![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারন লেখক জাতীয় সংঙ্গীত আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে কি দেখেছি আমি কি দেখেছি মধুর হাসি । আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো,,,,,,,,,,,, কী আচল বিছায়েছে বটের মূলে, নদীর কূলূ কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মরি হায়, হায় রে,,,,,,,,,,, মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, আমি নয়ন ও মা,আমি নয়নজলে ভাসি।। আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।।
শেক্সপীয়ারের রচিত অমর প্রেমকাহিনী রোমিও-জুলিয়েট পর্ব ১
জুলিয়েটের মা নার্সের কাছে জানতে চাইলেন জুলিয়েটের বয়স কত হোলো বলতে পারবে ।নার্স বললো হ্যা এখন চৌদ্দ শেষ হয় নাই। এ বছরের পৈহেলা আগষ্টে জুলিয়েটের চৌদ্দ শেষ হবে । আমার সুশান আর জুলিয়েট এক বয়সের সুশান আমার কপালে সইলো না তাই চলে গেলো । তবে যা বলতে ছিলাম এই আগষ্ট মাসে জুলিয়েটের বয়স চৌদ্দ পূরন হবে । আমার পুরপুরি মনে আছে আজ থেকে এগারো বছর আগে ভূমিকম্প হয়ে ছিলো । সেই ভূমিকম্পের কথা আমি কখনো ভুলতে পারবো না ।আমি তখন কবুতরের খোপের পাশে
বসে রোদ পোয়াচ্ছিলাম ঠিক সেই সময় কবুতরের খোপটি কেঁপে উঠেছিলো ।
আর তা হোলো এগারো বছর আগে আমার মনে আছে । তখন জুলিয়েট সারা বাড়ি ছুটাছুটি করে বেড়াতো আরে ভূমিকম্প যেদিন হোলো তার আগের দিন ও পড়ে গেলো আর পড়ে যেয়ে ওর কপাল ফুলে আলুর মতো হয়েগেছিলো । আহারে ব্যচারা মরে গেছে সৃষ্টি কর্তা ওনাকে বেহেস্ত দান করুন সুশানের বাবা সেই তো তাকে উঠিয়ে কোলে নিছিলো । আর বলেছিলো তুই বুদ্ধিমান হোলেও বোকা থাকবি । আর পাজিটি ওমনেই কেঁদে দিলো ।
তখন লেডী ক্যাপুলেট তাকে বললো অনেক হয়েছে চুপ কর এখন । না কোন চুপ না বলেই চলছে পরে জুলিয়েট বল্ল অনেক হয়েছে এখন একটু চুপ করো । এই চুপ করলাম বলে । আমি অনেক বাচ্চা দেখেছি তবে তোমার মতো দেখি নাই । তুমি সকলের চেয়ে সুন্দর ও চঞ্চলছিলে । এখন তোমার বিয়ে দেখে যেতে পারলে বাঁচি । লেডী ক্যাপুলেট মানে জুলিয়েটের মা বিয়ের কথা শুনে সুযোগ পেলেন তাই জুলিয়েটকে জিজ্ঞেস করলেন মা বিয়ের ব্যাপারে তোমার মতামত কি । বিয়ের ব্যাপার নিয়ে মা আমি এখনো কোন চিন্তা ভাবনা করে দেখি নাই । মা বললেন এত দিন ভাবো নাই এখন ভেবে দেখ। এই ভেরোনা শহরে অনেক ভালো বংশের মেয়েদের তোমার থেকে কম বয়সে বিয়ে হচ্ছে এবং তারা মা হচ্ছে । আমি নিজেও তোমার বয়সে তোমার মা হয়েছি ।
