নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনামিকাসুলতানা

অনামিকাসুলতানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অশনি সংকেত

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৬

আমি যখন জাপানিজ ভাষা স্কুলে পড়তাম, তখন একটা প্রবন্ধ পড়েছিলাম, যার নাম হল কলম্বাসের তামাগো। জাপানিজ ভাষায় তামাগো মানে ডিম। প্রবন্ধটির নামের বাংলা ক রলে দাঁড়ায়, কলম্বাসের ডিম।

যার সংক্ষিপ্তসার হল " Think different"। সবাই যে ভাবে সব কিছু দেখে, সেই ভাবে না দেখে অন্য ভাবে দেখা বা চিন্তা করা।

আমি মনে করি,বাক্সের ভিতর থে কে বেরিয়ে এসে অন্য ভাবে দেখা বা চিন্তা করার জন্যই আমাদের জ্ঞান বিজ্ঞানের এগিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়েছে।

গাছ থেকে নীচে আপেল পড়ে কারন আল্লাহর ইচছা তাই , এইভাবে আমরা দেখি, আমাদের কে এই ভাবে দেখানো হয়। নিউটন যদি সবার মত চিন্তা করতো তাহলে আমরা মাধ্যাকর্ষণ শক্তি সম্পর্কে জানতে পারতাম না।

বিজ্ঞানের মূল কথা হল, সবাই যে ভাবে সব কিছু দেখে, সেই ভাবে না দেখে অন্য ভাবে দেখা বা চিন্তা করা। বিজ্ঞানের জানার যেমন শেষ নেই তেমনি এটা পরি বর্তন কে সব সময় স্বাগত জানায়।

বিবর্তনবাদ একটা প্রমাণিত তথ্য, যা সবারই জানা উচিত। মানা অমানা, বিশ্বাস অবিশ্বাস এগুলি পরের কথা ।

অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী বলে একটা কথা আছে না, আমাদের দেশের যে অংশ বিজ্ঞানের অ ও জানে না, তাদের নাচানাচি দেখে তাই বুঝ লাম।

আমাদের বাচ্চারা কি পড়বে, কি শিখবে তা ঠিক করে দেওয়ার এরা কারা।

আমাদের সব কিছু নষ্টদের দখলে চলে গেছে, এখন চলে যাচ্ছে মূর্খদের দখলে।






মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষ উপস্থাপিত প্রমাণেও অনেক সময় ভুল পাওয়া যায়। বাচ্চারা কি পড়বে সেটা ঠিক করবে বাচ্চা যারা পড়তে পাঠায় তারা। বাচ্চা যারা পড়ায় তারা তাদের ইচ্ছা মত একটা কিছু পড়িয়ে দিলে সেটা ক্যামন হয়?

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭

অনামিকাসুলতানা বলেছেন: দ্বার রুদ্ধ করে ভ্রম টা কে রুখি , স ত্য ব লে আমি কোথা থেকে ঢু কি ?
মানুষ বার রকম তাদের ভাবণা ও বার রকমের , এই বার রকম ভাবনা বাচ্চারা জানবে
তার পরে ত তারা ভিন্ন রকম চিন্তা করতে শিখ বে।
মানুষ উপস্থাপিত প্রমাণে যে ভূল আছে তারা যদি নাই জা নে তা হ লে তারা সেই ভুল টা ও জানতে পারবে না। আমাদের বাচ্চারা সেই ভুল টাকে ধ রে নুত্ ন থিওরি দিতে পারে হয়তো বা , এই স ম্ভাব না কি উড়িয়ে দেওয়া যায়।
কোন দেশেই বাচ্চারা কি পড়বে সেটা ঠিক করবে বাচ্চা যারা পড়তে পাঠায় তারা না। এইটা ঠিক করে যারা সে বিষয়ে অভিজ্ঞ তারা।
ভাইয়া, আমি নুত ন লিখছি হয়তো বা অত ভাল করে লিখতে পারে নি তার প র ও আশা বাদী আপ নারা আমাকে বিভিন্ন মন্তব্য করে একজন চিন্তাশীল ভাল ব্লগার করে গড়ে তুল বেন,

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:২১

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: বিবর্তনবাদ বাদেও তো বিজ্ঞানের আরও অনেক বিষয় আছে যেসব নিয়ে আমাদের মাথাব্যথা নেই কেবল বিবর্তনবাদ নিয়ে কেন আমাদের এত আগ্রহ ?

যাকগে , ব্লগে আপনাকে স্বাগতম !!

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৩১

অনামিকাসুলতানা বলেছেন: আমার ও সেই একই প্রশ্ন বিবর্তনবাদ নিয়ে আমাদের কেন এত সমস্যা। এই টা একটা থিওরি যা কালকে বদ লে ও যেতে পারে।
এই টা আমাদের বাচ্চারা জানলে ক্ষতি কি?
ধন্য বাদ ভাইয়া।

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:০৪

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আমরা ছোটবেলায় পরিবেশ পরিচিতি সমাজ অথবা বিজ্ঞান বইয়ে ডারউইনের মানুষের উৎপত্তি সংক্রান্ত বিষয়ে অল্প বিস্তর পড়েছিলাম যতদূর মনে পরে। কিন্তু হঠাৎ করে যেভাবে এটা নিয়ে মাতামাতি শুরু হলো মনে হচ্ছে বিবর্তনবাদ নামে নতুন কিছু আকাশ থেকে পড়ছে।

এই বিবর্তনবাদ নিয়ে হঠাৎ মাতামাতি হওয়ার কারণ কি বলে আপনি মনে করেন?

