![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘হামানদিস্তা’ সিরিজ-০৬
সব জঙ্গী ওহাবী কিন্তু সব ওহাবী জঙ্গী নয়
-আবছার তৈয়বী
জঙ্গীবাদের সাথে ঘৃণ্য ওহাবীবাদের একটা গভীর সম্পর্ক আছে। এখন নয়- যখন পৃথিবীর বুকে ওহাবীবাদ প্রতিষ্ঠিত হয় তখন থেকে। ওহাবীবাদের আদি মতবাদ হলো ‘খারেজি’ মতবাদ। খারেজি মতবাদ কত নিষ্ঠুর, অমানবিক ও কট্টরপন্থী ইতিহাসের পাঠক মাত্রই অবগত আছেন। বাংলাদেশের ডিগ্রি লেবেলে (কলেজ ও মাদ্রাসায়) এই মতবাদ সম্পর্কে পড়ানো হয়। ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, দর্শন, ইসলামিক স্টাডিজ বা অ্যারাবিক নিয়ে যারা মাস্টার্স পর্যায়ে লেখা-পড়া করেন- তারা বিষয়টি আরো বিষদভাবে জানেন। মাদ্রাসা লেবেলের আকায়েদের কিতাবগুলোতেও এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা আছে। মজার ব্যাপার হলো- আকায়েদের কিতাবগুলো ‘ওহাবী’ মাদ্রাসাগুলোতেও পড়ানো হয়। আমি খারেজি মতবাদগুলো এখানে আলোচনা করবো না। কারণ, এমনিতেই আমার লেখাগুলো খুব বড় বড় হয়। আমার পাঠক/পাঠিকারা এ নিয়ে আমার কাছে বিস্তর অনুযোগ করেছেন। কেউ কেউ এমবি খরচের ভয়ে বা সময় নষ্ট হবে মনে করে আমার লেখাগুলো এড়িয়ে যান। কিন্তু যারা আমার লেখাগুলো পড়েন- শেষ পর্যন্ত তারা কিন্তু ঠকেন না- এ দাবি আমি লেখক হিসেবে নয়, পাঠক হিসেবে করতেই পারি। কারণ- আমি আমার লেখার একজন পাঠকও বটে। আমার পাঠকদের বলে রাখি- আমি কিন্তু কোন ‘বাণীদাতা’ নই যে, মাত্র একলাইন বা দুই লাইনে আমার লেখাটা শেষ করবো। আমি যা চিন্তা করি- তা আমার লেখায় ‘অ’ থেকে ‘চন্দ্রবিন্দু’ পর্যন্ত বলার চেষ্টা করি। আমি ঘড়ি ধরে পড়ে দেখেছি- আমার লেখা যতো লম্বাই হোক না কেন- ১০-১৫ মিনিটের মধ্যে শেষ হয়। তাই যারা মোবাইলে পড়েন, তাদের কাছে লেখাটি বিশাল মনে হলেও আসলে কিন্তু ব্যাপারটা তা না। বিশ্বাস না হলে কেউ সময় দেখে পড়া শুরু করতে পারেন।
যা বলছিলাম- ‘খারেজি’ মতবাদ ইসলামের প্রাথমিক যুগে সৃষ্ট একটি জঘন্য মতবাদ। ইসলামের ৩য় খলিফা হযরত উসমান জুন্নুরাইন (রা.) এর শাহাদাতের পর কুখ্যাত ইহুদীদের ষড়যন্ত্রে এই এই মতবাদের বীজ রোপিত হয় এবং ‘সিফফিন’ যুদ্ধের পর এটি এক বিশাল মহামারি আকারে দেখা দেয়। উষ্ট্রের যুদ্ধের সময় এরা লুকায়িত ছিল। কিন্তু ইসলামের ৪র্থ খলিফা মওলা আলী (আলাইহিস সালাম ওয়া রাদ্বিআল্লাহু আনহু ওয়া কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু) এবং সিরিয়ার শাসনকর্তা আমিরে মুয়াবিয়া (রাদ্বিআল্লাহু আনহু)'র মধ্যকার সংঘটিত সিফফিনের যুদ্ধে যখন প্রায় ৬০ হাজার সাহাবীয়ে রাসূল (দরুদ) উভয়পক্ষে শহীদ হন, তখন উভয় পক্ষ বুঝতে পারেন- এই অনাকাঙ্ক্ষিত ভ্রাতৃঘাতি যুদ্ধ থামানো দরকার। উভয় পক্ষে মধ্যস্থতা করার জন্য মওলা আলীর (রা.) পক্ষে হযরত আবু মুসা আল আশয়ারী (রা.) এবং হযরত আমিরে মুয়াবিয়ার পক্ষে হযরত আমর ইবনুল আস (রা.) সালিশান নিযুক্ত হন। উভয় পক্ষ তাঁদের ফায়সালা মেনে নেন। ভ্রাতৃঘাতি যুদ্ধ বন্ধ হয়। কিন্তু কুখ্যাত ইহুদী ও নামমাত্র মুসলমানরা