নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাবলু বর্মন

বাবলু বর্মন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিষয়ঃ কর্পোরেট পরাশক্তির পৃথিবীর জলবায়ু পরিবর্তনে, (ক্ষুধা, দারিদ্র, উদ্ধাস্ত, প্রতিবন্ধী ভূমিহীন কাঙ্গাল দুর্বিত বাড়ানোর মহাবাণিজ্য প্রসারে স্নায়ুযুদ্ধ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪০



জলবায়ু সংযুক্তি পরিবর্তনে প্রাকৃতিক দূর্যোগ যেখানে মানব সভ্যতা বিলুপ্ত দূর্যোগ এক পয়সা খরচ না করে দ্রুত ধেঁয়ে আসছে সেখানে জাতীসংঘের সার্চলাইট ধারন করছে ওখানে, পৃথিবীর সকল ক্ষমতার উৎস সুস্থ ঈশ্বরকনা ও সুস্থ্য জনগন, এবং সুস্থ্য ঈশ্বরকনার জনগনের জন্যই মহাজলবায়ু সংবিধান। কোন ল্যাব থেকে স্টিফেনহকিং এর ঈশ্বরকনার ভারসাম্য পরাঘাতের আতর্নাদ ফিরে দিতে পারবেনা, তবে মহা জাতীসংঘের

বাকস্বাধীনতার মহাবিশ্বযুদ্ধ, প্রযুক্তিগত স্নায়ুযুদ্ধ, সাংবিধানিক টেকসই বিশ্বযুদ্ধ,জলবায়ূ সংক্রামক অসংক্রামক সংবিধান প্রনয়ণ মেগাজলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় মহাজাগতিক ভ্যাকসিন শক্তি শুধুমাএ জাতীসংঘের সার্চলাইটে সুস্থ্য বিশ্বনেতৃবৃন্দ জলবায়ূ ফ্যালো পরিবেশ সমন্বয় সংস্থা প্রাকৃতিক দূর্যোগে ক্ষুধা, দারিদ্র, উদ্ধাস্ত,ভূমিহীন, কাঙ্গাল, দুর্বিতায়ন ও কোভিডের বীজ উৎপাটন টেকসই অর্থনীতির সময় উপযোগি স্বর্তস্ফুতভাবে পারবে। মহাধনী গরীব বৈষম্যর জীবাশ্ম দাবানল শিল্পায়নে গন্ধ স্বাদ ডাইনোসরদের মতো সভ্যতা বিলুপ্ত চ্যালেনজিং কর্পোরেট পরাশক্তির র্শীষ কমর্সংস্থাপন বাণিজ্যের মাহকাল। একমাএ ঈশ্বরকনার প্রক্রিয়াত্ব ভারসাম্য সক্রিয়াত্বে মানবসৃষ্ট বিস্ফোরন জলবায়ু পরাঘাত বহুরুপী কোভিড ও অসংক্রামক দূর্ঘটানায় কাঙ্গাল বেড়ে যাওয়ার প্রাকৃতিক মহাদূর্যোগ না ঘটলে কর্পোরেট পরাশক্তির সৃষ্টি হতো না।

আমরা প্রকৃতির ধনাত্বক পরমানু রসদের প্রকৃত জিনাত্বক স্পন্ধের জেনেটিক হার্টবিট নরমল জলবাযু শতবর্ষীআয়ুর প্রাদূর্ভাব মুক্ত পৃথিবীর সাড়ে শাতশত কোটি মানুষের ল্যাবযুক্ত মহাদূর্যোগক্ষনে প্রতিপক্ষ হয়ে সম্পূর্ণ একান্ত বস্তুবাদী ভাবনাদর্শন স্ব স্ব রাষ্ট্রের পরিবেশবাদী ও বিশেষ দপ্তরের বিশেষ মেগা জলবায়ু বিশেষজ্ঞদের বিশ্বআইডিয়া জাতীসংঘের মিটিগেশনের বিশেষ জলবায়ু সংক্রামক অসংক্রামক মহাদুর্যোগ অভিযোযনের জন্য প্রযোজ্য বলিয়া দীর্ঘ মেগা জলবায়ু পরাঘাত পর্যবেক্ষনে প্রতিপক্ষের সংক্ষিপ্ত থেকে বারবার সংস্কার যোগ্য দীর্ঘ ভাবনা দর্শনের গবেষনাপত্র।পূর্ব সুপরিকল্পিত সন্দেহতীত অসাধারন দূর্বলতার উচ্চভিলাশি কর্মসংস্থান পুঁজির বানিজ্যের গাইড লাইন হুয়াং এর শেষ ভাষা বহুপাক্ষিক পরাঘাতের তীক্ষ্ণ প্রচেষ্ঠায় সাক্ষ্য ও ব্যর্থ না হওয়ার ভাষা চ্যালেনজিং কোভিড ও অসংক্রামক ঈশ্বর কনার প্রাকৃতিক মহাদূযোর্গ ।

একত্রিশ বার নাইনটিন থেকে সারা বিশ্বের সাড়ে সাতশত কোটি মানুষদের পক্ষে “বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যে শব্দটি উচ্চস্বরে বিশ্ব দরবারে দীর্ঘদশকের পরাঘাতের পর প্রকাশ করতে পারলো, তার বিশেষ সংক্রামক নাম কোভিড অতীতের সাক্ষ্যতার কোভিড সহজেই ঘূনির্য়মান মেগা জলবায়ূ বিশ্ব স্বল্প সময়ের মধ্যেই সারা বিশ্বেই কোভিডের আতস্ক এবং সংক্রামক পজিটিভ প্রথমে যেভাবেই হোক স্বয়ংক্রিয়তায় হয়েছে বিশ্বের যে কোন প্রান্তে পূর্বে ও হয়েছে আগামিতে ও হতে পারে যেহেতু চীন জনঅধ্যষিত সেহেতু হতেই পারে। আবার দীর্ঘ ও স্বল্পসময়ে স্বয়ংক্রিয়াত্বক জলবায়ুর রিফাইন প্রক্রিয়াত্ব থেকে অবমুক্ত হতেপারে গোড়ায় যে ভাবে দোষারোপ করা হয়েছে তাহাতে উদ্ভাবনকৃত অবস্থানের পরিবেশগত চারপাশের মানুষের গোটা মাস বছর জুড়ে স্বাস্থ্যবিধির নিরাপত্তা বেষ্টনি ভেদ না করেই নিধন হওয়ার কথা। যা স্বাস্থ্যবিভাগের কয়েকজন প্রমান করে গেছেন সন্দেহতিত ছোয়াছে সেবা দিয়ে তাহা বাস্তবতায় ঈশ্বরকনার পৃথিবীর বুকে দীর্ঘ চার দশকের ভারসাম্য ও মানবসৃষ্ট সক্রিয় পরাঘাত জলবায়ু সংক্রামক। গোটাবছর জুড়ে সারা বিশ্বের প্রতি অঞ্চল জলবায়ু সংক্রামক অসংক্রামক দুর্যোগে যেভাবে নিধন হচ্ছে আগামী একদশকে সাড়ে সাত শত কোটি মানুষের মাঝে কতকোটি থাকবে তার হিসাব বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্বেগ প্রচেষ্ঠা থাকলেও স্বয়ংক্রিয় প্রকৃতি প্রকৃত পক্ষে প্রতি সেকেন্ডে বিশেষ জাতীসংঘের পরিবেশবাদী ও মেগা জলবায়ু বিশেষজ্ঞদের না বলার সাক্ষ্যতার উদ্বেগের পাহাড় গড়াচ্ছে। সাড়ে সাত শত কোটি মানুষের মৌলিক চাহিদার বৃহত্তম স্বার্থ জীবন রক্ষাকারি বিশ্ব খাদ্য ও স্বাস্থ্য সংস্থা স্বাস্থ্য বিভাগও মৌলিক স্বার্থের উদ্ধে থেকে প্রাদূভাব মুক্ত শতবর্ষী ল্যাব বিহীন পৃথিবীর ঈশ্বরকনার স্বয়ংক্রিয়াত্ব ভারসাম্যর প্রক্রিয়াত্বের মানব সৃষ্টতার অসাধারন কর্মসংস্থাপন দুর্বলতাকে পুঁজি বানিয়ে এন্টিসেপ্টিক জীবচক্র পশু পক্ষিদের দোষারোপ করে সারা বিশ্বের সাড়ে সাত শত কোটি মানুষ ও জীব-বৈচিত্রকে রক্ষনা-বেক্ষনের দায়িত্ব সাংবিধানিক ভাবে স্বয়ং কাঁধে তুলে নিয়ে উদ্ভাবন, উৎপাদন ও প্রয়োগ চালিয়ে যাচ্ছে সভ্যতার প্রাকৃতিক ঈশ্বরকনার ভারসাম্যর পরাঘাতের পর থেকে, কোন খাম খেয়ালিপনা না করে কর্মসংস্থান আজও তীক্ষ্ণ প্রচেষ্টায় চালিয়ে যাচ্ছে মৌলিক বানিজ্যের সভ্যতা বাসিকে টিকিয়ে রাখার জন্য। তাহার পরিপেক্ষিতে, সারা বিশ্বের মানুষ বিগত ভ্যাকসিনের মতো প্রতিরোধ গড়ে তোলার অপেক্ষায় চেয়েও আছে। আগামী মাস হোক আর বছর হোক, অমূল্যরতন ভ্যকসিন উৎপাদন বন্টন ও প্রয়োগ হতে যে সময় ক্ষেপন হবে আর সেই সময়ের মধ্যে আন্তমহা অঞ্চলগুলো সক্রিয় কক্ষ পথের অবস্থান থেকে কোন প্রক্রিয়াত্ব অবস্থানে বহমান থাকবে। কোন কোন আন্ত মহাঅঞ্চলে কত কোটির বসবাস ছোট বড় শহরে এবং গ্রামের জলবায়ূকে সবসময় বিষাক্ত করে আক্রান্ত হয় তাহার আঞ্চলিক হিসাব বিশেষ করে এশিয়া অঞ্চল সব অঞ্চলের চেয়ে কয়েক গুন জনগুষ্টির বসবাস সেহেতু সে অঞ্চলে মৃত্যুর হার কয়েক গুন বেশি হওয়ার কথা তা না হয়ে কয়েক গুন কম অঞ্চল সবচেয়ে বেশির কারন উচ্চভিলাসির ও দাবানলের কারনেই সব সময় পরাঘাত চলতে থাকে ভৌগলিক বিশেষজ্ঞরা ভালো করেই জ্ঞাত। তারপরেও তাদের ঈশ্বরকনার স্বয়ংক্রিয় ভারসাম্যর পরাঘাত প্রাকৃতিক মহাদূর্যোগ সর্ব অঞ্চলের জলবায়ূ নিয়ে আর্ন্তজাতিক অঙ্গনে মহাজাতিসংঘের বিশেষ বিশেষজ্ঞ মহল ও জলবায়ূ ফ্যালো ছাড়া বিজ্ঞ বিশেষজ্ঞতার প্রমান পাওয়া যাচ্ছে না। বাস্তব বিজ্ঞান সম্মত বিশ্ব শিক্ষানীতির মধ্যে সাড়াবিশ্বে কর্মসংস্থাপন যাহারা খাদ্য জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ হয়েছেন, তাহাদের ঈশ্বরকনার সুস্পষ্ট বিশ্ব শিক্ষানীতি না থাকায় হুয়াং উচ্চ ক্ষমতাধর বিশ্বপরাশক্তির পূজিপতির মহাপূজিপতির আগ্রসন শিল্প বিত্তের দাপটের মধ্যে হাত পা বাধা বলেই সবার মুখে বিশ্বের বড় বড় অর্থের বাকরুদ্ধ তালা ঝুলানো আছে। আর আমার পরম আত্মার প্রকৃতির প্রকৃত সুশৃঙ্খল স্বয়ংক্রিয়তার সাবভৌমত্ব ঈশ্বরকনার ভারসাম্যসৃষ্ট পৃথিবীর বুকে বাক স্বাধীনতার সাংবিধানিক বিশ্বনেতা মহাপুরুষের ভুমির উপর নাবলার দীর্ঘ পর্যবেক্ষনে উদাস্ত ক্ষুধা দারিদ্র নিঃস্ব প্রতিবন্ধী কাঙ্গালের আতর্নাদ আত্মহূতি হওয়ার শেষ ভাগে কর্পোরেট বিত্তের বাকরুদ্ধ পরামর্শক বিশেষজ্ঞদের জনস্বার্থে জার্নাল গনমাধ্যম ও জাতীসংঘের দ্বারা সংবাদ সম্মেলনে আক্ষরিকভাবে বলতেচাই প্রাদুভাব মুক্ত পৃথিবীতে।
কোভিডের জন্ম কোথায় মহাকাশে না মাটিতে কোভিডের পিতা-মাতা কে, মানুষ না প্রকৃতি, মানুষ করলে সামর্জ্যবাদী আগ্রাসনের শোষনে শাসক গোষ্টির ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন মহাউন্নয়নের অর্থ বিনিয়োগ বাঁধাগ্রস্ত করে প্রাকৃতিক দূর্যোগ মোকাবেলাকরে টিকেথাকার উচিৎ শিক্ষা হচ্ছে প্রকৃতি পিতা-মাতা হলে স্বাস্থ্য ও খাদ্য গাইডলাইন হুয়াং র্নিভরশীলতায় ডাইনোসর রোমান ও মায়া সভ্যতা বিলুপ্ত হওয়ার সর্ব ইতিহাস মির্থ্যা করার ক্ষমতা দেখাচ্ছে মহাকাশে বিষাক্ত সৌরঝড় হয়নি ভিন্ন কোন গ্রহ থেকে ছুটে আসেনি বা কোন জ্বিন এলিয়েন ও পক্ষিকূল মহা জলবাযূমন্ডলে বিষাক্ত ভাইরাস কিট নিক্ষেপ করেনি যে তার কারনে দীর্ঘমেয়াদী প্রাকৃতিক মহাদূর্যোগ ও বহুরুপী সংক্রামক ব্লাকফাঙ্গাস কোভিড। সারাবিশ্বের কোভিডের আদি পিতা মাতার নাম আঠারো মাস থেকে ছত্রিশ মাসেও জাতীসংঘের স্বাস্থ্য ও খাদ্য বিভাগ জলবায়ু ফ্যালো পরিবেশবাদীদের মতো সাংবিধানিভাবে প্রকাশ না করায় মৌলিক মহাবৈচিত্রের মেগা জলবায়ুর অদৃশ্য আত্মঘাতি সাক্ষ্যতা বিহীন বছরে ৭০ লক্ষ প্রানহানী হলে বিগত একদশকে ৭ কোটি জলবায়ূ জনিত প্রার্দূভাবে মনে হচ্ছে মহাঅঞ্চল দখলের যুদ্ধেশহীদ হচ্ছে, বিগত প্রাদুর্ভাব ও ক্ষেপনাস্ত্রের সব যুদ্ধকেই হার মানিয়েছে কোটি কোটি মানুষ ও প্রাণী নিধন হওয়ায় আমার বস্তুবাদী ভাবনা দর্শন এতটাই প্রকৃতির এলিন্নো মৌসুমি প্রলয় বজ্রবর্ষন স্বয়ংক্রিয়তা রিফাইন যেখানে আঠারো মাস থেকেও ছত্রিশ মাসেও অবমুক্ত করতে হার মানিয়েছে সেখানে সাধারণ লকডাউন ও সম্পুরক বুষ্টার ভ্যাকসিনের শেষটা দেখার পালা। তা তিন বছরে প্রায় এককোটি বিলুপ্ত হয়েছে মানবসৃষ্টতায় কতবার কৃএিম ভ্যাকসিন ও অক্সিজেন প্রয়োগ করে অগ্নিপরিক্ষায় প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক ঈশ্বরকনার ভারসাম্যবাদী আগ্রাসন স্বয়ংক্রিয়তা তাহার হার ভাঙ্গা জবাব চালিয়ে যেতেই থাকবে, উদ্বেগ উৎকন্ঠায় দীবা-নিশী পার হচ্ছে, রাতে ঘুম নেই। রাতে এতটাই উদ্বিগ্ন হই যেন সারা বিশ্বের জলবায়ুফ্যালো স্বাস্থ্য ও খাদ্য প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে ঈশ্বরকনার পৃথিবীর বুকে বাংলায় মেগা জলবায়ু যুদ্ধের বাস্তব পরাঘাত সাক্ষ্যতার সাড়ে সাত শত কোটি মানুষের দীর্ঘজীবি টিকেথাকার সাংবিধানিক বাকযুদ্ধের উদ্বিগ্ন জীবনের আক্ষরিক জাতিসংঘের দাপ্তরিক উন্নয়ন সহযোগী ভাবে চালিয়ে যেতে জীবন উৎসর্গে যাই ।

