![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাসুল কে হজরত খাদিজা জায়েদ কে দাস হিসাবে উপহার দেন তাদের পবিত্র শাদী মোবারকের পরে। রাসুল জায়েদকে পালক পুত্র হিসাবে গ্রহন করেন এবং নাম দেন জায়েদ ইবনে মোহাম্মদ। কথিত আছে,হজরত আবু বকরের আগে জায়েদ ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেন। রাসুলের অনুরোধে, জায়নাব রাসুলের কাজিন জায়েদ কে বিবাহে সম্মতি দেন।
জায়েদের সাতে জায়নাবের বিবাহ খুব সুখের ছিলনা এবং এ বিবাহ ভেঙে যায়। কথিত আচে যে, রাসুল জায়নাবের প্রতি প্রেম অনুভব করেন এবং জায়েদ তা জানতে পেরে জায়নাব কে তালাক দেন। রাসুল এর পরে জায়নাব কে বিবাহ করেন। রাসুলের কিচু সাহাবী এটিকে এক্স্পেট করতে চাননি কেননা এটাকে অনেক ক্ষেত্রে ইনসেস্ট হিসাবে নেয়া যেতে পারে। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ পাক সুরা আল আহ-যাবের আয়াত ৩৬ এবং ৩৭ নাজিল করেন। এ সুরার মাধ্যমে পালক পুত্ররা যে রক্ত সম্পর্কিত পুত্রের মর্যাদা পাবেন না সেটা ও প্রমানিত হয়।
সুরা আল-আহ-যাবের আয়াত ৩৭
আল্লাহ্ যাকে অনুগ্রহ করেছেন; আপনিও যাকে অনুগ্রহ করেছেন; তাকে যখন আপনি বলেছিলেন, তোমার স্ত্রীকে তোমার কাছেই থাকতে দাও এবং আল্লাহকে ভয় কর| আপনি অন্তরে এমন বিষয় গোপন করছিলেন, যা আল্লাহ্ পাক প্রকাশ করে দেবেন আপনি লোকনিন্দার ভয় করেছিলেন অথচ আল্লাহকেই অধিক ভয় করা উচিত| অত:পর যায়েদ যখন যয়নবের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করল, তখন আমি তাকে আপনার সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ করলাম যাতে মুমিনদের পোষ্যপুত্ররা তাদের স্ত্রীর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করলে সেসব স্ত্রীকে বিবাহ করার ব্যাপারে মুুমিনদের কোন অসুবিধা না থাকে| আল্লাহ্র নির্দেশ কার্যে পরিণত হয়েই থাকে|
২| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৮:৪৯
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: ডাক্তার আইজউদ্দিন লিখিত আর দ্যা এ টীম প্রকাশিত
৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৮:৫১
সেলিম বলেছেন: চলতে থাকুক এই ধারাবাহিক
৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৯:০১
শাহরীয়ার বলেছেন: ইসলাম যে এতো খারাপ আইজ ভাই না থাকলে জানতাম না। আইজ ভাই একটা ধর্ম গ্রন্থ লিখা ফালান না। আমরা একটু নাজাত পাই, থুক্কু আরবী কইয়া ফালাইলাম, মাপ কইরা দিয়েন।
৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৯:১৩
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: সুরা আল-আহজাবের আয়াত
৪
আল্লাহ্ কোন মানুষের মধ্যে দুটি হৃদয় স্খাপন করেননি| তোমাদের স্ত্রীগণ যাদের সাথে তোমরা যিহার কর, তাদেরকে তোমাদের জননী করেননি এবং তোমাদের পোষ্যপুত্রদেরকে তোমাদের পুত্র করেননি| এগুলো তোমাদের মুখের কথা মাত্র| আল্লাহ্ ন্যায় কথা বলেন এবং পথ প্রদর্শন করেন
৫
তোমরা তাদেরকে তাদের পিতৃপরিচয়ে ডাক| এটাই আল্লাহ্র কাছে ন্যায়সঙ্গত| যদি তোমরা তাদের পিতৃ-পরিচয় না জান, তবে তারা তোমাদের ধর্মীয় ভাই ও বন্ধুরূপে গণ্য হবে| এ ব্যাপারে তোমাদের কোন বিচ্যুতি হলে তাতে তোমাদের কোন গোনাহ নেই, তবে ইচ্ছাকৃত হলে ভিন্ন কথা| আল্লাহ্ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু|
এর সাতে সম্পকৃত
৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৯:১৫
অশ্রু বলেছেন: ত্রিভুজ ভাই না থাকায় বেচে গেলেন আইজুদ্দিন, নাইলে বুঝতেন কত ধানে কত চাল।
৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৯:১৬
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: কি করলাম অশ্রু ?
৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৯:২০
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: শাহরীয়ার লেকার ব্যাপারে কোন সমস্যা খারাপ কিচু কইসি?
৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৯:২২
শাহরীয়ার বলেছেন:
পালক পুত্র= এক্স;
পুত্র=ওয়াই;
ইফ (এক্স==ওয়াই) ("আইজ ভাই জিন্দাবাদ")
এলস ইফ (এক্স!=ওয়াই)(মাস্ট কনভার্ট(এক্স,ওয়াই) );
মাস্ট কনভার্ট(পুত্র এক্স, পুত্র ওয়াই)
{
এক্স=ওয়াই;
}
১০| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৯:২৩
শাহরীয়ার বলেছেন: চালিয়ে জান আইজ ভাই!
১১| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৯:২৫
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: শাহরীয়ার এ গুলানের মানে কি? কেলাস টু পাস একটু ঝাইরা কাসো
১২| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৯:২৮
সেলিম বলেছেন: ডাঃ কার লগে লাগতে যাও? শাহরীয়ার কিন্তু গাড়ীর ডেনটিংয়ের ইনজিনিয়ার, আর আপনে কেলাস টু পাস কইরা হের কথা বুঝবার চান?
১৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৯:২৯
শাহরীয়ার বলেছেন: শালা, কেনো যে ভার্সিতি তে পরতে গেলাম। ক্লাস টু পাশ করলে ত আইজ ভাই এর মতো হইতে পারতাম, মিছেই টাকা আর সমই নস্ট করলাম।
১৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৯:৩১
শাহরীয়ার বলেছেন: সেলিম ভাই একটু বুজায়ে কন অনারে আপনি ত
পি এইস ডি।
১৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৯:৩৯
অশ্রু বলেছেন: শাহরীয়ার ত্রিভুজ ভাইকে নকল করার চেষ্টা করবেন না. এক্স থিউরি উনার আবিষ্কার
১৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ১০:০৮
মুক্তপাখী বলেছেন: শাহরিয়ার আপনি অনেক বড় অন্যায় করে ফেলছেন..আপনি অশ্রুর ত্রিভুজ ভাইকে নকল করার চেষ্টা করছেন...!!!
১৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ১০:২৮
অন্যআনন বলেছেন: "ইসলাম যে এতো খারাপ আইজ ভাই না থাকলে জানতাম না। আইজ ভাই একটা ধর্ম গ্রন্থ লিখা ফালান না।"
শাহরিয়ার ভাই ভালো কইছেন। ডাক্তারী কইরা কি আর পোষায়?
১৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:৫৩
শাহরীয়ার বলেছেন: অশ্রু কবিতা দিয়ে বলো, কবিতা সারা তোমার কথা বুঝতে পারি না।
১৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:০১
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: কয়েকটা তথ্যগত ভুল--
যয়নব (রা) প্রথমেই যায়িদ (রা) কে বিয়ে করতে চান নি, কারন তার ভয় ছিল, একই রকম আর্থসামাজিক ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে আসেন নি বলে সমস্যা হবে মানিয়ে নিতে। তারপরেও রাসুল (সা) এর রেকমেন্ডেশনে বিয়ে করলেন। কিন্তু বিয়ের পরে তার ধারণা সত্য হয়েছে। তখন কয়েকবার এসে অনুযোগ করেছেন রাসুল (সা) এর কাছে, যায়িদ (রা) কে তালাক দিতে চেয়েছেন, রাসুল (সা) প্রতিবারই ফিরিয়ে দিয়েছেন, আরেকটু সময় নিয়ে দেখার জন্য। শেষ মেষ যখন বিয়ে টিকলোই না, তখন রাসুল (সা) যয়নাব (রা) কে বিয়ে করার কথা প্রথমবারের মত ভাবলেন, কারন, আরবে পালক পুত্রের যেই মর্যাদা, ইসলামে পালক পুত্রের সেই মর্যাদা না। ইসলামে আসল বাবার মর্যাদা, রক্তের সম্পর্কের বাবার মর্যাদা খুবই বেশি। কাউকে মুখে ডাকলেই সে ছেলে, বাবা, মা, খালা, বোন হয়ে যায় না। আরবে তখন শুধু যে মুখে ডাকলে হয়ে যেত তাই না, সম্পত্তির উত্তরাধিকার থেকে শুরু করে পর্দার ব্যাপারে শিথিলতা, সবই চালু ছিল। রাসুল (সা) যদি নিজে ব্যাপারটা ভেঙে না যেতেন, তাহলে কখনই ভাঙতো না। রাসুল (সা) ব্যাপারটা নিজে বোধ করছিলেন, কিন্তু ইতস্তত: করছিলেন, মানুষ একে অন্যভাবে নিবে ভেবেই। তখনই আল্লাহ আয়াতটা পাঠান।
