নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

May Allah Bless Bangladesh till the dooms day.

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ

I want very active debate

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাসিনার দুয়ার খোলাঃ ভারতীয় কোম্পানির দাপটে বন্ধ হয়ে গেছে ৬০ হাজার পোলট্রি খামার!

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৬







ভারতীয় পাঁচটিসহ সাত বিদেশী কোম্পানির দাপটে তিন বছরে বন্ধ হয়ে গেছে দেশের ৬০ হাজার পোলট্রি খামার। সর্বস্ব হারিয়ে কিংবা ঋণখেলাপি হয়ে পথে বসেছেন এসব খামারের উদ্যোক্তা। বেকার হয়ে পড়েছেন এ শিল্প খাতের ১০ লক্ষাধিক কর্মী। ফলে ২৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে গত ২০ বছরে গড়ে ওঠা সম্ভাবনাময় এ খাতে বিরাজ করছে অস্থিরতা। এমনই একটি পরিস্থিতিতে সরকার নতুন করে বাংলাদেশে ব্যবসায় করার অনুমতি দিতে যাচ্ছে আরো আটটি বিদেশী কোম্পানিকে। সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা, এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে ধ্বংসপ্রায় এ শিল্পের সমাধি রচিত হবে।



অনুসন্ধানে জানা যায়, সরকারের অনুমতি নিয়ে সাতটি বিদেশী কোম্পানি বর্তমানে এ দেশে ব্যবসায় করছে। এর মধ্যে রয়েছে ভারতের পাঁচটি এবং থাইল্যান্ড ও চীনের একটি করে কোম্পানি। ভারতীয় কোম্পানিগুলোর মধ্যে হলোÑ সেগুনা, ভিএইচ গ্র“প, গোদরেজ, টাটা ও অমৃত গ্র“প। এ ছাড়া রয়েছে থাইল্যান্ডের কোম্পানি সিপি ও চীনা কোম্পানি নিউ হোপ। পোলট্রি-সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, বাচ্চা উৎপাদনের অনুমতি নিয়ে দেশে ব্যবসায় শুরু করা এসব কোম্পানি নিয়ম-কানুনের তোয়াক্কা না করে এখন সবই করছে। তারা জানান, এ ব্যবসায়ের ৩৫ থেকে ৪০ ভাগ বর্তমানে নিয়ন্ত্রণ করছে সাতটি কোম্পানি। সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা, আরো আটটি বিদেশী কোম্পানি এ খাতে বিনিয়োগের অনুমতি পেলে এ শিল্পের ৭৫ থেকে ৮০ ভাগই চলে যাবে বিদেশীদের হাতে।



অনুসন্ধানে দেখা গেছে, দেশী খামারগুলোকে বসিয়ে দিতে প্রতিনিয়ত নিত্যনতুন কৌশল অবলম্বন করছে বিদেশী কোম্পানিগুলো। বিপুল পরিমাণ পুঁজির মালিক হওয়ার সুবাদে তারাই কখনো উৎপাদন কমিয়ে দিয়ে কৃত্রিম সঙ্কট সৃষ্টি করে ডিম, মুরগি, বাচ্চার দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে। আবার সুযোগ বুঝে উৎপাদন বাড়িয়ে বিপাকে ফেলছে দেশী খামারিদের। তাদের চাতুরির শিকার হয়ে দেশের এক লাখ ১৪ হাজার ৭৬৩টি খামারের মধ্যে গত তিন বছরে ৫৯ হাজার ৩০০ খামার বন্ধ হয়ে গেছে। বিদেশী ষড়যন্ত্রের কারণে বারবার বার্ড-ফুর শিকার হওয়া এসব খামারে বর্তমানে কোনো মুরগি নেই।



পর্যবেক্ষদের অভিমত, দিন যতই যাচ্ছে পোলট্রি সেক্টরে বিদেশী কোম্পানির দৌরাত্ম্য ততই বাড়ছে। সরকারের নিয়মনীতিকে অবজ্ঞা করা গোপনে নিষিদ্ধ ওষুধের ব্যবহার, পরিকল্পিতভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ এবং দেশীয় খামারিদের এ ব্যবসায় থেকে সরিয়ে দেয়ার নীল নকশার অভিযোগ উঠেছে বিদেশী কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে। তারা বলেন, নতুন প্রযুক্তি সংযোজন কিংবা যে সেক্টরটি দেশীয় কোম্পানিগুলো ডেভেলপ করতে পারছে না এমন সেক্টরেই সাধারণত বিদেশী কোম্পানিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। কিন্তু পোলট্রির েেত্র ঘটেছে সম্পূর্ণ উল্টো ঘটনা। বছরের পর বছর ধরে দেশীয় খামারিরা নিজেদের পরিশ্রম, চেষ্টা আর অর্থ বিনিয়োগ করে পোলট্রি খাতকে যখন একটি শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে এসেছেন ঠিক তখনই সম্পূর্ণ রেডিমেড একটা মার্কেটকে বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে।