কর্পোরেট বৃত্তের বাকরুদ্ধ বিশেষজ্ঞদের নিয়ে কোভিডের জন্মদাতা পিতা-মাতার উত্তর খুজে নিতে জাতীসংঘের পরিবেশবাদী জলবায়ুফ্যলো ও স্বাস্থ্য খাদ্যর সাংবিধানিক সংস্থার মাধ্যমে বিশেষ ব্যবস্থাপনায় আন্তর্জাতিক মহামান্য বিচারিক আদালতে বিচার ব্যবস্থাপনায় প্রাকৃতিক সর্ব ভারসাম্য রক্ষা ও মহা দূর্যোগ কোভিডের পিতা-মাতার বিচার প্রক্রিয়া সময় উপযোগী জনস্বার্থে উন্মোচন করা উচিৎ বিশ্বের স্বয়ংক্রিয়তার সৌর এবং সুস্থ্য ঈশ্বরকনার সামর্জ্যবাদী আগ্রাসন সংবিধানের উদ্ধে মানব সৃষ্ট গাইডলাইন মানব সভ্যতাকে শাসন করা গেলেও ঈশ্বর কনার প্রকৃত প্রাকৃতিক সৃষ্টতাকে শাসন করার জন্য কর্পোরেট পরাশক্তির হুয়াং কিছুই নহে অসময়ে সারা পৃথিবীর অর্থের পাহার ঢ়েলে টিকে থাকার আগে গোটাবিশ্ব শতভাগ প্যান্ডোমিক অধ্যাদেশ দ্বারাই মহাজলবায়ূ পরিবেশ ধারাযুক্ত সংবিধান প্রনয়নে সব পূজিপতিদের সর্ব্বোচ্চ জলবায়ু কর প্রয়োগ করে সংক্রামক অসংক্রামক প্রাকৃতিক দুর্যোগের আগামী কপ সম্মেলনে পেরিস চুক্তির পর্যাপ্ত অর্থবৃদ্ধি করে স্ব স্ব রাষ্ট্রের শীর্ষ সুশৃঙখলা দপ্তর দ্বারা মহাজরুরী ভাবে মেগাজলবায়ু মন্ডলে পরিবেশ বান্ধব রিফাইন প্রযুক্তির ভ্যাকসিন অসম্ভব হলেও প্রয়োগ করতে মহাজাতীসংঘের বিশ্ব নীতির্নিধারক দের সাংবিধানিক মহাভুমিকা গ্রহন করে অটোলাইজেষন টিকেথাকাদের অপার সম্ভাবনাময় দীর্ঘজীবি উন্নয়নে টেকশই জীবন প্রদর্শন করা সম্ভব ও দরকার। সভ্যতার পর থেকে প্রকৃতি এবং প্রাকৃতিক জলবায়ু পরাঘাতের যতগুলো প্রার্দূভাব ঘটেছে সবগুলোর পরাশক্তি ঔষধ উদ্ভাবন করে দীর্ঘ বা স্বল্প সময়ে কেহই ভালোনেই প্রানী, কৃষি, স্বাস্থ্য সবসময় ঔষধ নির্ভর অসুস্থ্য সাড়ে সাত শত কোটি মানুষের মাঝে বহুরুপী কোটি কোটি প্রতিবন্ধি পরাঘাত জন্ম নিলেও বিশ্বের মোকাবিলা করা সম্ভব হয়েছে। প্রযুক্তির সুস্থ্য মহা উন্নয়ন থাকার পরেও কাঙ্গালসহ অর্থ বিত্তের কেহই ভালোনেই সবর্হারা মৃত্যুর আতর্নাদ ঠেকাতে পারছেনা গোটা বছর পার হচ্ছে গোটা তিন বছর ট্রায়ালের পর ট্রায়ালের মহৎসব চলছে। তবু মহা মূল্যবান পরাশক্তি এন্টিবায়োটিক প্রতিষেধক এর কার্য্যক্ষমতা না পাওয়ার পিছনে কিরহস্য প্রাকৃতিক দাবানল ও মানবসৃষ্টতার উচ্চভিলাশি জীবাশ্ম কর্মসংস্থান ভারসাম্য বহুরুপি বিষাক্ত কিট লুকিয়ে রাখা হয়েছে। দূর্যোগপূর্ন মহামারিতে সাংবিধানিক ক্ষমতার হস্তক্ষেপ হুয়াং দ্বারা বিধি নিষেধ করা হয়েছে। সাধারন বাকস্বাধীন ব্যক্তির সাংবিধানিক অধিকার রুদ্ধ থাকার পরেও বিশ্বের রাষ্ট্রীয় বিশেষ জলবায়ু পরামর্শক দপ্তরগুলোর সুস্পষ্ট নিঃস্বরন র্সাট ডাউন প্রতিকার অর্থ বিত্ত নিঃস্ব দূর্বলতায় ঘটেই গেছে সত্তর লক্ষ নিধন সত্তর কোটি সংক্রামকের সু চিকিৎসায় মৃত স্বজনের আর্তোনাদ যেন কিছুই হয়নি দায়িত্বের প্রতিফলন না থাকার পিছনেও মহাপ্রজন্ম প্রতিবন্ধি ও ডাইনোসর রোমান ও মায়া সভ্যতা বিলুপ্ত প্রত্নত্বত্ত ইতিহাস দূর্যোগ রহস্য লুকিয়ে রেখে মেগা জলবায়ুর অসহনীয় ভাঙ্গাগড়া ভারসাম্য পরাঘাত যুদ্ধাহত বিশ্ব জীবাশ্ম জ্বালানীর নি:স্বরন উন্নয়ন মুখীর লোভনীয় উচ্চ ভিলাসি উন্মাদনা প্রলাপ অফারে প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট মহাবিস্ফোরন কর্মসংস্থান সভ্যতার দীর্ঘযাত্রায় জলবায়ূর বিষাক্ত পরাঘাত ক্রিয়ায় শুধূই বায়ূজনিত কয়েকশত বার কোভিডের পূর্বেও প্রার্দূভাবের কত রুপ পরিবর্তনের সাক্ষ্যতা স্ব স্ব রাষ্ট্রের স্বাস্থ্যবিভাগের ল্যাব তথ্য উৎপাত্ত র্ফামায় সংরক্ষন থাকার পরেও বিশ্বের রাষ্ট্রীয় বিশেষ দপ্তরগুলোর একমূখী ল্যাব র্নিভরশীল গাইডলাইন হুয়াং এর কৌশল অবলম্বনে সমন্বয় হিনতায় অজানার ভানে গা-ভেসে দেওয়ার সূদীর্ঘ খামখেয়ালীপনার জবাব মেগাজলবায়ু পরাঘাত বহুরুপি অভাবনিয় সুপরিকল্পিত দীর্ঘমেয়াদী রসদের কোভিড। বহুরুপী কোভিড শত শত কোটি নিধনে কর্পোরেট প্রযুক্তি সভ্যতার গোড়ায় ফিরে নিয়ে যাওয়ার জন্যই ঈশ্বরকনার সামর্জ্যবাদী আগ্রাসন জ্বালানির এলিন্নো মহাদাবানল মানবসৃষ্ট মহাপ্রলয় দূর্যোগের দীর্ঘ দূর্বলতার পরাঘাত পরাশক্তির মহাভারসাম্য রক্ষার প্রতিসেকেন্ডের পৃথিবীর লোনাত্ব্যজলের ঘনত্বের বাষ্পীয় উষ্ণায়ন ,,,জলবায়ু সহিঞ্চু হওয়ার পরিশুদ্ধ রিফাইন পরিব্যপ্তির স্বয়ংক্রিয়তা। তাহাতেই প্রকৃতির মেগা জলবায়ুতে এডাপ্টেষনে/ খাপখাওয়ানো মহাবৈচিএের সর্বসেক্টরে প্রতিটি দেহের এন্টিজেন এন্টিবডি প্রতিরোধ ক্ষমতা মেগা পজিটিভে ভরপুর বিশ্বের কোন এন্টিবায়োটিক স্বল্প থেকে র্দীঘ সময়ে ফলপুরর্শ আসে না বলেই অগ্নিপরিক্ষায় অভিজ্ঞ- স্বাস্থ্যল্যাবের উদ্ভাবনকৃত কৃএিম অক্সিজেন ও ভ্যাকসিন প্রকৃতির রাসায়নিক লাভার রসায়নের ড্রাইভ হার্ডবিট পেলেন্জারের মতো সময় উপযোগিতায় আসছেনা। দীর্ঘ প্রচেষ্ঠা চালিয়েও প্রষমন সহনিয় আসবে না। যতক্ষন-না জাতীসংঘের পৃথিবী দখলের নীতি নির্ধারকরা সাংবিধানিক ভাবে সব সেক্টরের সুগন্ধ স্বাদ মৌলিক ভারসাম্য ফিরাতে মহাবিস্ফোরণের সব মহাদূর্যোগের কার্বনড্রাইঅক্সাইড ব্লাক ফাংগ্যাস ও ফরমালিন পরমানুকিটের গোড়া উৎপাটনে প্যান্ডোমিক অধ্যাদেশ যুক্তধারা কাটা দিয়ে কাটা তোলা না হচ্ছে, মেগা শক্তির তরল কঠিন ফ্লাইএ্যাস দাহ্য পদার্থ দাবানল ও জীবাশ্ম কিট নিস্বরন গ্যাস এলিন্নো ক্ষেপনাস্ত্র যুদ্ধ বন্ধ করা হচ্ছে চ্যালেনজিং ততো কাল টেকসই মহা উন্নয়ন বাঁধাগ্রস্ত করতে উষ্ণায়ন বরেন্দ্রভুমি রসহীন লেয়ারে দাবানল, ভূমিকম্প,ভাঙ্গা গড়া জ্বলোচ্ছাস উদাস্ত ডুবে থাকা অঞ্চলের মহাখাদ্য দূর্ভিক্ষসহ নতুন নতুন রুপে মহা পরাঘাত সূক্ষ ব্যবস্থাপনার মধ্যেও চলতেই থাকবে। স্বয়ংক্রিয় প্রাকৃতিক ভারসাম্যর সৌর এবং ঈশ্বরকনার অসংখ্য আগ্নেয়গিরী দাবানল সৃষ্ঠতার উপর মানবসৃষ্ঠ মহাবিস্ফোরন শিল্প কোটি কোটি কিউসেক ও ঘনোফুটের জ্বালানির লাভা নিঃস্বরন তিনপথের পরমানুকিট ভাইরাস লাভা মহাবৈচিএের সুপাব্লুগাম চুম্বুকের মতো পরিবেশের অবকাঠামোসহ আবাসনেও জড়িয়ে আছে ও উচ্চভিলাষি পণ্যের বিকিরণ তেজস্ক্রিয় বজ্রমেগালাভা অতিবর্ষন অতিখরা এলিন্নো এবং বরফ গলা সব ঋতুকে পাল্টে দিয়েছে, সবকিছুর গন্ধ-স্বাদ র্ফমালিনে বিলুপ্ত ঘটিয়েছে তার পরেও বিশ্ব স্বাস্থ্য ও খাদ্য সংস্থা উদ্বেগ প্রচেষ্টা ভরসায় জাতিসংঘের নীতির্নিধারক ও জলবায়ূ ফ্যালোরা নির্ভরশীল না থেকে স্ব-স্ব রাষ্ট্র কঠিন পরিত্যাগের মহাপরিবেশ বান্ধব গ্যাস ও নবায়ন শক্তি অথাৎ ভাড়ি যানে গ্যাস হাল্কা যানে নবায়ন শক্তি একমাত্র বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লা সীমাবদ্ধ রেখে সর্ব কর্মসংস্থান চলতে জরুরি টেকশই অর্থনীতি কর্মসংস্থান অবস্থা প্রয়োগ তৃনমূলে চালাতে বিকিরন লাভার ভৌত অবকাঠামো শিল্পায়ন পণ্য পর্দাশিল সবুজায়নের ছাউনী এবং নিঃস্বরণ রিফাইন প্রযুক্তি পদ্ধতি যতদিন দ্রত উদ্ভাবন এবং বায়ূমন্ডলে ষড়ঋতু ফিরাতে দীর্ঘমেয়াদি খনিজ,তরল,কঠিন নিঃস্বরন শার্টডাউন এন্টিসেপ্টিক প্রয়োগ না হচ্ছে ততো কাল পর্যন্ত প্রকৃতির মেগা জলবায়ুর পরাশক্তির বিভিন্ন সংক্রামক ভাইরাস কিট পরাগায়নে খাদ্য ও স্বাস্থ্য প্রতিটি পদার্থই এবং সৃষ্ট ফরমালিন বিষাক্ত শক্তিতে এডাপ্টেষনে খাপখাওয়ানো সংক্রামিত বা অসংক্রামিত ইফেক্ট রুপান্তর জেনেটিক ভাইরাস মহাপরিবেশের ও সাড়ে সাত শত কোটি মানুষের বিষাক্ত দেহ। তাহলে জিরো থেকে কত বুষ্টার মেগাএমজি এন্টিজেন এন্টিবডি শক্তির প্রয়োজন খাদ্য ও স্বাস্থ্য বিভাগ তাহার দীর্ঘমেয়াদী মোকাবিলায় বার বার শেষভ্যাকসিন প্রয়োগ করে ব্যর্থ হলে পৃথিবীর সুশৃঙ্খলা কাঠামো ভেঙ্গে বিশ্বনেতৃবৃন্দের অব্যার্থতা পরাজয় স্বাদ নিরাপওা প্রতিরক্ষা বেস্টনি সপ্তদ্বার ভেদ করেও সামর্জ্যবাদী আগ্রসনের ঈশ্বরকনার মহাদূর্যোগ কড়াভাষায় ভূমিকম্পের মতো অসংক্রামক সংক্রামক আঘাত করবে। স্বাস্থ্য বিভাগ যত প্রকার প্রচেষ্ঠায় ব্যবস্থা পত্র প্রয়োগ করুক না কেন অন্যান্য সাধারন রোগের ভ্যাকসিনেরমতো কোভিডের হাত থেকে রক্ষা বিগত দীর্ঘ দশক ও শতকেও পারেনি আগামীতেও করতে পারবে না । প্রকৃতির প্রকৃত মৌসুমি প্রলয়বজ্রবর্ষন ছত্রিশ মাসেও জ্বলেপুড়ে সক্রিয় থাকার পরেও ঈশ্বরকনার জ্বালানি ভারসাম্য রক্ষার রিজাভ স্বয়ংক্রিয়তা যে ভাবে মেগা অসংক্ষ্য দাবানল দীর্ঘমেয়াদী বার বার প্রভাব চালিয়ে যাচ্ছে, প্রজন্মের চাহিদায় আগামীতেও ঈশ্বরকনার দুই পক্ষের ভারসাম্য রক্ষায় মহাভূমিকম্প মহাপ্রলয়ংকারী দাবানল সুনামী জলোচ্ছাস ভারসাম্য উম্মাদনা ভয়ংকর প্রভাব বাড়াবে। তাতে মহা বৈচিত্র ধাত্রীর লন্ড ভন্ড বিরানভূমির অনন্তকোটি কোটি অটোলাইজেষন প্রকৃতি ঋতু পরিবর্তনে নিজস্ব ধারন ক্ষমতার প্রতিরোধ ক্ষমতার প্রক্রিয়াত্ব এন্টিসেপ্টিক ও অক্রিজেন হারিয়ে ফেলবে। মহা বৈচিত্র ধাত্রীর উদ্ভিদ বৃক্ষ ও মহাখাদ্য ভান্ডার সহ সকল বিভাগের প্রজাতির ইফেক্ট গন্ধবিহীন ও প্রতিবন্ধী মহাবৈচিএ পরিবেশের বুষ্টার এন্টিবডি নিস্ক্রীয়তা বেড়ে যাওয়া শতভাগ প্রমান করে যাচ্ছে এডাপটেশনে/খাপ খাওয়ানো মেগা পরাশক্তির জলবায়ু সংক্রামিত পজিটিভ প্রতিটি সেক্টরে। তার পরেও জলবায়ূ সংক্রামক পর্যবেক্ষন পরিবেশ বান্ধব প্রনয়ন দ্রুত আমলে নানিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্তৃপক্ষ কোভিডের মুল উপাদানের মূল উৎস ফরেনসিক ও মহাকাশ নাসারমতো প্রযুক্তিগত রাজস্বাক্ষ্য না দিয়ে মহাউন্নয়নে জলবায়ুদ্রোহী কর্মযোগ্য চালাতে পিসিমাথার শুধূই পক্ষিকুলকে দোষারোপ করে সকল ভাইরাসকিট দীর্ঘ দিন ধরে চীনদেশেই উদ্ভাবন কি কারনে ঘটে থাকে মহাজাতীসংঘের মিটিকেষনে প্রাকৃতিক দূর্যোগ প্রষমন সহনিয় মেগাজলবায়ূ পরাঘাত প্রকাশনা প্রকাশ না করে পুর্ব পরিকল্পিত মহাবানিজ্যিক প্রলাপে প্রাকৃতিক মহাবৈচিত্রের দুই পক্ষের স্বয়ংক্রিয়াত্বক ঈশ্বরকনার রিজার্ভ ভান্ডার সিলিকন এবং তরলকঠিন জ্বালানি মহাবানিজ্যে ভিন্ন গ্রহ দখলের র্সামজ্যবাদী আগ্রাসনের কূটনৈতিক পূজিপতির- মহাপূজিপতিদের মহাধনী করে যাচ্ছে বিশ্ব খাদ্য ও স্বাস্থ্য সংস্থা। সারা বিশ্বের বিজ্ঞজলবায়ু বিশেষজ্ঞরাও প্যন্ডোমিক প্রষমন প্রনয়ন সহনিয় পরিবেশ বান্ধব বিকল্প ব্যবস্থা পএ সাংবিধানিক ভাবে সকল সেক্টরে প্রয়োগ না করে পিসিমাথার কূটনৈতিক র্নিভরশীল হয়ে সময় ক্ষেপন করে, সুস্পষ্ট একঘেয়ামি বিশ্ব খাদ্য সংস্থার গোডাউনের জোয়ার ভাটায় লোনাজলে ভাঙ্গা গড়া টিকে থাকা উৎপাদন ক্ষেএ কারেন/কার্বন কিটের বিভিন্ন প্রতিশেধক রাশায়নিক কেমিক্যাল প্রয়োগে অঙ্গপ্রতঙ্গ সংক্রামক এলিন্নো দাবানলে পুড়ে নদ নদীর অক্ষমতায় বাঁধভাঙ্গা জলোচ্ছাসে ডুবে ফেলেছে। অঞ্চলের পর অঞ্চল পঁচা বিছাপোকা লেদাপোকা সংক্রামক অতিবর্ষন অতিখরা অসংক্রামকে ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে উৎপাদনহীন অঞ্চল বিশ্বে টিকেথাকা মহাজাতী ও প্রানীর খাদ্য গুদামের চাহিদা ভরাট করবে কিভাবে। মেগা দারিদ্র এলিন্নো না আসিতেই মিনিটে এগারো জন মরতে চলছে মহা দারিদ্র এলিন্নো ধেঁয়ে আসিতেছে ধনী গরীব বৈষম্য দুযোর্গে কাঙ্গালদের মতো একাকার হয়ে অভুক্ত দেহ ভরপূর হয়ে রোম ও মায়া সভ্যতার মতো বিলুপ্তহবে মহাগরীব ধনীরা অনিদিষ্ট কালের সময় মিলাতেই পাঁচ শত বছর পার করিবে তবুও নাছর বান্দার মহাবানিজ্য প্রসার ও শেষকার্য ক্ষমতার ভরসায় মহা প্রলাপ বলছে মহা জাতীসংঘের জলবায়ূ ফ্যলো পরিবেশবাদীরা স্বাস্থ্য ও এগ্রীকালচার ফার্মা দুই পক্ষের উদ্ভাবন প্রয়োগ ক্যামিকেল র্নিভরশীল খেলা উদ্বেগ উৎকন্ঠায় দেখছে।