প্যারিস নামক ছেলেটি তোমাকে পষন্দ করে । জুলিয়েটকে যে পেলে বড় করছে সে বল্ল জুলিয়েট তোমার মা সত্য কথা বলেছে পুরুষ হিসেবে প্যারিসের কোন তুলনা হয় না নাম খ্যাতি কোন কিছুর অভাব নেই । এই ভেরোনা শহরে ওর মতো স্বভাবচরিত্রের একটা লোক তুমি খুজে পাবে না।
জুলিয়েটের মা লেডী ক্যাপুলেট আবার বল্ল এখন তুমি নিজেই বলো জুলিয়েট প্যারিসকে তোমার পষন্দ হয় কি না । আজ রাতের ভোজনসভায় তাকে তুমি চেয়ে দেখো তার সুন্দর মুখখানাকে ঐ মুখের চেয়ে সুন্দর একটা মুখ এই ভেরোনা শহরে খুজে পাবে না ।কি সুন্দর তার চোখ দুটি । ভালোবাসার মানুষ হিসেবে সে সত্যয় যোগ্য পুরুষ । তার কোন কিছুর অভাব নেই এখন শুধু বাকি তার ঘরে একজন সুন্দরী স্ত্রী তাহলে তার সব পূর্ণ হয় । তুমি পারো তার সেই অভাবটা দূর করতে । আর তুমি তাকে বিয়ে করলে তোমার মর্যাদা বেড়ে যাবে ।
আচ্ছা জুলিয়েট প্যারিস সম্পর্কে তোমার ধারনা কি বলতো । জুলিয়েট বললো আমি আগে ওকে দেখি পষন্দ হয় কি না তার পর না হয় অন্য কিছু ভাবা যাবে । জুলিয়েটদের বাড়ির কয়েক জন চাকর চাকরানী এসে লেডী ক্যাপুটেলকে বললো ম্যাডাম নিচে সকল অতিথিরা এসেছে তারা খাবার টেবিলে বসে আপনাদের জন্য অপেক্ষা করছেন ।লেডী ক্যাপুলেট চাকরদের বল্ল তোমরা যাও আমরা আচ্ছি ।
রোমিও বেনভোলিও এবং তাদের আর কয়েকজন বন্ধু মিলে তারা মুখোশ পরে বেরিয়েছে ক্যাপুলেট বাড়ির উদ্দেশ্যে । তাদের সাথে কয়েক জন মশালধারী লোক রয়েছে । সে সময়
ইতলিতে উৎসব ও আনন্দানুষ্ঠানের একটা বিশেষ অংশ ছিলো মুখোশ পরে বাড়ি বাড়ি ঘুরে নাচ-গান করা । আবার অনেক সময় অযাচিতভাবে অন্যের বাড়িতে যাওয়ার জন্য ক্ষমা চাওয়া লাগতো । যোদিও সাধারনত গৃহস্বামীরা এই বিষয়টি সূনজরে দেখতেন । আর তারই সুযোগ নিয়ে রোমিওরা ছদ্মবেশে বেরিয়েছে । রোমিও বন্ধুদের জিজ্ঞেস করলো আমরা ক্যাপুলেটের বাড়ি যাচ্ছি কি অজুহাত দেখাবো নাকি অযাচিতভাবে যাওয়ার জন্য ক্ষমা চাইবো । না ক্ষমা চাইবো না । আজকাল ক্ষমা চাওয়ার রীতি-নীতি উঠেগেছে। রোমিও বল্ল আমি ওসব নাচগানে থাকবো না আমি শুধু মশাল ধরবো।
রোমিওর বন্ধু মারকুশিও বলে উঠলো উঁহু সেটি হচ্ছে না দোস্ত তুমি প্রেমিক মানুষ আর তুমি প্রেমিক হিসেবে আমাদের সকলের উপরে থাকবে। রোমিও বললো নারে ভাই ও ভাবে বলোনা এখন আমি নিজেই নিজের প্রেম জ্বালায় মরছি । রোমিওর বন্ধু বল্ল মরার জন্য প্রেমের মতো কোমল জিনিষকে বেছে নিলে ।