হ্যাপি ব্লগিং...

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

অনামিকাসুলতানা বলেছেন: আমি মনে করি কারণ টা পলিটিক্স।
এই ব্যাপারে আর ও আলোচনা হওয়া উচিত।

৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনি কোন বিষয়ে পিএইচডি করেছেন?

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:২৪

অনামিকাসুলতানা বলেছেন: সোনাগাজী ভাইয়া আমি সমাজ বিজ্ঞানে পিএইচডি করেছি ।

৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৩৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নিউটনের মাধ্যাকর্ষণের সংজ্ঞাকে ভুল প্রমাণিত করেছেন আইন্সটাইন তার জেনারেল থিউরি অব রিলেটিভিটির সাহায্যে। নিউটনের সূত্র বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের সব জায়গায় কাজ করে না। মার্কারি সহ অনেক গ্রহের ক্ষেত্রে নিউটনে সূত্র কাজ করে না। আরও অনেক ক্ষেত্রে নিউটনের সূত্র কাজ করে না। এটা দিয়ে সঠিকের কাছাকাছি কিছু অনুমান করা যায় মাত্র। পৃথিবীতে যে ফল পাওয়া যায় সেটা অনেকটা আনুমানিক হিসাবের মত। পৃথিবীর ক্ষুদ্র পরিসরে নিউটনের সুত্রের ত্রুটি বোঝা যায় না। কিন্তু বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের ক্ষেত্রে এই সূত্র কাজ করে না।

নিউটনের মতে মহাকর্ষ একটা বল। কিন্তু আইনস্টাইনের মতে এটা মহাকর্ষ একটা জিওমেট্রিক বিষয়।
মহাকর্ষের কারণ সম্পর্কে নিউটন কিছু বলতে পারেননি। আইনস্টাইন বলেছেন যে এটা সময় এবং স্পেসের বক্রতার কারণে হয়ে থাকে। যেটাকে তিনি স্পেস-টাইম কার্ভেচার বলেছেন।

নিউটন বলেছেন মহাকর্ষ দূরের কোন বস্তুতে তাৎক্ষনিক প্রভাব ফেলে। কিন্তু আইনস্টাইন বলেছেন যে মহাকর্ষ লোকালি কাজ করে।
নিউটন বলেছেন যে মহাকর্ষ প্রভাবিত করে অসীম গতিতে। আইনস্টাইন বলেছেন যে মহাকর্ষ প্রভাবিত করে আলোর গতিতে।
নিউটন বলেছেন যে মহাকর্ষ আবদ্ধ থাকে বস্তুর ভরে। আইনস্টাইন বলেছেন যে মহাকর্ষ আবদ্ধ থাকে শক্তিতে। কারণ ভরহীন ফোটন কণা (আলো) মহাকর্ষ দ্বারা প্রভাবিত হয়। নিউটনের কাছে এটার কোন ব্যাখ্যা নাই।

স্পেস এবং টাইম সম্পর্কে নিউটন বলেছেন যে এই দুইটা আলাদা জিনিস। আইনস্টাইন বলেছেন যে এই দুইটা আলাদা না বরং এদেরকে একত্রে বলতে হবে স্পেস-টাইম।

নিউটন বলেছেন স্পেস এবং টাইম হল নির্দিষ্ট (absolute)। আইনস্টাইন বলেছেন যে এটা দর্শকের কারণে আপেক্ষিক। আইনস্টাইন বলেছেন স্পেস-টাইম হল ডাইনামিক।

৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪১

অনামিকাসুলতানা বলেছেন: ভাই য়া তার মানে আইনস্টাইন নিউটনের সংজ্ঞাকে ভুল প্রমাণিত করার আ গে তিনি এ টা কে জে নে ছে ন।
বিজ্ঞান থিওরি জাস্ট থিওরি যা সব স ময় প রি বর্তন হয়।
তাই আমি বলতে চাচ্ছি বিবর্তন বাদ থিওরি নিয়ে এত স মস্যা কেন?

৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৮

জুল ভার্ন বলেছেন: ব্লগে স্বাগত।

১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:১০

চারাগাছ বলেছেন:
এর আগের পোস্ট গুলো ড্রাফটে কেন?

১১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:২৫

অনামিকাসুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ জুল ভার্ন ভাইয়া।

১২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:২৮

অনামিকাসুলতানা বলেছেন: চারা গাছ ,
যে লেখা ড্রাফটে রেখেছি।
তার ত থ্য সুত্র নেই, যেটা ওই লেখায় দরকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.