চট্টগ্রামের বিখ্যাত নাহার এগ্রোর স্বত্বাধিকারী রকিবুর রহমান টুটুল অভিযোগ করেন, বিদেশী কোম্পানিগুলো বাচ্চা উৎপাদন থেকে শুরু করে কমার্শিয়াল লেয়ার পালন, ব্রয়লার মুরগি ও ডিম উৎপাদন, ফিড ইন্ডাস্ট্রি সব ধরনের ব্যবসায় গ্রাস করতে শুরু করেছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে অচিরেই দেশীয় কোম্পানিগুলো বিদেশী কোম্পানির পেটের ভেতর চলে যাবে। তিনি বলেন, তারা কখনো চাহিদার চেয়ে বেশি ডিম উৎপাদন করে আবার কখনো মুরগির উৎপাদন বাড়িয়ে বাজার অস্বাভাবিক করে সাধারণ খামারিদের নিঃস্ব করে ফেলছে। প্রান্তিক খামারিরা বিভিন্ন সমিতি, এনজিও কিংবা মহাজনের কাছ থেকে দাদনে টাকা নিয়ে বিনিয়োগ করছেন। ফলে ব্যবসায় মার খেয়ে তারা আর ঘুরে দাঁড়াতে পারছেন না। এভাবেই দেশীয় খামারিদের সরিয়ে দিয়ে তারা পোলট্রি সেক্টরে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তারের নীল নকশা করছে বলে অভিযোগ করেন এই তরুণ খামারি।



পোলট্রি ব্যবসায়ীদের অভিযোগ বিদেশী কোম্পানিগুলো মাত্র তিন থেকে ৪ শতাংশ সুদে বিদেশী ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে এ দেশে বিনিয়োগ করছে। অথচ দেশীয় খামারিদের ১৫ থেকে ১৬ শতাংশ সুদে ঋণ নিতে হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই বিদেশী কোম্পানিগুলোর উৎপাদন খরচ কমে যাচ্ছে ১০ থেকে ১১ শতাংশ। এ অসম প্রতিযোগিতা এবং বিদেশী কোম্পানিগুলোর অনৈতিক কার্যকলাপ বন্ধে সরকারের হস্তপে কামনা করেন তারা।



গাজীপুরের শ্রীপুর থানাধীন মাওনার সলিং মোড় এলাকার মাসুদ পোলট্রি ফার্মের স্বত্বাধিকারী ফজলুল হক ফরাজী জানান, সিপি নামে একটি বিদেশী কোম্পানি এক দিন বয়সী বাচ্চার পাশাপাশি কমার্শিয়াল মুরগি পালন করছে, ডিম ও ব্রয়লার মুরগিও উৎপাদন করছে। বাজার যখন ভালো থাকে তখন তারা বাচ্চা বিক্রি কমিয়ে নিজেদের খামারে উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। আর যখন বাজার কিছুটা মন্দা থাকে তখন অতিরিক্ত উৎপাদন করে দেশীয় খামারিদের পথে বসিয়ে দেয়। কমার্শিয়াল লেয়ার ও ব্রয়লার উৎপাদনে বিদেশী কোম্পানিগুলোর এখতিয়ার থাকা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেন ফরাজী।



পোলট্রি শিল্প খাতের উদ্যোক্তা নেতৃবৃন্দ বলেন, বিদেশী কোম্পানিগুলো দেশীয় বাজার দখলে যেভাবে দাপটের সাথে এগোচ্ছে তাতে দেশীয় কোম্পানিগুলো ব্যবসায় বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবে এবং আমাদের পোলট্রি শিল্প বিদেশী কোম্পানিগুলোর নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে। যেসব বিদেশী কোম্পানি ইতোমধ্যে ব্যবসায় শুরু করেছেন তাদের বৈধতা এবং প্রয়োজনীয়তা যাচাইয়ের পাশাপাশি ব্যবসায়ের অনুমতি নিয়ে তারা কী ধরনের অনিয়ম করছেন, এক কাজের অনুমতি নিয়ে আরো কী কী ব্যবসায়ের সুযোগ নিচ্ছেনÑ সব খতিয়ে দেখার অনুরোধ জানান তারা।



ব্রিডার্স অ্যাসোসিয়েশন নেতারা জানান, সুগুনা পোলট্রি ফার্ম লিমিটেড নামে একটি কোম্পানি ইতোমধ্যেই ১৫টি দেশীয় কোম্পানি লিজ নিয়েছে। এ ছাড়া ভি এইচ গ্র“প, সিপি-বাংলাদেশ প্রভৃতি কোম্পানির বাজার দখলের নিত্য নতুন কৌশল দেশীয় বিনিয়োগকারীদের ভীষণ ভাবিয়ে তুলেছে। তারা বলেন, এভাবে চলতে থাকলে অল্প কিছু দিনের মধ্যে বিদেশী কোম্পানিগুলো যেকোনো সময় ওভার প্রডাকশনের মাধ্যমে দেশীয় কোম্পানিগুলোকে সম্পূর্ণ বিকল করে দেবে। সরকারের উদারনীতির সুযোগ নিয়ে বিদেশী কোম্পানিগুলো তাদের লভ্যাংশের প্রায় পুরোটাই নিজ দেশে নিয়ে যাচ্ছে জানিয়ে তারা বিদেশী কোম্পানিগুলোর ওপর কিছু শর্ত আরোপ করা অত্যন্ত জরুরি বলে অভিমত দেন।



