নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I want very active debate
Click This Link
Click This Link
২০০৯ সাল পর্যন্ত উত্তরাঞ্চলের বৃহৎ অংশ যেটা গোটা শ্রীলংকার প্রায় ২০% অংশ নিয়ন্ত্রণ করত ভারতীয় মদদপুষ্ট সন্ত্রাসী-বিচ্ছিন্নতাবাদী তামিলদের সংগঠন LTTE। ২০০৭ সালে লংকান সামরিক বাহিনী অবাক করে তামিলদের আত্নঘাতী স্কোয়াডের ২১ সদস্য দুটি হাল্কা বিমানে করে অনুরাধাপুরা বিমানঘাটিতে হামলা চালায়;
Click This Link
এতে ২ জন লংকান পাইলট সহ ১৩ জন সদস্য নিহত এবং ২২ জন সদস্য আহত হয়। বিচ্ছিন্নতাবাদী তামিলদের নিয়ন্ত্রিত এলাকা হতে অনুরাধাপুরা খুব বেশী দূরে নয়। এই ঘটনায় ভারত সরকার তামিল সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কোন জোরাল কিছু বলেনি। বরং অতীতের মতই সাহায্য ও মদদ দিতে থাকে প্রভাকরণের LTTEকে। দিল্লী সেই ইন্দিরা গান্ধীর সময় থেকেই লংকান তামিল সন্ত্রাসীদের সাহায্য দিয়ে আসছে। ভারতের সামরিক বিশেষ করে RAW খুবই ধূরন্ধর কায়দায় তামিলদের সাহায্য দিয়েছে;
Indian support
− Due to various geo-political reasons (see Indian intervention in the Sri Lankan Civil War), from August 1983 to May 1987, India, through its intelligence agency Research and Analysis Wing (RAW), provided arms, training and monetary support to 6 Sri Lankan Tamil militant groups including LTTE. During that period, 32 camps were set up all over India to train these militants.[39] 495 LTTE militants, including 90 women were trained in 10 batches.[40] First batch of Tigers were trained in Establishment 22 based in Chakrata, Uttarakhand. Second batch including LTTE intelligence chief Pottu Amman[41] was trained in Himachal Pradesh. Prabakaran himself visited the first and the second batch of Tamil Tigers to see them training.[42] 8 other batches of LTTE were trained in Tamil Nadu. Ironically, Thenmozhi Rajaratnam alias Dhanu, who carried out the assassination of Rajiv Gandhi and Sivarasan - the key conspirator were among the militants trained by RAW, in Nainital, India.[43]
− − In April 1984, the LTTE formally joined a common militant front, the Eelam National Liberation Front (ENLF), a union between LTTE, the Tamil Eelam Liberation Organization (TELO), the Eelam Revolutionary Organisation of Students (EROS), the People's Liberation Organisation of Tamil Eelam (PLOTE) and the Eelam People's Revolutionary Liberation Front (EPRLF).[44]
Click This Link
এখানে বলে রাখা ভাল সোভিয়েত ইউনিয়ন সহ ওয়ারশ সামরিক জোট যখন ভাঙনের মুখে তখন ভারত এই তামিলদের সাহায্য অনেকটাই কমিয়ে দেয়। তাই রাজীব গান্ধীর উপর চড়াও হয় তামিলরা। যদিও ১৯৯১ সালের মে মাসে রাজীব গান্ধী নিহত হয় তারপরেও ভারত তামিল বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সাহায্য বন্ধ করেনি। ২০০৭ সালে তামিলদের লংকান অনুরাধাপুর ঘাটিতে হামলার পরও কলোম্বো প্রভাকরণ ও তার LTTEর বিরুদ্ধে কোন বড় ধরণের পাল্টা হামলা করেনি। তামিল সন্ত্রাসীরা এটাকে কলোম্বোর দূর্বলতা ভেবেছিল। সহজ কথায় বানরকে আদর দিয়ে মাথায় তোলা। ঠিক ২ বছর পর ২০০৯ সালে তামিলদের ঘাটি হতে ১৩০ মাইল দূরে লংকার রাজধানী কলোম্বোতে বিমান হামলা চালায় এই LTTE;
