![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কুয়াশা ভেজা কোনো এক রাত শেষের ভোরে প্রান্তর ভেজানো শিশিরে, আমি জন্মেছি, কারো স্বপ্নে বিভোর ঘুম জড়ানো কন্ঠে জল পেতেছি দৃষ্টির আড়ালে। জোসনা ভেজা রাতে চন্দনের ঘ্রাণে ভোরের শিউলিও থমকে ছিলো খানিকটা। মৃদু হাওয়ার স্পন্দনে বকুল ফুলের নেশা আমায় গ্রাস করেছিলো শুভ্র আবহে। ঘরের এককোনে অনাদরে মলিন হওয়া তারপুরার বেদনার সাথে কেনো যেনো বন্ধুত্ব ছিলো শতাব্দী ধরে। চিঠির কালি শুকিয়ে পড়তো জলেশ্বরীর জলপদে। শ্রাবণের সন্ধ্যার বর্ষণের পানে আমি কতোকাল চেয়েছি। তরুণীর ভেজা চুল আকাশের স্বপ্নের শরৎের বিকেল কাশফুলের শুভ্রতা লুটতো আমাকে সঙ্গী রেখে। কারো স্বপ্নে, এক ফোঁটা নিঃশ্বাসে, হয়তো একটুখানি তৃপ্তিতে আমি দিনশেষে ফুরিয়ে যাবো মহাকালের বুকে। হয়তো স্বপ্ন ভিড়বে কুয়াশায়, বকুলের ঘ্রাণে, শ্রাবণের বর্ষনে!
আমাদের মুক্তিযুদ্ধে ধর্মীয় নেতাদের প্রভাব ছিলো অবর্ণনীয়। একদিকে বিপক্ষ আবার অন্যদিকে সপক্ষ। একদিকে ছিলো মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মার প্রাণের ভাই। অন্যদিকে একাত্তরের ভয়ংকর খুনে। ধর্মের চাদরে ঢেকে চলেছে একের পর এক গণহত্যা, ধর্ষণ, নির্যাতন, লুটপাটের করুন ইতিহাস। অথচ এরই মাঝে এসেছে, বিখ্যাত সেই ফতোয়া বাঙালী হিন্দু নারীদের "মালে গণিমত" আখ্যা দিয়ে সাচ্চা ঈমানদার পাকিস্তানী ভাইদের জন্য হালাল।
(এই সেই কুখ্যাত শর্ষীনার পীর)
একাত্তর সালের মাঝামাঝি সময়ে শর্ষীনার পীর এবং তাদের দলবল থেকে এই ফতোয়া জারি হয়েছিলো। শর্ষীনার পীরের কর্মকাণ্ডের কথা উল্লেখ করা হয় দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় ১৯-শে ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে। এরপর সংকলিত হয় স্বাধীনতা যুদ্বের দলিল অষ্টম খন্ডে, পীরের বাহিনী কর্তৃক লাঞ্ছিত স্বরুপকাঠির বারতী রানী বসুর বর্ণনায়।
তবে এই কৃতকর্মের স্বীকৃতি স্বরূপ শর্ষীনা পীর মাওলানা আবু জাফর মোঃ সালেহকে জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে স্বাধীনতার মাত্র ৯ বছর পর ১৯৮০ সালে এবং ৪ বছর পর ১৯৮৫ সালে আবারো। মোট দুই দুই বার স্বাধীনতার পদক দেয়া হয়। শুধু এটুকুই নয় এই বিশিষ্ট ব্যাক্তিকে একুশে পদক পর্যন্ত দেয়া হয়। ধর্মানুভূতি তো দূরের কথা মুক্তিযুদ্ধের চেতনানুভূতিতেও আঘাত আসে নাই আজ পর্যন্ত। আজ পর্যন্ত বাতিল হয়নি এই স্বাধীনতা ও একুশে পদক।
( মুক্তিযুদ্ধের ভয়ংকর খুনী মাওলানা মান্নান)
মাদ্রাসা শিক্ষকদের সংগঠন জামায়াত-ই-মুদাররেসিন এর সভাপতি এবং দৈনিক ইনকিলাব এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক আবদুল মান্নান। ১৯৭৬ সালের পর জেনারেল জিয়ার অধীনে একজন উপমন্ত্রী এবং পরবর্তীতে জেনারেল এরশাদের মন্ত্রীসভায় স্থান পাওয়া মান্নান বুদ্ধিজীবিদের হত্যার পেছনে জড়িত ছিল। মান্নানের স্বাধীনতা বিরোধী কর্মকান্ডের ব্যাপ্তি ছিল ফরিদগঞ্জ থেকে ঢাকা পর্যন্ত।
