নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাবলু বর্মন

বাবলু বর্মন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিষয়: জলবায়ু পবির্তনের প্রধান উৎস: উদ্ভাবন আবিষ্কার।

২১ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪৯

পৃথিবীর মহাভারসাম্য সহনীয় করতেই প্রকৃতির প্রকৃত প্রাকৃতিক জলবায়ু পরিবর্তন।
বিষয়: জলবায়ু পবির্তনের প্রধান উৎস: উদ্ভাবন আবিষ্কার।

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রধান উৎসঃ একমাত্র ঈশ্বরকনার উপরে জল ও মাটি, সিলিকন, দ্বারা ঘুর্নিয়মান ভারসাম্যর বিশ্ব আশ্রমের মহাধরিত্রী পৃথিবী বহুরুপী রুপান্তরে প্রকৃতি যেমন, তেমনি বহুরুপী রূপান্তরে প্রাকৃতিক ভারসাম্য উদ্ভাবন তেমন। জল, মাটি, সিলিকন একমাত্র ঈশ্বরকনার সাম্রজ্যবাদী আগ্রাসন সহনীয় ভারসাম্য সুরক্ষার জন্য একে অপরের উপর নির্ভশীল। ঈশ্বরকনা যেমন জলমাটি সিলিকনের দ্বারা সহনীয় হয় তেমনি জল মাটি সিলিকনে ঈশ্বরকনার সাম্রজ্যবাদী আগ্রাসনের টেকটোনিক প্লেটের উপর সহনীয় হয়। ঈশ্বরকনা নিজস্ব উৎতাপের স্বয়ংক্রিয়তায় অফুরন্ত বর্জ্য প্রাকৃতিক উৎস যেমন তেমনি সৌরলাভার উত্তাপের স্বয়ংক্রিয়তার একমাত্র জল মাটি সিলিকনের প্রকৃতির প্রাকৃতিক উৎস তেমন। একমাত্র জল দ্বারা প্রকৃতির ও প্রাকৃতিক রুপান্তরিত মহা বৈচিত্র ধরিত্রী পৃথিবীর স্বয়ংক্রিয়াত্বক বর্জ্য ও জৈব প্রবৃদ্ধি অনন্তকালের প্রভাব চাপে সব অঞ্চলে আবিস্কারের জন্য দাবানল উঠে। দীর্ঘ সময় জলেপুরে প্রবৃদ্ধি ভারসাম্য মহাকম্পনের প্রলয় সুনামিতে পৃথিবী ভাঙ্গাগড়ায় পোড়ামাটির পুরাকৃত্তির ভাসা ডোবা যতগুলো লাল স্রোতে মহাপ্রবৃদ্ধি ভারসাম্য নিজস্ব ঘুর্নিয়মান স্বয়ংক্রিয়তায় সহনীয় হয়ে থাকে। ডাইনোসর সভ্যতার বিলুপ্ত ঘটে। দূর্গোম পাহাড় পর্বতের গুহায় প্রথম আদ্ধের টিকে থাকা আদীম সভ্যতার বিচারণ ঘটে সহনীয় জলবায়ু পৃথিবীতে। সেই ঘটে যাওয়া দাবানলের কারনেই প্রবৃদ্ধি ভারসাম্য ধাপে ধাপে সহনীয় থেকে অসহনীয় হয়ে ওঠে। তার কারনেই দ্বিতীয় প্রবৃদ্ধি প্রভাবে অনন্তকালের বিবর্তনের ভারসাম্য অঞ্চলের দাবানল জলে পুড়ে জলবায়ুতে পরিবর্তন আনছে বা জলবায়ু পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। অক্সিজেন ফ্যাক্টরী যেমন কমে যাচ্ছে, তেমনি উষ্ণায়ন বিষাক্ত জলবায়ু সারাবিশ্বে গুরপাকে অসহনীয় হচ্ছে।
একমাত্র বহুরুপি রুপান্তরে প্রকৃতি এবং প্রাকৃতিক মহাবৈচিত্র ধরিত্রীর জল ও মাটির মহাপরিবর্তনের দীর্ঘতা যেখানে প্রকৃতির প্রকৃত প্রাকৃতিক মহাবিবর্তন দুযোর্গ দ্রæত ধেয়ে আসছে সেখানেই। আদীম প্রাচীন মায়া সভ্যতার জলবায়ুর পরিবর্তনের চেয়েও কয়েক কোটিগুন শক্তি সম্পূর্ণ মহাকম্পন প্রলয় সুনামি নিয়ে জল স্থলের সিলিকন রির্জাভ হিসেব সহনীয় করতেই মরু দাবানল হিমপাহাড়, পবর্ত ভাঙ্গা গড়ায় দ্বীপ-বদ্বীপ পর্বত চূড়া জাগাতে ধরিত্রীর প্রবৃদ্ধি মাটি ভাঙ্গা গড়া চালিয়ে যাচ্ছে এবং রুপান্তরিত জলের ক্ষয় নিঃস্ব