![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ গুনতে শিখেছে শাসন করার জন্য। আবার গুনতে ভূলও করে শাসন করার জন্য। বুশ ইচ্ছা করেই ভূল করেছিল- সাদ্দামের হাতের ব্যপক বিধ্বংসী মারনাস্ত্র গুনতে। আমাদের নেতারাও ইচ্ছা করেই লাশ গুনতে ভূল করছেন।
আর এইভূল গোনায় সহায়তা করছে মধ্যপ্রাচ্যের মিডিয়া! মতিঝিলের যৌথবাহিনীর অভিযান নিয়ে হতাহতের সংখ্যা বাড়িয়ে প্রচার করেছে মধ্যপ্রাচ্যের মিডিয়াগুলো।(http://www.notun-din.com/?p=2278)।
শুধু লাশ গুনতে ভূল করেই আমাদের অনেকে ক্ষান্ত হননি। সিএনএনের ব্লগে পোস্ট লিখে ঐ পোস্টকে আবার সিএনএনের রিপোর্ট হিসেবে প্রচার করা হয়েছে।
প্রচার করা হয়েছে, বাংলাদেশে অপারেশন চালিয়েছে বিএসএফ। অপারেশনটির যৌক্তিকতা নিয়ে আমি তর্কে যাচ্ছিনা। কিন্তু এই রকম আরো শত শত অপারেশন করার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল বাংলাদেশের আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর রয়েছে। তাহলে, কেন বিএসএফ বাংলাদেশে অপারেশন চালাতে আসবে? মানুষেরা এই সামান্য বুদ্ধিটুকু প্রয়োগ করার প্রয়োজনবোধ করছেনা!
০৯ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮
পাগলা রাজু বলেছেন: ভাল বলেছেন। সরকারের দায়িত্ব নেয়নি। কিন্তু লাশ গুনায় ইচ্ছে করে ভূল করা দিয়ে আমাদের পশুত্বই প্রমাণ হয়।
২| ০৯ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০
এ জাফর বলেছেন: রাশিয়ার রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত টিভি প্রতিবেদনের তথ্য : শাপলা চত্বরে চার শতাধিক হেফাজতকর্মীকে হত্যা09 May, 2013 মতিঝিলের শাপলা চত্বরে ৬ মে ভোররাতে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে চার শতাধিক হেফাজতকর্মী নিহত হয় বলে এক প্রতিবেদনে তথ্য প্রকাশ করেছে রাশিয়ার সরকার নিয়ন্ত্রিত বহুভাষী আন্তর্জাতিক টিভি স্টেশন আরটি (রাশিয়া টুডে)। গতকাল এক প্রতিবেদনে চ্যানেলটি এ তথ্য প্রকাশ করে।
শাপলা চত্বরে শত শত হেফাজতকর্মীকে হত্যা করেছে বলে দেশ-বিদেশের একাধিক সংগঠন দাবি করার পর তাদের দাবির পক্ষেই রিপোর্ট প্রকাশ করল চ্যানেলটি।
রাশিয়ার বাইরে ব্রিটেন ও আমেরিকাসহ বহু দেশে ব্যাপক জনপ্রিয় এই টিভি স্টেশনের নিজস্ব প্রতিবেদনেই এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
প্রতিবেদনে বল হয়, ‘প্রত্যক্ষদর্শী, সোশ্যাল মিডিয়া এবং মোবাইল ফোনে ধারণ করা অস্পষ্ট ভিডিও ফুটেজে দেখা যাচ্ছে চারশ’রও বেশি লোক নিহত এবং ২৫০০ লোক আহত হয়েছে। গণহত্যায় সেনাবাহিনী নিয়োগ করা হয় এবং তারা রাস্তা পরিষ্কার করে ফেলে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে নিরপেক্ষভাবে এ তথ্য যাচাই করা সম্ভব হয়নি।’
আরটি ওয়েবসাইটে ‘ডেডলি অ্যান্টি-ব্লাসফেমি প্রটেস্টস ইন বাংলাদেশ প্রম্পট ন্যাশনাল শাটডাউন’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ‘সহিংসতার খবর প্রকাশের কারণে দিগন্ত ও ইসলামিক টেলিভিশন চ্যালেন বন্ধ করে দেয়ার পর এখন প্রকৃত ঘটনা সম্পর্কে খবর পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়েছে।’ এতে বলা হয়, অভিযানের আগে সরকার বিদ্যুত্ সরবরাহ বন্ধ করে দেয় এবং অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। প্রতিবেদনে বলা হয়, গণহত্যার প্রতিবাদে বিএনপি ও তার শরিকরা ২ দিনের হরতাল দিয়েছে।
উল্লেখ্য, শাপলা চত্বরে অন্তত ২৫০০ লোককে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে হংকংভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। নিহতের সংখ্যা অন্তত ৩০০০ এবং আহত ১০ হাজার বলে দাবি করেছে হেফাজতে ইসলাম। বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় মানবাধিকার সংগঠন অধিকার বলেছে, সেদিন নির্বিচারে শত শত নিরস্ত্র হেফাজতকর্মীকে হত্যা করা হয়েছে। তাদের অনেকেই ছিলেন ঘুমন্ত।
অন্যদিকে দেশের প্রধান বিরোধী দল বলেছে, ৬ মে ভোররাতে সহস্রাধিক নিরীহ ধর্মপ্রাণ লোককে হত্যা করা হয়েছে।
সূত্র: Click This Link
৩| ০৯ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮
রুয়াসা বলেছেন: খুব স্বাভাবিক।
৪| ০৯ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২৬
কলাবাগান১ বলেছেন: আমরা বাংগালীরা ঢাকার মতিঝিলে ঘটনা যেটা রাশিয়াতে বসে তৈরী করা রিপোর্টে বের হয় তা বিশ্বাস করি কিন্তু মতিঝিলের অফিসে বসে নিজের চোখে দেখা ঘটনার বনর্না বিশ্বাস করি না।
৫| ০৯ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২২
কাজী শািহন মাহমুদ বলেছেন: eto manus ke mere gum kora hole tader shojonra kothay..taraoki gum hoyecen naki.ar aahoto manusher shongkha to aro beshi hobar kotha.tara kothay.dukkho lage eshob biobeo shongkha manus bisshas korce.
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০
নষ্ট ছেলে বলেছেন: জেলা প্রসাশন সাভারে নিখোঁজদের তালিকা করেছিল ১৪৯জন। জিওসি তার ভাষণে সেটাই উল্লেখ করেছেন এবং অন্যদের তালিকা বিশ্বাস করে বিভ্রান্ত না হতে বলেছিলেন। কিন্তু ১৪৯ নিখোঁজ তালিকা হওয়ার পর ৫০০ বেশি লাশ কোথা থেকে আসল? উত্তর একটাই ঐটা সরকারি হিসাব!
মধ্যপ্রাচ্যের মিডিয়ার দোষ দিয়ে লাভ কি?