নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\"হারিয়ে যাওয়া মানুষ দ্বিতীয় বার হারায়না, হারিয়ে যেতে চাইলে তাকে ফিরে আসতে হবে। আমি বার বার ফিরে এসেছি, বার বার হারিয়ে যাওয়ার জন্য \" --- আমি

আরিয়ান রাইটিং

ভাল কিছু লেখার জন্য সময় দিতে হয়, অহেতুক তারাতারি করতে গেলে ভাল কিছু হারাতে হয় - আমি

আরিয়ান রাইটিং › বিস্তারিত পোস্টঃ

কালো মেয়ে

১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:০৪



বাংলাদেশে কালো মেয়েদের কি বলে ডাকে?আপনি হয়তো বলবেন মায়াবতী। মায়াবতী বললেও রুপবতী কিন্তু বলেনা। খেয়াল করে দেখুন মায়াবতী বলা হলেও তা খুব খুশি হয়ে বলা হয়না, কোথায় যেনো একটা করুণা করা হয়েছে বলে মনে হয়। নাটকে, সিনেমায়, অনুষ্ঠান উপস্থাপনায়, সংবাদ পাঠে- সব জায়গায় কিন্তু ফর্সা মেয়ে। গায়ের রঙ ফর্সা না অথচ খুব যোগ্যতা রাখে এই সকল বিষয়ে, এমন কেউ কালেভদ্রে কাজ করার সুযোগ পেয়েছে দেখেছেন কি?

একজন সাধারণ মানুষের দৃষ্টিকোণ থেকে আর একজন লেখকের দৃষ্টিকোণ থেকে কালো মেয়ে আসলে কেমন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কালো রঙকে গ্লোরিফাই করে লিখেছিলেন- " কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি" অথচ তার উপন্যাসের নায়িকাদের গায়ের রঙ কি আসলেই কালো ছিল? রবীন্দ্রনাথের চোখে কালো রঙের অর্থ কি দাঁড়ায়।
অনেকে বলতে পারেন রবীন্দ্রনাথ ছিলেন আগের মানুষ,তার সমাজ অন্যরকম ছিল, চিন্তাজগত অন্যরকম ছিল। সেই সমাজ আর বর্তমানকালের মধ্যে অনেক তফাত।
তাহলে কাজী নজরুল ইসলামের সেই সংগীত, ‘‘আমার কালো মেয়ের পায়ের তলায়, দেখে যা আলোর নাচন।'' অথবা শামসুর রাহমানের "কালো মেয়ের জন্যে পংক্তিমালা" যা বার বার পড়লেও তৃপ্তি মেটেনা। সবটাই কি তাহলে তুচ্ছ ছিল?

আচ্ছা নিরপেক্ষ ভাবে দেখুন তো, ঘুম ভেঙ্গেই কোনো কৃষ্ণকলিকে পাশে শুয়ে থাকতে দেখলে আপনার কেমন লাগবে? গভীর আবেগে তার মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে পারবেন ?
সমুদ্রতটে বসে কোনো কৃষ্ণ সুন্দরীর চোখে চোখ রেখে আবেগ ভরা কথা ভাবতে পারবেন ? যদি সবগুলো প্রশ্নের উত্তর ' হ্যাঁ ' হয় তাহলে আপনি আসলেই প্রেমিক ! একজন বর্ণ গবেষক প্রেমিক হতে পারে না।

আমাদের সমাজে কালো মেয়ে জন্মাতে না জন্মাতেই তার গায়ের রঙের কারণে হীনমন্যতায় ভুগতে হয়। রবীন্দ্রনাথের যুগ না হয় বাদ দিলাম,এই একুশ শতকেও গায়ের রং কালো হলে "মেয়ের বিয়ে কী করে হবে, একে আদো পার করা যাবে কি যাবেনা " এই ভাবনায় কাহিল হতে হয় বাবা-মা-কে। জন্মের পর থেকেই এক অসমাপ্ত যুদ্ধ চলে মেয়েকে ফর্সা করার পেছনে। কাঁচা হলুদ, দুধের সর, ফেয়ার অ্যান্ড লাভলী, শত রকমের এইবাটা সেইবাটা - এর কোনো শেষ নেই।হাজার স্বপ্ন ধূলিসাৎ হয় কাল রঙের চামড়ার আরালে।

ভেবে দেখেন, এই পিতাই যদি তার কন্যার কালো কপালে চুমু খেয়ে বলতেন, "নীল রঙের শাড়ি পরলে আমার ব্ল্যাক প্রিন্সেসটাকে জলপরীর মতো লাগে ।" এই মা যদি তার কালো মেয়েকে বলতেন " ঝিলের টোল-খাওয়া পানির মত তার মায়াময় মুখ।" তাহলে মেয়েটা হয়তো আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে অকারণেই বিষণ্ণ হতো না! বিষণ্ণ জলপরী হয়তো আট-দশটা মেয়ের মত বেড়ে উঠতো।

