নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

May Allah Bless Bangladesh till the dooms day.

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ

I want very active debate

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাসিনার খাতিরে ভারতীয়রা বাংলাদেশেইতো আমাদের পরোয়া করে না, আর এটাতো হিথ্রো!

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪০



হিথ্রোতে বাংলাদেশীদের সঙ্গে ভারতীয়-বংশোদ্ভূতদের অসদাচরণ অব্যাহত







লন্ডনের হিথ্রো এয়ারপোর্টে আমেরিকান পাসপোর্টধারী বাংলাদেশীদের হয়রানী ও নির্যাতনের ঘটনা দিন দিন বাড়ছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা ফেরার পথে এই এয়ারপোর্টে ভারতীয়-বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ ইমিগ্রেশন অফিসারের হাতে চরম নাজেহালের শিকার হয়েছেন আরেকজন আমেরিকান-বাংলাদেশী। বাংলাদেশ থেকে নিউইয়র্ক ফেরার পথে লন্ডনে এক সপ্তাহের স্টপ-ওভার নিতে আগ্রহী আমেরিকান পাসপোর্টধারী এই প্রবাসী বাংলাদেশীকে লন্ডন এয়ারপোর্টে ১৭ ঘন্টা আটকে রাখা হয়। আর এই হয়রানী ও নির্যাতনের মূলে ছিলেন ভারতীয়-বংশোদ্ভূত কয়েকজন ব্রিটিশ ইমিগ্রেশন অফিসার। ১৭ ঘন্টা পরে এই বাংলাদেশী আমেরিকান মুক্তি পেয়ে ৭৫০ পাউন্ড বাড়তি দিয়ে নতুন টিকেট কেটে তাকে নিউইয়র্কে ফিরে আসতে হয়।



দীর্ঘদিন ধরেই আমেরিকান পাসপোর্টধারী বাংলাদেশীরা অভিযোগ করে আসছেন যে, হিথ্রো বিমান বন্দরে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ ইমিগ্রেশন অফিসাররা তাদের সাথে নানা ধরনের দুর্ব্যবহার করছেন। ভিসা দেওয়ার পর তাকে বসিয়ে রেখে সময় ক্ষেপন, নানারকম কটু মšত্মব্য, বাংলাদেশ ও বাংলাদেশীদের আচার ব্যবহার নিয়ে ব্যঙ্গ করা ইত্যাদি এই ইমিগ্রেশন অফিসারদের নিত্য নৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কিছুদিন আগে এই ইমিগ্রেশন অফিসারদের একজন এক আমেরিকান পাসপোর্টধারী প্রবাসী বাংলাদেশীর আমেরিকান পাসপোর্টটি হাতে নিয়েই মšত্মব্য করেন, আমেরিকানরা আজকাল গরু-ছাগল সবাইকেই পাসপোর্ট দিচ্ছে!



তবে এর চেয়ে ভয়াবহ ঘটনা ঘটে গত ২৯ জুন। এই দিন এই ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ ইমিগ্রেশন অফিসারদের খপ্পরে পড়ে নির্মম নির্যাতনের শিকার হন সিটির উডসাইড প্রবাসী বাংলাদেশী আমেরিকান মাহবুব আলম। এই ইমিগ্রেশন অফিসারের খামখেয়ালী ও দুর্ব্যবহারের কারণে একদিকে যেমন তিনি হিথ্রো এয়ারপোর্ট ও তৎসংলগ্ন ডিটেইনশন সেন্টারে ১৭ ঘন্টা অমানবিক মানসিক নির্যাতনের শিকার হন, অন্যদিকে তার এই ঘটনায় সময়মতো এয়ারলাইন্সকে অবগত না করতে পারায় তাকে পরে ৭৫০ পাউন্ড দন্ডি দিয়ে ডেল্টা এয়ারলাইন্সের টিকেট কিনে নিউইয়র্কে ফিরতে হয়।



মঙ্গলবার আজকাল অফিসে এই প্রতিবেদকের সাথে আলাপকালে মাহবুব আলম জানান, বাংলাদেশ থেকে নিউইয়র্ক ফেরার পথে লন্ডনে আত্মীয়-স্বজনের সাথে দেখা করার জন্য এক সপ্তাহের স্টপ-ওভার নিতে গিয়েই তিনি এই ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ ইমিগ্রেশন অফিসারদেও হাতে চরম হয়রানীর শিকার হন।



