নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোটা নিয়ে সিজনাল দেশপ্রমিকরা গলদঘর্ম ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮


মুক্তিযোদ্ধা নয় ,আসুন রাজাকার কোটায় তথাকথিত মেধাবীদের নিয়োগের সুযোগ দেওয়া হোক।যা অবধারিতভাবে চালু ছিলো ৭৫ থেকে ৯৬ সাল এবং তারপরে আরো পাঁচ বছর ২০০১ থেকে ২০০৬।এই সময়ে যদি মুক্তিযোদ্ধা কোটা ব্যাবহার করা হইতো প্রশাসনে কোন রাজাকারের ছাও থাকার প্রশ্নই আসতোনা।বাস্তবতা হইতেছে যথা সময়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তানদের কোটার বাহিরে রেখে আরো একবার চুড়ান্ত অপমান করা হয়েছে।শুধু তাই নয় কোটার কথা বলে প্রমাণ করার চেষ্টা হয়েছে এরা কেউ মেধাবী নয়।

কিছু সিজনাল দেশপ্রেমিক আছে দেশে এবং বিদেশে।নিজেদের জাতিয় পরিচয় দেয় ইনিয়ে বিনিয়ে।তবে ,কিন্তু ,যদির অনেক খেলা দেখেছি আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময়।সেই সিজনাল মুক্তিযুদ্ধপ্রেমিক ও ছাগিয়তাবাদিদের হয়তো জানা নেই উন্নত দেশে ওয়ার ভ্যাটার্ণ কোটা কখনই বিলুপ্ত হয়না.।জেনারশনের পর জেনারেশন বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পেতেই থাকে।শুধু তাই নয় প্রতিটি স্তরেই বিশেষ সুবিধা তাদের দেওয়া হয়।

এখন থেকে আর ভন্ডামি নয় রাজাকার কোটায় নিয়োগ দিয়ে ।ভবিষ্যত সেনাবাহিনী প্রধান করবো তথাকথিত ছাগিয়তাবাদির আড়ালে লুকিয়ে থাকা প্রকৃত দেশপ্রেমিকদের।কেবিনেট সচিবও যেনো হয়ে যায় এই অভুতপুর্ব কোটার বদলে।তারপর আওয়াজ তুলি দেশ এখন সঠিক মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এগিয়ে যাচ্ছে।বাংলাদেশে একটি কিম্ভুতাকৃতির দল আছে ।যার সৃষ্টি হয়েছে স্যালাইন তৈরির প্রক্রিয়ায়।এক চিমটি রাজাকার,এক চিমটি চৈনিক বাম,এক চিমটি আলবদর,এক চিমটি মুক্তিযোদ্ধা।তারপর ঘুটা দিয়ে তৈরি হইছে সেই দল।সেই দলের আবার কিছু প্রবাসী ও সিজনাল দেশপ্রেমিক আছে যাদের দায়িত্ব হোচ্ছে অন্তর্জালে তাদের পারপাস সার্ভ করা।এদের কাজ হলো যুক্তিতে না পারলেও অসুবিধা নেই।মূল বিষয়টা নিয়ে যেনো ধোয়াশা সৃষ্টি করা যায় সেটাকে যেভাবেই হউক বিতর্কিত করে দাও।আরে ছাগল সরকারের বিরদ্ধে আন্দোলন ,সরকারকে বেকায়দায় ফেলার প্রচেষ্টা সেটাও হয় বঙ্গবন্ধু আর শেখ হাসিনার ছবি নিয়ে।প্রথম থেকেই সন্দেহ ছিলো কোটা সংস্কারের নামে মূল লক্ষ মুক্তিযোদ্ধা কোটায় কুঠারাঘাত।

