নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরাই হত্যা করছি আমাদের অরিত্রিদের।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৯



অরিত্রিকে নিয়ে সবাই লিখছে দেখেও বুঝতে পারছিলামনা সবাই কেনো দায়টা শুধু অন্যের উপরেই চাপিয়ে বাচতে চাইছে? প্রদীপের নিচেই অন্ধকারটা বেশি থাকে ।এই উপলব্দী হলো আবার নতুন করে।
আমি, আপনি প্রতিদিনই কি হত্যা করছিনা ,আমাদের অরিত্রিদেরকে !আমরাইতো আমাদের ব্যার্থতার গ্লানি থেকে মুক্তি পেতে তাদেরকে ঠেলে দিচ্ছি আত্মহণনের পথে।যদি তা না হতো তাহলে আমাদের তির্যক দৃষ্টি থাকতো শিক্ষার নামে প্রতিষ্ঠিত এসকল বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠান গুলোর দিকে।আমরা আসলে নির্লজ্জ বেহায়াতে পরিনত হয়েছি।যে প্রতিষ্ঠানে আমাদের কণ্যা,বোনেরা ধর্ষিতা হয় শিক্ষা গ্রহণ করতে যেয়ে।সেই প্রতিষ্ঠানকে কি আমরা জবাবদিহিতার আওতায় আনতে পেরেছি।রেখেছী কি শ্যাণ দৃষ্টি তাদের উপরে।একটি দু'টি ঘটনার বিস্ফোরনে আমরা হঠাৎ করে জেগে উঠি রুপকথার সেই রাজকণ্যার মত ।একটু থিতিয়ে এলেই আবার শীতনিদ্রায় চলে যাই।এভাবে পৃথিবির আর কোথাও চলেনা,চলছেনা।চলছে শুধু আমার অভাগা প্রিয় মাতৃভুমিতেই।অথচ কি গৌরবের ইতিহাস আমাদের।পৃথিবিতে আর কয়টা জাতি আছে এমন যুদ্ধ করে রক্তের মুল্যে অর্জন করেছে স্বাধিনতা।

আর কোন কম্প্রোমাইজ নয় ,এখন এই মুহুর্ত থেকে জবাব দিহিতার আওতায় আনতে হবে বিদ্যালয় নামক প্রতিটি বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে।এরপরও যদি ভাবি চোখ বন্ধ করে রাখলেই প্রলয় হবেনা ।তাহলে এত চিৎকার চেচামেচি করার কোন অর্থ আমি অন্তত দেখিনা। আমাদেরকে ,আমাদের পাওনা কড়ায় গন্ডায় আদায় করে নিতে হবে।কারন ঐ সকল বানিজ্যের পণ্য না হয়ে.। যে জন্য প্রেরণ করি আমাদের সন্তান,ও ভাই ,বোনদের তার পুরোটা আদায় করে নিতে হবে।ব্যাবসার উপরে আবার ডাবল ব্যাবসা কোচিং সেন্টার ও প্রাইভেট ব্যাচে পড়ানো বন্ধ করতে হবে।ক্লাসের পড়া শ্রেনি শিক্ষককেই পড়িয়ে দিতে হবে।ছাত্র,ছাত্রীদের শিক্ষাদানের পুর্বে নিজেদের পরিপুর্ণরুপে শিক্ষক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।আমরা কোন দাড়োয়ান বা কসাইয়ের কাছে দিতে পারিনা আমাদের কোমলমতি শিশু কিশোরদের দায়িত্ব।আসুন আমরা প্রতিজ্ঞা করি আমরা আমাদের শিশুদের অসুস্থ প্রতিযোগিতায় ছেড়ে দিবোনা।নাইবা হলো প্রথম,দ্বিতিয় বা তৃতীয়।আমরা চাই তারা হোক সু শিক্ষায় শিক্ষিত।সত্যিকারের আদর্শ মানব সন্তান।যার যেরকম মেধা সে সেরকমই পড়বে।প্রত্যেকেরই এক রকম মেধা থাকেনা।সবাইকে ডাক্তার, ইন্জিনিয়ার হতে হবে এমন কোন কথা নেই।আমি মনে করি যে শিক্ষা পরবর্তি কর্ম জিবনে কোন কাজে আসবেনা সেরকম শিক্ষার দরকারইবা কি !এখন থেকেই শুরু হোক প্যারেন্টস /টিচার সংযোগ।আমরা সময় করে কেনো জানতে চাইনা আমাদের শিশু ,কিশোররা কেমন করছে তাদের একাডেমিক শিক্ষা সহ কারিক্যুলামে । একটা দেশ শুধু ডাক্তার/ইন্জিনিয়ার বা বৈজ্ঞানিক দিয়ে চলেনা ।সবার আগে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠার শিক্ষা নিতে হয়।তারপর জিবিকার প্রয়োজনে বেছে নিতে হয় প্রফেশনাল শিক্ষা।

