নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একাকি ভাবনা

বাদশা মিন্টু

সাধারণকে দেখি অসাধারণ হিসেবেসাধারণ সবাই আমার আপনআমি সাধারণের ভিড়ে খুঁজি সেই অসাধারণকেযাকে নিয়েই জীবন যাপন।

বাদশা মিন্টু › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্লিজ, প্লিজ বল। আজ না বললে কোন দিন কি বলা হবে?

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪৪

প্রায় এক বছর পর একটা পোস্ট লিখলাম..

আমার সবচেয়ে অপছন্দ ‌‌টক শো'। তবে এই অপ্রিয় অনুষ্ঠানটি আজকে আরটিভিতে দেখলাম..নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু, আরিফ জেবতিক, মাহী বী চৌধুরি, শওকত, আব্দুর রব ইউসুফী, নিলুফার মনি, মন্ত্রী শাজাহান খন্দকারসহ আরও কয়েকজন........



আস্তিক..নাস্তিক, ভন্ড আর ভন্ডামির এক ব্যালান্সহীন টক শো...

হেফাজতের হেফাজত করতে যাঁরা বক্তব্য দিলেন আর যাঁরা শাহবাগকে নিরপেক্ষ বলে সাফাই দিলেন...সবাইকে আজ চরম হাস্যকর মনে হইতেছে।

সারাদিন আজ হেফাজতের লং মার্চ দেখলাম, দেখলাম শাহবাগের গণজাগরণ...মনে হইল..আসলে সব দোষ সরকারের। যেখানে শক্ত হওয়ার দরকার সেখানে তারা লাভ খুঁজেছে।

হেফাজতের এ লং মার্চ দেখে কী সরকারের ভয় ধরার কথা না?? এতোদিন সরকার শুধু মুখে ডিজিটাল, ডিজিটাল করে ফেনা তুলে ফেলেছে...এখনও সরকার ব্লগ' জিনিসটাই মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারেনি। ব্লগে কি নাস্তিকতার চর্চা হয়??

লং মার্চে যারা এসেছে এদের বেশিরভাগের বয়সই তরুণ। মঞ্চ থেকে বার বার ঘোষণা এসেছে মরার জন্য প্রস্তুত কী না তারা তা জানতে চেয়ে। একবারও বলা হয়নি, তোমরা ঈমানি ব্লগ লিখতে ঝাঁপিয়ে পড়। এদের বেশির ভাগই মাদ্রাসার ছাত্র...এসব মাদ্রাসায় নিশ্চয় আধুনিক প্রযুক্তির অনেক কিছুই শিক্ষা দেওয়া হয় না।

আজ ইউটিউব আমাদের দেশে বন্ধ হয়ে আছে। প্রযুক্তি বন্ধ করে রাখলে কী সমাধান হবে। কেনো লং মার্চ থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়না যে, আন্দোলনে আসা সব কর্মীদের কম্পিউটার শিখতে হবে, ব্লগ লেখা শিখতে হবে. শুধু আন্দোলন না করে দেশের জন্য কাজও করতে হবে। এই আন্দোলনকারীদের সরকার কোন ধরনের কাজ দেবে ভবিষ্যতে? এদের যা শিক্ষা তাতে আধুনিক প্রযুক্তি বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে... এরা পারবে তো?

সরকারকে ভাবতেই হবে। যার যার জায়গা থেকে নিজের কাজটা ঠিকমতো করে গেলেই...আমাদের দেশের কাজ করা হয়ে যাবে।



শাহবাগের আন্দোলনের ফলে আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মানুষের মধ্যে পেয়েছি এটা অনেক বড় পাওয়া। কিন্তু দলীয় তকমা লেগে যাওয়ায় আর রাজনীতির প্ল্যাটফর্ম হিসেবে একে ব্যবহার করায় শাহবাগ প্রশ্নবিদ্ধ। শাহবাগের সঙ্গে জড়িত মানুষগুলোকে অনুরোধ করতে পারি...আপনাদের দাবির সঙ্গে সামাজিক শিক্ষা আর প্রযুক্তি শিক্ষার দাবিকে যুক্ত করে সামাজিক আন্দোলন যুক্ত করুন। রাজনৈতিক ছাপমারা কাউকে মঞ্চ দখল করতে দেবে না।



