নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

May Allah Bless Bangladesh till the dooms day.

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ

I want very active debate

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গার্মেন্টস সহ বিভিন্ন শিল্পের কাজে ব্যাবহৃত বিল্ডিং অনুমোদিত নক্সা ও ঝুকিতে কিনা তার তালিকার সরকারী ওয়েবসাইট হউক!

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫৩











সাভারের সোহেল রানার গার্মেন্টেস ভবন ধ্বসে যে র্দূঘটনায় নিহত, আহত হওয়া একটি পরিস্কার হত্যাকান্ড সেই বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। কারণ সরকারী প্রশাসনের ইউএনও ভবন পিলারের ফাটল দেখেও একে মোটেও ঝুকিপূর্ণ বলেনি;



Click This Link



ডেকে এনে শত প্রাণ হত্যা

Click This Link



উল্টা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী মখা আলমগীর এখানে বিরোধী দলের চক্রান্ত তত্ত্ব আবিস্কার করছে। বস্তুত গার্মেন্টস সহ বিভিন্ন শিল্প কারখানা আছে এমন অনেক বিল্ডিং এর নক্সা ত্রুটিপূর্ণ, অননুমোদিত এবং অতিরিক্ত তলা তৈরি করে একে ঝুকিপূর্ণ করা হয়েছে। কিন্তু জনসংখ্যা ও বেকার মানুষের আধিক্য। তাই কম বেতনে ও অতিরিক্ত খাটুনীতে বেশীর ভাগ শ্রমিকই পিছপা হয় না। খুব কম গার্মেন্টসই আছে যেখানে শ্রমিকদের মাসের এক তারিখে বেতন দেয়। বেশীর ভাগই মাসের প্রথম সপ্তাহের শেষ এবং কেউ কেউ তৃতীয় সপ্তাহে এসে বেতন দেয়। তারপরেও পেটের দায়ে মানুষ গার্মেন্টেসে কাজ করতে বাধ্য হয়;



দুইডা ভাতের জন্য সবাইরে হারাইছি!