বিলুপ্ত রিজাভ স্বাভাবিক করতেই আদীম থেকে প্রাচীন ও সর্বশেষ মানব সভ্যতার একক ভাবে নিঃস্ব ক্ষয় বিলুপ্ত অসহনীয় মহাভারসাম্যর পৃথিবীর মহাবিবর্তনের দ্বাড় প্রান্তে এসেই সহনীয় জলবায়ু পরিবর্তন হয়ে গেছে। যাহা সদ্যপৃথিবীর ঈশ্বরকনা ভারসাম্য সহনীয় করে নিবে। সারা পৃথিবী জুড়ে যে লাল পোড়া মাটি চুনসুরকির কাঠাল অঞ্চলগুলো বিদ্যমান আছে, তাহা মুলত এক থেকে দুইটি মহাবিবর্তনের ফলেই হয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয় বিবর্তনে পোড়া অঞ্চলের ভাঙ্গাগড়া মহাসুনামির কারনেই সব মহাসাগড়ের পরিধি আয়তন, ব্যসাধ্য গুপ্তচড় থেকে দ্বীপ বদ্বীপ ফুসিয়ে সব মহাসাগড়ের আয়তনই বৃদ্ধি হইয়াছিল। যে কারণে ঘূর্নিয়মান পৃথিবীর সব অঞ্চলে পাহাড় পর্বতের পাদ দেশ ঘিরিখাদ এর মত কোটি কোটি নদ-নদী সাগড় মহাসাগড় দ্বারা ভারসাম্য সহনীয় হইয়াছিল। সে সময়েই মহাভাঙ্গা গড়ায় রির্জাভের লাল সিলিকন সব মাটি পলির স্তরে স্তরে যেমন, বিপরীতেও কোল ঘেঁসে সাদা কালো লাল পলির দ্বীপ-বদ্বীপ সিলিকনের পর্বত অঞ্চল জাগিয়েছিল, আজও সুষ্ক মরু দাড়িয়ে আছে ঘূনিয়মান পৃথিবীতে। সব অঞ্চলেই একই নিয়মে ভাঙ্গাগড়া হচ্ছে। তাহাতে নতুন নতুন পোড়া লাল চুনসুরকির কোন চড় দ্বীপ দীর্ঘ্য সভ্যতার যুগে আবিষ্কার করতে ভাবনা দর্শনেই আসেনি। সে সব লাল কাঠাল দীর্ঘ ভাটি অঞ্চলে সবমাটির ভাটি দীর্ঘতায় কিভাবে নিজস্ব গতিতে দ্বীপ, বদ্বীপ জাগিয়ে সাগড়কে বড়বড় নদীর এবং দ্বীপ-বদ্বীপ কে ভেঙ্গে ছোট ছোট পাহার পর্বত আকার পেয়েছে। একইভাবে বড় নদী থেকে ছোট নদী, ছোট নদী থেকে নদ-খাল, বিল, হাওড় সাড়া বিশ্বে কোটি কোটি হিসেব ছিল। দীর্ঘ শতাব্দীর পর খাল বিল নদ নদী হাওড় ভরাট করার মাটি এল কোন গ্রহ থেকে এবং ঐসব অঞ্চলের জল গেল কোন গ্রহে। মহাসাগড়ে অবস্থান করলে সাড়াবিশ্বের উপকুল ডুবে থাকত ভরা মৌসুম ধরে। বরং টেকসই বাধবেস্টিত মহাসাগড়ে মৌসুমি প্রভাবের ঘনত্ব কমানো সংমিশ্রন লঘুচাপ কমানোর জল নেই পৃথিবী জুড়ে। প্রাকৃতিক ঘনত্বের উষ্ণায়নে লঘুচাপে নি¤œচাপ ও জোয়ার ভাটা সুনামি ছাড়া উপকুল যেমন ভাঙ্গা যায়না তেমনি শুষ্ক মেঘের ভেলার গ্যাসের বিস্ফোরন প্রভাব চাপ পোড়ানো বা গলানো যায় না। একমাত্র মহাসাগরের রাসায়নিক ঘনত্বের উষ্ণায়ন বাষ্পিয় ঘণীভ‚ত প্রভাবেই উষ্ণায়ন বজ্রকুলিঙ্গ গ্যাসের জমাট পুরে গিগাওয়াট সৌরলাভায় গলে বায়ু চাপে সুপেয় অঞ্চলের সিলিকনের রিজার্ভ রির্চাজ তবু চৌচির বরেন্দ্র অঞ্চলের মত পৃথিবী জুরে বয়ে যাচ্ছে। কোটি কোটি ছোট বড় খাল বিল নদ-নদী সাগড় মহাসাগড় বরফ অঞ্চলের বরফ পাহাড় যাহা ছিল ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন কিউসেক সব অঞ্চলের রিজার্ভ গর্ভে তাহার হিসাব মিলাতে হলে ভৌত কাঠামোতে যে পরিমাপে মাটি পাথড় আবদ্ধ করা হইয়াছে তার অধিক বেশী রিজার্ভের সিলিকন ও নুড়ি আবদ্ধ করা হইয়াছে এবং আবদ্ধ চলতেই থাকবে। মাটির ভাগ যেমন বৃদ্ধি পাচ্ছে তেমনি ভৌত কাঠামোতে উপরে উদ্ধমুখী হচ্ছে