![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
নিত্যপণ্য বাজারের দর কোরবানির ঈদের কারণে বাজার এখনও সহনশীল ও অপরিবর্তিত। রোজ শুক্রবার, তারিখ: ২৭-০৬-২০২৫
আজকের বাজার দর: -
পেঁয়াজ - ৫০ টাকা কিলোগ্রাম
রসুন - ২০০ টাকা কিলোগ্রাম
আদা - ২২০ টাকা কিলোগ্রাম
লবন - ৪০ টাকা কিলোগ্রাম
চিনি - ১২০ টাকা কিলোগ্রাম
মসলা
হলুদ - ১২০ টাকা (২০০ গ্রাম প্যাকেট)
মরিচ - ১৪০ টাকা (২০০ গ্রাম প্যাকেট)
ধনিয়া - ১১০ টাকা (২০০ গ্রাম প্যাকেট)
জিরা - ৩১০ টাকা (২০০ গ্রাম প্যাকেট)
আলু - ২৫ টাকা কিলোগ্রাম
পটল - ৪০ টাকা কিলোগ্রাম
চাল কুমড়া - ৪০ টাকা প্রতি
শসা - ৪০ টাকা কিলোগ্রাম
কাঁচা পেপে - ৪০ টাকা কিলোগ্রাম
মিষ্টি কুমড়া - ৪০ টাকা কিলোগ্রাম
ঢেঁড়স - ৫০ টাকা কিলোগ্রাম
লাউ - ৭০-৮০ টাকা প্রতিটি (১ কিলোগ্রাম ±)
চিচিঙ্গা - ৭০ টাকা কিলোগ্রাম
বেগুন - ৮০ টাকা কিলোগ্রাম
করলা - ৮০ টাকা কিলোগ্রাম
গাজর - ১০০ টাকা কিলোগ্রাম
টমেটো - ১০০ টাকা কিলোগ্রাম
লেবু = ২০ টাকা এক ডজন
কাঁচা মরিচ - ১০০ টাকা কিলোগ্রাম
পুঁইশাক - ৪০ টাকা প্রতি আটি (৭০০-৮০০ গ্রাম)
লাউশাক - ৪০ টাকা প্রতি আটি (৫০০-৬০০ গ্রাম)
ডাটা শাক - ৩০ টাকা আটি (৪০০-৫০০ গ্রাম)
লাল শাক - ২০ টাকা প্রতি আটি (১৫০-১৬০ গ্রাম)
কলমি শাক/ হেলেঞ্চা শাক - ২০ টাকা প্রতি আটি (১৫০-১৭০ গ্রাম)
ডিম - ১২০ টাকা ডজন
পোল্ট্রি মোরগ - ২২০ টাকা কিলোগ্রাম
সোনালী মোরাগ - ৩৫০ টাকা কিলোগ্রাম
গরুর মাংস - ৭৫০ টাকা কিলোগ্রাম
তেলাপিয়া মাছ - ২০০-২২০ টাকা কিলোগ্রাম (৩০০ গ্রাম ± )
পাঙ্গাস মাছ ২০০-২২০ টাকা কিলোগ্রাম (১ - ২ কিলোগ্রাম)
কই মাছ - ২৮০-৩০০ টাকা কিলোগ্রাম
মৃগেল মাছ - ২৫০ টাকা কিলোগ্রাম (৫০০ - ৭০০ গ্রাম)
কাতল মাছ - ৩৫০ টাকা কিলোগ্রাম (১ - ২ কিলোগ্রাম)
রুই মাছ - ৩৮০ টাকা কিলোগ্রাম (১ - ২ কিলোগ্রাম)
পাবদা মাছ - ৪০০ টাকা কিলোগ্রাম
কাচকি মাছ - ৪৫০ টাকা কিলোগ্রাম
টেংরা মাছ - ৭০০ টাকা কিলোগ্রাম
চিংড়ি মাছ ছোট - ৬০০ টাকা কিলোগ্রাম
চিংড়ি মাছ মাঝাড়ি - ১০০০ টাকা কিলোগ্রাম
খোলা চাল - ৬৫ টাকা কিলোগ্রাম (বাজারের সস্তা চাল)
মিনিকেট - ৭৫ টাকা কিলোগ্রাম
নাজিরশাইল - ৭৮-৮০ টাকা কিলোগ্রাম
পাইজাম - ৯০ টাকা কিলোগ্রাম
খোলা পোলাও চাল - ১৩০ টাকা কিলোগ্রাম
খোলা আটা - ৫০ টাকা কিলোগ্রাম
প্যাকেটজাত আটা - ১২০ টাকা (প্রতি ২ কিলোগ্রাম প্যাকেট)
মসুর ডাল - ১২০ টাকা কিলোগ্রাম
খেসারি ডাল - ১২০ টাকা কিলোগ্রাম
মুগ ডাল - ১৫০ টাকা কিলোগ্রাম
সয়াবিন তৈল - ১৯০ টাকা লিটার