Tamil Tiger aircraft attack Sri Lanka capital
Click This Link
এই হামলাটা আরো অবাক হওয়ার মত। কারণ ১৩০ মাইল দূরত্ব পেড়িয়ে রাডারে ধরা না পরে হামলা চালানো সাধারণ বিমানের জন্য কোন চারটি খানি কথা নয়। এই বিষয়ে একটি মজার তথ্য পাওয়া যায় ২০১১ সালে। যে ২০০৭ সালের LTTEর বিমান হামলার পূর্বে ভারত নির্মিত রাডারে তাকে শনাক্ত করতে ব্যার্থ হয় লংকান এয়ার ডিফেন্স সিষ্টেম। তাই ঐ সময় লংকান নীতি নির্ধারকরা মার্কিনিদের শরণাপন্ন হয় উন্নতমানের রাডারের জন্য। এই বিষয়ে উইকিলিক্সকে উদ্ধৃত করে ভারতের দ্যা হিন্দু জানায়;
Sri Lanka wanted U.S. help as Indian radars ‘not sufficient'
Click This Link
আর ২০০৯ সালের রাজধানী কলোম্বোতে স্রেফ নিজস্ব ইন্টিলিজেন্সের আগাম খবরের কারণে লংকান সেনা জেনারেল এলার্ট ছিল। এই খানে মজার বিষয় হল রাডারে তামিল সন্ত্রাসীদের চেক নির্মিত Zlin-143 ধরা পড়ার আগে লংকান সামরিক বাহিনীর সদস্যরা খালি চোখেই তা দেখতে পায়;
Defence Secretary Gotabaya Rajapaksa speaking to local media immediate to the destruction of the LTTE aircraft said, "We knew the LTTE was planning an attack, the moment the aircraft were airborne as troops in the area informed us of the air movement even before the radars had picked them up.
Click This Link
ভারতীয় র এর তথ্য মোতাবেক ঐ রাডার সমূহকে কিভাবে ফাকি দেওয়া যায় সেটার কৌশল তামিল বিমান পাইলটদের জানা ছিল।
খোদ রাজধানীতে হামলায় ভারত ও তথাকথিত মানবাধিকারের ধ্বজাধারীরা কোন উচ্চবাচ্য করেনি যাতে তামিলরা সন্ত্রাসী হামলা বন্ধ করে। কিন্তু তাতে কি? লংকার বর্তমান সিংহ পুরুষ মহিন্দা রাজপক্ষে হাত পা গুটিয়ে থাকেননি। ঐ ২০০৯ সালের বিমান হামলার পর পরই লংকান সামরিক বাহিনী পুরো দমে ঝাপিয়ে পড়ে তাদের দেশের অখন্ডতার জন্য। শুরু হয় বড় ধরণের ব্যাপক সামরিক অভিযান। মে ২০০৯ নাগাৎ সন্ত্রাসী তামিল নিয়ন্ত্রিত শ্রীলংকার উত্তরাঞ্চল মূক্ত হয় এবং কলোম্বোর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা পায়। এতে তামিল বিচ্ছিন্নতাবাদীদের নেতা প্রভাবকরণ সহ LTTE এর বহু যোদ্ধা নিহত হয়। LTTE ঐ অভিযানের সময় অবস্থা বেগতিক দেখে নিরীহ নিরস্ত্র তামিল পুরুষ, মহিলা ও শিশুদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যাবহার করে। উদ্দেশ্যে সন্ত্রাসীদের রক্ষা করা। কিন্তু লংকান সামরিকবাহিনী দেশের অখন্ডতা রক্ষায় পিছপা হয়নি। তারা জানত এখনই তামিল সন্ত্রাসীদের নির্মূল করা না গেলে এরা আবার ছোবল দিবে। তামিলরা পরাজিত হল ও শ্রীলংকার অখন্ডতা রক্ষা পেলেও তাতে যেন ভারত ও পশ্চিমাদের ঘুম হারাম হয়ে গেল। তারা তারস্বরে রাজপক্ষকে যুদ্ধাপরাধী ও মানবতা বিরোধী অপরাধের জন্য অপবাদ দিতে থাকল। তামিল সন্ত্রাসীরা যে মানবঢাল তৈরি করে এই বিষয়ে পশ্চিমারা সহ মানবাধিকার সংগঠন গুলো মুখে কুলুপ আটে;
HR agencies silent over LTTE’s human shield
Click This Link
ভারত ও পশ্চিমাদের কথা হল তামিল সন্ত্রাসীরা শ্রীলংকাকে ভাঙবে সেটা দোষের নয় কিন্তু রাজপক্ষে তার দেশকে রক্ষা করবেন সেটাই মহাঅপরাধ! আন্তর্জাতিক আইনে কোন যুদ্ধ ক্ষেত্রে নিরীহ মানুষদের দিয়ে মানবঢাল তৈরি করা যুদ্ধাপরাধের শামিল;
Rule 97. Human Shields
Rule 97. The use of human shields is prohibited.
