নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রয়োজনে যে বেয়াদপ হতে পারে, ভদ্রতা পাওয়ার অধিকার শুধু তাই।

অদ্বিত

পরাজয়ে ডরে না বীর।

অদ্বিত › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারীবাদ নিপাত যাক, মানবতা মুক্তি পাক ( প্রথম পর্ব )

১৩ ই মে, ২০২০ সকাল ৯:৫০

নারীবাদ ও পৌরষত্ব একই মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ।
পৃথিবীতে প্রায় সকল খারাপের উৎস হল - পৌরষত্ব। এই যে ভার্সিটিতে Ragging হয়, জুনিয়রদের নিয়ে মজা করা হয়, কেন হয় ? কারণ Rag দেবার সময় সিনিয়রদের মনে হয়, ''আমি পুরুষ, আমি যা খুশি ইচ্ছা করতে পারি।'' কত ছাত্র শারিরীক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হয়ে আত্মহত্যা করে। ... তারপর বন্ধুমহলে একজন যদি সিগারেট না খায়, সবাই বলে, ''হালা, তুই মাইয়া মানুষ নাকি ? সিগারেট খা, পুরুষ হ।'' এমনকি এই যে ছাত্রলীগের সন্ত্রাস এবং ধর্মীয় মৌলবাদের কারণে রক্তপাত এটার পিছনেও কোন না কোনভাবে পৌরষত্বই দায়ী।
নারীবাদ পৌরষত্বকে উস্কে দেয়, কিভাবে ? নারীবাদীরা বলে, ''পুরুষের সাথে নারী যেমন আচরণই করুক না কেন, পুরুষ কিছুতেই নারীকে অসম্মান করতে পারবে না। পুরুষকে নারী চড় মারলেও পুরুষ নারীকে চড় মারতে পারবে না, নারীর গায়ে হাত তুলতে পারবে না। যে পুরুষ নারীকে অসম্মান করে সে সত্যিকার পুরুষ নয়।'' এভাবে নারীবাদ পৌরষত্বকে উস্কানী দেয়। জন্মের পর একটা ছেলেকে শেখানো হয় - ''তুমি ব্যথা পেলে কাঁদতে পারবা না, একটা মেয়ে তোমাকে যতই অসম্মান করুক তুমি ঠিকই সবসময় সম্মান করবা; কারণ তুমি পুরুষ।'' পুরুষরাও যে মানুষ, সমাজ তা বুঝে না। পুরুষেরও ব্যাথা আছে, কষ্ট আছে। ব্যাথা সহ্য করে বা নারীর অপমান হজম করে সত্যিকার পুরুষ হবার কোন প্রয়োজন নাই, নারীকে পাল্টা অপমান করে হাফ লেডিস হওয়াটা অনেক বেশী সম্মানজনক। ভার্সিটির ragging, ক্লাসে বুলিং, ছাত্রলীগের মারামারি, বাসে আগুন দেওয়া, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, ধর্মীয় উগ্রতা, পুলিশের লাঠিচার্জ সব খারাপের পিছনেই পৌরষত্ব ভূমিকা পালন করে। সমাজ থেকে খারাপকে দূর করতে হলে এবং নারীবাদের বিষবৃক্ষকে ধ্বংস করতে হলে সবার আগে পৌরষত্বের ভূত মাথা থেকে ছাড়াতে হবে। সত্যিকারের পুরুষ হবার চেয়ে ভাল মানুষ হওয়াটা কি বেশী গুরুত্বপূর্ণ নয় ? এখন হয়ত অনেকে বলবে, ''পুরুষরা যদি সত্যিকার পুরুষ না হয় তবে সে ভাল মানুষও নয়।'' একেবারে ফালতু এবং অযৌক্তিক কথা। কোন বইয়ে লেখা আছে সত্যিকার পুরুষ না হলে ভাল মানুষ হওয়া যায় না ? যত্তোসব আজাইরা কথা।