http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=89059



**************



আমাদের দেশে কৃষিবিদ, পশু চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞের কমতি নেই। কিন্তু সরকারের উদ্যোগের অভাবে বেসরকারী পোল্ট্রি শিল্প হাসিনার আমলে ধ্বসে পড়েছে। ২০০৯ সাল হতেই যথাযথ উদ্যোগ নিলে মুরগীর খাদ্য তুলনামূলক সস্তা থাকত। সেইদিকে নজড়তো নাই উপরন্ত দেদারসে বিদেশী বিশেষ করে ভারতীয় পোল্ট্রি কোম্পানী গুলোকে ইচ্ছামত বাংলাদেশে ব্যাবসা করার অনুমতি দিয়ে দিচ্ছে। দেশীয় পোল্ট্রি মালিকরা যেন বানের পানিতে ভেসে আসা কেউ তাই তাদের আমলে নেওয়া হয়নি। বাংলাদেশ হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা। ঠিক যেমন নরটেল(গ্রামীণ), ওরস্(বাংলালিংক), একজিটা-এনটিটি ডকোমো(রবি) এবং এয়ারটেল মোবাইল কোম্পানী গুলোর সিংহভাগ শেয়ার হওয়ায় তাদের লভ্যাংশ মার্কিন ডলারে দেশের বাইরে নিয়ে যাচ্ছে। ১৯৯৬ সালে কোন প্রকার বাছ বিচার ছাড়া বিদেশী কোম্পানীদের ডেকে এনে দেশের আভ্যন্তরীন মোবাইল ফোনের বাজার ঢালাও ভাবে লিজ দেওয়া হয়েছে। হাসিনা বাহাদুরি দেখান যে তারা একাধিক কোম্পানীকে মোবাইল ফোনের ব্যাবসা দিছে। অথচ সিটিসেলের বাংলাদেশী প্যাসিফিক গ্রুপের শেয়ার হল ৫৫%। সম্পূর্ণ দেশী পুজির টেলিটকও ২০০৪ সালে বিগত জোট সরকারের আমলেই চালু হয়। এই সব ইচ্ছা করেই করা হয় কারণ কি মোবাইল কি পোল্ট্রি বিদেশী কোম্পানীদের কে লিজ দিলে হাসিনা গংদের ভালই ঘুষ বাণিজ্য হয়। তাতে দেশ ও জনগণের ক্ষতি হলে কিইবা হাসিনার আসে যায়!

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৪

শার্লক বলেছেন: খুব খারাপ লাগে কবে মুক্তি পাবো আমরা।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :(

২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৭

doha057 বলেছেন: ভারত বাংলাদেশকে পঙ্গু বানিয়ে দিচ্ছে প্রতিটি ক্ষেত্রে, কষ্ট হয় যখন দেখি বর্তমান সরকার এর পেছনে সম্পূর্ণ রূপে দায়ী। দেশে যখন টম্যাটোর বাম্পার ফলন হয়, তখন সরকার ইন্ডিয়া থেকে বিপুল পরিমাণ টম্যাটো আমদানি করছে, আর দেশী টম্যাটো কোন প্রকার গবেষণা ছাড়াই কেমিক্যাল প্রয়োগের কথা বলে ধ্বংস করা হচ্ছে। গার্মেন্টস সেক্টরে যেখানে এক নম্বর হবার কথা ছিল বাংলাদেশের, সেখানে তা এখন অত্যন্ত নাজুক অবস্থায়। মুক্তিযুদ্ধ আবার দরকার মনে হচ্ছে।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ৭ই নভেম্বরের মতন একটা গণ-অভ্যুত্থান দরকার।

ধন্যবাদ।

৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৯

শিপন মোল্লা বলেছেন: আমি বুঝিনা জাতীয়তাবাদী ব্লগারা কোথায় কেন এমন বক্তব্য নির্ভর জ্বালাময়ই পোস্ট ক্যান পরে না বা মন্তব্য করে না। X( X( X( X( অথচ ঐদিন সবাই এক হয়ার জন্য কত কথাই না কয়লো। আমারা আসলে সবাই এক চলার নীতির পথেই চলছি আর একারনেই আজ আমাদের মাঝে কারো যোগাযোগ নেই, পরিচয় নেই। তাই প্রতিনিয়ত রাজপথে কি ব্লগে বাল ও বামের দাপটে থাকতে পারিনা। ইদানীং ব্লগে লক্ষ্য করছি বাল আর বামরা মিলে আমাদের জাতীয়বাদীছাগু বলার চেষ্টা করছে। আর সে ভয়ে সবাই চুচিল হতে চায় নাকি ? আমি বলি কি বালছালের ভয় পায়া লাভ নাই

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই হিন্দুস্থানের মূখ্যমন্ত্রী হাসিনার দালাল ও বিএসএফের গেলমানরা রামছাগু বলেই তারা আমাদেরকে ছাগু বলে। এদের সাথে হাসিনার বাসার সেফটি ট্যাংকের কীটেরই তুলনা চলে। কারণ হাসিনা আদৌ মুখ দিয়ে কথা বলে না :)

ধন্যবাদ।

৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫২

মরু বালক বলেছেন:
.
.
.