দুধ - ১০০ টাকা লিটার
আম - ৯০ - ১০০ টাকা কিলোগ্রাম (হিম সাগর, লেংড়া, রুপালী)
আনারস - ৫০ টাকা প্রতিটি (মাঝারি ৫০০ গ্রাম ±)
সাগর কলা - ১২০ টাকা ডজন
বাজার সম্পর্কিত আলোচনা: ধারণা করছি, নিত্যপণ্য বাজার দর খুব সম্ভব গতিশীল হতে থাকবে জুলাই মাসের মাঝামাঝি থেকে - বাজারে শীতকালীন ফসল সহজলভ্য না হওয়া পর্যন্ত। তবে একটি বিষয় লক্ষণীয় - এখন জুন মাস শেষ, পেঁয়াজের বাজার দর এখনও ৫০ টাকা কিলোগ্রাম! অর্থাৎ আড়ত, পাইকারী বাজার ও খুচরা বাজার হতে বাজারের অসাধু চক্র দূর হয়েছে অথবা পলিয়েছে। আরো একটি বিষয় না বললেই নয়, আমাদের দেশে খাদ্যপণ্য নিত্যপণ্য প্রচুর অপচয় হয়। পর্যাপ্ত পরিমাণ হিমাগার না থাকায় ও হিমাগারে সংরক্ষণে উচ্চহারের জন্য। ট্রান্সপোর্ট ব্যবস্থাপনায় খাদ্যপণ্য নষ্ট হয়, যদিও পদ্মা সেতুর কারণে খাদ্যপণ্য নষ্ট হওয়ার হার কমেছে। আর নষ্ট হয় ভোজন বিলাসী মানুষের অতিরিক্ত রান্নার জন্য। আজকের বাজার দর নিয়ে এইখানেই আলোচনা সমাপ্ত। সেপ্টেম্বর, ২০২৫ এ আবারও একটি বাজার দর নিয়ে আমরা আলোচনা করবো। আশা করি, নিত্যপণ্য বাজারের মূল্য হ্রাস ও মূল্যস্ফীতি সম্পর্কে একটি গড় ধারণা পাওয়া যাবে। সবাইকে ধন্যবাদ।
বাজার দর সংগ্রহ: উত্তরা রাজউক কাঁচা বাজার।
২৮ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ১:৩৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমরা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আবার বাজার দর নিয়ে আলোচনা করবো। ধন্যবাদ।
২| ২৮ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ১:৪৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
বাজার দর বেঁধে দেওয়ার পাশাপশি একজন কৃষক বা ব্যবসায়ী কত পার্সেন্ট মুনাফা করবেন তা ঠিক করে দিতে হবে।
আমার মনে হয়, ১৫ - ২৫% এর বেশি মুনাফা করতে দেওয়া ঠিক হবে না।
২৮ শে জুন, ২০২৫ রাত ৮:৫৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কৃষকের মুনাফা কিভাবে কোথায় হয় তা আপনি বুঝতে পারবেন না। তবে মধ্যসত্তভোগী ও খুচরা বিক্রেতা মূল মুনাফাকারী।
৩| ২৮ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৭
রানার ব্লগ বলেছেন: হলুদ মরিচের দাম ওলট পালট হয়েছে সম্ভাবত। পিয়াজ ৬০ টাকা চলছে গত ১৫ দিন ধরে, আমি নাজিরশাল খাই, ৫ কেজির প্যাকেট কিনছি ৫০০ টাকায়।
