নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I want very active debate
যারা গ্রামীণ ব্যাংককে ধ্বংস করতে চায় তাদের
হাতে দেশ তুলে দেয়া যায় না মন্তব্য ইউনূসের
যারা গ্রামীণ ব্যাংককে ধ্বংস করতে চায় তাদের হাতে দেশ তুলে দেয়া যায় না বলে মšত্মব্য করে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ও নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, যারা গ্রামীণ ব্যাংক ভেঙে বা ধ্বংস করতে চায় দেশের মানুষ ও গরীবের প্রতি তাদের মমত্ববোধ নিয়ে প্রশ্ন উঠে। তাদের হাতে কি দেশ তুলে দেয়া যায় ?
বুধবার বিকেলে মিরপুর ইউনূস সেন্টারে ভাসানী অনুসারী পরিষদের নেতারা ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছো জানাতে গেলে এসব কথা বলেন তিনি।
দুনিয়ার মানুষ গ্রামীণ ব্যাংকের গায়ে একটি আঁচড়ও লাগতে দেবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি। মাওলানা ভাসানীর স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, ভাসানীদের পরামর্শ নিয়ে ভূমিহীনদের জন্য কাজ করেছিলাম। পৃথিবীতে এমন কোনো প্রতিষ্ঠান পাওয়া যাবে না, যে প্রতিষ্ঠান নোবেল পুরষ্কার পেয়েছে। একমাত্র গ্রামীণ ব্যাংকই এ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে।
ড. ইউনুস বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের মাধ্যমে গরিবদের সহযোগিতা করেছিলাম। যারা এ ব্যাংক ভাঙতে চায় গরিবদের প্রতি তাদের মমতাবোধ নেই। দুনিয়ার মানুষ গ্রামীণ ব্যাংকের গায়ে একটি আঁচড়ও লাগতে দিবে না। গ্রামীণ ব্যাংকের বুকে আগুন লাগুক আমরা কেউই চাই না। এ প্রতিষ্ঠানের মালিকানা কেউ কেড়ে নিতে পারবে না।
তিনি বলেন, দেশ আজ দুর্নীতির ভোগ্যে পরিণত হয়েছে। ঘুষ দেওয়া ছাড়া কোনো কাজ হয় না। যে ভাসানী এদেশের মানুষকে জাতীয়তাবোধ শিখিয়েছেন তাকেই ইতিহাস থেকে মুছে ফেলতে চায়। তিনি বলেন, দেশ এভাবে থাকবে না, দেশ ভালো হতেই হবে।
এ সময় সর্বশক্তি নিয়ে গ্রামীণ ব্যাংকের পাশে থাকার আশ্বাস দেন ভাসানী অনসারী পরিষদ। ড. ইউনূস বলেন, দুনিয়াতে এমন কোনো ব্যাংক নেই যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছে। গ্রামীণ ব্যাংকই একমাত্র পেয়েছে। এটা অনন্য দৃষ্টান্ত। আমরা এটাকে রক্ষা করব, আদর করব, সম্মান করব। তা না করে আমরা বরং এটাকে ভাঙার চেষ্টা করছি।
ভাসানী অনুসারী পরিষদের চেয়ারম্যান ভাষা সৈনিক আব্দুল মতিন, মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, প্রেসিডিয়াম সদস্য ফোরকান উদ্দিন আহমেদ, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব আমিনুল ইসলাম সেলিম এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
রিপোর্টারঃ এম এ আহাদ শাহীন
Click This Link
************
আজ থেকে দুই বছর আগে ২০১১তে একটি পোষ্ট দিয়েছিলাম;
ভারতের প্রবল আশীর্বাদে হাসিনা এখন যূক্তরাষ্ট্রকে পাত্তাই দিচ্ছে নাঃ হিলারী ইউনুসকে দূর্বল দরদ দেখানোর তামাশা বাদ দেন!
Click This Link
মার্কিনিরা মুখে মুখে হাসিনার সরকারকে ডঃ ইউনুস বিষয়ে তাদের অসোন্তোষের কথা জানালেও কাজের কাজ কিছুই হয় নাই। হাসিনা ঠিকই ইউনুসকে গ্রামীণ ব্যাংকের এমডির পদ হতে সরিয়ে দেয়। এই ক্ষেত্রে দিল্লীই মূখ্য ভূমিকা পালন করে। তারাই মার্কিনিদের অসোন্তষ থেকে হাসিনাকে রক্ষা করে। তাই হাসিনার প্রায় কোন সমস্যাই হয় নাই ইউনুসকে গ্রামীণ ব্যাংক হতে সরাতে। আর এই নিয়ে সুরুঞ্জিতের সেই ডায়ালগ "বাঘে ধরলে বাঘে ছাড়ে কিন্তু হাসিনা ছাড়ে না। ডঃ ইউনুসরে ছাড়ছে?" এখন যখন হাসিনার সরকার গ্রামীণ ব্যাংকের শেয়ারের ৫১% মালিকানা রাষ্ট্রের পক্ষে এনে এর উপর হস্তক্ষেপ করতে চাচ্ছে তখন ডঃ ইউনুস এবার সরাসরি সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খোলা শুরু করছেন। কিন্তু তারপরেও সহজে কোন লাভ হবে বলে মনে করি না। কারণ দিল্লী এখন পুরোপুরি প্রকাশ্যে হাসিনার পক্ষে। আগামী নির্বাচনে যেনতেন ভাবে হাসিনা গংদের ক্ষমতায় আনতে বদ্ধপরিকর। কয়েকদিন আগেই এর প্রমাণ পেয়েছি যখন মার্কিন রাষ্ট্রদূত খালেদা ও তার বিএনপিকে হাসিনার সরকারের অধীনেই নির্বাচনের জন্য বলে;
বিএনপি সূত্র জানায়, বিরোধী দল বিএনপিকে আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পরামর্শ দিয়েছেন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজিনা। বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে এমন মনোভাব ব্যক্ত করেছেন যে, জনগণের ভোটে যেখানে ৫টি সিটি নির্বাচনে বিজয় পেয়েছে বিএনপি। সকল জরিপসহ নানা ঘটনা পরম্পরায় প্রকাশিত জনগণের মনোভাবে বোঝা যাচ্ছে আবারও সরকার গঠন করতে যাচ্ছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট- সেক্ষেত্রে বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে যেতে আপত্তি কোথায়? কেনই বা বিএনপি ভয় পাচ্ছে?