সমান তালে এবং কয়লার আহরণকৃত শুণ্য অবস্থান মাটি দ্বারা পুরন হচ্ছে। সিলিকনের রির্জাভ কোটি কোটি ঘনফুটের পলিমাটি দখল করে আছে এবং নিচ্ছে। সুপেয় সিলিকনের রির্জাভ জল সাগড় মহাসাগড় নদ নদী খাল বিলের একমাত্র জল। বহুরুপী রুপান্তরে মহাবৈচিত্রধারী জৈব্য বজ্য মাটি যেমন হচ্ছে তেমনি প্রাকৃতির ঈশ্বর কনার নিজস্ব ঘূর্নায়মান সয়ংক্রিয়াত্বক প্রক্রিয়াত্ব রুপান্তরে জৈবিক রাসায়নিক লাভায় জৈব্যবজ্য উপড়ে চাপ থাকলে নিচে অফুরন্ত তরল কঠিন খনিজ প্রস্তুত হচ্ছে। যাহা জল দ্বারাই বহুরুপী রুপান্তরে পৃথিবী থেকে নি:স্ব ক্ষয় বিলুপ্ত হওয়ার কারনেই ঈশ্বরকনার সাম্রজ্যবাদী আগ্রাসনের নিজস্ব মহা স্বয়ংক্রিয়তার ভারসাম্য জল সহনীয় নেই বলেই জলবায়ু পরিবর্তন হয়ে গেছে। কয়লা থেকে প্রবৃদ্ধি মহাভারসম্য ওজন কমানো হয় তবু মাটির অংশেই প্রবৃদ্ধি থেকে যাচ্ছে। সেজন্যই নতুন নতুন দাবানলে মাটির প্রবৃদ্ধি প্রভাব প্রাকৃতিক ভারসাম্য বিবর্তনে সারাবিশ্বে পুড়ে ক্ষয় নি:শ্ব বিলুপ্ত হওয়ার জন্য দীর্ঘ শতাব্দির প্রভাব চাপে প্রস্তুত হচ্ছে। জলের ক্ষয় নেই রুপান্তরিত জলের জ্বালানির নি:শ্ব ক্ষয় বিলুপ্ত শতভাগ ব্যাখা, প্রমান সহকারে আছে। বারং বার বলতে হয় একমাত্র জল দ্বারাই মহাবৈচিত্র ধরিত্রির জৈব মাটি রুপান্তিরত কয়লার ব্যবহার বৃদ্ধি করে দ্রæত রিজার্ভের সিলিকন রিচার্জ নাব্যতা বাড়াতে সারা পৃথিবীর উজান থেকে উপক‚ল পর্যন্ত ধারণ ক্ষমতা প্রয়োগ করে সামান্য থেকে দীর্ঘ্য সময় উপভোগ করতে পারলেও মহা ভারসাম্য সহনীয় হওয়ার ও বিবর্তনের পরাঘাতের সকল সিমটম বিশেষজ্ঞদের হাতে উদ্বেগ সিমাবদ্ধ থাকলেও সভ্যতাকে টিকিয়ে রাখার জরুরী পদক্ষেপ নিতে হবে এবং জাতিসংঘের জলবায়ু ফেলো পরিবেশ বাদীদের প্রকৃতির প্রকৃত সাদা-কালো মাটির পাহার পর্বতের পৃথিবীতে লাল মাটির দীর্ঘতা পাওয়ার পিছনে কি রহস্য লুকিয়ে আছে প্রতœতথ্যরা সহজেই মহা বিবর্তনের হিসাব জানিয়ে দিবে। প্রতিকার অর্থ প্রয়োগ করতে হবে। কাজেই সকল ক্ষমতার উৎস সুস্থ ঈশ্বরকনার পৃথিবীর সুস্থ জনগণ এবং অসুস্থ্য ঈশ্বরকনা পৃথিবীর জনগণের জন্য প্রকৃতির প্রকৃত প্রাকৃতিক মহা জলবায়ু পরিবর্তনের সংবিধান। সদ্য কোভিড-১৯ এর মত জলবায়ু জনিত সেসময়েও ঘটিয়াছিল বলেই বিলুপ্ত মহা প্রলয়ের পরাঘাত স্বাস্থ্য খাদ্য ও প্রতœত্ত¡রাও বুঝে নিতে পারছে না। লক্ষ লক্ষ হেক্টরের অঞ্চল প্রাকৃতিক প্রভাবের সৃষ্টতায় পুড়ে আগভিরতায় জীবাশ্ম কয়লা মানব সৃষ্টতার যেমন ঈশ্বরকনার ভারসাম্যর ওজন কমাতেও সহনীয় হবে তেমন এবং স্বয়ংক্রিয়তার পুরো অক্সিজেন প্রস্তুতকারী মহা ধরিত্রিতে দাবদাহের আগুন লেগে যাবে। যাহা বায়ু মন্ডলের সারে ৩ কিলো উচ্চতায় জলবায়ুর সঙ্গে মিশে সারা বিশ্বের মহা বৈচিত্র ধরিত্রির উদ্ভিদ বৃক্ষের সর্বত্র বøাক হোয়াইট পরমানু কিট কলাপাতার নিচে উপরে ঘনিভূত জমাট বেধে প্রমান করে জলবায়ুকে বিষাক্ত করছে যেমন তেমনি উষ্ণায়ন স্বয়ংক্রিয়তার সংমিশ্রনে বজ্রবর্ষনে ঘনত্ব রিফাইন ধৌত