নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাজিদ উল হক আবির

সাধু সাবধান ! ব্লগের মালিক বঙ্গালা সাহিত্যকে ধরিয়া বিশাল মাপের ঝাঁকি দিতে নিজেকে শারীরিক ও মানসিক ভাবে প্রস্তুত করিতেছেন। সেই মর্মে তিনি এখন কিটো ডায়েটিং, ডন-বৈঠক ও ভারোত্তলন প্রশিক্ষণে ব্যস্ত। প্রকাশিত গ্রন্থঃ১। শেষ বসন্তের গল্প । (২০১৪)২। মিসিং পারসন - প্যাত্রিক মোদিয়ানো, ২০১৪ সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী (অনুবাদ, ২০১৫) ৩। আয়াজ আলীর ডানা (গল্পগ্রন্থ - ২০১৬ ৪। কোমা ও অন্যান্য গল্প(গল্প গ্রন্থ, ২০১৮) ৫। হেমন্তের মর্সিয়া (কবিতা, ২০১৮) ৬। কাঁচের দেয়াল (গল্পগ্রন্থ, ২০১৯)

সাজিদ উল হক আবির › বিস্তারিত পোস্টঃ

চেষ্টার বেনিংটনের শেষ গান - ক্রস অফ

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০০



এই গল্পের শুরু ২০০৭ সালের এক ডিসেম্বর মাসের এক বিকেলে। শীত। গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি। সন্ধ্যে আগেই নেমে আসি আসি ভাব। আমার পকেটে নোকিয়ার যে মোবাইল, তাতে এক্সট্রা মেমোরিকার্ড অ্যাড না করলে গোটা তিনেক গানের বেশী রাখা যায় না। তাও ৫ - ৬ মেগাবাইটের মধ্যে হতে হত গানের সাইজ। সেসময় মোবাইল পকেটের প্যান্ট খুব জনপ্রিয়। হাঁটুর কাছাকাছি পকেটে মোবাইলটা রেখে হেডফোনে সারাক্ষণ গান শোনা। এক বন্ধুর কাছ থেকে পেলাম জীবনের প্রথম একটি ইংরেজি গানের ফাইল। সেটি লিনকিন পার্কের জনপ্রিয়তম একটি গান। কোন গানটা - তা আন্দাজ করবার ভার পাঠক, আপনার কাঁধে ছেড়ে দিলাম। কিন্তু এতই মজেছিলাম সে গানে, দিনরাত শুনতাম গানটা। ২০০৭ সালের সেই অন্ধকারাচ্ছন্ন ঢাকার মতিঝিলে মেগাসিটি বাসে বসা আমি। বাস হুহু করে ছুটছে শীতের কনকনে বাতাসের মধ্য দিয়ে, বৃষ্টির ছাঁট বাসের ঘোলা জানালাকে আরও ঘোলা করে দিচ্ছে। আমি গানটি শুনছি, বাসের জানালায় জমে থাকা জলকনা দিয়ে নকশা করছি, আঁকিবুকি কাটছি জানালার ওপর। সেদিনই পেয়েছিলাম আমার খুব পছন্দের এক বন্ধুর সাথে আমার ঘনিষ্ঠ এক বন্ধুর মন দেয়া নেয়ার খবর। আগ্রহ ছিল খুব পছন্দের ঐ বন্ধুর সাথে বন্ধুর চে' আর একটু বেশী কিছু হয়ে ওঠার। বাট ইন দি এন্ড ইট ডাজন্ট ইভেন ম্যাটার। যাই হোক।

একটা জনরা'র মিউজিকের সাথে, একটা ব্যান্ডের সাথে, একজন আর্টিস্টের সাথে আমাদের জীবনের এক একটা বিশেষ স্মৃতি জড়িয়ে গেলে সেই মিউজিক, ব্যান্ড, আর্টিস্ট - ঐ স্মৃতির মতই অমর হয়ে থাকে আমাদের সাবকনশাসে। লিনকিন পার্ক, চেষ্টার বেনিংটন আমার জীবনের প্রথম প্রথম অম্লমধুর অবাখ্যেয় কিছু অনুভূতির সাথে সংশ্লিষ্টতার জন্যেই আমার সাবকনশাসে জড়িয়ে ছিল। ২০০৯ সাল থেকে এম্বারস নামে একটা ব্যান্ডে কিবোর্ডিস্ট হিসেবে কাজ করা শুরু করলাম। আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ড ছিল। মেগাডেথ, আয়রন মেইডেন কাভার করতো। আমি এসে যুক্ত হবার পর ইচ্ছে ছিল চিলড্রেন অফ বডম, বা ড্রিম থিয়েটারের গান কাভার করবে। এম্বারস ব্যান্ডের লিড গিটারিস্ট রাফিদ, আর বেজিস্ট অনিক পরবর্তীতে মেটালমেইজে গিয়ে যুক্ত হলে এম্বারস পঙ্গু হয়ে পড়ে। এম্বারসের প্রধান মভি কবির মেটালিয়ান নামে একটা ব্যান্ড গঠন করে, যেখানে তারা মূলত আয়রন মেইডেন কাভার করতো। আয়রন মেইডেনে ব্যাকগ্রাউন্ডে কীবোর্ডে সিন্থেসাইজারের কাজ আছে। কিন্তু অতটুকু নিয়ে আমি সন্তুষ্ট ছিলাম না। ততদিনে ওয়ারফেইজের কীবোর্ডিস্ট শামস মনসুর গণি ভাইএর কাছে পিয়ানোর লেসন নেয়া শুরু করেছি। ব্যান্ড ছেড়ে দিলাম। ২০১০ সালের শেষ দিকের ঘটনা এসব।