বিশ্বমানবঅধিকার ও জাতিসংঘের পরিবেশ জলবায়ু ফ্যলোরা বিজ্ঞ-আদালতের কথা ভাবছে, বিশ্ব সংবিধান সংস্থা সৃষ্টতা বন্ধ করার উপায় প্রনয়ন কমান্ড মহাপ্রকৃতি নির্ভর হতে বলছে। বিজ্ঞ প্রনেতারা উপনিবেশের প্যান্ডোমিক সংবিধান সূচিপত্র পৃষ্ঠায় সুদ্ধিঅভিজান চালাচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে। একত্রিশ বার নাইনন্টিন সুদীর্ঘ মেয়াদী কিট এবং ভ্যাকসিন বানিজ্যর সুপরিকল্পিত কোভিডের উন্মোচন করে কোটি কোটি নিধনের পরেও বছরের পর বছর জুড়ে যে বাকরুদ্ধ সাক্ষ্যতা দেখাচ্ছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থ্যা তাহার আগাগোড়া কতদশক চলবে বিজ্ঞ পর্রামশক বিশেষজ্ঞরা বুঝে নিতে না পারলেও দীর্ঘ পর্যবেক্ষনে প্রায় সাত কোটি টাকার তথ্য চৌদ্দ হাজার কপির মূল লক্ষবস্তু জাতীসংঘের পরিবেশবাদীরা বুঝে ফেলায় করনিয় কৌশল কপ সম্মেলনের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে এবং অপকৌশলে কর্পোরেটরাই পৃথিবী চালাবে তাহার বাস্তবতা বোঝার অপেক্ষা রাখেনা । উপনিবেশ থেকে গোটাবিশ্ব শাসনের নামে যে ভাবে শোষন করা হত, ঠিক তেমনি এক ঘেয়েমি কৌশলি সমন্বয় দপ্তর পিসি মাথার রেগুলেটারী কক্ষে বসে থেকে দীর্ঘ দশকের সংক্রমক আঠারোসালের প্রনয়ন বিশ সালে একটিভ করে জলবায়ু ফ্যালোদের আওতা ভুক্তকরে রক্ষক সেবাদানে ঠান্ডা মাথায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সেবার নামে অজানার ভান করে বিভিন্ন পশু পক্ষিদের দোষারপ করে সকল ক্ষমতার উৎস জনগনের বিশ্ব নেতৃবৃন্দের দ্বারা সাংবিধানিক ভাবে বিষাক্ত জলবায়ুকে পূজীবানিয়ে শোষন করে যাচ্ছে সারা বিশ্বের অসুস্থ্য বিশ্বপরাশক্তির বিশ্বনেতৃবিন্দ সুষ্টভাবে বিশ্ব পরিচালোনার জন্য প্রযুক্তিগত উন্নয়নমুখী মহাজাতির কর্মসংস্থান স্বার্থে দাপটের সকল কর্মকান্ড ল্যাব নির্ভশীলতায় উদ্বিগ্ন হয়ে তাকিয়ে দেখছে, জীবন রক্ষাকারী সংস্থা প্রষমন সহনিয় বলে মনে করে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে স্বাস্থ্যবিভাগের প্রত্যেকটি প্রোডাক্ট পরিক্ষা নিরীক্ষা এটনী চালাতে কর্মসংস্থান বাধ্যবাধকতায় যত জীবন কেড়ে নেওয়া হয় তাতে স্বাভাবিক মৃত্যুর যমদুত ততোগুলো জীবন কবজ করার ভাগ পায়না, যাহা সাংবিধানিক ক্ষমতায় স্বাস্থ্য বিভাগ পৃথিবীর সিংহ ভাগ পরিবারকে নিঃস্ব করে জলবায়ু পরাঘাত উচ্চভিলাসি অভিসপ্ত অঙ্গ কোথায় পায় পরিবর্তনে সংযুক্ত পাঁচার মৃত্যু সক্ষমতায় আসক্ত ড্রাগ বানিজ্য নেশায় আয়ূশেষ বলে করে যাচ্ছে। শুধুই উদ্ভাবন উৎপাদন সক্ষমতা ট্রায়েল প্রয়োগ করতে লক্ষ লক্ষ রোগীর জীবন বাচঁবে না হলে মরে যাবে,এটাই যাদের দীর্ঘ পরাশক্তির সেবা তাহাদের সেই সক্ষমতা কে দিয়াছে তাহা অসুস্থ্য বিশ্বনেতৃবৃন্দই দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নিজস্ব ক্ষমতা নাকি জনসার্থে পূজিপতি দ্বারা জিম্মি বিজ্ঞ মহা কূট নৈতিক বানিজ্যিক প্যান্ডোমিক প্রনেতা। অস্বাভাবিক ভাবে মৃত্যু হলে পোষ্টমোটেম ফরেন্সিক রিপোর্ট সহ তাহার খুটিনাটি গভির জলে সূচ খোজার মতো বিশ্লেষনে উম্মেচন করা হয় সাংবিধানিক ভাবে। বিচারিক প্রক্রিয়া প্রয়োগ করে দন্ড প্রাপ্ত করা হয় স্বল্প বা দীর্ঘ সময়ে। তাহলে সভ্যতার পর থেকে প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্টতাকে ঢ়েকে রেখে পক্ষিকুলকে দোষারপ করে জলবায়ু পরিবর্তন পরাঘাত জনিত যতবার প্রাদূর্ভাব ঘটছে মহাজাতীর মহাউন্নয়ন পিছিয়ে দিয়েছে তাহার খুটিনাটি মহাজাতীসংঘের মিটিকেশনে উম্মোচন না করে কোটি কোটি নিধনের বিচারিক ব্যবস্থাপনা প্রয়োগ হয় না। স্বাস্থ্যবিভাগ পূর্ব পরিকল্পিত প্রাদূভাবের খুটিনাটি কেন প্রকাশ করে না। শুধুই সুস্থতা সেবার নামে যমদূতের মতো মৃত্যুর পরোয়ানার দায়িত্বই কি স্বাস্থ্য বিভাগের হাতে তুলে দেওয়া, নাকী সাড়ে সাত শত কোটি মানুষের জলবায়ু পরিবর্তন যুদ্ধের অঘোষিত প্রাকৃতিক মহাদূর্যোগে বিলুপ্ত মৃত্যুর পরোয়ানার সাক্ষ্যতার জন্যই কুখ্যাত হিংস্রোতার স্নায়ু যুদ্ধের ঠান্ডা পরাশক্তি প্রযুক্তি সেবা। বিগত ডেঙ্গু নিপা, কলেরা, কালাজ্ব, এবং দীর্ঘ কোভিড সংক্রামক মূল উৎপাদনের উৎস প্রাদুভাব মুক্ত পৃথীবিতে কিভাবে ঘটে আগামী দশকের বা শতকের মধ্যে মহা প্রলয়ংনকারী ভূমিকম্প উষ্ণনায়ন শুষ্ক অঞ্চলের লেয়ারে দাবানল সুনামী ডাইনোসর বিলুপ্তির মতো মহা দুরর্ভিক্ষ ধেয়ে আসার হাত থেকে সুরক্ষার জন্য খাদ্য ও স্বাস্থ্য বিভাগ মোকাবেলা করতে পারবে কিনা তাহার পূর্বের যাহা কিছু ঘটেছে সব কিছুর সিমটম পৃথিবীর ধনাত্বক অনুপরমানু নিউক্লিয়াস জিনাত্বক জেনেটিক লাভার জৈব্য স্ব্যস্থ্য বিভাগের হার্টবিট সপ্তদ্বার ও ফুসফুস ল্যাব তথ্য উৎপাতের বিশ্লেষনে বের করা অদৃশ রেখে মূল উৎপাদনের নাম ভবিষতের মহাপ্রজন্মের টিকেথাকার সক্ষমতা উম্মোচন না করে স্ব স্ব রাষ্ট্রীয় শতভাগ পিছিয়ে পড়ার অগ্রযাএায় বাঁধার বিধি নিষেধ প্যান্ডোমিক লকডাউন আরোপ ক্ষমতার অপব্যবহার অমানবিক বিশ্বদ্রোহী মহাজাতিকে লাইনচুত্য করাই বলে মনে করা হচ্ছে। কোভিডের আগা-গোড়া একমাএ বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থার বিশেষ বিশেষ ল্যাবের বায়ুজনিত হার্টবিট সপ্তদ্বার ও স্বাসকষ্ট তথ্য উৎপাত্তের ভিওিতে উম্মোচন করা সম্ভব। জাতিসংঘের পরিবেশবাদী ও হিউম্যান রাউট বিশ্বসংস্থা আর্ন্তজাতিক আদালতে শরনাপর্ন হয়ে কোটি কোটি জীব বৈচিএের জটিল জটিল আত্মঘাতি বিষাক্ত জলবায়ু প্রার্দূভাবে বিলুপ্ত হওয়ার বিচার চাইবে। বিজ্ঞ আদালত সপ্রণোদিত স্বর্তস্ফুতভাবে স্বাস্থ্য বিভাগের ল্যাব তথ্য উৎপাতের গোপনিয়তার উপর রুল জারী করিলেই প্রার্দুভাব মুক্ত পৃথিবীর সব কোভিডের অদৃশ্য পরাশক্তি গুলোর ফরেনসিক তথ্যর মতো এবং চীনের অপকৌশলের পরাশক্তি সাজার কথা বেরিয়ে আসবে, হিউম্যান রাইটের সঙ্গে পরিবেশের জলবায়ু ফ্যালোর দপ্তর যুক্ত হইয়া আগামি দশকের সব ভাইরাসের গোড়া উৎপাটন করে স্বর্নিভর স্বয়ংক্রিয় অভাবনিয় উৎপাদনের গন্ধ স্বাধের সুস্থ্য পরিবেশের বিশ্ব দীর্ঘ জলবায়ু পরাঘাতে টিকে থাকাদের হাতে তুলে দিতে পারবে বলে আমার একান্ত দীর্ঘ সাল থেকে তরল জীবাশ্ম জ্বালানী পরিহারে বস্তুবাদী বিশ্বাসী সাক্ষ্য দিবে নাকি অর্থলোভে কোটি কোটি জীব কে বধকরবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত প্রায় এক দশক পর জাতিসংঘ যুদ্ধের আগেই বিশ্বাসি স্বাক্ষ্য দিয়েছে আমি তাদের সৌরকানন পুষ্পের বিশ্বমাল্য দিতে প্রস্তুত বলে স্নায়ু নিপিড়িত বিশ্বআশ্রমের উদ্বিগ্ন জীবনেও সংক্ষিপ্ত থেকে দীর্ঘ সংস্কার যোগ্য জলবায়ূ পরাঘাতের ছত্রিশ মাসের বস্তুবাদী ভাবনা দর্শনের কষ্টাজিত জীবনের মহাজাতীর দুর্যোগক্ষনে জলবায়ূ আসক্ত পরিশুদ্ধ বিশ্বাস।