২৮ শে জুন, ২০২৫ রাত ৮:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি সঠিক বলেছেন। হলুদ মরিচের দর কারেকশান করে দিয়েছি। নাজিরশাইল চালের বিভিন্ন দর আছে, আপনি যেই চাল কিনেছেন তা ১০০ টাকা কিলোগ্রাম। আমি সব খোলা বাজারের দর আপডেট দিয়েছি।
৪| ২৮ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:৪১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আলুর দাম মিল পাইছি ।
২৮ শে জুন, ২০২৫ রাত ৮:৫৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি শুধু আলু কিনেছেন - এতো ভয়াবহ সংবাদ দিলেন ! যাক বাজারের অবস্থা তাহলে কমবেশি জানেন, ধন্যবাদ।
৫| ২৮ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৫
জুল ভার্ন বলেছেন: সব সস্তা পণ্য! ভাই, আপনার দোকান কোথায়?
২৮ শে জুন, ২০২৫ রাত ৯:০১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভাইজান, আমার বাজার উত্তরা রাজউক কাঁচা বাজার, স্বপ্ন সুপার শপ উত্তরা, আগোরা উত্তরা। ধারণা করছি - কাঁচা বাজারে এফেক্ট আসবে জুলাই মাঝামাঝি থেকে। ইতিমধ্য করলা, চিচিঙ্গা বেগুনের দর বেড়ে গিয়েছে।
৬| ২৮ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৫:৫০
ওমর খাইয়াম বলেছেন:
মিলিটারী আপাতত ভোট অবধি দাম কম রাখার জন্য কাজ করছে।
২৮ শে জুন, ২০২৫ রাত ৯:১৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
হয়তো আপনি সঠিক বলেছেন, কারণ কি গত বছর থেকে যতো সব যন্ত্রনা আপদ বিপদ ঝামেলা হয়েছে আপনি যা যা বলেছেন সবই ঠিক ছিলো।
তবে একটি বিষয় কি, আপনার কাছে অনুরোধ ছিলো আপনি বরং নিজের জীবন কাহিনী লিখুন, সামহোয়্যারইন ব্লগের স্মরণকালে আপনার মতো জীবনের কথা কেউ লিখেছে বলে আমার মনে পড়ে না। এতোটা প্রাঞ্জল লেখা - নাহ আমার চোখে পড়েনি।
৭| ২৮ শে জুন, ২০২৫ রাত ৮:৪৬
কামাল১৮ বলেছেন: জুতার দাম কি বাড়ছে না কমছে।যেহারে মালা তৈরির হিরিক লেগেছে।
২৮ শে জুন, ২০২৫ রাত ৯:১২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভাইজান, দেশের জুতার দাম সম্পর্কে আমার ধারণা নেই। আমি সরকারি জুতা পড়ি এবং দেশের বাইরে গেলে দুই এক জোড়া জুতা কিনে নিয়ে আসি। বাসায় স্লিপার সেন্ডেল পড়ি এইগুলো ৩০০-৪০০ টাকা দামের হওয়ার কথা, আমার সঠিক জানা নেই।
৮| ২৮ শে জুন, ২০২৫ রাত ৯:৪৫
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: ইন্টেরিম দায়িত্ব নেওয়ার পর বাজারে জিনিসপত্রের দাম অনেক কম!
এইজন্য তারা একটা ধন্যবাদ প্রাপ্য।
একটা সময়ে কাঁচাবাজারে সবজি নিয়ে মনে হয় জুয়া খেলা হইতো।
পেঁয়াজ-৭০০, কাঁচামরিচ-১২০০, আলু-১১০ টাকা কেজি ছিল।
ভাবা যায়?