করে বিষাক্ত জলবায়ু সল্পপরিষরে পরিশুদ্ধ হচ্ছে পক্ষান্তরে। তবু মানব সৃষ্টতার চেয়েও দাবানলের কার্বন নি:স্মরন সারা বিশ্বেই জলবায়ুতে সংগবদ্ধ ঘনিভূত হচ্ছে। দীর্ঘ মেয়াদী চলার পরে প্রবৃদ্ধি ভারসাম্য মাটির তিনভাগ দাবানলের পোড়া অঞ্চলগুলো মহা রিজার্ভ রিচার্জ শুষ্কতায় উত্তাপ্ততার টেকটোনিক দূর্বলতায় সাংঘর্ষিক হয়ে মহা সমারাহে মানব সভ্যতা প্রাচীন মায়া বিধবস্তর মত হবে। কোন উপায়ে দূর্গম অঞ্চলের পাহাড় পর্বতের টিকে থাকারা তৃতীয়ধাপের অনন্ত্যশতাব্দির বাসযোগ্য পৃথিবীর জলবায়ু পাবে। পৃথিবীর গোরায় যাহা ছিলো তাহার প্রবৃদ্ধি যতগুন বেড়ে যাবে ততগুনের বেশি মহাবিবর্তন ঘটে ঈশ্বরকর্ণা সহনীয় করবেই। যাহা প্রকৃতির প্রকৃত প্রাকৃতিক মহা ভারসাম্য প্রবৃদ্ধি বৈচিত্রধারী ধরিত্রির মহাজল মাটির ঘুনিয়মান জলবায়ু সংবিধান এবং নি:স্মরণের কার্বন মানব সৃষ্টতার চেয়েও বিষাক্ত শক্তি সম্পন্ন হয়ে জলবায়ু মহাবিশ্বে ঘনত্ব বা আঠালো চুম্বকের মত মহাবৈচিত্র ধরিত্রিতে জরিয়ে আছে। যাহা সারাবিশ্বের মানব সৃষ্টতার চেয়েও এক কোটিগুন শক্তি সম্পন্ন ঘনিভূত ফ্লুলু ক্লুলু বহুরুপি বøাক ফাঙ্গাস ভাইরাস প্রকৃতির প্রচন্ড বিশাক্ত জলবায়ু তাপদাহে পঞ্চদার ভেদ করে কোভিট-১৯ সংক্রামক যেমন তেমনি রসায়ন সমৃদ্ধ প্রকৃতির উৎপাদন ক্ষেত্রের ডিম্বাশয়ের পড়াগায়নে পরমাণুকিট আবদ্ধ হচ্ছে। বিষাক্ত জলবায়ুর পড়াঘাত মোকাবিলায় প্রানি কুলের বায়ুপিত্তকফ সুচিকিৎসার জন্য যেমন শক্তিশালী স্বাস্থ্য বিভাগ, তেমনি খাদ্য মজুদ বাড়াতে কৃষি রষদের বিভাগ করা হয়েছে। কিন্তু ঈশ্বরকনার অসুস্থতার পৃথিবীর সুস্থতার জন্য নামমাত্র জাতিসংঘের পরিবেশ দপ্তর শুধুমাত্র উদ্বেগ জানিয়ে বিশ্বব্যাংকের সব অর্থ ও কারীকুলাম প্রয়োগ করে মহা ভারসাম্য বিবতনের কতটুকু পরিবর্তন ফিরিয়ে দিতে পারিবে যাহার নি:শ্বক্ষয় এবং বৃদ্ধি পাওয়া দীর্ঘ শতাব্দির পৃথিবীর ভারসাম্য সহনীয় রিজার্ভ স্বয়ংক্রিয়াত্ব একমাত্র ঈশ্বরকনাই মহা তান্ডবের অগুৎপাত কম্পন সুনামি ঝাকুনিতে টেকসই মরু অঞ্চলের সিলিকনের পাহাড় পর্বত গুড়িয়ে ভেঙ্গে চুরে নটিকেল নটিকেল মাইলের ঘুনিয়মান স্রোতে অশান্ত পৃথিবীর সাদা ও পোড়া লাল ইউরেনিয়াম পলির নতুন নতুন সিলিকনের বুক জাগিয়ে অদৃশ্য অঞ্চলেও দৃশ্যমান নব দ্বিপ বদ্বিপ তৃতীয় যাত্রায় বিধবস্ত মধ্যেও ডুবোজাহাজের মত উচ্চ আরোহনকারীদের কিছু সংখ্যক সহ ভিন্ন গ্রহ থেকে ফিরে আসাদের প্রজন্ম পরিশুদ্ধ জলবায়ু পৃথিবী ফিরে পাবে।
তাহাছাড়া মানব সৃষ্টতায় পৃথিবীর জলবায়ুর পরিবর্তনের যে, কোন উপায় প্রয়োগ করে সাড়শুন্য অসাড় পৃথিবীর ভারসাম্য সহনীয় করতে মহা দুলর্ভ সময় ক্ষেপন না করে মৌলিক সকল সেক্টরের প্রকৌশলীদের ভিন্নগ্রহে অস্থায়ী ভাবে এবং সকল প্রাণীকুলের প্রজন্ম সংরক্ষনে যাওয়া ছাড়া পৃথিবীতে প্রজন্মের অস্থিত্ব ফসিল প্রতœত্ত¡রা কষ্ঠিপাথরের মত খুজে পাবে না। যদিও প্রাচীন ও মায়া সভ্যতা বিলুপ্তির পরও আজ আমরা টিকে আছি। সে সময়কার