আমরা অনলাইনে কাজ করি, আমরা জানি হেফাজতের ১৩ দফায় মধ্যযুগীয় দাবি হেফাজতে ইসলাম তুলে এনেছে। আর ধর্মের মত সেনসেটিভ বিষয়গুলোকে প্রযুক্তির সঙ্গে লড়াইয়ে নামিয়ে দিচ্ছে। এতে আমাদের সবারই ক্ষতি। আমাদের রাজনীতিবিদরা সুযোগ নেবেই সাধারন ধর্মপ্রাণ মানুষের।

একটা উদাহরণ দিই: আমার ৭৫ বছরের বুড়ো দাদা...আমাকে বলে যে, ব্লগে নাকি সব নাস্তিক কাজ করা হচ্ছে! তা আমি বললাম-কে বলেছে?

ধর্মপ্রাণ মানুষগুলোর ব্রেনওয়াশ করে...কারা একাজ করছে এটা আমরা সবাই জানি! কিন্তু যারা এটা করছে..তারা কোনো দিনও ব্লগ পড়েও দেখেনি. হয়তো।

আমার একটা প্রশ্ন এক্ষেত্রে থাকবে...হেফাজত সমর্থনকারী সব কর্মী কী ধোয়া তুলসী পাতা?

সাধারণ একটা মানুষকে প্রশ্ন করে দেখেন তো..সবচেয়ে খারাপ কারা?

উত্তর একটাই পাবেন।

ব্লগারদের মধ্যেও যে... পচা শামুক নেই তা তো না! অতি খ্যাতি..আর নিজের প্রচারণার জন্য অনেকেই............অনেক কিছু লিখে ফেলেন।

যাই হোক...আমাদের দেশের নারীরা এখন এগিয়ে যাচ্ছে, আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে বর্তমান বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে আরও বেশি প্রযুক্তি বান্ধব করে তুলতে হবে। নারীরা এখন পুরুষদের চেয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের দেশে এখন অনেক 'মালালা' রয়েছে। তবে আমরা কোনোভাবেই আমাদের নারী সমাজকে অনগ্রসর করে রাখার কোনো পদক্ষেপ সমর্থন করব না।

কিন্তু এখানেও একটা সমস্যা আছে-যার জন্য করি চুরি সেও মাঝে মাঝে বলে চোর! এখনও অনেক নারী নিজেরা এগিয়ে আসতে চান না, এখনও তাঁরা প্রতিবাদ করেন না, তাঁরা নিজেরা মেনে নেন, কঠোর মৌলবাদ। ঘরে থেকেই তাঁরা মৌলবাদের উৎসাহ দেন। আর যখনই অধিকার রক্ষার দাবি দাঁড়ায় অনেক নারীই পেছন থেকে টেনে ধরেন, ভয় দেখান...প্রতিবাদ করতে নিষেধ করে একটা বেড়াজাল তৈরি করেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রীও সেরকমই একটা প্রচণ্ড নারীতান্ত্রিক জটিলতায় আটকে গেছেন নিশ্চয়!



আজ একজন নারীতান্ত্রিক একটা বিশ্লেষণ করে বলেছেন যে, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন নারীরাই। নারীরা যখন জেগে উঠবেন তখন এসব আন্দোলনের মুল গোড়া থেকেই উপড়ে যাবে। কিন্তু আমাদের নারীদের জাগাতে একজন বেগম রোকেয়া লাগবে! কিন্তু নারীর সমস্যা হল, কেউ যদি কানে কিছু কোনো মন্ত্র না দেয়, ততক্ষণ তারা কিছুই করেন না!

তাই নারীদের কাছে আবেদন-কঠোর আন্দোলন করুন পরিবার থেকেই। আপনার অধিকার রক্ষার সংগ্রাম শুরু হয়ে গেছে,,, একবার যদি এ সুযোগ অন্যেরা পেয়ে যায়...তবে ....

