![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তোমরা আমায় সহজ কথা কও যে আমায় কহিতে, সহজ কথা যায়না বলা সহজে । কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এ অমিয় বানী আমাদের কাছে বিস্তৃত শাখার মত অর্থ বহন করেন । শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিশ্বকবি উপাধি নিয়েও অনেকের অনেক মন্তব্য আছে । বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত নির্ধারন নিয়ে এর ব্যতিক্রম হয়নি । কারন হিসেবে বিশ্লেষন করলে দেখা যায়, ধর্মই এর প্রধান কারন । আসলে ধর্ম আগে নাকি মানুষ আগে তার বিরোধ শেষ হবে এমন প্রত্যাশা আমি করিনা । কিন্তু ধর্ম নিয়ে বিরোধ লাভ বা পরিনাম কি হয় উপলব্ধি করতে গিয়ে শুধু হাহাকার শুনতে পাই । যদি এমন চোখের সামনে দেখতাম এই ধর্ম নিয়ে বিরোধকারীরা কেহ মরার পরে শূন্যে দাড়িয়ে আছে তাহলে নিশ্চিত হতে পারতাম সেই ধর্মই সবার অনুসরন করতে পারতাম । আমার পর্যবেক্ষনে দেখি সবই এক, শুধু ভাষা বা কালচার ভিন্ন । কেহ বলে মা, কেহ বলে আম্মা । কেহ বলে জল, কেহ বলে পানি । তবে একটা বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারি এই ভেবে যে, বাংলাদেশের হিন্দুরা খুবই দূর্বল হয়ে পড়েছে, পালানোতে জয়ী মনে করে । কারন যাই হোক, তার বাস্তব প্রমান হল, দিনাজপুর সদর উপজেলার কর্নাই গ্রাম থেকে একসাথে দেশ ছেড়েছেন মাত্র ১১ জন ব্যক্তি । ভিতুরা বাচতে পারেনা, বাচতে জানেনা । শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কথায় শেষ করি, অন্যায় যে করে আ অন্যায় যে সহে, দুজনেই সমান অপরাধী । লিংকটি পড়ুন এবং ভাবুন । সম্ভব হলে মন্তব্য করুন ।
Click This Link
©somewhere in net ltd.