![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে বিতাড়িত করে বাংলাদেশের পোশাক খাতকে ধ্বংসের যড়যন্ত্রে নেমেছে মিয়ানমার। বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাত পোশাক শিল্প। এই খাতটি হতে আসে জিডিপির সিংহভাগ। পোশাক শিল্পে কাজ করে সংসার চালান বাংলাদেশের ২০ লক্ষের বেশি মানুষ। তাদের আহার জোগাড়ের কাজে আসছে মিয়ানমারের আঘাত। বাংলাদেশের এই সকল গরীব মানুষের রুটি-রুজি বন্ধে এগিয়ে চলেছে মিয়ানমার।
বাংলাদেশের পোশাক খাতের অস্থিতিরতাকে কাজে লাগিয়ে মিয়ানমারে গার্মেন্টস শিল্পকে বিস্তারের চেষ্টায় লিপ্ত সে দেশের সরকার। আর এই লবিস্ট নিয়োগ করেছে দেশটি। যারা বাংলাদেশের দূর্বলতা দেখিয়ে সে দেশের দিকে ক্রেতা ও বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করার চেষ্টা করছে। সংবাদ: http://www.notun-din.com/?p=3225
সংবাদসূত্রে জানা গেছে, তৈরীপোশাক রপ্তানীতে বার্মা বর্তমানে পিছিয়ে পড়লেও দেশটির রয়েছে সফলতার ইতিহাস। বার্মায় গার্মেন্টস শিল্পের সূত্রপাত হয় নব্বইয়ের দশকে। ১৯৯৭ সালে পোশাক রপ্তানী থেকে বার্মার আয় ছিল ২০০ মিলিয়ন ডলার। ২০০১ সালে পোশাক রপ্তানী থেকে দেশটির আয় বেড়ে দাঁড়ায় ৮০০ মিলিয়ন ডলারে।
কিন্তু রাজনৈতিক অস্থিরতায় ২০০১ সালের পর বার্মার রপ্তানী আয় কমে গেলেও আবারো চলতে শুরু করেছে বার্মার পোশাকশিল্প। ২০১২ সালে তাদের আয় বেড়ে দাঁড়ায় ৮৬০ মিলিয়ন ডলারে। বার্মার গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচার্স এসোসিয়েশন মনে করছে ২০১৩ সালে তাদের আয় বেড়ে দাঁড়াবে ১ বিলিয়ন ডলারে।
গত এপ্রিল মাসে রানা প্লাজা ধ্বসের পরে মিয়ানমারের দিকে দৃষ্টি দেয় বিনিয়োগকারীরা। সে দেশের গরীব জনগণ এবং সস্তা শ্রমিক প্রাপ্তিকে টোপ হিসেবে ব্যবহার করছে সরকার। ইতিমধ্যেই সেখানে যাওয়ার আগ্রহ দেখিয়েছে বিভিন্ন দেশের ক্রেতারা।
মিয়ানমারের লবিস্ট নিয়োগ এবং বাংলাদেশের মালিকদের অজানা এই খাতকে বিপদের মধ্যেই ফেলে দিলো। শ্রীলংকার গৃহ যুদ্ধের কারণে যেভাবে বাংলাদেশে এই শিল্পের প্রসার বেড়েছে। তেমনি ভাবে যদি এই খাতের অস্থিরতাকে কাজে লাগিয়ে মিয়ানমার বাংলাদেশের প্রতিযোগি হয়ে ওঠে, তবে এই খাতের বিশাল জনগোষ্ঠীর জন্য অপক্ষো করছে ভয়াবহ বিপদ।
২| ১৭ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:২৪
নিষ্কর্মা বলেছেন: আমাদের দেশের নেতারা এবং মালিকরা কিছুই করবেন না, কেননা তাদের কামানো শেষ হয়ে গেছে। এখন যা পড়ে আছে, তার ভেতর থেকে আমাদের নিজেদের এই দেশ গড়তে হবে। অনেক দেখা হয়েছে উনাদের, এখন আমাদের পালা। আসুন এই দেশ আমরাই গড়ে তুলি।
৩| ১৭ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫
আ.র.জা বলেছেন: শুধু মিয়ানমাররে দোষ দিয়া লাভ কি। ভবন ধ্বস হবে, হাজারের উপর লোক মারা যাবে, আগুন লাগবে মানুষ মরবে। আরে ভাই ষড়যন্ত্র তো এদেশের লোক করতেছে।
ঐ রানা যেন এখন কোথায়। কবে দেখব ফুলের মালা দিয়ে তারে মুক্তি দিসে।
৪| ১৭ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৪২
অেসন বলেছেন: প্রতিযোগিতামূলক বাজারে সব দেশই সুযোগ খুঁজবে, এটাই স্বাভাবিক।
অন্য দেশকে দোষ না দিয়ে নিজেদের সংশোধন করলে অন্যরা সুযোগ পাবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
মিত্রাক্ষর বলেছেন: সময় থাকতে সাবধান হওয়া উচিত।