নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

May Allah Bless Bangladesh till the dooms day.

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ

I want very active debate

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবানে আওয়ামী-বাকশালীদের গত্রদাহ হতেই পারে!

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪৭

















কয়েকদিন আগে এই নতুন বছরের ২রা জানুয়ারী আমাদের বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসীদের সহযোদ্ধা ধীবর ভাই একটি আহবান জানান;



জাতিয়তাবাদি ব্লগারদের দৃস্টি আকর্ষন করছি।



Click This Link



পরে এই বিষয়ে আরো একটি পোষ্ট দেন;



জাতিয়তাবাদি ব্লগারদের দৃস্টি আকর্ষন করছি ২।

Click This Link



মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব সহ রাজনীতি, অর্থনীতি, সামাজিক এবং বিদেশ নীতি সহ দেশের স্বার্থে সমমনাদের সচেতন থাকার লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ হতে অনুরোধ করেছেন। এখানে তিনি কোন অন্যায় বা আইন ভঙ করেছেন তা কেউ বলতে পারবেন না। এমনকি সামু সহ কোন ব্লগের নীতিমালা ভঙ করেছেন তাও নয়। এটা উনার গণতান্ত্রিক অধিকার। কিন্তু এটাই সেই চিহ্নিত তথা আওয়ামী-বাকশালী ও ভারতীয় তাবেদার গোষ্ঠীর পছন্দ হল না। তারা নানা কটু ভাষা সহ নোংরা ভাষায় গালাগালি শুরু করে দিল। একজনতো ধীবর ভাইয়ের ব্যানের দাবীই করে ফেলল আরেক জন পুরানো বাকশালী বলে "জাতীয়তাবাদী ব্লগার মানে কি?" তাদের কথায় মনে হয় যে তারা ভাজা মাছটা উল্টে খেতে জানে না। তাদের সাথে যে কয়টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিরোধ তা নীচে তুলে ধরা হল;



১) ধর্মনিরপেক্ষতঃ



সাধারণ ভাবে ধর্মনিরপেক্ষতাকে ইংরেজীতে এভাবে বলা যায় A person or an institution is free from the religion. তথা ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান ধর্ম হতে মূক্ত;



Click This Link



এই প্রসঙ্গে মূক্তমনার প্রতিষ্ঠাতা অভিজিত রায়ের একটি লেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ;



Click This Link



অনেক আওয়ামীলীগার বলে ধর্মনিরপেক্ষতা মানে সর্ব ধর্মাবলাম্বীর সমান অধিকার তাদের মুখে কষে জুতা মারার মত।



এর চেয়েও অবাক করার মত কথা হল যে যে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ৭১এর মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ধর্মনিরপেক্ষতার শর্তের কথা বলা হয় সেটাও মিথ্যা। এই প্রসঙ্গে ২০১১র নভেম্বরে এক সেমিনারের কিছু বক্তব্য তুলে ধরলাম;



মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর বলেন, এ দেশে সুস্থ ছাত্র-রাজনীতির যেদিন থেকে ইতি ঘটেছে, সেদিন থেকে ছাত্রদের ইতিহাসের প্রতি আগ্রহও কমে গেছে। ইতিহাসের চর্চাও বন্ধ হয়ে গেছে।



নূরুল ইসলাম এ সময় আলোচনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবার কাছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কী—এ বিষয়ে প্রশ্ন করেন।



মুহম্মদ জাহাঙ্গীর বলেন, জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র—এই চারটি মূল স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। এগুলোই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।



আসিফ নজরুল এ প্রসঙ্গে বলেন, মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণাপত্রে ‘অসাম্প্রদায়িকতা’ শব্দটি থাকলেও কোথাও ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলা হয়নি। অধ্যাপক নূরুল ইসলামও এ বিষয়ে আসিফ নজরুলের সঙ্গে একমত পোষণ করেন।




এই প্রজন্ম ইতিহাস পড়ে না: অধ্যাপক নূরুল ইসলাম

Click This Link



এই অধ্যাপক নূরুল ইসলাম হলেন বাংলাদেশের প্রথম পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য। স্বাধীনতার পরপরই তিনি সরকারের উচ্চপর্যায়ের সঙ্গে এ দেশকে গড়ে তোলার কাজে ব্যস্ত ছিলেন।



স্পষ্টতই এই ধর্মনিরপেক্ষতা ভারত হতে আগত। ভারতীয় শাসকগোষ্ঠী অত্যন্ত কুটকৌশলের মাধ্যমে আমাদের উপর গছিয়ে দেয়। তাতে অদূর ভবিষ্যতে আমাদের ৯০% জনগণের ধর্ম ইসলামী মূল্যবোধকে নষ্ট বা দূর্বল করে ১৯৪৭ সালের পূর্বাবস্থায় সহজেই নিয়ে নেওয়া যায়। এই প্রসঙ্গে গত বছর ২০১২ সালের ২২শে জানুয়ারী ভারতের কোলকাতার দৈনিক আনন্দবাজার লিখেছে "তিনি(শেখ হাসিনা) জানেন ইসলামী সত্তার মোকাবেলা করতে হবে বাঙালী সত্তা দিয়েই";



http://www.mediafire.com/?5u19wa3h3e5348u



বস্তুত ১৯৪৭ সাল হতেই ভারতের স্কুল গুলোতে পাঠ্য পুস্তক ও শ্রেণী শিক্ষকগণ ভারত বিভাজন বিরোধী শিক্ষা দিয়ে আসছে। তাদেরকে বইয়ে পুস্তকে দেখানো হয় বর্তমান মানচিত্রে ভারত হচ্ছে ১৯৪৭ সালের পূর্বের । যা আজও সেই দেশে বিদ্যমান;



Click This Link



এখান থেকে বুঝা যায় ভারতের প্রায় সিংহভাগ জনগণ এমন শিক্ষায় শিক্ষিত যে আজ পর্যন্ত ১৯৪৭ সালের বিভাজন আন্তরিক ভাবে মেনে নিতে নারাজ। এদের সাথে বাংলাদেশের আওয়ামী-বাকশালী গোষ্ঠী তাল মিলায় যে ১৯৪৭ সালের দেশ বিভাগ ভুল, ভারতের সাথে সীমান্তের দরকার নাই এবং দুই বাংলা।



আমরা বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসীরা ভারতের এই কুটকৌশলকে প্রত্যাখান করি। আমরা বিশ্বাস করি ১৯৪৭ সালের পর বিভিন্ন ধারাবাহিক ঘটনাই আমাদেরকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে নিয়ে যায়। আমরা ৭১এ স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব অর্জন করলেও আমাদের ৫৬ হাজার বর্গ মাইল ১৯৪৭এ প্রাপ্ত। অর্থাৎ ১৯৪৭ এবং ১৯৭১ = স্বাধীন বাংলাদেশ। কাজেই এখানে আমাদের প্রাথমিক ইসলামী মূল্যবোধ এবং নিজেদের মুসলমান ভাবা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তারমানে এই নয় যে আমরা জোর পূর্বক বাংলাদেশকে শরীয়া রাষ্ট্রে পরিণত করব এবং অমুসলিম বা কোন নাস্তিকের নাগরিক অধিকার কেড়ে নিব। ৫ম ও ৮ম সংবিধানে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম এবং ইসলাম রাষ্ট্র ধর্ম হলেও কোন অমুসলিমের অধিকার হরণে কোন আইন হয়নি বরং তাদেরও ন্যায্য অধিকার থাকবে বলে উল্লেখ আছে। কিন্তু বর্তমানের হাসিনার সরকার ভন্ডের মত সংবিধানে ইসলাম রাষ্ট্রের ধর্মর পাশাপাশি ধর্মনিরপেক্ষতাকে যুক্ত করছে। কাজেই ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে আওয়ামী-বাকশালী গোষ্ঠীর লাফালাফি চরম ভন্ডামি ছাড়া আর কিছুই নয়।



২) ভারতের ক্রীতদাসঃ



১৯৭১ সালে আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে ডাইনী ইন্দিরাগান্ধী সুকৌশলে প্রবাসী বাংলাদেশকে বেশ কিছু অসম শর্ত স্বাক্ষরে বাধ্য করে। চুক্তি গুলো নিম্নরুপ;



১. প্রশাসনিক বিষয়ক: যারা সক্রিয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে শুধু তারাই প্রশাসনিক কর্মকর্তা পদে নিয়োজিত থাকতে পারবে। বাকীদের জন্য জায়গা পূরণ করবে ভারতীয় প্রশানিক কর্মকর্তাবৃন্দ।



২. সামরিক বিষয়ক: বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর প্রয়োজনীয় সংখ্যক ভারতীয় সৈন্য বাংলাদেশে অবস্থান করবে। ১৯৭২ সালের নভেম্বর মাস থেকে আরম্ভ করে প্রতিবছর এ সম্পর্কে পুনরীক্ষণের জন্য দু’দেশের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।



৩. বাংলাদেশের নিজস্ব সেনাবাহিনী বিষয়ক: বাংলাদেশের নিজস্ব কোন সেনাবাহিনী থাকবেনা। অভ্যন্তরীণ আইন-শৃংখলা রক্ষার জন্য মুক্তিবাহিনীকে কেন্দ্র করে একটি প্যারামিলিশিয়া বাহিনী গঠন করা হবে।



৪. ভারত-পাকিস্তান সর্বাত্মক যুদ্ধ বিষয়ক: সম্ভাব্য ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে অধিনায়কত্ব দেবেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান। এবং যুদ্ধকালীন সময়ে মুক্তি বাহিনী ভারতীয় বাহিনীর অধিনায়কত্বে থাকবে।



৫. বণিজ্য বিষয়ক: খোলা বাজার ভিত্তিতে চলবে দু’দেশের বাণিজ্য। তবে বাণিজ্যের পরিমাণের হিসাব নিকাশ হবে বছর ওয়ারী এবং যার যা প্রাপ্য সেটা র্স্টার্লিং এ পরিশোধ করা হবে।



৬. পররাষ্ট্র বিষয়ক: বিভিন্ন রাষ্ট্রের সংগে বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রশ্নে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংগে যেগাগাযোগ রক্ষা করে চলবে এবং যতদুর পারে ভারত বাংলাদেশকে এ ব্যাপারে সহায়তা দেবে।



৭. প্রতিরক্ষা বিষয়ক: বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বিষয়ের দায়িত্ব গ্রহণ করবে ভারত।




” (অলি আহাদ রচিত “জাতীয় রাজনীতি ১৯৪৫ থেকে ৭৫”, বাংলাদেশ কোঅপারেটিভ বুক সোসাইটি লি: প্রকাশিত, চতুর্থ সংস্করণ ফেব্রুয়ারী ২০০৪, পৃষ্ঠা-৪৩৩,৪৩৪)।



আমাদের মুক্তিযুদ্ধের শুরুতেই ভারত এমন ভাবে খবরদারি ও হস্তক্ষেপ করতে চেয়েছিল যে মনে হয় তারা আমাদের বন্ধু নয় বরং কোন প্রভু! এই কারণেই বঙ্গবীর ওসমানী, জিয়া, জলিল এই কয়েকজনের সাথে ভারত সরকারের বনিবনা হত না। তখনই দিল্লীর নীতিনির্ধারক সহ বাংলাদেশে ভারতীয় দালালদের মাধ্যমে সুকৌশলে ওসমানী, জিয়া ও জলিলকে পাকিস্তানপন্থী ও আ.এস.আইয়ের এজেন্ট হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। পরে শেখ মুজিব ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারী স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে এলে ভারতীয় সৈন্যদের বিতাড়নে ইন্দিরাকে বাধ্য করা সহ ঐ সমস্ত চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য তাজউদ্দিনের উপর ক্ষুদ্ধ হন। তারপরেও মুজিবের পক্ষে ঐ সমস্ত চুক্তির বেশীর ভাগই এড়ানো সম্ভব হয়নি। তাই কোনমতে সামরিক বাহিনী রাখা গেলেও তাকে শক্তিশালী করার কোন পদক্ষেপই নেননি মুজিব। সুমুদ্রগামী বাণিজ্যিক জাহাজ কিনতে গেলেও দিল্লীর অনুমতি নিতে হত। এছাড়াও ও.আই.সিতে যোগ দেওয়া, বিভিন্ন মুসলিম দেশের সাথে সহ বিশ্বের অন্যান্য দেশের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনেও ভারত ও এদেশীয় ভারতপন্থীরা বাধা দেয়। এই প্রসঙ্গে বলতে হয়;



পরর্বতীকালে আমার মনে হয়েছে বঙ্গবন্দু ও তাজউদ্দীন অভিন্ন লক্ষে রাজনীতি করলেও তাদের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য ছিল। বঙ্গবন্দু সেকু্যলার বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা চাইলেও তার রাজনীতি ছিল ধর্ম সমল্প্বয়ের রাজনীতি। তাজউদ্দীনের রাজনীতি ছিল আরো একধাপ এগিয়ে সম্পূর্ণ ধর্মনিরপেক্ষতার রাজনীতি। বাংলাদেশ শুধু নামে নয়, কাজেও সেকু্যলার রাষ্ঠ্র হোক এটা তিনি চেয়েছিলেন। এ জন্যই দেশ স্বাধীন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোর মন জয়ের চেষ্ঠা, ইসলামী শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশের যোগ দেওয়া, মাদ্রাসা শিক্ষার সংস্কার ব্যতিরেকে তাতে অর্থ বরাদ্দ বৃদ্ধি, এমনকি মওলানা ভাসানীর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অর্থ বরাদ্দ করা, ভুট্টোকে অসময়ে আমন্ত্রণ জানিয়ে সদলে বাংলাদেশে আনা_ ইত্যাদি ব্যাপারে তার দ্বিমত ছিল। তিনি স্বাধীনতার প্রথম কয়েক বছর স্বাধীনতা যুদ্ধে সাহায্যকারী দেশগুলো_ বিশেষ করে ভারত, সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং পূর্ব ইউরোপীয় দেশগুলোর সাহায্য ও সহযোগিতার ওপর বেশি নির্ভর করাকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিরাপদ রাখার অনুকূল নীতি মনে করতেন।



নভেম্বর মাস এলেই যে প্রশ্নটি মনে উদয় হয় -আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী

Click This Link



এর ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসলে ভারতের সাথে সম্পাদিত চুক্তির সিংহভাগ চুক্তির শর্তই ভেঙে ফেলেন। দেশে প্রথমে এক দলীয় বাকশাল ভেঙে বহুদলীয় গণতন্ত্র এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতা দেন। বিচারক অপসারণে সংসদের পরিবর্তে জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠনের মাধ্যমে নিয়ম করেন। আর বৈদেশিক সম্পর্কে মধ্যপ্রাচ্যের সহ সকল মুসলিম দেশের সাথে সম্পর্ক স্থাপন সহ বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু চীনের সাথে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামরিক সম্পর্ক গড়ে তুলেন। তারপর ১৯৭৭ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফারাক্কা বাধের বিরুদ্ধে নালিশ করেন। পরে ভারত বাধ্য হয়ে ৫ বছর মেয়াদী ৩৪ হাজার গ্যারান্টি ক্লজের বিনিময়ে বাংলাদেশের সাথে ফারাক্কা চুক্তি করে। বস্তুত এই সমস্ত বিষয়ই ডাইনী ইন্দিরা ও তার ভারতের নীতি নির্ধারকদের পছন্দ হয়নি। তাই জিয়ার ক্ষমতায় আসার পর হতেই ভারতীয় র একের পর এক ক্যু ঘটানোর চেষ্টা করে। এক সময়ে ১৯৮১ সালের ৩০শে মে তারা সফলও হয়। সেই ১৯৭৫ সালে ইন্দিরা গান্ধী হতে ভারতীয় নীতি নির্ধারকগণ বাংলাদেশের সাথে চীনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে অপছন্দ বলতে গেলে ঘৃণা করে;



Bangladesh and China have enjoyed diplomatic relations since 1975. Beijing has always encouraged Dhaka to adopt an independent foreign policy and move away from India’s orbit. Beijing may even have given Bangladesh assurances that it will come to its aid in the event of a military standoff with New Delhi. The two countries have signed many agreements on economic, cultural and military matters. Beijing has extended soft loans and military equipment comes at ‘friendship prices’. However Dhaka has been careful not to enter into a strategic military partnership with Beijing. It wishes to reap the benefits of a flexible, loose, expanding relationship.