Click This Link
এই ক্ষেত্রে লংকান বাহিনীর হাতে নিরীহ তামিলদের নিহত হওয়া দুঃখজনক হলেও তারা অপরাধ করেনি। LTTEর পতনের পরে শ্রীলংকার অর্থনীতি অনেক এগিয়ে যায়। দেশের আভ্যন্তরী ও বৈদেশিক বাণিজ্য অনেক বৃদ্ধি পায় ও মজবুত হয়। চীনের সহায়তায় হাম্বানটোলায় গভীর সুমুদ্র বন্দরও তৈরি করে। প্রতিদিন ৩০০ জাহাজ এই বন্দরের সুবিধা নিতে পারবে। রাজপক্ষের নেতৃত্বে লংকানরা যেভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তাতে তারা আগামী ১০-১৫ বছরে সিঙ্গাপুর হয়ে যাবে। বর্তমানে তাদের মাথাপিছু বার্ষিক আয় ৫৬০০ মার্কিন ডলার;
Click This Link
LTTE ও ভারতীয় প্রভাব মূক্ত করতে লংকানদের দুটি দেশ বিশেষ ভাবে সাহায্য করছে। তারা হল চীন ও পাকিস্তান। এই দুইটি দেশের সামরিক সহায়তার প্রভাব ভারতীয় নৌবাহিনী ও র তামিলদের অস্ত্র দেওয়া প্রায় বন্ধ করে দেয়। এমনকি প্রভাকরণ সহ LTTEর উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের পালিয়ে যাওয়া হতে বিরত রেখেছে। লংকান সামরিক বাহিনী চাইলেই আরো ১০ বছর আগে তামিলদের উত্তর শ্রীলংকা হতে নির্মূল করতে পারত। কিন্তু তামিলদেরকে ভারতীয় মদদের জন্য তা সম্ভব হয়ে উঠেনি। কিন্তু পরে বঙ্গোপসাগর, ভারত মহাসাগর এবং আরব সাগরে চীনের সামরিক প্রভাব বৃদ্ধি পেলে সেটা ভারতের জন্য দূশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাড়ায়। তামিলদের সাহায্য করতে গেলে নিজ দেশেরও বিপদ ডেকে আনবে এই ভাবনায় ভারতের কংগ্রেস সরকার কিছুটা উচ্চবাচ্য করলেও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তথা জাতিসংঘের মাধ্যমে শ্রীলংকার বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেয়নি। মনমোহন সিং ও তার কংগ্রেসের ভারত সরকার কিছু চিল্লাচিল্লি করলেও রাজপক্ষকে দমাতে পারেনি। একেতো ব্যাক্তি হিসেবে সাহসী ও দেশের সিংহভাগ জনগণ তার পক্ষে থাকায় রাজপক্ষ ভারত কেন মার্কিন ও ইউরোপীয় ইউনিয়নকেও পরোয়া করেন না;
কিন্তু লন্ডনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান চাথাম হাউসের জ্যেষ্ঠ গবেষক গ্যারেথ প্রাইস বলেন, শ্রীলঙ্কা যা কিছু সিদ্ধান্তই নেয়, তাতে চীনের কাছ থেকে প্রকাশ্য সমর্থন পায়। ফলে পশ্চিমারা যতই উচ্চবাচ্য করুক, তাতে সামান্যই কর্ণপাত করে কলম্বো। তিনি বলেন, ‘গৃহযুদ্ধের শেষদিকে সেনা অভিযান নিয়ে পশ্চিমারা কম সমালোচনা করেনি। কিন্তু তাতে শ্রীলঙ্কা সরকারের ওপর কোনো প্রভাব পড়েনি।
Click This Link
তাই ক্ষমতাসীন কংগ্রেস ও মনমোহন সিং মাঝে মাঝে লংকানদের বিরুদ্ধে ঘেউ ঘেউ করার মাধ্যমেই প্রকাশ্যে ভারতকে সীমিত রাখছেন। জাতিসংঘ অথবা অন্যকোন শক্তি যেমন মার্কিনি ও ইইউকে লংকার বিষয়ে সেই ভাবে টেনে আনছেন না। এটার জনী ভারতীয় ক্ষমতাসীন জোট হতে তামিলনাড়ুভিত্তিক দ্রাবিড় মুনেত্র কাজাম (ডিএমকে) সমর্থন প্রত্যাহার করে নিয়েছে। তাদের দাবী প্রধান দাবী ছিল;
ডিএমকে বহুদিন থেকে সরকারকে চাপ দিয়ে আসছিল যে, ইউপিএ সরকার শ্রীলঙ্কার সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ উত্থাপন করুক।
ডিএমকে চায়, সিংহলি সংখ্যাগরিষ্ঠের দেশ শ্রীলঙ্কায় সংখ্যালঘু তামিলদের স্বাধীনতার যুদ্ধে শ্রীলঙ্কান সেনাবাহিনী যে বর্বর হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে, সেগুলোর বিরুদ্ধে জাতিসংঘে যুদ্ধাপরাধবিরোধী অপরাধের মামলা দায়ের করা হোক।
Click This Link
এমনকি গতকাল তামিলনাড়ু রাজ্যের পাচ মন্ত্রীর পদ হতেও ডিএমকের সদস্যরা পদত্যাগ করে;