এই সমঝোতা মেনে নিতে পারে নি। তারা পবিত্র কোরআন শরীফকে বর্শার ওপর গেঁথে স্লোগান দিতে থাকে- ‘ইনিল হুকমু ইল্লা লিল্লাহ’ মানে- ‘আল্লাহর আইন চাই’, এই ‘ফায়সালা’ মনি না। আল্লাহর কোরআন ফায়সালা করবে। মানুষের ফায়সালা মানা যায় না। এটা ছিল নিছক একটা অজুহাত। মানে মুসলমানদের মাঝে সমঝোতা হতে দেয়া যায় না। মুসলমানরা পরষ্পর পরষ্পরের বিরুদ্ধে লড়ুক আর একে অন্যকে হত্যা করে দুনিয়ার বুক থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাক। নিঁখুত ইহুদী পরিকল্পনা।
এই পরিকল্পনা যখন ভেস্তে গেলো- তখন তারা ‘আল্লাহর আইন চাই’ (এই স্লোগান বর্তমানে বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দলের স্লোগান। বিজ্ঞ পাঠক যোগসূত্র খুঁজে নিতে পারেন।) স্লোগান দিয়ে মওলা আলীর (রা.) দল থেকে বেরিয়ে গেলো। তখন তাদের নাম হয়ে গেলো 'খারেজি'। তারা আল্লাহর আইন না মানার অভিযোগ করে খোদ মওলা আলী (রা.) ও আমিরে মোয়বিয়া (রা.), দুই সালিশান এবং তাঁদের সমর্থকদের ‘কাফির’ ঘোষণা করলো। একপর্যায়ে তারা সংঘটিত হলো। মওলা আলাী (রা.) তাঁদেরকে নাহওয়ানের যুদ্ধে পরাজিত করেন এবং ধৃতদের অনেককেই জিন্দা জ্বালিয়ে দেন। মওলা আলীর (রা.) বিচক্ষণতায় ইহুদীদের পরিকল্পনা ‘সুপার ফ্লপ’ হলো। সেই থেকে তাঁরা খুঁজতে থাকে মুসলমানদের মাঝে 'ফিতনা' সৃষ্টি করার পাঁয়তারা। কিন্তু মুসলমান শাসকদের দৃঢ়তার ফলে তারা আর মুসলমানদের ধারে কাছেও আসতে পারেনি।
ওসমানীয় খেলাফতের শেষ লগ্নে কুখ্যাত বৃটিশ গোয়েন্দা মি. হামফ্রে নিঁখুত পরিকল্পনায় ইসলামের নামে যে ঘৃণ্য মতবাদটি সৃষ্টি হয় তার নাম ঘৃণ্য ‘ওহাবীবাদ’। ‘ইবনে’ আবদুল ওহাব নজদী এই নতুন ধর্মের প্রবর্তক। সে বৃটিশদের সার্বিক সহায়তায় এক কুখ্যাত ডাকাত 'ইবনে সউদের' মাধ্যমে এই মতবাদটি জনারণ্যে ছড়িয়ে দেয়। পবিত্র হেযায, নজদ ও আরো কিছু অঞ্চল নিয়ে বৃটিশদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে গঠিত আজকের সৌদি আরব। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এই মতবাদ আরব অঞ্চলে বৃদ্ধি পেতে থাকে। এই মতবাদ অস্বীকারকারীদের তারা নির্বিচারে হত্যা করে। জান্নাতুল বাকী ও জান্নাতুল মুয়াল্লা কবরস্থানের সমস্ত মাজারগুলো ভেঙ্গে ফেলে শিরকের ধোঁয়া তুলে। পাক-ভারত উপমহাদেদেশে এই ঘৃণ্য মতবাদের প্রথম আমদানিকারক হলেন- ‘আওর মোহাম্মদীয়া’ তরিকার প্রবর্তক সায়্যেদ আহমদ বেরলভী নামে একজন ‘গণ্ডমূর্খ’ ব্যক্তি। সৌদি ওহাবী ও ইংরেজদের ষড়যন্ত্রে তার সাথে জোটে দিল্লীর বিখ্যাত 'শাহ পরিবার' থেকে বহিষ্কৃত সদস্য ইসমাইল দেহলভী (লা’নাতুল্লাহি আলাইহি) নামক এক ধুরন্ধর চালবাজ মোল্লা। সে ‘গন্ডমূর্খ’ সৈয়দ আহমদ বেরলভীকে পীর বানায়, পীর সাজায়। সে কিতাবুত তাওহীদের সারাংশ নিয়ে ‘তাকভীয়াতুল ঈমান’ নামে একটি ঈমান-বিধ্বংসী বই রচনা করে পীরের নামে চালু করে দেয়। এই বইটি পাক-ভারত উপমহাদেশে কিতাবুত তাওহীদের উর্দু সংস্করণ হিসেবে বিবেচিত হয়। এই উপমহাদেশে ‘ওহাবী ফিতনা’র প্রথম লিখিত দলিল এটি। নবী, সাহাবী, আওলিয়া, হাজির-নাজির, ইলমে গায়েব, উসিলা, জিয়ারত, ফাতেহাসহ বিভিন্ন মাসআলা নিয়ে উপমহাদেশের সূফিবাদে বিশ্বাসী মুসলমানরা বিভক্ত হয়ে পড়ে। একে অন্যকে মুশরিক- কাফির ফতোয়া দিতে আরম্ভ করে। শুরু হয়ে যায় এতদঞ্চলে মুসলমানদের মাঝে হানাহানি। ইংরেজদের পরিকল্পনার ষোলকলা এবার পূর্ণ হয়।