ভালবাসা যে দিতে জানে সে কেনো ভালবাসা পাবেনা। সারাটি জীবন "কালো মেয়ে" নামক এক জল ছাপ পিঠে লাগিয়ে অন্যকে ভালবেসে গেছে হয়তো একটু ভালবাসার দৃষ্টি তার উপরে কেউ রাখবে বলে। হয়তো বলা হয়না তার মুখ ফুটে, সমাজ তাকে শিখিয়েছে,দেখিয়েছে - এত বঞ্চনা, এত লাঞ্ছনা। তবু সে ভালবাসে।ফেরার পথে ভালবাসার সেই বেকার মানুষটির হাতে যখন দুটো পাঁচশো টাকার নোট গুঁজে দিয়ে বলে- "সিগারেটটা কম খেয়ো !" তখন দুনিয়ার কোনো শক্তি নেই সেই মায়াময় চেহারাটাকে অগ্রাহ্য করার।

একটা কথা মনে পরে গেল-

"অন্ধকারে একটা সুন্দরী মেয়ে যেমন
কালো মেয়েও তেমন,
পার্থক্য টা শুধু আলতে"

কথাটা যেনো কে বলেছিল??

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:২৩

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
"অন্ধকারে একটা সুন্দরী মেয়ে যেমন
কালো মেয়েও তেমন,
পার্থক্য টা শুধু আলতে"


দরকারী বিষয় নিয়ে লিখেছেন।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৫০

আরিয়ান রাইটিং বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
অনেক খুশি হলাম আপনার মন্তব্যটি পেয়ে।


ভাল থাকুন নিরন্তর।

২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:২১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


অর্থনীতির এ যুগে সাদা কালোর বর্নবাদ মুঝে যাবে কিন্তু নতুন বর্নবাদ জন্ম নেবে। আর সেটা অর্থনীতির অমরা থেকেই।

বলা হয় কালোই জগতের আলো কথাটির সাথে আমি একমত।


আপনার লেখাটি খুব ভাল লেগেছে। প্লাস++

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:০৪

আরিয়ান রাইটিং বলেছেন: ধন্যবাদ বোন।
"কালোই জগতের আলো" কথাটি আলোর মতই ছড়িয়ে যাক।

কোনো বোনকে নিয়ে লিখতে পেরেছি বলে আমি গর্বিত,
কোনো বোনের "খুব ভাল লেগেছে" জেনে আমি অনুপ্রাণিত।

ভাল থাকুন।

৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৫:৪২

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
মানুষের রুপের পরিমাণ যদি শরীরের রঙের উপরই নির্ভর করে, তাহলে বলতে হবে সমাজটা অসুস্থ।
মানুষের সত্যিকার সৌন্দর্য তার কর্মে। যদি কর্মকে বাইরে শারিরীক সৌন্দর্য খুঁজতে চায় - তাহলে সেটা চোখ, মুখের অভিব্যক্তিতে।

চোখ, মুখের অভিব্যক্তিতে কালো, হলুদ, গোলাপী, লাল, সাদা কোন রঙই নেই।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬

আরিয়ান রাইটিং বলেছেন: আমরা নিজেদের কে আধুনিক বলি। অথচ সেই আধুনিকতায় রয়েছে বর্ণবাদ।বর্ণবাদ এ দেশের মানুষের রক্তে, মাংসে হাড্ডিতে লুকিয়ে আছে। আমরা শত বছরের পুরনো ধারনাকে এখনো বয়ে বেড়াচ্ছি যেটা আর্যরা রেখে গেছে !

মানুষের সত্যিকার সৌন্দর্য তার কর্মে। "রক্তিম দিগন্ত" আমি একমত।

ধন্যবাদ।

৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:০৭

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ভাল লাগল লেখাটি

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:২১

আরিয়ান রাইটিং বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
খুশি হলাম আপনার মন্তব্যটি পড়ে।

৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:৪৩

বুরহানউদ্দীন শামস বলেছেন: এত বঞ্চনা, এত লাঞ্ছনা। তবু সে ভালবাসে।ফেরার পথে ভালবাসার সেই বেকার মানুষটির হাতে যখন দুটো পাঁচশো টাকার নোট গুঁজে দিয়ে বলে- "সিগারেটটা কম খেয়ো !" তখন দুনিয়ার কোনো শক্তি নেই সেই মায়াময় চেহারাটাকে অগ্রাহ্য করার।
অসাধারন ।
মাঝে মাঝে মনে হয় সত্যিকারের ভালবাসা ওদের মাঝেই লুকিয়ে আছে ।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:৫৬

আরিয়ান রাইটিং বলেছেন: সত্যিকারের ভালবাসা ওদের মাঝেই লুকিয়ে আছে।
ভাল লেগেছে আপনার কথাটা। :)

৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:২৫

মানবী বলেছেন: "ঘুম ভেঙ্গেই কোনো কৃষ্ণকলিকে পাশে শুয়ে থাকতে দেখলে আপনার কেমন লাগবে? গভীর আবেগে তার মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে পারবেন ?"