India DMK party ministers leave government
Click This Link
আক্ষরিক অর্থেই পাগলা কুত্তা হয়ে গেছে তামিলনাড়ুর ডিএমকে। এই মুহুর্তে অর্থনৈতিক, আইনগত বিভিন্ন ইস্যুতে ভারতের লোকসভায় ডিএমকের সমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ছিল কংগ্রেসের জন্য। কিন্তু মনমোহন কোন অবস্থাতেই প্রকাশ্যে লংকানদের বিরুদ্ধে শত্রুতা করে চান না। তিনি জানেন যে লংকানরা এখন রাজপক্ষের নেতৃত্বে লোহার চেয়েও শক্তিশালী।
ডিএমকে প্রকাশ্যে উন্মাদ হলেও কংগ্রেস সেভাবে অস্থির হবে না। তারা গোপনে গোপনে লংকানদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে পারে। ২০০৯ সালে সন্ত্রাসী তামিলরা পরাজিত হলেও তাদের দোসরা বসে নেই। তারা ভারত এবং পশ্চিমাদের সহায়তায় লংকার রাজপক্ষকে অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে। খোদ ভারতের পত্রিকা আউটলুক জানাচ্ছে যে;
Today, the Congress is practically non-existent in Tamil Nadu. It has no leader of stature who attracts the GenNext. New Delhi’s handling of the post-May 2009 situation has been drifting from one faux pas to another, from one bungling to another. Only India can and should play the leadership role in dealing with the complex situation. Instead of dong so, the Manmohan Singh government has surrendered all political initiative internationally to the US and the EU countries and locally to parties such as the DMK, motivated by political opportunism.
If the government of India does not play a more proactive role in this matter, a neo-LTTE is waiting to take over the ground situation.
Is A Neo-LTTE Emerging?
Click This Link
জাতি হিসেবে তামিলদের শুধু শ্রীলংকা নয় মালয়শিয়াতেও তামিলদের জন্য বিশেষ টান আছে তামিলনাড়ু ও দ্রাবিরদের। তাই গোটা দক্ষিণ ভারতের এই ধরণের উগ্র জাতীয়তাবোধকে ভারতের কংগ্রেসের পক্ষে উপেক্ষা করা সম্ভব কিনা সেটা সময়ই বলে দিবে!
স্বাধীন বাংলাদেশের সময় তথা ১৯৭২ সাল হতেও ভারতই তার প্রতিবেশী তথা সার্কের সব সদস্য দেশ গুলোকে অস্থিতিশীল করে রাখছে। সেই আলোকে শ্রীলংকাকে খুবই সতর্ক থাকতে হবে।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:১৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬
মাহমুদ গজনবী বলেছেন: চমৎকার লাগল। পোস্ট এ+++।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯
শের শায়রী বলেছেন: অনেক কিছু জানা হল। ধন্যবাদ
২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫০
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: +++++++++
২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৮
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার তথ্যসমৃদ্ধ পোষ্ট।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
বুনো বলেছেন: সুন্দর পোস্ট বাজি ভাই। রাজনৈতিক বাদ দিয়ে, ঐতিহাসিক বিচারেও একটি চমৎকার পোস্ট। ধন্যবাদ।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ বুনো ভাই।
৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১০
আহলান বলেছেন: রাজপাক্ষের মতো আমাদেরও দৃঢ়চেতা লোক দরকার ...সুন্দর পোষ্ট
২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩০
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: পূর্ণ সহমত!