China is a major supplier of military hardware to Bangladesh. Artillery, missiles, armoured personnel carriers and personal weapons are among the equipment acquired. Naval contacts are even more important. Most Bangladeshi naval craft, including frigates, missile boats and gun boats, are of Chinese origin.



New Delhi fears that Dhaka may grant China the right to set up military bases in Bangladesh. These would permit China to monitor Indian army and air force movements and would seriously compromise India’s ability to defend the Siliguri corridor in the event of hostilities. Even more worrying for India is the possibility that Bangladesh might grant China naval port facilities in Chittagong. The model here is Gwadar in Pakistan and Hambantota in Sri Lanka. Ostensibly these ports are being developed as commercial entities but, almost certainly, they will be used by China’s navy.



Click This Link



Click This Link



যদি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, অর্থনীতি ও মর্যাদা ঠিক রেখে চীনের সাথে সামরিক সম্পর্ক হয় তাতে ভারতের কি? বাংলাদেশ তার প্রকৃত সার্বভৌমত্ব ভোগ করুক এটা দিল্লীর নীতিনির্ধারক হতে দিবেন না। তাই তারা সময়ে সময়ে ছলে বলে কৌশলে বাইরে ও ভেতরের দালালদের মাধ্যমে বাংলাদেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করে। সর্বশেষ এই ২০০৭ সালের ১/১১। যেখানে ফখরু-মঈনের সরকার ভারতপন্থী আলীগকে ক্ষমতায় আসতে সাহায্য করে। এতে অবশ্য যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউর সমর্থনও ছিল। যার প্রমাণ আমরা দেখি জাতিসংঘের কান্ট্রি ডাইরেক্টর রেনেটা লককে দিয়ে মিথ্যা চিঠি বের করা। এরপর আওয়ামীপন্থী শামসুল হুদাও বিএনপিকে বিভক্ত করার চক্রান্ত করে। বিএনপির আসল মহাসচিব দেলওয়ার হোসেনকে আলাপে না ডেকে রাতের আধারে চক্রান্তে সৃষ্টি হওয়া মেজর (অব) হাফিজকে আলাপে ডাকে। কিন্তু দেশের কোটি বিএনপির সমর্থক সচেতন থাকায় দল সেই সময় রক্ষা পায়। কিন্তু কারসাজির নির্বাচনে আলীগকে ব্রুট মেজরিটি দিয়ে জয় রুখা সম্ভব হয়নি। এর উদ্দেশ্য ছিল ভারতের দীর্ঘ দিনের স্বপ্ন তথাকথিত ট্রানজিটের নামে করিডোর যা ১৯৭২ এর মুজিব ইন্দিরা চুক্তির নদী পথের পরেও নতুন করে সড়ক, রেল এবং আমাদের দুই সুমুদ্র বন্দর অবাধে ভারতীয়দের ব্যাবহার করতে দেওয়া। মুজিবই ভারতকে সেই ১৯৭২ সাল হতে নদীপথের করিডোর দেন;



৭২ সাল থেকেই ট্রানজিট ব্যবহার করছে ভারত: রজিত মিত্তার

Click This Link



হাসিনা ২০০৮ এ নির্বাচনের বলেছিল তারা দেশকে সিঙ্গাপুর বানাবে বহু দেশের সাথে বহুমুখী ট্রানজিট দিয়ে। কিন্তু বাস্তবে ভারত রাজী না হলে চীনতো দূর নেপাল ও ভুটানকে আমাদের সুমুদ্র বন্দর ব্যাবহার করতে দেওয়া সম্ভব নয়। উপরন্ত ২০১০ সালের জানুয়ারীতে হাসিনা কি কি শর্তে দিল্লীর সাথে চুক্তি করল তা আজও দেশবাসী ও সংসদ জানতে পারল না। ভারত হতে ফি নেওয়ার কথা বললে হাসিনার উপদেষ্টা রিজভী বলে "ভারত হতে ফি চাওয়া হল অসভ্যতা"। মানে ১৬ কোটি মানুষের হক চাওয়া ঠিক না। উপরন্ত এই ১৬ কোটি মানুষের কষ্টের টাকায় ভারতীয় নৌযানকে ভর্তূকি দেওয়া হচ্ছে;



ফি না নিয়ে উল্টো ভর্তুকি দিচ্ছে বাংলাদেশ: দেবপ্রিয়

Click This Link



আর হাসিনা গংদের চরম ক্রীতদাসী আচরণের জন্য ভারত রীতিমত মাস্তানী শুরু করছে। তারা এই করিডোর ফি দিতে নারাজ;



Click This Link



তো এই হল তথাকথিত স্বাধীনতার স্বপক্ষের আওয়ামী-বাকশালীদের দেশপ্রেমের নমুনা। বিগত জোট সরকার ভারতকে এই সমস্ত সুবিধা দেয়নি বিধায় এই সকল আওয়ামী-বাকশালীদের এবং আন্তর্জাতিক মহলে চারদলীয় জোটকে জঙ্গী, সন্ত্রাসী ও তথাকথিত ভারত বিরোধীর অপবাদ শুনতে হয়। ইতিমধ্যে হাসিনার বর্তমান মহাজোট ১৯৭২-৭৫ সালের মত চুরি, বাটপারি, লুটপাট এবং জুলুম করে দেশের সাধারণ মানুষের জীবনকে র্দূবিষহ করে তুলেছে। মানুষ বর্তমানে তাদের সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছে;



Click This Link



তাই এই সমস্ত কারণেই বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী শক্তির ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সময়ের দাবী। যারা গণতন্ত্রে নয় বাকশালে বিশ্বাসী এবং ভারতের তাবেদারীতে আনন্দিত হয় তাদের কাছে এই ধরণের ঐক্যবদ্ধতা অত্যন্ত গত্রদাহের বিষয়। উপরোক্ত বিষয় গুলো তারা কোন মতেই বিবেচনায় নিতে নারাজ। বরং কিভাবে হাসিনা গং এটাকে চালিয়ে নিতে পারে তাই প্রতিনিয়ত বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন বাজে ট্যাগিং সহ নোংরা গালাগালি করে আসছে। তাদের কোন নৈতিক ভিত্তি নাই কারণ তারা আমাদের দেওয়া কোন তথ্য ও যুক্তির ভিত্তিতে আলোচনা ও বিতর্কে পারে না। তাই গালাগালিই তাদের একমাত্র সম্বল। তারা শুধু তাদের জ্ঞান-বুদ্ধিই নয় তাদের বিবেক ও আত্নাকেও আওয়ামী-বাকশাল তত্ত্বের কাছে বন্ধক দিয়ে রেখেছে। এরাই ঘরের শত্রু বিভীষণ। এদের জন্যই ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বাঙালীরা শেখ হাসিনাকে খুব আনন্দের সাথে বাংলাদেশের মূখ্যমন্ত্রী বলে;



Click This Link



না হাসিনার সরকার না এই সকল তথাকথিত স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি এর প্রতিবাদ করে। তাই তাদের কাছে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ অত্যন্ত ঘৃণার বিষয়। এই তাবেদার গোষ্ঠী এই ধরণের গত্রদাহ না হওয়াটাই ছিল অস্বাভাবিক! তারা একে যতই ঘৃণা করুক বরং এটা আমাদের আরো শক্তিশালী করবে।

মন্তব্য ১৫২ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (১৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫৬

ম.র.নি বলেছেন: ঠাস করে চটকার আওয়াজ পেলাম।চরম দিয়েছেন।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০৭

সুখোই-৩৫ বলেছেন: এহ! আইছে আমার ভারত লইয়া। কিছুদিন আগে গোলাপী বেগম যে মনমোহনের কাছে দেশ বেইচা দিয়া আইলো সেই খবর নাই, এইখানে আইসা ভারত ভারত করে। ভারতের দালাল এই তথাকথিত বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদীদের থেকে দেশের জনগণ মুক্তি চায়। এরা রাজাকারের সমর্থক। এরা দেশের জন্ম ও অস্তিত্ত্ববিরোধী। এদের নেত্রী খালেদা জিয়া দিল্লিতে যেয়ে ক্ষমতার আশ্বাস পেয়ে দেশ বিক্রি করে দিয়ে এসেছে। জনগণ এই ভারতের দালালদের থেকে দেশকে মুক্ত রাখুক, এই কামনাই করছি।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:১৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: খালেদাকে ভারত সরকারী ভাবে দাওয়াত দিছে। বিরোধী দলীয় নেতা হিসেবে স্রেফ সৌজন্য আলাপ হইছে। এখানে দেশ বেচে দিছে পেলেন কোথায়? খালেদা প্রধানমন্ত্রী থাকতে ভারতের সাথে কি হাসিনার মত গোপন চুক্তি করছে?

দেশের মর্যাদা ও স্বার্থ বিকিয়ে হাসিনার ভারতের সাথে সম্পর্ক গড়া আর খালেদার শুধু আলোচনা কি এক?

Click This Link

ঘোলা পানিতে রাজনীতির দিন শেষ। আমি যা লিখি রেফারেন্স দিয়েই লিখি। খালেদা জিয়া ভারতের সাথে অন্যায্য গোপন চুক্তি করলে তাকেও ছেড়ে কথা বলব না।

৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:১৫

ম.র.নি বলেছেন: @সুখোই-৩৫ : মূর্খের মত কথা বলে না। যাও তোমার শিক্ষকদের গিয়ে খবর দাও।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:১৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এরা কোন তথ্য ও যুক্তির ভিত্তিতে কথা না বলে অন্ধ দলীয় আনুগত্যের জন্য মনগড়া কথা বলে। আমার হাজার তথ্য দেই না কেন তারা মানতে নারাজ :)

৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৭

প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: একদম দাত ভাঙ্গা জবাব।

জলন্ত গাত্র দাহে এই পোষ্ট তো পেট্রোলের মতন কাজ করবে :P :P :P

ঐ ব্যাটার আসলেই শরম নাই। আগে আমি কমেন্ট করলে, কমেন্ট মুইছা দিত (সহ্য করতে পারত না)

পোষ্টে প্লাস সহকারে ভালো লাগা।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: যার আলোচনা বা বিতর্ক করার মত নৈতিক ভিত নাই সেতো ভাল ও শোভন মন্তব্য মুছে দিবেই :)

অনেক ধন্যবাদ আতিক ভাই।

৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৯

দি ফিউরিয়াস ওয়ান বলেছেন: আপনার লেখার স্টাইল দেখলেই চেনা যায়---প্রথমেই হুদার কয়েকটা কুমির ছানা মার্কা কার্টুন (অর্থাৎ একই কার্টুন সব ব্লগে) তারপর অত্যন্ত পুরোনো চর্বিতচর্বণ কিছু কথাবার্তা, যেগুলো আবার অনেকগুলাই মিথ্যা---এইগুলিও ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রায় সব ব্লগেই বলে থাকেন। আর অতি অবশ্যই---বাকশাল বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলা।

এই ধরনের ফরমায়েশী, চর্বিত-চর্বন অর্ধ-মিথ্যা ব্লগ যতদিন থাকবে, ততদিন "বাকশালী" ব্লগাররা নাকে তেল দিয়ে ঘুমাতে পারবে।

অনেকদিন পর ব্লগে ঢুকলাম। আপনার নয়, আপনার লেখার সমালোচনা করলাম। ভালো থাকবেন। লেখা আরো ভালো হোক, এই প্রত্যাশায়।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: শুনেন রোজইতো খাওয়া দাওয়া ও বাত্রুমে যাওয়া লাগে। তাই বলে যদি বলেন যে এগুলো কুমির ছানার মত বার বার দেখানে, সেটা কি যৌক্তিক হল?

আজকে হাসিনা যা করছে তা কিন্তু সবই একদিনে হয়নি। তাই এই সমস্তের ব্যাকগ্রাউন্ড বার বার তুলে ধরতে হয়।

আমি যদি ভুল বা মিথ্যা বলে থাকি তবে সেটা দেখিয়ে দিন।

ধন্যবাদ।

৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৯

সুখোই-৩৫ বলেছেন: @ মরনিঃ দেখছো না তোমার উস্তাদের সাথে কথা বলছি, বাচ্চালোগ খেলতে যাও, এইসব আলোচনায় ঢোকার বয়স বা জ্ঞান তোমার এখনও হয় নাই।

--

কি এমন মজা পাইলো ভারত খালেদার মাঝে দাওয়াত করে ডেকে নিয়ে যায়, যখন কিনা আপনাদের ভাষায় ভারতের দালাল হাসিনা ক্ষমতায়? কিসের জন্য ভারত খালেদাকে দাওয়াত করলো? সৌজন্যতা? ভারত দেখায় সৌজন্যতা? কবে দেখাইছে? নাকি শুধু খালেদার সাথেই সৌজন্যতা দেখায়? এখন আবার বলে বসবেন না, খালেদা খুব বড় মাপের নেত্রী। কত বড় নেত্রী তা দেশবাসী জানে, ভারতীয় শাড়ী ছাড়া তো আবার উনার শাড়ী পরা হয় না।

জাতির সাথে প্রতারণা করার দিন শেষ। জাতি এই ভারতের দালাল বিএনপিকে কিছুতেই মেনে নিবে না।

চুক্তি শুধু লিখালিখি করলেই হয় না। চুক্তির বাস্তবতা যখন চুক্তি পালন করা হয়। ভারতের সাথে তো চুক্তি হয়েছিল, বাংলাদেশের কোন নিজস্ব সেনাবাহিনী থাকবে না, নিজস্ব বৈদেশিক নীতি থাকবে না। শেখ মুজিব মেনেছেন সেই চুক্তি? উনি ওসব ডাষ্টবিনে ফেলে দিয়ে বাংলাদেশকে ভারতের বলয় থেকে মুক্ত করে এনেছিলেন। উনার কারনেই আজ আমরা স্বাধীন বাংলাদেশে নিশ্বাস নিচ্ছি।

রাজাকারের সাথে জোট বেধে দেশপ্রেমের মূলা দেখানোর দিন শেষ। রাজাকাররা শেষ হলেই বিএনপি দিল্লির দরবারে ধর্ণা দিবে। ভারতের দালালি করবে। দেশকে ভারতী প্রভাব মুক্ত রাখতে হলে জনগণকে বিএনপি বর্জন করতে হবে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: শুনেন রাষ্ট্রে রাষ্ট্রে আলোচনা হয় এটাই দুনিয়ার অত্যন্ত স্বাভাবিক নিয়ম। এখানে দেখতে হবে খালেদা ও হাসিনা কে কতটা ভারতের উপকার করেছে এবং বাংলাদেশের স্বার্থ বিকিয়ে দিছে।

আমিতো বলেইছি যে মুজিব ভারতের সৈন্য খেদানো এবং আমাদের সেনাবাহিনী রাখলেও ভারতের অনেক অসম শর্ত এড়াতে পারেননি। যা পরবর্তীতে জিয়াউর রহমান করেছেন।

দেখেন এই পোষ্টে রাজাকার বা যুদ্ধাপরাধীদের প্রসঙ্গ টানিনি বা তাদের অপকর্ম জায়েজ করিনি। এমনকি তাদের বাচানোর কথাও বলিনি। তাই অনুরোধ করব যে পোষ্টের ব্ক্তব্যর ভিত্তিতেই মন্তব্য করেন।

৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৪

সুখোই-৩৫ বলেছেন: @দি ফিউরিয়াস ওয়ান ঠিকই বলছে। এইসব আলতু ফালতু লিখায় সময় নষ্ট করে লাভ নাই। ছাগু আর ঝাতিয়তাবাদী ছাড়া এইসব লেখার আবেদন আর কারও কাছে নাই।

---------

যান মেনে নিলাম আপনার সব কথা। আম্লীগ একটা ভারতীয় দালাল আর বিম্পি দেশের সার্বভৌমত্বের ইজারাদার। আরও মেনে নিলাম আমরা বাংলাদেশী জাতি যদিও সংবিধানে আমরা বাঙালী জাতি। তাও মেনে নিলাম। এখন আপনে সুখে থাকেন। আরও কিছু মানতে হইলে কইয়েন, তাও মাইনা নিমুনে। তবুও সুখে থাকেন।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৯

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: শুনেন বিএনপি ফেরেশতা নয়। এই কথা কোনদিনও বলিনি। তবে আলীগের চেয়ে হাজার গুণ ভাল।

আমি ব্লগ লিখি কিন্তু ফাকা মাঠে গোল দেই না। আপনারা যদি ভদ্র ভাষায় মন্তব্য করেন তা সব সময়ই স্বাগত জানাই। যদি সঠিক তথ্য ও রেফারেন্স দিয়ে আমার কোন বক্তব্য ভুল মিথ্যা প্রমাণ করতে পারেনতো কোন দ্বিধা ছাড়াই পোষ্ট সংশোধন বা ড্রাফট করে ফেলি। সেই সাথে তাকে ধন্যবাদও জানাই।

৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪০

ধৈঞ্চা বলেছেন: ভাল ও তথ্যপূর্ণ লিখা, এখন সময় হলো এক হওয়ার।
যে কোন প্রকারেই হোক এই জালিম আওয়ামী সরকারকে বিদায় জানাতে হবে। বিএনপি তুলনামূলক ভাল, একটা বৃহৎ জনগোষ্টি শুধু ভারত বিরুধী অবস্থানের জন্য বিএনপির আশ্রয় খুজেঁ। তবে পরবর্তী ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি যদি আওয়ামী ষ্টাইলে দেশ চালায় বা ভারত বন্ধনায় ব্যস্থ হয়ে পড়ে তাহলে সাধারণ জনগন বিশ্বাসের শেষ জায়গাটুকুও হারাবে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: পূর্ণ সহমত ভাই।

অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

অফটপিকঃ যদি সম্ভব হয় আপনার ফেসবুকের ঠিকানাটা দয়া করে দিবেন কি!

৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৪

ম.র.নি বলেছেন: @সুখোই-৩৫: তোমার পূঁজনীয় স্যারের ব্লগে গিয়ে দেখ বাচ্চালোক কি বলে দিয়ে এসেছে। Click This Link
তোমার স্যারতো দেখি নিখোজ অয়া গেছেন।সামুতে হারানো বিগ্গপ্তি দিতে হতে পারে, যাও ব্যাবস্থা কর।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ঐ স্যারে আমার সাথে তথ্যে ও যুক্তিতে পারে না বিধায় আমাকে তার ব্লগে মন্তব্য করতে না করছে। উনি চায় ফাকা মাঠে গোল দিতে :)

তা না হইলে দেখতেন ঐ কানাডিয়ান ভদ্রলোককে কিভাবে ধরা খাওয়ায়া দিতাম!

ধন্যবাদ।

১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৫

নিষ্পাপ কয়েদি বলেছেন: এই পর্যন্ত কম করে হলেও ৫০ বার সরকার পতনের চুরান্ত আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন বেগম জিয়া।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৯

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: জলিলের মত ৩০শে এপ্রিল নিশ্চিত পতন ঘোষণাতো আর দেয়নি :)

১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৬

ধৈঞ্চা বলেছেন: আমি ফেস বুকে অনিয়মিত, আর ব্লগে ফেবু ঠিকানা দিতে চাচ্ছি না।
মেল এড্রেস দিলাম, আপনি আমাকে আপনার ফেবু ঠিকানা মেল করুন, আমি ফ্রেণ্ড রিকুয়েষ্ট পাঠাব।
[email protected]

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ঠিক আছে ভাই।

ধন্যবাদ।

১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৯

ম.র.নি বলেছেন: ধীবর ভাইয়ের পো্স্ট টা দে্য়ার পর থেকে 'স্যার' দের ব্লগে এই শুকনো স্ক্রীণেও জ্বলুনীর ধোঁয়া দেখা যায়। ;)

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: স্যারে বলে ১৯৪৭ সালের ভারত বিভাজন ভুল ছিল এবং আমাদের সাথে ভারতের সীমান্ত থাকা উচিত নয়। তাই মূখ্যমন্ত্রী হাসিনা ডাক শুনলেও তাদের আানন্দ হয় :)

ধন্যবাদ।

১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৬

সুখোই-৩৫ বলেছেন: ঠিকাছে তাহলে আপনাকে বলি, সাদাচোখে অনেক কিছু অনেক সময় ধরা পড়ে না। যেমন ধরেন আমাদের দেশের একদল শুশীল জনগোষ্ঠী আছেন, যারা সেনাবিহিনীর আধুনিকায়ন দেখলেই তেলে বেগুনে জ্বলে উঠেন। এরা জানেননা যে একটা শক্তিশালী সেনাবাহিনী ছাড়া মায়ানমার বা ভারত কেউই আমাদের পাত্তা দেবে না এবং যে কোন সময় আমাদের ভূখন্ডে প্রবেশ করবে।


এবার বলি সাদাচোখে যেটা হাসিনার দালালি সেটা আসলে দালালি নয়। ভারতকে ট্রানজিট দিয়েছে বিনা পয়সায়। আপনি কী মনে করেন হাসিনা জানতো না যে এতে কি পরিমান ক্ষতি হবে তার ইমেজের? জানতো, তবে কিছু করার ছিল না। বাংলাদেশ এমন একটা জায়গা, যেটা ছাড়া ভারত তার সেভেন সিষ্টার্সের সাথে যোগাযোগ করতে পারে না। সামান্য একটু জমি দিয়ে দুর্গম রাস্তা দিয়ে ভারত সেভেন সিষ্টার্সের সাথে যুক্ত। সেখানকার অধিবাসিরা বরাবরি বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন চালিয়ে গেছে এবং যাচ্ছে, কারণ যোগাযোগ ব্যাবস্থার অপ্রতুলতার কারনে ভারত সেভেন সিষ্টার্সে তেমন কোন উন্নয়ন করতে পারেনি এবং এ কারনে সে অঞ্চলের লোকজন ক্ষ্যাপা। আমাদের পূর্ববর্তী সরকারগুলো এই ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সমর্থন দিয়ে এসেছে, আসলে দেওয়াই উচিত, এটাই রাষ্ট্রনীতি, সামরিক নীতি, প্রতিবেশীকে সবসময় চাপের মুখে রাখা, যখন প্রতিবেশী বন্ধুসুলভ নয়। তার বদলা হিসেবে ভারতও আমাদের পাহাড়ী অঞ্চলে সন্ত্রাসীদের অস্ত্র, রসদ দিয়ে সাহায্য করে এসেছে। হাসিনা পাহাড়ে ভারতের এই মদদ দেওয়া থামিয়েছেন এই ট্রানজিট দিয়ে। ট্রানজিট দিয়ে আমরা কিছুকাল ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছি বটে, কিন্তু এই সরকারের আমলে পাহাড়ী সন্ত্রাসবাদীদের লম্ফ জম্ফ কিছু নাই বললেই চলে। এমনকি যখন সংবিধানে "বাঙালী জাতীয়তা" যোগ করা হল, তখনও তারা কিছু শোডাউন ছাড়া আর কিছুই করতে পারলো না। কারণ ভারত তাদের রসদ দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে, বিনিময়ে আমরা ভারতকে ট্রানজিট আর উলফার নেতা ধরিয়ে দিয়েছি। এই মূহুর্তে আমাদের আসামে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন চালু রাখার থেকে বেশী গুরুত্বপূর্ণ দেশের অভ্যন্তরে শান্তি বজায় রাখা। যে কারনে এ ত্যাগটুকু করতে হয়েছে। পাহাড়ে আরও বাঙালী বসতি বাড়ুক, পাহাড়ের লোকজন আরও শিক্ষিত হোক, তখন আমরা আবার আসামের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের মদদ করার নীতিতে ফিরে যাব। আমাদের পাহাড়ের সমস্যা চিরকাল থাকবে না, কিন্তু ভারত চিরকালই বাংলাদেশের কারণে সেভেন সিষ্টার্স থেকে বিচ্ছিন্ন থাকবে। শুধু সামরিক, প্রযুক্তি ও অর্থনৈতিক দিক থেকে যদি ভারতের সমকক্ষও হতে পারি, তাহলে হাসিনা বলেন আর খালেদা বলেন, কেউই ভারতকে পুছবেও না। দেশের অর্থনীতি এখন একটা বুমিং অবস্থায় আছে। এই সময়ে শুধু শুধু গ্যাঞ্জামে যেয়ে লাভ নাই। আমাদের এখন আগাবার সময়। ভারতকে কিছু সুবিধা দিয়ে যদি একটা সম্পূর্ণ স্থিতিশীল অবস্থা পাই, তবে তাই লাভ। আমাদের এখন সামনে এগুতে হবে।

হাসিনা একদফা ভারতকে ট্রানজিট দিয়ে দিয়েছেন, এবং অনেক সুবিধা দিয়েছেন। পরের দফায় হাসিনার কাছে আবার এসব চাওয়া ভারতের কাছে সম্ভব না। কারণ পাহাড়ের সমস্যায় রসদ সরবরাহ বন্ধ করা ছাড়া বাংলাদেশকে ভারতের আর কিছুই দেওয়ার নাই। ঐদিকে বাংলাদেশ চিরকালই ভারতের গলার কাটা হয়ে থাকবে। ভারত তাই খালেদাকে ক্ষমতায় এনে হাসিনার আমলের সুবিধাগুলো আবার পেতে চায়। এমনকি সম্ভব হলে আরও বেশীও পেতে চায়। হাসিনা এখন ভারতের নিয়ন্ত্রনের বাইরে। ভারতের কথা হাসিনা শুনছে না। তাই হাসিনাকে সোজা করার জন্য ভারত খালেদাকে আমন্ত্রণ করে নিয়ে গেছে। কিন্তু অবস্থা যা দেখা যাচ্ছে তাতে হাসিনা ভারতকে ছাড়বে না। ইতিমধ্যে সেনাবাহিনীর জন্য অস্ত্র কিনেছে। সামনে জঙ্গিবিমান কিনবে। পদ্মাসেতু করার টাকা এ সরকারের আছে। কিন্তু বিশ্বব্যাংকের ঋণটা পেলে এই টাকাটা অন্য কাজে লাগানো যেত। বিশ্বব্যাংকও বুঝেছে যে সরকারের টাকা আছে আর ঋণ দিয়ে বিশেষ সুবিধাও পাওয়া যাবে না, মানে বাংলাদেশকে নিয়ে খেলাধুলা করা যাবে না। তাই তারা ভাগা দিয়েছে। বিশ্বাস করেন, আবুল হোসেনকে যদি হাসিনা ফাসিও দেয়, বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতুর জন্য এক পয়সাও ছাড়বে না। সমস্যা এখানে আবুল না, সমস্যা বিশ্বব্যাংকের। বিশ্বব্যাংক হল দুর্নিতীর জনক, তারা ঋণ দিয়ে বিভিন্ন দেশের সরকারকে শিকল পরার। বাংলাদেশকে শিকল পরানো সম্ভব না। যেই কারনে তারা দুর্নিতীর ধুয়া তুলে ভাগা দিয়েছে। হাসিনা যেভাবে এগুচ্ছে, তাতে আমি বলব উনি ঠিক পথেই আছে। এমনকি ২০২১ এর মধ্যে আমরা যাতে একটা হালকা জঙ্গিবিমানের প্রোটোটাইপ হলেও বানাতে পারি সে ব্যাপারেও এ সরকার উদ্যোগ নিয়েছে। ভারত এ বিষয়গুলি ভাল চোখে দেখছে না। তাই ভারত এখন খালেদাকে হাত করতে চাইছে। শক্তিশালী বাংলাদেশ ভারতের জন্য হুমকি।

প্রশ্ন থাকলে বলবেন, জবাব দিবার চেষ্টা করব।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনেকে একটা সংশোধন দিতে চাই। স্বাধীন বাংলাদেশ আগে উলফা, বোরো যোদ্ধাদের অস্ত্র বা অন্য কোন সাহায্য দেয়নি। ভারতই আগে শান্তিবাহিনীকে আমাদের পাবর্ত্য চট্টগ্রামকে বিচ্ছিন্ন করতে লেলিয়ে দিছে। তাই পরবর্তীতে জিয়ার সময় হতে পাল্টা আমরা উলফাদের সাহায্য করি।

বিএনপি ও খালেদার কথা সাফ ভারতকে দিবে নগদের বিনিময়ে। ভারত এক হাতে দিবে এবং আরেক হাতে নিবে। এটাই হাসিনা করে না। ভারত ২০০১-০৬ সালে অনেক চেষ্টা করেছিল বিগত জোট সরকার হতে নতুন অসম চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য। কিন্তু জোট অনড় থাকায় সম্ভব হয়নি। জোট ভারত হতে কিছু আদায় করতে না পারলেও নতুন কিছু দেয়নি। এখানেই বাংলাদেশের কূটনৈতিক দেন দরবার শক্তই থেকেছে। কিন্তু ১/১১ হতে আজকে মহাজোট আমলে প্রকাশ্য গোপনে অনেক চুক্তিই ভারতের সাথে স্বাক্ষরিত হয়েছে। একটা কথা মনে রাখা দরকার ভারত হল বিশাল দেশ। কাজেই আমাদের স্বার্থ নগদে আদায় করা না হলে তা দীর্ঘ সুত্রতায় বহু বছর লেগে যায় এমনকি কোনদিন নাও পাওয়া যেতে পারে। যেমন তিন বিঘা করিডোরের উপর বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব। যেখানে আমরা সেই মুজিব আমলেই সংসদে পাশ না করিয়েই ভারতকে বেরুবাড়ী দিয়ে দিছিলাম।

যেহেতু শক্তিশালী বাংলাদেশের ভারতের কাছে চক্ষুশূল তাই আমাদের উচিত ভারতকে কোন একতরফা ও ক্ষতিকারক ছাড় না দিয়ে চীনের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখা। যেমন শ্রীলংকা ভারতীয় মদদপুষ্ঠ বিচ্ছিন্নতাবাদী তামিলদের দমন করে নিজেদের অখন্ডতাকে বজায় রেখেছে। সেখানে এখন তামিল সন্ত্রাসীরা আর উঠতে পারছে না। এর পিছনে চীনের অবদান আছে। কাজেই এই ক্ষেত্রে বিএনপি চীনের সাথেই থাকে। আমাদের র্দূভাগ্য আলীগ ভারতের প্রতি দাস সুলভ মনোভাব ত্যাগ করতে পারছে না। বরং আশরাফ ও নাহিদ বলে বাংলাদেশ ও ভারত একই দেশ। যদি মানসিক ভাবে নীতিই ঠিক করতে না পারি তো ভারতের অন্যায় আধিপত্য হতে কিভাবে রেহাই পাব? তাই শক্তিশালী সার্বভৌম জাতীয়তাবাদের কোন বিকল্প নাই।

১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৬

মুফতি বাবা বলেছেন: সুখোই কি ভারতের বিমানের নাম, তাই না (রাশিয়া থেকে ক্রয় করা) ?

এই আওয়ামী আবালের পোস্ট ৪ টা, তার মধ্যে টাই বিএনপি আর খালেদাকে গালাগালি কইরা দেওয়া|

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: থাক ভাই, দয়া করে এখানে ব্যাক্তি আক্রমণ কইরেন না।

আমরা চেষ্টা করব তথ্য ও যুক্তির মাধ্যমে আলোচনা করতে।

ধন্যবাদ ভাই।

১৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৯

মুফতি বাবা বলেছেন: সুখোই দাদা কি এই পারে না ঐ পারে বসে লিকচেন ?? ভারত মাতার জন্য দেখি জান কোরবান করে ফেলছেন?