১। একমাত্র সৌরলাভা পৃথিবীর সুষ্ঠ জলবায়ুর স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়াত্ব। প্রাকৃতিক ঈশ্বরকনার লোনার রাশায়নিক গ্যাসের লাভা লঘুচাপে বজ্র বর্ষন ভারসাম্য সক্রিয়াত্ব। মানবসৃষ্ট লাভা জলবায়ুর বিস্ফোরনে কোন ক্রিয়াত্ব গ্যাস কিট এলিন্নো বহুরুপী বিকলাঙ্গ প্রতিবন্ধি বেড়ে যাওয়ার ভয়ঙ্কর মহাদূযোর্গ মহাশুস্কঅঞ্চল দাবানলে পুড়ে সুনামিতে ভাঙ্গা গড়ায় সাগর ও ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নদী হচ্ছে আবার দীর্ঘ শতকে নদ নদীও বিলুপ্ত এবং ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গুপ্তচর পাহাড় পর্বত চুড়া ভারসাম্য সাক্ষ্য প্রক্রিয়াত্ব এশিয়া অঞ্চলের মতো পৃথিবীর সর্বএ একই ক্রিয়াত্ব প্রসস্ত ইউনোস্কোর স্বীকৃত প্রাপ্ত ডাইনোসর বিলুপ্তির পর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের স্পট যতো গুলো প্রামান্য চিত্র প্রমান্ত।

২। পরিপক্ক র্সববীজ দ্বারা মহাবৈচিত্র ধাএী সর্বক্ষন স্বয়ংক্রিয়তায় সাজে দীর্ঘ ব্যবহারে, প্রক্রিয়াত্ব শেষে জৈর্ববজ্য কোটি কোটি ঘনোফুটের মাটি বাড়ে তেমনি সর্ব বর্জ্য পচাঁবিষ্টা গ্যাস লাভা দ্বারা বহুরুপি কিটের সৃষ্টি বাড়ে। প্রকৃতির প্রকৃত স্বয়ংক্রিয়তায় প্রক্রিয়াত্ব প্রতিমুহুত্ব ঈশ্বরকনার পৃথিবীর জল স্থল ভাগের নটিকেল মাইলের সর্বত্র পিঠে বাড়ছেই বেডে যাওয়াই পরিবেশের মহাভারসাম্য সাগরেও পরিব্যপ্ত করে ভৌগলিক ডাটালাইজে পকেট ভরে পূজিপতিরা দ্বীব রাষ্ট্রের মহাধনী সাজে ঈশ্বর কনার মহাপ্রলয়ে দীর্ঘ শতকের যাত্রায় মায়াসভ্যতার মতো ক্ষুধা দারিদ্রতার জন্য তাদের পিছে কোটি কোটি দারিদ্র উদাস্ত বিশ্ব জুড়ে। অথাৎ ঈশ্বরকনা এ যাবৎ যাহা হারিয়েছে মানব সৃষ্টতার ভৌত অবকাঠামো তাহার রির্জাভ ভান্ডারের ধারন ক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে একটি আঞ্চলিক মহাসাগর যতো কোটি কিউসেক জল ধারন করে থাকতো সর্বক্ষন ধরে তাহাবেড়ে যাওয়া জৈব্য পলিমাটি দ্বারা সিলিকনের অবস্থান পূরনে জল উদ্বাস্ত বিপদসিমার উপর বৃদ্ধি হয়ে এবং যতো কোটি ঘনোফুট জৈব্য পলিমাটি ভৌত অবকাঠামো প্রস্তুত এর পরেও থেকে যাচ্ছে তাহাই মৌসুমি বর্জ্রবষনে অবস্থান পরিবর্তন করে খালবিল নদ-নদীর ধারন ক্ষমতা নাব্যতা তাড়িয়ে দিচ্ছে পৃথিবী জুড়ে তাহাই মহাসাগরে গুপ্তচড় থেকে দ্বীব বদ্বীপে সাগরের জলকে কয়েক সেন্টিমিটার বৃদ্ধি হয়ে জোয়ার ভাটায় বাঁধ ভেঙ্গে অভ্যন্তরে প্রবেশ করছে মহাউন্নয়ন ধাঁধাঁর কোপানলে পরেছে টিকে থাকার প্রচেষ্টায় বার বার প্রনেতারা তাহাই দীর্ঘ কয়েক দশক থেকে প্রামান্ন্য চিত্র আক্ষরিক অর্থে চৌদ্দ হাজারের ও বেশি তুলেধরে তাদের নিজের মতো করে অপকৌশল থেকে বেড়িয়ে আনবে বলে ।

৩। মানব সৃষ্ট সর্ব জ্বালানী দ্বারা উওাপ চালিয়ে উচ্চাভিলাসির শিল্প পন্য, জীবন চালিকার খাবার সৌরলাভার অর্ধেক সমান যাহা প্রকৃতির স্বয়ংক্রিতার পরেও উষ্ণায়ন কয়েক ডিগ্রী সেলসিয়াস বৃদ্ধি থেকে বর্ষন প্রভাব চালাচ্ছে তাহা কোনো বিশ্বশিক্ষা নীতি ও সারা বিশ্বের সব অর্থনীতি এক যোগে প্রয়োগ করে ভারসাম্য রক্ষায় রির্জাভ ফান্ডের সিলিকনের অবস্থান ফিরে দিতে পারবেনা তাহাই প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার ঈশ্বরকনার প্রদাহ্ উদগীরন লাভা স্বয়ংক্রিয়াত্ব শেষে তরল এবং কঠিন বস্তুর প্রক্রিয়াকরন অধিক ভারসাম্য চাপে টেকটোনিক প্লেটের মহাঘানি সংঘর্ষ বাঁধে,ভেঙ্গে চুরে কক্ষপথে স্বয়ংক্রিতায় বেরিয়ে আসে ভৌগলিক পিঠে।যাহা খনিজ নূড়ীপাথর ও ভূমিকম্প বলে বিশ্ব জানে মহাকম্পনে মানব সৃষ্টাতা ঈশ্বকনার গোটা পৃথিবীর ভাঁঙ্গা গড়া ভারসাম্য মহা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সুনামির পথে অথাৎ ঈশ্বরকনার প্রক্রিয়াত্ব থেকেই সর্ব খনিজ পদার্থ ভান্ডার পৃথিবীর অভ্যান্তর থেকেই সর্ব রশদের প্রবাহ নিঃশ্ব ক্ষয় তরল পদার্থ রক্ষাকরো কঠিন পদার্থ কয়লা ব্যবহার বৃদ্ধি করে ঈশ্বরকনার সিলিকন রিজার্ভ ফান্ড রক্ষা করো তাহা ছাড়া মানব সভ্যতাকে ডাইনোসর বিলুপ্তর মতো মহাদূর্যোগ সামনে ধেঁয়ে আসিতেছে জীনএলিয়েন গ্রহে নিবাস গড়ার সন্ধানে দ্রত গতিতে পলায়ন করতে নাসা প্রজন্ম রক্ষায় মৌলিক সেক্টরের প্রকৌসলিদের নিয়ে ভিন্ন গ্রহে অবস্থান নিতেই কিউরেসিটি চালাচ্ছে কয়েক দশক থেকে।

৪। হাইড্রোলিক ভল্কানিস্ক যন্ত্র জলবায়ু থেকে যে হাওয়া ধারন করে তাহার দীর্ঘসময় পরে যন্ত্রোর মধ্যে যে তরল পদার্থ তলানিতে মজুদ থাকে তাহা বিজ্ঞ ল্যাবে পরিক্ষা-নিরীক্ষায় উন্মুক্ত বায়ুমন্ডলে প্রাকৃতিক দাবানল ও মানব সৃষ্ট বিস্ফোরনে কত কোটি কিউসেক জলবায়ুকে কত কোটি মেট্রিকটন পরমানু কার্বনকিট ,প্রকৃতির মৌসুমীর স্বয়ংক্রিয়তার পরেও বহুমান চলছে। তাহাই অদৃশ্য শক্তি ধরদের দীর্ঘ দশকের কূটনৈতিক কর্মসংস্থানে বিশ্ব বানিজ্যে করার সুপরিকল্পিত দীর্ঘ সালের বিষ কিট বলে মনেকরা হচ্ছে। উচ্চ ভিলাসির জীবিকা উন্নয়ন ভারসাম্য কমবেশির দাবানলে কিট উদ্ভাবন করছে, আর উহান প্রদেশ পক্ষিকুলকে দোষারপ করে ঈশ্বরকনা ও মানবসৃষ্টতাকে ঢ়েকে রাখার চেষ্টায় চীনকে অপকৌশলে দোষারপ করছে র্ফামাল্যাব কিটের প্রতিষেধক ব্যবহার করাচ্ছে, মহাবৈচিএ পরাঘাতে নিজস্ব গন্ধ-স্বাদ মেগা শক্তির খাপখাওয়নো পরাগায়নে বিষ খাদ্য বিশ্ববাসিকে খাওয়াচ্ছে। খাপখাওয়ানোর জীববৈচিএ বিশ্ব স্বাস্থ্য ও খাদ্য সংস্থার ফার্মাল্যাব প্রবাদের মতো শর্প হয়ে দংশন করছে গাইড লাইন হুয়াং আবার বিশ্ব বাসির ওঝা হয়ে ঝারছে। বিশ্বআশ্রমের কাঙ্গালী ক্ষুধা, দারিদ্র, উদ্ধাস্ত, ভূমিহীন ও মহাদুর্যোগের প্রায় দশকোটি মানুষ বিলুপ্ত হওয়ার আর্তনাদ শোনার পরে ও আর্ন্তজাতিক সংবিধান সংস্থার সাধারন লকডাউন ছাড়া বিশেষ জরুরি এন্টিসেপ্টিক শার্টডাউনসিন্ধান্ত প্রয়োগ হয়নি। বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ও জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার নিরবতা র্নিভরশীলতা প্রমান করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নিয়ন্ত্রক সংস্থা হুয়াং বিশ্ব ভাইরাস সাংবিধানিক সাক্ষ্যতার পরাশক্তির দাবিদার। তাদের হাত থেকে বিশ্বপরাশক্তির নেতৃবিন্দু উচ্চভিলাশি জীবিকার মহাউন্নয়নে পৃথিবী দখলের সাংবিধানিক দাপট থাকলেও পূজিপতির মহাপূজিপতি বৃওের কাছে প্রষমন র্নিভরশীল কর্মসংস্থান নেতৃত্ব অহংকারের শক্তি, একএিশ বার নাইনটিন ঈশ্বরকনার ভারসাম্য দাবানল ও জীবাশ্ম শিল্পায়ন চ্যালেনজিং সভ্যতার মহাধনী গরীব ইতিহাসের সূচনা দীর্ঘ মেয়াদী কোন ভাইরাস প্রকৃতির সয়ংক্রিয়তার পরেও বহমান থাকতে পারে না যাহা সাংবিধানিক অগ্নিপরিক্ষা বিশ্ব স্বাস্থ্য ও খাদ্য সংস্থার। পৃথিবীর মানুষের সুশাসনের সর্ব উচ্চ শৃঙ্গ সংবিধান সংস্থা সক্রিয় থাকার পরেও বিশ্ব স্বাস্থ্য ও খাদ্য সংস্থার সাক্ষ্যতা ধরা হচ্ছে না নিজেরা ও মহাজাতী নিধনে বিলুপ্ত হলেও বিষাক্ত জলবায়ূ যুদ্ধের সাক্ষ্য হবেনা। জলবায়ূ কোন রাষ্ট্রের একার নয়, মহা বায়ুমন্ডলে জলবায়ুর ভ্যাকসিন প্রয়োগ না করে প্রতিবন্ধি বাড়ানোর ভ্যাকসিন নিয়ে র্নিভরশীল যাহারা তাহাদের মহাপরিবেশ বান্ধব আর্ন্তজাতিক সংবিধান দীর্ঘমেয়াদী নি:স্বরন বন্ধের শার্টডাউন প্রয়োগের ভাবনাই নেই ঈশ্বরকনা ও প্রকৃতির প্রকৃত বিচারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সম্ভাব্য পরাজয় শেষ কার্য দিবসে এখনও সময় আছে তরল জীবাশ্ম বহুপাক্ষিক সকল নিঃস্বরন বন্ধে টেকসই অর্থনীতির রাজসাক্ষ্য হতেপারে। অর্থাৎ একমাএ ঈশ্বরকনার প্রক্রিয়াত্ব ভারসাম্য সক্রিয়াত্বে রিজার্ভ ফান্ডের কম বেশি সুষ্ক কারনেই অঞ্চল ভেদে দাবানল জ্বলে প্রাকৃতিক চাপে যাহা জলবায়ুকে জীবাশ্ম কাবর্নের চেয়েও দুরন্তপনায় বিষাক্ত করে দীর্ঘ সময় ধরে ঈশ্বরকনার প্রক্রিয়াত্ব খনিজ মানবসৃষ্টতায় এবং তারতম্য খনিজ ভারসাম্য সৃষ্টতায় তাহা ছাড়া এন্টিসেপ্টিক পক্ষি কূল কোনভাবেই র্দীঘ মেয়াদী উৎপাত্বনহে মানবসৃষ্টতার দীর্ঘ পূর্বে ও হয়েছে ভারসাম্য সৃষ্টতা দীর্ঘ মেয়াদী চলতে থাকবে।

সারাংশঃ সারাবিশ্বের এনালাইস বোধগম্য সক্ষমতায় জাতিসংঘের কপ সম্মলনে মহাজলবায়ু মন্ডল পরিবেশবান্ধব করতে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতায় বহুপাক্ষিক কার্বন কিট শত ভাগ রিফাইন করতে দীর্ঘ মেয়াদী শার্টডাউন কার্যকারিতায় বহুরুপি ভাইরাস অবমুক্ত করে দীর্ঘমেয়াদী মৌসুমী প্রলয় বর্ষনে সিলিকনের লেয়ার সংরক্ষনে খাল বিল নদ নদীর পর্যাপ্ত ধারন সক্ষমতা এবং সবুজয়ানের ছাউনি জৈবিক উৎপাদনে পরিপক্ক মহা টেকসই উন্নয়নে গন্ধ স্বাদের ফরমারিন মুক্ত জলবায়ু বিশ্ব ফিরিয়ে দেওয়া সাড়ে শাত শত কোটি মানুষের মৌলিক অধিকারে বিশ্বনেতৃত্ব বৃন্দের মহাজরুরী পদক্ষেপ জলবায়ূ অধ্যাদেশ ধারা প্রনয়ন করা চ্যালেনজিং প্রজন্মের ইতিহাস গড়া। প্রানের ভ্যাকসিন প্রস্তুত হলেও মহাপ্রলায়ং কারি সৌর এবং ঈশ্বরকণার দুই পক্ষের ভারসাম্য দাবানলের ভ্যাকসিন নিয়ন্ত্রন কক্ষে আছে কী নাথাকলেও জলবায়ু ফ্যালোদের জন্য পর্যাপ্ত আছে কপ সম্মেলনের মিলন মেলায় এবারের সংগ্রাম মহা ভারসাম্যর বিষাক্ত জলবায়ু পরিশুদ্ধ করার সংগ্রাম একবার যখন মরতে শিখেছি বিশ্ববাসিকে ক্ষুধা, দারিদ্র, উদ্ধাস্ত, ভূমিহীন প্রতিবন্ধী জীবনের পরাঘাত থেকে বিষমুক্ত করে ছাড়িব, নং-০১৭৪৮১১৪৮১৯।

বিশেষ দ্রঃ জলবায়ু পরিবর্তনে জীবাশ্ম জ্বালানির উপর অনলাইন মাধ্যমে বিশ্বগবেষকদের নিকট, বিশ্বাসি সাক্ষ্য চাওয়া হয়েছিল প্রায় এক দশক আগে এবং প্রায় এক দশক পর চৌদ্দহাজার বিভিন্ন তথ্য উৎপাত্ত প্রামান্য চিএের সিদ্ধান্তে উপনিত হয়ে জাতিসংঘের পরিবেশবাদীরা জীবাশ্ম জ্বালানি প্রাকৃতিক দূর্যোগের মূল কারণ র্দীঘ পযবেক্ষনে প্রাথমিক রাজসাক্ষ্য হওয়ায় বিশ্বআশ্রমের আমার বাংলার পক্ষ থেকে জয়ের বিশ্বমাল্য প্রদান করিলাম মহাজাতিসংঘকে।


