![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ
উচ্চকিত হাতের উপর আঙুল ছিল খাঁড়া
সেই আঙুলে শক্রুসেনা খেয়েছিল তাড়া।
বানের মতো বাঁধন ছিঁড়ে জাগলো গোটা দেশ
চুপটি করে রইব কেনো? সইব না আর ক্লেশ।
শুরু হলো জীবন-মরণ লড়াই
দিনে দিনে গরম...
কাপড় বিতরণ অনুষ্ঠান হচ্ছে। যত না কাপড় তারচে\' বেশি অনুষ্ঠান।
একটা বড় সামিয়ানার তলে ক’জন নেতা ব্যস্ত হয়ে ঘোরাফেরা করছে। একটি টেবিলে শীতের জামার স্তূপ। তাদের চারপাশে ব্যস্ত ক্যামেরাম্যান।...
বাগানে গেলাম ফুল তুলিতে, ফুলেরা খুব ডাকছিল...
নেন তুলে নেন আমাকে আজ, কথায় মনের টান ছিল;
হাত দিয়েছি একটি ফুলে, অন্যেরা খুব কাঁদছিল
বলল ওরা হাত বাড়িয়ে, আজকে ওঠার সাধ ছিল।
দলে দলে...
কেনো আসে এইখানে, কেনো ভালোবাসে
কেনো বলে দাও কিছু ঘুরে আশেপাশে!
উদোম ছেলের হাতে দিই যতখানি
ততটুকু তার মুখে নেবে সে টানি
কত বলি দূরে যা রে পারি না তো আর
ততখানি কাছে এসে,...
মনে হয় যেন স্বপ্নের জগতে দাঁড়িয়ে আছে খুকী
চারপাশ থেকে অজানা কিছু সামনে দিয়েছে উঁকি।
ঘুরে ফিরে এসে অচেনা প্রাণি বার বার খায় চুম
আদরে আদরে নেচে উঠে খুকী সারারাত নির্ঘুম।
চাকা ঘুরে...
কোমরে দুই হাত রেখে মা আমার দিকে তাকাও
একটুখানি হাসি দিয়ে মাথাটা খানিক বাঁকাও।
রেডি রেডি রেডি। কিলিক কিলিক কিলিক
মোবাইল ফোনের ক্যামেরাতে আশ্চর্য এক ঝিলিক!
হাত...
কে মেরেছে তোকে?
কোথায় যাবি কই পালাবি আয়তো আমার বুকে!
পকেটে আজ যা ছিল তাই সব দিয়েছে ঢেলে,
ওরা পথ হারিয়ে পথেই থাকে পথের দামাল ছেলে।
কলসি কাঁখে পানি আনে, এঁকে...
ব্যথায় তুমি জল ফেলিবার আগে
কার সে চোখে বহে জলের ধারা
তোমার দুখে কে বা উঠে কেঁদে
কষ্টে তোমার হয় যে দিশাহারা!
না খেয়ে মা কোঁচড় ভরে ভিক্ষে করা ভাতে
ইচ্ছে করে ছেলের মুখে...
দেখবি খেলা? দেখ তাকিয়ে, বল নিয়ে যাই কেমনে;
পায়ে পায়ে বল পেঁচিয়ে পাশ কেটে যায় সামনে।
ছজন ওরা ধন্ধে পড়ে পায় না খুঁজে বল
পেছন থেকে আওয়াজ আসে গোল! গোল!...
তারা চেয়েছিল ঘুষ...
ঘুষের বদল সাপ দিয়েছে ছেড়ে;
শিষ দিয়ে সাপ আসছে যখন তেড়ে
টুল-টেবিলে পা তুলেও পায় না যখন রক্ষা
সাপ বুঝে না কাজের বদল ঘুষের কারণ ব্যাখ্যা।
তারপরে যে কী ঘটেছে নাইবা...
মা-বাবা নেই তার...
হঠাৎ এমন দৃশ্য দেখে উল্লাসে যায় ফেটে
পেছনে গিয়ে ছায়া ধরে আনন্দে যায় হেঁটে।
কোলের শিশু ব্যাগে ভরে বাজার করেন মাতা
আদর-স্নেহ নেই ভেবেছেন করছে কীসব যা তা!
না, না, না,...
আধখানা চাঁদ দেখে কোলের খোকা
কেঁদে-কেটে হয়রান যায় না রোখা।
চাঁদ কেনো আধখানা বাকিখানা কই
এই নিয়ে মা’র সাথে করে হই চই।
বাবা এসে বলে খোকা, কান্না থামাও
পারো যদি চাঁদটাকে নিচেতে নামাও
ডেকে ডেকে হয়রান...
একলা ঘরে আপন মনে কেঁদে ভাসায় বুক
খুঁজে বেড়ায় শূন্য ঘরে হারিয়ে যাওয়া সুখ
সুখ আসে না দুঃখ এসে নিত্য করে খেলা
কী অপরাধ কেন যে তাঁর এমন অবহেলা!
মা...
জগতের যতো সুখটুকু আছে
এনে...
তোর অশ্রু যখন ঝরেছিল কষ্ট পেয়ে পেয়ে
তুই কষ্টগুলি ভুলেছিলি আমার দিকে চেয়ে।
এখন তোকে বুকে মাথায় রাখব আমি তুলে
একটি দিনের কষ্ট যদি যেতিস মা তুই ভুলে।
আমি যদি পাখি হয়ে আকাশে...
সংঘ-সমিতি একটাই আমাদের রয়েছি খুব টিকে
ছড়িয়ে দিয়েছি আমাদের কথা বিশ্বের চারিদিকে।
কবি-লেখকের এত বিভাজন সংঘ-সমিতি ভরা
মিটিং সিটিং, দানে ও গ্রহণে বিব্রত বসুন্ধরা!!
একটি মুখোস পরিয়ে দিতে কয়েক হালি দাতা
হবে না...
©somewhere in net ltd.