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আসলে আমাদের র্দূভাগ্য ভারত ও তার দালালরা এভাবেই বাংলাদেশীদের মধ্যে বিভেদ জিইয়ে রাখতে পারছে। উনারা যত তাড়াতাড়ি এই বিভেদ হতে বেরুতে পারেন সেটাই বাংলাদেশের জন্য ভাল।

ধন্যবাদ।

১৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৬

মুফতি বাবা বলেছেন: বাজি ভাই|

আপনার প্রোফাইলে আপনার একটা ই-মেইল এড্রেস দিয়ে রাখেন, বিএনপির অনেক ব্লগারের কাছে আপনি একজন পরিশ্রমী ব্লগার| জাতিয়তাবাদীদের জয় হোক|

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

ফেসবুক লিংক;

http://www.facebook.com/durbar.goti

১৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৮

সুখোই-৩৫ বলেছেন: অল্পবিদ্যা ভয়ংকরি। ১৪ আর ১৫ নং কমেন্ট করা ছাগলটায় তাই দেখাল। আর কিছু পায় না, প্রাসঙ্গিক আলোচনার খবর নাই, নাম নিয়া লাগছে।


তাও মূর্খ ছাগলটারে কিছু বলে যাই। সুখোই-২৭ হল আসল রাশান বিমান। ভারত রাশিয়া থেকে প্রযুক্তি নিয়া বানায় সুখোই-৩০ এম কে আই, চায়না রাশিয়া থেকে প্রযুক্তি নিয়া বানায় সুখোই-৩০ এম কে কে, মালেশিয়ার কাছে আছে সুখোই-৩০ এম কে এম। আর সুখোই-৩৫ রাশিয়ার বিমান, রাশিয়া এইটা কারও কাছে বেচে নাই।

যেদিন এইসব না বুঝে মূর্খের মত কথা বলা বন্ধ করবি, সেদিন কাউরে দোষারোপ করতে আসিস। তুই যে একটা ছাগল, এইটা আগে উপলব্ধি কর। আপাতত কাঠালপাতা চাবাইতে থাক।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই আগেও অন্য একজন অনুরোধ করছি আপনাকেও করছি পরবর্তীতে আর ব্যাক্তিগত আক্রমণ এখানে করবেন না। আলোচনা হৌক তথ্য ও যুক্তির ভিত্তিতে।

ধন্যবাদ।

১৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩০

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: ম.র.নি বলেছেন: ঠাস করে চটকার আওয়াজ পেলাম।চরম দিয়েছেন। ;) ;) ;)

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :)

ধন্যবাদ।

১৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৫

মুফতি বাবা বলেছেন:
সুখোই:

নিচের ছবিটা তোমার জন্য:

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৭

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই এভাবে তথ্য দিলে নো প্রবলেম কিন্তু দয়া করে ব্যাক্তি আক্রমণ নয়।

অনেক ধন্যবাদ।

২০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯

সুখোই-৩৫ বলেছেন: উলফা নিয়ে যেটা বলেছেন, সেটা ঠিক আছে। বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব নষ্ট করতে ভারত শুরু থেকেই চেষ্টা করেছে। যাক সে কথা।

নগদ আদান প্রদান সবসময় সম্ভব হয় না। কারণ স্বাধীনতার পর আমরা যেভাবে ভারতের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে সার্বভৌমত্ব ঘোষণা করেছিলাম, তাতে ভারত সেই যে চটে আছে, এখনও সে চোট যায় নাই। ভারত বাংলাদেশকে কোনভাবেই বিশ্বাস করে না। সে কারনেই আমাদের আগে হাতটা বাড়াতে হয়। ভূমি নিয়ে ভারতের সাথে বিরোধ আলোচনার মাধ্যমে সমাধান সম্ভব কিনা জানি না। তবে সামরিক দিক থেকে শক্তিশালী হলে এখানে আমরা জোরালো অবস্থান নিতে পারব।

আর চীন নিয়ে যেটা বললেন, সেতা কাজে আসবে না। চীন সম্পূর্ণ ভিন্ন চরিত্রের রাষ্ট্র। চীনের কোন বন্ধু বা শত্রু রাষ্ট্র বলে কিছু নাই। চীন দরকার পরা মাত্র যে কাউকে ছুড়ে ফেলে দিবে। মায়ানমারের সাথে সংঘাতের সময় আমাদের বিমানের পার্টস এর জন্য চীনের কাছে বলা হলেও তারা অপারগতা জানায়। পরে পাকিস্তান থেকে আনতে হয়। আর আপনি শুধু একতরফা ভারতকেই দেখছেন। আমরা কিন্তু ভারত ভারত করতে করতে আরেকটা দেশের কথা ভুলেই গেছি। মায়ানমার। মায়ানমারের কারনে চীনের সাথে সেরকম সামরিক সম্পর্ক করা অসম্ভব। কিছু হলে চীন সরাসরি মায়ানমারের পক্ষ নিবে। আমাদের উচিত চীনের মত একলা চলরে নীতি নেওয়া। যখন যাকে দরকার তার সাথে বন্ধুত্ব, দরকার শেষে সম্পর্ক শেষ। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না আমরা শুধু ভারত নয়, মায়ানমারেরো মোকাবেলা করছি। সেই হিসাবে আমাদের প্রতিপক্ষ শুধু ভারত নয়, চীনও বটে। আমাদের স্বয়ংসম্পূর্ণতা ছাড়া আর কোন রাস্তা নাই। পাকিস্তানের মত কিছু ভূমি চীনকে(মায়ানমারকে) ছেড়ে দিয়ে সম্পর্ক করা আমাদের পক্ষে সম্ভব না। সমুদ্র ও ভূমিতে সার্বভৌমত্ব যেটুকু আছে সেটুকু রাখতে হবে এবং যেটুকু এখনও নাই, সেটুকুও অর্জন করতে হবে। বাংলাদেশের বন্ধু বাংলাদেশই, আর কেউ না।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: নগদ আদান প্রদান সবসময় সম্ভব হয় না।

এখানেই দ্বিমত। কারণ ১৯৭২-৭৫, ১৯৯৬-২০০১ এবং বর্তমান আমলে ভারতকে আলীগ খুব গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে একতরফা ও বাংলাদেশের স্বার্থের ক্ষতি করে ছাড় দিয়েছে। এই কারণে আমাদের ৫৪-৫৫টি নদীর পানির সুষ্ঠ বন্টন সহ অনেক বিষয়েই আমরা কেবল ঠকেছি।

আপনি চীনের সাথে যে বিমানের পার্টসের কথা বললেন সেটা এফ-৭ এর। এটা চীনের সাথে শত সামরিক সম্পর্কের মধ্যে একটি। হয়ত তারা এই পুরোনো বিমানের খুচরা যন্ত্রপাতি বানায় না। এই টুকুর জন্য সব বিষয়কে এক করে দেখা ঠিক হবে না। আপনি ঐ ইংরেজী ওয়েবের লিংকে দেখেছেন

Bangladesh and China have enjoyed diplomatic relations since 1975. Beijing has always encouraged Dhaka to adopt an independent foreign policy and move away from India’s orbit.

এইখানেই আমাদের লাভ। আমি এটাও চাই যে বাংলাদেশ যতটা সম্ভব নিজে স্বয়ং সম্পূর্ণ হৌক। তবে বর্তমান বিশ্বে কেউ মার্কিনি, কেউ রুশ এবং কেউ চীনের দ্বারস্থ হতেই হয়। এই ছাড়া চলা দুস্কর। আর মায়ানমার সমন্ধে দয়া করে ঐ লিংকেই দেখুন;

China now acts as mediator in conflicts involving Bangladesh. In November 2008, Myanmar (Burma) and Bangladesh deployed their navies in the Bay of Bengal as a result of Myanmar granting licences to several oil companies to explore for oil in disputed waters. After the Chinese intervened, the two navies backed off and negotiations are under way to resolve the dispute.

Click This Link

কাজেই চীন বাংলাদেশের ক্ষতি করে অন্যায্য ভাবে মায়ানমারের পক্ষ নিবে সেটা পাশ্চাত্য ও ভারতের অপপ্রচার।

২১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪২

সুখোই-৩৫ বলেছেন: ভাই বহুত আলোচনা করছি, আর এনার্জি নাই, আপনি এখন মুফতি বাবা, মরনি, ঘুনপোকা এদের সাথে আলোচনা চালিয়ে যান।

ধন্যবাদ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই আমি কি আপনাকে কোন খারাপ কথা বলছি? বরং আপনার সাথে সাথে উনাদেরও বলছি ব্যাক্তি আক্রমণ হতে বিরত থাকার জন্য।

২২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫২

কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: ধীবর ভাইয়ের পোষ্টর পর থেকে আবাল গুলার রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেছে।

আগামীতে কি হইতে যাইতাছে ভেবে আবালদের জন্য মায়াই লাগে :P

পোষ্টে প্লাস

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভারত প্রেমিক কানাডিয়ানের জ্বলন চোখের পড়ার মতন :)

অনেক ধন্যবাদ কামরুল ভাই।

২৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৬

কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: সুখোই-৩৫ বলেছেন: স্বাধীনতার পর আমরা যেভাবে ভারতের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে সার্বভৌমত্ব ঘোষণা করেছিলাম


এইটাই কয় কি? :||

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আরে কামরুল ভাই, এখানেইতো জাতি হিসেবে আমাদের র্দূভাগ্য।

তবে যাই হৌক উনি ২০নং কমেন্টে স্বীকার গেছেন ভারতই আগে বাংলাদেশের শান্তিবাহিনী লেলিয়ে দিছে তথা প্রথমে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে।

২৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৩

wrongbaaz বলেছেন: ভাই সাবধান হোন, ব্লগে এখন জাতিয়তাবাদিদের ব্লক করার উৎসব চলছে, দাদাদের ধূতি নিয়া আর টানাটানি কি করবেন, শেষবছরতো উনারা ধূতি খুইলাই রাস্তায় বাইর হইতাসে, এতে সমস্যা নাই, কেউ নেংটা কইলেই প্রব্লেম। হাম্বা সদস্যদের আনাগোনা শুরু হইছে, একজন তো লেদাইয়া ভইরা ফেলছে, এদের চুল্কানি এখন বিখাউজে পরিণত হইচে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হা হা :)

অনেক ধন্যবাদ ভাই।

২৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৩

আহসান২০২০ বলেছেন: ধীবর ভাই পোষ্ট দেয়ার পর দেখলাম একজন ভদ্রলোকের পাছা দিয়া ভাপ বাইর হইতাছে। সেই ভদ্রলোক (আবাল) আবার এক মিথ্যে ভরা পোষ্ট প্রসব কইরা স্যালাইন বানাইয়া তার সহকারী আবালদের মধ্যে বিতরন ও শুরু করছে। আপনার পোষ্ট সেই আবালের ধোয়া উঠা পাছায় পেপার স্প্রের মতো লাগলো মনে হয়।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হে হে :-B

২৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২০

ম.র.নি বলেছেন: ওয়ান ডাউন (সুখোই-৩৫) ;)

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: উনি কিন্তু স্বীকার গেছে যে ভারতই আগে বাংলাদেশের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করছে :)

২৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫

সবখানে সবাই আছে বলেছেন: চরম ফালতু একটা পোস্ট দিসেন। আপনার কাছ থেকে এর থেকে ভাল পোস্ট আশা করি।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধীবর ভাই, পোষ্ট দেওয়ার পর অনেকেই নোংরা ভাবে তার প্রতি আক্রমণ করে পোষ্ট দিছে। আমার পোষ্ট তাদের বিরুদ্ধে একটা জবাব।

এখন আপনে বলেন যারা ধীবর ভাইকে কটাক্ষ করছে তাদের বিরুদ্ধে আপনি কি বলছেন? তাদেরকে কি বলছেন যে বাজে ট্যাগিং না করতে?

আর আমার এখানে ভুল বা মিথ্যা কোথায় আছে বলবেন কি?

২৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪২

ম.র.নি বলেছেন: জ্বি পড়েছি।এ জন্য উনি ধন্যবাদ প্রাপ্য বলে মনে করি।উনি উনার বক্তব্য,বিশ্বাস সুন্দর করে বলতে চেস্টা করেছেন।উনারা আসলে সু্ষ্ঠ যুক্তি তর্ক কম পারেন,আর চেস্টা করলে মস্তীষ্কে চাপ পড়ে, এনার্জী লস হয়ে যায়।আশা করি অন্যান্য 'স্যার' পন্ডিতেরা আসবেন সুষ্ঠু আলোচনা করবেন।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: সেই স্যার হইল চরম অন্ধ বাকশালী ও তাবেদার টাইপের। সে ফাকা মাঠে গোল দিয়ে মনে সুখ পেতে চায়। সে সহজে এখানে আসবে না যদিও তাকে বলছি আমার ব্লগ তার জন্য খোলা।

ধন্যবাদ।

২৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: কালো বিড়াল ও পদ্মা আবুলের সাফাই গাইয়া পোষ্ট দেবার পরে এমনই অ-গাছা বাঁস দিয়েছিলাম যে তা সয্য করতে না পাইরা আমারে দিছে তার ব্লগে ব্লক কইরা। সেই সাথে ব্লগ থেকেই প্রায় উধাও।

জাতীয়তাবাদীদের নাম ভাঙ্গাইয়া বলগে আসবার চাইতাছে তাও আপনার সয্য হইল না বাজি ভাই। আপনি তো দেখি মানুষটা সুবিধার না X( X( X(

ছ্যা ছ্যা ছ্যা :P :P :P পালের গোদা হাম্বাটারে এই ভাবে নাংগা =p~ =p~ =p~ কইরা দিবেন তাই বইলা।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আরে যারা বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত রাখাতে বিশ্বাসী না তাদের কাছে তথ্য ও যুক্তি খারাপ লাগতেই পারে ;)

অনেক ধন্যবাদ পলাশ ভাই।

৩০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: বাকশালীরা হাসিনা ভারতে গিয়ে তিলক দিলে দেশে বসে কীর্তন গায়। জিয়াউর রহমান সংবিধানে বিসমিল্লাহ যোগ করায় তাকে গালি দেয় আবার হাসিনা বিসমিল্লাহ রেখে দিলে তাকে বলে দূরদর্শিতা। বস্তুত হাসিনা যেমন বাটপার, হাম্বালীগের চামচাগুলাও তেমনি ভণ্ড। হাসিনার ধর্ম নিরপেক্ষতার উপর যাদের বিশ্বাস ছিল, তাদের একজনই ব্লগার পারভেজ আলম এক পোষ্টে লীগের বাটপারি উন্মোচিত করে দিয়েছিল Click This Link

আমার কথা হচ্ছে, পারলে দুই বাংলা এক কর; বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ, ধর্ম নিরপেক্ষতা সবই অর্জিত হবে। বর্ডারে গুলি খাইবা, আবার কইবা ভারত বাংলাদেশ একই জাতিসত্ত্বা!! ধইরা পাছার মধ্যে গদাম দিয়া দেশ ছাড়া করা হবে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আরে ভাই ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাজন হইছে বইলাই আমরা পূর্ব বঙ্গের মুসলমানরা বাঙালী হওয়ার মর্যাদা লাভ করি। ১৯৪৭ এর আগেতো বটেই এখনও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে মুসলমানদের বাঙালী বইলা মানে না। আর পশ্চিমবঙ্গের দাদারা অখন্ড ভারত ও বান্দে মা তরম বলতে অজ্ঞান। কাজেই এই সমস্ত কথা বলে ৪৭এর পূর্বাবস্থায় নিয়ে যাওয়াই দিল্লীর মতলব। মানে গাধার সামনে মূলা ঝুলানো।

অনেক ধন্যবাদ চান্দু ভাই।

৩১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫১

ক্লিকবাজ বলেছেন: আজকাল ব্লগ ওপেন করলেই ভাদাদের কলজে পুড়া গন্ধ পাই।
কুত্তার লেজ যেমন সোজা হবে না, তেমনি ভাদাদেরও বিবেক জাগ্রত হবে না, কারণ ভারতের পা চাটতে-চাটতে তাদের বিবেক মরে গেছে। তাই BAL এর সব গুলিহারামীকে সব-সময় মুগুরের উপর রাখতে হবে যাতে দু পায়ের চিপা থেকে লেঙ্জা বের করার সাহসই না পায়।
জাতীয় বেঈমান এবং তার অনুসারীদের সাথে এর চেয়ে ভাল ব্যবহার কোন বিবেকমান মানুষ আশা করে না।

এখন সময় এসছে স্বাধীনতার সোল এজেন্টের মুখোশধারী এসব দেশের ভারতের পা চাটা, দেশের শক্রদের প্রতিহত করার।

(অঃটঃ BAL এর পেইড দালাল "মন্ত্রক" তার ব্লগে আমার করা মন্তব্যের উত্তর দিতে না পেরে গত কয়েক মাস যাবৎ আমাকে ব্লক করে রেখেছে।)

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই যাদের নৈতিক ভিত্তিই নাই তারা কিভাবে আপনার সাথে তথ্য ও যুক্তিতে পেরে উঠবে। এদেরকে চিনে রেখে এড়িয়ে চলুন। সেটাই সব দিক থেকে ভাল। কারণ কোন বিবেকহীনের সাথে তর্ক বা আলোচনা চলে না।

ধন্যবাদ ভাই।

৩২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৪

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: ধীবর ভাইয়ের পোষ্টে কোন সিন্ডিকেট বানানো হয়নি, অথচ বালের দালালগুলো এইটাই অপপ্রচার করল। ধীমানের পোষ্টে দেখেছেন কিভাবে শিব সেনা বিপ্লব কান্তি জাতীয়তাবাদীদের জঘন্য গালাগালি করেছিল আর হাম্বাগুলো তাতেও সমর্থন জানিয়েছিল। আরেক লীগ রাফাও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে পোস্ট দিয়েছিল, তাতে আম্বাগুলো সমর্থনও দেয়। অথচ এরাই ব্লগের সবচেয়ে কুখ্যাত সিন্ডিকেট এ টিমের জন্মদিনে পাছার কাপড় তুলে নাচে। Click This Link
আসলে আওয়ামী লীগ মানেই ষোল আনা ভণ্ডামি।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এরা চরম বিবেকহীন ব্যাক্তি!