- এটা কেমন কথা হলো! আমাদের দেশের অগুনিত কৃষ্ণবর্ণের মেয়েকে পাগলের মতো ভালোবেসে ছেলেরা বিয়ে করছে, স্বামীরা তাদের কৃষ্ণবর্ণের স্ত্রীদের ঠিক তেমনটাই ভালোবাসছে যেমন একজন শ্বেতবর্ণের স্ত্রীকে তার স্বামী ভালোবাসে!

"ভেবে দেখেন, এই পিতাই যদি তার কন্যার কালো কপালে চুমু খেয়ে বলতেন, "নীল রঙের শাড়ি পরলে আমার ব্ল্যাক প্রিন্সেসটাকে জলপরীর মতো লাগে ।" "
- বুঝতে পারছিনা মেয়ের রং কালো দেখে বাবার চোখে মেয়েকে কম সুন্দর মনে হয় এমন পুরুষের অস্তিত্ব আদৌ কোথাও আছে কিনা! নিজ কন্যা প্রিন্সে্স ঠিক আছে, ব্ল্যাক প্রিন্সেস বলতে হবে কেনো! কোন মেয়ে কালো হলে তাকে সেটা মনে করিয়ে দিলে বা তা নিয়ে কথা বললে তাদের বাবাদেরই সবচেয়ে বেশি বিরক্ত হতে দেখেছি।
সমস্যা হলো ভৌগলিক কারনে আমাদের দেশেরঅথিকাংশ মানুষ শ্যাম বর্ন অথবা কৃষ্ণবর্ণের বলেই এই রং নিয়ে আমাদের যতো হীনমণ্যতা।

ওদিকে একই ঘটনা পাশহচাত্যের দেশগুলোতে। আমাদের শ্যাম বা বাদামী বর্ণ পেতে লক্ষ কোটি ড।আর খরচ করে, শরীরে স্কিন ক্যান্সারের বাসা গড়ে হলেও তারা ট্যানিং সেলুন আর সানট্যানের জন্য মরিয়া হয়ে উঠছে!

আপনি বেশ সুন্দর লিখেছেন তারপরও কেনো যেনো মনে হয় এধরনের পোস্টগুলো কালোমানুষ বা যাদের পরিবারে কালো স্বজন আছে তাঁদের বেশি আঘাত করে। এ যেনো চোখে আঙ্গুল দিয়ে বলে দেয়া, "কালো হওয়াটা সমালোচনা করার মতো বিষয় তবে আমি এর বিপক্ষে"!!
ভেবে দেখুন আপনি চশমা পড়েন, আর এখানে আমি পোস্ট দিচ্ছি "একজন ছেলে চশমা পড়ে বলে কি সবাই তাকে তাচ্ছিল্য করবে? এটা ঠিকনা। শুধু চশমা পড়ার কারনে তার একর পর এক বিয়ে ভেঙে যাবে, এটা অন্যায়"।
এটা ভালো লাগার মতো পোস্ট হবে না আঘাত করার মতো।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

আরিয়ান রাইটিং বলেছেন: প্রথমেই আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাই।

"আমাদের দেশের অগুনিত কৃষ্ণবর্ণের মেয়েকে পাগলের মতো ভালোবেসে ছেলেরা বিয়ে করছে, স্বামীরা তাদের কৃষ্ণবর্ণের স্ত্রীদের ঠিক তেমনটাই ভালোবাসছে যেমন একজন শ্বেতবর্ণের স্ত্রীকে তার স্বামী ভালোবাসে!"
-প্রিয় বোন,আপনার কথাটি সত্য।তবে ঐ অংশের সম্পূর্ণ বিষয় টি ছিল একটি নিরপেক্ষ ভাবনা।যার উত্তর "হ্যাঁ" অথবা "না"। আপনার কথাটি "হ্যা" এর ক্ষেত্রে ঠিক কিন্তু "না" এর ক্ষেত্রে ঠিক না। ঐ অংশের শেষের দুটি লাইনে তা স্পষ্ট।