১৯৭১ সালে মান্নান পাকিস্তানী দখলদার বাহিনীকে সাহায্য করার জন্য গঠিত তথাকথিত শান্তি ও কল্যাণ কমিটির একজন অন্যতম নেতা ছিল। যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে মান্নান পাকিস্তানী বাহিনী দ্বারা সংগঠিত ব্যাপক হত্যার পক্ষে অনেক বিবৃতি দিয়েছিল। ১৯৭১ সালের ২৭শে এপ্রিল সংবাদপত্রগুলোতে প্রকাশিত একটি বিবৃতিতে মান্নান বলেছিল, “পূর্ব-পাকিস্তানের দেশপ্রেমিক জনগণ এখন সশ্রস্ত দেশদ্রোহীদের উপড়ে ফেলতে ধর্মীয় চেতনা নিয়ে সামনে এগিয়ে এসেছে।জনগণের সক্রিয় সহযোগিতা নিয়ে আমাদের সাহসী সেনাবাহিনী সমস্ত এলাকার কর্তৃত্ব গ্রহণ করেছে।” (সূত্রঃ Killers and Collaborators of 1971: An Account of Their Whereabouts, page 77)
১৯৭১ সালের ২৭শে সেপ্টেম্বর পূর্ব পাকিস্তানের বি জোনের আঞ্চলিক সামরিক আইন প্রশাসক এবং পূর্ব কমান্ডের অধিনায়ক জেনারেল একে খান নিয়াজীর সাথে তৎকালীন মাদ্রাসা শিক্ষকদের সংগঠনের সভাপতি মাওলানা মান্নানের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল একটি বৈঠক করে। মান্নান জেনারেল নিয়াজীকে কোরআনের একটি কপি উপহার দেয় এবং তাকে বলে, “আমরা পাকিস্তানের নিরাপত্তা এবং ইসলামের গৌরব বৃদ্ধির জন্য সেনাবাহিনীর সাথে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত আছি।” জেনারেল নিয়াজী জবাব দেয়, “ওলামা(ইসলামিক পন্ডিত),মাদ্রাসা শিক্ষক এবং অন্যান্য দেশপ্রেমিক নাগরিকেরা যোগাযোগ ব্যবস্থাকে রক্ষা এবং দেশবিরোধী কর্মকান্ডকে উপড়ে ফেলতে পারে।” জেনারেল নিয়াজী ভারতীয় সেনাদেরকে প্রতিরোধ করার জন্য গ্রাম প্রতীরক্ষা বাহিনীর মত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন গঠনে তাদেরকে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দেয়। সভাটির পর মাদ্রাসা শিক্ষক এবং ছাত্ররা রাজাকার, আল-বদর এবং আল-শামস্ –এ অভিষিক্ত হয় ও তারা সামরিক প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হয়।
প্রখ্যাত চিকিৎসক শহীদ আলিম চৌধুরী হত্যার পেছনে মাওলানা মান্নানের সরাসরি সম্পৃক্ততা ছিল। কিংবদন্তীতুল্য এই বুদ্ধিজীবীর স্ত্রী শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী এবং ছোট ভাই আবদুল হাফিজ চৌধুরীর বলেন, আল-বদর বাহিনীর কিছু সদস্য ১৯৭১ সালের ১৪ই ডিসেম্বর তাদের বাসায় গিয়েছিল। এর আগে, আল-বদরের লোকেরা মাওলানা মান্নানের বাসায় ৪৫ মিনিট অবস্থান করে এবং পরে সিঁড়ির নীচে অবস্থান নেয়।
তারা আলিম চৌধুরীকে ধরে নিয়ে যায়, যিনি পরে আর ফিরে আসেননি। ডিসেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে আবদুল হাফিজ চৌধুরী ঢাকার রমনা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পুলিশ শহরের আজিমপুর এলাকায় আত্মগোপন করে থাকা মাওলানা মান্নানকে আটক করে। মান্নান স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেয় যে, আল-বদর বাহিনীর তিন সদস্য এবং তার ছাত্রেরা ডাঃ আলিম চৌধুরীকে ধরে নিয়ে যায়। বুদ্ধিজীবি হত্যার সাথে জড়িত পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর দু’জন সদস্য ব্রিগেডিয়ার কাশেম এবং ক্যাপ্টেন কাইয়ুমের সাথে মান্নানের গভীর সম্পর্ক ছিল। এই দুই কর্মকর্তা মাত্র একমাস আগে মান্নানের একতলা বাড়ীতে রাত ২.৩০টায় একটি ইসলামী উৎসবের অনুষ্ঠানে এসেছিল।