একটা কথা খুব খেলো শোনা গেলেও এটাই তিক্ত বাস্তব।আরে তথাকথিত মেধাবীরা আপনাদের বাপ,দাদারা কি কাপুরুষ ছিলো নাকি যে যুদ্ধে যাওয়ার সাহস হয় নাই।নাকি কেউ বলছিলো আমরা মুক্তিযোদ্ধা কোটার জন্য যুদ্ধে গেলাম তোরা যাইতে পারবিনা।পুরস্কার'তো তারই পাওয়ার কথা যে প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় নিদেন পক্ষে।সাইড লাইনে দাড়াইয়া দর্শক সারির সবাই যদি একই ট্রিটমেন্ট আশা করে তাদেরকে মেধাবী নয় আহাম্মকই মনে করি আমি। আপনাদের পুর্বপুরুষরা'তো আরো বেশি মেধাবী ছিলো,সেই কাপুরুষ গুলো যুদ্ধে যায় নাই কেনো প্রশ্ন করছেন কখনও।তাহোলেতো আর আজকে সাম্যের বাংলাদেশের জন্য এত কান্নাকাটি করার দরকার হইতোনা।আসলে সাহসী সবাই হয়না।কেউ কেউ একটু বেশিই সাহসী হয়।এবং আমরা হারি জিতি,মরি বাচি পক্ষ একটাই ।এবং সেটা লুকিয়ে বলতে হয়না ,প্রকাশ্যেই বলার সাহসও আছে।তবে,কিন্তু ,যদির আশ্রয় নিতে হয়না আমাদের।হাওয়া যেদিকেই যাক পালটা আমরা শক্ত হাতেই ধরি।সুবিদাবাদি শ্রেনির না আমরা যে হুজুগে চলে যাবো নীতি নৈতিকতা বিসর্জন দিয়ে।কথা একটাই ভন্ডামি কইরা দুই চাইরজন কি কইলো সেইটা শুনার টাইম নাই।ঐগুলো আপনাদের খাওয়ানোর জন্য বলা ।তাই আপনারাই খাইতে থাকেন।

চিন্তাভাবনা কইরা নিজের বুদ্ধিতে কিছু বলার থাকলে বলেন।ধার-দেনা কইরা বলার দরকার নাই ।আন্দোলনটাই প্রথম থেকেই প্রশ্নবিদ্ধ ছিলো ।এবং এখন আরো স্বচ্ছ আয়নার মত পরিস্কার হয়ে গেছে।ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের প্রচেষ্টা কখনই সফল হয় নাই এবং হবেওনা।কোটা থাকলেও ব্যাক্তিগতভাবে আমার কোন লাভ নেই ।না থাকলেও কোন ক্ষতিবৃদ্ধি নাই।কিন্তু অবস্থান পরিস্কারভাবে উচ্চারিত করতে ভালোবাসি।কারন প্রজন্মটা যে সেই বেশি সাহসীর।ইনিয়ে বিনিয়ে বলার কোন কারনই নাই।

আমার কাছে হাজারটা যুক্তি আছে কোটার পক্ষে।সেটা অন্য কারো কাছে গ্রহণযোগ্য নাও হোতে পারে।কিন্তু তার অর্থ এই না বিরক্তিকর শব্দ প্রয়োগ করে ফালতু কিছু বলতে হবে।আমি কাউকে বলি নাই আমাকে সমর্থন করতে হবে।বা আমারটাই সঠিক।

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২০

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: কোটার পক্ষে লাফায় ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা আর চেতনা ব্যবসায়ীরা।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫

রাফা বলেছেন: একেবারে খাটি কথা বঙ্গবন্ধু কোটা দিয়ে গেছে সে হইতেছে সবচাইতে বড় চেতনা ব্যাবসায়ী।তার কণ্যা সেও কোটার পক্ষে উনিও চেতনা ব্যবসায়ী।
দেশপ্রেমিক হইলেন আপনি আর গো.আজম।

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
ব্লগার অপু তানভীর এর ব্লগ কোটা সংস্কার আন্দোলন এবং আমাদের সামু ব্লগের পুরানো বলদ

১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০

রাফা বলেছেন: উত্তর'তো পোষ্টেই আছে।আশা করি আর বলতে হবেনা আলাদাভাবে।পুরো পোষ্টই'তো লিখতে হইলো উত্তর দেওয়ার জন্য।অবশ্য মেধাবীদের অবস্থা এরকমই হয়।

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭

মুচি বলেছেন: "জেনারেশনের পর জেনারেশন"। কোথায় পাইছেন? একটু জানাবেন। শুধু মুখের কথার দাম নাই। আমরাও কিছু জানি। ফাইজলামি রাখেন। ভদ্র হোন। ছাগু কে, সেটা জাতি বুঝতে পারে, এবং সেটা আপনি। আপনার বিভিন্ন লেখায় সেটা প্রুভ করছেন। মানুষ হোন, প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সিংহভাগই কষ্ট করে গেছেন।

আর কোটার কথা বলছেন!! মুক্তিযোদ্ধারা কোটার জন্য যুদ্ধ করেন নি। তাঁরা একটি শোষণহীন সমাজ চেয়েছিলেন বলেই জাতির পিতার ডাকে সাড়া দিয়েছিলেন। সিংহভাগ মুক্তিযোদ্ধাই খেঁটে খাওয়া জনগণ ছিলেন। তাঁদের পরিবার শিক্ষার সুবিধা থেকে বঞ্চিত থেকে গেছে। মুক্তিযোদ্ধা কোটার সুবিধা শুধু সুবিধাপ্রাপ্ত লোকজনই পেয়েছেন-মুক্তিযোদ্ধা ও ভূঁয়া, উভয় থেকেই।

কোটার মাধ্যমে কখোনই অধিকাংশ মুক্তিযোদ্ধাকে স্বচ্ছলতা ও সম্মান- কোনটাই দেয়া সম্ভব নয়। যে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান গ্র্যাজুয়েশন করতে পারে নি, সে কি তবে তার পূর্বসুরির সৎকর্মের সুবিধা ভোগ করতে পারবে না?

