নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

হোয়াইট সুপ্রিমেসি-মেড ইন অস্ট্রেলিয়া।(সাদা সন্ত্রাস )

১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:৪৬


প্রথমেই সৃস্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।স্বয়ং তিনি নিজেই রক্ষা করেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে।বর্হিবিশ্বে যারা আমাদেরকে পরিচিত করেছে ও সুনাম নিয়ে এসেছে তারা সবাই সুস্থভাবে ফিরে আসুক।এবং নতুন করে শুরু করুক তাদের পথচলা।

নিউজিল্যান্ড মসজিদে ম্যাসাকার সংবাদটির সাথে জড়িয়ে আছে দু'টি নাম।প্রথমটি হোচ্ছে একটি সংগঠণ "ব্ল্যাক সান" নাৎসািবাদের অনুসারি এই সংগঠণের সাথে জড়িত বা বিস্বাসীরা।ব্ল্যাক সান গঠিত হয়েছিলো হিটলারের জেনারেলদের দ্বারা।নাৎসিবাদের সমর্থক ছিলো তারা ।সেই আদর্শের অনুসারিরা বর্তমানে ব্ল্যাক সান নামটি ও প্রতিকটিও ব্যাবহার করছে।
২য় নামটি হোচ্ছে ২৮ বছর বয়সি ১জন অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক-Brenton tarrant (ব্রেন্টন টেরান্ট) ।প্রকৃতপক্ষে কি এটুকুই শুধু সত্য ?

আমি মনে করি প্রকৃতপক্ষে এটা হোচ্ছে বর্ণবাদ ও ইসলামের বিরুদ্ধে প্রচারণার একটি ফল।এরকম ঘটনা ঘটতেই থাকবে । মুসলমানরা যাতে স্বাধিনভাবে চলাফরো না করতে পারে।তাদের সফলতা যেনো অন্যদের ছাড়িয়ে যেতে না পারে।মোটামুটি তাদেরকে দমিয়ে রাখার জন্য একটি কুটকৌশল।অস্ট্রেলিয়ার ১জন সিনেটর খুব পরিস্কারভাবে এই হামলার জন্য মুসলিমদেরকেই দায়ি করে বক্তব্য দিয়েছেন।অর্থাৎ আমাদের মধ্যে কিছু মানুষ যেমন ধর্ষিতা হওয়ার জন্য ইনিয়ে বিনিয়ে ধর্ষিতাকেই দোষ দিয়ে থাকেন।ঠিক তেমনি এখানেও ভিক্টিম মুসলিমদের দায়ি করেছেন ,কেনো তারা অভিবাসনের নামে ইউরোপ দখল করে নিচ্ছে।কাজেই ইহা হওয়ার কথাই ছিলো।এবং হোতেই থাকবে । এর মাধ্যমে আর কিছু না-হোলেও অস্ট্রেলিয়ানরা নাম্বার ওয়ান বর্ণ ও ধর্ম বিদ্বেষী জাতি হিসেবে প্রমাণিত হয়ে যাবে এতে আমার কোনই সন্দেহ নাই।আপনাদের কি মনে আছে নিরাপত্তার অজুহাত দেখিয়ে অস্ট্রেলিয়ার ক্রকেট টিম বাংলাদেশে আসতে অস্বিকৃতি জানিয়েছিলো ? বাংলাদেশ প্রেসিডেন্সিয়াল নিরাপত্তা দিতে চেয়েছিলো তাদেরকে।তারপরও তারা আস্বস্ত হয় নাই ।এবং বাংলাদেশে আসে নাই শেষ পর্যন্ত।প্রকৃতপক্ষে স্বেত সন্ত্রাস ও বর্ণবাদ ডালপালা ছড়াতে শুরু করেছে তাদের মধ্যেই।তাই তারা জানতো কতটা ভয়ংকর রুপ জঙ্গিবাদের।এটা হয়েছে হোয়াইট সুপ্রিমেসি মনোভাবের জন্য।এটা কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার মেজরিটি মানুষের মনোভাব নয়।এটা শুধুই ক্ষমতাবান ও নিতীনির্ধারনি পর্যায়ের লোকদের ধারনা।তাই তারা খুব সহজেই ইমপ্লিমেন্ট করতে পারে । শুধু সে কারনেই আসতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া ।যাক ধান ভানতে শীবের গীত আর নাইবা করলাম।