২০| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:০৫
অচেনা বাঙালি বলেছেন: হক মাউলা
২১| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ রাত ৮:১১
বইপাগল বলেছেন: যয়নব বিনতে জাহাশ ইবনে রিয়াব (রাঃ) ছিলেন বনু আছাদ ইবনে খোযায়মা গোত্রের মহিলা এবং রসূলে খোদার ফুফাতো বোন।
হযরত যয়নবের সাথে পঞ্চম হিজরীর জিলকদ মাসে বা এর কিছু আগে রসূলে খোদার বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়। রসূলের এই বিষয়টি জাহেলী যুগের রীতি-নীতি নস্যাৎ করে দিয়েছিল। আরব সমাজে এই কুসংস্কার যুগ যুগ ধরে চলে আসছিল যে, পালকপুত্র হিসাবে কাউকে গ্রহণ করা হলে সে আসল পুত্রের মর্যাদা ও অধিকার ভোগ করবে। এই নিয়ম আরব সমাজে এমন দৃঢ়ভাবে প্রোথিত হয়ে বসেছিল যে, তা বিলোপ করা মোটেই সহজ ছিল না। অথচ এই নিয়ম ইসলামের বিয়ে, তালাক, সম্পত্তি আইন এবং অন্যান্য বিষয়ের সাথে ছিল মারাত্মকভাবে সংঘাতপূর্ণ। এ ছাড়া জাহেলী যুগের এই কুসংস্কার এমন সব নির্লজ্জ কার্যকলাপ এবং বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করেছিল যে, সেসব থেকে সমাজদেহকে মুক্ত করা ইসলামের অন্যতম মৌলিক উদ্দেশ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল। জাহেলী যুগের এই কুসংস্কার নির্মূল করার উদ্দেশ্যেই আল্লাহ রব্বুল আলামীন রসূলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে হযরত যয়নব বিনতে জাহাশের বিয়ে করান।
হযরত যয়নব প্রথমে হযরত যায়েদের স্ত্রী ছিলেন। যায়েদ ছিলেন রসূলের পালক পুত্র। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বনিবনা না হওয়ায় হযরত যায়েদ স্ত্রীকে তালাক দেন। এটা ছিল সে সময়ের কথা যখন সকল কাফের ছিল রসূলে মকবুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ। কাফেররা সেই সময় খন্দকের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এদিকে পালকপুত্র বিষয়ক সমস্যা সমাধানের জন্য আল্লাহ পাকের নির্দেশ ঘোষিত হয়েছে। রসূল ধারণা করলেন যে, বর্তমান পরিস্থিতিতে যদি যায়েদ তার স্ত্রীকে তালাক দেন এবং নবী (সঃ) কে যদি যায়েদের পরিত্যক্ত স্ত্রীকে বিয়ে করতে হয় তাহলে বিধর্মীরা সুযোগ পাবে। মোনাফেক মোশরেক এবং ইহুদীরা রসূলের বিরুদ্ধে প্রবল প্রপাগান্ডা শুরু করবে। এতে করে সরল প্রাণ মুসলমানদের মন বিষিয়ে তোলার চেষ্টা করবে। এ কারণে রসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ চেষ্টাই করলেন যেন হযরত যায়েদ তার স্ত্রীকে তালাক না দেন। এতে করে যায়েদের স্ত্রীকে রসূলের বিয়ে করার প্রশ্নও উঠবে না। কিন্তু আল্লাহ পাক এটা পছন্দ করলেন না। আল্লাহ পাক রসূলের প্রতি রূঢ় বক্তব্য সম্বলিত এই আয়াত নাযিল করলেন, "(হে নবী, তুমি স্মরণ করো), যখন তুমি সে ব্যক্তিকে লক্ষ্য করে বলছিলে - যার ওপর আল্লাহ তায়ালা বিরাট অনুগ্রহ করেছেন এবং তুমিও (নিজের পুত্র বানিয়ে) যার ওপর অনুগ্রহ করেছো (তুমি তাকে বলেছিলে) - তুমি তোমার স্ত্রীকে (বিয়ের বন্ধনে) রেখে দাও এবং আল্লাহ তায়ালাকে ভয় করো, (কিন্তু এ পর্যায়ে) তোমার মনের ভেতরে যে কথা তুমি লুকিয়ে রেখেছিলে আল্লাহ তায়ালা পরে তা প্রকাশ করে দিলেন, (আসলে তোমার পালক পুত্রের তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রীকে বিয়ে করার ব্যাপারে) তুমি মানুষদের (কথাকেই) ভয় করছিলে, অথচ (তুমি জানো), আল্লাহ তায়ালাই হচ্ছেন ভয় পাওয়ার বেশী হকদার; ... (সূরা আল আহযাবঃ আয়াত ৩৭)
