নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এডলপ হিটলার

এডলপ হিটলার

সত্যকে কলমের কালিতে দর্পণের ন্যায় প্রলিফলিত করি...

এডলপ হিটলার › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেন স্বৈরতন্ত্র ভাল লাগে...???

২০ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৩২

কথায় আছে -
এক পুরুষে করে ধন,
এক পুরুষে খায়......,
অার পুরুষ এসে দেখে খাওয়ার কিছু নাই অামার তিন পুরুষ ...।।।

বিশ্বে মোটামুটি ৪ ধরনের শাসন ব্যবস্হা দেখা যায়।।।। অারো থাকলেও সবমিলিয়ে এক রকম এই চারটির মধ্যেই অন্তর্ভুক্ত বলা যায়।যথাঃ-

১. গনতন্ত্র
২. সমাজতন্ত্র
৩. রাজতন্ত্র
৪. স্বৈরতন্ত্র

১. সমাজতন্ত্রের প্রতি বিতৃষ্ণা চলে অাসায় গনতন্ত্র বা পুঁজিবাদী শাসন ব্যবস্হা প্রতিষ্ঠার জন্য পূর্বপুরুষরা কমিনিউস্টদের বিরুদ্ধে দীর্ঘকাল ব্যাপী স্নায়ু যুদ্ধে লিপ্ত হয়।বলা যায় ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর শুরু হয়ে ১৯৯০ তে এই যুদ্ধের অবসান হয়। অবশেষে পুঁজিবাদের জয় হলে বিশ্বব্যাপী পুঁজিবাদ তথা গনতন্ত্রের জয় জয়কার শুরু হয়।পৃথিবীর #গনতান্ত্রিক দেশগুলোর শাসন ব্যবস্হার ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় গনতান্ত্রিক দেশগুলো কি পরিমাণ তাদের দেশের জনগণের দাবি-দাওয়া,মৌলিক চাহিদা,মৌলিক অধিকার, রাজনৈতিক অধিকার, চাওয়া-পাওয়াসহ যাবতীয় নাগরিক সুবিধা দিতে সক্ষম হয়েছে। দেখা যায় যে অন্যান্য শাসন ব্যবস্হার তুলনায় গনতান্ত্রিক দেশগুলোতে;
#খুনাখুনি,
#মারামারি,
#হানাহানি,
#রাহাজানি,
#অরাজকতা,
#লুটতরাজ,
#বিশৃঙ্খলা,
#সম্পদচুরি,
#যুদ্ধাবস্হা,
#অস্হীতিশীলতা,
#মানবাধিকার লঙ্ঘন
ইত্যাদি ইত্যাদি লেগেই রয়েছে.....!!!!!!!!!!!!!!!!!!

২.অপরদিকে সমাজতান্ত্রিক রাশিয়া,চিন,উত্তর কোরিয়া,কিউবা,ভেনিজুয়েলা প্রভৃতি দেশগুলোর দিকে তাকালে বুঝা যায় কথিত গনতান্ত্রিক দেশগুলোর চেয়ে তারা অামার মতে অনেক অনেক ভাল অাছে...!!!!!!!অাপনারা হয়ত এ নিয়ে দ্বিমত থাকতে পারেন...?????তাতেও কোন সমস্যা নেই।

৩.অাবার রাজতন্ত্রে রাজা নিয়োগে কোথাও কোথাও স্বচ্ছতা না থাকলেও প্রজাদের নাগরিক সুবিধার কোন রকম ঘাটতি নেই বললেই চলে।।। বর্তমানে পশ্চিমারা মুসলিম রাজতন্ত্র শাসিত দেশগুলোর তেল সম্পদ লুন্ঠন ও মুসলমানদের মধ্যে সর্বত্র যুদ্ধাবস্হা সৃষ্টিতে সদা অটল থাকলেও সেটা অন্য কথা।মোটকথা গনতন্ত্রের চেয়েও রাজতন্ত্রের জনগন হাজার গুনে শান্তিতে বসবাস করছেন।

৪.স্বৈরতন্ত্র বা স্বৈরাচার শব্দদ্বয় অর্থকটু হলেও এমন অনেক স্বৈরশাসক অাছেন যারা একমাত্র জনগণের ভালবাসায় পৃথিবীতে চির স্বরনীয় হয়ে অাছেন এবং থাকবেন।।।। এক্ষেত্রে হিটলার,গাদ্দাফির নাম বলা যেতে পারে।। স্বৈরাচার,স্বৈরতন্ত্র শব্দদ্বয় তাঁদের হাত ধরে জনপ্রিয় হলেও বর্তমানে কতিপয় নামধারী স্বৈরশাসকেরা একে ধিক্কারজনক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। যদিও এমন সংখ্যা হাতেগোনা দু'এক জন।অর্থাৎ সর্বোপরি গনতন্ত্রের চেয়েও ভাল বলা যায়।।

এখন কথা হলো এতকিছুর পরও কি বর্তমান প্রজন্ম গনতন্ত্রকে ভালবাসবে নাকি গনতন্ত্র থেকে মুখ ফিরিয়ে নিবে..???নাকি বিগত ৪৫ বছরের দীর্ঘ স্নায়ু যুদ্ধের মত বিকল্প শাসন ব্যবস্হা প্রতিষ্ঠার জন্য অারেকটি ধ্বংসাত্বক যুদ্ধে লিপ্ত হবে...??? Email:[email protected]

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০৯

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: যারা রাজনীতি বুঝে না তারাই হিটলারকে নিয়ে আজে বাজে কথা বলে।
তবে মানুষের প্রকৃতি হলো, তারা স্বাধীন থাকতে চায়, উজ্জ্বল দিবালোকে তাই স্বৈরশাসন 'তথাকথিত গনতান্ত্রিক' লোক মানবে না।
আর যুদ্ধ, সেতো বিশ্বেরই নিয়তি!
হ্যাপি ব্লগিং!

২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩

এডলপ হিটলার বলেছেন: ধন্যবাদ প্রান্তর অামিন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.