রোমিও বল্ল প্রেমকে তুমি কোমল জিনিষ মনে করলে ওটা বরং নিষ্ঠুর কষ্টকর ও ভয়ংকর কাঁটার মতো হৃদয়ে বাসা বাঁধে ।মারকুশিও বল্ল রোমিও প্রেম যোদি তোমার সাথে খারাপ আচারন করে থাকে তাহলে তুমি তাকে পাত্তা দিও না প্রেমের কাঁটা যোদি তোমার হৃদয়ে বিঁদে তাহলে তুমি তার ওপরে উঠে
বস ও তাকে পরাজিত করো। বেনভোলিও বললেন তুমি নাচতে চাইছোনা ও বাড়ির ভিতরে যখন তুমি ডুকবে দেখবে সবাই মিলে তোমাকে নাচতে বাধ্য করবে । না না ভাই আমি ওসবে নাই আমি বরং আলো ধরবো আর ওখানে যা হবে তা দেখবো । রোমিও থামো বলে মৃদু ধমক দিলেন মারকুশি । আমরা তোমাকে তোমার দুংখ থেকে টেনে তুলবোই । নাচে গানের মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে রেখে দুঃখকে দূর করে দেও ।রোমিও উদাস মনে বলে আনন্দ ফূর্তিতে মনযোগী হোতে পারছি না । বেনভোলিও বললেন কথা বলে মিথ্যে সময় নষ্ট করছি আমাদের জন্য খাবার থাকলে হয় ।রোমিও বললেন কে জানে আমার বরং মনে হচ্ছে আমরা তাড়াতাড়ি অনিশ্চিত পরিণতির দিকে যাচ্ছি আর এ পরিণতি না যেন আবার কোন ভংকর পরিণতি হয়ে দাড়ায় ।
ক্যাপুলেটের বাড়ির খাওয়া দাওয়ার পর্ব শেষ ক্যাপুলেট সকল মেয়েদের বললেন তোমাদের মধ্যে যারা কম খেয়েছো তাদের কোন আপত্তি না থাকলে তারা ঐ মুখোশধারীদের সাথে নাচতে পারো । ক্যাপুলেট আরো বললেন আমিও এক সময় মুখোশ পরে নাচতে যেতাম আর মেয়েদের কানে ফিসফিস করে কথা বলার আনন্দ উপভোগ করতাম । হায়রে কোথায় গেলো সে সব দিন । বাজনা বাজকেরা বাজাও তোমরা বাজনা।ক্যাপুলেটের অনুচরদের বললেন আরো বেশি করে আলো জ্বালিয়ে দেও আসর জমে উঠুক ।নাচের দলের নাচ দেখে ক্যাপুলেট খুশি হোলেন না ভালোই নেচেছে ওরা কি বলো স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করলে আচ্ছা তুমি আর আমি এক সাথে কত বছর আগে নেচেছিলাম তোমার মনে আছে ।লেডী ক্যাপুলেট বললেন তা হয়েছে ত্রিশ বছর । বুড়ো ক্যাপুলেট বললেন না
না ত্রিশ বছর হবে না হয়তো পঁচিশ বছরের মতো হয়েছে ।দর্শকের ভূমিকায় থাকতে থাকতে একজন সুন্দরীর নাচ রোমিওর নজরে পরলেন । রোমিও একজন চাকরানীকে ডাক দিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন আচ্ছা ঐযে মুখোশ পরা
লোকটির হাত ধরে তার সাথে নাচছে মেয়েটি ও কে । চাকরানী জবাবে বলে আমি জানি না স্যার । রোমিও এক দৃষ্টিতে মেয়েটির দিকে তাকিয়ে থাকে আর মনে মনে বলে এত সুন্দর এত রুপ এতো রাতের অন্ধকারের একটুকরা চাঁদ ।