ঈশ্বরকনার পৃথিবীর স্বয়ংক্রিয়তার নিজস্ব সিলিকন জলে রূপান্তরিত ভারসাম্য রসদ নি:শ্বক্ষয় এবং বৃদ্ধির হাড় কয়েক কোটিগুন কম থাকায় আদীম ও প্রাচীন মায়া সভ্যতার ফলমুল মৎস পশুখাদ্য নির্ভর হিংস্রযাযাবর প্রজন্ম আজ উৎপাদনে উদ্ভাবনি অনন্ত শতাব্দির শেষকৃত্য প্রর্যুক্তি সভ্যতা। মানব সৃষ্টতায় উদ্ভাবনির আঞ্চলিক বিশ্ব পরাশক্তি সাজার কথা না ভেবে ঈশ্বরকনার স্বয়ংক্রিয়াত্বক পরাঘাতের তান্ডবের কথা এবং দীর্ঘ শতাব্দির নি:শ্বক্ষয় এবং বৃদ্ধির কথা উদ্ভাবনির ভাবনা দর্শনের নিরিক্ষায় ভেবে দেখুন। যাহা প্রয়োগ করিলে অনন্ত শোষনকৃত অর্থবৃত্তের প্রজন্মদের ভিন্নগ্রহে প্রেরণ করে আরেকটি পৃথিবী শাসন শোষন করা যাবে। সেই উপায় প্রয়োগ করতে স্ব-স্ব অঞ্চলের শীর্ষ নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে মহাকাশ যানের সু-ব্যবস্থায় মেধাস্বত্ব প্রয়োগ করতে বিষাক্ত জলবায়ুর সিমটম প্রতিঅঞ্চলে এলাম বাজিয়ে প্রস্থানের মহা হিসাব জানান দিচ্ছে। পৃথিবীতে এমনকোন টেকসই প্রর্যুক্তির শক্তি নেই ঈশ্বরকনার স্বয়ংক্রিয়াত্বক পারমানবিক মহা শক্তির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে টিকিয়ে থাকতে পারে। রূপান্তরিত তরল জ্বালানি ব্যবহার করে রিজার্ভের একাংশ নি:শ্বক্ষয় বিলুপ্ত জলের স্বয়ংক্রিয়তায় মহাবৈচিত্রের দেহবাশেষ বজ্যজৈব দ্বারা স্থলের অধিক প্রবৃদ্ধি পেয়েছে সারা দেহে। মানব সৃষ্টতার ভৌতকাঠামোতে মাটি,পাথর, লৌহ, সিমেন্ট যে পরিমান ব্যবহার করা হয়েছে ঠিক তার বেশিভাগ সিলিকন রিজার্ভের একটি মহাসাগড়ের জল ধারণ করার বালু আবদ্ধকরণ করা হয়েছে। উষ্ণায়ন জলবায়ুর স্বয়ংক্রিয়তায় মেঘমালা ছাড়া স্বাভাবিক রির্চাজের রিজার্ভ করার জলনেই পৃথিবীতে। সিলিকনের রিজার্ভের জল মহা সাগড়ে বা উপকুল অঞ্চল উৎসৃষ্ট হয়ে ডুবে রাখেনি। তাহলে আবদ্ধ সিলিকন ও বরেন্দ্র সুষ্ক মরু সহ হিমবাহের জল গেলো কোন গ্রহে।
কোন ভাবেই যায়নি শুধুমাত্র জলের রূপান্তরিত মহাবৈচিত্রের দ্বারা যেমন মাটি প্রস্তুত হয়েছে তেমনি ঈশ্বরকনার নিজস্ব ঘূর্নিয়মান স্বয়ংক্রিয়াত্বক পারমানবিক রাসায়নিক জৈবিক প্রভাবে রূপান্তরিত তরল খনিজ দুইটি মহাসাগড়ের জল নি:শ্বক্ষয় মানব সৃষ্টতায় বিলুপ্ত হয়েছে। যাহা প্রাচীন ও মায়া সভ্যতায় তেমন ব্যবহার করা হয়নি। তার ফলেই মহা বৈচিত্রধারি পৃথিবীতে লক্ষ লক্ষ নদ-নদী বিলুপ্ত ঘটিয়ে যাচ্ছে এবং মহা সাগড়েও গুপ্তচড় জাগিয়ে মহাবিবর্তনের ভঙ্গা গড়ায় পাবর্তচুরা হচ্ছে। কোটি কোটি মেট্রিকটনের রাসায়নিক বাষ্পকৃত জলবায়ু ও লঘুচাপের নি¤œচাপ মানব সৃষ্ট বাস্পিয় জলবায়ু প্রভাব প্রকট থাকার পরেও দাবানলে শুষ্ক মরু পৃথিবীতে রিচার্জের জল পরছে না মেঘমালা থেকে। প্রাকৃতিক ঈশ্বরকনার শতগুন তাপদাহে প্রকট নিঃষ¦রনে জলবায়ু মেঘমালাকে তারিয়ে দিচ্ছে মহাকাশ জুরে। জলের অপর নাম ঈশ্বরকনার রুপান্তরিত জীবন। জল ছাড়া পৃথিবীবাসীর করুন দুদর্শা ঘটাতে মহাপ্রলয় দ্রæত ধেয়ে আসছে। নামমাত্র