৩৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২০

নিষ্পাপ কয়েদি বলেছেন: যত কিছুই বলেন না কেন ফোন সেক্সি সাইদির ফাসি এবছরই হবে। রাজাকারদের ফাসি হয়ে গেলে বিএনপির দফা রফা। কারন জামাতের শক্তিতেই বিএনপি এতদিন চলে আসছে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এখানে কোন সাঈদীকে বাচানোর কথা বলা হয়নি।

বিএনপির কোটি কোটি সমর্থক আছে। আর জামাতের ভোটার হইল প্লাস পয়েন্ট। শুধু জামাতের ৫% ভোটার দিয়া কি সরকার গঠন সম্ভব।

তবে যত যাই বলেন খালেদা হইল সত্যিকারের প্রধানমন্ত্রী যেখানে আপনাদের হাসিনা হইল মূখ্যমন্ত্রী :)

Click This Link

৩৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৬

শামিল কায়সার বলেছেন: বেশ তথ্যপূর্ণ লেখা। +

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৭

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ কায়সার ভাই।

৩৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

সবুজ সাথী বলেছেন: চরম একখান পুস্ট। দিছেন তো কুত্তার লেজে আগুন ধরাইয়া। :)

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এর জন্যই এখন ঐ জন বেওয়ারিশের মতন ঘেউ ঘেউ করতাছে :)

ধন্যবাদ ভাই।

৩৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০১

মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: বরাবরের মত আগুন পোস্ট ।



ফেসবুকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট করেছি । পারলে এড করে নিয়েন ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনার কমেন্টের আগেই এ্যাকসেপ্টেড!

ধন্যবাদ মাজহারুল ভাই।

৩৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৭

শিরিষ গাছ বলেছেন: সময়পযোগী পোস্ট। বিএনপি মানেই ভারত বিরোধীতা নয়। স্বাধীন সার্বভৌম দেশ হিসেবে সম্মানের সাথে প্রতিবেশী দেশের সাথে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানই বি এন পির নীতি। লীগের নতজানু পররাষ্ট্র নীতির কারণে প্রতিদিন সীমান্তে পাখির মত মানুষ শিকার করছে বি এস এফ। আর লীগের মহিলা, পুরুষ মন্ত্রীরা এসবের প্রতিবাদ দূরে থাক উল্টও সীমান্তে হত্যা জায়েজ ঘোষণা করছে। বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী শক্তির জয় হোক।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: নিজেদের ন্যায্য ইস্যু গুলির জন্য শক্ত দেন দরবার মানেই ভারত বিরোধীতা নয়। এই জিনিসটাই আওয়ামী-বাকশালী গং কটুবুদ্ধির মাধ্যমে অহেতুক পানি ঘোলা করে।

ধন্যবাদ।

৩৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৫

নেয়ামূল হক বলেছেন: আপনাদের জন্যই ব্লগ ছাড়তে পরি না। এরকম পোস্ট গুলি ব্লগে আসাটাকে সার্থক করে তুলে। পোস্ট প্রিয়তে............ভাল থাকবেন।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

৩৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

নষ্টালজিয়া বলেছেন: পুরাই ১০ নম্বর।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

সংকেত মাহমুদ বলেছেন: আপনি লিখছেনঃ"আর ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসলে বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু চীনের সাথে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামরিক সম্পর্ক গড়ে তুলেন।"

৭১ থেকে জিয়ার আমলের শুরু পর্যন্ত কিংবা বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় কি চীন বাংলাদেশের বন্ধু ছিল ??

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যখন বড় ধরণের পরিবর্তন হয় তখন পক্ষ বিপক্ষ থাকতেই পারে। যেমন জার্মানী ও ফ্রান্স, পোল্যান্ডের বর্তমান বন্ধুত্ব। মার্কিন ও ভিয়েতনামের বর্তমান বন্ধুত্ব। তাই ১৯৭৫ সাল হতে চীনের অবদান পরীক্ষিত ও প্রকৃত বন্ধুর মতই। অথচ ৭১র বন্ধু ভারত হল আসল শত্রু। কারণ প্রকৃত সে ৭১এ নিজ মতলবে আমাদের সাহায্য করেছিল। চীন ১৯৭৫ হতেই চায় বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি যেন স্বাধীন থাকে যা ভারত অনিচ্ছুক। তাই বলেন চীনের বর্তমান ভূমিক উপকারী না ভারতের ভূমিকা?

৪১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৭

ইয়াংিক বলেছেন: যুক্তি দিয়ে যুক্তি খণ্ডন, নাই কোন নোংরামি, প্রয়োজনে ইস্পাত কঠিন। এটাই তো জাতীয়তাবাদী চরিত্র। সুন্দর পোস্ট। ফেবু রিকু দিছি।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনার রিকু একসেপ্টেড!

ধন্যবাদ।

৪২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২২

সংকেত মাহমুদ বলেছেন: পৃথিবীর কোন রাষ্ট্রের সীমান্তে এভাবে নিরীহ মানুষকে হত্যা করা হয়না। বিরোধপূর্ণ রাষ্ট্র গুলোর মধ্যেও এমন হয়না। অথচ সীমান্তে বিএসএফ নির্দয় ভাবে মানুষ হত্যা করেই চলছে ।সীমান্তে হত্যা বন্ধে লীগ কিংবা জাতীয়তাবাদী কেউই কার্যকর ব্যবস্হা নেয় নি ।বিএসএফ’র গুলিতে বি এন পি আমলে মারা গেছে ৫৭৭ জন আর হাম্বালীগের আমলে২০০৮-২০০১২ পর্যন্ত মারা গেছে ৩৪০ জন ।এদিকে আপনারা জাতীয়তাবাদীরা মাঠ গরম করার জন্য রাজনৈতিক বক্তৃতা দেনঃ লীগের নতজানু পররাষ্ট্র নীতির কারণে সীমান্তে নিরীহ মানুষকে হত্যা হচ্ছে ।কিন্তু পরিসংখ্যান বলতাছে , আজকের লীগের আমলের চাইতেও সীমান্তে বেশি মানুষকে হত্যা করেছে বিএসএফ । তাইলে কি জাতীয়তাবাদীদের পররাষ্ট্র নীতি লীগের চাইতেও বেশি নতজানু ??? তাহলে তখন ঐ জামাত বিএনপির সরকারের কি ভারতের প্রতি আরও বেশি নতজানু পররাস্ট্রনীতি ছিল , দয়া করে জবাব দিবেন ??


আমরা জাতীয়তাবাদীদের এরকম সস্তা প্রতারণামূলক মাঠ গরম করা বক্তৃতা দেখতে চাই না , আমরা চাই কার্যকর পদক্ষেপ ।

তথ্যসূত্র ঃ http://www.amarblog.com/udvraanto/posts/143330
http://bangla.bdnews.com/news/26450
Click This Link
Click This Link
Click This Link

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: জোট আমলে বিএসএফএর সদস্যদের একজনকে হত্যা করলে আলীগাররা তেলে বেগুনে জ্বলে উঠে। ২০০৫ সালে জীবন কুমার নামক এক বিএসএফ সদস্য বিডিআরের গুলিতে মারা গেলে সাবের হোসেন, ফারুক চৌধুরী সংবাদ সম্মেলন করে এর প্রতিবাদ করে।

৪৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৬

সংকেত মাহমুদ বলেছেন: কিন্তু পরিসংখ্যান বলতাছে , আজকের লীগের আমলের চাইতেও জাতীয়তাবাদীদের আমলে সীমান্তে বেশি মানুষকে হত্যা করেছে বিএসএফ । তাইলে কি জাতীয়তাবাদীদের পররাষ্ট্র নীতি লীগের চাইতেও বেশি নতজানু ???

আমরা এরকম সস্তা প্রতারণামূলক মাঠ গরম করা বক্তৃতা দেখতে চাই না , আমরা দেখতে চাই কার্যকর পদক্ষেপ ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: শুনেন আপনার পরিসংখ্যান অস্বীকার করি না। বিষয়টা একদিনে সমাধান হয় না। আগের মন্তব্যের জবাবে বলেছি যে জোট আমলে বিএসএফ সদস্যকেও ছাড়া হয়নি।

এখানে মূলত শেখ হাসিনা দেশবাসী ও সংসদকে না জানিয়ে গোপন শর্তে ক্ষতিকারক চুক্তি করে সেই সমন্ধে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।

জাতীয়তাবাদীদের এভাবে কটাক্ষ করেন বলেই হাসিনার উপদেষ্টা মসিউর বলে "ভারত হতে ফি চাওয়া অসভ্যতা"। তো বাংলাদেশটা কি মসিউরের বাপের জমিদারী?

৪৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৩

সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন:
বাজি ভাই ফেবুতে রিকু দিছি ,,, ধীবর ভাইয়ের পোস্টের পর থেকেই বাকশালী কুত্তাগুলা কান্না কাটি কৈরা ব্লগ ভাসাই দিতাছে , তার উপর আপনার এই পোস্টে দিলেন তাদের ধুতি খুলে , যাদের নেত্রী দিন কে রাত আর রাত কে দিন বলার মত মিথ্যাচার করে , তার পোষ্য কুত্তা গুলার কাছ থেকে ত্বথ্য নির্ভর যুক্তি তর্ক আশাকরা বৃথা
পোস্টে পিলাচ এবং প্রিয়তে

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৯

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনার রিকু একসেপ্টেড!

অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৪৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪০

মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: Tripura rebel leader held in Bangladesh, handed over to India

All Tripura Tiger Force (ATTF) chief Ranjit Debbarma has been arrested in Bangladesh and "pushed back" to India through the Meghalaya border. The rebel leader was produced before a court in Agartala on Wednesday and was remanded in police custody.

Intelligence sources said Ranjit was arrested by Bangladesh officials in Dhaka on December 22. He was "pushed back" to India along the border with Meghalaya late on Tuesday night(২২/১/১৩).


সংকেত মাহমুদ @ এ রকম ঘটনা নিশ্চয়ই বিএনপি সরকারের আমলে ঘটে নাই । আমরা ভারতের নোংরা পরিষ্কার করে দিচ্ছি । এখন যদি আপনার পরিসংখ্যান যদি দেখান ।

তাহলে বলতে হয়, বন্ধু হিসাবে নয় বরং সুইপার বা মেথরের দায়িত্ব পালন করছে এই BAL সরকার ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৬

সংকেত মাহমুদ বলেছেন: মাঠ গরম করা বক্তৃতা দেখতে চাই না , আমরা দেখতে চাই কার্যকর পদক্ষেপ ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভারত যেহেতু রাজী হয়নি তাই ২০০১-০৬ সালে বিগত জোট সরকার নতুন কোন অসম চুক্তিও করেনি। আর ভারত এখন তথাকথিত ট্রানজিট চুক্তি করে টোল দিতে চাচ্ছে না। এই দুইয়ের মধ্যে কি কোন পার্থক্য আছে বলে মনে করেন?

৪৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৯

সংকেত মাহমুদ বলেছেন: একটা জিনিস লক্ষনীয় তিস্তা চুক্তি , ফারাক্কা চুক্তি এগুলো ব্যাপারে বর্তমানের হাম্বালীগ সরকার অতীতের মত এবারও বাল ফালাইতাছে ।কিন্তু এব্যাপারগুলো সমাধানে জাতীয়তাবাদীরা ক্ষমতায় থাকতে কি কি বাল ফালাইছে??নাকি বিরোধী দলে এলেই দেশের স্বার্থের কথা মনে হয় ,আর ক্ষমতায় গেলে ভুইলা যায় !! তিস্তা চুক্তি , ফারাক্কা এব্যাপারগুলো সমাধানে বিএনপি অতীতে কি করছে ??

আমরা সাধারণ পাবলিক চটকদার বক্তব্য শুনতে চাই না , কার্যকর পদক্ষেপ দেখতে চাই ।সোজা হিসাব

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৭

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ফারাক্কা বাধ নিয়া জিয়াউর রহমানই সর্ব প্রথম ১৯৭৭ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে নালিশ করে। যার দরুণ ভারত আন্তর্জাতিক চাপে পরে গ্যারান্টি ক্লজ সহ শুস্ক মৌসুমের জন্য ৩৪ হাজার কিউসেক পানি ৫ বছরের জন্য দেয়। আর হাসিনা ১৯৯৬ সালে দিল্লীতে যেয়ে যে ৩০ বছরের চুক্তি করছে তাতে কোন গ্যারান্টি ক্লজ ছিল না। হাসিনা এই কারণেই চুক্তির আগে বিষয়াদি দেশবাসী ও সংসদকে জানায়নি। মুজিব ও হাসিনার অদক্ষতা ও বিশেষ করে হাসিনার ভারত প্রেমের কারণে ১৯৬৭ ও ১৯৭৫এ থাকা বাংলাদেশের ২৪ হাজার কিমি নৌপথ মাত্র ৬ হাজারে নেমে এসেছে। তথা ১৮ হাজার কিমিই গায়েব;

Click This Link

বিএনপি যেনতেন ও বাংলাদেশের ক্ষতিকারক নদীর পানি বন্টনের চুক্তি করবে না। বিএনপি আমলে পানির কথা বললেই ভারত বলত ট্রানজিটের কথা। নদীর পানি আন্তর্জাতিক আইনে বাংলাদেশের ন্যায্য অধিকার। ট্রানজিটও কি তাই? ২০০২ সালে মুজিব-ইন্দিরা চুক্তির অধীন নৌট্রানজিটের মেয়াদ শেষ হলে বিগত জোট সরকার ২০০৫ সাল পর্যন্ত তা নবায়ন করেনি। যেখানে স্থল, রেল ও সুমুদ্র বন্দর ভারতকে ব্যাবহার করতে দেওয়ার সুযোগ প্রশ্নই উঠে না। বিগত জোট সরকারের আমলে ভারতের সাথে নতুন কোন অসম চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়নি। ভারত বিভিন্ন আব্দার করলে জোট সরকার জানিয়ে দেয়;