২৮ শে জুন, ২০২৫ রাত ৯:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
দেশে সব সময় কিছু দাগী অপরাধী ছিলো যারা বাজার কেলেংকারীর সাথে জড়িত। বড় একটি অংশ যেই তালে উৎপত্তি সেই তালে বিনাশ হয়েছে। এই চক্র আবার তৈরি হবে আবার শেষ হবে চলতেই থাকবে।
৯| ২৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১২:৪০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- বাহ! সব কিছুর দামই উঠে এসেছে।
২৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১২:৫৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
নিত্যপণ্য দ্রব্যের একটি সার্ভে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আগামী সেপ্টেম্বরে আরেকটি বাজার দর নিবো। তখন আমরা ধারণা করতে পারবো বাজারে কি হয়েছে না হয়েছে।
১০| ২৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ২:৪১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: গ্রীষ্মকালীন সবজির দাম বেশীই। তবে পেঁয়াজ, আলু এমনকি কাঁচা মরিচ এর দাম বেশ কমই। এত দীর্ঘদিন এই তিনটি জিনিসের দাম একত্রে স্থিতিশীল থাকেনি।
১১| ২৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ৩:৫৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের মাঝে সততা নেই বললেই চলে।
তারা বেসুমার লাভ করে।
একমাত্র কৃষকই তার লাভের কথা ভাবে না।
তারা ঠকে।
আর সর্বশেষে ঠকে সাধারণ ক্রেতারা।
১২| ২৯ শে জুন, ২০২৫ ভোর ৫:৫৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
মুল্যবান পোস্টটির জন্য ধন্যবাদ ।
নিত্যপণ্যের বাজারদর: একজন উৎপাদনকারী কৃষক বনাম ভোক্তার দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করে পরিস্থিতিটুকু
একটু দেখা যাক ।
কোরবানির ঈদের পরবর্তীতে বাজার পরিস্থিতি এখনও সহনশীল ও স্থিতিশীল থাকলেও এর পেছনে উৎপাদনকারী
কৃষক ও ভোক্তার মাঝে বিদ্যমান দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্যটি স্পষ্টভাবে লক্ষ্য করার মতো।
কৃষকের দৃষ্টিকোণ হতে কিছু কথা বলে নেয়া যাক প্রথমেই
১. মূল্য বনাম উৎপাদন ব্যয়-
একজন কৃষক আদা, রসুন, পেঁয়াজ কিংবা শাকসবজি চাষ করতে গিয়ে যেমন সার, বীজ, সেচ, শ্রম ও পরিবহনে ব্যয় করে থাকেন, বাজারে সেই পণ্যের বিক্রয়মূল্য তার শ্রম ও বিনিয়োগের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয় না। যেমন আদার দাম কিলোগ্রামে
২২০ টাকা হলেও মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে কৃষক হয়তো প্রতি কেজি আদায় ৮০-১০০ টাকাই পাচ্ছেন।
২.বাজার নিয়ন্ত্রণে অসহায়ত্ব-
কৃষকের হাতে বাজার দর নির্ধারণের কোন নিয়ন্ত্রণ নেই। বাজারে অতিরিক্ত সরবরাহ থাকলে দাম পড়ে যায়, আবার
ঘাটতি হলেও কৃষক তেমন উপকার পায় না। চাহিদা অনুযায়ী দামে স্বস্তি পেলেও লাভের গ্যারান্টি নেই।
৩.ঈদের পর বাজার স্থিতিশীল-