এই রকম রূপ ঘরে সাজিয়ে রাখলে ভালো হতো । না না আমি ভুল ভাবছি এ যেন পৃথিবীর কোন নারী নয় সং স্বর্গ থেকে আসা কোন পরী । এ যেন কালো কাকের পাশে থাকা একটি সাদা পায়রা । ওরে একটুখানি ছোয়া দিতে পারলে আমার হাত দুটো ধন্য হতো।রোমিওর কন্ঠ শুনে ফেললো টাইবল্ট আর এটি যে মন্টেগু পরিবারের কারো কন্ঠ তা বুঝতে ভুল হলো না টাইবল্টের । টাইবল্ট মন্টেগু পরিবারের সদস্যের কন্ঠ শোনার সঙ্গে সঙ্গে তার কাজের লোককে বল্ল এই আমার তরোয়ালটা নিয়ে আছ আমাদের আনন্দ উৎসব মূখর পরিবেশকে নিয়ে মজা করতে ছদ্মবেশে মন্টেগু পরিবারের সদস্য এসেছে । আমাদের পরিবারের সম্মানে তাকে হত্যা করলে এখন আমার কোন অপরাধ হবে না ।ক্যাপুলেট এসে ভাতিজার মুখ কালো ও রাগের ভাব দেখে জিজ্ঞাসা করলেন কি ব্যাপার টাইবল্ট তোমার কি হয়েছে তুমি মনে হচ্ছে কোন ব্যাপারে রাগ করে বসে আছ ।টাইবল্ট বল্ল কাকা ঐ লোকটা আমাদের চিরশত্রু মন্টেগু পরিবারের লোক আমাদের নিশ্চয় কোন খারাপ উদ্দশ্যে ভোজনসভায় এসেছে । ক্যাপুলেট বল্ল ওটা কে মনে হচ্ছে রোমিও ।
টাইবল্ট বল্ল হ্যা ওটা সেই শয়তানটা । ক্যাপুলেট বল্ল ঠিক আছে তুমি একটু শান্ত হও ব্যাপারটা আমি দেখছি তুমি এরকম একটি আনন্দ মূখর পরিবেশে মন খারাপ করে মুখ কালো করে থেকো না ক্যাপুলেট তার ভাতিজাকে বোঝানোর চেষ্টা করলো । টাইবল্ট বলছে কাকা ও আমাদের শত্রু পক্ষ্যের লোক ও নিশ্চয় আমাদের ক্ষতি করার জন্য এসেছে । ক্যাপুলেট বল্ল ও আমাদের শত্রু পক্ষ্যের লোক যেমন সত্য তেমন আবার এতাও সত্য এই ভেরোনা শহরে মানুষ ওকে অনেক ভালোবাসে এবং ও অনেক ভদ্র একটি ছেলে এবং অনেক গুনি ছেলে । না টাইবল্ট কিছুতেই মানতে রাজি না কাকার কথা ।ক্যাপুলেট রেগে গেলেন ভাতিজার ওপরে তুমি চুপ কর টাইবল্ট তুমি আমার অতিথিদের মধ্যে কোন ঝগড়ার সৃষ্টি করবে না বলে দিলাম ও এখানে থাকবে আর তুমি চুপ করে থাকবে নয়তো আমি তোমাকে চুপ করিয়ে রাখবো । ভাতিজা বল্ল এই আমি চুপ করে থাকছি তবে ওর আসাটা এখন তোমার কাছে মিষ্টি লাগলেও পরে ট্যাবলেটের মতো তেতো লাগবে । বলে চলে গেলো টাইবল্ট ।রোমিও একা নিরিবিলি পেয়ে গেলো জুলিয়েটকে আর একা পেয়ে জুলিয়েটকে রোমিও বল্ল আমার এই হাত দুটো তোমার ঐ হাত দুটোকে ধরতে চায় । আমার এ ঠোঁট তোমার ঐ ঠোঁটে চুম্বন করতে চায় যোদি তুমি অনুমোতি দেও।