১) ৫৪-৫৫ নদ-নদীর পানি আন্তর্জাতিক আইনে সুষ্ঠ-ন্যায্য বন্টন হতে হবে,
২) স্থল ও সুমুদ্র সীমা নির্ধারণও ন্যায্যতার ভিত্তিতে হতে হবে,
৩) বাংলাদেশী বিভিন্ন পণ্য যা বিদেশে রপ্তানি হয় তা ভারতে বিনা শুল্কে ও অবাধে প্রবেশাধিকার দিয়ে বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে আনতে হবে,
৪) নেপাল, ভুটান ও চীনকে ভারতের উপর দিয়ে ট্রানজিট দিতে হবে যাতে তারা বাংলাদেশের মংলা ও চট্টগ্রাম সুমুদ্র বন্দর ব্যাবহার করতে পারে।
৫) নেপাল ও ভুটানের পানি বিদ্যুৎ আমদানীর জন্য ভারতীয় ভুখন্ডের ব্যাবহার। এছাড়াও আরো বেশ কয়েকটি শর্ত।

কিন্তু ভারত এগুলো নাকচ করে দেয়। দিল্লীর কথা হল সে শুধু সুবিধা নিবে কিন্তু দিবে না। কাজেই বিএনপির এই কথা আপনের কাছে চটকদার মনে হলেও এটাই আমাদের বাংলাদেশের পক্ষে ন্যায্য শক্ত দেন দরবার। বিএনপির কথা হল ভারত এক হাতে দিবে অন্য হাতে।

পক্ষান্তরে বর্তমানে আলীগ বাংলাদেশ কি পেল না পেল সেটা ঠিক না করেই ভারতকে একতরফা সুবিধা দিয়ে দিছে। হাসিনার উপদেষ্টা গওহের রিজভী বলেন গিভ এন্ড টেক না হউক ভারত পেল সেটাই দুই দেশের সম্পর্কের উন্নয়ন। বাংলাদেশ হয়ত দেড়ী করে পাবে;

http://www.youtube.com/watch?v=O3I-p-eBAJE

অথচ সেই ১৯৭২ সালে ভারত শুধু চটকদার আশ্বাস দিয়েছে। আজকে আলীগ সত্যিকারের দেশপ্রেমিক হলে ভারত একতরফা এই সুবিধা পেত না।

উপরোক্ত কারণ বিবেচনা করলে আলীগ হতে বিএনপি হাজার গুণ ভাল।

৪৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৫

সংকেত মাহমুদ বলেছেন: হায়রে জাতীয়তাবাদ যারা -জিয়াউর রহমানের মুক্তিযুদ্ধা ইমেজ সামনে এনে বিনিময়ে বাংলাদেশের জন্মের শত্রু , গণহত্যাকারী রাজাকারের লিডারদের রক্ষার জন্য কয় এটা নাকি প্রহসনের বিচার !!একখান কথা কই জামাতের সাথে নির্বাচনী জোট আছে ভালো কথা । কিন্তু গণহত্যাকারী রাজাকার বাহিনীর লিডারদের এই বিচাররে প্রহসনের বিচার এই টাইপের কথা কইয়া বাংলাদেশের জন্মের শত্রুদের আরও উৎসাহিত করাটারে সমর্থন করি না আমি ।এম কে আনোয়ারের মুখে লাগাম থাকা উচিৎ ।
জাতীয়তাবাদীরা কি ভূলে গেছে,
ধৃত জামাত নেতারা ৭১ এ গণহত্যাকারী রাজাকারদের নেতা রূপে কাজ করেছে ,যে রাজাকার বাহিনীর কাজেই ছিল বাঙালীর উপর নির্বিচারে গনহত্যা চালানো , বাঙালী মা বোনের ইজ্জত লুন্ঠন করা আর হানাদার বাহিনীর অপারেশনে সাহায্য করা ।

বাংলার স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অধিনস্ত রাজাকারদের অস্ত্র হাতে নিতে মুজাহিদের বিবৃতিঃ X(( X(( X((


রাজাকারদের সংখ্যা বৃদ্ধি করার জন্য গোলাম আজমের আহ্ববান ঃ



১৯৭১ এর গনহত্যাকারী ধর্ষক সেই আলবদর বাহিনীকে একশনে উৎসাহিত করতে আলবদরের নেতা নিজামীর বিবৃতিঃ

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এই পোষ্টে কি ৭১এ জামাতের বা অন্য কোন অপরাধীর অপরাধকে সাফাই গাওয়া হয়েছে? কোথাও কি বলেছি যে বিএনপি গেলে যুদ্ধাপরাধী থুক্কু মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচার হবে না? বরং খালেদা জিয়া বলেছেন নিরপেক্ষ, সুষ্ঠ এবং ন্যায্য বিচার হয় যা সারা বিশ্বে এর আন্তর্জাতিক মানদন্ড স্বীকৃত হয়। বর্তমান মহাজোট নির্বাচনী ইশতেহার ছিল এখন এটা জাতীয় ইস্যু হয়ে গেছে। তাই খালেদার বক্তব্য বিচার বাদ দেওয়া নয় বরং ক্ষমতায় এলে এটাকে সারা বিশ্বে গ্রহণযোগ্য করার কথা বলা হয়েছে।

৪৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪২

শয়ন কুমার বলেছেন: কিল্লাইগা যে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ চর্চার জন্যে বাংলাদেশের জন্মের শত্রুদের বন্ধু বানাতে হয় - সেই হিসাবটা এই অধমের কাছে আজো মিলে নাই।
নিন্দুকেরা বলে ৬টি দলের সমন্বয়ে নাকি বিএনপি গঠিত হয়। ১) কিছু পেশাজীবী ,আমলা । ২) রাজাকার খান এ সবুর ও রাজাকার শাহ্‌ আজিজুর রহমানের মুসলিম লীগ। ৩) রাজাকার মশিউর রহমান যাদু মিয়া ও আনোয়ার জাহিদের চীনাপন্থী ন্যাপ। ৪) রাজাকার মাওলানা মতিনের ন্যশনাল লেবার পার্টি। ৫) শাহ্‌ আজিজের চামুন্ডা শ্রী যশরাজ মণ্ডলের সিডিউল কাস্ট ফেডারেশন। ৬)কাজী জাফর- মেননের চীনাপন্থী দল ইউপিপি। এই ছয়টি দলের মধ্য শুধুমাত্র রাশেদ খান মেননের ইউপিপিই শুধু মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের স্বীকৃত দল যারা চীনাপন্থী হয়েও মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিল। আজকের মান্নান ভুঁইয়া,, নোমান, তরিকুল, মীর্জা, খোকা প্রমুখ রাশেদ খান মেননের ঐ ইউপিপিই উত্তরসূরি।বিম্পি যে ৬ টি দলের সমন্বয়ে গঠিত তারমধ্য মাত্র ১টি অংশে ছিল মুক্তিযোদ্ধা আর বাকি পাচ ৫ টি দলই ৭১ এ রাজাকার আলবদরের ভূমিকায় অবতীর্ন হয়ে গনহত্যা নারীধর্ষনের মাধ্যমে হানাদার বাহিনীর দোষর রূপে অপকর্ম করেছে ।নাই।মেজর জিয়া নাকি স্বাধীনতা বিরোধী মুসলিম লীগের নেতা রাজাকারদের নেতৃত্বদানকারী নেতা শাহ্ আজিজুর রহমানকে প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত বানিয়েছিলেন ।জিয়াউর রহমান নাকি যুদ্ধাপরাধীদের নেতৃত্বদানকারীদের উচূপদমর্যাদা দিয়েছিলেন। এদের মধ্যে শাহ্ আজিজুর রহমানকে প্রধানমন্ত্রী, আব্দুল আলীমকে রেলমন্ত্রী, মাওলানা আব্দুল মান্নানকে ধর্মমন্ত্রী করার মতো উদাহরণ নাকি অন্যতম।নিন্দুকদের এসব কথা কি হাছা নাকি???

।শেখ মজিবের মৃত্যুর পরে জেনারেল জিয়া দালাল আইন বাতিল করার মাধ্যমে কারাগারে আটক হত্যা, লুটপাট, ধর্ষন এবং স্বাধীনতা বিরোধী ষড়যন্ত্রের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কের দায়ে বিচারাধীন যুদ্ধাপরাধী ও দন্ডপ্রাপ্ত যে ১১ হাজার যুদ্ধাপরাধীদের জেল থেকে ছেড়ে দিয়েছিলেন।তাদের­ মধ্য গনহত্যার দায়ে যাবৎজ্জীবন দন্ডপ্রাপ্ত এই বাচ্চু রাজাকারও নাকি ছিল!! এসব কি হাছা নাকি???

আবার খালেদা জিয়ার জন্মদিন নাকি কয়েকটা ?? নিন্দুকেরা বলে, আওয়ামী লীগের শোকের দিন আনন্দ উৎসব করার জন্য নাকি জাতীয়তাবাদী নেত্রী মিছা জন্মদিন পালন করে ।


ম্যাট্রিক পরীক্ষার মার্কশীট অনুসারে খালেদা জিয়ার জন্মদিন ১৯৪৬ সালের ৫ই সেপ্টেম্বর

বিয়ের কাবিননামা অনুসারে ওনার জন্মদিন ১৯৪৪ সালের ৯ই আগষ্ট।

১৯৯৭ সালের ২২শে আগষ্টে দৈনিক ইত্তেফাকে ও ১৯৯৭ সালের ১৯শে আগষ্টে দৈনিক সংবাদে খালেদা জিয়ার একাধিক জন্মদিন নিয়ে প্রতিবেদন প্রচারিত হয়।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আজকে হাম্বারা জামাত বিএনপির সাথে থাকা নিয়ে কুম্ভীরাশ্রু দেখায়। অথচ ১৯৮৬তে হাসিনার জাতীয় বেঈমান হিসেবে জামাতকে সাথে নিয়ে এরশাদের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া, ১৯৮৮তে একই সাথে সংসদ হতে পদত্যাগ এবং ১৯৯১এ নির্বাচনে জামাতের অংশগ্রহণ পর্যন্ত কোনই সমস্যা ছিল না। সমস্যা হল ৯১এ জামাত যখন তার ১৮টি আসন নিয়ে বিএনপিকে সরকার গঠনে সহায়তা করল। এরই মধ্যে হাসিনা তার দলের মনোনীত বদরুল হায়দারকে গো. আযমের মগবাজারের বাসায় পাঠিয়েছিল সমর্থনের জন্য। তারপর ঘাদানিক গঠন করে ভং চং করলেও ১৯৯৫-৯৬তে হাসিনা জামাত ও নিজামীকে পাশে নিয়েই বিএনপির বিরুদ্ধে আন্দোলন করল। পুরস্কার স্বরুপ হাসিনা ঘাদানিককে করা অঙ্গীকার মোতাবেক এই বিচাররের কোন উদ্যোগই নিল না ১৯৯৬-২০০১এ। কিন্তু আবার ২০০১এ বিএনপির সাথে জোটে গেলে যত শোরগোল।

একটু ইতিহাসের দিকে তাকাই। আমার এলাকার এক লোক আমাকে জানায় ১৯৭১ এর ৭ই মার্চের ভাষণের শেষে মুজিব "জয় পাকিস্তান" বলেছিল। কিন্তু ঐ লোক জামাত করে বিধায় তাকে বিশ্বাস করিনি। এরপর ৯৬তে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান বিচারপতি হাবিবুর রহমান ও হুমায়ুন আহমেদও যখন একই কথা বলে তখন পুরাই টাস্কি খাই। কিন্তু আম্লীগওয়ালারা বলে হাবিবুর রহমান গো. আযমকে নাগিরকত্ব দিছে আর হুমায়ুন আহমেদ সাঈদীর ছেলের বিয়েতে গেছেন তাই তারা মগবাজারের টাকা খেয়েছে। এরপর প্রবীণ সাংবাদিক নির্মল সেন জানালেন তিনি নিজ কানে শুনেছেন যে মুজিব ৭ই মার্চের ভাষণের শেষে "জিয়ে পাকিস্তান" বলছে(দৈনিক আমাদের সময় ৮ই মার্চ ২০০৯)। এখন আমি অপেক্ষায় আছি হাম্বারা কখন এই নির্মল সেনকে জামাতী ও মগবাজারী বানাবে

আজকে তারা যুদ্ধাপরাধীদের কথা বলে। কিন্তু মূল যুদ্ধাপরাধী পাকিস্তানী সৈন্যদের কে ছাড়ল? এই সমন্ধে ১৯৭৪ হেনরী কিসিঞ্জারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শেখ মুজিব কি বললেন;

আমি সব পাকিস্তানি যুদ্ধবন্দিকে ছেড়ে দিতে সম্মত হয়েছি, কারণ আমি ভুট্টোকে সাহায্য করতে চেয়েছি। আমি এটা ইচ্ছাকৃতভাবে করেছি। যদি আমি না করতাম তাহলে পাকিস্তানে আবার সামরিক বাহিনী ক্ষমতায় আসত।

Click This Link

এ ছাড়াও শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে লাহোরে অনুষ্ঠিত ইসলামী সম্মেলন থেকে ফিরে এসে ভারতীয় সাংবাদিক কূলদীপ নায়ারকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন যে, ১৯৭১ সালে যা হয়েছিল তা ভুলে যাওয়া দরকার। এই সাক্ষাৎকারটি প্রকাশিত হয়েছিল কলকাতার ইংরেজি দৈনিক স্টেটসম্যানে।

[সূত্রঃ যুগান্তর, ১৮/১২/১১]

২৫ জানুয়ারি ১৯৭৫ সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী বিল পাস হওয়ার পর নতুন রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘কোনো দেশের ইতিহাসে নাই বিপ্লবের পর বিপ্লবকে বাধা দিয়েছে যারা, শত্রুর সঙ্গে সহযোগিতা করেছে যারা, যারা এ দেশের মানুষকে হত্যা করেছে, তাদের কোনো দেশে, কোনো যুগে ক্ষমা করে নাই। কিন্তু আমরা করেছিলাম...সবাইকে ক্ষমা করেছিলাম।’

Click This Link

তারপরে আওয়ামী-বাকশালী গং কোন নৈতিক অধিকারে জিয়াউর রহমানকে এই বিষয়ে সমালোচনা করে?

শহীদ জিয়া এই অপ্রিয় কাজ করার জন্যই ১৯৭৬ সাল হতেই মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাশেীদের কর্মসংস্থানের দুয়ার খুলে যায়। ধীবর ভাই, আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে ১৯৭২ সালে মাত্র ৬ মাসের জন্য কোলকাতা বন্দর আমরা ব্যাবহার করতে চাইলে দিল্লী বলে ৬ মাস কেন ৬ঘন্টার জন্যও দেওয়া সম্ভব না। লুটপাট ও বিনা সাহায্যের জন্য ১৯৭৪এর র্দূভিক্ষে লক্ষ লক্ষ মানুষ অনাহারে মারা যায়। সেই দিকে কোন খেয়াল নাই। আর জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের খাদ্য ব্যাবস্থাপনা স্বাভাবিক করেছিলেন। তার আমলেই স্বাধীন বাংলাদেশ প্রথম চাল রপ্তানি করে(সৈয়দ আবুল মকসুদ: দৈনিক প্রআলো ৮/১/২০০৮)। আজকে মধ্যপ্রাচ্য হতে বছরে ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আসে। তারপর ১৯৭৭ সালে জিয়ার জাতিসংঘে ফারাক্কা বাধের বিরুদ্ধে নালিশ এবং চীনের সাথে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামরিক সম্পর্কের জন্য ইন্দিরার ভারত বাংলাদেশের উপর ক্ষুদ্ধ হয়।

১৯৭০ সালে মুজিব আক্ষেপ করে বলছিল পশ্চিম পাকিস্তানে চাউলের মণ ২০ টাকা আর আমার এখানে ৪০ টাকা। আমি ক্ষমতায় গেলে এটা ২০ টাকা করব। অথচ ১৯৭৪ সালে এই চালের মণ হয় ৪০০ টাকা।

আওয়ামী-বাকশালী যেখানে চুরি, বাটপারি, হরিলুট ও হিন্দুস্থানের তাবেদারী করে সেখানে বিএনপি ফেরেশতা না হলেও দেশের মানুষ অপেক্ষাকৃত ভাল থাকে এবং ভারত একতরফা কোন সুবিধা পায় না।

এই খানে ৭১এর কোন যুদ্ধ অপরাধ বা মানবতা বিষয়ে এবং খালেদার জন্মদিন নিয়ে আলোচনা হচ্ছে না। এই ২০০৯ হতে হাসিনা এমন কোন আহামরি কাজ করেনি যে দেশের মানুষ ১০ টাকা কেজি চাউল খাচ্ছে। বরং মানুষ এতদিনের জমানো সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছে। এই হাসিনার সমর্থকদের আবার এত বাহাদুরি!

