নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্ত ও সাদা মনের মানুষ হতে আগে চাইতাম। এখন আর চাই না। এখন একটু মুক্তি চাই, চাই জীবনটা শেষ হবে এই অপেক্ষার অবসান। [ মৃত্যুটা খুব স্বাভাবিক; বেঁচে থাকাটা অস্বাভাবিক।]
ছবিঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ সরকার। (গুগল থেকে)
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ সরকার। হুম আমি চার বারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কথাই বলছি। আসলে এখানে আমি মূলত একটা ছোট্ট আলোচনা আনতে চাইছিলাম যে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নইয়নের জন্য অনেক পদক্ষেপ নিয়েছেন। যা দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে গেছে। ফলাফল হিসাবে আমরা সারা দুনিয়াতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তির বিষয়টা দেখলেই বুঝতে পারি।
তবে যাই হোক- আসল কথায় আসি। বর্তমান সময়ে সারা দুনিয়াতে করোনার মহামারী কালে খুবই নাস্তানাবুদ। সেই একই পথে আমার সোনার দেশ বাংলাদেশও। এই মহামারী করোনা থেকে বাংলাদেশ সরকার এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কি পদক্ষেপ নিয়েছেন, কি কি পদক্ষেপ নিচ্ছেন বা নিবেন?? আবার আমরা জনগণের মতে কি পদক্ষেপ নিলে দেশ ও সরকারের জন্য ভাল হত, এই বিষয়ে সবার মতামত এবং বর্তমান সময়ের তথ্য জানতে চাই।
এই পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে "শেখ হাসিনা" - ইতিহাসের একজন রাষ্ট্র নায়ক নাকি একটা নাম মাত্র হয়ে রিয়ে যাবেন??
আশা করি সুন্দর এবং গঠনমূলক আলোচনা হবে।
১১ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫৭
ফেনা বলেছেন: সুন্দর বলেছেন।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২| ১১ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: শেখ হাসিনা একজন গ্রেট প্রধানমন্ত্রী।
তবে তার মন্ত্রী এমপিগন দূর্নীতিবাজ। দূর্নীতিবাজদের সরিয়ে দিতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী লকডাউন দিলেন। ত্রান দিলেন। লকডাউন তুলে নিলেন। সব রকম চেষ্টাই উনি করছেন। কিন্তু দেশের জনগন তার কথা শুনছে না। জনগন যা মন চায় তাই করছে। এই অসভ্য জনগন দেশের অভিশাপ।
১১ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫৮
ফেনা বলেছেন: একদম সঠিক বলেছেন।
৩| ১১ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:৪৯
জুন বলেছেন: আমাদের প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত আন্তরিকভাবেই এই দুঃসময়ের মোকাবেলা করছেন তার জন্য আমরা কৃতজ্ঞতা জানাই।
কিন্ত কেউ কেউ এ বিষয়ে লিখতে গিয়ে অতি আবেগী হয়ে কি যে লিখছে তা সেই জানে। সেদিন এক পত্রিকায় দেখলাম (পত্রিকার নাম মনে নাই) একটা কলামের শিরোনাম একজন সাংবাদিক এর লেখা। শিরোনামটি হলো "পাহাড়ের মত ধ্যান গম্ভীর মৌন ঋসির মত আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরবে করোনা মোকাবিলা করছেন "
মৌন ঋসি, ধ্যান গম্ভীর আবার সরবে এই পরস্পর বিরোধী কথাটির অর্থ বুঝলাম্না। আপনারা কেউ বুঝলে আমাকে জানাইয়েন।
১১ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫৯
ফেনা বলেছেন: বিচার কাজটা খুব কঠিন। সঠিক বিষয়টা বের করা খুব কঠিন।
৪| ১১ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:১৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আলোচনা শুরুর আগে বলেন, প্রস্তুতি নেয়ার যথেষ্ট সময় পাওয়ার পরও কেন একটা বিশেষ দিবসের কারণে স্কুল, কলেজ, এয়ারপোর্ট বন্ধ ঘোষণা করতে দেরি করেছিলেন তিনি?
