![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একুশ মানে আমাদের ভাষা নিয়ে বিশেষ ভাবে ভাবার দিবস।
আজ অনেক দিন ধরে দুটো ভাবনা আমার মাথায় এসে বসে আছে।
ভাবনা গুলো শেয়ার করলাম ।
এক
বাংলা ক্যালিওগ্রাফি
আগে আমি দেখেছি , দেয়ালে সুন্দর সুন্দর কথা সুচি কর্ম দিয়ে দেয়ালে ঝুলানো থাকত । জাপানে দেখি তারা তাদের ভাষার ক্যালিওগ্রাফি দিয়ে ঘর সাজায়।
আমরা ও
বাংলা ক্যালিওগ্রাফি দিয়ে সুন্দর সুন্দর কথা লিখে ঘর সাজাতে পারি।
দুই
হাতে খড়ি উৎসব
আগে দেখতাম বাচ্চাদের হাতে খড়ি দেওয়া হত।
আমার কেমন এক টা আবছা মেমরি মনে পড়ে যে, আমার দাদা আমার
হাতে খড়ি দিচ্ছেন। আল্লাহর নামে বিসমিল্লাহ করে মুরব্বীরা হাত ধরে বাংলার প্রথম অক্ষর লেখাতেন। মিষ্টি খাওয়া খাওয়ি হত। মুরব্বীরা আশীর্বাদ করতেন।
এই হাতে খড়ি উৎসব টাকে আমরা কি আবার ফিরিয়ে আনতে পারি না?
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:২১
অনামিকাসুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:১৭
মেঘনা বলেছেন: বাঙ্গালী হিন্দু পরিবারে এখনো হাতেখড়ি হয়। সাধারণত সরস্বতী পূজার সময় অথবা অন্য কোনো শুভদিনে।
মুসলমান সমাজ সম্ভবত এটাকে হিন্দু সংস্কৃতি ভেবে বাতিল করেছে।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮
অনামিকাসুলতানা বলেছেন:
বাঙ্গালী হিন্দুরা এই সুনদ র ঐতিহ্য টাকে ধ রে রে খে ছে জেনে খুব ভাল লাগ লো।
আগে যারা এই গুলি পালন করতেন, তারা ও ধার্মিক মুসলমান ই ছি লেন। এই উতসব গু লি ছিল
আত্মীয়-স্বজন, পাড়া প্রতিবেশি দের মিলন মেলা। মুরব্বীরা ও এত একা হয়ে যেতেন না,
এই গুলি আবার ফিরিয়ে আনতে হবে আমাদের।
বাঙ্গালী জাতি ধর্মীয় কারণে এই ঐতিহ্য কে বাতিল করেছে কিনা তা আমি বলতে পার বো না।
৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভালো ভাবনা। কিন্তু কট্টরপন্থি একটা শ্রেণি হয়তো বিরোধিতা করবে।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৫
অনামিকাসুলতানা বলেছেন: Meghna তাহলে ঠিকই আন্দাজ করেছে। বাঙ্গালী মুসলমান রা ধর্মীয় কারণে এই ঐতিহ্য কে বাতিল করেছে । কিন্তু কেন ? কট্ট র পন্থি দের এতে কি সমস্যা? রাজনীতি ছাড়া আমি ত অন্য কারণ দেখি না
৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:০৫
অনামিকাসুলতানা বলেছেন: মন্তব্য তেমন এক টা কেউ করে নি।
৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:২১
এম ডি মুসা বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:০১
অনামিকাসুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬
সোনাগাজী বলেছেন:
এটি নিজ ভাষার প্রটি সমীহ দেখানোর ১টি ভালো উপায়।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৫১
অনামিকাসুলতানা বলেছেন: জাপানীরা ভাষা নিয়ে যে কত র কম চর্চা করে চিন্তা করা যায় না
তারা বলে তাদের ভাষাই তাদের পরিচয়। আমাদের ও ভাষাই আমাদের প রিচয়। কিন্ত এখন আমাদের নাম টা হয় আরবিতে,
বাড়িতে ও থাকে আরবি লেখা দু আ কিন্তু তার সাথে যদি আমরা বাংলা তে কিছু লিখে রাখি তাতে ও ত বোঝা যাবে আমরা বাঙালী।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর ভাবনা।