অবশেষে হযরত যায়েদ হযরত যয়নবকে তালাক দেন। এরপর তার ইদ্দত কাল শেষ হয়ে যায়। আল্লাহ পাক তখন হযরত যয়নবকে বিয়ে করার জন্য রসূলের প্রতি নিজ ফয়সালা জানিয়ে দেন। আল্লাহ পাক তার রসূলের জন্য এই বিয়ে অত্যাবশ্যকীয় করেন। দেরী করার কোন অবকাশও রাখা হয়নি। পবিত্র কোরআনের বক্তব্য এরূপ, "... অতঃপর (এক সময়) যায়দ তার (স্ত্রীর) কাছ থেকে নিজের প্রয়োজন শেষ করে (তাকে তালাক দিয়ে) দিলো, তখন আমি তোমার সাথে তার বিয়ে সম্পন্ন করে দিলাম, যাতে করে (ভবিষ্যতে) মোমেনদের ওপর তাদের পালক পুত্রদের স্ত্রীদের বিয়ের মাঝে (আর) কোনো সংকীর্ণতা (অবশিষ্ট) না থাকে, (বিশেষ করে) তারা যখন তাদের স্ত্রীদের কাছ থেকে নিজেদের প্রয়োজন শেষ করে (তাদের তালাক দিয়ে) দেয়, (আর সর্বশেষে) আল্লাহ তায়ালার আদেশই কার্যকর হবে।" (সূরা আল আহযাবঃ আয়াত ৩৭)
এই ব্যবস্থার উদ্দেশ্য ছিল এই যে, পালিত পুত্রের ব্যাপারে জাহেলী যুগের রীতি নীতি তথা বদ্ধমূল কুসংস্কারের মূলোত্পাটন। এর আগেই কোরআনের আয়াতে এই কুসংস্কারের মূলোত্পাটন করা হয়েছে। আল্লাহ পাক বলেন, "(হে ঈমানদাররা,) তোমরা তাদের (পালক পুত্রদের আসল) পিতার পরিচয়েই ডাকো, এটাই আল্লাহ তায়ালার দৃষ্টিতে অধিক ন্যায়সংগত, যদি তোমরা তাদের পিতা কারা সে পরিচয় না জানো তাহলে (তাদের মনে করতে হবে) তারা তোমাদেরই দ্বীনী ভাই ও বন্ধু; এ ব্যাপারে (আগে) যদি তোমাদের কোনো ভুল হয়ে থাকে তাহলে তাতে তোমাদের জন্যে কোনো গুনাহ নেই, তবে যদি কেউ ইচ্ছা করে এমন কিছু করে (তাহলে সে গুনাহগার হবে); নিঃসন্দেহে আল্লাহ তায়ালা পরম ক্ষমাশীল ও দয়ালু।" (সূরা আল আহযাবঃ আয়াত ৫)
২২| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ রাত ৮:৫৫
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: সন্ধ্যাবাতি ইয়া হাবিবি জানানোর জন্য শুকরিয়া। তো পালক কন্যা বিবাহ করা কি অ্যালাউড
২৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ রাত ১১:২৮
বইপাগল বলেছেন: যদিও প্রশ্নটা আমাকে করা হয়নি তবু উত্তর আমিই দিচ্ছি।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা যাদের সঙ্গে বিয়ে হারাম করেছেন তারা ব্যতীত বাকি সবাইকেই বিয়ে করা যাবে। { এজন্য দেখুন সূরা আল বাকারাঃ আয়াত ২২১ এবং সূরা আন নেসাঃ আয়াত ২৩-২৪}
২৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ রাত ১১:৩৩
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: সো বই পাগল একন যেতে পারবনা সো পালক মেয়ে বিবাহ করা অ্যালাউড
২৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ রাত ১১:৪৩
বইপাগল বলেছেন: পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা যাদের সঙ্গে বিয়ে হারাম করেছেন তারা ব্যতীত বাকি সবাইকেই বিয়ে করা যাবে।
২৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ রাত ১১:৪৫
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: হ্যা বা না জবাব দেন
পালক মেয়ে বিবাহ করা অ্যালাউড
১। হ্যা
২। না
বলেন হ্যা কিংবা না
২৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ রাত ২:০২
শাহরীয়ার বলেছেন: আরে বাল ! উত্তর হল "হা" এত তেনা প্যাচান ক্যা?
২৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ রাত ২:৫৯
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: শাহরীয়ার তোমার ফ্রেন্ড বই-পাগল পারলনা তো বলতে
২৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ ভোর ৬:০০
বইপাগল বলেছেন: এর চেয়ে সরাসরি আর পরিস্কার জবাব তো নেই, এখন আপনার মনে হয়েছে আমি জবাব দেইনি, তাহলে তাতে আমার কিছুই যায় আসে না। আবারও একই উত্তর দিচ্ছি, পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা যাদের সঙ্গে বিয়ে হারাম করেছেন তারা ব্যতীত বাকি সবাইকেই বিয়ে করা যাবে।
৩০| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৭:৫৮
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: তো পালক মেয়ে কি হালাল না হারাম?
পালক পোলার বউ কি হালাল না হারাম?
উপরের আয়াতের বেইসে? হ্যা কি না, জবাব দিল প্লিজ
৩১| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:১৫
বইপাগল বলেছেন: উপরের আয়াতের ভিত্তিতে অবশ্যই পালক ছেলের বৌ হারাম।
৩২| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:১৬
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: না কেমনে পালক ছেলের বউ হারাম। পালক ছেলের বউ তো হালাল কেননা রক্ত সম্পর্ক নেই
৩৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:২১
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: ঔরসজাত ছেলের বউ হারাম, পালক ছেলে মেয়ে দুইটা হালাল?
হ্যা কি না জবাব দিবেন প্লীজ
৩৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:২৮
বইপাগল বলেছেন: হ্যা, আমিও তাই বলেছি, কোনো মহিলা যখন পালক ছেলের বৌ থাকে তখন তাকে বিয়ে করা যাবে না কিন্তু পালক ছেলে তাকে তালাক দিলে পালক পিতা তাকে বিয়ে করতে পারবে।
৩৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:৩১
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: তাইলে সে হিসাবে আমি আমার পালক মেয়েকে বিয়ে করতে পারি যেহেতু ঔরসজাত নয়। আর কোন মহিলা অন্যকারো বউ তাকলে তো এমনি বিয়ে করা যাবেনা, মহিলার জামাই আমার ছেলে হউখ আর না হউখ,
সো পিলিজ হ্যা , না জবাব দেন পালক মেয়ে কি বিয়ের জন্য হালাল না হারাম?
৩৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:৩৩
বইপাগল বলেছেন: এর জবাব আমি আগেই দিয়ে দিয়েছি, পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা যাদের সঙ্গে বিয়ে হারাম করেছেন তারা ব্যতীত বাকি সবাইকেই বিয়ে করা যাবে। তো পালক ছেলে বা মেয়ের সাথে কি আল্লাহ তায়ালা বিয়ে হারাম করেছেন? নিজেই বের করুন।
৩৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:৩৫
বইপাগল বলেছেন: মহিলার বর যদি আপন ছেলে হয় তবে তাকে তালাকের পরও বিয়ে করা যাবে না।
৩৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:৩৫
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: না আমি তো জানি, আপনি কি জবাব দিতে বিব্রত বোধ করচেন, আপনার কি মনে হচ্ছে যে জবাব টি আপনি দিবেন তা টিক নয়, আপনি কি শরমিন্দা? আপনি তো সবসময় কোরান অনুবাদ পোস্ট করেন আর আমার এ ছোট এক্সপ্লেনেসটা দিতে পারবেন না
৩৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:৪২
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: সো পালক ছেলের তালাকপ্রাপ্ত বৌকে বিবাহ করা যাবে। ক্লিয়ার
আরে মহিলা যদি আমার পালক মেয়ে হয়?
৪০| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:৪৪
বইপাগল বলেছেন: যেখানে আল্লাহ তায়ালা নির্দেশ দেননি যে পালক ছেলে বা মেয়ে বিয়ে করা যাবে না সেখানে আমি কেন তা বলতে লজ্জা পাবো? আমি আল্লাহর যা নির্দেশ আছে সে হিসেবে জবাব দিয়েছি, বারবার দিচ্ছি, আমার কথা আপনার কাছে মুখ্য হয়ে গেলো কেন? আল্লাহর কথাই আমার জবাব। এবার পরিস্কার তো?