৫০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০০

টয় বয় বলেছেন: লাথি লাগান উপড়ের ছাত্রলীগের গুন্ডাটারে| এই খানে কারো জন্ম দিন নিয়া আলাপ হইতাছে না|

ওদের নেত্রীর কয়জন প্রেমিক ছিল আর পলাইয়া গিয়া বিউটি বোর্ডিয়েং কই রাইত ছিল সেই সব নিয়াও আজকের পোস্ট না|


ওর জামাতী বাপেগো নিয়াও আজকের পোস্ট না, ওর বাপের দল আম্লীগ যে ৯৪-৯৫-৯৬ সালে জামাতের কোলে বইসা ছিল সেইটা নিয়াও আজকের পোস্ট না|

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: তারে বলছি। এরপর পোষ্টের বাইরের বিষয়ে মন্তব্য করলে সেটা মুছে দেওয়া হবে!

ধন্যবাদ ভাই।

৫১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৫

ফরটি ইজ দা নিউ থারটি বলেছেন: আমি নতুন, তাই জিজ্ঞাসা ছিল, ব্লগের জাতীয়তাবাদীরা কি আগে আলাদা আলাদা থাকতেন?

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: দেশের সব মানুষই এক সাথেই থাকে। তবে বিভিন্ন জাতীয় প্রয়োজনে ঐক্যের ডাক আসে। এটাও সেই ধরণের।

৫২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৬

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: পোষ্টে এতো ল্যাদাচ্চে কেন হাম্বাগুলো? এদের দেখে আশ্চর্য হই, এরা কি আসলেই জানেনা, নাকি জ্ঞান পাপী? শয়ন কুমার কি শাহ আজিজ, খান সবুর নামগুলা বলতে একটুও লজ্জা হইল না?

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আরে এর জন্যইতো বলে দুই দিনের বৈরাগী ভাতরে কয় অন্ন :)

ধন্যবাদ চান্দু ভাই।

৫৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১০

চাচু বলেছেন: Nice post brother. Always with you.

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ চাচু!

৫৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১২

শয়ন কুমার বলেছেন: ২৫ জানুয়ারি ১৯৭৫ সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী বিল পাস হওয়ার পর নতুন রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘কোনো দেশের ইতিহাসে নাই বিপ্লবের পর বিপ্লবকে বাধা দিয়েছে যারা, শত্রুর সঙ্গে সহযোগিতা করেছে যারা, যারা এ দেশের মানুষকে হত্যা করেছে, তাদের কোনো দেশে, কোনো যুগে ক্ষমা করে নাই। কিন্তু আমরা করেছিলাম...সবাইকে ক্ষমা করেছিলাম।’
এই উদ্ধৃতি তুলে ধরলেন কিন্তূ ১১ হাজার রাজাকাররে যে জেলে আটকইয়া বিচারের মুখোমুখি করেছিল মুজিব সেইটা এড়িয়ে যান কেন ??


বলা হচ্ছে ১৯৫ জন পাকিস্তানী যুদ্ধাপরাধীকে রেহাই দিয়েছেন। এটিও আরেকটি মিথ্যাচার। যারা ত্রিদেশীয় সিমলা চুক্তিটি পড়েছেন, তারা জানেন, সেখানে স্পষ্ট উল্লেখ আছে পাকিস্তান নিজেরাই ১৯৫ জন যুদ্ধাপরাধীর বিচার করবে বলে অঙ্গীকার করেছে। পাকিস্তান নিজেরাই ১৯৫ জন যুদ্ধাপরাধীর বিচার করবে পাক সরকারের এই অঙ্গীকারের ভিত্তিতেই ১৯৫ জন পাকিস্তানীর বিনিময়ে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানে আটক ২ লাখ বাঙালীকে ফিরিয়ে এনেছেন। এই এড়িয়ে সুকৌশলে মিথ্যা গুজব কেন ছড়িয়ে বলেন ১৯৫ জনের বিচারই চাননি শেখ মুজিব??

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনাকে বলছি এখানে ৭১এর অপরাধ নিয়ে পোষ্ট নয়।

মুজিব সবাইকে মাফ করলে আবার কেমনে বিচার হয়?

আমিতো বলেইছি জিয়ার এই অপ্রিয় কাজ করার কারণে মধ্যপ্রাচ্যে ৪০ লক্ষ বাংলাদেশী কর্মসংস্থান হতে পেরেছে। নাকি ভারত এই সকল ৪০ লক্ষ বাংলাদেশীদের কাজ দিত?

বলা হচ্ছে মানে....এটা তৎকালীন আবেদ খানের সম্পাদক থাকা অবস্থায় অজয় দাশগুপ্ত মার্কিন দলিলের অনুবাদ করেছেন এটা কেমনে মিথ্যা হয়? নিজেদের ফেভারে গেলে মার্কিন দলিল ঠিক আর বিপক্ষে গেলে ভুল!

সিমলা চুক্তির কোথায় লেখা আছে যে পাকিস্তান তার সৈন্যদের বিচার করবে। কোন দেশ যদি তার সৈন্যদের বলে অল আউট যুদ্ধের মাধ্যমে জয়ী হতে বলে এবং পরে পরাজিত হয় তখন এর দায়ভার ঐ শাসক বা সেনাপতির উপর বর্তায়। তখনকি সেই দেশ তাদের বিচার নিজেরাই করতে পারে? যেমন সাবেক যূগেশ্লাভিয়ার মিলোসোভিচের বিচার। এটা আন্তর্জাতিক আদালতে হয়েছে। কাজেই এই সমস্ত ভাওতবাজি শিশু শ্রেণী ছাত্রদের বুঝান...তারাও সহজে মেনে নিবে না।

৫৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১২

টয় বয় বলেছেন: শয়ন চাপাতীলীগ:

নিচের ছবি ২ টা কার কার??

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এখন তাদের কাছে আঙুর ফল টক! :)

ধন্যবাদ।

৫৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৬

টয় বয় বলেছেন:
আওয়ামী মিথ্যুক না হইলে কোন বিবেকবান মানুষ বলবে না যে, ১৯৫ জন যুদ্বাপরাধীর সাথে ২ লাখ নিরাপরাধ মানুষের বিনিময় হয়েছে| আওয়ামী চুরি-লুট-পাটের সাথে সরাসরি জড়িত না থাকলে এই সব প্রোপাগান্ডা ছড়াবে না|

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ভারতীয় হাইকমিশনার ছিল জে. এন. দিক্ষীত। যে পরে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব হন। তিনি Liberation and beyond নামক এক বইয়ে লিখছেন "ভারত চেয়েছিল বাংলাদেশ যেন যুদ্ধাপরাধী পাকিস্তানী সৈন্যদের বিচার করে। কিন্তু মুজিব সরকার তাতে আগ্রহ দেখায়নি"। আর এরা আসছে জিয়ার উপর চোটপাট দেখাইতে।

৫৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৩

শয়ন কুমার বলেছেন: কয়েকটা অভদ্রের মতন ব্যক্তি আক্রমণ করে মন্তব্য করছেন কেন ?? আজব তো ।
ব্লগিং কালে সর্বদাই চেষ্টা করেছি কোন দলীয় লেজুরবৃত্তি না করে মিথ্যাচারের বিরু্দ্ধে এবং নিজের ক্ষুদ্র জ্ঞানে নিজের অভিমতটুকু প্রকাশ করতে ।হয়তোবা কোন বিষয়ের উপর আমার অভিমত ভূলও হতে পারে তখন সহব্লগার হিসেবে আপনার উচিৎ পোষ্টের প্রাসঙ্গিক ব্যাপারে পালটা শক্ত যুক্তি দিয়ে আমার ভূল-ক্রটি কোথায় , সেটা ধরিয়ে দেওয়া ।কিন্তু কয়েকটা সেটা না করে অভদ্রের মতন ব্যক্তি আক্রমণ করে মন্তব্য করছে কেন ??আজব!!

আমার এই পোষ্টগুলো দেখুনঃ যেখানে আমি আমার দৃষ্টিতে ন্যায্য সমালোচনার ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ, বিম্পি , জামাত কাউকেই ছাড় দেই নি ।আমি কারও দালালী করি না ।আমার দৃষ্টিতে যখন যে দল ভূল করছে তখনই সে দলের সমালোচনা করেছি ।
ঃপদ্মার মহান আবুল, মহান শেয়ার বাজারী লোটা কামাল এগোরে জীবনী পোলাপাইনের বইপুস্তকে অন্তর্ভূক্ত করা হোক Click This Link
ছাত্রলীগের গুন্ডা আজাদ-ইমনের ফাসি চাই Click This Link
প্রধানমন্ত্রীর মিথ্যাচারের নমুনা !!!!!!!!!!!!!!!!!

ভয়াবহ সঙ্কটে মুখ থুবড়ে পড়েছে পলিটেকনিক শিক্ষা অথচ মন্ত্রী নাহিদ আর তার ডিজিটাল আম্বালীগ সরকারের কোন সুদৃষ্টি নাই !!!!!!!!

এরই নাম রাজনীতি !!!!! পর্দার আড়ালে আসলে লীগ-বিম্পি দুদলেরই ভন্ডামী !!!!
নোংরা মিথ্যা প্রপাগন্ডার শিকার জামাত নেতা দেলোয়ার হোসেন সাইদী
হানাদার বাহিনীর শীর্ষ দোষরদের দ্বারা পরিচালিত যে কোন ধরনের রাজনৈতিক সংগঠন নিষিদ্ধ করা হোক
গনতাণ্ত্রিক ব্যবস্হাই ধর্মভিত্তিক রাজনীতি কিংবা সমাজতাণ্ত্রিকসহ সকল ধারার জনকল্যানকর রাজনীতি করবার অধিকার দেয়

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও দেশের বর্তমান ইসলামী রাজনীতি ।।

আমার এই পোষ্টগুলো দেখুনঃযেখানে আমি আমার দৃষ্টিতে ন্যায্য সমালোচনার ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ, বিম্পি , জামাত কাউকেই ছাড় দেই নি ।আমি কারও দালালী করি না ।আমার দৃষ্টিতে যখন যে দল ভূল করছে তখনই সে দলের সমালোচনা করেছি । পোষ্টের প্রাসঙ্গিক বিষয়ের উপর বিতর্ক না করে একজনকে ব্যক্তি আক্রমণ করার এধরনের ন্যাচার চেঞ্জ করুন ।


২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনের আগেও আরো ২ জন এই ভাবে বললে তাদের বলছি যে পোষ্টের বিষয়ের বাইরে মন্তব্য না করতে। কিন্তু আপনি কই শুনলেন। তাই অনুরোধ যে পোষ্টের বিষয় বস্তুতেই সীমাবদ্ধ থাকেন।

৫৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৯

শয়ন কুমার বলেছেন: @টয় বয় ,রাজাকারদের এককালে পাশে বসাইছে কিন্তু আজকে সেই ভূল সংশোধন করে হাতকরা পড়াইতে ভূইলা যায় নাই । কিন্তু তোরা তো রাজাকাররে চিরদিনই পাশে বসালি, হাতকরাটা পড়াইছিলিটা কবে ??

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: শুনেন আজকে জামাত আলীগের সাথে থাকত অথবা নিদনাপক্ষে বিএনপির সাথে জোট না করত তাইলে কোনদিনও এই বিচার নিয়া দাবী উঠত না। এই সবই হইল ক্ষমতার জন্য দ্বন্দ!

৫৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪১

শয়ন কুমার বলেছেন: ওকে বস ,আমরা আলোচনায় ফিরা আসি

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আশা করি আমরা সবাই ব্যাক্তি আক্রমণ ব্যাতিরেকে আলোচনা করব।

৬০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫০

শয়ন কুমার বলেছেন: আপনার আলোচনায় একটি পয়েন্ট ইন্ডিয়ার সাথে বিভিন্ন অসম চুক্তি ।বর্তমানের বহুল আলোচিত বিষয় টিপাইমুখ নিয়া আমার হাম্বালীগ এবং বিম্পি দুদলের কাজকারবারের পর্যলোচনা নিয়া আমি ক্ষুদ্র জ্ঞানে দুটা কথা কইবার চাই ঃ

টিপাইমুখ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে উত্তর-পূর্ব ভারত ও সিলেটের বিভিন্ন অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্হ হবে ।ভাটি অঞ্চলে নদীর কয়েকটি স্থানে পানির প্রবাহ কমে গিয়ে এ অঞ্চল মরুভূমিতে পরিনত হবে , আবার বর্ষা মৌসুমে বাধের মুখ খুলে দেয়ার কারনে এ অঞ্চলে ব্যাপক বন্যার দেখা দিবে , অথচ এই সাধারন ব্যাপারটিও যেন বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার বুঝতে চায় না ।উল্টো এই হারামজাদা বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার দিল্লীর সরকারের সাথে তাল মিলিয়ে বলতাছে এই প্রকল্পে বাংলাদেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু হবে না।






অন্যদিকে আবার
বহুল আলোচিত টিপাইমুখ প্রকল্পকে স্বাগত জানিয়েছিল আমাদের আমজনতার মাথায় ঘোল ঢেলে খাওয়া আরেক দল বিএনপির প্রথম মেয়াদের সরকার। ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকা বিএনপি ভারতের এ প্রকল্পে সম্মতি দিয়ে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে। কমিটি ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৫ পর্যন্ত দীর্ঘ সময় ধরে জরিপ পরিচালনা করে এবং প্রকল্পের বিভিন্ন দিক উল্লেখ করে প্রতিবেদন জমা দেয়। বাংলাদেশ এর থেকে কী কী সুবিধা পেতে পারে সে সম্পর্কিত বিবরণও ছিল ওই প্রতিবেদনে। ২০০১ সালে ফের ক্ষমতায় এসেও টিপাইমুখ প্রকল্পের বিরোধিতা করেনি বিএনপি। যদিও বর্তমানে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি টিপাইমুখ প্রকল্পের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে। ১৯৯৩ সালে বিএনপি সরকার ফ্লাড অ্যাকশন প্লান (এফএপি) প্রকল্পের আওতায় দেশি ও আন্তর্জাতিক পানি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে কমিটি গঠন করে। দেশি বিশেষজ্ঞদের সবাই বিএনপির সমর্থক ছিলেন। বিএনপির সেই কমিটি টিপাইমুখ প্রকল্পের বহুবিধ ইতিবাচক দিক চিহ্নিত করে। পাশাপাশি দুটি প্রভাবের কথাও উল্লেখ করে। এগুলো হলো- প্রথমত, ভাটি অঞ্চলে নদীর কয়েকটি স্থানে পানির প্রবাহ কমে যেতে পারে; দ্বিতীয়ত, ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাঁধ ভেঙে গেলে উত্তর-পূর্ব ভারত ও সিলেটের বিভিন্ন অঞ্চল প্লাবিত হতে পারে। অবশ্য এ দুটি প্রভাবকে অমূলক বলেই মত দেন বিএনপির তখনকার সেই কমিটির বিশেষজ্ঞরা(বর্তমানে আম্বালীগের গলার যে সুর)। কারণ শুধু বাংলাদেশ নয়, ভারতেরও বিস্তীর্ণ অঞ্চলে পানি প্রবাহের বিষয়টি এর সঙ্গে জড়িত।তাই ভারত তার নিজ স্বার্থেই ক্ষতিকর কিছু করবে না । তাই বাঁধ হলে আনুপাতিক পানি প্রবাহে কোনো ঘাটতি হবে না (বর্তমানে আম্বালীগের গলার একই সুর!!!!!!)
এমনকি এই বিএনপি তার দ্বিতীয় মেয়াদেও টিপাইমুখ প্রকল্প নিয়ে আপত্তি তোলেনি।পানি বিশেষজ্ঞ ড. এম এ কাশেম ফ্লাড অ্যাকশন প্লান, ১৯৯৩-এর প্রসঙ্গ তুলে ধরে গণমাধ্যমে বলেছেন, বিএনপি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই আগের অবস্থান থেকে সরে এসেছে।
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই টিপাইমুখ প্রকল্পকে স্বাগত জানানো সেই বিএনপি নিজেরাই এখন আবার এই প্রকল্পের বিরোধিতা করে কর্মসূচিও দিচ্ছে সস্তা বাহবা কুড়ানের উদ্দেশ্যে, জনগণের সত্যিকারের উপকারের উদ্দেশ্যে নয়। কেননা জনগনের উপকারই যদি আসল উদ্দেশ্য থাকতো তাইলে বিএনপি ১৯৯১ সালে টিপাইমুখ প্রকল্পকে স্বাগত জানাইতো না ।১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকা সেই বিএনপি ভারতের এ প্রকল্পে সম্মতি দিয়ে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে না ।যে কমিটি ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৫ পর্যন্ত দীর্ঘ সময় ধরে বাংলাদেশ এর থেকে কী কী সুবিধা পেতে পারে সে খোজে জরিপ পরিচালনা করে এবং প্রকল্পের বিভিন্ন ভাল দিক উল্লেখ করে প্রতিবেদন জমা দিয়েছিল । বাংলাদেশ এর থেকে কী কী সুবিধা পেতে পারে সে সম্পর্কিত বিবরণও ছিল বিএনপি সেই কমিটির ওই প্রতিবেদনে। ২০০১ সালে ফের ক্ষমতায় এসেও টিপাইমুখ প্রকল্পের বিরোধিতা করেনি এই বিএনপিই।