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০১

নায়করাজ বলেছেন: তালিবানী শাসন এলে সবচেয়ে বড় ক্ষতি হবে নারী সমাজের। Click This Link)_GoGo(ExtraTorrent)

২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০১

ওবায়দুল হক মাহমুদ বলেছেন: Click This Link

৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০৭

অভুতপূর্ব বলেছেন: somabesher kothai bollo je nari ra agrosor hote parbe na...poralekha korte parbe na....r agrosor howa mane jodi oshalin nari purusher melamesha hoi tobe seta nishchoi apni apnar boner khetre chaiben na....eikhane narider bepare jeta bujhano hoyechhe seta amar kachhe narider shalinota, obadh onoitik melamesha niyei bola hoyechhe bole amar mone hoi....eikhane moddhojugiyo kono dabi uthe ashchhe bole amar mone hoini....apnar bhashai kinba aro kichu manusher bhashai tahole ei daralo je Islam kayem kora manei moddhojugiyo dharai fire jawa!!! apnar ki mone hoi na je amra oti adhunik hote giye adim jugei fire jacchi

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৪

বাদশা মিন্টু বলেছেন: ভাই রাগ করবেন না, আমাদের সমস্যা হল আমরা প্রচণ্ড রক্ষণশীল। কিন্তু ধর্মের সঙ্গে সবকিছু গুলিয়ে ফেলবেন না। ইসলাম কায়েম করার জন্য যে কাজগুলো করতে হয়, আমাদের আগে সে ভিত্তিটা খাড়া করা দরকার। আমাদের প্রচণ্ডভাবে এগিয়ে যাওয়া দরকার। আমাদের এ প্রতিযোগিতাময় বিশ্বে ইসলামকে সবার সঙ্গে এগিয়ে রাখতে হবে। এজন্য আমাদের কাজ করতে হবে পরিবারের সবাইকে নিয়ে। অশালীন বলতে আপনি কী বোঝাতে চান? একসঙ্গে ছেলে-মেয়ে পড়তে পারবে না?
এই পৃথিবীতে তথ্য প্রযুক্তির যুগে নিজের বোনকেও আটকে রাখতে পারবেন না আপনি। যতো আইন-শাসন ইসলাম কায়েম হোক। শুধু বন্দী করতে চেয়ে লাভ কী? বরং আমরা তাঁদের আদর্শটা পরিবার থেকে শিক্ষা দিতে পারি। এজন্য দরকার আগে নিজের পরিবার থেকে সংশোধন। আপনার নিজ কাজটা নিজ জায়গা থেকে ঠিকমত করেন, দেখেন সবাই ঠিক হয়ে গেছে। দেখুন ভাই, দেখানো এক জিনিস, আর পালন করা এক জিনিস! আমার ঈমান আমি কি সবাইকে দেখিয়ে বেড়াতে যাব? আমরা অতি আধুনিক হতে দোষটা কী? এই অতি আধুনিকতার বিশ্বে আমরা মুসলমানরা কী পিছিয়ে থাকব? আমরা প্যান্ট-শার্ট, আমাদের মেয়েরা..সালোয়ার কামিজ পরতে পারবে না? আমাদের সিলেবাসে এখনকার যুগের সবচেয়ে দরকারি শিক্ষাগুলো জানানো হবে না? নারীদের শালীনতা আপনি-আমি ঠিক করতে যাবো কেন? আপনার পরিবারের আমার পরিবারের টা আমি নিশ্চিত করেছি কিনা দেখেন।
ভাই, মানুষের মধ্যে জোর করে পরিবর্তন আনা যায় না। তাকে ধৈর্য ধরে দিনের দাওয়াত দিয়ে শেষনাগাদ পর্যন্ত চেষ্টা করে পরিবর্তন আনতে হয়। আর এই ক্রমবিকশিতার যুগে...যেখানে আমাদের ইসলামী চিন্তাবিদদের আরও সুদুরপ্রসারী চিন্তা করার প্রয়োজন.সেখানে তাঁরা এখনও এমন কিছুর দাবি তুলছেন যা আমার কাছে সামান্যই মনে হয়েছে। যদি আমাদের এই চিন্তাবিদরা বলতেন যে, আমাদের এই বাংলাদেশে যতগুলো হেফাজতে ইসলামের কর্মী জড়ো হয়েছে সবাইকে ইসলামী ব্লগ লেখার সুযোগ দিতে হবে,,,সবাইকে প্রযুক্তি সুবিধা দিতে হবে....আমাদের মধ্যে পরিবর্তন আসবেই...পরিবর্তন হৃদয়ের দরকার....ইসলাম হৃদয়ে দরকার....কে কী পোশাক পরছে...তা বিশ্লেষণে না গিয়ে। ধন্যবাদ।

৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০৯

হ্যারিয়ার টু বলেছেন: আজ টকশোতে ম্যান অব দা ম্যাচ ছিলেন শাজাহান খান!

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১৩

বাদশা মিন্টু বলেছেন: হাঁ ভাই....দারুণ দিয়েছে... একটা বাণী...খেলার মোড় ঘুরিয়েছে..পুরাই সিকসার....

৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫০

আশিক মাসুম বলেছেন: ব্লগারদের মধ্যেও যে... পচা শামুক নেই তা তো না! অতি খ্যাতি..আর নিজের প্রচারণার জন্য অনেকেই............অনেক কিছু লিখে ফেলেন।


শমত , এই সস্থা মানের পরিচিতি আর হিট সিকারি কুত্তাদের জন্য আজ আমাদের এই দশা।




লিখাটা খুব ভাল লেগেছে , কিন্তু বিষয়ের আদিক্কে শেষে এসে একটু কেমনে গোল পাকিয়ে গেছে ।

ভাল থাকবেন।

৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:২৮

ক্লোরোফিল বলেছেন: অন্যরকম কষ্টের /পাশবিকতার কথা - Click This Link

৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৮

গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: abar eta choracce hefajat meyeder pora leka bondo kre debe.india er iit vdo lec deken oder ba ba oi rokom kno dhormio ktha die suru hoy.eta e dese hle to ekn kto kotha utto.apni jemn bllen hefajat er dabi moddojugio bakka kren.r hefajat gono mncher bipokke ktha bole nai.blse islam
obomanona kari der sasti.apnara ageo blesen hujur ra rajnitir ki buje ora murko ...ekn to okhaneo onek amadr mto young polapan gese onek kaomi stdn ra eto protikulatar maje bloggn kre onnayer birudde andnln kre
etai to bisal bapar

৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭

মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লিখেছেন । প্রোগরামটা আমিও দেখেছি ।

৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪৩

অভুতপূর্ব বলেছেন: কিন্তু ধর্মের সঙ্গে সবকিছু গুলিয়ে ফেলবেন না। ইসলাম কায়েম করার জন্য যে কাজগুলো করতে হয়, আমাদের আগে সে ভিত্তিটা খাড়া করা দরকার। আমাদের প্রচণ্ডভাবে এগিয়ে যাওয়া দরকার

আপনার কথায় বলি... ধর্মের সঙ্গে না গুলিয়ে আপনার পরিবারকে আপনি কিভাবে ঠিক করবেন তা যদি আমাকে একটু শিখিয়ে দিতেন তাহলে আমিও সেই পন্তা ব্যবহার করতে পারতাম।
ধর্ম আমাদের জীবনের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। কারণ ধর্মই ছোটবেলা থেকে আমাদের ভালো মন্দের বিচার করার শিক্ষা দিয়ে থাকে। এখন এগিয়ে যেতে কি ধর্ম ত্যাগ করতে হবে। ধর্মতো আপনাকে এগিয়ে যেতে নিষেধ করছে না। ধর্ম শুধু কিছু বিধি নিষেধ বেঁধে দেয়। ঐ গুলো মেনে নিয়ে এগিয়ে যেতে বলে বসে থাকতে বলে না।

নারী উন্নয়ন বলে যদি আপনি নারীকে পণ্য বানিয়ে ব্যবসা করাকে সমর্থন করেন, প্রতিযোগিতার নামে কোন নারী কার চেয়ে বেশি খোলামেলা পোশাক পড়ার দৌড় কে সমর্থন করেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে পড়ালেখা ছেড়ে প্রেম প্রেম খেলার নামে অনৈতিক সম্পর্ককে সমর্থন করেন, কেউ কেউ আবার প্রতারণার স্বীকার হয়ে আত্মহত্যার পথও বেছে নেয়, পশ্চিমা সংস্কৃতির অনুকরণে দৃষ্টি কটু পোশাক পড়াকে সমর্থন করেন, তাহলে অবশ্য নারীকে ধর্ম ত্যাগ করেই এগিয়ে যেতে হবে। শালীন পোশাকে আবদ্ধ হওয়াকে বন্দীত্ব ভাবছেন কেন?

".আমাদের মধ্যে পরিবর্তন আসবেই...পরিবর্তন হৃদয়ের দরকার....ইসলাম হৃদয়ে দরকার....কে কী পোশাক পরছে...তা বিশ্লেষণে না গিয়ে। "

মানুষের হৃদয়ের পরিবর্তন টাই তো বাইরে প্রকাশ পায় তাই না। নাকি আপনি হৃদয়ে এক বাইরে আরেক।

কোন কথায় আঘাত দিয়ে থাকলে আন্তরিক ভাবে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.