২০০৭ সালে লিন্‌কিন পার্ক থেকে নিয়ে ২০১০ - ১১, এরমধ্যে আমার মিউজিকের টেস্ট বদলে গিয়েছিল অনেক। থ্র্যাশ জনরা সবচে বেশী ভালো লাগতো, আরও স্পেসিফিক্যালি বলতে গেলে স্পিড মেটাল, মেগাডেথের ডেইভ মাস্টেইনের প্লেইং এর উপর যার নামকরণ হয়েছে বলে আমার ধারণা (স্লেয়ারের রিফগুলোও প্রচণ্ড স্পিডি যদিও)। বাসায় কিবোর্ডে কাভার করছি ওয়ারফেইজের অবাক ভালোবাসা, নির্বাসন, যতদূর, তোমাকে'র মত ক্লাসিক গান, বা রিচারড মার্ক্স, বেথফেনের ফিউর এলাইস, চিলড্রেন অফ বডমের বেড অফ রেজরস, বা ড্রিম থিয়েটারের কেভিন মুরের কম্পোজ করা পিয়ানো বেইজড গানগুলো, আর রিকশায় / বাসে বসে সারাদিন মেগাডেথ শোনা।

২০১১ সালে লিস্টে মেগাডেথকে রিপ্লেস করলো ল্যাম্ব অফ গড। আজ প্রায় দশ বছর ধরে আমি ল্যাম্ব অফ গডের রিফের জাদুতে মজে আছি। ক্রিস অ্যাডলার, পৃথিবীর সবচে ট্যালেন্টেড মেটাল ড্রামারদের একজন, ল্যাম্ব অফ গড ছেড়ে গেলো, তবুও ওদের ধার কমেনি প্রায় একদমই। মজার ব্যাপার হচ্ছে ল্যাম্ব অফ গডের প্রথম নাম ছিল বার্ন দা প্রিস্ট। স্যাক্রিলিজিয়াস ব্যান্ড হিসেবেও তাঁদের ধরা হত প্রথম প্রথম। বিভিন্ন ভেনু থেকে তাঁদের পারফর্মেন্স বাতিলও করে দেয়া হয়েছে অ্যামেরিকায় তাঁদের বার্ন দা প্রিস্ট নামের জন্যে। পরবর্তীতে, ব্যান্ডের লাইন আপ বদলালে তারা ১৮০ ডিগ্রী বদলে ব্যান্ডের নাম রাখে ল্যাম্ব অফ গড, জনের গসপালে জিশু খৃষ্টের অপর নাম যা।

যদিও মেগাডেথ, মূলত ডেইভ মাস্টেইনের প্রতি ভালোবাসাও রয়ে গেল একই সঙ্গে। মেগাডেথও ভক্তদের নিরাশ করে নি। ১৯৮৩ সাল থেকে ফাংশান করা ব্যান্ডটি এখনো একটার পর একটা অসাধারণ রিলিজ দিয়ে যাচ্ছে। ওদের শেষ অ্যালবাম ডিস্টোপিয়ার গানগুলো শুনে দেখতে পারেন। ওর পয়জনাস শ্যাডো'স গানটিতে ডেইভের ফ্রিজিয়ান স্কেলে ইনিশিয়াল যে সোলো, তা অনেকাংশেই ডেইভ মানেই 'অল স্পিড, নো ফিলস' - বলে যে স্টেরেওটাইপ ছিল , তা ভেঙ্গে দিয়েছে। নতুন গিটারিস্ট হিসেবে কিকো লুরেরিরোকে অনেকেই বলছে মারটি ফ্রিডম্যানের পর মেগাডেথের সবচে সেরা লিড গিটারিস্ট ইনক্লুশান।