৪১| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:৪৮
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: তাহলে আমি আমার পালক মেয়েকে বিবাহ করতে পারব, এবং ইসলামের দৃষ্টিতে সেটা হালাল।
হ্যা বা না জবাব দিবেন প্লীজ
৪২| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:৫৩
বইপাগল বলেছেন: হ্যাঁ
৪৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:৫৪
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: একন একটা প্রস্ন। মনে করেন আপনি একজন মানুষ, আপনার কোন ধর্ম নেই, আপনার কি মনে হয় না এটি অন্যায়, এটা ইনসেস্ট
৪৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১:০০
বইপাগল বলেছেন: এ প্রশ্নের জবাব দেয়া আমার জন্যে কঠিন, কারণ আমার সৃষ্টিকর্তা আমাকে জ্ঞান দিয়েছেন, মেসেজও পাঠিয়েছেন বারবার তা পালন করার, আমি সৃষ্ট হিসেবে সেটাই করা যুক্তিসঙ্গত মনে করি। আমার চিন্তায় তাই তাঁর এবাদাত ছাড়া অন্য চিন্তা আসে না। আপনার প্রশ্ন মতো তাই আমি ওটা মনে করতে পারছি না। আর মনে করে কোনো জবাব দেয়াও আমার পক্ষে সম্ভব না। দুঃখিত।
৪৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১:০১
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: ওকে আমি রেসপেক্ট করি আপনার জবাব, অনুরোদ করি চিন্তা করেন
৪৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১:০৫
বইপাগল বলেছেন: দুঃখিত ডাক্তার আইজউদ্দিন, এ পর্যন্ত এসে আমি আর চিন্তা করতে পারছি না। আমার কাছে সত্য জ্ঞান থাকার পরও আমি নিজেকে ধর্মহীন চিন্তা করার সাথে সাথে আমাকে অমানুষ মনে হয়, আর একজন অমানুষের পক্ষে সবই সম্ভব।
৪৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১:৩২
শাইরি বলেছেন: ইন্টারাপ্ট !
@বইপাগল
আপনি বলেনতো আমরা যারা মুসলমান ( ইসলামে পূর্ণ বিশ্বাসী) হয়েও ধর্ম পালন করিনা, তার কারণ কি? এটা কি আমাদের অজ্ঞতা না উদাসীনতা না অন্য কিছু?
৪৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ২:২১
বকলম বলেছেন: ইসলামে যদি পালক কন্যাকে বিয়ে করা যায়েজ হলে আমি সেই ইসলাম পালন করার পক্ষে নই। আচ্ছা, বই পাগল সাহেব, ইসলাম কন্যা পালক নেয়ার ব্যাপারে কি বলে?
৪৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ২:২৪
জায়দান বলেছেন: বকলম তো মুরতাদ হয়ে গেলেন!
৫০| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ২:৫৬
বকলম বলেছেন: কেউ কাউরে ঈমানদার কইলে সে যেমন ঈমানদার হইয়া যায় না তেমনি জায়দানের মতো কেউ আমারে মুরতাদ কইলেই আমি মুরতাদ হমু না। আমার জবাবদিহিতা আমার খোদার কাছে, তার কোনো বান্দার কাছে না।
৫১| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৩:০৬
মাথামোটা বলেছেন: ডা আইজউদ্দিন বাংলা কথা বোঝ না? বইপাগল এর কথায় তোমার অসুবিধা হচেছ?
আসলে পালক বলতে কিছু নাই। আমার ইচছা হল আমি আমার মেয়ে বানালাম, ছেলে বানালাম, মা বানালাম, বাবা বানালাম - ইসলাম এগুলা মানে না। রাস্তায় ভাই, বোন, মা, বাবা পাওয়া যায় না। আর যেখানে ইসলাম পালক বলতে কিছু মানে না, সেখানে বিয়ের যায়েয নাযায়েয এর প্রশ্ন আসে না।
আমার মনেহয় বকলম আসলেই মুসলিম নয়।
আর আল্লাহ ই সবচেয়ে ভাল জানেন।
৫২| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৩:০৯
অপরাজেয় বলেছেন: Are you trying to introduce yourself as Taslima Nasrin or Salman Rushdi or Araj Ali Matbor?