জুলিয়েট রহস্য করে বল্ল অনুমোতি দেওয়া যেতে পারে তবে আপনি মনে হয় আপনার হাতের ওপরে ও ঠোঁটের ওপরে সুবিচার করছেন না কোন সাধু লোকের হাতে ও ঠোঁটে স্পর্শ করে । রোমিও বল্ল কেন সাধু লোকদের হাত ও ঠোঁট বিধাতা দিয়েছে কিছের জন্য । জুলিয়েট বল্ল প্রাথনার জন্য । রোমিও বল্ল তাহোলে তুমি চোখ বন্ধ করে রাখো যত সময় না আমার প্রাথনা শেষ হয় । এই বলে রোমিও জুলিয়েটের ঠোঁটে চুম্বন দিলো । পরে রোমিও জুলিয়েটকে বলে তোমার ঠোঁটে চুম্বন করে আমার এ ঠোঁট পাপ মুক্ত হোলো আজ । জুলিয়েট রোমিওকে বল্ল তাহলে আমার ঠোঁট থেকে সেই পাপ ফেরত নেও । রোমিও আবার জুলিয়েটকে চুম্বন করে । জুলিয়েট রোমিওকে বল্ল বাহ তোমার ঠোঁটের চুম্বন বড় মধুর । সেই যে জুলিয়েটকে কোলে পিটে মানুষ করেছে সে এসে জুলিয়েটকে বল্ল তোমার মা তোমাকে ডাকছেন । রোমিও তাকে জিজ্ঞাসা করলো কে তার মা সে উত্তর দিলো এই বাড়ির গৃহনী তিনি অনেক ভালো একজন মহিলা ।সে আর বল্ল আমি তার মেয়েকে প্রতি পালন করেছি আমি বলতে পারি যে জুলিয়েটকে বিয়ে করবে তাকে অবশ্যয় অর্থবান হতে হবে ।
রোমিও ভাবলো তার মানে লেডী ক্যাপুলেট জুলিয়েটের মা সর্বনাশ হয়ে গেছে ।এখনতো শত্রুর হাতে আমার জীবন দিতে হবে । বেনভোলিও রোমিওকে পরামর্শ দিলো দোস্ত খেলার ভাব দেখিয়ে এখান থেকে চট করে কেঁটে পড়ো । এক এক করে সবাই চলে যাচ্ছে তখন জুলিয়েট তার সে গর্ভেনর কে একজনকে দেখিয়ে জিজ্ঞেস করলো ও কে উত্তর দিলো ও বৃদ্ধ টিবোরেলের ছেলে ওই হলো উত্তরাধিকারী ।
আবার জুলিয়েট জিজ্ঞাসা করলো আচ্ছা এইযে এখন একটি ছেলে বাহির হয়ে যাচ্ছে ও কে আরে ঐ যে ঐ ছেলেটি যে মুখোশ পরে এসেছে তবে নাচে নায় । উত্তর দিলো ও কে আমি জানি না আচ্ছা ঠিক আছে না জানলে জেনে আছো ।
জুলিয়েট বল্ল ও যোদি বিবাহিত হয় তাহোলে আমার মরন । পরে গভের্নর আসল কথা বল্ল ওর নাম রোমিও ও আমাদের শত্রু মন্টেগু পরিবারের ছেলে । জুলিয়েট বল্ল তাহোলে ওই ঘৃণা থেকেই আমার ভালোবাসা জম্ম নিলো এই শত্রুটিকে এখন আমায় ভালোবাসতে হবে । গভের্নর অনেকখন তাকিয়ে থেকে জুলিয়েটের দিকে পরে বলেন হায় কপাল একি হলো।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২০
এমএম মিন্টু বলেছেন: শুভেচ্ছা নিবেন
২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৮
আবু শাকিল বলেছেন: মিন্টু ভাই ভাল আছেন
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:০৭
এমএম মিন্টু বলেছেন: ভাই ভাল আছি আপনার খবর কি
৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৬
জুয়েলইসলাম বলেছেন:
শুভেচ্ছা ।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭
এমএম মিন্টু বলেছেন: আপনকেও শুভেচ্ছা জুয়েলইসলাম ভাই
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:৪৮
খেলাঘর বলেছেন:
ভালো, ভালো