১১ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০০
ফেনা বলেছেন: হুম ভাল প্রশ্ন। আমার জানা নাই। কেউ জানলে জানাতে পারেন।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৫| ১১ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:২৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: পিএম আন্তরিক দেশ ও দশের জন্য । কিন্তু চাল চোর তেল চোরদেরও এখন সুসময় আর তারা উনার দলের নেতা। জনগণ সরকারের কথা শুনে না মানে না কারণ জনগণ রাতে ভোট দিতে যায়নি।
১১ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০২
ফেনা বলেছেন: আসলে জনগণ প্রধানমন্ত্রীর কথা শুনতে চায় না। তার একটা কারণ হল তাঁর অধীনে কিছু চোর আছে। আরো কিছু কারণ থাকতে পারে।
আশা করি কেউ জানাবেন।
৬| ১১ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০১
নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: যারা বলতেছেন প্রধানমন্ত্রীর অধীনস্থদের মধ্যে চোর, দুর্নীতিবাজ আছে।
তাহলে হয় তিনি তা জানেন, অথবা জানেন না।
দুটো সম্ভাবনাই সমান ভয়াবহ।
১১ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২৩
ফেনা বলেছেন: আপনি কি অধীনস্থদের একজন??
৭| ১১ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪২
ঢাবিয়ান বলেছেন: দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা গেলে তার দায় নেবেন না বলে পরিস্কার জানিয়ে দিয়েছেন উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইয়োয়েরি মুসাভেনি। কারণ, তিনি উগান্ডার নাগরিকদের সব ধরণের পরামর্শ দিয়েছেন। কিন্তু মুসাভেনির দাবি, তার এসব পরামর্শ গায়ে লাগাচ্ছে না অনেক মানুষ। তাই তারা কেউ আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে এর দায় তিনি নেবেন না।
আমাদের দেশে প্রধান্মন্ত্রীকে কষ্ট করে উগান্ডার প্রেসিডেন্টের মত কিছু বলতে হচ্ছে না। জনগন তার আগেই নিজেদের মাথায় সব দায় নিয়ে নিচ্ছে
৮| ১১ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি যেদিন ক্ষমতায় থাকবেন না, ওবায়দুল কাদের, ড: হাসান, মোহাম্মদ হানিফও উনার বদনামী করবে; উনার অভাব অনুভব করবে ব্যুরোক্রেটরা, প্রশাসন, বসুন্ধরা, বেক্সিমকো, প্রাইভেট ব্যাংকগুলো ও পুলিশরা
৯| ১১ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:০১
সত্যপীরবাবা বলেছেন: "Power tends to corrupt; absolute power corrupts absolutely" -- John Emerich Edward Dalberg Acton
কোন নেতাই এই অমোঘ নিয়মের বাইরে যেতে পারেন নাই।
কাজেই শেষ পর্যন্ত একটা নাম মাত্রই পরিনিতি। অবশ্য অনুগ্রহপ্রাপ্ত আর "দলের বগলের গন্ধ শুঁকে মাতওয়ারা হওয়া" দলকানা ছাড়া।
বিদ্র: যাঁরা নিয়মের উর্ধ্বে উঠতে পেরেছেন, তাঁরা জবাবদিহীতার শক্ত ভিত্তির মধ্যে দিয়ে গিয়েছেন, absolute power কুক্ষিগত করেন নাই।
(এই কমেন্ট লেখা শেষ করে মনে হল দলকানাদের জন্য আরো একটা কথা যোগ করা দরকার, সেটা হল
প্রধানমন্ত্রীর কাজের সমালোচনা, দল হিসেবে আওয়ামী লীগের সমালোচনা আর মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতা একই দাঁড়ি পাল্লায় মাপার বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীরা দুরে যাইয়া মরেন)
১০| ১২ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:০২