যে কোন কাজ শুরু করার পুর্বেই ভাবতে হয় তার সুন্দর ও সফল পরিসমাপ্তীর কথা।অসম্পুর্ণ প্ল্যানে সবকিছুই হবে হযবরল। শিক্ষা ,চিকিৎসা ,বাসস্থান,অন্ন ও বস্ত্র এসকলের জন্য একটি জাতিয় নীতিমালা অতি আবশ্যক।কোন অবৈধ প্রতিষ্ঠানকে আমরা বৈধতা দেবোনা।আমরা যদি সবাই মিলে অবৈধ কোচিং বানিজ্যের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াই তাহলে তারা আর এমন অনৈতিক কাজে নিয়োজিত হবেনা।বৈশম্য নয় শিক্ষা সবার অধিকার ।এর সুযোগ সুবিধা অবারিত হতেই হবে।এমন শিক্ষা চাই যে শিক্ষা আমাদের জিবনের প্রতিটি পরবে কাজে আসবে।প্রতিটি ধাপে আমরা আমাদের শিক্ষার সাহায্য নিয়ে পথ চলতে পারবো এমন শিক্ষাই কাম্য হোক সকলের জন্য।সকল প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করার মত শিক্ষাই আমাদের চাওয়া হোক।অসুস্থ প্রযোগিতার বলী যেনো না হোতে হয় ভবিষ্যত অরিত্রিদের।গ্লানির অতলে তলিয়ে যেতে দেবোনা আমরা আমাদের আর কোন অরিত্রিকে।

ধন্যবাদ,

এই ছবির মত সুন্দর হোক অরিত্রিদের অনাগত জিবন।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০০

Monthu বলেছেন: নিজে ডাক্তার হতে পারবনাই। তাই ছেলে মেয়েকে ডাক্তার বানাতেই হবে। ১০০টাক বচ্চা শিশুকে জিজ্ঞাস করেন। বাবা কি হতে চাও। ডাক্তার আর ইঞ্জিনিয়ার। কেন এই উত্তর। এর জন্য দায়ি বাবা মা নামক ব্যর্থ লোকেরা। নিজে পারেনাই। সন্তানেরে বলি চরাইবো।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৩

রাফা বলেছেন: শিশুরা কাঁদামটির মত ,ওদেরকে সঠিকভাবে গড়ে উঠার পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।ওদেরকে ওদের মত হওয়ার নিশ্চয়তা দিয়ে গাইড করতে হবে সঠিক নিয়মে।মনে রাখতে হবে ওর নিজেরও মতামতের গুরুত্ব দেব আমরা।ছোটবেলা থেকে দায়িত্বশীল হওয়ার সুযোগ দেওয়াটা খুব জরুরী।

ধন্যবাদ,মন্টু।(এটাই মনে হয় লিখতে চেয়েছিলেন আপনার নাম)

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭

নজসু বলেছেন:



বুঝতে শেখার শুরু থেকে আমরা প্রায় সবাই খুনী।
আমরা আমাদের বিবেক ও মানবতাকে হত্যা করেছি।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৩