আপ্নে এই কথা কইলেন ক্যান ???
হেদের যা ইচ্ছা তাই করবো, তাতে আপনার কি????
তাই আপ্নে রাজাকার!!
আপ্নেরে ইতির হারানো হাঁসের মামলায় ঝুলানো হবে !!

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :)

৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৩

মরু প্রান্তর বলেছেন: বিদেশী মাত্র ৭ টা কোম্পানি োয়া মাইরা দিচ্ছে, আর বাংলাদেশি হাজার হাজার কোম্পানি কি াল ফালাইতেছে নাকি?
গাঁজাখুরি দেশের গাঁজাখুরি খবর। আর আমরা গাজা খোর বল্গার তো আছিই!

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আইন কি কোম্পানী বানায় না দেশের সরকার বানায়? দেশী পোল্ট্রির যত্ন না নিয়ে কেন বিদেশী কোম্পানীকে সুযোগ দিল?

মুজিব আমলেই নিয়ম ছিল উপমহাদেশের অন্য কোন রাষ্ট্রের সিনেমা আমাদের হলে চলবে না। কিন্তু এখন প্রবল আন্দোলন সত্ত্বেও হিন্দি সিনেমা আসছে, এর জন্য কে দায়ী?

১৭৫৭ সালে সেনাপতি মীর জাফরের কাছে ৫০ হাজার সৈন্য থাকা সত্ত্বেও কিভাবে ৩ হাজার সৈন্য নিয়ে রবার্ট ক্লাইভ নবাব সিরাজকে পরাজিত করল? কাজেই এ গুলিকে গাজাখুড়ি না বলে মনে রাইখেন ঘড়ের শত্রু বিভীষণ!

৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৯

স্বাধীকার বলেছেন:
১০ টাকা কেজির চাল খাওয়ার লোভে যে জনতা মিথ্যাচারীদের বিশ্বাস করে ভোট দিয়েছিলো, সেই মিথ্যাচারীরা এখন ১টি ডিম ১২ টাকায় খাওয়াচ্ছে । সরকারী দলের লোকেরা হয়তো এতে কষ্ট পাচ্ছেনা। কিন্তু সামর্থ্য জনতার নেই, কারণ সবাই তানভীর, দরবেশ, লোটা, আবুল বা চোরঞ্জিতের ভাগ্য নিয়ে এদেশে আম্লীগের পাল তুলে ধরেনি।

এদেশের মানুষ এখন সর্বসংহা। বামেরা যুদ্ধাপরাধীর বিচার দাবীতে হরতাল করলে সরকার জামাই আদর করে পাহারা দেয়, কিন্তু তেল গ্যাস নিয়ে আন্দোলন করলে সরকারের জ্বলে, তাই হামলা চালায়। নিরীহ বামদের এরকম জনদাবীর আন্দোলনকে যেভাবে নিয়ন্ত্রণ করার ধৃস্টতা দেখাচ্ছে, তাতে সন্দেহ ছাড়াই নিশ্চিত হওয়া যায় সরকারে পায়ের তলার মাটি দ্রুত সরে যাচ্ছে। আমি বলবো এক্ষেত্রে বিএনপির ভূমিকা খুবই কম। কেবল ক্ষমতা কেন্দ্রিক রাজনীতি মানুষ ভালো চোখে দেখেনা, তাই বিএনপির উচিত হবে জনতার ভাবনাকে ধারণ করে আন্দোলন সংগ্রাম করা। সাংবাদিক সমাজ, ব্লগার-ফেইসবুকার, আইনজীবীরা যেভাবে জাতীয়তাবাদীদের জন্য লড়ছে-তানাহলে বিএনপির মতো দলকে সরকার নাই করে দিতো। আমরা দিনের পর দিন এসব বলে যাচ্ছি, কিন্তু মানুষ রাস্তায় নামতে পারছেনা-গুম হওয়া, খুন হওয়ার ভয়ে।
বিশ্বাস করি দ্রব্যমূল্যের দামের কারনেই আগামী নির্বাচনে আম্লীগ সাধারন মানুষের দরজায় ভিক্ষা চাইতেও লজ্জা/থুঁতু পাবে। এরকম জালেম সরকারের মেয়াদও চরম অজনপ্রিয়তার মধ্যে দিয়েই শেষ হয়ে থাকে-কেউ থাকেনা আশে পাশে। উন্নয়নের নৌকা ভাসছে জলবিহীন তিস্তায়!! লগি বৈঠা হাতে দেশ দাঁপিযে বেড়াচ্ছে সরকারী সন্ত্রাসীরা। দিকভ্রান্ত বাংলাদেশ তার শেষ জীবনীশক্তি খরচ করে গুমরে কাদঁছে শব্দহীন।