এবার মূল প্রসঙ্গে আসি। ২০১৭ তে হঠাৎ সারা সঙ্গীতবিশ্ব হতভম্ব হয়ে যায় লিনকিন পার্কের ভোকালিস্ট চেষ্টার বেনিংটনের আত্মহত্যার খবরে। আমি নির্বাক হয়ে যাই। লিনকিন পার্কের নাম্ব, ক্রলিং, ব্রেকিং দা হ্যাবিট সহ অনেক গান মানুষকে তাঁদের ডিপ্রেশনের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করেছে। আজও এই সমস্ত গানের ইউটিউব ভিডিওতে গেলে দেখতে পাবেন, প্রতিমাসেই নতুন নতুন মন্তব্য জমা পড়ছে - কীভাবে এসমস্ত গান, তাঁর লিরিক এবং মিউজিক, চেষ্টারের ভয়েস তাঁদের সাহায্য করছে - করেছে বিষণ্ণতার সঙ্গে লড়াইএ। অথচ সেই চেষ্টার নিজেই হেরে গেলেন বিষণ্ণতার সঙ্গে লড়াইএ!

লিনকিন পার্কের প্রথম দুটো অ্যালবামের পর অন্যান্য অ্যালবামগুলো পৃথিবীব্যাপী লিনকিন পার্কের আদি ভক্তদের মতো আমাকেও আর টানে নি। সেই দুটো অ্যালবামে লিনকিন পার্কের সাউন্ড ছিল হেভি। মেটালিক। তারপর তারা ঝুঁকে পড়ে খানিকটা ইলেকট্রো, খানিকটা পপ ধাঁচের মিউজিকে যেই জনরার লিসেনার বিশ্বজুড়ে বর্তমানে বিশাল। ফলে, যখন ল্যাম্ব অফ গড, বা মেগাডেথে, বা স্লিপনটে, বা খানিকটা বুলেট ফর মাই ভ্যালেন্টাইন , গজরা, ব্ল্যাকভেইল ব্রাইডসে, সিস্টেম অফ ডনে আমার মোবাইল ফোনের প্লেলিস্ট বোঝাই হতে থাকলো, কমতে থাকলো লিনকিন পার্কের গান। ততদিনে নতুন ফোন চলে এসেছে। তিনটি গানের বদলে তিনহাজার গান রাখলেও সমস্যা নেই।

২০১৭ সালের পর চেষ্টারকে নিয়ে দ্বিতীয়বার চমকিত হলাম গতকাল। গতকাল রাতে আবিষ্কার করলাম ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে চেষ্টারের মৃত্যুর প্রায় দেড়/ দু' বছর পরে রিলিজ পেয়েছে চেষ্টারের শেষ গান। এটা লিনকিন পার্কের সঙ্গে নয়। এই গানটা করা হয়েছে আমার ফেভারিট ল্যাম্ব অফ গডের লিড গিটারিস্ট মার্ক মর্টনের সোলো অ্যালবাম প্রোজেক্টে। গানটা শুনতে শুনতে জ' ড্রপিং সিচুয়েশন তৈরি হল আমার। গানের রিফগুলো প্রায় ল্যাম্ব অফ গডের রিফের মতই। হেড ব্যাঙ্গারস মাত্রই জানে ল্যাম্ব অফ গডের গানের রিফ কি জিনিস। সঙ্গে চেষ্টারের ভোকালে সেই সিন্থ - সফট পপের ধাঁচ পুরো উধাও! এই ভয়েস সেই চেষ্টারের যার ব্যাপারে বলা হত - হি ক্যান সিং লাইক অ্যান এঞ্জেল, অ্যান্ড স্ক্রিম লাইক এ ডিমন! সেই পুরনো মেটাল ভয়েসে চেষ্টার! মার্ক, চেষ্টার মারা যাওয়ার পর তাঁদের আনরিলিজড এই গানের ব্যাপারে কথা বলতে গিয়েই ইন্টারভিউতে বলেন - চেষ্টার আজীবন মেটাল ভোকালিস্টই ছিল, তাঁর শেষ গান, ক্রস অফ - তারই প্রমাণ।

গানটির মিউজিক ভিডিওতে চেষ্টারের জায়গায় শূন্য মাইক্রোফোন রাখা হয়েছে, যেখানে গানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বাকি সবাই পারফর্ম করছেন ভিডিওতে। চেষ্টারের জায়গায় এই শূন্য মাইক্রোফোন অসংখ্য ফ্যানের মনে নাড়া দিয়ে গেছে। গানের লিরিকও চেষ্টার আর মার্ক - দুজনে মিলে লিখেছেন। গানের লিরিকে বিষণ্ণতায় আক্রান্ত চেষ্টারের আকুতি স্পষ্ট।

অত্যন্ত ইমোশনাল হয়ে আধাঘণ্টায় টাইপ করলাম বলে লেখাটা স্মুথ হল না। কিন্তু যে তথ্যটুকু পাস করবার দরকার ছিল, আশা করি অতটুকু তথ্য দিতে পেরেছি।