নারীকে কেন সবসময় সম্মান করতে হবে ? নারী মায়ের জাত বলে ? পুরুষও তো বাবার জাত ? বাবার চয়ে মায়ের মর্যাদা কেন বেশী হবে ? একটা মেয়ে ধর্ষণের শিকার হলে সবার দরদ উথলে উঠে আর পুরুষ জাতিকে গালিগালাজ করতে করতে চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করে দেয়। আর যখন একটা ছেলে ধর্ষণের শিকার হয়, তখন কেউ তার জন্য দরদ দেখায় না বরং হাজার বছর ধরে পুরুষশাসিত সমাজে নারীর নির্যাতনের কথা স্মরণ করে সবাই একটু খুশিই হয় - পুরুষও একটু নির্যাতিত হোক, নাকি ? ঐ ধর্ষিত পুরুষকে নিয়ে হাসাহাসি করে মেয়েরা তো বটেই, এমনকি ছেলেরাও। পুরুষের প্রতি নির্যাতনে পুরুষরাও সহানুভূতি অনুভব করে না। পুরুষরা ভাবে, ''ধর্ষিত বা নারীর দ্বারা লাঞ্ছিত পুরুষের প্রতি সহানুভূতি দেখানোর মানেই হল পৌরষত্বহীনতার প্রতি সহানুভূতি দেখানো। আমরা পুরুষ। আমাদের মাঝে আছে পৌরষত্ব। আমরা যদি ঐ নারীর দ্বারা লাঞ্ছিত পৌরষত্বহীন পুরুষর প্রতি সহানুভূতি দেখাই, তাহলে সেটা আমাদের পৌরষত্বের জন্য অপমানজনক।'' ( আগেই বলেছি - পৌরষত্ব হল সকল খারাপের উৎস ) তাছাড়া, মেয়েরা নারীবাদী ছেলেদের বেশী পছন্দ করে। তাই নারীবাদী হলে নারীদের পটানো সহজ হয়। এজন্য অনেক ছেলে নারীবাদী হয়।
পুরুষের সম্মান নারীর চেয়ে কোন অংশে কম নয়। নারী যদি পুরুষকে অপমান করতে পারে, চড় মারতে পারে। তবে পুরুষও নারীকে অপমান করতে পারে, থাপ্পড় মারতে পারে। নারী-পুরুষ সমান অধিকার। সঠিক ? যদি আপনার বাবা ধর্ষিত হত ! যদি আপনার ভাই ধর্ষিত হত, যদি আপনার বয়ফ্রেন্ড বা হাজবেন্ড ধর্ষিত হত, আপনার ছেলে ধর্ষিত হত ! তখন কেমন লাগত ? আগে মেয়েরা বলত, ''ঘরে মা বোন নাই ?'' এখন আমরা ছেলেরা বলছি, ''ঘরে বাপ ভাই নাই ?'' খুশি তো ? নারীবাদীদের কাজই তো হয়েছে পুরুষদের দুরবস্থা দেখে খুশি হওয়া। হাজার বছর ধরে পুরুষরা নারীদের শাসন বা শোষণ করছে বিধায় পুরুষদের উপর রাগ ক্ষোভ জন্মে গেছে, এখন পুরুষদের দুরবস্থা দেখে নারীবাদীরা খুশি হয়। পুরুষেরা হাজার বছর ধরে যা করে আসছে সেটা ভুলে যান, বাদ দিন। নারীবাদী মনোভাব ত্যাগ করুন। সবাই মানুষ। নারী নয়, পুরুষও নয় একজন মানুষ ধর্ষিত হয়েছে। নারী হিসেবে নয়, মানুষ হিসেবে সহানুভূতি জানান। সবার উপর মানুষ সত্য, নারী নয়।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মে, ২০২০ সকাল ১১:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: উসকে দেওয়া দুষ্ট লোকের কাজ। সমাজে দুষ্ট লোকের অভাব নেই।
নারী পুরুষ একজন আরেকজনের পরিপূরক। সমান সমান। নারীকে ভালোবাসতে হবে। সম্মান করেতে হবে।