ভারতীয় বংশোদ্ভূত কয়েকজন ইমিগ্রেশন অফিসারের বাড়াবাড়ি ও দুর্ব্যবহার ও মানসিক নির্যাতনের করুণ কাহিনী বর্ণনা করে মাহবুব আলম দাবী করেন, শুধুমাত্র বাংলাদেশী মুসলিম হওয়ার কারণেই ঐসব ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ ইমিগ্রেশন অফিসাররা তাকে এই অমানবিক হয়রানী করেছে।



ঘটনার বিবরণ দিয়ে বলেন, মে মাসে তিনি নিউইয়র্ক থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে হিথরো বিমান বন্দরে ৬ ঘণ্টা স্টপ ওভার থাকাকালিন সেখানে বিমান বন্দরে থেকে ভিসা নিয়ে লন্ডনে আত্মীয় স্বজনের সাথে দেখা করেন। ঐ সময় ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত একজন ইমিগ্রেশন অফিসার কোনো প্রশ্ন ছাড়াই তাকে বিমান বন্দরে ভিসা প্রদান করেন।



কিন্তু গত ২৯ জুন তিনি ঢাকা থেকে বিমানে লন্ডন হয়ে নিউইয়র্ক আসার পথে সেখানে ৭ দিনের স্টেওভারের জন্য ইমিগ্রেশন অফিসারের কাছে ভিসার আবেদন করেন। এ সময় ডেস্কে দায়িত্বে ছিলেন কয়েকজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ ইমিগ্রেশন অফিসার। তারা তাকে আমেরিকান পাসপোর্টে ভিসাও দেন। কিন্তু তারপর এই পাসপোর্ট হতে ফিরিয়ে না দিয়ে বাংলাদেশীদের সম্পর্কে নানারকম কটুক্তি করতে থাকেন। এরই এক পর্যায়ে আরেকজন তদজাত ইমিগ্রেশন অফিসার সেখানে হাজির হয়ে মাহাবুবকে নানা প্রশ্ন করতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে ঐ ইমিগ্রেশন অফিসার তার দু’জন সহকর্মীকে নিয়ে তার লাগেজের কাছে নিয়ে যান। মাহবুবকে বলেন লাগেজ খুলে দেখাতে। একের পর এক লাগেজ পরীক্ষার সময় তারা বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশীদের নিয়ে নানা অসভ্য মšত্মব্য করতে থাকেন। লাগেজে জিনিসপত্র দেখে এমন মšত্মব্যও করে যে এই বাঙালীরা আসলে কিছুই শিখে না। এরা আজেবাজে জিনিস লাগেজে ভরে দেশ থেকে নিয়ে আসে।



এভাবে ঘন্টা খানেক লাগেজ চেক করার পর মাহবুব আলমকে নানা ধরনের অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্ন শুরু করে। এক সময় এই ইমিগ্রেশন অফিসাররা মাহবুবকে বলে তার লাগেজ স্ক্যানিং করতে হবে। ডায়বেটিসের রোগী মাহবুব আলমকে দিয়ে সবগুলো লাগেজ আবারও কোনো মতো আটকে তারা স্ক্যানিং করতে নিয়ে যায়। কিন্তু স্ক্যানিং এ তেমন কিছু না পেয়ে আবার মাহবুব আলমকে আক্রমণাত্মক নানা ব্যক্তিগত প্রশ্ন শুরু করে। প্রায় ৪ ঘন্টা এভাবে পার করার পর মাহবুব আলমকে তারা জানায় তাকে ডিটেনশন সেন্টারে পাঠানো হবে।



এ সময় মবহবুব বারবার নিজেকে ডায়াবিটিসের রোগী এবং অসুস্থ ও ক্ষুধার্ত জানানোর পরও তাকে ঐ ইমিগ্রেশন অফিসাররা কোনো সহানুভূতি দেখাননি। এক পর্যায়ে একজন কালো মহিলা এয়ারপোর্ট নিরাপত্তাকর্মী মাহবুবের অনুরোধে তাকে এক কাপ কফি এনে দেন।পরে তাকে ডিটেনশন সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়।সেখানে অবস্থানরত আরো কয়েকজন বাংলাদেশী তাকে সাধ্যমত সহায়তা প্রদান করেন।