ঈদের সময়ে পশুখাদ্য বা কোরবানির পশুতে কৃষকের মনোযোগ বেশি থাকায় অনেক ক্ষেত্রে শাকসবজি বা মৌসুমি
ফলের উৎপাদন হ্রাস পায়। এর ফলে কৃষক চায় এসব পণ্যে বেশি দাম উঠুক, অথচ বাজার এখনো স্থির থাকায়
তেমন লাভের আশা ক্ষীণ।
এবার ভোক্তার দৃষ্টিকোণ হতেও কিছু কথা বলা যাক
দাম সহনীয় হলেও চাপ-
বাজারদর মোটামুটি স্থিতিশীল থাকলেও অনেক নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য এখনো নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তের
নাগালের বাইরে। উদাহরণস্বরূপ:
পেঁয়াজ ৫০ টাকা , চিনি ১২০ টাকা , ডিম ১২০ টাকা ডজন ,গরুর মাংস ৭৫০ টাকা ,মিনিকেট চাল ৭৫ টাকা,
এই দামগুলো একসঙ্গে এক পরিবারের বাজেটের উপর যথেষ্ট চাপ ফেলে।
২.ঈদের পরেও স্বস্তি নেই-
সাধারণভাবে ঈদের পরে কিছুটা দাম কমার প্রত্যাশা থাকে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই দাম অপরিবর্তিত বা স্থিতিশীল
রয়ে যাওয়ায় স্বস্তি মেলে না। বিশেষ করে মাছ, ডাল ও তৈলজাত পণ্যে দাম এখনো উঁচুমাত্রায় রয়েছে।
৩.বিকল্প খুঁজতে বাধ্য
অনেক ভোক্তা উচ্চমূল্যের কারণে মাংস বা মাছের পরিবর্তে ডাল, শাক-সবজির দিকে ঝুঁকছেন। তবে সবজির
দামও কিছু কিছু ক্ষেত্রে ৫০-১০০ টাকার ঘরে থাকায় সাশ্রয়ের সুযোগ সীমিত।
সার্বিক মুল্যায়নে বলা যায়
কৃষক যেমন পর্যাপ্ত মূল্য না পাওয়ার দুঃখে আছেন, তেমনি ভোক্তা পণ্যের বেশি দামে অসন্তুষ্ট। মাঝখানে লাভবান
হচ্ছে মধ্যস্বত্বভোগী ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা।
বাজার ব্যবস্থাপনায় সমন্বয় না থাকায় একদিকে কৃষকের উৎপাদন অনুৎসাহিত হচ্ছে, অপরদিকে ভোক্তার জীবিকায় চাপে পড়ছে।
সরকার যদি সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে ন্যায্য মূল্যে পণ্য ক্রয় করে ও পাইকারি বাজারে নিয়ন্ত্রণ রাখে, তাহলে উভয় পক্ষই উপকৃত হতে পারে।
সবশেষে বলা যায় বর্তমান বাজার পরিস্থিতি সাময়িকভাবে সহনীয় হলেও, দীর্ঘমেয়াদে কৃষক ও ভোক্তার মধ্যে
ভারসাম্য না থাকলে তা খাদ্যনিরাপত্তা ও অর্থনীতির জন্য হুমকিস্বরূপ হতে পারে। সরকারের উচিত কৃষকের
উৎপাদন খরচ অনুযায়ী ন্যায্য দাম নিশ্চিত করা এবং ভোক্তার জন্য সাশ্রয়ী বাজার ব্যবস্থা গড়ে তোলা।
সেপ্টেম্বরে বাজার দর কেমন হয় দেখার অপেক্ষায় থাকলাম ।
শুভেচ্ছা রইল
১৩| ২৯ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ২:২০
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মোটামুটি বাজার দর এরকমই
১৪| ৩০ শে জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: জনাব গতকাল পাবনার দেশী পেয়াজ কিনেছি ৬৫ টাকা দিয়ে। অথচ আপনি বলেছেন- ৫০ টাকা। ভাইসাহেব হ্যা ৫০ টাকা কেজি পেয়াজ পাওয়া যায়। কিন্তু সেই পেয়াজ দিয়ে বেরেস্তা করা যায় না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪
মাহদী হাসান শিহাব বলেছেন: ধন্যবাদ। বাজার দর পরে মিলিয়ে দেখা যাবে। মাঝে বাজার দর দেওয়ার অনুরোধ রইলো।