরপেক্ষ দেখানোর জন্য মৌন ছিলেন।নিজেকে ও নিজের বিবেককে প্রশ্ন করে দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন।
ধন্যবাদ।
২০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৪৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কেউ যুদ্ধে যেতে বলেনি, এরপরও মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধে গেছিলো এক কাপড়ে। বিনা বেতনে। যুদ্ধকালিন সময়ে ওরা কোন বেতন দাবী করে নাই। যুদ্ধশেষের দিকে অল্পকিছু হাতখরচ দেয়া হচ্ছিল। যুদ্ধে যাওয়ার অপরাধে রাজাকাররা ওদের ঘরবাড়ী জালিয়ে দিয়েছিল। পরিবারের উপর অত্যাচার হয়েছিল।
স্বাধীন একটি দেশ উপহার দেয়ার পরও ওরা কোন পুরষ্কার দাবি করেনি। পর ভিক্কা করে রিকশা চালিয়ে জীবনপার করেগেছে। কোন ভাতা কোন সুবিধা দাবী করেনি।
৩০ বছর পর মুক্তিযুদ্ধপক্ষ ক্ষমতায় এসেও কিছু দিতে পারেনি। পরে রাষ্ট্র আর্থিক সক্ষমতা অর্জন করলে সামান্য ভাতা,কিছু সম্মান, আর সরকারী চাকুরিতে ৩০% অগ্রাধিকার দেয়া শুরু করে।
এখন নির্বাচনের আগে ভদ্র পোশাকের অসভ্য অকৃতজ্ঞদের গাত্রদাহ দেখছি।
২১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৪৬
নতুন বলেছেন: মুক্তি যোদ্ধারা কি সুবিধা পাবার জন্যই যুদ্ধে গিয়েছিলো?
দেশের জন্য যারা জীবন দিতে গিয়েছিলো যায় তারা চাকুরীতে কোটার জন্য জন্য করেনাই এটা মনে হয় আপনি বুঝেন।
দেশে অনেক মুক্তিযোদ্ধা আছে যারা সাটিফিকেট নিতে যায়নাই.... এটা একটু খুজলেই বুঝতে পারবেন।
মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের সন্তানদের সুবিধা দেওয়া হয়েছে.... ঠিক আছে... এখন নাতী, পুতিদেরও দিতে হবে এটা ঠিক না।
সব`চ্চ ১০% কোটা থাকতে পারে.... তার বেশি না।
আর সরকারও প্রতিবন্ধির মতন আচরন করছে....
সরকার ১০-১৫% কোটা রাখবে এর চেয়ে বেশি রাখবে বলে আমার মনে হয়না।
একটা প্রবাদ আছে.... গাধা সেই পানি খায় কিন্তু ঘোলা করে খায়...
২২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:৩৯
ওসেল মাহমুদ বলেছেন: ৫৬% কোটায়,৪৪%মেধায়, এরপর ঘুষ ,স্বজনপ্রীতি ,মরার ওপর খাড়ার ঘা ! পরিণতি ভয়াবহ ! শুভবুদ্ধির উদয় হোক......
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:১৭
মুচি বলেছেন: হাসালেন।