![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গলিপথে হাটি, কুকুরের তাড়া খাই। হাটতে হাটতে একদিন হাটার শেষ দেখতে চাই।
আজ নয়,
এই রুদ্র বৈশাখী দিনে কবরে যাবো না।
উদাসিন, অগ্নিমাখা কন্ঠস্বর ফেলে,
তোমার নারকীয় নগ্নতা না ছুঁয়ে-
ক্ষুধার্ত্ব মাটির বুকে আমি যাবো না।
পাথর ভাঙ্গার মতো ভাঙ্গছি নিজ পাজরের হাড়,
চাঁদের বুকে চলে লোডশেডিংয়ের নিলজ্জ্বতা।
জোৎস্না রাতের শ্রভ্রতা সব পুড়ছে সুখের অনলে
এখনো বধূয়াকে বলিনি সে নদীদের কথা।
মৃত্যুর দোহাই, ফিরে যাও মৃত্যুর দূত,
নির্জনে চুমু খেতে দাও চোখ, ঠোট ও সুরভিত মাদবীলতায়
বস্তুত আমি নিজেই চলেছি মৃত্যুর যাত্রায়।
একদিন এসে দেখে যেও মর্গে পচছে দেহ ও প্রেম,
আর কবিতাগুলো সব বেলি হয়ে ফুটে রবে বধূয়াদের গাঁয়ে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২৭
এহসান জুয়েল বলেছেন: ঠিক তা নয়,
কবির এখনো অনেক নদীর গল্প বলা বাকী আছে বলেই, বেচে থাকতে চান।
২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪৬
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন:
শুনেছি কারো কারো নদী থাকে। একান্ত নিজের নদী। সেইরকম নদীর গল্প?
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২২
এহসান জুয়েল বলেছেন: হুম, সেইরকম
৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৫৮
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: হিমুর ময়ুরাক্ষীর মত?
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫০
এহসান জুয়েল বলেছেন: শতভাগ সেরকম...
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২৪
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: "এখনো বধুয়াদের বলিনি সে নদীদের কথা"
অপ্রসাঙ্গিক মনে হল লাইনটি।
"