১৩ ই মে, ২০২০ সকাল ১১:৪৯

অদ্বিত বলেছেন: "নারীকে সম্মান করতে হবে" না বলে বলুন ভাল মানুষকে সম্মান করতে হবে। তা সেই ভাল মানুষটি পুরুষ বা নারী বা হিজড়া যাই হোক। নারী যদি খারাপ হয় তবে সে অসম্মানের যোগ্য।

২| ১৩ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:০০

মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: দারুন লিখেছেন। খুব ভালো লাগলো।

১. অনেকে বলে পুরুষ মানুষ বেশিরভাগ খারাপ কাজের সাথে জড়িত ------ একজন পুরুষের শক্তি, সামর্থ্য নারীর থেকেও বেশি। নারীদের যদি পুরুষের মত শক্তি বা শারিরীক সামর্থ থাকত তাহল তারা যে ছিনতাই, ডাকাতি, ধর্ষন পুরুষের থেকেও বেশি করতো না এর কি গ্যারান্টি???
২. প্রতিদিন বাসে করে কলেজ যাই শ্যামলি থেকে সদরঘাট পর্যন্ত। তো, কোন মহিলা যদি দাড়িয়ে থাকে, আর আমি যদি তার পাশের সিটে বসে থাকি তাহলে এমন করে যেন কি অন্যায়টাই না করে ফেলেছি। (শরীরও তো খারাপ করতে পারে)
৩. সবশেষে বলবো আপনার কথাই ঠিকঃ- নারীকে সম্মান না করে মানুষকে সম্মান করতে হবে।

৩| ১৩ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:০৮

দজিয়েব বলেছেন: আপনি ভুল ধারণায় আছেন ভাই। আপনি নারীবাদের কোন বই পড়েছেন জানিনে, তবে নারীবাদ এধরণের কথা বলেনা। র‍্যাডিকাল ফেমিনিস্টরা যদিও মনে করে প্রায়ই পুরুষমাত্রই আধিপাত্যবাদী। কিন্তু তার সাথে আপনার বক্তব্যের সামঞ্জস্য নেই। বরং অনেক পুরুষ আধিপাত্যবাদীরাই মনে করে, নারী পুরুষের থেকে কম তাই পুরুষ হয়ে নারীর মতো অবলা প্রাণীর গায়ে হাত তোলা উচিত না। নারীবাদের প্রধান উদ্দেশ্য নারীদের প্রতি হওয়া বৈষম্যকে সামনে নিয়ে আসা এবংং নারীদের প্রাপ্য অধিকার সুনিশ্চিত করা। নারীবাদ মানবতাবাদের বিরোধী না। নারীবাদও বলে নারীকে মানুষ হিসেবে বিবেচনা করতে, কোনো অবলা প্রাণী হিসেবে না। কিন্তু এই বক্তব্য দিলেই যে পুরুষতান্ত্রিক সমাজ তা মেনে নেবে এ কোনো বোকাও ভাববেনা। অতএব, দরকার পড়ে নারীদের প্রতি হয়ে আসা বৈষম্যকে সামনে নিয়ে আসার, রাজনৈতিক-সামাজিক আন্দোলনে যাওয়ার। আর ঠিক এই কাজটাই নারীবাদ করে।
[বিঃ দ্রঃ মানবতাবাদের ত্রুটিগুলো তুলে ধরে অ-মানবকেন্দ্রিক প্রবক্তারা সাধারণত প্রাণী অধিকারের নিশ্চিত করার ব্যাপারে যুক্তি তুলে ধরেন।]