পলাশ

বিষয়ঃ কর্পোরেট পরাশক্তির পৃথিবীর জলবায়ু পরিবর্তনে, (ক্ষুধা, দারিদ্র, উদ্ধাস্ত, প্রতিবন্ধী ভূমিহীন কাঙ্গাল দুর্বিত বাড়ানোর মহাবাণিজ্য প্রসারে স্নায়ুযুদ্ধ।

জলবায়ু সংযুক্তি পরিবর্তনে প্রাকৃতিক দূর্যোগ যেখানে মানব সভ্যতা বিলুপ্ত দূর্যোগ এক পয়সা খরচ না করে দ্রুত ধেঁয়ে আসছে সেখানে জাতীসংঘের সার্চলাইট ধারন করছে ওখানে, পৃথিবীর সকল ক্ষমতার উৎস সুস্থ্য ঈশ্বরকণা ও সুস্থ্য জনগণ, এবং সুস্থ্য ঈশ্বরকণার জনগণের জন্যই মহাজলবায়ু সংবিধান। কোন ল্যাব থেকে স্টিফেনহকিং এর ঈশ্বরকণার ভারসাম্য পরাঘাতের আর্তনাদ ফিরে দিতে পারবেনা, তবে মহা জাতীসংঘের।

বাকস্বাধীনতার মহাবিশ্বযুদ্ধ, প্রযুক্তিগত স্নায়ুযুদ্ধ, সাংবিধানিক টেকসই বিশ্বযুদ্ধ,জলবায়ু সংক্রামক অসংক্রামক সংবিধান প্রনয়ণ মেগাজলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় মহাজাগতিক ভ্যাকসিন শক্তি শুধুমাত্র জাতীসংঘের সার্চলাইটে সুস্থ্য বিশ্বনেতৃবৃন্দ জলবায়ু ফ্যালো পরিবেশ সমন্বয় সংস্থা প্রাকৃতিক দূর্যোগে ক্ষুধা, দারিদ্র, উদ্ধাস্ত,ভূমিহীন, কাঙ্গাল, দুর্বিতায়ন ও কোভিডের বীজ উৎপাটন টেকসই অর্থনীতির সময় উপযোগী স্বতস্ফুত ভাবে পারবে। মহাধনী গরীব বৈষম্যর জীবাশ্ম দাবানল শিল্পায়নে গন্ধ স্বাদ ডাইনোসরদের মতো সভ্যতা বিলুপ্ত চ্যালেনজিং কর্পোরেট পরাশক্তির শির্ষে কর্ম সংস্থাপন বাণীজ্যের মহাকাল। একমাত্র ঈশ্বরকণার প্রক্রিয়াত্ব ভারসাম্য সক্রিয়াত্বে মানবসৃষ্ট বিস্ফোরণ জলবায়ু পরাঘাত বহুরুপী কোভিড ও অসংক্রামক দূর্ঘটানায় কাঙ্গাল বেড়ে যাওয়ার প্রাকৃতিক মহাদূর্যোগ না ঘটলে কর্পোরেট পরাশক্তির সৃষ্টি হতো না।

আমরা প্রকৃতির ধনাত্বক পরমানু রসদের প্রকৃত ঋনাত্বক স্পন্ধের জেনেটিক হার্টবিট নরমল জলবাযু শতবর্ষী আয়ুর প্রাদূভাব মুক্ত পৃথিবীর সাড়ে সাত শত কোটি মানুষের ল্যাবযুক্ত মহাদূর্যোগক্ষনে প্রতিপক্ষ হয়ে সম্পূর্ণ একান্ত বস্তুবাদী ভাবনা দর্শন স্ব-স্ব রাষ্ট্রের পরিবেশবাদী ও বিশেষ দপ্তরের বিশেষ মেগা জলবায়ু বিশেষজ্ঞদের বিশ্ব আইডিয়া জাতীসংঘের মিটিগেশনের বিশেষ জলবায়ু সংক্রামক অসংক্রামক মহাদুর্যোগ অভিযোজনের জন্য প্রযোজ্য বলিয়া দীর্ঘ মেগা জলবায়ু পরাঘাত পর্যবেক্ষনে প্রতিপক্ষের সংক্ষিপ্ত থেকে বারবার সংস্কার যোগ্য দীর্ঘ ভাবনা দর্শনের গবেষনাপত্র। পূর্ব সুপরিকল্পিত সন্দেহতীত অসাধারণ দূর্বলতার উচ্চভিলাশি কর্মসংস্থান পুঁজির বানিজ্যের গাইড লাইন হুয়াং এর শেষ ভাষা বহুপাক্ষিক পরাঘাতের তীক্ষ্ণ প্রচেষ্টায় সাক্ষ্য ও ব্যর্থ না হওয়ার ভাষা চ্যালেনজিং কোভিড ও অসংক্রামক ঈশ্বরকণার প্রাকৃতিক মহাদূর্যোগ একত্রিশ বার উনিশ থেকে সারা বিশ্বের সাড়ে সাত শত কোটি মানুষদের পক্ষে “বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা” যে শব্দটি উচ্চস্বরে বিশ্ব দরবারে দীর্ঘদশকের পরাঘাতের পর প্রকাশ করতে পারলো, তার বিশেষ সংক্রামক নাম কোভিড অতীতের সাক্ষ্যতার কোভিড সহজেই ঘূর্ণিয়মান মেগা জলবায়ু বিশ্ব স্বল্প সময়ের মধ্যেই সম্পুর্ণ বিশ্বেই কোভিডের আতস্ক এবং সংক্রামক পজিটিভ প্রথমে যেভাবেই হোক স্বয়ংক্রিয়তায় হয়েছে বিশ্বের যে কোন প্রান্তে পূর্বেও হয়েছে আগামিতেও হতে পারে। যেহেতু চীন জনঅধ্যষিত সেহেতু হতেই পারে। আবার দীর্ঘ ও স্বল্পসময়ে স্বয়ংক্রিয়াত্বক জলবায়ুর রিফাইন প্রক্রিয়াত্ব থেকে অবমুক্ত হতে পারে গোড়ায় যে ভাবে দোষারোপ করা হয়েছে, তাহাতে উদ্ভাবনকৃত অবস্থানের পরিবেশগত চারপাশের মানুষের গোটা মাস বছর জুড়ে স্বাস্থ্যবিধির নিরাপত্তা বেষ্টনি ভেদ না করেই নিধন হওয়ার কথা। যা স্বাস্থ্যবিভাগের কয়েকজন প্রমান করে গেছেন। সন্দেহতিত ছোয়াছে সেবা দিয়ে তাহা বাস্তবতায় ঈশ্বরকণার পৃথিবীর বুকে দীর্ঘ চার দশকের ভারসাম্য ও মানবসৃষ্ট সক্রিয় পরাঘাত জলবায়ু সংক্রামক। গোটাবছর জুড়ে সারা বিশ্বের প্রতি অঞ্চল জলবায়ু সংক্রামক অসংক্রামক দুর্যোগে যেভাবে নিধন হচ্ছে, আগামী একদশকে সাড়ে সাত শত কোটি মানুষের মাঝে কত কোটি থাকবে? তার হিসাব বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্বেগ প্রচেষ্টা থাকলেও স্বয়ংক্রিয় প্রকৃতি প্রকৃত পক্ষে প্রতি সেকেন্ডে বিশেষ জাতীসংঘের পরিবেশবাদী ও মেগা জলবায়ু বিশেষজ্ঞদের না বলার সাক্ষ্যতার উদ্বেগের পাহাড় গড়াচ্ছে। সাড়ে সাত শত কোটি মানুষের মৌলিক চাহিদার বৃহত্তম স্বার্থ জীবন রক্ষাকারি বিশ্ব খাদ্য ও স্বাস্থ্য সংস্থার “স্বাস্থ্য বিভাগও” মৌলিক স্বার্থের উদ্ধে থেকে, প্রাদূভাব মুক্ত শতবর্ষী ল্যাব বিহীন পৃথিবীর ঈশ্বরকণার স্বয়ংক্রিয়াত্ব ভারসাম্যর প্রক্রিয়াত্বের মানব সৃষ্টতার অসাধারণ কর্মসংস্থাপন দুর্বলতাকে পুঁজি বানিয়ে এন্টিসেপ্টিক জীবচক্র পশু পক্ষিদের দোষারোপ করে সারা বিশ্বের সাড়ে সাত শত কোটি মানুষ ও জীব-বৈচিত্রকে রক্ষনা-বেক্ষনের দায়িত্ব সাংবিধানিক ভাবে স্বয়ং কাঁধে তুলে নিয়ে উদ্ভাবন, উৎপাদন ও প্রয়োগ চালিয়ে যাচ্ছে। সভ্যতার প্রাকৃতিক ঈশ্বরকণার ভারসাম্যর পরাঘাতের পর থেকে, কোন খাম-খেয়ালিপনা না করে, কর্মসংস্থান আজও তীক্ষ্ণ প্রচেষ্টায় চালিয়ে যাচ্ছে। মৌলিক বানিজ্যের সভ্যতাবাসিকে টিকিয়ে রাখার জন্য। তাহার পরিপ্রেক্ষিতে সারা বিশ্বের মানুষ বিগত ভ্যাকসিনের মতো প্রতিরোধ গড়ে তোলার অপেক্ষায় চেয়েও আছে। আগামী মাস হোক আর বছর হোক, অমূল্যরতন ভ্যকসিন উৎপাদন বন্টন ও প্রয়োগ হতে, যে সময় ক্ষেপন হবে আর সেই সময়ের মধ্যে আন্তমহা অঞ্চলগুলো সক্রিয় কক্ষ পথের অবস্থান থেকে কোন প্রক্রিয়াত্ব অবস্থানে বহমান থাকবে। কোন কোন আন্ত মহাঅঞ্চলে কত কোটি জীবের বসবাস ছোট বড় শহরে এবং গ্রামে। শহরের ও গ্রামের জলবায়ু বিভিন্নভাবে বিষাক্ত হয়ে মরনারোগে আক্রান্ত হয়। তাহার আঞ্চলিক হিসাব করে দেখা যায়, বিশেষ করে এশিয়া অঞ্চলে। সব অঞ্চলের চেয়ে কয়েক গুন জনগুষ্টির বসবাস এশিয়া মহাদেশে। সে হিসাবে এশিয়া অঞ্চলে মৃত্যুর হার কয়েক গুন বেশি হওয়ার কথা, তা না হয়ে কয়েক গুণ কম অঞ্চলে সবচেয়ে বেশির হওয়ার কারণ, উচ্চাভিলাসির ও দাবানলের কারনেই সব সময় পরাঘাত চলতে থাকে। বিষয়টি ভৌগলিক বিশেষজ্ঞরা ভালো করেই জ্ঞাত। তারপরেও তাদের ঈশ্বরকণার স্বয়ংক্রিয় ভারসাম্যর পরাঘাত প্রাকৃতিক মহাদূর্যোগ সর্ব অঞ্চলের জলবায়ু নিয়ে আর্ন্তজাতিক অঙ্গনে মহাজাতিসংঘের বিশেষ বিশেষজ্ঞ মহল ও জলবায়ূ ফ্যালো ছাড়া বিজ্ঞ বিশেষজ্ঞতার প্রমান পাওয়া যাচ্ছে না। বাস্তব বিজ্ঞান সম্মত বিশ্ব শিক্ষানীতির মধ্যে সাড়াবিশ্বে কর্মসংস্থাপন যাহারা খাদ্য জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ হয়েছেন, তাহাদের ঈশ্বরকনার সুস্পষ্ট বিশ্ব শিক্ষানীতি না থাকায় হুয়াং উচ্চ ক্ষমতাধর বিশ্বপরাশক্তির পূজিপতির মহাপূজিপতির আগ্রসন শিল্প বিত্তের দাপটের মধ্যে হাত পা বাধা বলেই সবার মুখে বিশ্বের বড় বড় অর্থের বাকরুদ্ধ তালা ঝুলানো আছে। আর আমার পরম আত্মার প্রকৃতির প্রকৃত সুশৃঙ্খল স্বয়ংক্রিয়তার সাবভৌমত্ব ঈশ্বরকনার ভারসাম্যসৃষ্ট পৃথিবীর বুকে বাক স্বাধীনতার সাংবিধানিক বিশ্বনেতা মহাপুরুষের ভুমির উপর নাবলার দীর্ঘ পর্যবেক্ষনে উদাস্ত ক্ষুধা দারিদ্র নিঃস্ব প্রতিবন্ধী কাঙ্গালের আতর্নাদ আত্মহূতি হওয়ার শেষ ভাগে কর্পোরেট বিত্তের বাকরুদ্ধ পরামর্শক বিশেষজ্ঞদের জনস্বার্থে জার্নাল গনমাধ্যম ও জাতীসংঘের দ্বারা সংবাদ সম্মেলনে আক্ষরিকভাবে বলতেচাই প্রাদুভাব মুক্ত পৃথিবীতে।

কোভিডের জন্ম কোথায় মহাকাশে না মাটিতে কোভিডের পিতা-মাতা কে, মানুষ না প্রকৃতি, মানুষ করলে সামর্জ্যবাদী আগ্রাসনের শোষনে শাসক গোষ্টির ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন মহাউন্নয়নের অর্থ বিনিয়োগ বাঁধাগ্রস্ত করে প্রাকৃতিক দূর্যোগ মোকাবেলাকরে টিকেথাকার উচিৎ শিক্ষা হচ্ছে প্রকৃতি পিতা-মাতা হলে স্বাস্থ্য ও খাদ্য গাইডলাইন হুয়াং র্নিভরশীলতায় ডাইনোসর রোমান ও মায়া সভ্যতা বিলুপ্ত হওয়ার সর্ব ইতিহাস মির্থ্যা করার ক্ষমতা দেখাচ্ছে মহাকাশে বিষাক্ত সৌরঝড় হয়নি ভিন্ন কোন গ্রহ থেকে ছুটে আসেনি বা কোন জ্বিন এলিয়েন ও পক্ষিকূল মহা জলবাযূমন্ডলে বিষাক্ত ভাইরাস কিট নিক্ষেপ করেনি যে তার কারনে দীর্ঘমেয়াদী প্রাকৃতিক মহাদূর্যোগ ও বহুরুপী সংক্রামক ব্লাকফাঙ্গাস কোভিড। সারাবিশ্বের কোভিডের আদি পিতা মাতার নাম আঠারো মাস থেকে ছত্রিশ মাসেও জাতীসংঘের স্বাস্থ্য ও খাদ্য বিভাগ জলবায়ু ফ্যালো পরিবেশবাদীদের মতো সাংবিধানিভাবে প্রকাশ না করায় মৌলিক মহাবৈচিত্রের মেগা জলবায়ুর অদৃশ্য আত্মঘাতি সাক্ষ্যতা বিহীন বছরে ৭০ লক্ষ প্রানহানী হলে বিগত একদশকে ৭ কোটি জলবায়ূ জনিত প্রার্দূভাবে মনে হচ্ছে মহাঅঞ্চল দখলের যুদ্ধেশহীদ হচ্ছে, বিগত প্রাদুর্ভাব ও ক্ষেপনাস্ত্রের সব যুদ্ধকেই হার মানিয়েছে কোটি কোটি মানুষ ও প্রাণী নিধন হওয়ায় আমার বস্তুবাদী ভাবনা দর্শন এতটাই প্রকৃতির এলিন্নো মৌসুমি প্রলয় বজ্রবর্ষন স্বয়ংক্রিয়তা রিফাইন যেখানে আঠারো মাস থেকেও ছত্রিশ মাসেও অবমুক্ত করতে হার মানিয়েছে সেখানে সাধারণ লকডাউন ও সম্পুরক বুষ্টার ভ্যাকসিনের শেষটা দেখার পালা। তা তিন বছরে প্রায় এককোটি বিলুপ্ত হয়েছে মানবসৃষ্টতায় কতবার কৃএিম ভ্যাকসিন ও অক্সিজেন প্রয়োগ করে অগ্নিপরিক্ষায় প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক ঈশ্বরকনার ভারসাম্যবাদী আগ্রাসন স্বয়ংক্রিয়তা তাহার হার ভাঙ্গা জবাব চালিয়ে যেতেই থাকবে, উদ্বেগ উৎকন্ঠায় দীবা-নিশী পার হচ্ছে, রাতে ঘুম নেই। রাতে এতটাই উদ্বিগ্ন হই যেন সারা বিশ্বের জলবায়ুফ্যালো স্বাস্থ্য ও খাদ্য প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে ঈশ্বরকনার পৃথিবীর বুকে বাংলায় মেগা জলবায়ু যুদ্ধের বাস্তব পরাঘাত সাক্ষ্যতার সাড়ে সাত শত কোটি মানুষের দীর্ঘজীবি টিকেথাকার সাংবিধানিক বাকযুদ্ধের উদ্বিগ্ন জীবনের আক্ষরিক জাতিসংঘের দাপ্তরিক উন্নয়ন সহযোগী ভাবে চালিয়ে যেতে জীবন উৎসর্গে যাই ।