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: শেখ হাসিনার বিকল্প এখনো দেশে তৈরি হয়নি।অনেকে মনে করে শূন্যতা সেটা তৈরি করে নেবে।অবশ্যই তৈরি করে নেবে,তব আপাতো দৃষটিতে যা মনেহয় সেটা ভালোর চেয়ে খারাপ হবার সম্ভাবনা বেশি।৪৭ এর পর থেকে গত ইলেকশন পর্যন্ত কখনো ইসলামপন্থি দলগুলো সকল আসনে প্রার্থী দিতে পারে নাই কিন্ত গত ইলেকশনে প্রার্থী দিয়েছে এবং কম সংখ্যক প্রার্থী জামানত হারিয়েছে।এটা দেশের জন্য ভালো লক্ষন না।রাজনিতিবিদরা এই বিষয়টা লক্ষ করছেন না অথবা লক্ষ করার মতো প্রজ্ঞা তাদের নেই।গণতান্ত্রিক দলগুলোকে সাংগঠনিক ভাবে আরো শক্তিশালী হতে হবে।
১১| ১২ ই জুন, ২০২০ রাত ১:৪৫
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: উনার মত অসাধারন নেত্রী পৃথিবীতে জন্ম নেয় নি। ভবিষ্যতে উনাকে সেইন্ট কিংবা ভগবান বিষ্ণুর এগারতম অবতার হিসেবে দেখা হতে পারে।
১২| ১২ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:০৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এই পোষ্টটিতে ব্লগারদের আলোচনার জন্য নির্বাচিত করা হলো। সম্মানিত ব্লগারদের এই বিষয়ে মতামত চাই।
১৩| ১২ ই জুন, ২০২০ সকাল ৯:৩৫
কল্পদ্রুম বলেছেন: কি কি পদক্ষেপ নিচ্ছেন সেটা আমরা দেখতেই পাচ্ছি।কি কি পদক্ষেপ নিবেন সেটা নেওয়ার পরে বলতে পারবো।তবে কি পদক্ষেপ নেওয়া উচিত/উচিত ছিলো সেটা নিয়ে বলা যেতে পারে।আমার ধারণা,বাংলাদেশের যে ভৌগলিক অবস্থান তাতে এদেশে করোনা আসার উপায় ছিলো দুইটা।ভারতের সীমান্ত এবং এয়ারপোর্ট+বন্দর।সবার শুরুটা হয়েছে দুটো ব্যর্থতা দিয়ে বৈশ্বিক পরিস্থিতির গুরুত্ব বিচারের ব্যর্থতা এবং নিজের সক্ষমতা নির্ণয়ের ব্যর্থতা।ইউরোপে যখন করোনার প্রকোপ বেড়েছে।আমরা বলেছি আমাদের দেশে আসবে না।আবার বলেছি আসলেও আমরা সামলাতে পারবো।এসব কারা বলেছেন?নেতারা বলেছেন এবং বিজ্ঞানী নামের দুই একজন জ্ঞানপাপী বলেছেন।সত্যিকারের কোন এপিডেমিওলজিস্ট অথবা কোন বিশেষজ্ঞরা কিছু বলেছেন?হয়তো তারা বলেছেন কিন্তু পাত্তা পাননি।এই যে সত্যিকারের বিশেষজ্ঞদের নিয়ে করোনা বিষয়ক একটা জাতীয় কমিটি তৈরি না করে নেতা ফেতাদের (দলীয় এবং প্রশাসনিক) মনগড়া কথা মার্কেট পেতে দিয়েছেন এই দায়ভার অবশ্যই ক্ষমতার শীর্ষে যিনি আছেন তার উপর পড়ে।যেহেতু প্রধানমন্ত্রী এদেশের জন্য অমনিপটেন্ট এবং অমনিসায়েন্ট।সুতরাং এই দায় স্বাস্থ্য সচিবেরও না।স্বাস্থ্য মন্ত্রীরও না।এই দায় সরাসরি তার।এরপরে এয়ারপোর্ট সীমান্তে কি অবস্থা ছিলো সবাই জানে।বন্দরের কথা তো সবাই ভুলে গেছিলো।মাস্ক, পিপিই, আই সি ইউ নিয়ে ডেডপ্যান জোক এখনো চলমান।
প্রধানমন্ত্রীর সবার প্রথমে উচিত ছিলো সবার সামনে পরিষ্কার ভাবে বলা এদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার করোনার মত পরিস্থিতি মোকাবেলার মত প্রতিষ্ঠান, বেড আই সি ইউ ডাক্তার,নার্স টেকনোলজিস্ট নাই।সত্য কথা শুনে আমরা ভয় পেতাম।কিন্তু আতংকিত হতাম না।ভয় পেলে কি হতো!এরপরে সরকারি নির্দেশনাগুলো মানুষ নিজের থেকে শুনতো।
প্রধানমন্ত্রীর উচিত করোনা মোকাবেলায় গঠিত জাতীয় কমিটিকে কার্যকরী করা এবং তাদের কথা যেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় শোনে তা নিশ্চিত করা।
দেশের সমস্ত মন্ত্রণালয়কে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখাপেক্ষি করা।কোন মন্ত্রণালয় নিজে থেকে কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না।
গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি গুলোকে নির্দিষ্ট স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রটোকল তৈরি করে দেওয়া।কর্মীরা কোথায় থাকবে,কিভাবে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলবে এবং অসুস্থ হলে কোন হাসপাতালে চিকিৎসা নেবে সবকিছু ঠিক করে দেওয়া থাকবে।এই প্রটোকল যারা মানতে পারবে কেবল তারাই ফ্যাক্টরি খোলার অনুমতি পাবে।
বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষদের এসোসিয়েশন সরকারের সাথে ইতোমধ্যে করা চুক্তিগুলো যাতে মেনে চলে সেটা মনিটর করা।এক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো একক ভাবে কোন হাসপাতাল যেন সিদ্ধান্ত নিতে না পারে।সবাইকে সেন্ট্রাল এসোসিয়েশনের কাছে বাধ্য থাকতে হবে।তাহলে একটা জায়গায় সরকার চেপে ধরলেই কাজ হবে।
সরকার অনলাইনে বেচাকেনা শুরু করেছে।এই ব্যবস্থা আরো কার্যকরী করতে পারতো।দেশে ইতোমধ্যে অনলাইনে বাজার করা যায়।ফুডপান্ডা,ফুডফেক্স,ইভ্যালি ইত্যাদি ইত্যাদি।তাদের নিজস্ব কর্মী আছে।সরকার তাদের সাথে চুক্তি করতে পারে।সরকার জেলা ভিত্তিক সরকারি ওয়েবসাইটেও বেচাকেনার ব্যবস্থা করতে পারতো।প্রশাসন লোকাল বাজার থেকে বাজার দরেই জিনিসপত্র কিনে নেবে।লোকজন বাড়িতে বসে নগদ টাকায় প্রশাসনের কাছে থেকে নেবে।শুধুই বাজারই নয় এভাবে জরুরি ঔষধও পৌছানো যাবে।
বর্তমানে যে লাল সবুজ হলুদ এলাকা বানানো হয়েছে এ ব্যাপারে জাতির কাছে প্রধানমন্ত্রীর উচিত নিজের বক্তব্য ক্লিয়ার করা।এগুলো কার বুদ্ধিতে করা হচ্ছে,করে কি লাভ হচ্ছে বা হবে সেটা ওনাকে নিজের মুখে বুঝিয়ে বলতে হবে।এই পরিকল্পনার ভবিষ্যতও যে উজ্জ্বল না তা আন্দাজ করতে পারি।কারণ আমার এলাকা লাল জোনে।কিন্তু লোকজন চলছে সবুজ জোনের মত।দেশের অনেক লাল জোনের অবস্থা আবার অতিরিক্ত লাল।এই যে পরিকল্পনায় অসামঞ্জস্যতা।এটা শুরুতেও ছিলো।এখনো আছে।এই দেশের অমনিসায়েন্ট এবং অমনিপটেন্ট হিসেবে এই দায় তার।ওনার উচিত হবে এই অসামঞ্জস্যতা যেন না থাকে।পরিকল্পনা যেটাই নিক ভুল হোক কিংবা ঠিক সেটা ভবিষ্যতে ফলাফল দেখে বিচার হবে।কিন্তু সারাদেশে যেন তা এক থাকে।
১৪| ১২ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:২৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: দেশের প্রতি উনার উদ্দেশ্য-প্রচেষ্টাকে নিয়ে আমার কোন সন্দেহ নেই, তবে উনার আশে-পাশে চাটুকারি লোকজনগুলোই খুব সম্ভবত উনার নামকে ডোবাবে।
১৫| ১২ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৩১
আমি সাজিদ বলেছেন: এইসব নিয়ে কোনভাবেই আলোচনা মানায় না৷ লাভও নাই। দরকারও নাই। কারন এই আলোচনার কোন শেষ নাই। সমাধান নাই। সময় নষ্ট।
১৬| ১২ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৪২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনে কি মানুষজনের ওপর রিভিউ নিয়া ধারাবাহিক শুরু করলেন নাকি!
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:৩৮
নতুন বলেছেন: ''If you want to go somewhere different, you have to walk a different path''
বঙ্গবন্ধুর পরে এতো ক্ষমতাশালী রাস্ট প্রধান আর কেউই হতে পারেনাই।
এখন শেখ হাসিনার সামনে এটা পথ আছে আধুনিক বাংলাদেশের ইতিহাসে নাম লেখানোর।
শেখ হাসিনা যদি দূনিতি মুক্ত বাংলাদেশের শুরু টা করে দিতে পারে তবেই তিনি ইতিহাসে থাকবেন।
তাকে শ্রদ্ধা ভারে মানুষ '' শেখের বেটি বলে মনে রাখবে''
তার জন্য তাকে খুবই কঠিন কাজ করতে হবে। আয়ামীলীগের ৮০-৯০% ভাগ নেতাকে সরাতে হবে। দূনিতিবাজ, ক্যাডার, অস্র বাজ দের ধরতে হবে। তাদের ১০ বছরের জন্য জেলে রাখার আয়োজন করতে হবে।
শেখ হাসিনার সাথে দেখা হলে এই কথাটা বলতাম। তিনি যদি এমনটা করেন তবেই তিনি জনগনের মনে থাকবেন নতুবা অন্য ১০ জন প্রধানমন্ত্রীর মতন শুধুই নাম হিসেবেই থাকবেন।