![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারন লেখক জাতীয় সংঙ্গীত আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে কি দেখেছি আমি কি দেখেছি মধুর হাসি । আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো,,,,,,,,,,,, কী আচল বিছায়েছে বটের মূলে, নদীর কূলূ কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মরি হায়, হায় রে,,,,,,,,,,, মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, আমি নয়ন ও মা,আমি নয়নজলে ভাসি।। আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।।
সে অনেক আগের কথা নাজমুল করিম নামে এক জন ভদ্র লোক ছিলো যার অতল টাকা কড়ি ছিল । তার কোন ধন সম্পতির কমতি ছিলো না । সে বাস করত ইরান শহরে। ইরান শহরের সকলে তাকে সামনে অনেক সম্মান করত আর নাজমুল সাহেবের পিছনে তাকে নিয়ে হাসাহাসি করতো।
সে লোকটি খুব সাধারন ভাবে চলা ফেরা করতো । কোনো অচেনা লোক যোদি প্রথমে তাকে দেখে তাহোলে সে অচেনা লোকটি নাজমুল সাহেব যে ইরান শহরে দশ জন ধনী মানুষের ভিতরে একজন তা বিশ্বাশ করতে চাইবে না ।
নাজমুল সাহেবের এত টাকা পয়সা থাকতেও সে কখনো ভালো জামা কাপড় পরিধান করতেন না । তিনি সবসময় ছেড়া ও পুরান জামা কাপড় গায়ে জড়িয়ে সমাজে চলা ফেরা করতেন । আর তার গায়ের জামা কাপড় নিয়ে ইরান শহরের সকলে সবসময় হাসাহাসি করতেন ।
ইরান শহরের সকলে একজন আরেক জনকে বলতেন ঐ দেখ নাজমুল সাহেব যাচ্ছে কত বড় একজন ধনী লোক অথচ তার গায়ের জামা কাপড় দেখেছো তাহোলে নাজমুল করিম ধনী হবে না কি আমরা হবো ।
একজন আরেজনকে বলতো নাজমুল সাহেব নিজের জন্য কানা কড়িও খরচ করে না । সে খুব হিসাব করে চলে । দেখো দেখো নাজমুল সাহেবের গায়ের চাদড়টি তাহোলেই বুঝতে পারবে সে কততা হিসাব করে চলে ।
ইরান শহরের ছোট বড় সকল লোকেরা নাজমুলের চলাফেরা ও তার গায়ের চাদড়টি নিয়ে অবাধ হাসাহাসি করতো । আর তাদেরয় বা কি দোষ ।
হাসবে না কেন তার গায়ের যে চাদড়টি তা নাজমুলের বাবার আমলের লোক যারা ছিলো তারা দেখেছে তার চাদড়টি নাজমুলের বাবা গায়ে জড়াতেন । আবার নাজমুলের দাদার বয়সে যারা ছিলেন তারা দেখেছেন ঐ চাদড়টি এক সময় নাজমুলের দাদা গায়ে জড়াতেন ।
ঐ এক চাদড়ে নাজমুলদের প্রায় তিন পুরুষ পাড় হোতে চলছে একটি চাদড় । এখন বাকি আছে নাজমুল সাহেবের ছেলে মেয়ে ।এই ভেবে সারাক্ষন ইরান শহরের ছোট বড় সকলে নাজমুলকে দেখলে হাসা হাসি করতো ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:১০
এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৯
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: সুন্দর ছোট লেখায় অনেক সুন্দর ফুটিয়ে তুলেছেন গল্প পড়ে ভালো লাগলো
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪
এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার ভালো লাগায়
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৪
পড়শী বলেছেন: সামুতে ইদানিং বিনোদনের খুব ই অভাব। আপনাকে +
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮
এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ আপু
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৪০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো লাগলো ।
ভ্রাতা আপনারে মিসাই । রিয়েলি ।
ভালো থাকবেন , ফিরে আসবেন
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:০৮
এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ।
বেশি কথা কইয়েন না অপূর্ণ ভাই মাথায় বেশি প্যরা আছে ।
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪৯
কলমের কালি শেষ বলেছেন:
মজা পাইলাম ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪২
এমএম মিন্টু বলেছেন: কেমন মজা পেলেন লবন মরিচ ঠিক আছে ।
৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
খাটাস বলেছেন: অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো লাগলো ।
ভ্রাতা আপনারে মিসাই । রিয়েলি ।
ভালো থাকবেন , ফিরে আসবেন
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৪
এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় খাটাস ভাই । বুঝলাম আপনার কথা আমি কোথায় আছি আর কোথায় থেকে আসবো ।
বুঝিনা আপনাগো চোখে মনে হয় একটু পাওয়ার কম হয়ে গেছে যাই হোক ভাবীকে বইলেন বেশি বেশি কইরা হলুদ শাক সবজি খাওয়াইতে আপনারে ।
ভালো ও সুস্থ থাকুন
৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:২৭
জাফরুল মবীন বলেছেন: পড়শী বলেছেন: সামুতে ইদানিং বিনোদনের খুব ই অভাব। আপনাকে +
আমি আরেকটু বাড়িয়ে দিলাম +++
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩৩
এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় মবীন ভাই ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:২৭
সজীব বলেছেন: :-<