কর্পোরেট বৃত্তের বাকরুদ্ধ বিশেষজ্ঞদের নিয়ে কোভিডের জন্মদাতা পিতা-মাতার উত্তর খুজে নিতে জাতীসংঘের পরিবেশবাদী জলবায়ুফ্যলো ও স্বাস্থ্য খাদ্যর সাংবিধানিক সংস্থার মাধ্যমে বিশেষ ব্যবস্থাপনায় আন্তর্জাতিক মহামান্য বিচারিক আদালতে বিচার ব্যবস্থাপনায় প্রাকৃতিক সর্ব ভারসাম্য রক্ষা ও মহা দূর্যোগ কোভিডের পিতা-মাতার বিচার প্রক্রিয়া সময় উপযোগী জনস্বার্থে উন্মোচন করা উচিৎ বিশ্বের স্বয়ংক্রিয়তার সৌর এবং সুস্থ্য ঈশ্বরকনার সামর্জ্যবাদী আগ্রাসন সংবিধানের উদ্ধে মানব সৃষ্ট গাইডলাইন মানব সভ্যতাকে শাসন করা গেলেও ঈশ্বর কনার প্রকৃত প্রাকৃতিক সৃষ্টতাকে শাসন করার জন্য কর্পোরেট পরাশক্তির হুয়াং কিছুই নহে অসময়ে সারা পৃথিবীর অর্থের পাহার ঢ়েলে টিকে থাকার আগে গোটাবিশ্ব শতভাগ প্যান্ডোমিক অধ্যাদেশ দ্বারাই মহাজলবায়ূ পরিবেশ ধারাযুক্ত সংবিধান প্রনয়নে সব পূজিপতিদের সর্ব্বোচ্চ জলবায়ু কর প্রয়োগ করে সংক্রামক অসংক্রামক প্রাকৃতিক দুর্যোগের আগামী কপ সম্মেলনে পেরিস চুক্তির পর্যাপ্ত অর্থবৃদ্ধি করে স্ব স্ব রাষ্ট্রের শীর্ষ সুশৃঙখলা দপ্তর দ্বারা মহাজরুরী ভাবে মেগাজলবায়ু মন্ডলে পরিবেশ বান্ধব রিফাইন প্রযুক্তির ভ্যাকসিন অসম্ভব হলেও প্রয়োগ করতে মহাজাতীসংঘের বিশ্ব নীতির্নিধারক দের সাংবিধানিক মহাভুমিকা গ্রহন করে অটোলাইজেষন টিকেথাকাদের অপার সম্ভাবনাময় দীর্ঘজীবি উন্নয়নে টেকশই জীবন প্রদর্শন করা সম্ভব ও দরকার। সভ্যতার পর থেকে প্রকৃতি এবং প্রাকৃতিক জলবায়ু পরাঘাতের যতগুলো প্রার্দূভাব ঘটেছে সবগুলোর পরাশক্তি ঔষধ উদ্ভাবন করে দীর্ঘ বা স্বল্প সময়ে কেহই ভালোনেই প্রানী, কৃষি, স্বাস্থ্য সবসময় ঔষধ নির্ভর অসুস্থ্য সাড়ে সাত শত কোটি মানুষের মাঝে বহুরুপী কোটি কোটি প্রতিবন্ধি পরাঘাত জন্ম নিলেও বিশ্বের মোকাবিলা করা সম্ভব হয়েছে। প্রযুক্তির সুস্থ্য মহা উন্নয়ন থাকার পরেও কাঙ্গালসহ অর্থ বিত্তের কেহই ভালোনেই সবর্হারা মৃত্যুর আতর্নাদ ঠেকাতে পারছেনা গোটা বছর পার হচ্ছে গোটা তিন বছর ট্রায়ালের পর ট্রায়ালের মহৎসব চলছে। তবু মহা মূল্যবান পরাশক্তি এন্টিবায়োটিক প্রতিষেধক এর কার্য্যক্ষমতা না পাওয়ার পিছনে কিরহস্য প্রাকৃতিক দাবানল ও মানবসৃষ্টতার উচ্চভিলাশি জীবাশ্ম কর্মসংস্থান ভারসাম্য বহুরুপি বিষাক্ত কিট লুকিয়ে রাখা হয়েছে। দূর্যোগপূর্ন মহামারিতে সাংবিধানিক ক্ষমতার হস্তক্ষেপ হুয়াং দ্বারা বিধি নিষেধ করা হয়েছে। সাধারন বাকস্বাধীন ব্যক্তির সাংবিধানিক অধিকার রুদ্ধ থাকার পরেও বিশ্বের রাষ্ট্রীয় বিশেষ জলবায়ু পরামর্শক দপ্তরগুলোর সুস্পষ্ট নিঃস্বরন র্সাট ডাউন প্রতিকার অর্থ বিত্ত নিঃস্ব দূর্বলতায় ঘটেই গেছে সত্তর লক্ষ নিধন সত্তর কোটি সংক্রামকের সু চিকিৎসায় মৃত স্বজনের আর্তোনাদ যেন কিছুই হয়নি দায়িত্বের প্রতিফলন না থাকার পিছনেও মহাপ্রজন্ম প্রতিবন্ধি ও ডাইনোসর রোমান ও মায়া সভ্যতা বিলুপ্ত প্রত্নত্বত্ত ইতিহাস দূর্যোগ রহস্য লুকিয়ে রেখে মেগা জলবায়ুর অসহনীয় ভাঙ্গাগড়া ভারসাম্য পরাঘাত যুদ্ধাহত বিশ্ব জীবাশ্ম জ্বালানীর নি:স্বরন উন্নয়ন মুখীর লোভনীয় উচ্চ ভিলাসি উন্মাদনা প্রলাপ অফারে প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট মহাবিস্ফোরন কর্মসংস্থান সভ্যতার দীর্ঘযাত্রায় জলবায়ূর বিষাক্ত পরাঘাত ক্রিয়ায় শুধূই বায়ূজনিত কয়েকশত বার কোভিডের পূর্বেও প্রার্দূভাবের কত রুপ পরিবর্তনের সাক্ষ্যতা স্ব স্ব রাষ্ট্রের স্বাস্থ্যবিভাগের ল্যাব তথ্য উৎপাত্ত র্ফামায় সংরক্ষন থাকার পরেও বিশ্বের রাষ্ট্রীয় বিশেষ দপ্তরগুলোর একমূখী ল্যাব র্নিভরশীল গাইডলাইন হুয়াং এর কৌশল অবলম্বনে সমন্বয় হিনতায় অজানার ভানে গা-ভেসে দেওয়ার সূদীর্ঘ খামখেয়ালীপনার জবাব মেগাজলবায়ু পরাঘাত বহুরুপি অভাবনিয় সুপরিকল্পিত দীর্ঘমেয়াদী রসদের কোভিড। বহুরুপী কোভিড শত শত কোটি নিধনে কর্পোরেট প্রযুক্তি সভ্যতার গোড়ায় ফিরে নিয়ে যাওয়ার জন্যই ঈশ্বরকনার সামর্জ্যবাদী আগ্রাসন জ্বালানির এলিন্নো মহাদাবানল মানবসৃষ্ট মহাপ্রলয় দূর্যোগের দীর্ঘ দূর্বলতার পরাঘাত পরাশক্তির মহাভারসাম্য রক্ষার প্রতিসেকেন্ডের পৃথিবীর লোনাত্ব্যজলের ঘনত্বের বাষ্পীয় উষ্ণায়ন ,,,জলবায়ু সহিঞ্চু হওয়ার পরিশুদ্ধ রিফাইন পরিব্যপ্তির স্বয়ংক্রিয়তা। তাহাতেই প্রকৃতির মেগা জলবায়ুতে এডাপ্টেষনে/ খাপখাওয়ানো মহাবৈচিএের সর্বসেক্টরে প্রতিটি দেহের এন্টিজেন এন্টিবডি প্রতিরোধ ক্ষমতা মেগা পজিটিভে ভরপুর বিশ্বের কোন এন্টিবায়োটিক স্বল্প থেকে র্দীঘ সময়ে ফলপুরর্শ আসে না বলেই অগ্নিপরিক্ষায় অভিজ্ঞ- স্বাস্থ্যল্যাবের উদ্ভাবনকৃত কৃএিম অক্সিজেন ও ভ্যাকসিন প্রকৃতির রাসায়নিক লাভার রসায়নের ড্রাইভ হার্ডবিট পেলেন্জারের মতো সময় উপযোগিতায় আসছেনা। দীর্ঘ প্রচেষ্ঠা চালিয়েও প্রষমন সহনিয় আসবে না। যতক্ষন-না জাতীসংঘের পৃথিবী দখলের নীতি নির্ধারকরা সাংবিধানিক ভাবে সব সেক্টরের সুগন্ধ স্বাদ মৌলিক ভারসাম্য ফিরাতে মহাবিস্ফোরণের সব মহাদূর্যোগের কার্বনড্রাইঅক্সাইড ব্লাক ফাংগ্যাস ও ফরমালিন পরমানুকিটের গোড়া উৎপাটনে প্যান্ডোমিক অধ্যাদেশ যুক্তধারা কাটা দিয়ে কাটা তোলা না হচ্ছে, মেগা শক্তির তরল কঠিন ফ্লাইএ্যাস দাহ্য পদার্থ দাবানল ও জীবাশ্ম কিট নিস্বরন গ্যাস এলিন্নো ক্ষেপনাস্ত্র যুদ্ধ বন্ধ করা হচ্ছে চ্যালেনজিং ততো কাল টেকসই মহা উন্নয়ন বাঁধাগ্রস্ত করতে উষ্ণায়ন বরেন্দ্রভুমি রসহীন লেয়ারে দাবানল, ভূমিকম্প,ভাঙ্গা গড়া জ্বলোচ্ছাস উদাস্ত ডুবে থাকা অঞ্চলের মহাখাদ্য দূর্ভিক্ষসহ নতুন নতুন রুপে মহা পরাঘাত সূক্ষ ব্যবস্থাপনার মধ্যেও চলতেই থাকবে। স্বয়ংক্রিয় প্রাকৃতিক ভারসাম্যর সৌর এবং ঈশ্বরকনার অসংখ্য আগ্নেয়গিরী দাবানল সৃষ্ঠতার উপর মানবসৃষ্ঠ মহাবিস্ফোরন শিল্প কোটি কোটি কিউসেক ও ঘনোফুটের জ্বালানির লাভা নিঃস্বরন তিনপথের পরমানুকিট ভাইরাস লাভা মহাবৈচিএের সুপাব্লুগাম চুম্বুকের মতো পরিবেশের অবকাঠামোসহ আবাসনেও জড়িয়ে আছে ও উচ্চভিলাষি পণ্যের বিকিরণ তেজস্ক্রিয় বজ্রমেগালাভা অতিবর্ষন অতিখরা এলিন্নো এবং বরফ গলা সব ঋতুকে পাল্টে দিয়েছে, সবকিছুর গন্ধ-স্বাদ র্ফমালিনে বিলুপ্ত ঘটিয়েছে তার পরেও বিশ্ব স্বাস্থ্য ও খাদ্য সংস্থা উদ্বেগ প্রচেষ্টা ভরসায় জাতিসংঘের নীতির্নিধারক ও জলবায়ূ ফ্যালোরা নির্ভরশীল না থেকে স্ব-স্ব রাষ্ট্র কঠিন পরিত্যাগের মহাপরিবেশ বান্ধব গ্যাস ও নবায়ন শক্তি অথাৎ ভাড়ি যানে গ্যাস হাল্কা যানে নবায়ন শক্তি একমাত্র বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লা সীমাবদ্ধ রেখে সর্ব কর্মসংস্থান চলতে জরুরি টেকশই অর্থনীতি কর্মসংস্থান অবস্থা প্রয়োগ তৃনমূলে চালাতে বিকিরন লাভার ভৌত অবকাঠামো শিল্পায়ন পণ্য পর্দাশিল সবুজায়নের ছাউনী এবং নিঃস্বরণ রিফাইন প্রযুক্তি পদ্ধতি যতদিন দ্রত উদ্ভাবন এবং বায়ূমন্ডলে ষড়ঋতু ফিরাতে দীর্ঘমেয়াদি খনিজ,তরল,কঠিন নিঃস্বরন শার্টডাউন এন্টিসেপ্টিক প্রয়োগ না হচ্ছে ততো কাল পর্যন্ত প্রকৃতির মেগা জলবায়ুর পরাশক্তির বিভিন্ন সংক্রামক ভাইরাস কিট পরাগায়নে খাদ্য ও স্বাস্থ্য প্রতিটি পদার্থই এবং সৃষ্ট ফরমালিন বিষাক্ত শক্তিতে এডাপ্টেষনে খাপখাওয়ানো সংক্রামিত বা অসংক্রামিত ইফেক্ট রুপান্তর জেনেটিক ভাইরাস মহাপরিবেশের ও সাড়ে সাত শত কোটি মানুষের বিষাক্ত দেহ। তাহলে জিরো থেকে কত বুষ্টার মেগাএমজি এন্টিজেন এন্টিবডি শক্তির প্রয়োজন খাদ্য ও স্বাস্থ্য বিভাগ তাহার দীর্ঘমেয়াদী মোকাবিলায় বার বার শেষভ্যাকসিন প্রয়োগ করে ব্যর্থ হলে পৃথিবীর সুশৃঙ্খলা কাঠামো ভেঙ্গে বিশ্বনেতৃবৃন্দের অব্যার্থতা পরাজয় স্বাদ নিরাপওা প্রতিরক্ষা বেস্টনি সপ্তদ্বার ভেদ করেও সামর্জ্যবাদী আগ্রসনের ঈশ্বরকনার মহাদূর্যোগ কড়াভাষায় ভূমিকম্পের মতো অসংক্রামক সংক্রামক আঘাত করবে। স্বাস্থ্য বিভাগ যত প্রকার প্রচেষ্ঠায় ব্যবস্থা পত্র প্রয়োগ করুক না কেন অন্যান্য সাধারন রোগের ভ্যাকসিনেরমতো কোভিডের হাত থেকে রক্ষা বিগত দীর্ঘ দশক ও শতকেও পারেনি আগামীতেও করতে পারবে না । প্রকৃতির প্রকৃত মৌসুমি প্রলয়বজ্রবর্ষন ছত্রিশ মাসেও জ্বলেপুড়ে সক্রিয় থাকার পরেও ঈশ্বরকনার জ্বালানি ভারসাম্য রক্ষার রিজাভ স্বয়ংক্রিয়তা যে ভাবে মেগা অসংক্ষ্য দাবানল দীর্ঘমেয়াদী বার বার প্রভাব চালিয়ে যাচ্ছে, প্রজন্মের চাহিদায় আগামীতেও ঈশ্বরকনার দুই পক্ষের ভারসাম্য রক্ষায় মহাভূমিকম্প মহাপ্রলয়ংকারী দাবানল সুনামী জলোচ্ছাস ভারসাম্য উম্মাদনা ভয়ংকর প্রভাব বাড়াবে। তাতে মহা বৈচিত্র ধাত্রীর লন্ড ভন্ড বিরানভূমির অনন্তকোটি কোটি অটোলাইজেষন প্রকৃতি ঋতু পরিবর্তনে নিজস্ব ধারন ক্ষমতার প্রতিরোধ ক্ষমতার প্রক্রিয়াত্ব এন্টিসেপ্টিক ও অক্রিজেন হারিয়ে ফেলবে। মহা বৈচিত্র ধাত্রীর উদ্ভিদ বৃক্ষ ও মহাখাদ্য ভান্ডার সহ সকল বিভাগের প্রজাতির ইফেক্ট গন্ধবিহীন ও প্রতিবন্ধী মহাবৈচিএ পরিবেশের বুষ্টার এন্টিবডি নিস্ক্রীয়তা বেড়ে যাওয়া শতভাগ প্রমান করে যাচ্ছে এডাপটেশনে/খাপ খাওয়ানো মেগা পরাশক্তির জলবায়ু সংক্রামিত পজিটিভ প্রতিটি সেক্টরে। তার পরেও জলবায়ূ সংক্রামক পর্যবেক্ষন পরিবেশ বান্ধব প্রনয়ন দ্রুত আমলে নানিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্তৃপক্ষ কোভিডের মুল উপাদানের মূল উৎস ফরেনসিক ও মহাকাশ নাসারমতো প্রযুক্তিগত রাজস্বাক্ষ্য না দিয়ে মহাউন্নয়নে জলবায়ুদ্রোহী কর্মযোগ্য চালাতে পিসিমাথার শুধূই পক্ষিকুলকে দোষারোপ করে সকল ভাইরাসকিট দীর্ঘ দিন ধরে চীনদেশেই উদ্ভাবন কি কারনে ঘটে থাকে মহাজাতীসংঘের মিটিকেষনে প্রাকৃতিক দূর্যোগ প্রষমন সহনিয় মেগাজলবায়ূ পরাঘাত প্রকাশনা প্রকাশ না করে পুর্ব পরিকল্পিত মহাবানিজ্যিক প্রলাপে প্রাকৃতিক মহাবৈচিত্রের দুই পক্ষের স্বয়ংক্রিয়াত্বক ঈশ্বরকনার রিজার্ভ ভান্ডার সিলিকন এবং তরলকঠিন জ্বালানি মহাবানিজ্যে ভিন্ন গ্রহ দখলের র্সামজ্যবাদী আগ্রাসনের কূটনৈতিক পূজিপতির- মহাপূজিপতিদের মহাধনী করে যাচ্ছে বিশ্ব খাদ্য ও স্বাস্থ্য সংস্থা। সারা বিশ্বের বিজ্ঞজলবায়ু বিশেষজ্ঞরাও প্যন্ডোমিক প্রষমন প্রনয়ন সহনিয় পরিবেশ বান্ধব বিকল্প ব্যবস্থা পএ সাংবিধানিক ভাবে সকল সেক্টরে প্রয়োগ না করে পিসিমাথার কূটনৈতিক র্নিভরশীল হয়ে সময় ক্ষেপন করে, সুস্পষ্ট একঘেয়ামি বিশ্ব খাদ্য সংস্থার গোডাউনের জোয়ার ভাটায় লোনাজলে ভাঙ্গা গড়া টিকে থাকা উৎপাদন ক্ষেএ কারেন/কার্বন কিটের বিভিন্ন প্রতিশেধক রাশায়নিক কেমিক্যাল প্রয়োগে অঙ্গপ্রতঙ্গ সংক্রামক এলিন্নো দাবানলে পুড়ে নদ নদীর অক্ষমতায় বাঁধভাঙ্গা জলোচ্ছাসে ডুবে ফেলেছে। অঞ্চলের পর অঞ্চল পঁচা বিছাপোকা লেদাপোকা সংক্রামক অতিবর্ষন অতিখরা অসংক্রামকে ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে উৎপাদনহীন অঞ্চল বিশ্বে টিকেথাকা মহাজাতী ও প্রানীর খাদ্য গুদামের চাহিদা ভরাট করবে কিভাবে। মেগা দারিদ্র এলিন্নো না আসিতেই মিনিটে এগারো জন মরতে চলছে মহা দারিদ্র এলিন্নো ধেঁয়ে আসিতেছে ধনী গরীব বৈষম্য দুযোর্গে কাঙ্গালদের মতো একাকার হয়ে অভুক্ত দেহ ভরপূর হয়ে রোম ও মায়া সভ্যতার মতো বিলুপ্তহবে মহাগরীব ধনীরা অনিদিষ্ট কালের সময় মিলাতেই পাঁচ শত বছর পার করিবে তবুও নাছর বান্দার মহাবানিজ্য প্রসার ও শেষকার্য ক্ষমতার ভরসায় মহা প্রলাপ বলছে মহা জাতীসংঘের জলবায়ূ ফ্যলো পরিবেশবাদীরা স্বাস্থ্য ও এগ্রীকালচার ফার্মা দুই পক্ষের উদ্ভাবন প্রয়োগ ক্যামিকেল র্নিভরশীল খেলা উদ্বেগ উৎকন্ঠায় দেখছে।