পরিবেশবাদীরা কি কি পদক্ষেপ প্রয়োগ করতে পারে? জল শুন্য পৃথিবীর মহাপ্রলয় সুনামির গহব্বর প্রবেশ দার প্রান্ত এসেও জলের রুপান্তরিত খনিজ প্রতি অঞ্চলে লক্ষ লক্ষ কিউসেক প্রতিবার্ষীকে ফুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তেমনি কোটি কোটি ঘন মিটারে সিলিকন ও নুরী পাথর আবদ্ধ করার পরেও স্বয়ংক্রিয়তার ঘুনিয়মান বজ্রবর্ষনে উজান ভাটির একমাত্র সুপেয় জলের সিলিকন রির্জাভ অবস্থান পলিমাটি ভরাট করে যাচ্ছে। সুপেয় জলের রিজার্ভও একভাগ কমিয়ে গিয়াছে। তারফলেই চৌচির বিশ্বের গভীরতা থেকে সুপেয় জল আহরন করতে হচ্ছে। সর্বশেষ বরফ অঞ্চলের পর্বতচুড়া গুলোর রির্জাভও ফুরিয়ে যাচ্ছে এবং সে সব অঞ্চলেও মানব সৃষ্টতায় বসবাস করার উপযোগী হচ্ছে। শেষ ভাষায় খাল, বিল নদ-নদী সাগড়, মহা সাগড়ের নটিকেল নটিকেল মাইলের বিশাল পরিধির মাফকাঠির জল গভির থেকে অগভির নাব্যতাবিহীন ভরাট বিলুপ্ত মাটি আসছে কোন গ্রহ থেকে। এতসব ব্যবহার যেমন হচ্ছে একই ভাবে জীবাশ্ম কয়লাও ব্যবহার হচ্ছে। তবুও জলের চেয়ে মাটির ভাগ প্রকৃতির প্রকৃত স্বয়ংক্রিয়তাই বৃদ্ধি পাচ্ছে। যাহা প্রতিমুর্হতে একমাত্র জলের বহুরুপী রুপান্তরের প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক জৈব বর্জ্য পলির সাদা-কালো মাটি দীর্ঘতায় প্রস্তুত হচ্ছে। সেই ভারসাম্য বৃদ্ধি পাওয়া অংশগুলি মহা প্রলয় সুনামির স্রোতের দীর্ঘ স্থিতিশীলতায় পোড়া লাল ইউরোনিয়াম সহ অগভিরতায় জীবাশ্ম প্রস্তুত হওয়ার প্রাকৃতিক ঈশ্বরকর্নার রসায়ন সমৃদ্ধ রাসায়নিক প্রভাবে অফুরন্ত গ্যাসের চাপে সিলিকনের রির্জাভ বিহীন অঞ্চলে দাবানল পুরে যাচ্ছে।
স্বয়ংক্রিয়তার অফুরন্ত বৃদ্ধির ভার টেকটোনিক প্লেটের মহাঘানির অসহনীয় ভারসাম্য চাপের সম্মুখ সাংঘর্ষিক হয়ে দাবিয়ে যাবে অঞ্চলের পর অঞ্চল জুরে। মহাকম্পন প্রলয় সুনামিতে ভাঙ্গা গড়ায় পৃথিবী জুরে সহনীয় হবে দীর্ঘসময় পরে। প্রর্যুুক্তির সভ্যতা ভিন্ন গ্রহে দ্রæত সময়ে সর্ব সেক্টরের প্রকৌশলী ও প্রাণি বৈচিত্রের পুঙ্খানুপুঙ্খানু হিসাব মিলাতেই সর্ববীজ সংরক্ষনে যাইতে ভুল না করিবে। স্থায়ী বসবাস উপযোগী ফিরে পেলেই ফিরিব না ফিরিব না চাদ কিংবা পৃথিবীর গ্রহে। এমনটাই ঘটে যাবে মহা রিজার্ভ নি:শ্বক্ষয় বিলুপ্ত উষ্ণায়ন জলবায়ু গ্রহে। সুদীর্ঘ শতাব্দির মহা ধরিত্রির নিজস্ব উৎপাদনে ভারসাম্যর দুইভাগে মাটির ভাগ এটতাই বৃদ্ধি পেয়েছে যাহা জিবাশ্ম কয়লা থেকে প্রবৃদ্ধি ভারসাম্য সহনীয় করতে কমানো হচ্ছে এবং সেজন্য প্রাকৃতিক প্রভাবে প্রতি অঞ্চলে দাবানলে জলে পুড়ে প্রস্তুত হচ্ছে। সহনীয় জলবায়ু মহা পরিবর্তনের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে। পরিবেশবাদীরা জলবায়ু পরিবর্তনের বয়োবৃদ্ধ পাহাড় পর্বত ও পুরাকৃত্তির সঠিক তথ্য উৎপাতের আগা গোড়া যাদু ঘরে প্রদর্শন থাকতেও খুজে না পাচ্ছে। প্রতিটি অঞ্চলের দাবানল মহা প্রলয়ের সুনামির ভাঙ্গা গড়ার স্রোত দ্বারা তার ভাটিতে পোড়া মাটির লাল যাহা