Click This Link



উন্নত বিশ্বে শ্রমিকদের রোগ, অসুস্থ হওয়াতে কোন কথাই নেই এমনকি নির্ধারিত কোটায় হলিডে তথা ছুটিতে কোথাও ঘুরতে গেলেও সেই দিনের বেতনও মালিককে দিতে হয়। আর বাংলাদেশে ১-২ এর বেশী অসুস্থ হলে বেতনতো পায়ই না বরং তার চাকুরীটাও হারাতে হয়। তারপরেও মুখ বুঝে এই অসহায় মানুষ গুলো এই জুলুম সয়ে আসছে। তাতে দিন যত যায় ততই অতি লোভী কিছু ধনী কোন নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে দূর্বল ভিতের উপর বিল্ডিং এবং বেপরোয়া ভাবে অতিরিক্ত তলা বানিয়ে তাকে হুমকিগ্রস্থ করে রাখছে। আর অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত বলাই বাহুল্য। তার উপর অর্থ ও ক্ষমতাসীন রাজনীতির প্রভাবে সরকারের প্রশাসনকে ম্যানেজ করে নিজেদের অবৈধ কাজকে অটুট রাখছে। তাই বিগত ৬-৭ বছর ধরে একাধিক অগ্নিকান্ড ও ভবন ধ্বসে শত শত লোক নিহত ও আরো বেশী মানুষ পঙ্গু ও আহত হলেও অন্যান্য ঝুকি ও ত্রুটিপূর্ণ ভবনের বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থাই নিচ্ছে না সরকার ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসন। এরা অর্থ দিয়ে সরকার ও বিজেএমইকে হাত করে রাখছে। নিজেদের ব্যাবসা ও রপ্তানীর দোহাই দিয়ে তারা নিজেদের ভবন ও মজলুম শ্রমিকদেরকে চরম ঝুকিতে রাখছে। অথচ আমি মনে করি মাত্র ২০-৩০% ভবন বা স্থাপনা এই রকম ঝুকিতে আছে। তাইলে তার জন্য নিরীহ শ্রমিকদের ঝুকি ও বাকী গার্মেন্টস শিল্প এর ভাগীদার ও বদনামী হবে কেন? রাষ্ট্রের জনগণের মৌলিক অধিকার হল খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষা, নিরাপত্তা ও আইনগত সাহায্য যার কোন বালাই নেই বাংলাদেশে। টাকা থাকলে বাচ নাইলে মর। তখন এই শ্রমিক যারা রক্ত পানি করে এত বিলিয়ন বিলিয়ন মার্কিন ডলার আমাদের আয় করে দিচ্ছে তাদের কেন জেনে শুনে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হবে? শত শত পরিবারের আয়ের উৎস বন্ধ সহ স্ত্রী তার স্বামীকে, সন্তান তার বাবা ও মাকে হারাবে এবং অসহায় বৃদ্ধ পিতা-মাতা তার শেষ বয়সে পুত্র বা কন্যাকে হারিয়ে অচল হয়ে যাবে এটা কোন ধরণের সুবিচার? এই ২০-৩০% ভবনের মালিকগণ কি ভাবল না ভাবল তারচেয়ে হাজার হাজার ও লক্ষ লক্ষ গার্মেন্টস শ্রমিক এবং দেশের ভাবর্মূতি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই কারণেই আর দেড়ী না করে ঝুকিতে যে সকল গার্মেন্টস ও অন্যান্য শিল্প ভবন আছে তার তালিকা করে সরকারী ওয়েব সাইটে প্রকাশ করা হউক। এ ছাড়াও অন্য সব শিল্পের বিষয়েও সঠিক তথ্য যূক্ত হউক। তাতে এই সকল হারামী ও শুয়োর মালিক গুলা গাফিলতি করলে করুক কোন নিরীহ পুরুষ ও মহিলা শ্রমিক যেন অজ্ঞাতে সেখানে ঝুকিপূর্ণ পরিবেশে কাজে না যায় তা সরকারকে অবশ্যই উদ্যোগ নিতে হবে। সরকারের পাশাপাশি সামাজিক, রাজনৈতিক ও শ্রমিক অধিকার সংগঠন গুলোও কর্মজীবি শ্রমিকদের সাথে আলাপ করে স্ব স্ব কর্মক্ষেত্রের অবস্থান যেন জেনে নেয়। সাভারের রানা গার্মেন্টেসে যা ঘটছে এই ধরনের ঘটনা ভবিষ্যতেও আরো অন্য জায়গায় ঘটতে পারে। এখন কম্পিউটার ও ইন্টারনেটের যূগে এই বিষয়ে সচেতনতা কঠিন কিছু নয়। বিভিন্ন এলাকায় শ্রমিক সংগঠনের কিছু লোক জানলেই বাকীদের সতর্ক করা খুব কঠিন কিছু না। এই ভাবে সচেতন হওয়া গেলে ঝুকি ও ত্রুটিপূর্ণ ভবেনর মালিকগণ বাধ্য হবে তাদের সমস্যা দূর করে একটি নিরাপদ ভবন গড়তে। এই বিষয়ে রাজউক, গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায় দায়িত্ব বেশী। তারা যেটা ঝুকির তালিকায় রাখবে তার বাইরে যদি অন্য কোন ভবনে এই ধরণের সমস্যার জন্য অগ্নিকান্ড বা ধ্বসের ঘটনা ঘটে তখন নিহত ও আহতদের শুধু সামান্য ক্ষতিপূরণ নয় বরং তাদের উপর নির্ভরশীল পরিবারের অন্যান্য সদস্যদেরও দীর্ঘ দিনের দায়িত্ব নিতে হবে। সামান্য ১-২ লক্ষ টাকা দিলে এতিম সন্তান অথবা অসহায় বৃদ্ধ পিতা-মাতার সমস্যা দূর হবে না। তাদের বাচার অবলম্বন ও সঠিক সহায়তার ব্যাবস্থা করতেই হবে।



গত বছর আশুলিয়ার তাজিন গার্মেন্টস ও এবার সাভারে রানা গার্মেন্টস ধ্বসে বাংলাদেশ সমন্ধে সারা বিশ্বে প্রবল নেতিবাচক ভাবমূর্তি সৃষ্টি হয়েছে। বলা হচ্ছে শুধু এই দেশের সরকার বা গার্মেন্টস মালিকদের গাফিলতি বা মুনাফাখোরী নয় বরং পশ্চিমা বিশ্বের বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও আঙুল উঠছে। এই বিষয়েই ভারতীয় বংশোদ্ভুত লেখিকা প্রমিলা জয়পাল লিখেছে;



Can Western companies put an end to Bangladesh factory disasters?



