![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এইটুকুতে পা ভেজাবো? মাড়িয়ে যাবো কাদা!
ধ্যাত্তেরি ছাই, লাফিয়ে যাব, মানব কেন বাধা!
শক্ত মাটি ভেদ করে সে, বেরিয়ে এলো নিজে
কতটা শক্তি লুকিয়ে থাকে, একটুখানি বীজে!
ক্ষেতের আলে ঝাকে ঝাকে, সাদা বকের সারি
কোথা থেকে আসে ওরা, কোথায় ওদের বাড়ি!
চুক চুক করে খেয়ে নেন দিখি, এই আছিল ঘরে;
তার যতটুকু দিয়ে দিল সে, খুশিতে উজাড় করে।
বাবার কাছে মেয়ে কি শুধু মেয়ে?
নাকি রাজকন্যে, রঙিন প্রজাপতি
মেয়ের কাছে বাবা কি শুধু বাবা?
নাকি রাজার চেয়ে রথি মহারথি!
এত্ত বড় মাছ যে আন মা
কেমনে আমি লইব মুখে তুলে?
প্রতিবারই ছোট্ট...
চারপাশে বড় বড় দালানের সারি
ধুলি তুলে দল বেধে চলেছে গাড়ি;
মাঝখানে কতিপয় লতাপাতা আর...
তারি মাঝে গড়ে ওঠে সুখী সংসার।
জোড়হাতে মিনতি করি, বাবা তুই থাম
বিপদের মুখে তুই দাঁড়িয়ে...
বিড়ালের সাথে ইঁদুরের বন্ধুত্ব! এমন কথা কি কেউ কোনোদিন কল্পনা করেছে? অথচ তা-ই হলো। নির্জলা বন্ধুত্ব হয়ে গেল।
বিড়াল ছেলে-পেলে নিয়ে বেড়াতে যায় ইঁদুরের...
আমি ওকে মারি নি তো, বলল আমায় দে রে...
বাঁশের আগায় হাঁসের ছানা তাই দিয়েছি পেড়ে।
ঢাকা শহর দেখতে গিয়ে বসলো মামার পিছু
মামা আমি আসমান ছাড়া দেখতেছি না কিছু!
এক যে আযব দেশ। সেই দেশে সময়-সুযোগ মতো সত্য আর মিথ্যা হাত ধরাধরি করে চলে। একের সাথে অন্যের বেজায় খাতির। যেখানে সত্য সেখানে মিথ্যা। আবার মাঝে-মধ্যে শক্রুতাও হয়। সত্য...
আর সব অস্থির...
ভালোবাসা কেবলি আপন-গোপনে
সদাশয় সুস্থির।
ভরাট করেছি নদীনালা আর ডোবা পুকুর বিল
হারিয়ে গেছে এ দেশ থেকে দুরন্ত ভুবন চিল!
তর বুঝি কেউ নাই, আমার মতন
আয় তুই বুকে আয়, মানিক রতন
ইচ্ছেমতো বাধার পাহাড় উপর দিকে তোল
পেরিয়ে যাব একটা লাফে নড়বি না এক চুল!
শোকেস ভরা পুতুলগুলো তাকিয়ে আছে আমার দিকে
একটি পুতুল হাত বাড়িয়ে ডাকলো আমায়
যেই বলেছি, ‘কাছে আসো আদর করি।’
অভিমানে মুখ ফেরালো তিনটি পুতুল
আমি নাকি অনেকটাই বদলে গেছি
ডাকলে আমি দেই না সাড়া
ব্যস্ত...
শৈশবে আজ হঠাৎ গেলাম চলে
ছবি দেখেই মিষ্টিরসে করছি হাপুস হুপুস
স্মৃতির পাতা ভিজল চোখের জলে
হাফপ্যান্ট পরে আপনমনে খাচ্ছি লেবেনচুষ!
সবুজ মাঠের অবুজ শিশু ফুল ফসলের সাথী
ধুলো-কাদায় জলে-ডাঙ্গায়...
আবুল মিয়ার বুড়ো দাদা, হা-করেই থাকে
আগে পিছে যাকে দেখে, তাকেই কাছে ডাকে।
`অই মিঞা কেডা তুমি বাফের নাম কও
চোহে মুহে দেহিনাতো সামনে আইয়া বও।
মাইনষে ভরা বাড়ি-ঘর আমার ঘরই...
পিতামাতাহীন রমেলাকে চোখের জলে স্বামীর সংসার ছেড়ে ভাই ভাবীর সংসারে এসে আশ্রয় নিতে হয়েছে। তার সাথে রয়েছে তিনটি অবুঝ শিশু কন্যা। বড় মেয়ের বয়স পাঁচ বছর, মেঝোটার তিন বছর...
হেমন্তিকার হিমেল হাওয়া বইছে ধীরে ধীরে
আকাশ থেকে মেঘমেয়েরা যাচ্ছে ঘুরেফিরে।
সাঝেরবেলা কুয়াশারা আসে খেলার ছলে
গভীর রাতে মাটি ছুঁয়ে বেড়ায় দলে দলে।
সাদা নীলে মাখামাখি আকাশ নুয়ে আসে
সকালবেলা ঘাসে ঘাসে মুক্তোদানা হাসে।
ঘরে...
সম্মানিত অতিথি আসবেন আমাদের ইস্কুলে। খুশির সীমা নেই। আমরা ব্যস্ত হয়ে পড়েছি নানান আয়োজনে। অতিথি কেমন অনুষ্ঠান পছন্দ করেন আর কী কী খেতে পছন্দ করেন ইত্যাদি বিবেচনা করে আমরা...
©somewhere in net ltd.