![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা বোরখা সৃষ্টি করেছি। বোরখা ভাল না মন্দ সেই আলোচনায় যাব না। কিন্তু হিমালয় জয় করতে গিয়ে রাহা দেখিয়ে দিয়েছেন- তার মনে বোরখা নেই। অনেকেই হয়তো মসকরা করে বলবেন-রাহার শরীরেও বোরখা নেই! http://www.notun-din.com/?p=2661। তিনি সৌদি বংশোদ্ভুত নাগরিক। অধিকাংশ মিডিয়ায় রিপোর্ট এসেছে- প্রথম বারের মতো হিমালয় জয় করেছে সৌদি নারী। কিন্তু ঘটনাটিকে অন্যভাবেও দেখা যায়-
১। তিনি হিমালয়ে উঠেছেন তিনজন ভিনদেশী পুরুষের সাথে।
২। তিনি শিশুদের শিক্ষার জন্য অর্থ সংগ্রহ করার জন্য হিমালয়ে উঠেছেন।
এখন, আপনারা বিবেচনা করবেন- রহার বিরুদ্ধে কি ফতোয়া জারী করবেন কিনা?
২| ২২ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
অভুতপূর্ব বলেছেন: borkha niye apnar eto chulkani keno bujhlum na.....r kono meyer monei ta thake na ta apni ki kore bolte parlen...jara secchai borkha pore tara ki sobai apnake eshe bole gechhe? emon onek meye ke dekhsi jake borkha na porar jonno force korar poro she ta chare na karon she oi poshake comfort feel kore....je jei poshake comfort feel korbe she tai porbe...ete karo matha betha thakar kotha na....meyera dristi kotu dressup korle apnader chulkai na r shalin bhabe chollei chulkani bere jai....er mane ta ki!!!
২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
পাগলা রাজু বলেছেন: ভাই, আপনার সাথে কমিউনিস্ট স্ট্যালিন, আর ফ্যাসিবাদী হিটলারের অনেক মিল। কে কি পড়বে, কে কোথায় হাসবে সবকিছু নিয়ে মাথা ঘামাতে চাওয়া উচিত না। এখানে বোরখার পক্ষ-বিপক্ষ নিয়ে কথা হচ্ছে না।
৩| ২২ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
অভুতপূর্ব বলেছেন: iran er mohila football team ke niye kono post diyechhen ki?
৪| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
তারেক বলেছেন: একজন সৌদি নারী বোরকা ছাড়া হিমালয়ে উঠেছে, এটা নিয়ে আপনি একটা পোষ্ট দিলেন, আপনার চাওয়াটা আমাদের কাছে খোলাসা করে বলুন । এর মাধ্যমে আপনি কি বুঝাতে চাইছেন।
শোনেন আল্লাহর হুকুম তা থাকবে কিয়ামত পর্যন্ত।যে মানবে সে কামিয়াব হবে, আর যে না মানবে সে নাকামিয়াব হবে। এখন যে মানেনা তাকে হাইলাইট করে আপনি যদি সবাইকে বুঝাতে চান যে আল্লাহর হুকুম এখন আর চলে না , তাহলে সেটা হবে ভুল ও আহম্মকি। আল্লাহর হুকুম কিয়ামত পর্যন্ত থাকবে এবং এটা সব যুগেই মানা সম্ভব।
২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮
পাগলা রাজু বলেছেন: আমি বোরখা পড়া বা না পড়া নিয়ে কিছুই বলতে চাই না। আমি শুধু বলতে চাই সৌদি আরবের একজন নারী এমনটি করেছে! এমনটিও হয়। এই যা...