এই সাদা সন্ত্রাস বা জঙ্গী হামলা কতটা নিখুত ও পরিকল্পিতভাবে করা হয়েছে তা দেখার চেষ্টা করি।যদিও আমি বিষেষজ্ঞ নই ব্যাপারটাতে।মুসলিমদের আতংকিত করা ও তাদেরকে কোনঠাসা করে রাখাই এই হামলার মূল উদ্দেশ্য বলে মনে করছি এখন পর্যন্ত।আপনাদের নিশ্চই মনে আছে নাইন ইলেভেনের কথা । নাইন ইলেভেন হামলা হওয়ার পুর্বদিন পর্যন্ত আমেরিকার মাটিতে মুসলিমরা দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছিলো। আমেরিকার এমন কোন সেক্টর নেই যেখানে মুসলিমরা নিজের যোগ্যতায় স্থান করে নিচ্ছিলো না।আর বর্তমান বিশ্বের সবচাইতে বড় শক্তি হইতেছে অর্থনৈতিক শক্তি।বড় বড় ইন্ডাস্ট্রি ও ব্যাবসা বানিজ্যই কিন্তু প্রকৃতপক্ষে অনেকটা নিয়ন্ত্রন করে একটি রাষ্ট্রকে।আর মুসলমানদের কাছে অর্থের প্রাচুর্য অবশ্যই আছে।তারাও সঠিক পথেই অগ্রসর হচ্ছিলো ক্ষমতার শীর্ষ পর্যায়ে যাওয়ার প্রতিযোগিতায়।অর্থাত পাওয়ার পলিটিক্সের কাছাকাছি চলে এসেছিলো তারা তখন।সেটা থেকে দুরে রাখতেই সৃষ্টি হয়েছিলো নিখুত একটি প্লট।এবং সেই ফাঁদে পা দিয়েছিলো মুসলিম নামধারি কিছু গর্দভ।নাইন ইলেভেনের পুর্বাবস্থা যদি বজায় থাকতো ।এতদিনে আমেরিকায় ঈদের এবং রোজার ছুটি সরকারিভাবে পালিত হতো সারা আমেরিকায়।সেটা কখনই কিছু নির্দিস্ট স্টেটে বা যায়গায় সীমাবদ্ধ থাকতোনা।নাইন ইলেভেন ঘটানো হয়েছিলো আসলে মুসলিমদের ট্টমাটাইজ করে রাখার জন্য।সেই ভিবিষিকা থেকে এখনও মুক্ত হোতে তো পারেই নাই বরং উল্টো ফাঁদে পড়ে ইদুরের মত জিবন যাপন করছে গর্তে আটকে থাকার মত।এবং এই অবস্থা চলবে আগামি পঞ্চাশ বছর পর্যন্ত আর ঘুড়ে দাড়ানোর মত শক্তি সঞ্চয় করতে করতেই।এর মধ্য পৃথিবি কোথা থেকে কোথায় চলে যাবে কেউ জানিনা।

এবারে নিউজিল্যান্ডের মসজিদ দু'টোতে হামলা পর্যবেক্ষন করুন।দেখুন কত নিখুঁত প্ল্যান করে এগিয়েছে সন্ত্রাসী ।আমার বিশ্বাস এককভাবে এত নিখুঁত প্ল্যান করা সম্ভব নয়।এখন পর্যন্ত চোখের সামনে যতটুকু এসেছে ।তাতে এটুকু পরিস্কার।

১/প্রথমত শুক্রবার হোচ্ছে মুসলমানদের প্রার্থণার জন্য একটি বিশেষ দিন ।ঠিক খৃষ্টানদের জন্য যেমন রবিবার।কাজেই এই দিনটিতে অন্যান্য দিনের তুলনায় জুম্মার নামাজের সময় অধিক লোক হবে সেটাই স্বাভাবিক।
২/যেখানে অভিবাসিরা বেশি হবে এমন স্থান নির্বাচন করা।(কারন এখানকার নিরাপত্তা অন্য স্থানের চাইতে হালকা হবে)পৃথিবির সব দেশেই অভিবাসিরা ২য় শ্রনির নাগরিকের মর্যাদা পেয়ে থাকে।যদি না ক্ষমতার কেন্দ্র বিন্দুতে তাদের অবস্থান হয়।
৩/ক্ষুদ্র শক্তির হলেও বাংলাদেশের ক্রিকেট টিম এখানেই নামাজ পড়ার সম্ভাবনা শতভাগ।আন্তর্জাতিক কিছু মিডিয়ার কাভারেজ থাকছে।
৪/একটা মসজিদ থেকে আরেকটা মসজিদের দুরত্ব-বেশি দুরের মসজিদ হলে ড্রাইভ করে যেতে যেতে অন্য মসজিদ জনশুণ্য হয়ে যেতে পারে।
৫/সমস্ত অস্র লোড করে নির্দিস্ট স্থানে গাড়ি পার্ক করে রাখা । এবং খুব অল্প সময়ে ফিরে এসে আবার ফিরে যাওয়া।