ধন্যবাদ।
৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ঐ হারামী র এবং নব্য সাম্রাজ্যবাদী নেশঅয় বুদ ভারত বাংলাদেশ নিয়েও জঘন্য খেলায় মত্ত!!!
যদিও উপরের মাথা বিক্রি হয়ে যায়.. কিন্তু আমজনতার কাছে তারা টিকবেনা। ইনশাল্লাহ!
জাতিগত বিভেদ সৃষ্টিতে তারা সব করতে পারে। আমাদেরই সচেতন থাকতে হবে।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩২
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: শ্রীলংকার উপর মাতবরি ফলাতে না পেরে দিল্লী তার পশ্চিমা দোসরদের নিয়ে রাজপক্ষের বিরুদ্ধে লাগছে। আজকে যদি বাংলাদেশও ভারতকে নাক গলাতে না দেয় তাইলে দেখবেন তখন একই পন্থা নিবে দিল্লী।
ধন্যবাদ ভাই।
৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৭
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: অনেক তথ্যমূলক পোষ্ট বাজি ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পলাশ ভাই।
১০| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭
শ।মসীর বলেছেন: ভাল বিশ্লেষন। দেখা যাক কি হয়.......।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
খান সাব বলেছেন: ক্লিক হেয়ার
২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: অলরেডী একজন সহ ব্লগার সাদা মাটা গরীব ছেলে উত্তর দিছে। আশা করি কাজ হবে।
১২| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৩
গ্রামের মানুষ বলেছেন:
০১. সাব্বাস রাজাপক্ষে! রাজার মত কাজই হয়েছে।কিন্তু এতে সে তার অকাল মৃত্যুকেই টেনে আসলো কি না সেটা দেখার বিষয়। অবশ্য প্রকৃত দেশপ্রেমিকের কাছে মৃত্যুভয় ধূলোতুল্য!
০২. শ্রীলঙ্কা যদি নিজেকে চীনের ঘনিষ্ঠ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারে তাহলে বাংলাদেশও এই অঞ্চলে আরো একটা মিত্রসম রাষ্ট্র পাবে (অবশ্য এই ক্ষেত্রে চীনের সহায়তা পেতে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী সরকার ক্ষমতায় থাকতে হবে, বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসীদের মূলতঃ ভারত মিত্র হিসেবে বিবেচনা করছে)।
০৩. সপ্তাহ দুয়েক আগে কলকাতায় গিয়েছিলাম কাজে। সেখানে কয়েকজন দাদা আলাপ প্রসঙ্গে আমাকে বলেছিল তামিল দমনে বিমান অভিযানের সার্বিক সহায়তা ও নেতৃত্বে ছিল পাকিস্তান। এবং এতে তারা খুশী এবং নিজের কাজ বাদ দিয়ে ভারতের এই তামিল তোষনে তারা বিরক্ত। খুব অবাক হয়েছিলাম তাদের এই মতামত শুনে! উপলব্ধি করলাম সাধারণ জনগণ তা যে দেশেরই হোক না কেন ভারত, ইরান কিংবা ইসরাইল আসলে শান্তিকামী। বদমাশীগুলো করে ক্ষমতালোভী নেতাগুলা।
৪. যা বললেন যে ভারত প্রবাসী তামিলদের লাই দিয়ে বাদর মাথায় উঠাচ্ছে। এই বান্দর কিন্তু এক সময় প্রবাসে শক্তিশালী হয়ে দেশে স্বাধীন তামিলনাড়ু প্রতিষ্ঠার দাবীতে ভারতমাতার পশ্চাৎদেশে কামড় বসাতে পারে। কে না জানে বাদরকে বেশী লাই দিলেই বিপদ, মাথায় উঠে পিসি করে দেয়!
৫. ইতিহাস সাক্ষী দেয় যে, যে মামারা অন্য জাতির বাড়া ভাতে ছাই দেয়, স্বল্প সময়ের পরিক্রমায় সেই মামাদের মুখেই ঐ ছাই উড়ে এসে পড়ে। ফলে ভারত প্রতিবেশীদের সাথে যা শুরু করছে – স্বল্প সময়ের ব্যবধানে ছাই খাইতে হইতে পারে।
৬. বিষয় নির্বাচনে ও পরিশ্রম সাধ্য পোষ্ট দেয়ার জন্য লেখককে যারপরনাই ধন্যবাদ!