বিশ্বমানবঅধিকার ও জাতিসংঘের পরিবেশ জলবায়ু ফ্যলোরা বিজ্ঞ-আদালতের কথা ভাবছে, বিশ্ব সংবিধান সংস্থা সৃষ্টতা বন্ধ করার উপায় প্রনয়ন কমান্ড মহাপ্রকৃতি নির্ভর হতে বলছে। বিজ্ঞ প্রনেতারা উপনিবেশের প্যান্ডোমিক সংবিধান সূচিপত্র পৃষ্ঠায় সুদ্ধিঅভিজান চালাচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে। একত্রিশ বার নাইনন্টিন সুদীর্ঘ মেয়াদী কিট এবং ভ্যাকসিন বানিজ্যর সুপরিকল্পিত কোভিডের উন্মোচন করে কোটি কোটি নিধনের পরেও বছরের পর বছর জুড়ে যে বাকরুদ্ধ সাক্ষ্যতা দেখাচ্ছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থ্যা তাহার আগাগোড়া কতদশক চলবে বিজ্ঞ পর্রামশক বিশেষজ্ঞরা বুঝে নিতে না পারলেও দীর্ঘ পর্যবেক্ষনে প্রায় সাত কোটি টাকার তথ্য চৌদ্দ হাজার কপির মূল লক্ষবস্তু জাতীসংঘের পরিবেশবাদীরা বুঝে ফেলায় করনিয় কৌশল কপ সম্মেলনের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে এবং অপকৌশলে কর্পোরেটরাই পৃথিবী চালাবে তাহার বাস্তবতা বোঝার অপেক্ষা রাখেনা । উপনিবেশ থেকে গোটাবিশ্ব শাসনের নামে যে ভাবে শোষন করা হত, ঠিক তেমনি এক ঘেয়েমি কৌশলি সমন্বয় দপ্তর পিসি মাথার রেগুলেটারী কক্ষে বসে থেকে দীর্ঘ দশকের সংক্রমক আঠারোসালের প্রনয়ন বিশ সালে একটিভ করে জলবায়ু ফ্যালোদের আওতা ভুক্তকরে রক্ষক সেবাদানে ঠান্ডা মাথায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সেবার নামে অজানার ভান করে বিভিন্ন পশু পক্ষিদের দোষারপ করে সকল ক্ষমতার উৎস জনগনের বিশ্ব নেতৃবৃন্দের দ্বারা সাংবিধানিক ভাবে বিষাক্ত জলবায়ুকে পূজীবানিয়ে শোষন করে যাচ্ছে সারা বিশ্বের অসুস্থ্য বিশ্বপরাশক্তির বিশ্বনেতৃবিন্দ সুষ্টভাবে বিশ্ব পরিচালোনার জন্য প্রযুক্তিগত উন্নয়নমুখী মহাজাতির কর্মসংস্থান স্বার্থে দাপটের সকল কর্মকান্ড ল্যাব নির্ভশীলতায় উদ্বিগ্ন হয়ে তাকিয়ে দেখছে, জীবন রক্ষাকারী সংস্থা প্রষমন সহনিয় বলে মনে করে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে স্বাস্থ্যবিভাগের প্রত্যেকটি প্রোডাক্ট পরিক্ষা নিরীক্ষা এটনী চালাতে কর্মসংস্থান বাধ্যবাধকতায় যত জীবন কেড়ে নেওয়া হয় তাতে স্বাভাবিক মৃত্যুর যমদুত ততোগুলো জীবন কবজ করার ভাগ পায়না, যাহা সাংবিধানিক ক্ষমতায় স্বাস্থ্য বিভাগ পৃথিবীর সিংহ ভাগ পরিবারকে নিঃস্ব করে জলবায়ু পরাঘাত উচ্চভিলাসি অভিসপ্ত অঙ্গ কোথায় পায় পরিবর্তনে সংযুক্ত পাঁচার মৃত্যু সক্ষমতায় আসক্ত ড্রাগ বানিজ্য নেশায় আয়ূশেষ বলে করে যাচ্ছে। শুধুই উদ্ভাবন উৎপাদন সক্ষমতা ট্রায়েল প্রয়োগ করতে লক্ষ লক্ষ রোগীর জীবন বাচঁবে না হলে মরে যাবে,এটাই যাদের দীর্ঘ পরাশক্তির সেবা তাহাদের সেই সক্ষমতা কে দিয়াছে তাহা অসুস্থ্য বিশ্বনেতৃবৃন্দই দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নিজস্ব ক্ষমতা নাকি জনসার্থে পূজিপতি দ্বারা জিম্মি বিজ্ঞ মহা কূট নৈতিক বানিজ্যিক প্যান্ডোমিক প্রনেতা। অস্বাভাবিক ভাবে মৃত্যু হলে পোষ্টমোটেম ফরেন্সিক রিপোর্ট সহ তাহার খুটিনাটি গভির জলে সূচ খোজার মতো বিশ্লেষনে উম্মেচন করা হয় সাংবিধানিক ভাবে। বিচারিক প্রক্রিয়া প্রয়োগ করে দন্ড প্রাপ্ত করা হয় স্বল্প বা দীর্ঘ সময়ে। তাহলে সভ্যতার পর থেকে প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্টতাকে ঢ়েকে রেখে পক্ষিকুলকে দোষারপ করে জলবায়ু পরিবর্তন পরাঘাত জনিত যতবার প্রাদূর্ভাব ঘটছে মহাজাতীর মহাউন্নয়ন পিছিয়ে দিয়েছে তাহার খুটিনাটি মহাজাতীসংঘের মিটিকেশনে উম্মোচন না করে কোটি কোটি নিধনের বিচারিক ব্যবস্থাপনা প্রয়োগ হয় না। স্বাস্থ্যবিভাগ পূর্ব পরিকল্পিত প্রাদূভাবের খুটিনাটি কেন প্রকাশ করে না। শুধুই সুস্থতা সেবার নামে যমদূতের মতো মৃত্যুর পরোয়ানার দায়িত্বই কি স্বাস্থ্য বিভাগের হাতে তুলে দেওয়া, নাকী সাড়ে সাত শত কোটি মানুষের জলবায়ু পরিবর্তন যুদ্ধের অঘোষিত প্রাকৃতিক মহাদূর্যোগে বিলুপ্ত মৃত্যুর পরোয়ানার সাক্ষ্যতার জন্যই কুখ্যাত হিংস্রোতার স্নায়ু যুদ্ধের ঠান্ডা পরাশক্তি প্রযুক্তি সেবা। বিগত ডেঙ্গু নিপা, কলেরা, কালাজ্ব, এবং দীর্ঘ কোভিড সংক্রামক মূল উৎপাদনের উৎস প্রাদুভাব মুক্ত পৃথীবিতে কিভাবে ঘটে আগামী দশকের বা শতকের মধ্যে মহা প্রলয়ংনকারী ভূমিকম্প উষ্ণনায়ন শুষ্ক অঞ্চলের লেয়ারে দাবানল সুনামী ডাইনোসর বিলুপ্তির মতো মহা দুরর্ভিক্ষ ধেয়ে আসার হাত থেকে সুরক্ষার জন্য খাদ্য ও স্বাস্থ্য বিভাগ মোকাবেলা করতে পারবে কিনা তাহার পূর্বের যাহা কিছু ঘটেছে সব কিছুর সিমটম পৃথিবীর ধনাত্বক অনুপরমানু নিউক্লিয়াস জিনাত্বক জেনেটিক লাভার জৈব্য স্ব্যস্থ্য বিভাগের হার্টবিট সপ্তদ্বার ও ফুসফুস ল্যাব তথ্য উৎপাতের বিশ্লেষনে বের করা অদৃশ রেখে মূল উৎপাদনের নাম ভবিষতের মহাপ্রজন্মের টিকেথাকার সক্ষমতা উম্মোচন না করে স্ব স্ব রাষ্ট্রীয় শতভাগ পিছিয়ে পড়ার অগ্রযাএায় বাঁধার বিধি নিষেধ প্যান্ডোমিক লকডাউন আরোপ ক্ষমতার অপব্যবহার অমানবিক বিশ্বদ্রোহী মহাজাতিকে লাইনচুত্য করাই বলে মনে করা হচ্ছে। কোভিডের আগা-গোড়া একমাএ বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থার বিশেষ বিশেষ ল্যাবের বায়ুজনিত হার্টবিট সপ্তদ্বার ও স্বাসকষ্ট তথ্য উৎপাত্তের ভিওিতে উম্মোচন করা সম্ভব। জাতিসংঘের পরিবেশবাদী ও হিউম্যান রাউট বিশ্বসংস্থা আর্ন্তজাতিক আদালতে শরনাপর্ন হয়ে কোটি কোটি জীব বৈচিএের জটিল জটিল আত্মঘাতি বিষাক্ত জলবায়ু প্রার্দূভাবে বিলুপ্ত হওয়ার বিচার চাইবে। বিজ্ঞ আদালত সপ্রণোদিত স্বর্তস্ফুতভাবে স্বাস্থ্য বিভাগের ল্যাব তথ্য উৎপাতের গোপনিয়তার উপর রুল জারী করিলেই প্রার্দুভাব মুক্ত পৃথিবীর সব কোভিডের অদৃশ্য পরাশক্তি গুলোর ফরেনসিক তথ্যর মতো এবং চীনের অপকৌশলের পরাশক্তি সাজার কথা বেরিয়ে আসবে, হিউম্যান রাইটের সঙ্গে পরিবেশের জলবায়ু ফ্যালোর দপ্তর যুক্ত হইয়া আগামি দশকের সব ভাইরাসের গোড়া উৎপাটন করে স্বর্নিভর স্বয়ংক্রিয় অভাবনিয় উৎপাদনের গন্ধ স্বাধের সুস্থ্য পরিবেশের বিশ্ব দীর্ঘ জলবায়ু পরাঘাতে টিকে থাকাদের হাতে তুলে দিতে পারবে বলে আমার একান্ত দীর্ঘ সাল থেকে তরল জীবাশ্ম জ্বালানী পরিহারে বস্তুবাদী বিশ্বাসী সাক্ষ্য দিবে নাকি অর্থলোভে কোটি কোটি জীব কে বধকরবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত প্রায় এক দশক পর জাতিসংঘ যুদ্ধের আগেই বিশ্বাসি স্বাক্ষ্য দিয়েছে আমি তাদের সৌরকানন পুষ্পের বিশ্বমাল্য দিতে প্রস্তুত বলে স্নায়ু নিপিড়িত বিশ্বআশ্রমের উদ্বিগ্ন জীবনেও সংক্ষিপ্ত থেকে দীর্ঘ সংস্কার যোগ্য জলবায়ূ পরাঘাতের ছত্রিশ মাসের বস্তুবাদী ভাবনা দর্শনের কষ্টাজিত জীবনের মহাজাতীর দুর্যোগক্ষনে জলবায়ূ আসক্ত পরিশুদ্ধ বিশ্বাস।