মাহবুব আলম, জানান,হিথ্রো বিমানবন্দরে তার সাথে আরেক বাংলাদেশীকেও এই ইমিগ্রেশন অফিসারদের তিনি হয়রানী করতে দেখেন। বাংলাদেশীদের প্রতি নানারকম অসভ্যতাপূর্ণ মšত্মব্যসহ ‘বাংলাদেশীরা ভদ্রতা জানে না’ ইত্যাদি মšত্মব্য করতেও তিনি শোনেন।



ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশী কয়েকজন ব্যক্তিও তাকে জানান, ভারতীয় বংশোদ্ভূত ইমিগ্রেশন অফিসাররা লন্ডনের ভিসা থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে লন্ডনে ঢুকতে না দিয়ে ডিটেনশন সেন্টারে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাঠিয়েছেন।



ডিটেনশন সেন্টারে পাঠানোর আগে এই ইমিগ্রেশন অফিসাররা তাকে দেওয়া ভিসা বাতিল করেন। রাতে তাকে ডিটেনশন কেন্দ্রেই আটকে রাখা হয়। সকালে সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী এজেন্টরা তাকে সামান্য জিজ্ঞাসাবাদ করার পর নিরাপদ ঘোষণা করে নিউইয়র্কে চলে যাওয়ার কথা অনুমতি দেন।



সিটির উডসাইডের অধিবাসী দীর্ঘ ১৫ বছর যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক মাহবুব আলম বলেন, লন্ডন হিথ্রো বিমান বন্দরে বিনা কারণে তাকে যে হয়রানী করা হয়েছে সে ব্যাপারে তিনি তার এলাকার কংগ্রেসম্যানসহ অন্যান্য আইন-প্রণেতাদের অবহিত করবেন। তিনি বলেন, আমি চাই না আমার মতো আর কেউ এমন দুর্ব্যবহারে শিকার হোক। একজন আমেরিকান হিসাবে আমেরিকার পাসপোর্ট নিয়ে কেউ কটু মšত্মব্য করবে এর বিহিত হওয়া জরুরী।



সাপ্তাহিক আজকাল

স্থানীয় সময় : ২২১৬ ঘণ্টা, ৫ জুলাই ২০১৩



Click This Link



*****************



২০১০ সালের জানুয়ারী মাসে হাসিনা দিল্লী গিয়ে কি কি শর্তে চুক্তি করছে তা দেশবাসীতো দুর দেশের সংসসদকেও জানানোর বিন্দুমাত্র গ্রাহ্য করেনি। তাই কমুদিনীর মত বেসরকারী সংস্থা আগ বাড়িয়ে ভারতের সাথে কন্টেইনার টার্মিনাল নির্মাণের দুঃসাহস দেখায়। এই দেশের মধ্যে দিয়ে ভারত কি করবে না করবে তাও বাংলাদেশীদের কোন পরোয়াই করেনা ভারত। ভাবখানা এমন আমরা ভারতের কোন অঙ্গরাজ্য। তাই আমাদের কথায় কি আসে যায়। এর আগে বাংলাদেশের এক মন্ত্রী ভারতীয় মন্ত্রীর সাথে দেখা করতে গেলে তাকে মদের বারে নিয়ে কূটনৈতিক আলাপের চেষ্টা করা হয়। অথচ এটা অসম্মানজনক। কিন্তু কোন বারই বাংলাদেশ তথা হাসিনার সরকারের তরফ থেকে তেমন কিছু বলা হয়েছে কিনা জানা নেই। নিজেদের মর্যাদা ও স্বার্থ বিকিয়ে ভারতকে সুবিধা দেক না কেন ভারত আরো বেপরোয়া হয়ে উঠে। এই কারণেই যুক্তরাজ্য সহ বিশ্বের বহু জায়গায় ভারতীয়রা বাংলাদেশের মানুষদের অবজ্ঞা করে। হিথ্রোর ভারতীয় বংশোদ্ভুত অসভ্য-বর্বর ইমিগ্রেশন কর্মকর্তাদের কত বড় দুঃসাহস যে মার্কিন পাসপোর্ট ধারী বাংলাদেশীদের গরু ছাগল বলে। তারপরেও আমাদের তথাকথিত মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি ভারতের পা ধুয়ে পানি পান করতে পারলে নিজেদের জীবনকে ধন্য মনে করবে।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

নতুন বলেছেন: এয়ারপোট তো আর ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ ইমিগ্রেশন অফিসারদের না...

অযাথা হয়রানি করলে অভিযোগ করলে ঐ অফিসারের ই সমস্যা হবে.... যাত্রীদের অভিযোগের মুল্য দেয় এই সব ইন্ড্রাস্টিতে...