পোস্টের লেখক বা-জি ভাইকে ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: প্রিয় স্বাধীকার ভাই, আপনার হয়ত মনে থাকতে পারে হাসিনার প্রথম আমলে যে এক কাপ চা ষ্টলে ২ টাকা ছিল ২০০৬ সালের শেষেও এটা একই থাকে। এমনকি আমি ২০০৯ সালের অক্টোবরের শেষে দেশ ছেড়ে গেছি তখনও ষ্টলের চা মাত্র ৩ টাকা ছিল। এখন সেই ষ্টলের চা ৭টাকা কাপ। ডিমও ২৪ টাকা হালি মানে ৬ টাকা ছিল ২০০৯এ। চাল, ডাল, সয়াবিন খাদ্য পণ্য এবং বিদ্যুৎ সহ সিংহভাগ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বিগত জোট সরকারের কমপক্ষে ২ হতে ৩ গুণের বেশী। তার উপর দফায় দফায় জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি করছে। আবার হাসিনা বিবি ক্ষমতায় আসার খায়েশ করে :)

বিএনপিতে আসলে ত্যাগী নেতা-কর্মীর অভাব। কোন গণ-অভ্যুত্থান ঘটানো খুব কঠিন কিছু না কিন্তু সুশাসন ও নিয়ন্ত্রিত র্দূনীতি এগুলোই সামাল দেওয়াই চ্যালেঞ্জের। মানুষতো স্বাধীনতার পর কম দেখল না। এখনই আন্দোলনের পাশাপাশি অতীতে নিজেদের সহ বর্তমান সরকারের ভুল হতে যেন যথাযথ শিক্ষা নেয়। তবেই জনগণ খুব আহামরি ভাল না থাকলেও এত সংকটে থাকবে না ইনশাল্লাহ!

অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৬

সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: বরাবরের মতই ত্বথ্য নির্ভর অসাধরন পোস্ট ,,
ধন্যবাদ বাজি ভাই

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৯

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই।

৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৭

মাথা খারপ মানুষ বলেছেন: শুধু পোলট্রি খামার না এই ভারত চলো নীতির বাল সরকারের জন্য আমাদের গার্মেন্টস শিল্পও হুমখীর মুখে। আবাল এক পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কারনে বাংলাদেশ আমেরিকায়ও বাজার হারাবে

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই দিপুমণি আর কি করবে...সে হইল হাসিনার পাপেট :)

ধন্যবাদ।

৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩০

নিষ্পাপ কয়েদি বলেছেন: ভাই আপনে কি 'আমার দেশ' সাংবাদিক? সারা দিন ভারত ভারত না করে আল্লাহ আল্লাহ করেন---- লাভ হবে তাতে

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আল্লাহ ঐ জাতির ভাগ্য পরিবর্তন করে না যারা তাদের নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা করে। ঘরে বসে চুপচাপ থাকলে চলবে কি? নাকি ভারতের একতরফা লাভবানে আপনে খুব আনন্দিত? :)

১০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫১

নিষ্পাপ কয়েদি বলেছেন: তারেক জিয়া বছরের পর বছর লন্ডনে কাম কাজ ছারা পরে আছে---- টাকা কই থেকে আসে?----এইটার উত্তর দেন তো ভাইজান,
বলি বাইরের দেশের কথা বলার আগে নিজের দেশের লোকজনের কথা আগে কন।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনে পোষ্টের বিষয়ে কথা বলেন! ১৯৯৬ ও ২০১০ সালে শেয়ারবাজারে লুট কইরা মানুষরে আত্নহত্যার পথে পাঠাইছেন তারপরেও তারেক তারেক করেন কেন? সে ফেরেশতা না হলেও দেশের মানুষরে পুজি ভাইঙা খাইতে বাধ্য করেনি। ১০ টাকা/কেজির চাউল যারা ৪০ টাকায় খাওয়ায় তাদের আবার এত বাহাদুরি কেন?

১১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১১

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: বাজি ভাইকে সুন্দর পোস্টটার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
বিদেশী ফার্মগুলোতে আমার ভার্সিটির অনেক ছেলে চাকুরী করে, তাদের বিজনেস পলিসি, বাজার দখলের পুরো চিত্র তুলে ধরা যাবে।

আর ভাই, ডিম মনে হয় অনেকে ইদানীং সামনে নিয়ে না খেয়ে পিছন দিয়ে নেবার অভ্যাস করছে, তাই ১২টাকার পুরোটাই উশুল করে নিচ্ছে। এদের কাছে এই পোস্ট গাঁজাখুরিই লাগবে, ওদের বুঝানোর কিছু নেই।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হে হে :)

অনেক ধন্যবাদ চান্দু ভাই।

১২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১১

নীলকন্ঠ. বলেছেন: দাদাপ্রেমে মশগুল ভাদারা এগুলোতে কোন সমস্যা খুঁজে পায়না। X(

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হিন্দুস্থানের গেলমানগিড়িতে বিভোরদের কি করে সমস্যা খুজে পাবে!

ধন্যবাদ।

১৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:২১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বছরের পর বছর ধরে দেশীয় খামারিরা নিজেদের পরিশ্রম, চেষ্টা আর অর্থ বিনিয়োগ করে পোলট্রি খাতকে যখন একটি শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে এসেছেন ঠিক তখনই সম্পূর্ণ রেডিমেড একটা মার্কেটকে বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে।



++++++++++++

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:২৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আবার এই হাসিনা গংই নিজেদের স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি বলে..অথচে তাদের হৃদয়ে হিন্দুস্থান!