১৯৭১ সালে মান্নানের নেতৃত্বে রাজাকার বাহিনী স্থানীয় গ্রাম্য পরিষদের নির্বাচিত চেয়ারম্যান খলিলুর রহমানের নেতৃত্বাধীন ফরিদগঞ্জে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। তারা ফরিদগঞ্জের নিরপরাধ মানুষদের হত্যা করে, মহিলাদের ধর্ষণ করে, তাদের ঘরবাড়ী জ্বালিয়ে দেয় এবং তাদের সম্পত্তি লুট করে। সবচেয়ে নিকৃষ্ট ব্যাপার হচ্ছে, মান্নানের লোকেরা তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন করার এই সুযোগ গ্রহণ করে তাদেরকে নির্যাতন করার পর হত্যার মাধ্যমে।
১৯৭১ সালে থানা কার্যপরিষদের সভাপতি এবং পরবর্তীতে ফরিদগঞ্জ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হক মাস্টার, কার্যপরিষদের সদস্য আবদুল জব্বার পাটওয়ারী এবং আবদুল আউয়াল বলেন, “ মান্নানের রাজাকার বাহিনী, তার অধীনে কাজ করার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল মজিদ পাটওয়ারী, হায়দার বক্স পাটওয়ারী, আহমেদ উল্লাহ্ খান, ইসহাক খান, সুলতান খান, আমিরুল্লাহ্ খান, স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিবারণ চন্দ্র দাস, হরেণ চন্দ্র দাস, আনসারি আবদুর রব, আবদুল মতিন সৌধ, সেকান্দার ভুঁইয়া, আবদুস সাত্তার ভুঁইয়া, উপেন্দ্র চন্দ্র কর্মকার, যোগেশ্বর ভৌমিক, মাইনুদ্দীন খান, আবদুল ওয়াদুদ খান, হাবিবুল্লাহ্, ইসহাক মীর, আক্কাস মিয়া, আবু তাহের, আয়াতুল্লাহ্, হাশিম খান, হরে কৃষ্ণ দাস, জগবন্ধু দাস, মদন কৃষ্ণ দাস, নগেন্দ্র চন্দ্র কবিরাজ এবং গোবিন্দ্র চন্দ্র দাস সহ ফরি্দগঞ্জের অগণিত বাঙ্গালীকে হত্যা করে। প্রত্যাশী গ্রামের হাসমতী বেগম ও আরাফা বেগম উভয়কেই ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়।
দেখুন ভিডিওটি -
দেশের অখণ্ডতার পক্ষে থাকা দোষ নয়। কিন্তু ধর্মের দোহাই দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে নিরীহ মানুষদের ধরে ধরে জবাই করা, নারীদের ধর্ষণের ফতোয়া দেয়া, নির্যাতন, লুটপাট বৈধতার শাস্তি আজ পর্যন্ত মিলেনি এই শুয়োরের বাচ্চাদের।
বাংলাদেশের বিখ্যাত ইসলামি নেতা মোহাম্মদুলাহ হাফেজ্জি হুজুর মুক্তিযুদ্ধের সময় স্পষ্ট ভাষায় বলেছিলেন, ‘এ যুদ্ধ ইসলাম আর কুফরের যুদ্ধ নয়, এটা হলো জালেম আর মজলুমের যুদ্ধ। পাকিস্তানিরা জালেম, এদেশের বাঙালিরা মজলুম। তাই সামর্থ্যেরে আলোকে সকলকেই মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে হবে এবং এটাকে প্রধান কর্তব্য বলে মনে করতে হবে।