কাউকে অযাথা হয়রানি করলে তাকে অভিযোগ করতে হবে...

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: সাদা চামড়া গুলা কিন্তু অহেতুক বা অতিরিক্ত করে না যা ভারতীয় বংশোদ্ভুতরা করে। এটা বহু ভারতীয়র বদখাসলত যে বাংলাদেশী দেখলেই এই রকম নোংরামী করে। এদের অনেকেই ইসলাম বিদ্বেষী। আমি বৃটেনে আছি তাই জানি যে সহজে ইউকেবিএ এদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যাবস্থা নিতে পারে না। এই কারণেই বহুদিন টিকে আছে। একমাত্র বৃটিশ কোর্টে গেলে যদি কিছু হয়। কিন্তু অত সময় বা অর্থ কই ভূক্তভূগীদের?

২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৯

দ্যা ফ্রীল্যান্সার বলেছেন: ভারতীয়রা বাংলাদেশীদের চেয়ে সবদিক থেকে গাড়ল এবং অসভ্য হওয়া সত্ত্বেও তারা নিজেদেরকে লর্ড ক্লাইভ ভাবে। হারামজাদাগুলিরে থাবড়াইয়া দাঁত ফালাইয়া দিতে হবে।

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভারতীয়রা বাংলাদেশীদের চেয়ে সবদিক থেকে গাড়ল এবং অসভ্য হওয়া সত্ত্বেও তারা নিজেদেরকে লর্ড ক্লাইভ ভাবে। হারামজাদাগুলিরে থাবড়াইয়া দাঁত ফালাইয়া দিতে হবে।

কমেন্টে উত্তম ঝাঝা!

কাঙালের বাচ্চারা, চোরের ঘরে চোর, র্দূনীতিবাজ! সব প্রতিবেশীর সাথেই গায়ে পইড়া ঝগড়া করে। এমনকি হিন্দু দেশ নেপালীদেরও জ্বালায়। অনেক ভারতীয়র অহংকার এতই যে মনে হয় বিশ্বে তারাই সেরা। অথচ তাদের টয়লেটের জন্য বিল গেটসকে এসে অনুদান দিতে হয়।

অনেক ধন্যবাদ।

৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২৫

নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: ওরা বড় পসিশনে যায় আমরা পারি না কেন? আমরা যদি শুধু চিকেন টিকিয়া আর সিলেট এসে হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করাতেই সীমাবদ্ধ থাকি তবে ওরা তো সুযোগ নিবেই হিন্দুদের ইসলাম বিদ্বেষী মনভাব জায়োনিষ্টদের চেয়েও খারাপ

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৩৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: পূর্ণ সহমত ভাই।

ধন্যবাদ।

৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৩২

নতুন বলেছেন: ব্রিটিস ইন্ডিয়ানদের নিয়া আমরাও সমস্যায় পড়ি এরা ক্যচাল করে বেশি.... চাহিদা বেশি... কম্পেল করেও বেশি...

আমার কয়েক ইন্ডিয়ান কলিগ তো বলে এ এরা হইলো "ব্লাডি ইন্ডিয়ান" =p~ =p~

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৪০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: অনেক ভারতীয়র অহংকারে মনে হয় এদের চেয়ে বিশ্ব বেকুব দুনিয়াতে খুজে পাওয়া দুস্কর :)

ধন্যবাদ।

৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:৫০

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: নিউইয়র্কে এক ইন্ডিয়ান দাম্ভিক ম্যানেজারকে প্রথমে স্প‌্যানিশ ডিশওয়াশার দিয়া মাইর খাওয়াইছি......হালায় নাক মুখ ফাটায়া দিছিলো......।
পরে ওই ম্যানেজারে অন্যান্য ইস্যুতে দোষী সাব্যাস্ত করাইয়া ঘাড়ধাক্কা দিয়া বরখাস্ত করানো হইছে :P :P
যাউগ্গা......কোন আম্রিকান পাসপোর্ট হোল্ডারকে ইন্ডিয়ান না স্বয়ং ব্রিটাশরাও হেনেস্থা করার ক্ষমতা রাখেনা। তবে ওই ব্যাটা যদি অপমানিত হইয়া মুখ বন্ধ কইরা থাকতে পছন্দ করে, সেটা ভিন্ন।