২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: মূল্যবান তথ্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই।
১৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
তামিল টাইগারদের সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের তুলনা করা ভুল হবে।
মুক্তিযোদ্ধারা কোন আন্ডারগ্রাউন্ড গেরিলা দল ছিল না, বরং নিয়মতান্ত্রিক গনতন্ত্রে বিশ্বাসি দল ছিল, তারা সুধু পুর্ব পাকিস্তান না , সমগ্র পাকিস্তানের নির্বাচনে বিজয়ী ম্যান্ডেট প্রাপ্ত রাজনৈতিক দল।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বৃটিশ শ্রীলংকাকে যেভাবে স্বাধীনতা দিছে সেই তুলনায় তামিলরা বিচ্ছিন্নতাবাদী। তারা তামিলনাড়ু হতে মাইগ্রেটেড। দিল্লী পরিকল্পিত ভাবে শ্রীলংকাকে অস্থিতিশীল করে রাখতে চাইছিল।
১৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯
গেস্টাপো বলেছেন: ভাল লাগলো
আমাদের বাংলাদেশীদেরও ও উচিৎ ভারত থেকে মুখ ফিরিয়ে অন্য দেশের কাছ থেকে সাহায্য নেওয়া।এ ব্যাপারে সমস্ত দলের একমত থাকা উচিৎ।ভারত কোনদিন একটি শক্তিশালি বাংলাদেশ চায় না।তারা তাদের তোষামোদি একটা দুর্বল বাংলাদেশ চায়
২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাল কথা বলছেন।
ধন্যবাদ ভাই।
১৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
নরক হতে বহিষ্কৃত বলেছেন: তামিল টাইগারদের উত্থানের কারণকেই আপনি পাশ কাটিয়ে গেছেন । রাষ্ট্রভাষা হিসেবে সিংহলি চাপিয়ে দেওয়া, তামিল সাহিত্যের উপর ক্রমাগত অবরোধ আরোপ, তামিল অধ্যুষিত উত্তর অঞ্চলে নির্বাচনে নিরংকুশ বিজয়ের পরও TULF কে নিষিদ্ধ করার পর পৃথক রাষ্ট্রের দাবীতে বিপ্লবী গোষ্ঠির উত্তান অবশ্যম্ভাবী ছিল।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: তামিলদের সংস্কৃতির উপর হস্তক্ষেপ অন্যায়, তাই বলে শ্রীলংকাকে খন্ডিত করবে কেন? জনসংখ্যার মাত্র ১৩% তামিলরা কোন অধিকারে দেশটাকে খন্ডিত করার অধিকার রাখে? এটা শেখ হাসিনা নয় যে মাত্র ১-২% চাকমাদের কাছে আত্নসমর্পণ করবে। লংকানদের অখন্ডতা রক্ষা পেয়ে দেশটি এগিয়ে যাচ্ছে এটাই বড় কথা।
১৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৯
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: এমন রাষ্ট্রনায়ক দরকার।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: পূর্ণ সহমত। সেই সাথে আমাদের জনগণেরও ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
অনেক ধন্যবাদ ভাই।
১৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩০
গেস্টাপো বলেছেন: আর তাছাড়া একটা ব্যাপার আছে ভাই।তামিররা শ্রীলংকায় উড়ে এসে জুড়ে বসা মানুষ।ব্রিটিশদের আমলে এদের শ্রীলংকায় ব্রিটিশরা প্রথমে নিয়ে আসে।এখন আপনার ভূমিতে কেউ যদি জোর করে আসে এইটা কি আপনি পছন্দ করবেন নাকি?
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১২
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এটাইতো অনেকে জেনেও না জানার ভান করে। কয়েক বছর পূর্বে মালয়শিয়াতেও তামিলরা ঝামেলার সৃষ্টি করতে চাইছিল। পরে এই ভারতীয় তামিলদের জন্যই দিল্লী মালয়শিয়াকে মৃদু প্রতিবাদ করছিল। তাতে কুয়ালালামপুর এমন পাল্টা ঝাড়ি দেয় যে দিল্লী চুপসে যায়। ভারতয়রা যেমন শয়তান রাজপক্ষে তেমনই যুৎসই ওষুধ
ধন্যবাদ ভাই।
১৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৪
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: ভারত যতই চেষ্টা একটা সময় বাংলাদেশও বুঝতে ভারত আর যাই হোক বেনিফিট ছাড়া কোন কাজ করেনা এবং আর যাই হোক বন্ধু তো নয়ই ।দারুন লিখেছেন ।
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৩৮
সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: অনেক অজানা ব্যাপার জানা হল