"ভেবে দেখেন, এই পিতাই যদি তার কন্যার কালো কপালে চুমু খেয়ে বলতেন, "নীল রঙের শাড়ি পরলে আমার ব্ল্যাক প্রিন্সেসটাকে জলপরীর মতো লাগে ।" "
-যে মেয়েটি একটু কালো হয় সেই মেয়েটি জানে যে সে কালো।সকল বাবা-মা তার সন্তানকে ভালবাসে,এতে কোনো সন্দেহ নেই।তবে "মেয়েটি একটু কালো" এই কষ্টের অনুভূতি টুকু মুখে প্রকাশ না করলেও মনে একটু তাদের দাগ কাটেই।এক সময় মেয়েটাও সেটা বুঝতে পারে।কিন্তু তার কিছু করার থাকেনা।একটা বিষণ্ণতা তাকে ঘিরে রাখে।মেয়েটা একটু সুন্দর করে শাড়ি পরলে বাবা যদি তার মেয়েকে মায়াময় দৃষ্টিতে দেখে ভালবেসে ব্ল্যাক প্রিন্সেস বলে ডাকে,তাতে মেয়েটি হয়তো বিষণ্ণতায় না থেকে বাবার ভালবাসাটা উপলব্ধি করে একটু হাসবে।
"কন্যা প্রিন্সেস ঠিকাছে,ব্ল্যাক প্রিন্সেস বলতে হবে কেনো!"
-ধরি আপনি লেখক!, লিখতে চাচ্ছেন একটি পাত্রে পানি রয়েছে।এবং পানির রং হচ্ছে লাল।আপনাকে বলা হয়েছে "লাল" উল্লেখ না করে পানির রং লাল প্রকাশ করতে।আপনি কিভাবে লিখবেন?

"ভেবে দেখুন আপনি চশমা পড়েন, আর এখানে আমি পোস্ট দিচ্ছি "একজন ছেলে চশমা পড়ে বলে কি সবাই তাকে তাচ্ছিল্য করবে? এটা ঠিকনা। শুধু চশমা পড়ার কারনে তার একর পর এক বিয়ে ভেঙে যাবে, এটা অন্যায়"। এটা ভালো লাগার মতো পোস্ট হবে না আঘাত করার মতো।"
-এটা ভাল লাগার পোস্ট হবে কিনা সেইটা পাঠকের উপর নির্ভর করে।যেমন -আপনার চোখে মনে হচ্ছে খারাপ লেগেছে।কিন্তু অন্য একজনের চোখে কিন্তু না।তবে আমার মতামত হচ্ছে এটা কোনো আঘাত করার উদ্দেশ্যে পোস্ট করা হবেনা।শেষের লেখাটুকু "এটা অন্যায়" স্পষ্ট বলে দিচ্ছে আপনি অন্যায়টির বিরুদ্ধেই লিখছেন।

ধন্যবাদ।

৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:২৩

মানবী বলেছেন: "নেই।তবে "মেয়েটি একটু কালো" এই কষ্টের অনুভূতি টুকু মুখে প্রকাশ না করলেও মনে একটু তাদের দাগ কাটেই।এক সময় মেয়েটাও সেটা বুঝতে পারে।কিন্তু তার কিছু করার থাকেনা"

- মেয়ে কালো হলে সেটা কষ্টের অণুভূতি হবে কেনো- এই ব্যাপারটাই বোধগম্য নয়। এই যে বর্তমান সময়ে আমাদের উপমহাদেশের স্বপ্ন কন্যা দীপিকা পাদুকোন, কালো মেয়ে। ভারত, আমেরিকার মিডিয়া জয় শুধু না- বিশ্বসুন্দরীর উপাধি পাওয়া প্রিয়াংকা চোপড়া ঘোর কৃষ্ণবর্ণের!

একজন মানুষ কালো হলে সেটা কিভাবে কষ্টের অণুভূতি হয়! সেটা নেতিবাচক কোন কিছু হতেই পারেনা।
আমি শ্বেতাঙ্গীনি অনেককে বলতে শুনেছি, ইস্ তোমাদের রঙ কি সুন্দর। আমি আমার জীবনের বিনিময়ে হলেই এমন রঙ পেতে চাই।
ফর্সা অথবা কালো, কোনটাই নেতিবাচক কিছু নয়, কোনটাই গর্ব করার মতো কিছু নয়- এই সাধারন সত্যটা আমাদের বোধগম্য না হবার কারনটিও স্পষ্ট নয়।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:২৪

আরিয়ান রাইটিং বলেছেন: সহজ বাংলায় দৃষ্টিকোণ বদলানো দরকার।
আপনার মত দৃষ্টিকোণ সকলের থাকলে হয়তো এই সমস্যা গুলো আর হত না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.