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই বিষয়টা আপনে যে ভাবে বললেন ইউকেতে অত সোজা না। এর জন্য তাকে অভিযোগের চেয়ে বৃটিশ কোর্টে যেতে হবে। ট্রানজিট রুটে কারইবা এত সময় ও অর্থ আছে। এটা আমাদের বাংলাদেশ সরকার অথবা সে যেহেতু মার্কিন নাগরিক ষ্টেট ডিপার্টমেন্ট বা লন্ডন ইউএস এম্বেসীতে যদি উদ্যোগ নেয়।

৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৩৭

আরিফ আহমেদ বলেছেন: মেহেদী_বিএনসিসি ধন্যবাদ।

৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:০৯

ভিটামিন সি বলেছেন: হালার ভারতীয়রা আসলেই খারাপের চাইতেও খারাপ। এদের মনও ছোট। এক শালার পুতে আমার হেড ফোন নিয়া ৬ মাস ব্যবহার করে আজ সকালে ফেরত দিয়েছে। নেয়ার দিন বলেছে আমি কালকেই একটা কিনে ফেরত দেবো। আজকে ফেরত দেয়ার সময় বলেছি এটা আমার আর লাগবে না তুই নিয়ে নে; হালায় নেয়ও না।
আমার সামনের টেবিলে বসে সারাদিন পালসারের সাউন্ডের মতো বাতাস নির্গমন করে। কিছু বলতেও পারি না, এই বিষয় নিয়া এইচআর কে অভিযোগ ও দিতে লজ্জা লাগে। হালার পুতে রাবারের স্যান্ডেল পরে অফিসে আসে। আমার ওরে ধইরা ধাপড়াইতে মন চায়।

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০০

ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
ভারতীয়-বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ ইমিগ্রেশন অফিসারের বাংলাদেশ বিরোধী আচরন।
তা তো দেখছি .. কিন্তু
আপনিও তো কম যান না। -

'ভারতীয়র বদখাসলত যে বাংলাদেশী দেখলেই এই রকম নোংরামী করে। এদের অনেকেই ইসলাম বিদ্বেষী'!

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৩১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভারতীয়দের একাংশ কেমন অসভ্য-বর্বর স্রেফ তার নির্মম বাস্তবতা তুলে ধরছি। নিজ থেকে কোন কাহিনী বানাই নাই।

৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৩৩

বলশেভিক বলেছেন: ভাড়তীয়দের মত বাস্টার্ড জাতি আর কোথাও আছে কিনা সন্দেহ।ওরা শুধু ভয় পাইলে ভালো সেজে থাকে।এই পোস্টেও গনপ্রজনন কেন্দ্রের ঘেটুরা কমেন্ট করার সাহস পায়।মনে হচ্ছে ধুতি এবং গোচা কোলা পানকারি পার্টি।এদিকে গাজিপুরেতো নৌকাডুবি হচ্ছে! =p~

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বলশেভিক ভাই।

১০| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:০৮

ধীবর বলেছেন: লিখেছেন ইন্ডিয়ানদের নামে, কিন্ত রাশিয়ান প্রোপিক নেয়া একজনের পশ্চাদদেশে আগুন লাগ্লো কেন? এই সব ভাদাদের ব্লগ থেকে তো বটেই বাংলাদেশ থেকেই নিশ্চিহ্ন করা হবে। জাস্ট ওয়েট এন্ড সি।

আর ইন্ডিয়ানদের কথা কি বলবো? যেদিন থেকে প্রকাশ্যেই জায়নবাদিদের অংকশায়িনি হয়েছে। সেদিন থেকে এদের ভরি ১ আনা থেকে ১০০ টাকায় উন্নিত হয়েছে।

এদের জন্য একটাই ট্রিটমেন্ট। যেমনটি মেহেদি ভাই দিয়েছেন।

১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:১২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই এই সকল দালালদের কথা হল "ভারতীয় ধর্ষণ যেহেতু নিশ্চিত তখন উপভোগ করাই শ্রেয়" :)

অনেক ধন্যবাদ।

১১| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

জগ বলেছেন: ++++++++++

২০ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: হালা গুলারে ধইরা জুতা পিঁটান করার দরকার! X( X( X( X( X(

২০ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভারতের সিংহভাগ জনগণেরই স্যানিটেশন নাই। বিল গেটস এসে তাদের করুণ করে অথচ এদেরই কিছু অথর্ব নাগরিক নিজেদের জমিদারের বাচ্চা মনে করে।

ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.