৫| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭
আদু চাচা বলেছেন: মুমিনের জন্যে ফরয নয় যে, তাকে সুউচ্চ পাহাড়ে উঠতে আল্লাহ বাধ্য করবেন। আবার মুমিনের জন্যে এও দোষনীয় নয় আল্লাহর বিধান মান্য করে সে দুনিয়ার সব বাঁধার পাহাড় ডিঙাবে।
অবশ্যই দোষনীয় এটা যে, ঈমান আনার পরও আল্লাহর বিধান অস্বীকার করা বা ন্যুনতম অবহেলা করা।
------রিপ্লাই আশা করি
২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯
পাগলা রাজু বলেছেন: আপনার ধর্মীয় অনুভূতিকে শ্রদ্ধা জানাই। আমিও আমার মুল্যবোধে অটল থাকতে চাই। কিন্তু যখনই আমার এক শিক্ষকের কাছে ওয়াদা করি যে, আর কখনই এমনটি হবে না তখন তিনি কিছু বলেন না । শুধু হাসেন। এই হাসির অর্থ আমি বুঝি। এর অর্থ হচ্ছে- আপনি অটল থাকতে চাইতে পারেন কিন্তু ব্যতয় হবেই।
কখনও কোথাও কারওর মূল্যবোধে ব্যতয় ঘটলে তাকে গালি দেওয়ার কিছু নাই।
৬| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯
আদু চাচা বলেছেন: আপনাকে একটা ব্যক্তিগত প্রশ্ন করি---আপনি নিয়মিত নামাজ পড়েন?
২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫
পাগলা রাজু বলেছেন: ব্যক্তিগত প্রশ্নের উত্তরও কি ব্যক্তিগত হয়?
৭| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮
গোবর গণেশ বলেছেন: সৌদি আরবের সবাই দুধে ধোয়া তুলসি, সেই কথা কে বললো। সৌদি আরবে এমন খারাপ আছে যার তুলনা হয় না। তবে তার পরিমান খুবই নগণ্য। পর্বতে আরোহন করতে কাউকে নিষেধ করা হয়নি বা আদেশও করা হয়নি। আমাদের বিবেক দিয়েছেন সুন্দর ও অসুন্দর, ভালো মন্দ বোঝার ক্ষমতা দিয়েছেন। কি করলে কি হবে সেটাও বলেছেন। কোনটা তিনি পছন্দ/অপছন্দ করেন সেটা বলেছেন। পথ দেখানোর জন্য অনেক কিছু করেছেন। তাই বলে সবাই তাঁর প্রিয় হয়ে যাবে এমন কোন কথা নেই বা কোনদিনই সেটা হয়নি। যারা প্রিয় হবার কর্ম করবে তারাই প্রিয় হবে। অন্যেরা নয়। মন্দেরা হুজুর (সাঃ) কে বিষ খাইয়েছে, পথে কাঁটা বিছিয়েছে, দাঁত ভেঙেছে কুৎসা রটিয়েছে আরো কত কি।
ধন্যবাদ
৮| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪
মনপবন বলেছেন: দেখলেন ভাই, ছাগুরা অনলাইনে কত অ্যাকটিভ। আপনি ক্যমন অবাক ভাবপ্রসূত এ্যকটা ব্লগ লিখলেন আর অমনি ছাগবৃন্দ ক্যমনে ঝাপাই পড়ল। একমত আপনার সাথে। যে বিষয়ে মানুষ সাধনা করে এবং পুরোপুরি অবগাহন করে তার বাইরে সে কিছু ভাবতে পারেনা। দেশ, সংস্কৃতি, ধর্ম এসব মাথায় থাকে না একজন সাধক বা গবেষকের। আর অ্যারাবিয়ান নারীদের জন্যতো এটা সত্যি কঠিন। কারন ওরা ধর্ম দিয়ে এ্যমন আস্টে পৃশঠে বাধা যে এর বাইরে ওদের জন্য চিন্তা করা খুব কঠিন।
৯| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৯
অভুতপূর্ব বলেছেন: @মনপবন ..আপনাদের খোলসের নিচে যে কি আছে তা খুব সহজেই বের হয়ে যায়। ধর্মের পক্ষে বললেই ছাগু হয়ে যায়! আমার মাঝে মাঝে অবাক লাগে আমাদের দেশে এত ছাগু থাকতে মুষ্টিমেয় কিছু অধার্মিক এখনও টিকে আছে কি করে?