ত্যালা মাথায় তেল আর কত দিতে চান। দেশে সরাসরি মুক্তিযোদ্ধার পরিবার ছাড়াও অনেকগুন বেশি পরিবারের রয়েছে। তারা কি দেশের নাগরিক নয়? বলতে চান? যদি তাই বলেন, তবে এদেরকে কেন ৭১ এর ১৬ ডিসেম্বর অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে দেশ থেকে বিতারণ করেন নি? যদি তা করত তবে তো আর এখন এত কথা হতো না। দেশটা হতো শুধু মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের। আপনাদের আর ছাগলামি করার দরকার পরত না।

#যুদ্ধের পর অনেক মুক্তিযোদ্ধা ডাকাত হয়ে গিয়েছিলেন। তাদের কি ইনডেমনিটি দিতে চান?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪

রাফা বলেছেন: অযথা কথা বলে লাভ নেই আপনার সাথে,পৃথিবীর ১নম্বর দেশের যে কোন ফর্ম ফিলাপ করতে গেলে সেখানে একটা অপশনই রাখছে কেউ আছে নাকি আপনার পরিবারের যোদ্ধা বা সৈনিক।

৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: রাফা মনি ঠ্যাঠামি বাদ দিয়ে ভালো হওয়ার চেষ্ঠা করুন । =p~

১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

রাফা বলেছেন: কোন কালেই সেইটা ছিলামনা।কাজেই হওয়ার সম্ভাবনাও নাই। ;)

৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১

মুচি বলেছেন: আবার হাসালেন !! ওয়ার ভেটের জন্য তাই কোটা রেখে দিয়েছে!!! B-)) B-)) আপনি একজন অযথা আবাল। টেক কেয়ার। হ্যাপি ব্লগিং।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮

রাফা বলেছেন: ছাগল ,আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা কি ধইঞ্চা ? ওরা কি হা ডু ডু খেলতে গেছিলো!

৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

শাহ আজিজ বলেছেন: রাফার বিপরীত স্রোতে ভাসা বেশ লক্ষণীয় । সারাদেশ জেগে উঠেছে কি অনাকাঙ্খিত আবেগে । আমরা যারা রাজাকার হয়ে গেলাম তারা ধন্যবাদ জানাই ব্লগের কতিপয় চুক্তিযোদ্ধা যারা নেতৃ বন্দনায় জিহবা দিয়ে চেটে পুটে খাই মা প্রটোটাইপ ------------ ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

রাফা বলেছেন: আবেগ হইলো ৫ কোটি বেকারের দেশে কোটা বাদ দিলে প্রমাণ করবেন উনারা সবাই মেধাবী।যে যেই প্রকৃতির তার চিন্তা-ভাবনাও সেই প্রকৃতির হবে।এটাতে আর আশ্চর্য হইনা। খাওয়ার দলে না কিছু দেওয়ার দলে আমরা।তথাকথিত দেশপ্রেমিক হওয়ার কম্পিটিশনে নাই।কাজেই এগুলো এখানে খাটবেনা।

৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮

যাযাবর চখা বলেছেন: আপনে কি ছাগুলীগের সভাপতি?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:০৮

রাফা বলেছেন: এটা হোচ্ছে তৃতীয় শ্রনির ব্লগিং করা ।বুঝে না বুঝে কিছু একটা বলতেই হবে।

৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:১০

শাহ আজিজ বলেছেন: রাফা , ৫ কোটি বেকারের সবাই মেধাবী এটা সম্ভবত কেউই বলেনি , আমার বিশ্বাস । যে ধরনের অনিয়ম হচ্ছে নিয়োগে তার সমালোচনা আর মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান এবং নাতিপুতির সংযুক্তিকরনের বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিবাদ । আমরা কেউ বলিনি যে আমরাই খাটি দেশপ্রেমিক তবে মুক্তিযুদ্ধের সময় আমরা পাকি হানাদারদের রেশন খাইনি ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৩৬