Click This Link



রয়টার্স ব্লগে এমন সব রিপোর্ট আমাদের জন্য সুখকর বা শুভ নয়। তাই বলছিলাম এই ঝুকিপূর্ণ ভবন সমূহ যেমন একদিনে তৈরি হয়নি তাই রাতারাতিও ভেঙে ফেলা যাবে না। কিন্তু অবশ্যই এই গুলাকে চিহ্নিত করা যাবে। তাতে শ্রমিকদের আরো ন্যায্য অধিকারের বিষয়ে কোন কিছু আপাতত না হলেও কাউকে এই ভাবে র্দূঘটনার শিকার হয়ে নিহত, পঙ্গু হতে হবে না এবং নিজ পরিবার পরিজনকেও অসহায়ত্বের মুখে ঠেলে দিবে না।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২৫

তামিম ইবনে আমান বলেছেন: মেয়েটার ছবি কিজন্য দিলেন?

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: রয়টার্সের লিংকটা দেখে নিয়েন...

২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৮

ভাম_বেড়াল বলেছেন: আমি জানিনা এর পরেও কেডা বলবে "সরকারের কুনু দুস নাই"! কীভাবে এইসব বিল্ডিং অনুমোদন পায় আল্লাহ মালুম। আপনের পরামর্শ বাস্তবে খাটবেনা। বিল্ডিং এর পিছনের লোকজন সরকারী কর্মকর্তাকে ঘুষ দিলেই ঝুঁকির তালিকা থেকে বিল্ডিং এর নাম বাদ পড়ে যাবে। আমাদের দুর্নীতিগ্রস্ত অবস্থায় যাই পরামর্শ দেন, সেটার মধ্যে এইরকম ফাঁক বেরাবে।

আর নিরীহ মানুষ মরতে থাকবে!!!

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :(

৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪০

ভাম_বেড়াল বলেছেন: আমি জানিনা এর পরেও কেডা বলবে "সরকারের কুনু দুস নাই"! কীভাবে এইসব বিল্ডিং অনুমোদন পায় আল্লাহ মালুম। আপনের পরামর্শ বাস্তবে খাটবেনা। বিল্ডিং এর পিছনের লোকজন সরকারী কর্মকর্তাকে ঘুষ দিলেই ঝুঁকির তালিকা থেকে বিল্ডিং এর নাম বাদ পড়ে যাবে। আমাদের দুর্নীতিগ্রস্ত অবস্থায় যাই পরামর্শ দেন, সেটার মধ্যে এইরকম ফাঁক বেরাবে।

আর নিরীহ মানুষ মরতে থাকবে!!!

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৫

কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: হুম

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :(

৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪৯

কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: হুম

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই আমরা এমন যে সময় থাকতে সতর্ক হই না...

৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:০৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: তামিম ইবনে আমান বলেছেন: মেয়েটার ছবি কিজন্য দিলেন?

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: অপ্রাসঙ্গিক কিছু করিনি। রয়টার্সে কে লিখল সেটাই উল্লেখ করলাম।

৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১৫

ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: শুরু হইল এটা নিয়ে রাজনীতি,...............ভালো করে করেন রাজনীতি...............মানুষ যত মরবে তত বেশি রাজনীতি করা যাবে..................আর মজা রাজনীতিকরা নিবে...........খুব ভালো.........

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৫২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বর্তমান সরকার যেভাবে প্রশাসন ও বিচার বিভাগ দলীয়করণ করছে তার নমুনা হইল এই রানা গার্মেন্টেসের বিধ্বস্ত হওয়া। তা না হইলে ইউএনও পিলারে ফাটল দেখে কিভাবে বলে যে বিল্ডিং ঝুকিপূর্ণ নয়? এক বদমাইশ রানা অর্থ ও ক্ষমতার দাপটে শত শত মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিবে আর তার প্রতিবাদ করলে রাজনীতি সেটা কোন ধরণের বিচার? চোরকে অবশ্যই চোর বলতে হবে।

৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:০৫

ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: চোরকে চোর বলতে মানা করছে কে? তার জন্য তিনজন লোক বাস খাদে পড়ে মারা গেল এটা ভালো.........তারপর ধর্মঘট দিয়ে দেশে অচলাবস্থা তৈরি করা ভালো............রাস্তাঘাটে গাড়ি ভাংচুর করা ভালো......................রানা মিয়ারে বুঝলাম এরপর ধরা হলো তার বিচার করা হলো কিন্তু এর মাঝে যে আমাদের ক্ষতির সাথে একস্ট্রা ক্ষতি হলো এইগুলার কি হবে??????????????????

