![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কবিতা,গল্প,প্রবন্ধ,বই ও লিটলম্যাগ আলোচনা লিখে থাকি । ‘এবং মানুষ’ নামে একটি লিটলম্যাগ সম্পাদনা করি। সমাজের সুবিধা বঞ্চিত মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। ব্লগারের অনুমতি ছাড়া কোন লেখা কপি করে অন্য কোথাও ছাপানো নিষেধ।
মন পাখিটা-৩৪
লাল সবুজের পতাকা
পত পত করে ওড়ে
হৃদয়ের ভেতর স্বাধীনতা জ্বল জ্বল করে।
মন পাখিটা-৩৩
বিজয়ের গান জীবনের গান
সঙ্গে নিয়ে চলি
আমি প্রজন্মের প্রতিনিধি।
মন পাখিটা-৩২
রসের হাড়ি টইটুম্বর
প্রেমের হাড়ি ফাঁকা
প্রেমের হাটে আমি ব্যর্থ...
পথের নিশানা নিয়ে পথ ভুলে কোথায় যাই। কে আমাকে পথহারা করে ফেলে, ভুল পথে দিকভ্রান্ত করে নিয়ে যায় অচীন বন্দরে। জনমানবহীন প্রেমহীন সাগর তীরে সমুদ্রের সুনীল ফেনা ছুয়ে যায় চেনা...
আমারও কৈশোর যৌবন কেটেছে ছোট্ট এক শহরে
যেখানে আমার পায়ের চিহ্ন তোমার পায়ের চিহ্নে মিশে যায় ।
তুমি যেদিক দিয়ে হেঁটে গেছো আমি এখনো সে পথেই হাঁটি
তুমি যেখানে দাঁড়িয়ে আমাকে দেখতে আমি...
কাইকু (KAIKU)। এক ধরনের ত্রিপদী কবিতা। জাপানি কবিতা ‘হাইকু’র আদলে কবি ভাস্কর চৌধুরী বাংলায় সাহিত্যে কাইকু’র প্রচলন শুরু করেন।কাইকু লেখার বিষয়টি হালকাভাবে নেয়ার অবকাশ নেই। জাপানী হাইকু এর বাধ্যবাধকতা ভাংতেই...
অলস সময় দীর্ঘ যানজটের মতো থেমে থাকে অবেলায়
সময়ের চড়ুই পাখী ঠোঁটে জমিয়ে রাখে দুঃসহ যন্ত্রণা
মেঠো পথে আল ধরে আখড়ায় ফেরে যে যার মতো করে
সূরের মূর্ছনায় গাছের ছায়া স্পর্শ করে দুপুরের...
গতরাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে দেখি তুমি দরজায় দাঁড়িয়ে
কিন্তু দরজা তো আমার বন্ধ ছিলো, তবে কী করে তুমি
অবলিলায় অসময়ে নীরবে নির্জনে অতিথি হয়ে এলে
আমি কিছুই বলতে পারিনি, না কোন সংলাপ...
কোতি গেলুরে সব শিরদাঁড়া খাড়া কোরি দাঁড়া
সাড়ে তিন হাত বাঁশের লাঠি বানা
তারপর বা হাত দি’ ঠাসি ধর উড়ে আসা জোয়ার
ঠাসি ধর টর্নেডো, ঠাসি ধর বান, খরোস্রোতা জলের প্রতাপ
ঠাসি ধর, ডান...
কাঠপরাণের দ্রোহ তরুণ গল্পকার রিপনচন্দ্র মল্লিকের একটি ছোট গল্প। রিপন তার এ গল্পটি শব্দগাথুনিতে এক ভিন্ন জগতে নিয়ে গেছেন পাঠককে। গল্পে সবচে’ বড় বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, সমসাময়িক বাস্তবতার নিরিখে...
তুমি যেখানে পায়ের চিহ্ন রেখে গেছো আমি সেদিক দিয়েই হেঁটে যাই
তুমি যেখানে কষ্ট পুতে রেখেছো আমি সেখানে গোলাপের আবাদ করি।
২.
যেদিন তুমি দেখবে নেই আর এই আমি
ফিরবে সেদিন আমার মাঝে সেই...
উৎসর্গ: নির্মলেন্দু গুণ
আজ আমি কারো জন্য কোন বিচার চাইতে আসিনি
কোন অভিযোগের ঝুড়ি মেলে ধরবো না
না কোন সভায় বা সেমিনারে শাহবাগ অথবা আজিজ সুপারে
আমি স্রেফ তার রোগ মুক্তির জন্য প্রহর গুনছি
তাঁর...
চে, তোমার মৃত্যু আমাকে অপরাধী করে দেয়
আমার ঠোঁট শুকনো হয়ে আসে, বুকের ভেতরটা ফাঁপা
আত্মায় অবিশ্রান্ত বৃষ্টি-পতনের শব্দ
...
এসেছো আঁচড় দিতে দিয়ে যাও
নখের আঁচড়ে ক্ষত-বিক্ষত করে দাও
তুমি যদি এতে কিছুটা শান্তি পাও
রক্ত দাগের বদলে প্রেমের চুমু নাও।
সেদিন পূর্ণিমা রাত ছিল-
রামুতে বর্বরোচিতভাবে বুদ্ধের অস্থি ধাতুসহ
অসংখ্য দুর্লভ নিদর্শন পুড়িয়ে ছাই করা হলো।
রামুর মানুষ ইতোপূর্বে কোনদিন
সাম্প্রদায়িক সহিংসতা দেখেনি।
তারা ওখানে মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ মিলেমিশে
বাস করছে শতাব্দী ধরে-
বৌদ্ধরা জানতে পারলো না...
আজ শাহবাগ দাঁড়িয়ে গেছে শাহবাগের বিরুদ্ধে
জনতা দাঁড়িয়ে গেছে জনতার বিরুদ্ধে
কবি দাঁড়িয়ে গেছে কবির বিরুদ্ধে...
©somewhere in net ltd.