রাফা বলেছেন: বলেনি ঠিকই ,আবার বলার বাকিও রাখেনি।ঐ কোটার জন্যই নাকি সকল বঞ্চনাএবং মেধাবীরাই ।কারন সময় মত কিছুই দেওয়া হয় নাই।যখন দিলে হয়তো তারা আরো অধিক মেধাবী হইতো।সেটার জন্য কিছু ছাড় দেওয়ার পক্ষেই আমার অবস্থান।একজনকে বিপরীত ভাবার অর্থই হোচ্ছে আমি তোমার অপজিট।আমরা চেটেও খাই নাই ।রেশনও নেই নাই।

ধন্যবাদ।

৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:০০

আল ইফরান বলেছেন: ৭১'এ সম্মুখ সমরে অংশগ্রহনকারী একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আমি। সংবিধানের কথায় যদি আসেনই তাহলে 'মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরবর্তী প্রজন্ম' কে সমাজের 'অনগ্রসর ও সুবিধা-বঞ্ছিত' করে রাখার দায় নিশ্চয়ই সরকার এড়াতে পারে না।
এই দায় এড়ানোর জন্য নিয়ে আসা বৈষম্যের অবসান হওয়া অনেক আগেই উচিত ছিলো। ৪৭ বছরে গঙ্গা-যমুনাতে অনেক পানি গড়িয়েছে কিন্তু এর সমাধান আর হয় নি। কোটার পরিবর্তে শিক্ষাবৃত্তি দেয়া হোক যাতে সবাই সমান যোগ্যতা অর্জনের মাধ্যমে প্রফেশনাল লাইফে আসতে পারেন। বিকল্প অনেক ধরনের পথই রয়েছে ওয়্যার ভেটেরান ও তাদের নেক্সট জেনারেশন কে মূলধারায় ফিরিয়ে নিয়ে আসার। অভাব কেবল রাজনৈতিক সদিচ্ছার।

১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৫৫

কাউয়ার জাত বলেছেন: আপনাদের আসল চাওয়াতো অন্যদের বঞ্চিত করে সরকারি চাকরিতে মনোপলি সৃষ্টি করা। রাখঢাক না রেখে সোজা এই কথাটা বললেই পারেন, যে বাপ-দাদা সূত্রে আপনাদের একলাদেরই সব খাওয়ার অধিকার। এরজন্য চেতনাকে ঢাল বানাইয়া অন্যদের ছাগু ট্যাগ দেয়ার কি দরকার?

১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮

বাবিতো বলেছেন: নবাগতা: আন্দোলন মুক্তিযোদ্ধার কোটা বাতিল করার জন্য নয় ভাই। আপনি ভুল ব্যাখ্যা দিয়েছেন। কোটা সংস্কার করার জন্য। ৫৬% কোটা অযুক্তিক।

১২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:২৮

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আফসোস। সরকার যদি আপনার কথা শুনে কোটা বলবৎ রাখতে পারত। তা না করে কোটা বাতিল করেছে! সরকারকে সমালোচনা করে একখানা পোস্ট দিন।

১৩| ০২ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:১২

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: আমার নতুন গল্প
সময়ের প্র য়ো জ ন পর্ব ১
লিংক Click This Link
এক বার ঘুরে আসার বিনীত অনুরোধ রইল।
আপনাদের অনুপ্রেরনাই আমাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে ।

১৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

একেবারে দুর্দান্ত!

২১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:১৩

রাফা বলেছেন: কোটার আড়ালে প্রথম থেকেই ভন্ডামির আন্দোলন চলছিলো।যদি সত্যিকার অর্থে কোটার বিলুপ্তি চাইতো তাহলে এর ফয়সালা করার দায়িত্ব দিতো তাদেরকেই যাদের জন্য এই কোটা।তারা স্বেচ্ছায় বলতো আমরা কোটা চাইনা।এবং এর চাইতে ভালো সমাধান আর কোনভাবেই সম্ভব না।অথচ কোটার আন্দোলন হলো মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করার আন্দোলন।যার পক্ষে বিন্দুমাত্র সহানুভুতি দেখানোর সুযোগ আমি অন্তত দেখিনা।

ধন্যবাদ,ভ্র.ডানা।

১৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:৫২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

উহারাদের লক্ষ্য মুক্তিযোদ্ধা কোটা!

২১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৫২

রাফা বলেছেন: এটা আমি মনে ,প্রাণে বিশ্বাস করি।প্রথম থেকেি মনে হয়েছে এটা সরাসরি মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান ও অবমাননাকর।মানুষের ধারণা হলো এটার স্বপক্ষে যারাই বলবে প্রত্যেকেই এটার সুফল পেয়েছে।তাই তারা এটার পক্ষে।আসলে শ্রদ্ধাটাই উঠে গেছে আমাদের সমাজ থেকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.