১৩ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:২২

অদ্বিত বলেছেন: নারীবাদের তিনটা জোয়ার আছে। ফার্স্ট ওয়েভ feminism, সেকেন্ড ওয়েভ feminism। এই দুটা জোয়ার এসে নারীদের প্রতি সকল বৈষম্য দূর করে দিয়েছে। এখন নারীদের প্রতি কোন বৈষম্য হয় না। বৈষম্য শুধু পুরুষের সাথে হয়। নারীর প্রতি বৈষম্য একটা মিথ। নারীদের অধিকার already পুরুষদের চেয়ে বেশী। বাসে নারীদের জন্য সংরক্ষিত সিট থাকাই কি এর প্রমাণ নয় ? বর্তমানে পুরুষদের প্রাপ্য অধিকার সুনিশ্চিত করতে হবে। নারীবাদ নারীকে মানুষ হিসেবে বিবেচনা করার আগে নারী হিসেবে বিবেচনা করতে বলে। সমাজ আগে পুরুষতান্ত্রিক ছিল। এখন সমাজ নারীতান্ত্রিক হয়ে গেছে।

৪| ১৩ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:২৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: নারীবাদী নেত্রীরা ভিতরে ভিতর মতলবাজ

৫| ১৩ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:১৭

দজিয়েব বলেছেন: এখন নারীদের প্রতি বৈষম্য হয়না!? আপনি বোধহয় পত্রিকা পড়েননা, নিউজ দেখেননা, এবং এও বিশ্বাস করেননা অস্ট্রেলিয়া বলে কোনো জায়গা আছে কিংবা পৃথিবী গোল-- এ সবই মিথ। এবং কে আপনাকে বলেছে যে নারীবাদ বাসে মেয়েদের জন্য সিট রাখাকে সাপোর্ট করে, নারীবাদ এটাকে সাপোর্ট করেনা কারণ সেখানে নারীকে প্রতিবন্ধী, অক্ষম বা অযোগ্য বা দুর্বল হিসেবে তুলে ধরা হয়। কতিপয় নারী ক্ষমতায় থাকার অর্থ এইহয়না যে সমাজ নারীতান্ত্রিক। তবে আপনার এই বক্তব্য ঠিক যে অনেকক্ষেত্রে নারীর অন্যায় ধরা হয়না কারণ সে নারী, আর পুরুষকে নাবুঝেই অপরাধী ঠাউরে নেয়া হয় কারণ সে পুরুষ। আপনি জানলে অবাক হবেন যে নারীবাদ এটাকে সাপোর্ট করেনা। সমাজ আধুনিকয়ানের সাথে সাথে নারীদের প্রতি বৈষম্যের ধরণও বদলেছে। কিন্তু বৈষম্য থেমে যায়নি। পুরোনো ধরনের বৈষম্য এখনো বিদ্যমান (যদিও এগুলোর পরিমাণ কমেছে), যেমন, যৌতুকের জন্য এখনো গৃহবধূকে মেরে ফেলা হয়, এখনো অনেক পরিবারে মেয়েদের বাইরে বের হওয়াটা ট্যাবু, ২০২০ সালে এসেও দেখবেন ভাইরা তাদের বোনদের প্রাপ্য পৈতৃক সম্পত্তি ছেড়ে দিতে নারাজ।
আর আধুনিক বৈষম্যগুলোর একটা-দুইটা উদাহরণ দিচ্ছি- আগে নারীদের চাকরি দিতোনা, এখন চাকরি দেয় ঠিকই কিন্তু একই কাজের জন্য পুরুষ সহকর্মীর চেয়ে নারী সহকর্মী যথেষ্ট কম বেতন পান, আমাদের দেশতো এখনো উন্নয়নশীল, উন্নত দেশগুলোতেই এই সমস্যা প্রকট, বিবিসিরই সম্ভবত এরম একটা ঘটনা বছর দুয়েক আগে বিশ্বজুড়ে আলোড়ন তুলেছিল; অফিসে নারীদের প্রতি যৌন হয়রানী এখনো চলমান; এরকম ঘটনা এখনো সামনে আসে যে যোগ্যতা অন্য প্রতিদ্বন্দ্বীদের তুলনায় বেশি থাকার পরেও স্রেফ নারী হওয়ার কারণে প্রমোশন দেয়া হয়না; স্বামী-স্ত্রী উভয়ই কর্মজীবি হওয়া সত্ত্বেও ঘরের কাজে বহুসংখ্যক স্বামী এগিয়ে আসেনা, অফিস করে এসে স্ত্রীটিকেই ঘরের কাজ করতে হয় সেসবক্ষেত্রে; চাকরি দেয়ার ক্ষেত্রেও টিপিক্যাল চিন্তা কাজ করে, যেমন নারীদের চাকরি বলতে আমরা এখনো কেরানীগিরি, শিক্ষকতা টাইপ ডেস্ক জব বুঝি, ফিল্ড জব যে তারা করতে পারে সেটা আমরা দেখেও দেখিনা; আরেকটা পরিসংখ্যান দেখায় যে শিক্ষার্থী হিসেবে নারীদের সংখ্যা বেশি মানবিক অনুষদে, ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদে তাদের উপস্থিতি কতোটা নগন্য তা বুয়েটের মতো ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠানে গেলেই দেখতে পাবেন; এমনকি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার পরেও একটা মেয়ের কাজ পেতে ছেলে সহপাঠীর তুলনায় বেশি ভোগান্তি পোহাতে হয়, কারণ কোম্পানির কর্তারা (যারা অধিকাংশই পুরুষ) মনে করেন যে ইঞ্জিনিয়ারিংটা ঠিক মেয়েদের জন্য না।
এসবের পরেও যদি নারী বৈষম্য মিথ হয়, তাহলে অস্ট্রেলিয়া একটা মিথ, পৃথিবী গোল এটাও একটা মিথ; আর সত্য হচ্ছে সাঈদীকে চাঁদে দেখা যায়, করোনা আসছে ইহুদি-নাসারাদের ধ্বংস করতে, ইত্যাদি।
আপনার এই লেখাটা টিকে আছে নারীবাদ সম্পর্কে কতিপয় ভুল ধারণার উপর। নারীবাদ নিয়ে অথেনটিক বই পড়ুন, এই ধারণাগুলো কেটে যাবে।