আড়াইহাজার থানার কমান্ডার মরহুম শামসুল হকের অধীনে আল্লামা এমদাদুল হক আড়াইহাজারী রহ. মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তিনি বলেন, ‘১৯৭১ সালে যখন আমি লালবাগ মাদরাসার ছাত্র তখন মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। যুদ্ধ শুরু হলে আমার মাদরাসা বন্ধ হয়ে যায়। তখন আমি হাফেজ্জি হুজুর (রহ.)কে প্রশ্ন করলাম; হুজুর এ যুদ্ধে আমাদের ভূমিকা বা কর্তব্য কি? তখন হুজুর আমাকে বললেন, পাকিস্তানি জালিম হানাদার বাহিনীর জুলুম থেকে এ দেশের মানুষকে রক্ষা করা অবশ্যই তোমার-আমার সকলের কর্তব্য। তাই, বসে থাকার আর সময় নেই, জালিমদের কবল থেকে মজলুমদের বাঁচানোর জন্য মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ কর। এ দেশের নিরীহ জনগণকে সহযোগিতা করা আমাদের ঈমানী দায়িত্ব।’ আর সেই সময় হাফেজ্জি হুজুর রহ. বলেছিলেন, ‘হুব্বুল ওয়াতান মিনাল ঈমান অর্থাৎ দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ’।
মুফতি মাহমুদ ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে। মাওলানা আব্দুস সালাম বলেন, ‘৭১ সালে করাচি ইউসুফ বিন নুরী মাদরাসার ছাত্র মুফতি মাহমুদ সাহেব মাদরাসায় এলে তাকে এক নেতা শেখ মুজিব সম্পর্কে বলেছিল, শেখ মুজিব গাদ্দারকে গ্রেফতার করে আনা হয়েছে। তাকে এখনই হত্যা করা হবে। তখন মুফতি সাহেব হুজুর রাগান্বিত হয়ে বলেছিলেন, শেখ মুজিব গাদ্দার নন; তিনি একজন দেশপ্রেমিক মুসলমান।
(মোহাম্মদউল্লাহ হাফেজ্জি হুজুর)
চরমোনাইয়ের পীর মাওলানা ইসহাক সপক্ষে ছিলেন। তিনি স্থানীয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে ৯ নং সেক্টর কমান্ডার মেজর এমএ জলিল ও ক্যাপ্টেন আবদুল লতীফ এবং আরও অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা তার কাছে আসতেন, কথা বলতেন, পরামর্শ ও যুদ্ধে সাফল্য লাভের জন্যে দুআ নিতেন।
তার প্রতিষ্ঠিত চরমোনাই জামিয়া রশিদিয়া আহসনাবাদ আলিয়ায়েই মুক্তিযোদ্ধাদের ঘাঁটি ছিল; এ মাদ্রাসায় তাঁরা থাকতেন, রণাঙ্গন থেকে ফিরে অবস্থান নিতেন। মাদরাসার পক্ষ থেকে দুইটি বড় রুম মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল এবং মাদরাসার পক্ষ থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের আপ্যায়নে ব্যবস্থা ছিল। মুক্তিযুদ্ধের প্রায় নয় মাস বরিশালের বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তারা এই মাদরাসায় সপরিবারে আশ্রয় নিয়েছিলেন।
(চরমোনাইয়ের পীর মরহুম সাইয়েদ মোহাম্মদ ইসহাক)
২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৩
মিঃ আতিক বলেছেন: কার মার পোলায় কার গীত কইল বুঝলাম না। লেখাটা পইরা মনে হইল ঘটনা ঘটানোর আগে সবাই লেখক ওনারে ডাইকা আগে কি কি হইব তার নোট করে দিয়াছিল।
৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: জরুরী পোস্ট।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১০
সত্যের ছায়া (সংস্করণ) বলেছেন: এই কুত্তার বাচ্ছা রাজাকারদের অনুসারী এখনও বাংলাদেশে সক্রিয় আছে। এরা নব্বই দশকে এদেশের মানুষের সাহায্যের কথা বলে মধ্য প্রাচ্য থেকে শত শত কোটি টাকা এনে মেরে দিয়েছে। পরে সেই টাকা দিয়ে নিজেদের নামে-বেনামে প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে নব্য রাজাকারদের ভাত জুগিয়েছে। এরা ধর্মের দোহাই দিয়ে মানুষদের বিপদে ফেলছে। এখন সময় এসেছে এদের টোটালি রিমুভ করা।