৫৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৩:৩১
বইপাগল বলেছেন: বকলমের জবাব মাথামোটা দিয়ে দিয়েছেন। ধন্যবাদ মাথামোটা।
শাইরি, আসলে আমরা অনেকেই বলি আমরা মুসলমান কিন্তু আমরা প্রত্যেকেই ইসলামে পূর্ণ বিশ্বাসী, এটা আমার মানতে কষ্ট হয়। কোরআন-এর প্রথম নাযিলকৃত বাণী "পড়" কারণ পড়লে জ্ঞান বাড়বে, ভালো-মন্দের, সত্য-অসত্যের, ন্যায়-অন্যায়ের পার্থক্য করা যাবে অথচ আমরা কি পড়ি? আল্লাহর দেয়া প্রথম হুকুম "পড়" - এটাই আমরা পালন করছি না। ধর্ম তাহলে পরিপূর্ণভাবে পালন কিভাবে করলাম? দুঃখের সাথে বলতে হয় আপনার প্রশ্নের তিনটি শব্দই অর্থাৎ 'অজ্ঞতা', 'উদাসীনতা' ও 'অন্য-কিছু' আমাদের মুসলমানদের উপর ক্ষেত্র বিশেষে বা ব্যক্তি বিশেষে প্রযোজ্য হয়। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে বুঝবার এবং সংশোধনের তৌফিক দিন।
৫৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৩:৪৪
শাইরি বলেছেন: খুব সুন্দর বলেছেন। ধন্যবাদ।
৫৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৩:১৬
মাহমুদ রহমান বলেছেন: রাসুলের এই ঘটনা থেকে আমি যে শিক্ষা পাই তা হল,
১. সমাজ যেভাবেই দেখুক না কেন সত্যের পক্ষে অবিচল থাকতে হবে। এই একটি জায়গাতে আমরা অনেক বেশি কম্প্রমাইজ করি সমাজের সাথে, স্রোত যেদিকে আমরা সেদিকে যাওয়ার চেষ্টা করি..... তাদের জন্য এই ঘটনা উত্তম শিক্ষা হতে পারে। এখানে উজ্জল ব্যক্তিত্বের পরিচয় পাওয়া যায়, আপনার কাজ প্রথা বিরুদ্ধ হলেও আপনি আপনার কাজকে ভালমতই ডিফাইন করতে পারেন।
২. পালক যদি মেয়ে হয় তার সাথে পর্দা করতে হবে, যেহেতু তার সাথে বিবাহ জায়েজ। হয়তবা অত কঠোর নাও হতে পারে।
৩. মানুষ কিভাবে নেবে- এই মানসিকতা রেখে আইডিয়োলজি ভিত্তিক জীন সাজাতে হবে, হু কেয়ারস?
৪.ইসলাম ইনসেস্টদের বিবাহ হারাম করেছে, অন্যদিকে পালক ছেলে বা মেয়ের সাথে বিবাহ জায়েজ করেছে, মূলত পালক ছেলে এবং নিজের ছেলে-এর মধ্যে স্পষ্ট পার্থক্য টেনেছে।
৫৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৩:১৮
মাহমুদ রহমান বলেছেন: জীন= জীবন
৫৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৩:১৯
মনিটর বলেছেন: মাহমুদ, আজকে ছাতা নিয়ে বাইরইছো?
৫৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৪:৩২
মাহমুদ রহমান বলেছেন: ছাতা নিয়ে বাইর হইনাই, তই ফিরতি পথে অন্যেরটে নিয়ে এসেছি, অবশ্য এখনও হারায়নি।...... ভাল মনিটর হচ্ছে দেখি।
৫৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৪:৩৯
বকলম বলেছেন: মাথা মোটা - বই পাগলকে করা আমার প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে - "ইসলাম পালক ছেলে বা মেয়ে ব্যাপারটাই এলাও করে না"।
তবে যে বিষয়ে আসলেই তিনি তার নামের সদ্বব্যবহার করেছেন তার হলো - তার মনে হয়েছে আমি মুসলিম না। ফর হিজ কাইন্ড ইনফরমেশন - 'মনে করলেই সব ঠিক হয় না'।
৬০| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৪:৪৩
বকলম বলেছেন: পালক ব্যাপারটাই যখন ইসলামে নাই তখন তাদের বিয়া করা না করার প্রশ্নটাই উঠে না। ইসলাম যদি 'পালক' ব্যাপারটা এ্যকসেপ্ট করে বিয়ে করাকে যায়েজ বলত তবে আমি সেই ইসলাম অনুসরণ করতাম তা একথাটিই আমার মন্তব্যে প্রকাশ পেয়েছে। আর এক ছাগল জায়দানতো সেইটা না বুইঝাই ফাউল কমেন্ট করছে। সেলুকাস!
