![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্যস্ত পথে আজকে হঠাৎ দেখা
বিষ্ময়ে যে চক্ষু হলো স্থির
আগের মতো চঞ্চলতা নেই
কেমন যেন নীরব এবং ধীর।
কেমন আছো বলেই যখন ব্যস্ত পথে দাঁড়াই
অনেক কথা বলে গেলো কোনো কথা ছাড়াই।
খবর পেলাম নন্দীকাকা চিনাদী বিলে ছান করেন
সকালবেলা যাকে তাকে দুহাত ভরে দান করেন!
ব্যাপারটা কি ব্যাপারটা কি রি রি করে লোক এলো
কিপটে নন্দীর কী হয়েছে মাথাটা তার খুব গেলো!
খবর নেওয়া খুব...
রূপ নিয়ে কীসের এত বড়াই?
রূপটুকু যে তোমার কামাই নয়
গুণ কতটা পেয়েছ করে লড়াই
সেটাই তোমার আসল পরিচয়।
রূপের প্রকাশ হয় না শুধু রূপে
গুণের সাথে রূপের মেশাল চাই
রূপে-গুণের সুষম মিলন হলে
সবখানেই মেলে আদর...
ছবি: রাজীব নুর
শরৎ এলো বুঝি...
কখন এলো কোথায় এলো
আপন মনে খুঁজি।
পেয়ে গেছি পেয়ে গেছি শরৎ এসেছেরে
সকালবেলা লতাপাতায় কিম্বা সবুজ ঘাসে
হাতের ছোঁয়ায় নরম রেখা মিটমিটিয়ে হাসে
নুয়ে পড়া ধানের পাতায় শিশির কণা...
ফুলের কলি ফুল হলো কই, অকালে যায় ঝরে
পথের শিশুরা পথ না পেয়ে, পথেই যায় মরে।
নেশার ছোবল ওদের গায়ে, পায়ে পায়ে মরণ
নিজের হাতেই অবুঝ শিশু, বিষ করেছে বরণ।
কেউ কি দেখার...
এক)
আমাদের বাংলা ঘরের কোণায় তিরিশ বছর ধরে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে যে তালগাছটি, সে আমাদের পরিবারের সদস্য। জন্মের পর থেকেই তাকে দেখছি। তার সাথে খেলাধুলা করেছি, আড্ডা দিয়েছি,...
তোমার যাওয়ার পথে
বাড়ি খেয়ে শাড়ীর পাড়ে
উড়েছে ধুলোবালি
ছাই উড়েছে ঊনূন থেকে
উড়েছে হাওয়ায় কালি।
এমনই ছিলো ভাবনা তোমার
চাঁদ পেয়েছো হাতে
উড়বে তুমি তারায় তারায়
জোছনা ভরা রাতে।
এখন,
ছাই নেমেছে আকাশ থেকে
মেঘ ধুয়েছে কালি
পড়ে আছে...
ব্যস্ত পথের ধারে
একটি লতায় ফুটেছিল
একটি বনফুল;
কে দেখেছে তারে?
ধুলিমলিন পাঁপড়িগুলোর
শেকড় ছাড়া মূল।
তবুও বেঁচে থাকে
বৃষ্টি-রোদে ভিজে পোড়ে
বাতাসে খায় দোল,
আলো-ছায়ার ফাঁকে
মধুলোভী কীটপতঙ্গ
দেয় বাড়িয়ে হুল।
চানমিয়া ভাই
সেদিনও তাঁকে দেখে এলাম ভালো
চা খেয়েছি বসে পাশাপাশি
চলে গেলেন না-ফেরার এক দেশে
স্মৃতিগুলো হয়নি পুরান বাসি!
বাড়ি গেলে হবে না আর দেখা
বলবে না আর এইতো ভাল আছি
তুমি গেলে ক\'হাত...
এইটুকু ছিল তার শেষ...
তাই নিয়ে ছিনিমিনি এত আয়োজন!
মায়-ছেলের পাগলের বেশ
জানি না সে কষ্টের কতটা ওজন!
দুখী মেয়ে ফেলানীটা
একদম ফেলনা...
মেলা থেকে কিনে আনা
প্লাস্টিক খেলনা।
একদিন তারা মজুরি পেয়ে
কিনেছে নতুন শাড়ী
হাতে দিলে পরে মায়ের মুখে
হাসিটা ফুটবে ভারি!
দেৌড়ে এসে মায়ের পাশে
শাড়ীটা দিয়েছে বেড়ে
কথা বলেনা, অভিমানী মা
গিয়েছে সকল ছেড়ে।
একজন হাঁটে মাটির সঙ্গে
আর জন হাঁটে শূন্যে
হাত বাড়িয়ে মিলন-সুখে
ভেসেছে দু\'জন পূণ্যে।
ধরণীর বুকে এমনই অনেক
রহস্য করে খেলা
চিন্তাজগতে ঢেউ খেলে না
নির্বাক অবহেলা!
©somewhere in net ltd.