১। একমাত্র সৌরলাভা পৃথিবীর সুষ্ঠ জলবায়ুর স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়াত্ব। প্রাকৃতিক ঈশ্বরকনার লোনার রাশায়নিক গ্যাসের লাভা লঘুচাপে বজ্র বর্ষন ভারসাম্য সক্রিয়াত্ব। মানবসৃষ্ট লাভা জলবায়ুর বিস্ফোরনে কোন ক্রিয়াত্ব গ্যাস কিট এলিন্নো বহুরুপী বিকলাঙ্গ প্রতিবন্ধি বেড়ে যাওয়ার ভয়ঙ্কর মহাদূযোর্গ মহাশুস্কঅঞ্চল দাবানলে পুড়ে সুনামিতে ভাঙ্গা গড়ায় সাগর ও ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নদী হচ্ছে আবার দীর্ঘ শতকে নদ নদীও বিলুপ্ত এবং ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গুপ্তচর পাহাড় পর্বত চুড়া ভারসাম্য সাক্ষ্য প্রক্রিয়াত্ব এশিয়া অঞ্চলের মতো পৃথিবীর সর্বএ একই ক্রিয়াত্ব প্রসস্ত ইউনোস্কোর স্বীকৃত প্রাপ্ত ডাইনোসর বিলুপ্তির পর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের স্পট যতো গুলো প্রামান্য চিত্র প্রমান্ত।

২। পরিপক্ক র্সববীজ দ্বারা মহাবৈচিত্র ধাএী সর্বক্ষন স্বয়ংক্রিয়তায় সাজে দীর্ঘ ব্যবহারে, প্রক্রিয়াত্ব শেষে জৈর্ববজ্য কোটি কোটি ঘনোফুটের মাটি বাড়ে তেমনি সর্ব বর্জ্য পচাঁবিষ্টা গ্যাস লাভা দ্বারা বহুরুপি কিটের সৃষ্টি বাড়ে। প্রকৃতির প্রকৃত স্বয়ংক্রিয়তায় প্রক্রিয়াত্ব প্রতিমুহুত্ব ঈশ্বরকনার পৃথিবীর জল স্থল ভাগের নটিকেল মাইলের সর্বত্র পিঠে বাড়ছেই বেডে যাওয়াই পরিবেশের মহাভারসাম্য সাগরেও পরিব্যপ্ত করে ভৌগলিক ডাটালাইজে পকেট ভরে পূজিপতিরা দ্বীব রাষ্ট্রের মহাধনী সাজে ঈশ্বর কনার মহাপ্রলয়ে দীর্ঘ শতকের যাত্রায় মায়াসভ্যতার মতো ক্ষুধা দারিদ্রতার জন্য তাদের পিছে কোটি কোটি দারিদ্র উদাস্ত বিশ্ব জুড়ে। অথাৎ ঈশ্বরকনা এ যাবৎ যাহা হারিয়েছে মানব সৃষ্টতার ভৌত অবকাঠামো তাহার রির্জাভ ভান্ডারের ধারন ক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে একটি আঞ্চলিক মহাসাগর যতো কোটি কিউসেক জল ধারন করে থাকতো সর্বক্ষন ধরে তাহাবেড়ে যাওয়া জৈব্য পলিমাটি দ্বারা সিলিকনের অবস্থান পূরনে জল উদ্বাস্ত বিপদসিমার উপর বৃদ্ধি হয়ে এবং যতো কোটি ঘনোফুট জৈব্য পলিমাটি ভৌত অবকাঠামো প্রস্তুত এর পরেও থেকে যাচ্ছে তাহাই মৌসুমি বর্জ্রবষনে অবস্থান পরিবর্তন করে খালবিল নদ-নদীর ধারন ক্ষমতা নাব্যতা তাড়িয়ে দিচ্ছে পৃথিবী জুড়ে তাহাই মহাসাগরে গুপ্তচড় থেকে দ্বীব বদ্বীপে সাগরের জলকে কয়েক সেন্টিমিটার বৃদ্ধি হয়ে জোয়ার ভাটায় বাঁধ ভেঙ্গে অভ্যন্তরে প্রবেশ করছে মহাউন্নয়ন ধাঁধাঁর কোপানলে পরেছে টিকে থাকার প্রচেষ্টায় বার বার প্রনেতারা তাহাই দীর্ঘ কয়েক দশক থেকে প্রামান্ন্য চিত্র আক্ষরিক অর্থে চৌদ্দ হাজারের ও বেশি তুলেধরে তাদের নিজের মতো করে অপকৌশল থেকে বেড়িয়ে আনবে বলে ।

৩। মানব সৃষ্ট সর্ব জ্বালানী দ্বারা উওাপ চালিয়ে উচ্চাভিলাসির শিল্প পন্য, জীবন চালিকার খাবার সৌরলাভার অর্ধেক সমান যাহা প্রকৃতির স্বয়ংক্রিতার পরেও উষ্ণায়ন কয়েক ডিগ্রী সেলসিয়াস বৃদ্ধি থেকে বর্ষন প্রভাব চালাচ্ছে তাহা কোনো বিশ্বশিক্ষা নীতি ও সারা বিশ্বের সব অর্থনীতি এক যোগে প্রয়োগ করে ভারসাম্য রক্ষায় রির্জাভ ফান্ডের সিলিকনের অবস্থান ফিরে দিতে পারবেনা তাহাই প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার ঈশ্বরকনার প্রদাহ্ উদগীরন লাভা স্বয়ংক্রিয়াত্ব শেষে তরল এবং কঠিন বস্তুর প্রক্রিয়াকরন অধিক ভারসাম্য চাপে টেকটোনিক প্লেটের মহাঘানি সংঘর্ষ বাঁধে,ভেঙ্গে চুরে কক্ষপথে স্বয়ংক্রিতায় বেরিয়ে আসে ভৌগলিক পিঠে।যাহা খনিজ নূড়ীপাথর ও ভূমিকম্প বলে বিশ্ব জানে মহাকম্পনে মানব সৃষ্টাতা ঈশ্বকনার গোটা পৃথিবীর ভাঁঙ্গা গড়া ভারসাম্য মহা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সুনামির পথে অথাৎ ঈশ্বরকনার প্রক্রিয়াত্ব থেকেই সর্ব খনিজ পদার্থ ভান্ডার পৃথিবীর অভ্যান্তর থেকেই সর্ব রশদের প্রবাহ নিঃশ্ব ক্ষয় তরল পদার্থ রক্ষাকরো কঠিন পদার্থ কয়লা ব্যবহার বৃদ্ধি করে ঈশ্বরকনার সিলিকন রিজার্ভ ফান্ড রক্ষা করো তাহা ছাড়া মানব সভ্যতাকে ডাইনোসর বিলুপ্তর মতো মহাদূর্যোগ সামনে ধেঁয়ে আসিতেছে জীনএলিয়েন গ্রহে নিবাস গড়ার সন্ধানে দ্রত গতিতে পলায়ন করতে নাসা প্রজন্ম রক্ষায় মৌলিক সেক্টরের প্রকৌসলিদের নিয়ে ভিন্ন গ্রহে অবস্থান নিতেই কিউরেসিটি চালাচ্ছে কয়েক দশক থেকে।

৪। হাইড্রোলিক ভল্কানিস্ক যন্ত্র জলবায়ু থেকে যে হাওয়া ধারন করে তাহার দীর্ঘসময় পরে যন্ত্রোর মধ্যে যে তরল পদার্থ তলানিতে মজুদ থাকে তাহা বিজ্ঞ ল্যাবে পরিক্ষা-নিরীক্ষায় উন্মুক্ত বায়ুমন্ডলে প্রাকৃতিক দাবানল ও মানব সৃষ্ট বিস্ফোরনে কত কোটি কিউসেক জলবায়ুকে কত কোটি মেট্রিকটন পরমানু কার্বনকিট ,প্রকৃতির মৌসুমীর স্বয়ংক্রিয়তার পরেও বহুমান চলছে। তাহাই অদৃশ্য শক্তি ধরদের দীর্ঘ দশকের কূটনৈতিক কর্মসংস্থানে বিশ্ব বানিজ্যে করার সুপরিকল্পিত দীর্ঘ সালের বিষ কিট বলে মনেকরা হচ্ছে। উচ্চ ভিলাসির জীবিকা উন্নয়ন ভারসাম্য কমবেশির দাবানলে কিট উদ্ভাবন করছে, আর উহান প্রদেশ পক্ষিকুলকে দোষারপ করে ঈশ্বরকনা ও মানবসৃষ্টতাকে ঢ়েকে রাখার চেষ্টায় চীনকে অপকৌশলে দোষারপ করছে র্ফামাল্যাব কিটের প্রতিষেধক ব্যবহার করাচ্ছে, মহাবৈচিএ পরাঘাতে নিজস্ব গন্ধ-স্বাদ মেগা শক্তির খাপখাওয়নো পরাগায়নে বিষ খাদ্য বিশ্ববাসিকে খাওয়াচ্ছে। খাপখাওয়ানোর জীববৈচিএ বিশ্ব স্বাস্থ্য ও খাদ্য সংস্থার ফার্মাল্যাব প্রবাদের মতো শর্প হয়ে দংশন করছে গাইড লাইন হুয়াং আবার বিশ্ব বাসির ওঝা হয়ে ঝারছে। বিশ্বআশ্রমের কাঙ্গালী ক্ষুধা, দারিদ্র, উদ্ধাস্ত, ভূমিহীন ও মহাদুর্যোগের প্রায় দশকোটি মানুষ বিলুপ্ত হওয়ার আর্তনাদ শোনার পরে ও আর্ন্তজাতিক সংবিধান সংস্থার সাধারন লকডাউন ছাড়া বিশেষ জরুরি এন্টিসেপ্টিক শার্টডাউনসিন্ধান্ত প্রয়োগ হয়নি। বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ও জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার নিরবতা র্নিভরশীলতা প্রমান করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নিয়ন্ত্রক সংস্থা হুয়াং বিশ্ব ভাইরাস সাংবিধানিক সাক্ষ্যতার পরাশক্তির দাবিদার। তাদের হাত থেকে বিশ্বপরাশক্তির নেতৃবিন্দু উচ্চভিলাশি জীবিকার মহাউন্নয়নে পৃথিবী দখলের সাংবিধানিক দাপট থাকলেও পূজিপতির মহাপূজিপতি বৃওের কাছে প্রষমন র্নিভরশীল কর্মসংস্থান নেতৃত্ব অহংকারের শক্তি, একএিশ বার নাইনটিন ঈশ্বরকনার ভারসাম্য দাবানল ও জীবাশ্ম শিল্পায়ন চ্যালেনজিং সভ্যতার মহাধনী গরীব ইতিহাসের সূচনা দীর্ঘ মেয়াদী কোন ভাইরাস প্রকৃতির সয়ংক্রিয়তার পরেও বহমান থাকতে পারে না যাহা সাংবিধানিক অগ্নিপরিক্ষা বিশ্ব স্বাস্থ্য ও খাদ্য সংস্থার। পৃথিবীর মানুষের সুশাসনের সর্ব উচ্চ শৃঙ্গ সংবিধান সংস্থা সক্রিয় থাকার পরেও বিশ্ব স্বাস্থ্য ও খাদ্য সংস্থার সাক্ষ্যতা ধরা হচ্ছে না নিজেরা ও মহাজাতী নিধনে বিলুপ্ত হলেও বিষাক্ত জলবায়ূ যুদ্ধের সাক্ষ্য হবেনা। জলবায়ূ কোন রাষ্ট্রের একার নয়, মহা বায়ুমন্ডলে জলবায়ুর ভ্যাকসিন প্রয়োগ না করে প্রতিবন্ধি বাড়ানোর ভ্যাকসিন নিয়ে র্নিভরশীল যাহারা তাহাদের মহাপরিবেশ বান্ধব আর্ন্তজাতিক সংবিধান দীর্ঘমেয়াদী নি:স্বরন বন্ধের শার্টডাউন প্রয়োগের ভাবনাই নেই ঈশ্বরকনা ও প্রকৃতির প্রকৃত বিচারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সম্ভাব্য পরাজয় শেষ কার্য দিবসে এখনও সময় আছে তরল জীবাশ্ম বহুপাক্ষিক সকল নিঃস্বরন বন্ধে টেকসই অর্থনীতির রাজসাক্ষ্য হতেপারে। অর্থাৎ একমাএ ঈশ্বরকনার প্রক্রিয়াত্ব ভারসাম্য সক্রিয়াত্বে রিজার্ভ ফান্ডের কম বেশি সুষ্ক কারনেই অঞ্চল ভেদে দাবানল জ্বলে প্রাকৃতিক চাপে যাহা জলবায়ুকে জীবাশ্ম কাবর্নের চেয়েও দুরন্তপনায় বিষাক্ত করে দীর্ঘ সময় ধরে ঈশ্বরকনার প্রক্রিয়াত্ব খনিজ মানবসৃষ্টতায় এবং তারতম্য খনিজ ভারসাম্য সৃষ্টতায় তাহা ছাড়া এন্টিসেপ্টিক পক্ষি কূল কোনভাবেই র্দীঘ মেয়াদী উৎপাত্বনহে মানবসৃষ্টতার দীর্ঘ পূর্বে ও হয়েছে ভারসাম্য সৃষ্টতা দীর্ঘ মেয়াদী চলতে থাকবে।

সারাংশঃ সারাবিশ্বের এনালাইস বোধগম্য সক্ষমতায় জাতিসংঘের কপ সম্মলনে মহাজলবায়ু মন্ডল পরিবেশবান্ধব করতে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতায় বহুপাক্ষিক কার্বন কিট শত ভাগ রিফাইন করতে দীর্ঘ মেয়াদী শার্টডাউন কার্যকারিতায় বহুরুপি ভাইরাস অবমুক্ত করে দীর্ঘমেয়াদী মৌসুমী প্রলয় বর্ষনে সিলিকনের লেয়ার সংরক্ষনে খাল বিল নদ নদীর পর্যাপ্ত ধারন সক্ষমতা এবং সবুজয়ানের ছাউনি জৈবিক উৎপাদনে পরিপক্ক মহা টেকসই উন্নয়নে গন্ধ স্বাদের ফরমারিন মুক্ত জলবায়ু বিশ্ব ফিরিয়ে দেওয়া সাড়ে শাত শত কোটি মানুষের মৌলিক অধিকারে বিশ্বনেতৃত্ব বৃন্দের মহাজরুরী পদক্ষেপ জলবায়ূ অধ্যাদেশ ধারা প্রনয়ন করা চ্যালেনজিং প্রজন্মের ইতিহাস গড়া। প্রানের ভ্যাকসিন প্রস্তুত হলেও মহাপ্রলায়ং কারি সৌর এবং ঈশ্বরকণার দুই পক্ষের ভারসাম্য দাবানলের ভ্যাকসিন নিয়ন্ত্রন কক্ষে আছে কী নাথাকলেও জলবায়ু ফ্যালোদের জন্য পর্যাপ্ত আছে কপ সম্মেলনের মিলন মেলায় এবারের সংগ্রাম মহা ভারসাম্যর বিষাক্ত জলবায়ু পরিশুদ্ধ করার সংগ্রাম একবার যখন মরতে শিখেছি বিশ্ববাসিকে ক্ষুধা, দারিদ্র, উদ্ধাস্ত, ভূমিহীন প্রতিবন্ধী জীবনের পরাঘাত থেকে বিষমুক্ত করে ছাড়িব, নং-০১৭৪৮১১৪৮১৯।

বিশেষ দ্রঃ জলবায়ু পরিবর্তনে জীবাশ্ম জ্বালানির উপর অনলাইন মাধ্যমে বিশ্বগবেষকদের নিকট, বিশ্বাসি সাক্ষ্য চাওয়া হয়েছিল প্রায় এক দশক আগে এবং প্রায় এক দশক পর চৌদ্দহাজার বিভিন্ন তথ্য উৎপাত্ত প্রামান্য চিএের সিদ্ধান্তে উপনিত হয়ে জাতিসংঘের পরিবেশবাদীরা জীবাশ্ম জ্বালানি প্রাকৃতিক দূর্যোগের মূল কারণ র্দীঘ পযবেক্ষনে প্রাথমিক রাজসাক্ষ্য হওয়ায় বিশ্বআশ্রমের আমার বাংলার পক্ষ থেকে জয়ের বিশ্বমাল্য প্রদান করিলাম মহাজাতিসংঘকে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.