ধন্যবাদ।

১৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৯

ধীবর বলেছেন: কথ একটাই। আরেকটা ৭ই নভেম্বর চাই। আর যারা ভারতের পদলেহি ওদের কোন অধিকার নেই স্বাধীনতার স্বপক্ষ্যের শক্তি বলে নিজেদের দাবি করা। কারণ আমাদের স্বাধীনতা আনা হয়েছিল ইন্ডিয়ার গোলামি করার জন্য না। অনেক ধন্যবাদ বা জি ভাই, আরেকটি এক্লুসিভ পোস্টের জন্য।

আবু শিথি ভাই, আপনার সাথে সহমত। তবে সময়ের ব্যাবধানের কারণে নির্দিস্ট সময়ে সবার আসা সম্ভব নয়। একারণেই অনেককে দেখছেন না।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হাসিনা হইল বাকপটু ও বাটপার! নিশ্চয়ই ভাইয়ের ৮৬র জাতীয় বেঈমান হওয়ার কাহিনী মনে আছে :)

অনেক ধন্যবাদ ধীবর ভাই।

১৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৯

ধীবর বলেছেন: নিস্পাপ কয়েদি, ভারত বিরোধীতা করলে আপনার সমস্যা কি? আপনি কি ভারতীয়? ভারতীইয় হইলে কোন কথা নাই। দেশি হইলে দুইটা কথা আছে। কথটাআ অইলো, আমরা পাদা যেমন দেখতে পারি না, তেমনি ভাদা দেখলেও উস্টানোর উপর রাখি।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধীবর ভাই, অনেক পশ্চিমবঙ্গের লোককে আক্ষেপ করে বলতে শুনেছি "ভাই বাঙালীকে গোটা ভারতে কেউই মূল্য দেয় না"। এর কারণ হল শিল্প ও ব্যাবসা বাণিজ্যে পশ্চিমঙ্গের ভারতীয় বাঙালীরা প্রায় রুগ্ন। মারাঠী, পাঞ্জাবী, তামিলদের আধিপত্যে তারা কোণঠাসা। প্রতি বছরই কেন্দ্র হতে অর্থ নিয়ে তাদের চলতে হয় যা অন্যান্য রাজ্যের আয় হতে আসে। কোলকাতায় ডাক্তার বাঙালী কিন্তু ওষুধ কোম্পানী গুলো হল অবাঙালীদের। অথচ বাংলাদেশের স্কয়ার, এসিআই, একমি, ইনসেপ্টা তথা ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানী গুলো বর্তমানে ৯৮%(বাকী ২% এর রোগ বালাই আমাদের এখানে কম) ওষুধ তৈরি করে এবং অনেক রপ্তানীও হচ্ছে। আর ঐদিকে দিল্লীর শকুনী দৃষ্টি হল তথাকথিত ট্রানজিট ফি আমাদেরকে না দিয়ে তারা ফার্মাসিউটিক্যাল ও ল্যান্ড লাইনের টেলিফোন খাতে বিনিয়োগ করবে। অর্থাৎ সেই এরশাদের আমল হতে গড়ে উঠা ওষুধ দেশী শিল্পকে ধ্বংস করে ভারতীয় কোম্পানী গুলো দখল করে নিবে। করিডোর ফিতো পাবই না উপরন্ত আমাদের প্রতিষ্ঠিত ব্যাবসা ভারত দখল করে নিবে। ইতিমধ্যে দেখেছেন ভারতীয় সাহারাকে হাউজিং ব্যাবসার জন্য নিয়ে আসছে। আমাদের বসুন্ধরা, কনকর্ড, যমুনা এরা কোন অংশে কম? হাসিনা ও তার হিন্দুস্থানের দালাল গং যে ভাবে চলছে তাতে বাংলাদেশকে ১৯৪৭ সালের পূর্বাবস্থায় না নিয়ে ছাড়বে না। কারণ একটা দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে গেলে আর কিছুই থাকে না।

অনেক ধন্যবাদ ভাই।

১৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: মন্তব্য করার জন্যই লগ ইন করলাম।

ভাই, খুব ভয়াবহ একটা চিত্র দেখালেন!! তবে এটা সুধু পোল্ট্রিতেই সীমাবদ্ধ না বিভিন্ন সেক্টরে ছরিয়ে পড়েছে। বাংলাদেশের বিস্কুট কিন্তু খুবই উন্নত মানের, এখন সেখানে ভারতীয় কোম্পানী ঢুকে পরার চেষ্টা করছে।

একটা ব্যাপার হয়ত খেয়াল করেছেন। আগে যেকোন বিদেশী পন্যের বাংলাদেশী ভার্শন প্রচারিত হত। বিদেশী ভার্শন প্রচার করলেও অনেক সেন্সর করা হত। কিন্তু এখন কোন বাছবিচার না করে, শুধু অনুবাদ করে, সরাসরি শাহরুখ ক্যাটরিনার অ্যাড প্রচার করা হয়। ইদানিং অ্যাডে স্বল্প বসনা নারীকে উপস্থাপন করা হটাৎ করে বেড়ে গিয়েছে।