৬১| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৪:৪৬
বকলম বলেছেন: সংশোধন:
ইসলাম যদি 'পালক' ব্যাপারটা এ্যকসেপ্ট করে বিয়ে করাকে যায়েজ বলত তবে আমি সেই ইসলাম অনুসরণ করতাম না তা একথাটিই আমার মন্তব্যে প্রকাশ পেয়েছে।
'না' কথাটি বাদ পড়ে গিয়েছিল।
৬২| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ রাত ৮:৩২
বইপাগল বলেছেন: বকলমের জ্ঞাতার্থে নিজের অবস্থান পরিস্কার করে বলছি যে, আপনি মুসলিম বা অমুসলিম এ নিয়ে আমার মধ্যে কোনো আগ্রহ নেই আর আমি সেদিকে কোনো কথা ইঙ্গিতও করিনি। আমি বকলমের যেটুকু কথাকে আপনার প্রশ্নের উত্তর হিসেবে বোঝাতে চেয়েছি তা নিম্নরূপঃ
"আসলে পালক বলতে কিছু নাই। আমার ইচছা হল আমি আমার মেয়ে বানালাম, ছেলে বানালাম, মা বানালাম, বাবা বানালাম - ইসলাম এগুলা মানে না। রাস্তায় ভাই, বোন, মা, বাবা পাওয়া যায় না। আর যেখানে ইসলাম পালক বলতে কিছু মানে না, সেখানে বিয়ের যায়েয নাযায়েয এর প্রশ্ন আসে না।" অবশ্য আমার করা মন্তব্যে আপনার ভুল বোঝার অবকাশ রয়ে গেছে, সেটা আমার দোষ, আমি তা স্বীকার করে ক্ষমা চাচ্ছি।
সত্যিই বকলম, আমার মন্তব্য যদি আপনাকে ঐদিক দিয়ে (যা আপনি বলেছেন) আহত করে থাকে তবে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আমি ইসলাম নিয়ে আলোচনা করার সময় মুসলিম নাকি অমুসলিম সে বিষয়টাকে একেবারেই প্রাধান্য দেই না। ধন্যবাদ।
৬৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ রাত ৮:৩৫
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: আপনারা খুবই ফানি রক্তের সম্পর্ক ব্যাপারটা একটা ইরর্যাসনাল আর ইরেলেভেন্ট ব্যাপার মানুষের জীবনে। কারো রক্তে সম্পর্কে মানুষ তাদের হত্যা করে আর কারো দুরের মানুষ গুলা হয় সবচেয়ে কাচের। ইসলাম যদি পালক ছেলে বা মেয়ে কে বিয়ের অনুমতি দেয় আর আপনারা যদি তা অন্ধের মত অনুসরন করেন তাহলে আর কি কমু।
৬৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ১০:০৬
মাথামোটা বলেছেন: আহা ভাই, ইসলামে আছে গরু হালাল। তাই এর চামড়া ও হালাল। আপনি কি তাই চামড়া খাবেন? এটা আপনার উপর।
সব ধমে আছে অনাত্তীয় বিয়ে করা যাবে। তাই বলে সব ২০ বছরের ছেলে রা ৮০ বছরের বুড়ী দের বিয়ে করে?
পালক মানে কি তা আগে বলেন? কত বছর বয়সে নেয়া যায়?
৬৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ১১:২৩
মাথামোটা বলেছেন: আমি যদি আমার নামের সদ্বব্যবহার করি বকলম ও তার নামের সদ্বব্যবহার করেছেন।
৬৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৭ রাত ২:০১
অমিত বলেছেন: মানুষ নিজের যুক্তি বুদ্ধি এথিকস এর চেয়ে যখন অন্য রেফারেন্সকে প্রাধান্য দেয়, তখনই ব্যাপারটা ভয়ংকর হয়ে যায়।
৬৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৩২
প্রশ্নোত্তর বলেছেন: @ অমিত
সেই রেফারেন্স আবার যদি আসে ডাইরেক্ট স্রষ্টার কাছ থেকে...
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৮:৪৮
ডাক্তার আইজউদ্দিন বলেছেন: Montgomery Watt, Muhammad, Prophet and Statesman 157 page talks about the following
156-159
In the year 626 Muhammad went to visit Zayd at his house to talk to him. Zayd was not there, but according to traditional Muslim sources, Muhammad saw Zaynab scantily clad and fell in love with her.Muhammad did not enter and left, saying to himself "Praise be to God, praise to the manager of hearts!" Zaynab told Zayd about this, and Zayd at once offered to divorce Zaynab, but Muhammad told him to keep her. After these events, life with Zaynab became unbearable for Zayd and he divorced her. When her waiting period was complete, Muhammad married her. Muhammad's contemporaries criticized him for this marriage because of its incestuous character. It was considered incest for a man to marry a woman who had once been married to his son, and an adopted son was counted the same as a biological son.