গানটির লিঙ্ক (অফিশিয়াল মিউজিক ভিডিও) - ক্রস অফ

গানটির লিরিক ভিডিও - ক্রস অফ লিরিক ভিডিও

ক্রস অফের লিরিক -

Cross off the days gone
Cross off the days gone
Gone by
Wasting away
A self-inflicted slow decay
What should've been, what never was
Became the end for both of us
Heavy is the hand that points the finger (Finger)
Heavy is the heart that's filled with anger (Anger)
So lay them all to waste
Years you decided to erase
And cross off the days
So black out and hide behind the lines
Keep staring down the sun and hope the
Light will finally blind your eyes from seeing
Cross off the days gone by
Cross off the days gone by
Cross off the days gone by
Cutting you free
The phantom limb was part of me
You have lived, you have lost
The separation's worth the cost
Heavy are the words that go unspoken (Spoken)
Heavy are the promises now broken (Broken)
Will you learn to love the…


ছবিসূত্রঃ view this link

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৭

অ্যাপল ফ্যানবয় বলেছেন: চেস্টারের মতো ভার্সেটাইল সিঙ্গার খুব কমই আছেন দুনিয়ায়। এককথায় অসাধারণ একজন মানুষ, অসাধারণ একজন সিঙ্গার। ইন্সপিরেশনাল

২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:০১

স্থিতধী বলেছেন: পশ্চিমা গায়কদের মাঝে আমার ছেলেবেলার ফেভারিট (ও আজীবনের) হচ্ছেন মাইকেল জ্যাকশন। তাঁর হিস্টরি এলবামটার ক্যাসেট আমার প্রতিদিন শোনা হতো, ইংরেজী বুঝতাম না প্রায় কিছুই কিন্তু সঙ্গীতের যেহেতু নিজস্ব ভাষা আছে তাই সেটা হৃদয়ে প্রবেশের ব্যাপারে কোন ভাবেই বাধা হয়নি। যখন কৈশোরকাল আসে সে সময়টায় পশ্চিমাদের মাঝে ব্যাকস্ট্রীট বয়েজ আর লিঙ্কিন পার্ক বেশী ভালো লাগতো। বিশেষ করে চেষ্টার এর গায়কি আমার বেশ পছন্দ ছিলো। কারনটা হয়তো এটাই যে মাইকেলের মতোই চেষ্টার একজন ভারসাটাইল গায়ক। সুরের আবেদন বুঝে নিয়ে হি ক্যান সিং লাইক এন এঞ্জেল, স্ক্রীম লাইক আ ডীমন। খুব জনরা স্পেসিফিক সঙ্গীত চর্চা ও ইন্ডাস্ট্রি থাকার কারনেই সম্ভবত; পশ্চিমা মূলধারার গায়কদের ভারসাটাইল হতে সাধারণত কম দেখা যায়। এক্ষেত্রে মাইকেল ও চেষ্টার দুজনই ছিলেন ব্যাতিক্রম। মাইকেলের অকাল মৃত্যু আমাকে খুব বেশী আঘাত দিতে পারেনি একারনে যে ছেলেবেলা থেকেই আমার কেন যেন মনে হতো মাইকেল খুব বেশীদিন জীবিত থাকবেন না । তবে চেষ্টার এর অপমৃত্যু টা আমাকে একই সাথে চমকে দিয়েছিলো আর আঘাতও দিয়েছিলো । মনে হয়েছিলো চেষ্টার মৃত্যুকে এখন এভাবে আলিঙ্গন না করলেও পারতেন। তবে হয়তো সে যা করেছে সেটাতেই তাঁর শান্তি ছিলো।

৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪৭

জাহিদ হাসান বলেছেন: লিনকিন পার্কের Somewhere I belong গানটি দিয়ে চেস্টার বেনিংটনকে চিনেছিলাম।

৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম। জানার শেষ নেই।

৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৩

লিংকন১১৫ বলেছেন: খারাপ লাগে Chester Bennington জন্য
খুব অবাক হয়েছিলাম আত্মহত্যার খবর সুনে, প্রথমে বিশ্বাসই করি নাই , নিউজ দেখার পর |-)

৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৭

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: যারা যারা লিনকিন পার্ক / চেষ্টার বেনিংটনের সঙ্গে তাঁদের স্মৃতি শেয়ার করলেন তাঁদের আন্তরিক ধন্যবাদ। লেখাটা চেষ্টারের গাওয়া শেষ গান নিয়েও ছিল। ওটা কেমন লেগেছে মন্তব্যে কেউ জানালে খুশী হতাম।

লিনকিন পার্ক তাঁদের অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে একঘণ্টা আগে তাঁদের সর্বকালের সবচে জনপ্রিয় গান ইন দি এন্ডের ডেমো ভার্শন শেয়ার করেছে - In The End (Demo) - Linkin Park

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.