![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্লগে ফিরে আসা হবে চিন্তাতেই ছিল না। নতুন ব্লগের জন্য প্রচুর পড়তে হবে।
এই ছবিটি চট্টগ্রাম আদালতপাড়া থেকে তোলা।
এই ছবিটি ঢাকার।
দুই ছবিতে যাদের দেখানো হয়েছে তারা আসামী অথবা কোন শুনানীতে আদালতে এসেছিলেন। এদের দুজনেই আবার এসেছেন কারাগার থেকে, তার মানে কোন কারণে আগেই গ্রেফতার হয়ে।
প্রথম যে লোকটিকে দেখছেন তিনি মাদক মামলার আসামি আবুল হোসেন, দুই পা নেই। আমার একান্ত মতামত অনুযায়ী তার মতো একজন লোক ভিক্ষা না করে মাদক ব্যবসা করছেন তাও খারাপ না, নিজে করে খাচ্ছেন তো। যাই হোক মাদক মামলায় গ্রেফতার সেই লোকটিকেও হাতে হাতকড়া পড়ানো হয়েছিল, যদি পালিয়ে যায়!
সেই ঘটনায় তিন পুলিশকে থানা থেকে পুলিশ লাইনে সরিয়ে আনা হয়েছিল। দ্বিতীয় যে ছবিটি দেখছেন তিনি হলমার্ক মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন। গ্রুপটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর মাহমুদও কারাগারে আছেন কিন্তু আদালতে আসেন নিজের প্রাইভেট গাড়িতে। যদিও কোন আসামীকেই প্রিজন ভ্যান ছাড়া পরিবহনের অনুমতি নেই বলেই সংবাদে এসেছে।
সবচেয়ে অবাক হয়েছি সুস্থ, সবল এই মানুষটির হাতে কোন হাতকড়া নেই, কোমরে দড়ি নেই। আমি নিশ্চিত মাদক মামলার আসামী আবুলের দুই পা থাকলে তার কোমরে দড়ি থাকত। যাই হোক, সবচেয়ে অবাক হবার বিষয় কি জানেন, ভিডিওতে দেখা গেছে তানভীর পকেটে হাত রেখে হাটছে আর একজন পুলিশ কিছুটা দৌড়ে গিয়ে গাড়ির দরজা খুলে দিল!
আমি জানি, সংবাাদ যখন হয়েছে তখন এর বিচারও হবে। হয়তো সেই পুলিশকে বদলি করে দেয়া হবে বা পুলিশ লাইনে নেয়া হবে। কিন্তু এমন দালালি কখনোই বন্ধ হবে না।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৩
আব্দুল্যাহ বলেছেন: কলাবাগান ভাই, আপনি আমার লেখায় প্রায় মন্তব্য করেন। আমার আগের নিকেও আপনার মন্তব্য থাকত, তবে এটা কোন রাজনৈতিক পোস্ট ছিল না। তাছাড়া আমি কখনো একচোখা হয়ে কাউকে গালি দিয়ে কিছু লিখি না।
আর আপনি যে সময়ের কথা বলেছেন, আমি তখন নিন্তান্তই ছোট, পেপারও কম পড়তাম। আর টেলিভিশন যে কার কথা বলে তা আপনিও ভালো জানেন। এর আগে তারেক যখন বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে গলাবাজি করেছিল সে সময়েও আমি লিখেছি। কিছু মনে করবেন না, আমি জিয়াকে পছন্দ করি, খালেদা বা তারেক কে নয়।
২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩
মিলন হোসেন১৫৮ বলেছেন: অাইন সবার জন্য সমান না । অাইন যদি সবার জন্য সমান হতো তাহলে হাসিনা খালেদা সেনা সর্মথিত সরকারের সময় তারা অালাদা জেলে থাকে কেন?
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৭
আব্দুল্যাহ বলেছেন: কিছু কিছু বিষয় থাকে, রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্বদের জন্য বিশেষ আইনই আছে। আপনার মত সে আমলে ধরা হলে খালেদা ও হাসিনার কোমরে দড়ি, হাতে হাতকড়া! ভাই আপনিতো আমাকে ৫৭ধারায় চালান দেবার চেষ্টা করছেন।
যাই হোক, এই দুইজন মহিলা ছাড়া দেশে ১৬ কোটি মানুষ আছে। তাই কিছু হলেই তাদের টেনে আনাটা বাদ দেয়াই ভালো।
৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
নতুন বলেছেন: আইন সবার জন্য সমান না হইলে দেশেও কখনো ভাল হবেনা।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৮
আব্দুল্যাহ বলেছেন: আমরা নিজে সচেতন ও প্রতিবাদী না হলে এই সমস্যার সমাধান হবে না।
৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৬
কিরমানী লিটন বলেছেন: সব সম্ভবের এই দেশ-গনতন্ত্র যেখানে জগদ্দল পাহাড়ের আর্তনাদে বলে-"এই তোর ডিজিটাল বাকশাল ধারা,চাইনা ভিক্ষা মাগো- কুকুরটা তাড়া ...
অনেক ধন্যবাদ চমৎকার পোষ্টে-সত্যকে চোখের সামনে তুলে ধরার জন্য ...
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩০
আব্দুল্যাহ বলেছেন: আসলে ডিজিটাল বাংলার সাথে এই পোস্টের মিল নেই। এখনে যুগ যুগ ধরে চলে আসা পুলিশি আচরনের চিত্র আছে, যে পুলিশ আপনার আমারই আত্বীয়। তারা নিজের সন্মানবোধটুকু গুলিয়ে ফেলেছে
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
কলাবাগান১ বলেছেন: আইন সবার জন্য সমান হওয়া উচিত
তবে আপনারা আজ এই টুকু ব্যাপায়ে যে সোচ্চার.... যদি সেই সময় যখন গ্রেনেড মেরে ৩০ জন কে হত্যা করা হয়েছিল আর জর্জ মিয়াকে এর জন্য দায়ী করা হয়েছিল, তখন যদি এমন সোচ্চার হতেন তাহলে এই সমস্ত অপকাজ বন্ধ হয়ে যেত।