এর পরে আসা যাক এক যায়গায় ম্যাসাকার করে খুব ঠান্ডা মাথায় কোন রকম প্যানিক সৃষ্টি না করে বিনা বাধায় আরেক যায়গার উদ্দেশ্য যাত্রা।নার্ভ যদি খুব শক্ত না হয় এবং সাপোর্ট না থাকে তাহলে এটা কখনই সম্ভব নয়।যে কোন সাধারণ মানুষ এত বড় ম্যাসাকার করার পর ঐ স্থান থেকে পালিয়ে যেতে চাইবে ভীত সন্ত্রস্ত থাকার কথা।সবকিছু বিবেচনায় নিলে খুনির বিচক্ষনতার প্রমাণ মিলে প্রতিটি পদক্ষেপে।একেবারে নিখুঁত পরিকল্পনা।

এখন দেখার বিষয় বিচারের নামে কি সংগঠিত হয়।আমি অলরেডি কিছু আলামত দেখতে পাচ্ছি প্ল্যান মাফিক।যে লোকটি সিনেমার মত টেলিকাস্ট করে এতবড় হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে।তার চেহারা, বয়স ,নাগরিকত্ব ও গায়ের রং নিয়ে কিছুই প্রকাশ করা যাবেনা।আদালত থেকেই নির্দেশনা চলে এসেছে।এখানে সেই ধর্ষকের চেহারা প্রকাশ করা যাবেনা।ট তার সামাজিক মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখতে হবে তাই।সেইম কাজটা যদি হইতো কোন মুসলিম তা'হলে চিত্রটা কি ঠিক একই হতো।একটু চিন্তা করে দেখুন'তো।উল্টো সামাজিক মাধ্যম গুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সমস্ত প্রমাণ ডিলিট করে দেওয়ার জন্য। এটা যদি তৃতিয় বিশ্বের কোন দেশ হইতো তাহলে প্রশ্ন উঠতো প্রমাণ নষ্ট করার ।কিংবা সংবাদ পত্রের স্বাধিনতা নিয়ে।খুনির পরিচয় প্রকাশ বা তার চেহারা দেখানি কি কোন বিভৎষতা বলে মনে করছেন আপনি ?তার চেহারা প্রদর্শন করা যাবেনা এই মর্মেই শুধু অনুমতি দেওয়া হয়েছে সংবাদ কর্মিদের।

হলি-আর্টিজানের হামলার কথা মনে আছে আপনাদের ? সি।এন এন সহ সমস্ত বিশ্ব মিডিয়ার সংবাদে উঠে এসেছিলো বাংলাদেশে জঙ্গীদের উত্থান ঘটেছে এই শিরোনামে।পারলে বাংলাদেশকে জঙ্গীদের জন্য স্বর্গরাজ্য এমন ঘোষণা দিয়ে দেয়।অথচ বিশ্ব মিডিয়ায় বাংলাদেশে জন্ম নেওয়া কতজন নাগরিক এই হত্যার শিকার হয়েছে সেই নিউজটুকু পর্যন্ত নেই।আমি ইংরেজি নিউজ গুলোর কথা বলছি।আমি কোথাও খুজে পাইনি।পাকিস্তানি পেয়েছি,সিরিয়া পেয়রছি আরো কোন দু-একটা দেশের নাগরিকদের কথা এসেছে ।শুধু আসেনি বাংলাদেশের ক্রিকেট দল ও বাঙালীদের কথা।

অথচ আবারো যদি ফিরে দেখি সেই নাইন ইলেভেনে ।সমস্ত মুসলিম দেশের নাগরিকদের আসামির কাঠগড়ায় দাড় করিয়েছিলো ।বাংলাদেশকে ব্ল্যাক লিস্টেড করেছিলো সেই কথা কি মনে পড়ে আপনাদের ? আসলে এই পৃথিবিতে সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলা যায়না যদি সেটা হয় শক্তিশালিদের বিপক্ষে।এটাই চিরন্তন সত্য।ওরা যা দেখাতে চায় যেভাবে দেখাতে চায় আমরা সেভাবে ঠিক ততটুকুই দেখতে পাই।

