![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ মাত্রই মায়ার জালে ফেঁসে যায়। তবে কিছু কিছু মানুষ থাকে যাদের মায়া জিনিসটা স্পর্শ করে না। আমি তাদের একজন।
লোকটা মানিবব্যাগ খুলে পাঁচটাকা বের করে ছেলেটাকে দিলো। ছেলেটা এতিম। বয়স ও খুব একটা বেশি না ; ৬ কি ৭ হবে। লম্বা লম্বা চুল! রোদে পোড়া গায়ের রং! টাকা দিয়ে জিজ্ঞেস করলো নাম কি?
-তামিম
-বাহ্! সুন্দর নাম। কে রাখছে?
- জানি না। সব্বাই এই নামে ডাকে আর আমিও সাঁয় দেই!
- ও! তোর মা বাবা কই থাকে?
- হেইয়াও জানি না। বুঝ গেয়ান হওনের পর থেইক্যা রেল স্টেশনে থাকি। আমার লগে আরো অনেক গুলা থাকে! আমার দোস্তসবগুলা।
- ওওও! ঈদের আগে কি তোদের নতুন জামা দেয়া হয়?
- কয়েক বছর আগে একবার দিছিলো! আর দেয় নাই! কেয়া! আপ্নে দিবেন? আমারে একলা দিলে কিন্তু নিমু না। আমার দোস্তগুলারেও দিতে হবে।
- লোকটা চিন্তায় পড়ে গেল! মানিব্যাগে এত টাকা তো নাই। তাছাড়া আজকে ব্যাংকে যাইতে হবে। ৫ লক্ষ টাকা তুলতে হবে। তারপরও জিজ্ঞেস করলেন " তা তোমার দোস্তরা মিলে মোট কতজন আছো? "
- খাঁড়ান গুইনা লই! তামিম হাতের করে গুনতে শুরু করলো " আব্বাস, লিটন, তইমুর, নিলয়, মামুন, ফরিদ, বল্টু, শাকিল, নুরু। মোট দশ জন আমি সহ । দিবেন কিইন্যা ?
-হুম। দিবো। তুমি তোমার সব বন্ধুদের ডেকে এনে এখানে অপেক্ষা করো। আমি ব্যাংক থেকে টাকা তুলে এনে তোমাদের নিয়ে যাবো।
- বন্ধু না দোস্ত , আর যদি না আসেন?
- আসবো।
- ঠিকাছে।
লোকটা ব্যাংকে গেল। টাকা তুললো, তারপর দশ হাজার টাকা আলাদা করে রেখে বাকী টাকা একটা বেগে ভরে রাখলো। সেখানে তার নাম ঠিকানা, মোবাইল নম্বর সব ছিলো।
তিনি তামিম ও তার দোস্তদের উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন। পথে মধ্যে মোটর সাইকেলবাহী ছিন্তাইকারী এসে এক হেঁছকা টান দিয়ে তার টাকার বেগ টা নিয়ে উধাহ্ হয়ে গেলো।
লোকটার মাথার উপর যেন আঁকাশ ভেঙ্গে পড়লো। টাকার শোকে তার চোখ দিয়ে টপ টপ করে পানি পড়লো। তিনি চোখ মুছে তামিমের উদ্দ্যশে আবার রওনা দিলেন। টাকা যখন চিন্তাই কারী নিয়েই গেল তাহলে আর ওদের নতুন জামা কিনে দেয়ার দর্কার নেই! একথা একবার তার মাথায় এলো। আবার তিনি ভাবলেন যা হওয়ার ভালোর জন্যই হয়। তারা তো আমাকে আঘাত করতে পারতো। টাকার জন্য খুনের ঘটনা তো বিরল না।
কিন্তু তা তো করে নি। শুধু শুধু কেন এতিম বাচ্চা আর পথশিশুদের কষ্ট দিবো। তিনি ভাবতে ভাবতে তামিমের কাছে চলে আসলো। তামিমের সাথে তার দোস্তরাও আছে।
তিনি তাদের পছন্দ মতো জামা প্যান্ট কিনে দিলেন। বাকী দশ হাজার টাকার এক টাকাও তিনি নিজের জন্য রাখেন নি। তারপর তাদের বিদায় দিয়ে তিনি বাসায় গেলেন। একদিকে তার মন খ্রাপ। আরেকদিকে তার ভিতর একটা আত্মতৃপ্তি কাজ করছিলো।
বাসায় গিয়ে মলিন মুখে বাথরুমে ঢুকলেন। সেখান থেকে গোসল করে বের হলেন। তার স্ত্রী বললো -" কি ব্যপার! তোমায় এমন দেখাচ্ছে কেন! কি হইছে?