ভোটে জিতার জন্য ভারতীয় দালালীই কি এক মাত্র পথ??? X( X( X(

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আরে ভাই, ৯০% মুসলমানকে মাস্তানী করে ধর্মনিরপেক্ষ বানানো হচ্ছে মতলব ১৯৪৭ এর ঘটনাকে অন্যায় বলে অখন্ড ভারত প্রতিষ্ঠা করা। এদেশীয় শিল্প, ব্যাবসা বাণিজ্য রক্ষার্থে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের বিকল্প নেই।

ধন্যবাদ ভাই।

১৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৭

নেক্সাস বলেছেন: নিস্পাপ কয়েদি তারেক জিয়া তো আর ফকিন্নির পোলা না। তারেক জিয়ার টাকা দেয় লন্ডন প্রবাসী এক জিয়ার সৈনিক।

ভারতের বিরোধীতা করলে কেন আপনাদের গা জ্বলে।

চালিয়ে যান বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।

এসব সত্য বাংলার মানুষের জানার দরকার আছে। মিথ্যাবাদিদের মুখোশ উন্মোচিত হবেই। ছাত্রলীগ আর যুবলীগের সন্ত্রাস দিয়ে আওয়ামীলিগের শেষ রক্ষা হবেনা।বাংলার জংন জাগবেই জাগবে

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৯

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৩

কলির কৃষ্ণ বলেছেন: ১১ তম প্লাস।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: :( :( :(

অনেক তথ্যবহুল পোস্ট

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপা!

২০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬

প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: ১৪ তম ভাল লাগা।

আপনার কাছ থেকে সময়োপযগী পোষ্ট গুলো আসে। পোষ্টের সাথে পুর্ণ সহমত

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ আতিক ভাই।

২১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯

মেসি০০৭০০৭ বলেছেন: স্বাধীন দেশে বসবাস করে আমরা যার যা খুশি তাই বলছি বা করছি। আমরা আসলে কখনোই কি চিন্তা করি যেটা বলছি সেটা আদৌ ঠিক বলছি কিনা? আর আমরা সবাই একলা চলার নীতির পথেই চলছি একারনেই আজ দেশে কোনও কিছু ঘটলেই তার দায়ভার চাপিয়ে দেই সরকারের উপর। বিদেশী কোম্পানীর দাপটে দেশি কোম্পানী গুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এটা কি যুক্তি সংগত? আপনি কি একটা বারও চিন্তা করে দেখছেন বিদেশি কোম্পানি আমাদের দেশে বিনিয়োগ করাতে আমরা কতটা উপকৃত হচ্ছি? একদিকে যেমন সরকারের আয়ের উৎস বাড়ছে তেমনি ভাবে অন্যদিকে সৃষ্টি হচ্ছে বিপুল কর্মসংস্থানের, ফলে দূর হচ্ছে বেকারত্ব। অর্জিত হচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রা। বিগত বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের কথা ভেবে দেখেন তারা তো বিদেশী কোম্পানীর অনুমতি দেয়ই নি বরং বন্ধ করে দিয়েছে দেশের অনেক বড় বড় কোম্পানী। হাতিয়ে নিয়েছে হাজার হাজার কোটি টাকা। চাকুরী হারিয়েছে হাজার হাজার শ্রমিক। দেশে বেকারত্বের হার বেড়েছে। এমন কি তাদের ছোবল থেকে রেহায় পায়নি দেশের সর্ববৃহৎ আদমজী জুটমিল। কিন্তু বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই শুধু দেশি কোম্পানিকে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়নি প্রচুর বিদেশি কোম্পানিকেও বিনিয়োগের সুযোগ দিয়েছে। বিগত বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে দেশে গ্রামীণ ফোন একচেটিয়া ব্যবসা করেছে। তখন প্রতি মিনিট কথা বলতেন কত টাকা দিয়ে সেটা কি স্মরণ আছে? আর বিদেশি কোম্পানিকে সুযোগ দেয়ার পর এখন প্রতি মিনিট কথা বলছেন কত সাশ্রয়ে একটু চিন্তা করেন। তর্কের খাতিরে শুধু শুধু তর্ক না করে দেশের ভাব মূর্তি কিভাবে বহির্বিশ্বে উজ্জ্বল হয় সে ব্যাপারে সবার একান্ত সহযোগিতা কাম্য নয় কি?

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: পোল্ট্রিতে আমরা নিজেরাই স্বনির্ভর থাকতে পারি, এখানে বিদেশীদের অনুমতির কি দরকার? ১৯৯২ সালে মোবাইল ফোন ষ্টেশনের যন্ত্রপাতি সহ খোদ মোবাইল ফোন সেটের আন্তর্জাতিক বাজারে দাম ছিল লক্ষ টাকার উপর। গ্রামীণ, টেলিকম মালয়শিয়া এদেরকে ঢালাও ভাবে না দিয়ে তথা ৪৫% শেয়ার দিয়েই ব্যাবসার সুযোগ দেওয়া যেত। আপনি যে বিনিয়োগের কথা বলছেন তাতে গ্রামীণের ৬২% শেয়ার হোল্ডার নরটেল কি পরিমাণ ডলার লভ্যাংশ বাংলাদেশ হতে নিয়ে যাচ্ছে তা কখনও ভেবে দেখেছেন? আমাদের রপ্তানী আয়ের চেয়ে আমদানী ব্যায় বেশী। এ ছাড়া প্রবাসীদের রেমিটেন্সই আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের উৎস। তাই নিজেদের আভ্যন্তরীন বাজার এভাবে বিদেশীদের হাতে তুলে দেওয়া ঠিক না। কোন বিদেশী রপ্তানীযোগ্য ক্ষেত্রে ১০০% বিনিয়োগ করুক তাতে আপত্তি নাই। আমাদের প্রতিষ্ঠিত আভ্যন্তরীন বাজার ভারত নিয়ে নিবে এটা যারা মেনে নেয় তারা দালাল ছাড়া আর কি হতে পারে?

