নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার পরিচয় এই,যে আমার কিছুই জানা নেই...

অজ্ঞাত অন্বেষা

অজ্ঞাত অন্বেষা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি একজন মেয়ে।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬

আমি মেয়ে
.
আমার শব্দ করে হাসতে মানা,,,গলার আওয়াজ উঁচু হলে আমি অভদ্র।
.
একলা থাকলে আমি অসামাজিক,,,আড্ডা দিলে উড়ণচন্ডী
.
বাড়ির আঙ্গিনায় শখের বশে সাইকেল চালানো শিখার আবদার করা আমার জন্য পাপ তবে রান্না আর ঘর গুছানো না শিখলে সেটাও মহাপাপ
.
আমি নিয়ম মানলে সেকেলে আর একটু অনিয়ম করলেই বেপোরওয়া।
.
পরিবারের বিনা অনুমতিতে কারো হাত ধরলে তিরষ্কার,,,পরিবারের কথা ভেবে কারো হাত ছেড়ে দিলে অকথ্য বিশ্লেষণ জুটে কপালে
.
আঘাত পেয়ে ভাই টি প্রকাশ্যে ধূমপান করতে পারবে কিন্তু শত কষ্টেও আমি প্রকাশ্যে কাঁদতে পারবো না কারন লোকের চোখে সেটা ন্যাকামো
.
যত ভাল ভাবেই চলি না কেনো দেশের কোন এক প্রান্তে কোন মেয়ে ভুল করলে তিরষ্কার আমাকেও সইতে হবে কারন আমি_মেয়ে
.
স্বাধীনতা বলতে ভালো কাজ করার স্বাধীনতা কে বুঝায় উচ্ছৃঙ্খলতাকে নয়।
.
এইটুকু স্বাধীনতা কি প্রাপ্য নয়?? খুব বেশি চাওয়া হয়ে যায় এতে
.
তবে কেন পৃথিবীর কোন এক প্রান্তে কোন মেয়ে নিয়ম ভাঙ্গলে সেটার দায় আমি নেব??
.
কেন সব নিয়ম মানার পর ও অন্য কারো ভুলের কারনে শুনতে হবে,,,
.
"সব মেয়েরাই এমন"
(collected)

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০০

সাগর আর্ট বলেছেন: মায়ের জাত মেয়েরা - ওনাদের সম্মান অনেক।। অনেকেই সখকরে ঘরে ফুলধানিতে যত্নকরে ফুল রাখে।।। সচেতন লোকেরাও নারীকে ফুলধানির ফুলের মতো সম্মান করে।।। আমার মতে সম্মানিত মায়ের জাতকে অতি যত্নে সাজিয়ে রাখাই উত্তম।। আর তাদের সেবায় পুরুষরা রত থাকবে।।।। নারী কেন বাহিরে যাবে????

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯

অজ্ঞাত অন্বেষা বলেছেন: নারীরা কেন বাহিরে যাবেনা?

২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৯

হতাস৮৮ বলেছেন: পরিবারের বিনা অনুমতিতে কারো হাত ধরলে তিরষ্কার,,আমার কথা হল পরিবারের বিনা অনুমতিতে অন্যের হাত ধরার দরকার টা কী??? পরিবার যেহেতু আপনাকে পৃথিবীতে এনেছেন, সেই দায়িত্বটাও তাদেরই থাক না। আর সন্তানকে বড় করতে, একটা পরিবার কত কষ্টই না করে, আপনিও একটু কষ্ট তাদের জন্য করলেন। এতে তো খারাপ কিছু নেই।

আঘাত পেয়ে ছেলে ধুমপান করতে পারে, আর পরিবার কিছু বলে না, এইটা আসলে ঠিক না । কোন পরিবারই চায় না তার সন্তান কষ্ট পাক, আর কষ্ট পেয়ে খারাপ অভ্যাস গড়ে তুলুক, এইটার তো প্রশ্নই আসে না।

আপনি জানেন, একটা পরিবারে আল্লাহ কখন মেয়ে সন্তান দেন। যখন আল্লাহ ঐ পরিবারের উপর খুব খুশি থাকেন।

আর নিজেকে এত ছোট ভাবার কিছু নেই। হ্যা ,সমাজে মেয়েদের হেয় করা হয়, আমি অস্বীকার করছি না। আর যারা এমন করছে, তারা আসলে কোন কিছু সম্পর্কে ভালো ভাবে জানে না। না জানে ধর্ম, না জানে অন্য কিছু। এক কথায় এদেরকে বর্বর প্রজাতি ছাড়া আর কিছুই বলা যায় না।

আজকাল স্বাধীনতার সংজ্ঞাটা পাল্টে গেছে। সবাই ভালো কাজ করার জন্যই স্বাধীনতাটা দেয়, কিন্তু যখনই এর অপব্যবহার হয়, তখন কষ্ট কিন্তু পরিবারের মানুষই পায়।

আমার মা, খালা, চাচী চাকরীজীবি। তারাও স্বাধীন। কেউ কিন্তু তাদের কিছু বলে না। সবাই শ্রদ্ধা করে।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮

অজ্ঞাত অন্বেষা বলেছেন: আপনার কথায় সম্মতি জানাচ্ছি... সমাজের মানুষরা যদি মেয়েদের দিকে সেই নজরে তাকাতো যেই নজরে আমাদের ধর্ম তাদের দিকে তাকায় তাহলে discrimination related অনেক সমস্যার ই সমাধান পাওয়া যেত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.