- কেমন দেখাচ্ছে?
- এমন ভাব করে আছো যেন তোমার বউ মরে গেছে! কিন্তু আমি তো আছি। তা আর কোন বউ নাই তো তোমার? তাদের কেউ মরছে নাকি?
- লোকটার মুখ আরো মলিন হয়ে গেল! এই মহিলা ননস্টপ কথা কিভাবে বলতে পারে তা তার মাথায় ঢুকে না।
হটাৎ কলিং বেল বেজে উঠলো। তার স্ত্রী দরজা খুলে একটু চমকে গেলেন। দুইজন পুলিশ এসেছে। হাতে একটা কালো বেগ! পুলিশ বললো "- আমি সিনিয়র এসপি রায়হান। ভিতরে আসতে পারি?
-জ্বী, আসুন।
- উনি আপনার হাজব্যান্ড?
-হুম।
-উনার নাম আনিসুল ইসলাম?
- হুম, উনি কি করছে? উনারে ধইরা নিয়া যাবেন?
- না।
- এইযে আনিসুল সাহেব আপনি কি বোকা নাকি?
- জ্বী!! কেন?
- আপনার টাকা ছিন্তাই হইছে, অথচ থানায় কোন জিডি করেন নাই কেন?
- ছিন্তাইর টাকা কি ফেরৎ পাওয়া যায়!!
- যাবে না কেন! এই যে আপনার টাকা। দেখুন ঠিক আছে কিনা?
-বলেন কি? কোথায় পেলেন?
- সে অনেক কথা! আপাতত আমরা যাই।
- সেকি কথা! চা খেয়ে যান অন্তত!
- না! অন্য একদিন আসবো।
আনিসুল মনে মনে ভাবে " যা হয় ভালোর জন্যই হয়! আর যারা অন্যের ক্ষতি করে না, তাদের ক্ষতিও আল্লাহ্ হয়তো হতে দেয় নাহ্ "
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:১৬
আমিই মিসির আলী বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপ্নে পেরথম হইছেন সেটা দেখে ভালো লাগলো।
তয় কথা হইলো পুরষ্কার লাগবে কিনা?
২| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:০৯
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পুলিশ টাকা উদ্ধার করে এভাবে টাকার মালিকের কাছে পৌঁছে দিয়ে গেল? ঠিক আছে গল্প যখন, তখন মেনে নিতে আপত্তি নাই। ধন্যবাদ ভাই আমিই মিসির আলী।
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:২০
আমিই মিসির আলী বলেছেন: গল্পটায় পুলিশ যোগ কইরা বিপদেই পড়ছি দেখা যায়!
পুলিশ না লেইখ্যা যদি লেখতাম " দরজা খুলে দেখলো দুইজন এলিয়েন দাঁড়িয়ে আছে। তারা ভাঙ্গা গলায় বললো " আমরা রমজান উপলক্ষে ভালো মানুষের ভালো করতে এসেছি। আপনার টাকা ছিন্তাইকারীদের থেকে উদ্ধার করে এনেছি। " তাহলে বোধ করি এত সমস্যা হইতো না
পুলিশের অবস্থা খুবই খ্রারাপ ভাইই!
পুলিশ যোগ করায় সবার এক কথা " ইয়ে না মুনকিন হ্যায়!!
৩| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:১৬
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আজব ব্যাপার!!!!
এটা কি কলিযুগ না সত্যযুগ!!
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:২২
আমিই মিসির আলী বলেছেন: ভাই আপ্নেও!!