১৩ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৪৮

অদ্বিত বলেছেন: সম্পূর্ণ মিডিয়া নারীদের পক্ষে। এটা তো কোন দেশের problem না, এটা global problem. পৃথিবীর সবদেশে একই অবস্থা। সমস্ত আইন মেয়েদের পক্ষে। ছেলেদের কোন কথাই শোনা হয় না। অবশ্যই নারীদের অধিকারহীনতা একটা মিথ। সব দেশ নারীদের বেশী অধিকার দেয়। যেই অপরাধ একটা পুরুষ করলে জেল হয় পাচ ছয় মাস, সেই একই অপরাধ নারী করলে শাস্তি সর্বোচ্চ এক মাস হয়। নারী কর্মীরা এজন্য কম বেতন পায় কারণ তারা বাচ্চা সামলাতে গিয়ে অফিসে কম সময় দেয়। যৌন হয়রানিও একটা মিথ। ইভটিজিং, যৌন হয়রানি শব্দগুলো সুসংজ্ঞায়িত নয়। ইভটিজিং হওয়া উচিত শুধুমাত্র শিষ বাজালে বা বাজে মন্তব্য করলে। ভালবাসা পাওয়ার জন্য ঘ্যানঘ্যান ইভটিজিং হিসেবে বিবেচিত হওয়া উচিত না। একটা মেয়েও ভালবাসা পাওয়ার জন্য একটা ছেলের পিছনে ঘুরঘুর করতে পারে। কোন ছেলে তো এটাকে টিজ মনে করে না। মেয়েদেরও মনে করা উচিত না। সামান্য রাগ উঠলেই মেয়েরা গালিগালাজ করে চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করে দেয় বা চড় মেরে বসে। পাবলিক তখন প্রশংসা করে,"strong woman, brave woman এগিয়ে যাও।" কোন ছেলে যদি মেয়ের গায়ে হাত তোলে পাবলিক তাকে গণধোলাই দিবে। এই you tube video টা দেখতে পারেন। https://www.youtube.com/watch?v=7ba-pdQ8eT8

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.