পৃথিবি একটাই আর এর অধিকাংশ বাসিন্দাই চায় সবাই ভালো থাকুক ।ক্ষমতাসিনরা ছাড়া।পৃথিবির মানুষ শান্তিতে থাকলে যাদের ব্যাবসা বানিজ্য , আরাম আয়েস ,ধন সম্পদের ভাগ কমে যাবে তারাই যা চায় তাই ঘটছে পৃথিবিতে।এই অবস্থার অবসান চাইলে সাদা,কালো,বাদামি সকল রঙের মানুষ সকল ধর্মের মানুষকেই চাইতে হবে।উত্তর মেরু থেকে দক্ষিন মেরু সকলের চাওয়া একাকার হলেই সম্ভব। যা এখনও বহু দুরের বস্তু বলেই প্রতিয়মান।

আমরা পৃথিবির যে প্রান্তেই থাকিনা কেনো আল্লাহ সকলের মঙ্গল করুন ।ধন্যবাদ।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:০২

আখ্যাত বলেছেন: :
বসন্ত প্রভাতের নির্মল বাতাসের মত পরিষ্কার একটা পোস্ট পড়লাম
পরিষ্কার একটি ধারণা উপহার দেওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা

১৭ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৪৭

রাফা বলেছেন: একটু লক্ষ করলে সবাই কিছু না কিছু ধারনা করতে পারবে।অনেক কিছুই খুব কাছে থেকে দেখেছি আমি।অনেক কিছু বুঝতে পারলেও নির্বিকার থাকতে হয়।অভিজ্ঞতা থেকেই মানুষ সূত্র মিলিয়ে দেখার চেষ্টা করে।আমারও একটু সেই প্রচেষ্টাই।

ধন্যবাদ,আখ্যাত -পড়ার জন্য ও প্রথম মন্তব্যে ।

২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:১৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ক্রাইস্টচার্চে ৪৯ জন মুসলমান মারা গেছে না বলে বলুন ৪৯ জন মানুষ মারা গেছে।
তাদেরকে মানুষ ভাবুন আগে; মুসলমান পরিচয়টা বড় করে দেখে ইস্যুটাকে সীমাবদ্ধ করবেন না।
এজাবৎ মুসলমান উগ্রবাদীদের দ্বারা মুসলমানেরাই অনেক বেশী আক্রান্ত হয়েছে,

২০১৭-১৮র খবরগুলো স্মরন করুন, প্রতি শুক্রবারে পাকিস্তানে, মিশরে, আবগানিস্তানে, তুরষ্ক, আলজেরিয়া মরক্কো, কোন না কোন মসজিদে আত্নঘাতি বোমা হামলা হচ্ছিলই তখন, আপনি চুপ ছিলেন কেন? মুসলমান উগ্রবাদীদের দ্বারা মুসলমানেরা আক্রান্ত হচ্ছে,
মিনমিন করে বলা "ওরা মাজারি .. ওরা শিয়া .. ওরা কাদিয়ানি। কিন্তু মানুষ বলেন নি।
বলুন ওরা মানুষ।
যে কোন উগ্রবাদী মানব সমাজের শত্রু, এদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ান। যে কোন ধর্মেই উগ্রবাদী আছে, এদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হোন, শুধু মুসলমান অন্য ধর্মের কারো দ্বারা আক্রান্ত হলেই আপনার মানবতা জেগে উঠলে সেটা আপনার হিপোক্রেসি।
মুসলমান পরিচয়টা বড় করে দেখে ইস্যুটাকে সীমাবদ্ধ করবেন না।



খুবই দৈবক্রোমে বেচে গেছে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা।
একটা ৩-৪শত ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন মসজিদ, ছোট একটি মাত্র দরজা।
এত মানুষ গ্যাদারিং, কোন ইমারজেন্সি এক্সিট / ফায়ার এক্সিট নেই, অতচ সিটি কতৃপক্ষের আইনে কমপক্ষে ৩-৪টি ফায়ার এক্সিট থাকার কথা।
পালাতে না পেরে ক্রিকেটাররা সবাই নিশ্চিত মারা পরতো।