আর্সেনিক আয়রন হিসাবে গভীর পর্যন্ত লেয়ারে, তার উপর কাটাল অঞ্চল বলে থাকে। মহা বিলুপ্ত বিবর্তনের পরে প্রতœতথ্যের হিসাবের গাইড লাইন না থাকে। সেজন্যেই কতবার মহা বিবর্তন ঘটিয়েছে সার্বজনীন পুরাকৃত্তির ইতিহাসে প্রত্মতত্ত¡বিদরাও তথ্য উৎপাতের ধারনা দিতে হিমসিম খেতে হচ্ছে। আগামী বিবর্তনের সঠিক প্রামান্য চিত্র উপগ্রহ স্যাটালাইটের তথ্যচিত্র ভিন্নগ্রহ বাসীদের নিকট প্রর্যুক্তিগত ভাবে বিবর্তন স্বাক্ষ্য প্রজন্মদের জানিয়ে দিবে, যাহা সঠিক তাহাই টিকে থাকা প্রজন্মরা মহা বিবর্তনের প্রামান্য চিত্রের মহাকাব্য অনন্তকাল প্রযুক্তিগত ভাবে জানিয়ে যাবে। ঈশ্বর কনার লাইফলাইন ওয়াসা মহাসাগড়ের টেকটোনিক তলাবিহীন ফাকা অঞ্চলগুলো নিজস্ব স্বয়ংক্রিয়তায় টেকটোনিক প্লেট প্রস্তুত হয়ে উপরের উজানের বিস্তৃত অঞ্চলেও দ্বীপ বদ্বীপে প্রসস্থ হয়ে মহাসাগড়ের রির্জাভ ধারণ ক্ষমতা প্রতিমুহুর্তে কমিয়ে যাচ্ছে। যাহা উজান থেকেই বর্জ্রবর্ষণের প্রভাব চাপে নাব্যতাহীন ভাঙ্গাগড়ায় লোনাজলের ঘনত্ব কমাতে জোয়ার ভাটায় সংমিশ্রন ঘটে প্রতিঅঞ্চলে।
উপকুলবতি অঞ্চলগুলো ডুবে যাওয়ার জল নেই ঘূর্নিয়মান বিশ্ব আশ্রমের পৃথিবীতে। সার্বক্ষণিক টেকসই উষ্ণায়ন বায়ুমন্ডলে যেভাবে বজ্রবর্ষন অঞ্চল ভিত্তিক প্লাবন হচ্ছে তাহা আঞ্চলিক সিলিকন, রিজার্ভ সুপেয় জলের এবং সুনামির মহাস্রোতের রাস্তা, সংস্কার করার জন্যই হচ্ছে সারা পৃথিবী জুরে। দীর্ঘ সভ্যতার সৃষ্টতার সর্বশেষ মহাবিবর্তন কয়েক কোটিগুন অসহনীয় ভারসাম্য শক্তির সহনীয় জলবায়ুর বিলুপ্তির পরিবর্তনে। নতুন নতুন লাল কাঠাল প্রস্তুত হতে সাদা-কালো মাটির অঞ্চলগুলোর পাহাড় পবর্ত বনাঞ্চল দাবানলে পর্যায়ক্রমে পুরবেই। তরল খনিজ সব গ্যাসক্ষেত্রের নিচেই থাকে। গ্যাস আহরণ দীর্ঘ সময় বন্ধ করিলেই সেসব অঞ্চল স্বয়ংক্রিয়তার প্রভাব চাপে অবিরাম অগ্নুতপাৎ দাবানল চলিবে যেমন তেমনি প্রবৃদ্ধির মহাভারসাম্য জ্বলে পুরে সহনীয় হবে।
মানব সৃষ্টতায় গ্যাস আহরণ না করিলে অনেক পূর্বেই মহা প্রলয় সংঘটিত হয়ে যেত প্রাকৃতিক প্রভাব চাপে। যে কারণে মানব সভ্যতা দীর্ঘ সময় টিকে থাকার সময় সুযোগ হাতে পেয়েছি। শুধুমাত্র জিবাশ্ম কয়লা, গ্যাস এবং লৌহ ইস্পাত অর্থনীতি নির্ভর হতে পারলে সুদীর্ঘ সময় মহাবিবর্তন ঠেকিয়ে রাখা যেতে পারে। কিন্তু ফুরিয়ে যাওয়া রিজার্ভ রিচার্জের সিলিকন ও সহনীয় জল ফিরিয়ে দিতে পারবে কি? বিশুদ্ধ অক্সিজেন জলবায়ু স্বয়ংক্রিয়তা বাড়াতে সৌর ও উদ্ভিদ বৃক্ষের বিকল্প নেই চাঁদ কিংবা পৃথিবীতে। একমাত্র সৌর লাভায় অনুপরমানু স্পাম/বীজ প্রকৃতির প্রকৃত নিজস্ব প্রক্রিয়াজাতে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন কিউসেক রুপান্তরিত জল উষ্ণায়ন ঘুর্ণিয়মান বায়ুমন্ডলে মিশে যাচ্ছে। তেমনি মানবসৃষ্টতায় কোটি কোটি কিউসেক উষ্ণায়নে বাষ্প করে অক্সিজেন জলবায়ুকে ভাড়ি করতে প্রকট সৌরলাভায়ও হচ্ছে। তবুও পৃথিবীর মহা অক্সিজেন জলবায়ুতে উষ্ণায়নের প্রভাব কমানো না যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবেশবাদীরা শুধুমাত্র মানব সৃষ্টিতাকে জানে। কিন্তু প্রকৃতির প্রকৃত সৃষ্টতায় কত ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন কিউসেক জল অনুপরমানু বীজে লতা গুলম ঘাস বাস উদ্ভিদ বৃক্ষ রাবার খাদ্যশস্য ফলমুল ডিম প্রাণিদেহের জালানি রুপান্তরিত দেহবাশেষ ও বিটুমিন থেকে মাটি প্রবৃদ্ধি হইতাছে তাহার মহা হিসাব এ পর্যন্ত তাহাদের অদৃশ্য অজান্তে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ঘন ফুটের বর্জ্যজৈব মাটি একমাত্র সৌরলাভায় জলে রূপান্তরিত ঘনত্ব থেকে কঠিন পদার্থ প্রস্তুত হচ্ছে।
যেমন তেমনি ভোজ্য সহ তরল জ্বালানি ব্যবহার করে উপরের রির্জাভ কমানো হয়। প্রকৃতির প্রকৃত বৈচিত্র রুপান্তর হয়েই কমে যাচ্ছে। অথাৎ ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন কিউসেক একমাত্র জলের স্বয়ংক্রিয়তায় মাটির প্রবৃদ্ধি অব্যহত কমানোর জন্যই প্রকট জলবায়ুর মধ্যে যেমন সাগড়ের অগভীরতাও তেমন। অগ্রæৎপাতের দাবানল উষ্ণায়ন প্রভাবে হিমাঙ্কের বরফ পাহাড় গলে অফুরন্ত রিচার্জের রিজার্ভ সহনীয় করছে। হিমাঙ্কের রিজার্ভ ফুরিয়ে গেলে মহা প্রলয় বিবর্তন শতভাগ ঘটিবে। রিজার্ভ ভারসাম্য সহনীয় করতে সাধারণ থেকে অসাধারণ ভাঙ্গাগড়া হচ্ছে তাহাতে লাল পোড়া মাটির পুরাকৃত্তির গুপ্ত থেকে চর দ্বিপ বদ্বীব জাগিয়ে উঠতে বা উদ্ভাবন আবিস্কার করতে প্রর্যুক্তি সভ্যতা দেখিয়ে দিতে পারেনি সত্য। কিন্তু আমার ভাবনা দর্শন থেকে উদ্ভাবন প্রণয়ন আগামী এলিয়েন সভ্যতার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। যাহা উপগ্রহ স্যাটালাইট কার্যক্ষমতায় ভিন্নগ্রহ থেকেই সঠিক প্রামান্যচিত্র আকাইভাজ থেকে পৃথিবীর মহা প্রলয় বিবর্তনের ধ্বংশবাশেষ দেখিয়ে দিতে পারিবে। মহা বিবর্তনের ঈশ্বরকনার মহাভারসাম্য সহনীয় হওয়ার দাবানলের পোড়া লাল অঞ্চলগুলো ভাঙ্গা গড়া সর্বশেষ ভাবনা দর্শনের জার্জমেন্টের জন্য আর্šÍজাতিক জলবায়ু ফেলো বিশেষ বিশেষজ্ঞদের জন্য ‘আবিস্কার’ ‘জলবায়ু পরিবর্তন’ ‘প্রকৃতি অর্থ কি তাহাই গর্বেষকরা বোঝেন না’ তরল খনিজ পরিহার চালিকা শক্তির ব্যবহার ও ‘পরিত্রান’ ‘বিশ্বাসী সাক্ষ্য দিবে নাকী অর্থ লোভে কোটি কোটি জীবকে বধ করবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত এবং জয়ের মাল্য কোথায় পরাবে, প্রায় একদশক থেকে মহাবিবর্তনের উদ্ববেগ জানানো হচ্ছে এবং সর্বশেষ কোভিড-১৯ অপেক্ষামান দারিয়ে আছে।
আদ্য প্রান্তের সামহোয়্যার ইন বøগ নেট দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় আমি ভীষন কষ্টের আঘাত পেয়েছি যে কারনে দীর্ঘ সময় জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবেশবাদীদের জন্য নিজস্ব প্রযুক্তিবিহীন কিছুই দিতে পারিনি বলে, অসহনীয় ভারসাম্যের মত দুঃখ প্রকাশ করছি।

বাবলু চন্দ্র বর্মন
মোবাইল: ০১৭৪৮-১১৪৮১৯ ; ০১৯৬১-২৯০৬৬৫

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.