এক পর্যায়ে ঘৃণ্য ওহাবী চিন্তাধারায় প্রতিষ্ঠিত হয় ভারতের দেওবন্দ মাদ্রাসা। এতদঞ্চলের ওহাবীদের সদর দপ্তর হলো সেই মাদ্রাসা। ওহাবীরা সুপরিকল্পিতভাবে বহু ফ্রন্টে বিভক্ত হয়ে মুসলমানদের মাঝে 'ফিতনা' ছড়াতে থাকে। উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রতিষ্ঠিত হতে হাতে দেওবন্দী আদলে ‘ওহাবী’ মাদ্রাসা। এদের একটি বিরাট অংশ আফগান যুদ্ধে শরিক হয় এবং যুদ্ধ শেষে বাংলাদেশে ফেরত আসে। বিভিন্ন ওহাবী মাদ্রাসা কেন্দ্রীক গড়ে ওঠে জঙ্গী ট্রেনিং ক্যাম্প। সরকার আসে, সরকার যায়। কিন্ত সরকার এদের দেখেও দেখে না। এরা ‘জাগো মুজাহিদ’ নামে ঢাকা ভিত্তিক একটি ম্যাগাজিনও বের করে। এরা স্লোগান দেয়- ‘আমরা সবাই তালেবান/ বাংলা হবে আফগান’। এরা আমাদের প্রাণপ্রিয় বাংলাদেশকে ‘বাংলাস্থান’ বানানোর স্বপ্ন দেখে। ওহাবী চিন্তাধারার লোকেরা (সবাই নয়) বিভিন্ন স্থানে অরাজকতা সৃষ্টি করে। খালেদা-নিজামী জোট সরকারের আমলে এদের দৌরাত্ম মারাত্মক আকার ধারণ করে। শায়খ (?) আবদুর রহমান ও বাংলাভাইয়ের নেতৃত্বে এরা সংগঠিত হয়ে এক অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। বিশিষ্ট ওহাবী নেতা মুফতি ইজহারুল হকের সার্বিক তত্ত্বাবধানে চট্টগ্রামে এদের দৌরাত্ম চলতে চলতে থাকে। ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের উৎপাত বৃদ্ধি পেলে এরা সুযোগটি কাজে লাগায় এবং এদেশের ধর্মপ্রাণ মানুষদের সহানুভুতি আদায়ে সচেষ্ট হয়।
এর পাশাপাশি এরা এদেশের সুন্নী আলেম ও দরবারসমূহকে টার্গেট করে। এরা একদিকে জঙ্গীবাদ, আরেকদিকে সুফিবাদ, আরেকদিকে দরস-তাদরীস, আরেকদিকে তাবলীগ ইত্যাদিতে ভাগ হয়ে পড়ে। আপনি খেয়াল করলে দেখবেন- আজ পর্যন্ত যতো জঙ্গী ধরা পড়েছে- তারা প্রত্যেকেই 'ওহাবী' মতবাদী। চাই- সে কওমী মাদ্রাসা শিক্ষিত হোক বা 'নর্থ-সাউথ' তথা আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হোক- তাদের লক্ষ্য একটা, উদেশ্য একটা এবং স্পীরিট একটা। সে জঙ্গি বাংলাদেশের হোক, ভারতের হোক, পাকিস্তানের হোক বা ইরাক সিরিয়ার আইএসআইএস হোক। তারা প্রত্যেকেই 'ওহাবী' তথা খারেজি মতবাদে বিশ্বাসী। তারা প্রিয় রাসূলের (দরুদ) শেখানো পন্থায় নয়, সাহাবায়ে কেরামদের আদর্শালোকে নয়, বা নিভৃতচারী আওলিয়ায়ে কিরামের আচরিত হৃদ্যতা ও আন্তরিকতাপূর্ণ ভালোবাসায় নয়- তারা চায় জোর করে ধর্ম কায়েম করতে। সরকারের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হুইসেল শুনে ওরা পালায় না- মনে করে ‘সতর্ক সঙ্কেত’।