রাফা বলেছেন: সংশোধিত করতে হবে প্রথমে নিজেদেরকে।আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের মাঝেই আমরা বেচে থাকবো আমরা।কাজেই এমন কিছু নিশ্চই রেখে যেতে চাইনা যা কোন কাজেই আসবেনা।সত্যিকারের মানুষ হওয়াটা খুব বেশি জরুরি এখন।

ধন্যবাদ,উপলব্দীর জন্য।নজসু।

৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: যেটা ঘটে গেছে, গেছে।
আর যেন এরকম না ঘটে তার ব্যবস্থা নিতে হবে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:২১

রাফা বলেছেন: যা ঘটে গেছে তা নিয়ে ভাবতে হবে অবশ্যই।সমাধানের জন্যই বার বার ফিরে তাকাতে হয়।এটা এমন বিষয় নয় (জাস্ট ফরগেট ইট) বলেই খালাস।এখানে শুধু একজন অরিত্রি ভাবলে ভুল হবে।মনে রাখতে হবে আপনার সন্তানও এমন পরিস্থিতির শিকারে পরিনত হতে পারে।

তাই সময় থাকতেই সাবধান,সাধু -রা.নুর।ধন্যবাদ।

৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতিটি নাগরিকের অধিকার হলো শিক্ষা, পদ্মাসেতু বা স্যাটেলেইট অধিকারের অংশ নয়।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:২২

রাফা বলেছেন: অবশ্যই শিক্ষা প্রত্যেকের অধিকার ।সেই অধিকার ব্যাবহারের জন্য পদ্মাসেতু ও স্যাটেলাইটের প্রয়োজন রয়েছে।

ধন্যবাদ,চাঁদগাজী।

৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গাজী সাহেব বলেছেন ,প্রতিটি নাগরিকের অধিকার হলো শিক্ষা, পদ্মাসেতু বা স্যাটেলেইট অধিকারের অংশ নয়।

ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর দুই একদিনের জন্য লফ্যযফ্য করেই আমরা নিভে যাই!!!
সবাই যেনো সচেতন হয়।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:১৯

রাফা বলেছেন: আমরা সবকিছুর সমাধান খুজি খুব দ্রুত এবং সাময়িক।সূদুরপ্রসারী কোন লক্ষ আমাদের থাকেনা বলেই আমরা সমস্যা থেকে বেরোতে পারিনা।আমরা ভাবি সবকিছু অন্য কেউ আমাদের হয়ে করে দিবে।তাই এমনকি নিজের কর্তব্যটুকুও ঠিকমত পালন করিনা।এই ট্রমা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতেই হবে।

শুধু কথায় নয় কাজেও আমাদের প্রমান করতে হবে আমরা এই গ্লবাল ভিলেজের আদর্শ বাসিন্দা।

ধনবাদ,মা.র.সুজন।

৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১২

ফেইরি টেলার বলেছেন: ভালো লিখেছেন রাফা, পাশাপাশি "পারিবারিক নির্যাতনকেও" গুরুত্ব দেয়া উচিত । মিডিয়া ও বিচারব্যবস্থা অরিত্রীর বাবার ভূমিকা নিয়ে আগ্রহী নয় । উদ্বেগজনক !

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:০৭

রাফা বলেছেন: সব কিছু নিয়ে আমরা চিন্তা ভাবনা না করেই উপসংহারে পৌছে যাই।চারিদিকে শুধু অসুস্থ প্রতিযোগিতা।অনৈতিক হলেও অন্যের আছে তাই আমারও থাকতেই হবে।সবকিছু মিলিয়ে আমরা এখনও খুব এলোমেলো।

ধন্যবাদ,ফে.টেইল ।আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য।

৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪০

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



আমাদের সিস্টেম টাই এমন । আর আমাদের মা বাবারা শুধু গিলিয়ে গিলিয়ে রেজাল্ট আনছেন । কিন্তু ভেতরের মানুষটাকে মেরে ফেলছেন । তাদের ভিতর যে সুপ্ত প্রতিভা রয়েছে সেটা মেরে ফেলছেন ।