৪| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:২৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: 'না মুনকিন হ্যায়' কথাটা তো আর মানুষ এমনি এমনি বলে না। একটু ভেবে দেখতে অনুরোধ করছি।
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৩৯
আমিই মিসির আলী বলেছেন: তা অবশ্য ঠিক।
তবে সবাই যে খ্রাপ হয় তাও তো না।
কয়েকজন তো ভালো থাকে।
বর্তমান সময়ের সুসান্ত পল, কিংবা সুপার কপ মাসরুফ তাদের গতিবিধিতে এখনো খ্রাপ কিছু দেখি নাই।
৫| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:২৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: আমিই মিসির আলী ,
ফিরে এসেই শিক্ষামূলক একটি গল্প দিয়ে শুরু হলো পথ চলা । স্বাগতম ।
তবে ব্লগ মরা নয় । আপনারা থাকলেই তো ব্লগ বেঁচে থাকার রসদ পাবে ।
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪২
আমিই মিসির আলী বলেছেন: আপনাকেওও ধন্যবাদ।
আমরা থাকলেই কি হবে! ক্রিয়েটিভ লেখক এখন খুব একটা দেখা যায় না!
৬| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫৩
বিজন রয় বলেছেন: প্রথম প্লাস।
পুলিশকে তো মানুষ বানালেন। আপনিও পুলিশ নাকি?
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:২২
আমিই মিসির আলী বলেছেন:
আরে নাহ্!
আমি পুলিশ হবো কেন! আমি আমজনতা।
৭| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৪
সুমন কর বলেছেন: যদি এমন হতো............তবে বেশ হতো।
সহজ বর্ণনায় সচেতনামূলক গল্প ভালো লাগছে। +।
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:২৫
আমিই মিসির আলী বলেছেন: তা অবশ্য ঠিক বলেছেন।
এমন হইলে মন্দ হইতো নাহ্!
ধন্যবাদ।
৮| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫৬
চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: ভাল লাগা রইল।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:২৪
আমিই মিসির আলী বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:০৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: টাচিং!!
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:২৬
আমিই মিসির আলী বলেছেন:
১০| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৫৭
কালনী নদী বলেছেন: আমারে একলা দিলে কিন্তু নিমু না। আমার দোস্তগুলারেও দিতে হবে। +++++
you cud be a blogger!!!
hahaha
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:২৯
আমিই মিসির আলী বলেছেন:
১১| ২২ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩
রানা আমান বলেছেন: পুলিশ টাকা উদ্ধার করে এভাবে টাকার মালিকের কাছে পৌঁছে দিয়ে গেল ! আমাদের দেশে কেবলমাত্র গল্পেই এটা সম্ভব তাও মনে হচ্ছে একটু বেশীই হয়ে গেল । তবে গল্পটা খুব সুন্দর হয়েছে ।
২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯
আমিই মিসির আলী বলেছেন: পুলিশ বাবাজিরে এড কইরা তো বিপদেই পড়লাম
মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ।
১২| ২২ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫২
অতৃপ্তচোখ বলেছেন: ভালোবাসা আর বন্ধুত্বের মর্যাদা গরিবের মাঝেই সীমাবদ্ধ। ধনিদের মধ্যে যা থাকে তা কেবল স্বার্থকতা। আর যিনি অসহায়দের পাশে থাকেন, তার পাশে আল্লাহ নিজেই থাকেন। পুলিশের মধ্যে এমন মহৎ দায়ীত্বশীলতার প্রমাণ অনেক আছে।
আমার কাছে খুব ভাল লেগেছে গল্পটি। প্রিয় তালিকায় রেখেছি। সগৌরবে অনুসারিত হলাম। শুভেচ্ছা নিবেন
২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০
আমিই মিসির আলী বলেছেন: বিশ্লেষনমূলক মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন সবসময়।
১৩| ২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২২
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: সুন্দর একটা শিক্ষণীয় গল্প!
গল্পের কাহিনী যেমনই হোক, শিক্ষাটাই সবছেয়ে বড়।
বেশ ভালো লাগল।।
২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১
আমিই মিসির আলী বলেছেন: হুমমম।
কাহিনী ভালু হয় নাইক্যা??
মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ।
১৪| ২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: সুন্দর গল্প, ভাল লাগল ভাই, অনেক ধন্যবাদ।
২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২
আমিই মিসির আলী বলেছেন:
মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ।
১৫| ২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭
জেন রসি বলেছেন: গল্পে পুলিশকে সৎ বানাইয়া জনগনের হাতে তুইলা দিলেন। কিন্তু জনগন দেখি পুরাই অবিশ্বাসী।
২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৩
আমিই মিসির আলী বলেছেন: ঠিকই বলছেন।
পুলিশ দেখি জনগনের হেইইট লিস্টে আছে!!
১৬| ২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪
আবু খায়ের আনিছ বলেছেন: সবাই দেখি পুলিশ নিয়ে পড়েছে। ভালো লিখেছেন।
২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪
আমিই মিসির আলী বলেছেন: হুমমম।
বাংলার জনগন পুলিশ দেখে ব্রু কুঁচকায়!
১৭| ২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮
ফিরোজ রশীধ চৌধুরী বলেছেন: ভালো গল্প। এর আগেও আপনার ফেসবুক ওয়ালে দেখেছিলাম।
২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫
আমিই মিসির আলী বলেছেন: হুমম!
আপনে ফেসবুকে নক দিয়েন তো।
ধন্যবাদ।
১৮| ২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৫
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
আহ!!! এমন স্বপ্ন প্রতিদিনইতো দেখি কিন্তু বাস্তবে তো ফলে না।
এসব শুধু গল্প,উপন্যাস আর সিনেমাতেই।
তবে আপনার সাবলীল লেখায় বাস্তবই মনে হচ্ছিল। তাই উপরের কথাগুলো বললাম।
ভাল থাকুন। শুভকামনা নিরন্তর।
২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮
আমিই মিসির আলী বলেছেন: গল্পের কাহিনী বলেই তো গল্পের মতো, স্বপ্নের মতো লাগছে।
বাস্তবতা মিশাইলে তো খিস্তি হইতো!
১৯| ২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
মরা ব্লগে লিখে লাভ নাই।
অন্য খানে ট্রাই করেন। আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা আর পড়ে মন্তব্যও করেনা।
২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০
আমিই মিসির আলী বলেছেন: লাভের আশায় কি আর লিখি নাকি!!
২০| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫৪
নীলপরি বলেছেন: পজিটিভ গল্প। খুব ভালো লাগলো। ++
২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৫
আমিই মিসির আলী বলেছেন: পড়ছেন জেনেও ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
২১| ২৩ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:২২
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চিন্তাই কারী ভীষণ চিন্তায় ফেলে দিয়েছিল দেখা যায়
২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৬
আমিই মিসির আলী বলেছেন: এ্যাঁমা কিয়া কয়!!!
টাকা কি গাছের পাতা নাকি!! যে টেনশন হইবে না!!
২২| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬
কালনী নদী বলেছেন: মরা ব্লগে লিখে লাভ নাই। মিসির ভাই, আপনি সঠিক ছিলেন।
২৩| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪
পুলহ বলেছেন: বহুদিন পর দেখলাম আপনাকে, ভালো আছেন আশা করি।
গল্পের শিরনামের ব্র্যাকেট অংশটুকু ঠিক বুঝতে পারি নাই।
এনিওয়ে, আলোকিত গল্পে প্লাস; শেষ লাইনটা মনে শক্তি দেবার মতন একটা লাইন।
সিনিয়র এসপি-< সিনিয়র এস.আই লিখতে চেয়েছিলেন বোধহয়।
বউ এর সাথে কথোপকথন ভাল্লাগছে, হা হা..
অগ্রীম ঈদ এর শুভেচ্ছা রইলো
২৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:২১
আবুল হায়াত রকি বলেছেন: আপনি ফিরে আসায়, ঝারপরনাই খুশি হলাম। আর ব্যাপারটা ভুলে যাবার আগে জানিয়ে গেলাম।
২৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:২৩
মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: সুন্দর একটা পোস্ট। অনেক ভালো লাগলো +++
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:০৫
কল্লোল পথিক বলেছেন:
সুন্দর গল্প।
আমি কিন্তু পেরথম হইছি।