মন্তব্যটি লিখতে এই নিউজের সাহায্য নেওয়া হয়েছে । Click This Link

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:০৯

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনার অবগতির জন্য বলছি টিপাই নিয়ে বিএনপির সাথে যে আলাপ হয়েছে সেটা মন্ত্রী অথবা সচিব পর্যায়ে। বিশেষজ্ঞ নিয়ে হওয়ার কথা নয়। কারণ ভারতের পরিবেশ মন্ত্রণালয় টিপাই বাধ নিয়ে ছাড়পত্র দেয় ২০০৮ সালে;

The Article IX in the Ganges Treaty clearly demands such co-operation and prior consent from all stakeholders. If Bangladeshi news media did not raise this issue, then India would not have even bothered to mention it to anyone (including the government) about the project;(c) Indian government has issued the environmental clearance certificate on October 24, 2008and they are going ahead with the project despite serious objections from Bangladesh and Indian environmental groups. In their environmental analysis, they did not carryout any study in Bangladesh to understand the natural ecosystems that exist and depend on natural flow of water in Surma-Kushiyara-Meghna and their numerous tributaries. The assumption that Tiapimukh Dam will not cause any harm to Bangladesh is not based on science.

Click This Link

সে যাই হৌক কি আলীগ কি বিএনপি দেশের স্বার্থ বিকিয়ে দিলে কাউকে ছাড়া হবে না।

৬১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫২

শয়ন কুমার বলেছেন: গত মন্তব্যে " মন্তব্যটি লিখতে এই নিউজের সাহায্য নেওয়া হয়েছে । Click This Link "

এই অংশটুকু অসাবধনতাবসত কপি হইছে ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: সমস্যা নাই!

৬২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫২

রবি_জল বলেছেন: বাজি ভাই আপনার পোস্ট আসলেই দেখি কারো কারো জায়গামত জ্বলে !! হা : হা : =p~ =p~


+++

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আমার কথা হইল কারো আপত্তি থাকলে ভদ্র ভাবে এবং সঠিক তথ্য-যুক্তির মাধ্যমে তাদের মন্তব্য তুলে ধরুক। এটাকে আমি সব সময় স্বাগত জানাই।

ধন্যবাদ ভাই।

৬৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০২

টয় বয় বলেছেন: বাজি ভাই:


শয়ন কুমার আমার ব্লগের দালালী মার্কা পোস্ট থাইকা কপি পেস্ট করে|

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই থাক, কেউ ভদ্র ভাবে মন্তব্য করলে তাকে আমরা ব্যাক্তি আক্রমণ না করি।

ধন্যবাদ ভাই।

৬৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০৪

টয় বয় বলেছেন: বাজি ভাই:

শয়নকে আমি কিছু বলি নাই, কিন্ত সে অলরেডী তুই-তোকারী শুরু করছে, কইস্যা লাথি মারমু কি-না বলেন|

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: থাক ভাই উনাকে বলছি যে ব্যাক্তি অক্রমণ না করতে...দয়া করে আমরা সবাই তথ্য ও যুক্তির উপরই থাকি।

ধন্যবাদ।

৬৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০৮

শয়ন কুমার বলেছেন: পোষ্টদাতার দৃষ্টি আকর্ষন করছি, ব্লগার টয় বয় পোষ্টের প্রাসঙ্গিক আলোচনা করছে না করে কিন্তু ব্যক্তি আক্রমন করছে !! এভাবে তো আলোচনা চালিয়ে যাবা সম্ভব নয় ।আমি আগেই বলেছি হয়তোবা কোন বিষয়ের উপর আমার অভিমত ভূলও হতে পারে তখন সহব্লগার হিসেবে আপনার উচিৎ পোষ্টের প্রাসঙ্গিক ব্যাপারে পালটা শক্ত যুক্তি দিয়ে আমার ভূল-ক্রটি কোথায় , সেটা ধরিয়ে দেওয়া ।কিন্তু কয়েকটা সেটা না করে অভদ্রের মতন ব্যক্তি আক্রমণ করে মন্তব্য করছে কেন ??আজব!!

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আমি ইতিমধ্যে উনাকে বলছি...তাই ভাই আপনিও ব্যাক্তি আক্রমণ হতে বিরত থাকুন।

ধন্যবাদ।

৬৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১১

টয় বয় বলেছেন: শয়ন:

আমার কোন কমেন্ট ব্যাক্তি আক্রমন হইলো? উল্টা আমারে তুই বলা হইলো| এখন আমি পাল্টা জবাব দিলে কান্দাকাটি কেন??

৬৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১৩

শয়ন কুমার বলেছেন: ব্লগার টয় বয় , আপনারে তুই তোকারি কিন্তু আমি আগেই করি নাই ।ব্যক্তি আক্রমন আপনেই শুরু করছেন ১০৫ নং মন্তব্যে ।এছাড়া চান্দুর ১০২ নং মন্তব্যটাও কিধরনের ভদ্রতার পরিচয় বহন করে আপনিই বলুন ।

৬৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১৬

টয় বয় বলেছেন: আমার ১০৫ নম্বর কমেন্ট হইলো:



টয় বয় বলেছেন: শয়ন চাপাতীলীগ:

নিচের ছবি ২ টা কার কার??


এইটা উচিত কথা, আক্রমন না| আম্লীগের নেতা-কর্মী-সমর্থক সবাই চাপাতী লীগ, এইটাই আম্লীগের নতুন নাম, সারা দেশের মানুষ যা বলে আমি তাই বললাম| কস্ট পাইলে আমার দোষ কি??

৬৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১৬

শয়ন কুমার বলেছেন: টিপাইমুখ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে উত্তর-পূর্ব ভারত ও সিলেটের বিভিন্ন অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্হ হবে ।ভাটি অঞ্চলে নদীর কয়েকটি স্থানে পানির প্রবাহ কমে গিয়ে এ অঞ্চল মরুভূমিতে পরিনত হবে , আবার বর্ষা মৌসুমে বাধের মুখ খুলে দেয়ার কারনে এ অঞ্চলে ব্যাপক বন্যার দেখা দিবে , অথচ এই সাধারন ব্যাপারটিতে জাতীয় ঐক্য চাই ।দলীয় ফাজলামীর রাজনীতি না ।

৭০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২০

শয়ন কুমার বলেছেন: শয়নের সাথে চাপাতীলীগ লাগাইলেন ক্যান ।আমি কি লীগ করি আমার অবস্হান তুলে ধরতে তো আমি ১০৭নং মন্তব্যেই বলেছি ।
আমার এই পোষ্টগুলো দেখুনঃ যেখানে আমি আমার দৃষ্টিতে ন্যায্য সমালোচনার ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ, বিম্পি , জামাত কাউকেই ছাড় দেই নি ।আমি কারও দালালী করি না ।আমার দৃষ্টিতে যখন যে দল ভূল করছে তখনই সে দলের সমালোচনা করেছি ।

পদ্মার মহান আবুল, মহান শেয়ার বাজারী লোটা কামাল এগোরে জীবনী পোলাপাইনের বইপুস্তকে অন্তর্ভূক্ত করা হোক
ছাত্রলীগের গুন্ডা আজাদ-ইমনের ফাসি চাই

প্রধানমন্ত্রীর মিথ্যাচারের নমুনা !!!!!!!!!!!!!!!!!

ভয়াবহ সঙ্কটে মুখ থুবড়ে পড়েছে পলিটেকনিক শিক্ষা অথচ মন্ত্রী নাহিদ আর তার ডিজিটাল আম্বালীগ সরকারের কোন সুদৃষ্টি নাই !!!!!!!!

৭১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪৮

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: @শয়ন কুমার, আমার কমেন্টে কি অভদ্রতা হইছিল জনাব? আপনারে কি গালি দিছি নাকি ব্যক্তি আক্রমণ করছি? পোষ্টে এমনিতেই অনেক উল্টা পাল্টা বলছেন, এখন দয়া করে অন্যের নামে উল্টা পাল্টা বলা হতে বিরত থাকুন।

৭২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৮

সংকেত মাহমুদ বলেছেন: তিনি যদি ইসলামকে এতোই ভালবাসতেন তাহলে রাষ্ট্রে খেলাফত কায়েমের জন্য কাজ করতেন ।তিনি তা না করে ব্যাক্তিগতভাবে সস্তা রাজনৈতিক ফায়দা লোটার জন্য রাষ্ট ধর্ম ইসলাম এবং মনুষ্যরচিত বাতিল সংবিধানে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম যুক্ত করেছেন ।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: শুনেন শরীয়া আইন হুড়োহুড়ি করে চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়। আগে মানুষকে সামাজিক ভাবে সচেতন করে যদি তারা চায় তবেই হবে। আর আপনাকে এও বুঝতে হবে দীর্ঘদিন বৃটিশের অধীনে থেকে অভ্যস্ত হওয়ায় মানুষ রচিত আইন হতে বের হওয়া রাতারাতি সম্ভব না। এখানে সংবিধানে ৯০% জনগণ তথা সিংহভাগ মানুষ মুসলমান সেটারই প্রতিফলন ঘটেছে। এখন ব্যাক্তিগত জীবন কে কেমন ধর্ম পালন করল সেটার বিচার আল্লাহ করবেন!

৭৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৪

ম.র.নি বলেছেন: শ.কু সামুর একজন স্প্যাম ব্লগার।আজাইরা যুক্তি উনার রেডি থাকে নানান পেপার কাটিং এবং মারকিং সহ।যে কোন তর্কে ঐ একই রেডিমেড এ্যানসার কপিপেষ্ট মারেন।আপনি যে প্রসংগেই কথা বলুননা উনি উনার 'এজেন্ডা' অনুযায়ী ঐ একই ল্যাঙ্গুয়েজ রবটের মত বাজাতে থাকেন।কনাডিয়ান বলদার ব্লগেও আজাইরা প্যাচাল শুরু করেছিলেন ঐ বলদা ও বিরক্ত মনে হল।শ.কু কে দেখেছি জিয়াকে গালি দিতে।প্রমান দিতে পারবনা তবে ইহা সত্য।তাই এই রবট ব্লগারের সাথে কথা বলা মানেই অয়েস্ট অফ টাইম।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :)

৭৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৭

ধীবর বলেছেন: আমি মনে হয় আগের জন্মে পুলিশ ছিলাম। তাই সব ঘটনা ঘটার পরে তবেই আমি উপস্থিত হই। পোস্টটা ছিল, জাতিয়তাবাদিদের একতাবদ্ধ করার ডাকের বিরদ্ধে আপত্তির কারণ বিশ্লেশন করে। কিন্ত কার্যত দেখা যাচ্ছে, পোস্টের মটিভ কে ঘুরাতে বিভিন্ন কায়দকানুন চলছে। এরা কি বাংলা পড়াও ভুলে গিয়েছে?

অনেক ধন্যবাদ বা জি ভাই। আপনার লেখা বরাবরের মতই মুখোশ উন্মোচনমুলক। প্লাসসসসস

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই বাকশালীদের নৈতিক ভিত্তি খুবই কম। তাই তথ্য-যুক্তিতে না পেরে অন্যখানে বিতর্ক ঘোরাণোই এদের মতলব :)

অনেক ধন্যবাদ ধীবর ভাই।

৭৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

শিপন মোল্লা বলেছেন: দুঃখজনক হলেও সত্য এই কুমার টাইপ লোকরাই তাদের দৃষ্টিতে ন্যায্য সমালোচনার কথা বলে বিএনপিকেই এক হাত দেওয়ার চেষ্টায় মুসগুল থাকে সব সময়।


পরে ধরা খায়লে বলে সে লীগ করে না বিএনপি করে না জামাত করে না সে দেশ প্রেমিক।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :)

ধন্যবাদ।

৭৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯

সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: জাতীয়তাবাদীদের মাইঝখানে তো খালী আমি ছাগীয়তাবাদই দেখি, ফাক সার জামিন পাদ :P

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হিন্দুস্থানের মূখ্যমন্ত্রীর কথা শুনেও যখন হাসিনার অনুসারীদের কোন গায়ে বাধে না তখন সার্বভৌম সচেতনদের ঐক্যবদ্ধ হলে খালি পাকিস্তানই দেখবে...

Click This Link

জয়তু মূখ্যমন্ত্রী হাসিনা...পাদে মা তরম! ;)

৭৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪২

রাফসান রাফী বলেছেন: +++

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪

রাফসান রাফী বলেছেন: স্পষ্টতই এই ধর্মনিরপেক্ষতা ভারত হতে আগত। ভারতীয় শাসকগোষ্ঠী অত্যন্ত কুটকৌশলের মাধ্যমে আমাদের উপর গছিয়ে দেয়। তাতে অদূর ভবিষ্যতে আমাদের ৯০% জনগণের ধর্ম ইসলামী মূল্যবোধকে নষ্ট বা দূর্বল করে ১৯৪৭ সালের পূর্বাবস্থায় সহজেই নিয়ে নেওয়া যায়। এই প্রসঙ্গে গত বছর ২০১২ সালের ২২শে জানুয়ারী ভারতের কোলকাতার দৈনিক আনন্দবাজার লিখেছে "তিনি(শেখ হাসিনা) জানেন ইসলামী সত্তার মোকাবেলা করতে হবে বাঙালী সত্তা দিয়েই";

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এই সকল আনন্দবাজারী পাদে মা তরমপন্থীরাই খালি সার্বভৌম সচেতন বাংলাদেশীদের মধ্যে পাকিস্তানী দেখে আর তাই হিন্দুস্থানী তাবেদার মসিউর বলে "ভারত হতে ফি চাওয়া অসভ্যতা"! আপনি যদি এই ফি কেন এটা দাবী করলেও হবেন ছাগল ও পাকি :)

এটাই হল হাসিনার দালালদের স্বাধীনতার স্বপক্ষের নমুনা! :)

ধন্যবাদ রাফী ভাই।

৭৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: কিছুদিন আগে ইনু সাহেব এক বক্তৃতায় নিজের মনের কথা মুখ ফস্কাইয়া বইলা ফালাইছিল, পরে দ্রুত সামলায় নেয়।উনি শুরু করসিলেন "ধর্ম মানবতার শত্রু, চিকিৎসা বিজ্ঞানের শত্রু.........এর পরে দ্রুত সামলে নিয়ে বলে "ধর্মান্ধতা" বলা শুরু করে ধর্মের জায়গায়।

এরা যে চরম ইসলাম বিদ্বেষী, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: পূর্ণ সহমত ভাই।

অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.