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: কথা হইল সহজ সরল। অন্যায় করছে সমালোচনা ও প্রতিবাদ হবেই। আপনি যদি একে রাজনীতি বলেনতো বলার কিছু নাই। আবুল হোসেন ঘুষ চেয়েও যেখানে প্রধানমন্ত্রী হতে দেশপ্রেমিক উপাধি পায় তখন সেখানে রাজনীতি না এসে উপায় কি? রাজনৈতিক কারণেই মুরাদ জং ও হাসিনা রানাকে যুবলীগের নয় বলে দাবী করছে।

৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৮

তারেক বলেছেন: মেয়েট সেইরাম

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হের রিপোর্ট আরো গুরুত্বপূর্ণ

১০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

নদ বলেছেন: এসব করবে কে আপনি ? ভাইরে, একটা কথা বলি বিজিএমইএ কে বলে কোন লাভ নাই। ওদের নিজেদের বিল্ডিংটাও অবৈধ ।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: তাইলে শ্রমিক ও জনগণ এই বিজেএমইএ এবং সরকারকে পিটাক। যদি ভাল কথায় কাজ না হয় তাইলে মাইরের উপর ওষুধ নাই।

১১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: :(

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: সত্যিই দুঃখজনক ভাই।

১২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৮

দখিনা বাতাস বলেছেন: কয়টা রানারে ধরা যাবে? আমার বন্দু, কাওরান বাজারে একটা বায়িং হাউসে জব করে। ঐ খানেই তাদের একটা নিজস্ব ইউনিট আছে, কাজ চলে। ২০১০ সালে রাজউক ঐ বিল্ডিং পরিত্যাক্ত ঘোষনা করেছে। কিন্তু কাজ চলছে। লাস্ট আপডেক হলো, গতকাল ঐখানে রাজউক আর ম্যাজিস্ট্রেট গেছে। সব বন্দ করতে বলছে। ঐ বায়িং হাউসের চেয়ারম্যান হলো, সবচেয়ে পুরানো একটা প্রাইভেট টিভি চ্যানেলের মালিকের ভাই। ঐ টিভি চ্যানলেও দিন রাত সাভার ট্রাজেডী নিয়ে কথা বলে যাচ্চে।

আমার বাসার পিছেনেই একটা ৫ তলা বাসা। এলাকার সবাই জানি, এইটার ফাউন্ডেশন ৩তলা। কিন্তু তারা করে রাখছে ৫ তলা, তার উপরে আবার ছোট একটা রুম করে রাখছে।

আমার আরেক বন্দু মগবাজার থাকে। তার বাসা ফাউন্ডেশন ৫তলা, করে রাখছে ৬ তলা। করার সময়ই ২০০৫ সালে তারে জিগ্গেস করছিলাম এই কাজটা করা রিস্কি, তার পরেও কেন করতেছে। তার জবাব, মহল্লার সবাই তো তাই করছে, কারোতো কিছু হয়না। এই বলে তার বাসা থেকে ৪ বাসা পরে আরেক বাসা দেখিয়ে বলে, ঐ প্রফেসরের বাসাতো ফাউন্ডেশন ৫ তলা ঐ তো করছে দেখো ৬তলা তার উপরে টিনশেড করে আবার ৭তলা। কিছু হয়না, সবাই শুধু শুধু ভয় পায়।

এমন আরো ঘটনা আছে নিজেদের মাঝেই। ঘরে ঘরে মহল্লায় মহল্লায় এমন অসংখ্য রানা। এদের কিভাবে কি করবেন? আমিতো দেখি ঠখ বাছতে গা উজারের মত কাহিনী।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এর জন্যইতো বললাম এগুলো একদিনে হয়নি তাই রাতারাতিও ঠিক হবে না। তাই আস্তে আস্তে এগুতে হবে। নাইলে ভাই মানুষের এই ভাবে মৃত্যু, পঙ্গু এবং তাদের পরিবারের অসহায়ত্ব আর দেখতে ভাল লাগে না ভাই। নিজের পকেট থেকে এদের কাউকে সাহায্য করবে সেই সামর্থ্য নাই। তাই জনগণ ও সরকারের কাছে দাবী যে আমরা সবাই এই বিষয়ে সচেতন হই।

ধন্যবাদ ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.