১৮ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৪:৪৪

রাফা বলেছেন: আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দিন - কেনো মরতে হলো তাদের ? শুধু এটুকুর উত্তর দিন । আমি খুব ভালো করেই জানি তারা মানুষ ।এবং অন্য আরো অনেক মানুষের চাইতে ভালো আবার কেউ হয়তো খুব খারাপ।

মুসলিমরা মারুক আর অন্যরা মারুক মরছে কিন্তু মুসলিমরাই ।এটুকু কি বুঝতে অসুবিধা হোচ্ছে আপনার? সীমাবদ্ধ‘তো করছিইনা বরং সমস্যাটা বুজতে চেষ্টা করছি ।এবং সেটুকু বলার চেষ্টাও করছি।কিন্তু এখন দেখছি আমি বুঝাতে ব্যার্থ হয়েছি ।এটা আমারই ব্যার্থতা।
মৃত্যুর দু্য়ার থেকে ফিরে আসাকেই আমরা অলৌকিক বলে থাকি।সেটাই ঘটেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাথে।অবশ্যই বিল্ডিং কোড মেনেই মসজিদের পারমিশন দিয়েছে।আপনার মনে হয় ধারনা ঐটা বাংলাদেশের মত।সব এক্সিট থাকলেও দুর্ঘটনার সময় খুব কম মানুষ মথা ঠান্ডা রেখে সিদ্ধান্ত নিতে পারে।

আবার পড়ুন পোষ্ট ।না পড়ে মণ্তব্য করা পছন্দ করিনা আমি।ধন্যবাদ,হা.কালবৈশাখী।

৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:২০

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: পড়ে গেলাম এক নিঃশ্বাসে। আমার ধারণার সাথে লেখাটা মিলে গেছে। তার চেহার দেখানো হচ্ছে না কেন? মুসলিম হলে বা সাদা চামড়ার মানুষ না হকে তখন কি এমনটা হত?

আপনার পয়েন্টগুলো ভাল ছিল। লেখাটা ফেসবুকে শেয়ার করছি।


আর নাইন ইলেভেন কি সেটা সম্পর্কে আমার জানা নেই।

১৮ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:৪২

রাফা বলেছেন: টুইন টাওয়ার কাম ডাউন -আমেরিকা ওয়াজ আন্ডার আ্যটাক ২০০১ সেপ্টেম্বর এলেভেন।দ্যাট ইজ কল -নাইন এলেভেন।

লেখাটা ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগলো।ধন্যবাদ-আ.আ.হোসাইন।

৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: আর যে পৃথিবীতে এরকম ঘটনা না ঘটে আল্লাহর কাছে এটাই চাইতে হবে। ।

১৮ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৪৩

রাফা বলেছেন: আরো ঘটবে বলেই মনে করছি আমি। যতদিন আধিপত্য বিস্তারের অভিলাষ থাকবে ততদিন এমন ঘটনা ঘটতেই থাকবে পৃথিবিতে।যখন কেউ নিরাপত্তাহিনতায় ভুগবে ঠিক তখনি এরকম আঘাত আসবে।

ধন্যবাদ,রা.নুর।

৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:১৬

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: মুরুব্বীরা বলেন,
শেষ জমানা বলে কথা।

লেখাটা ভালো লাগলো।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:১৬

রাফা বলেছেন: সব জামানাকেই শেষ জামানা বলে মনে করে থাকে মানুষ।প্রকৃতপক্ষে মুসলিমদের জন্য প্রতিটি মূহুর্তই জিবনের শেষ মূহুর্ত।

ভালো লেগেছে জেনে আমারো ভালো লাগলো। ধন্যবাদ,মা.রহমান।

৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনাদের লেখা থেকে একটা বিষয় পরিস্কার যে, আল্লাহ'তায়ালা ক্রিকেট খেলা ভালোবাসেন; সেইজন্য বাকীদের রক্ষার জন্য উনার গরজ ছিলো না।

২২ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:২১

রাফা বলেছেন: না ,ঐটা আমার পোষ্টের বিষয়ই নয়। সেইজন্য ওটুকু দিয়েই পাশ কাটিয়ে মূল বিষয়ে চলে এসেছি । বুঝা গেলো দুই লাইন পড়েই মন্তব্যে চলে গেছেন আপনি।যা কখনই আমি সাপোর্ট করিনা।শুধু এই কারনেই আমি গয়রাহা কমেন্ট করিনা ।

ধন্যবাদ,মহা মূল্যবান সময় ব্যায় করেন নাই বলে।
জনাব,চঁদগাজী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.