এরজন্য দায়ী আমরা ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩০

রাফা বলেছেন: সিস্টেম ধরে ঝাকুনি দিতে হবে।আমাদের পৃথিবি একটাই ।আর এক পৃথিবির বাসিন্দা হয়ে অন্যদের চাইতে কেনো আমরা পিছিয়ে থাকবো !!প্রয়োজনে খোল নলচে পাল্টে ফেলতে হবে।হোচট খেতে খেতে এ পর্যন্ত এসেছে আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থা।প্যারেন্টস-টিচার সংযোগটা মজবুত না হলে আরো ভয়ংকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে।কাজেই এখনই উপযুক্ত সময় সংশোধন করার।

ধন্যবাদ,আপনার উপলব্দীতে।অ.দ্যা গ্রেট।

৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০

গরল বলেছেন: আমাদের দেশের অভিভাবকদের হঠাৎ করে টাকা হয়ে গেলে তারা শিক্ষাটাকেও কিনে ফেলার চেষ্টা করে, আর তাদের জন্যই এইসব স্কুলগুলো তৈরী হয়েছে। এরা স্কুল থেকে বই-খাতা, কলম-পেন্সিল থেকে শুরু করে জামা-জুতাও কিনে কিন্তু শিক্ষাটা কিনে আবার প্রাইভেট টিউটরের কাছ থেকে। তাও আবার একটা না, ৪-৫টার নিচে প্রাইভেট টিউটর না হলে তাদের চলে না। তাহলে তারা এসব স্কুলে পাঠায় কেন, বঙ্গবাজার যেমন মানুষকে ব্রান্ডের জামা-কাপড় পড়ার সুযোগ করে দিয়েছে, এইসব স্কুলগুলোও যত্রতত্র ব্রাঞ্চ খুলে ব্রান্ডের স্কুলে পড়ার ব্যাবস্থা করে দিয়েছে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭

রাফা বলেছেন: স্কুল ,কলেজ,বিশ্ব বিদ্যালয় এখন স্ট্যাটাসে পরিনত হয়েছে।অনৈতিকভাবে হলেও ঐ সকল স্কুলেই ভর্তি করতে হবে।লক্ষ,কোটি টাকা খরচ করেই ভাবে ব্যাস সব দায়িত্ব এখন স্কুলের ও টিচারদের।অর্থাত অবিভাবক হিসেবে তাদের দায়িত্ব শেষ।তো সেই আহাম্মকদের ছেলে-মেয়েরা আত্মহত্যা করবেনাতো কি করবে!
আর বর্তমানের অধিকাংশ টিচারের কাছে এক,একজন ছাত্র মানেই এক ,একটি পণ্য।এবং এখান থেকে তার শতভাগ মুনাফা করতে হবে।তাই প্রাইভেট কোচিং মাস্ট।কাজেই ক্লাসরুমে কিছুতে পড়া সম্পন্ন করা যাবেনা।তাহলে তাদের ব্যাবসার ক্ষতি হবে।সো এভাবেই চলছে এবং চলবে।

ধন্যবাদ,গড়ল।

৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: স্কুল কলেজ বলতে আমরা শৈশবে বুঝতাম, জ্ঞান অর্জনের একটি অন্যতম মাধ্যম। যেখানে শিক্ষাগত অবস্থায় স্টুডেন্টস রা নানান রকমের নিয়ম কানুন শিখবে। সমাজে চলার উপযোগী হবে শিক্ষা অর্জন করে। কিন্তু এখন সবই ভুল।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৯

রাফা বলেছেন: এখন হইতেছে শুধুই বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠান।যেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে বড় বড় দূর্ণিতী করে প্রমাণ করবে কি শিক্ষা সে পেয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে।অর্থাত তার রিটার্ণ কড়ায় গন্ডায় আদায়।
ধন্যবাদ,ফা.হো.প্রভা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.