আদমজী, আহমেদ বাওয়ানী, লতিফ জুট মিল গুলা কে ঢালাও ভাবে জাতীয় করণ করছিল? মার্ক্সসিষ্ট মণি সিং এর কথা অনুযায়ী মুজিব যা ১৯৭২এ করছেন এর ফলে এদের সবাইকে রাষ্ট্রের শত শত কোটি টাকা বছরে ভর্তূকি দিতে হয়। আদমজীই অনেক লোকসানী ছিল। এটাকে বন্ধ করাতে আমাদের রাজস্বের কোটি কোটি টাকা অপচয় রক্ষা পেয়েছে। অথচ দেখেন বেসরকারী পূবালী, জনতা, আলীজান, সোনালী জুটমিল গুলো স্বাধীন বাংলাদেশেই লোকসান কি জিনিস তা জানে না। মাসের ৩০/৩১ তারিখে তাদের একাউন্ট অফিসারের কাছে শ্রমিকদের বেতন চলে যায়। ঈদে বোনাসও পায়। কাজেই অসম্পূর্ণ তথ্য দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না।

সহযোগীতার কথা বলছেন তাই বলব নিজেদের দেশ ও দেশীয় ব্যাবসায়ীদের ন্যায্য ব্যাবসাকে যথাযথ সুযোগ দেন। দেশকে নিজের পায়েই স্বনির্ভর করেন।

২২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫১

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: মেসি০০৭০০৭ বলেছেন: ভাই আপনাকে খুজছে বাংলাদেশের রাজনীতি -- আপনি উত্তম মন্ত্রী হওয়ার যোগ্য !! =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: উনার কথা হইল দেশীয় বেসরকারী পোল্ট্রি খামারীদের পেটে লাত্থি দিয়া ভারতকে সুযোগ কইরা দেওয়া। একটা পাগলও বুঝবো যে অগাধ অর্থ থাকলেও নিজেরা যা পারি তা অন্যকে দিয়ে করিয়ে বেহুদা অপচয় করবে না। দেশের মহামূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা রক্ষা করা জরুরী উনি সেটা না করে ভারতকে দেদারসে দিয়ে দেওয়ার পক্ষে! এটাই হল হাসিনা গংদের স্বাধীনতার স্বপক্ষের নমুনা! :)

ধন্যবাদ।

২৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১০

wrongbaaz বলেছেন: ইন্ডিয়া কত ভালো(?!), দেশের ঐ পার থেকে খাওয়াইতো, মাগার আমরা ঠিক মত খাইতে পারি না দেইখা দেশে আইসা মুখে তুইলা খাওয়াইয়া দিতাসে। আমরা হুদাই হাম্বালীগরে দালাল কই! ওরাতো সত্যের পক্ষেই বলছে। তা একটা সত্য যদি ওরা কিলিয়ার কইরা কইত " আমাদের দেশের পোল্ট্রি-মাছ (বিশেষত চিংড়ি)র যে খাবার আনা হইত তাতে কেন ভাইরাল ইলিমেন্টস মিশাইয়া দিত? তাছাড়া পোল্ট্রির সাথে সংশ্লিষ্টরা বাংলাদেশে বার্ড ফ্লু ছড়ানোর জন্য একমাত্র আমদানী উতস ইন্ডিয়া হতে আগত মুরগীর ইনফেক্টেড বাচ্চা ও ডিম কে দায়ী করেন।" ফলাফল আমরা সবাই জানি, পোল্ট্রি শিল্প ও চিংড়ি শিল্প আজ ধ্বংস প্রায়- এগুলোকি আপনাদের পিতৃতুল্য ইন্ডিয়ার সুদূর প্রসারী ষড়যন্ত্র ছিল?

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: একদল লোক সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও যখন নিজের বউকে পর পুরুষের কাছে পাঠায় তখন ;)

ধন্যবাদ।

২৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

শিপন মোল্লা বলেছেন: হিন্দুস্থানের মূখ্যমন্ত্রী হাসিনার দালাল ও বিএসএফের গেলমানরা রামছাগু বলেই তারা আমাদেরকে ছাগু বলে। এদের সাথে হাসিনার বাসার সেফটি ট্যাংকের কীটেরই তুলনা চলে। কারণ হাসিনা আদৌ মুখ দিয়ে কথা বলে না :)


চমৎকার বলছেন ভাই।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.