১০| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
অভুতপূর্ব বলেছেন: আপনি বোধ হয় জানেননা মানুষের মনে যাই থাকে তাই বাইরে প্রকাশ পায়। যাদের বাহির আর মন এক না তারা বর্ণচোরা, বহুরূপী। আপনি বোরখা কে ব্যারিকেড হিসাবে দেখছেন কোন পোশাক হিসাবে না। অন্য সবকিছুকে পোশাক মনে হলেও কেন শুধু বোরখাকে আপনার কাছে ব্যারিকেড মনে হল বোধগম্য হয় না। আপনি ধর্মের কোথাও পেয়েছেন যে মেয়েদের পাহাড় পর্বতে চড়া নিষেধ? বরং খাদিজা (রা এই পাহাড় পর্বত পাড়ি দিয়েই প্রতিদিন আমাদের মহানবী (সা
এর জন্য খাবার নিয়ে যেতেন। আগে নিজের মন পরিষ্কার করুণ তারপর অন্যের মন নিয়ে গবেষণা করুণ। অন্য কে হিটলার বলার আগে একটিবার ভেবে নিবেন নিজের মধ্যে হিটলার লুকিয়ে নেই তো....
১১| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
অভুতপূর্ব বলেছেন: আপনি বোধ হয় জানেননা মানুষের মনে যাই থাকে তাই বাইরে প্রকাশ পায়। যাদের বাহির আর মন এক না তারা বর্ণচোরা, বহুরূপী। আপনি বোরখা কে ব্যারিকেড হিসাবে দেখছেন কোন পোশাক হিসাবে না। অন্য সবকিছুকে পোশাক মনে হলেও কেন শুধু বোরখাকে আপনার কাছে ব্যারিকেড মনে হল বোধগম্য হয় না। আপনি ধর্মের কোথাও পেয়েছেন যে মেয়েদের পাহাড় পর্বতে চড়া নিষেধ? বরং খাদিজা (রাঃ) এই পাহাড় পর্বত পাড়ি দিয়েই প্রতিদিন আমাদের মহানবী (সাঃ) এর জন্য খাবার নিয়ে যেতেন। আগে নিজের মন পরিষ্কার করুণ তারপর অন্যের মন নিয়ে গবেষণা করুণ। অন্য কে হিটলার বলার আগে একটিবার ভেবে নিবেন নিজের মধ্যে হিটলার লুকিয়ে নেই তো....
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৫
মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: ফতোয়ার কিছু নাই ভাই
কেউ চাইলে পূর্ণ মুমিন হবে, কেউ চাইলে আংশিক মুমিন হবে।
কেউ চাইলে আল্লাহর বিধানবলীর সাথে পূর্ণাঙ্গ কুফুরি (অস্বীকৃতি জানাবে) করবে। কেউ নিজের জন্যে কল্যাণকর মনে করে ইসলামের পূর্ণ অনুশীলনের স্বাধীনতা ভোগ করবে।
মুমিনের জন্যে ফরয নয় যে, তাকে সুউচ্চ পাহাড়ে উঠতে আল্লাহ বাধ্য করবেন। আবার মুমিনের জন্যে এও দোষনীয় নয় আল্লাহর বিধান মান্য করে সে দুনিয়ার সব বাঁধার পাহাড় ডিঙাবে।
অবশ্যই দোষনীয় এটা যে, ঈমান আনার পরও আল্লাহর বিধান অস্বীকার করা বা ন্যুনতম অবহেলা করা।
আল্লাহ মানুষকে দেখে জেনে বুঝে শুনে তার আদর্শ বেছে নেবার স্বাধীনতা দিয়েছেন। আর মানুষের সুবিধার্থে আল্লাহ পছন্দ করে দিয়েছেন ইসলামি আদর্শের রীতিনীতিগুলো।
আর আল্লাহ তাদের পছন্দ করেন, যারা তার দেখানো পথে চলতে চান।
এখন কেউ যদি শরীর পোষাকে আবৃত করে চলতে চায় তবে সে স্বাধীনভাবেই তা করে চলতে পারবে। আল্লাহ এটা পছন্দ করেন। যারা মুমিন হতে চায় তাদের এভাবে চলতে পথ নির্দেশ করেন, এর কল্যাণকর দিকও রয়েছে।
আর কেউ যদি অনাবৃত শরীরে সমাজে বিচরণ করতে চায় তবে সে স্বাধীনতাও সে দুনিয়াতে ভোগ করবে। আল্লাহ ঘরের বাইরে অনাবৃত অশালীন চলাকে অপছন্দ করেন, এর ক্ষতিকর দিক বিবেচনায় আল্লাহ এভাবে চলাকে স্পষ্টভাবে বারণ করেন।