সরকার একদিকে ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের পোষন করে, অন্যদিকে জঙ্গীদের তোষন করে। মধ্যখানে সরকার মজা লুঠে। সরকার একদিকে ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক ব্লগার, লেখক ও প্রকাশকদের উৎসাহিত করে, অন্যদিকে জঙ্গীদের লালন করে। সরকার লোকালয়ে থাকা জঙ্গীদের দেখে না। জনারণ্যে মিশে থাকা জঙ্গীদের ধরে না। সরকার জঙ্গী খুঁজে বেড়ায়- মাটির নীচে, পাহাড়ের গুহায় ও গভীর অরণ্যে। সরকার শুরু করেছে জঙ্গী জঙ্গী খেলা। সরকার বসিয়েছে ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের মেলা। কিন্তু সরকারের এই 'খেলা ও মেলা' একদিন তাদের জন্য বুমেরাং হবে। আমরা সদাশয় সরকারের কাছে আবেদন জানাবো- আপনারা ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের লালন বন্ধ করুন। আপনারা জঙ্গীদের তোষণ বন্ধ করুন। বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয় জনগণকে স্বস্থিতে থাকতে দিন। আমরা দ্ব্যর্থহীন কন্ঠে বলতে চাই- ‘সব জঙ্গী ওহাবী, কিন্তু সব ‘ওহাবী’ জঙ্গী নয়।’
সরকার মুক্তমনাদের মুক্ত হস্তে লিখতে উৎসাহিত করে। ‘মুক্তমনা’ মানে কী? মুক্তমনা মানে কি আল্লাহ-রাসূল (দরুদ), নবী পরিবার, সাহাবা, আওলিয়া ও পবিত্র ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে লেখালেখি ও প্রচারণা? কিন্তু সেই মুক্তমনাদের তো দেখি না অন্যান্য ধর্ম ও সেইসব ধর্মের কুসংস্কারের বিরুদ্ধে কিছু লিখতে। আরে বাবা! তোমরা ইসলাম সম্পর্কে জানো না, ইসলামকে মানো না, ইসলামের বিধি-বিধান নিয়ে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করো- তো তোমাদের ইসলাম সম্পর্কে ভাবভাবি ও লেখালেখির দরকার কী? ইসলামকে নিয়ে ভাবার, ইসলামকে নিয়ে লেখালেখি করার লোক তো আর কম নেই। ইসলাম নিয়ে তোমাদের না ভাবলেও চলবে। তোমরা ইসলাম নিয়ে না ভাবলে ইসলামের কোন ক্ষতি হবে না। তোমরা বরং তোমাদের নিয়েই ভাবো। ইসলাম বিদ্বেষী এক নাস্তিককে জিজ্ঞাসা করলে সে কুখ্যাত 'তাকভীয়াতুল ঈমান' এবং অন্যান্য ওহাবী মোল্লাদের উদ্ধৃতি দিয়ে বলে- এগুলো কী? বুঝলাম- ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের মন-মগজও দখল করে নিয়েছে ‘ওহাবী’ চিন্তাধারা। পার্থক্য হলো- ওহাবী মোল্লারা দাঁড়িওয়ালা ও জুব্বাওয়ালা আর ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকরা দাঁড়িবিহীন ও বেল্ট-বটমওয়ালা। দুই কওমের উদ্দেশ্য একটাই- আল্লাহ সম্পর্কে কু-ধারণা, নবী, আহলে বায়ত, সাহাবা আওলিয়া ও ইসলামের অবমাননা। তো ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের জঘণ্য উক্তির পেছনে ঘৃণ্য ওহাবীদের কোন হাত নেই তো? আমার বিশ্বাস- কোন গবেষক এ নিয়ে গবেষণা করলে চমকপ্রদ মিল খুঁজে পাবেন।
তারিখ: ০১ নভেম্বর, ২০১৫
আবুধাবি, ইউএই।
আবছার তৈয়বী: প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান সমন্বয়ক,‘উজ্জীবন’ সাংস্কৃৃতিক সংস্থা (উসাস)।
প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি- প্রবাসী সাংবাদিক সমিতি (প্রসাস), দুবাই, ইউ.এ.ই।
প্রতিষ্ঠাতা: আদর্শ লিখক ফোরাম (আলিফ), চট্টগ্রাম।
নির্বাহী সদস্য: আনজুমানে খোদ্দামুল মুসলেমীন, ইউ.এ.ই কেন্দ্রীয় পরিষদ, আবুধাবি।
©somewhere in net ltd.