খালেদা যা বলেছেন ড্যান মজিনাকে
Click This Link
ড্যান মজিনা শুধু যুক্তরাষ্ট্র না এটা ভারতের পক্ষেই লবিং করছেন। কারণ তিনি জানেন দিল্লী হাসিনার পক্ষে। তাই বর্ত বিশ্ব রাজনীতির অবস্থায় মার্কিনিদের পক্ষে ভারতের স্বার্থের বিপরীতে যাওয়া সম্ভব নয়। তাই যদি বিএনপি মার্কিনিদের কথা শুনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আন্দোলন না করে তাইলে আগামীতে হাসিনার আলীগ পুনরায় ক্ষমতায় আসছে। এই কারণে বিএনপির যেখানে সুষ্ঠ নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসা অসম্ভব সেখানে বর্তমান মার্কিনিদের ভারতের দালালী মনোভাবের জন্য ডঃ ইউনুসের আশাবাদ অরণ্যে রোদনের মতই।
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:৩৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: সেটাই! ছোট্ট দেশ শ্রীলংকার জনগণের মধ্যে যে ঐক্যবদ্ধতা আছে তা আমাদের মধ্যে নাই।
২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:৪৯
মিত্রাক্ষর বলেছেন: আজকে দেখলাম ভারত নাকি বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানি করা বন্ধ করে দিয়েছে আমাদের দেশ থেকে ইলিশ না পেয়ে। চরম মানের ছোটলোক!
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:৫৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
হারামজাদারা সময়মত নদীতে পানি দিবে না আবার ইলিশ চায়....
৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:০৯
স্বাধীকার বলেছেন:
বা. জি ভাই,
দিন শেষে সব খেইল দেখাবে জনগণ। হয়তো অনেক গুলো মূল্যবান জীবন আমরা হারাবো, রক্তও ঝরবে হয়তো। রক্তে ভিজে যে পথে এদেশে নির্দলীয় সরকার ব্যবস্থা এসেছিলো সেই পথেই হয়তো আবারো সেটাকে ফিরিয়ে আনতে হবে। এখানের ক্ষমতাপ্রিয় শাসকেরা মার্কিন ভারতের আর্শীবাদের চাইতে জনগণের নুন্যতম সেবার মাধ্যমে ক্ষমতার মালিকানা লাভ করতে পারে-সেটাই করা উচিত। জনগণ একদিন সুযোগ পায়, সেদিন তারা উপযুক্ত জবাব দেয়। কিন্তু বর্তমান সরকার সেদিনের সুযোগটিও জনতাকে দিতে রাজী নয়-কারণ তারা ভীত। তারা জানে জনতা যথাযথ জবাব আগামী নির্বাচনে দিবে-তাই তামাশা চুল না নড়ার পণ।
রাষ্ট্রের সংবিধান হলো ‘ভয়েস অব দ্যা পিপল’-কিন্তু জনগণের সেই ভয়েসকে পায়ের তলায় পিষ্ট করে তামাশার নির্বাচনের পথে বর্তমান সরকার। কিন্তু জনতা শক্তিকে অস্বীকার করার ক্ষমতা কোনো কালেই কোনো শাসকের ছিলোনা, ইতিহাস সাক্ষী। তবুও এরা ক্ষমতার মোহে দেশকে একটি অনিশ্চিত পথের দিকে নিয়ে যাচ্ছে, একটি নিশ্চিত নির্বাচনী ব্যবস্থাকে হত্যা করে। এর দায় কার-তা একদিন মূল্যায়ন হবে, আগামী নির্বাচনেই হবে।
ড. ইউনুসের সাথে আছে বাংলাদেশ, এদেশের মানুষ। আমরা গর্বিত তার অর্জনে। আর আম্লীগের পাশে আছে অমর্ত্য সেন, যার জন্য আম্লীগ গর্বিত। কিন্তু আমরা জানি স্বদেশের কুকুরও বিদেশের ঠাঁকুরের চেয়ে বেশী মূল্যবান। সেখানে ইউনুস সাহেব আমাদের হৃদয়ে আছেন, তাকে ক্ষমতার জোরে ব্যাংক থেকে সরানো গেলেও, আমার হৃদয় থেকে সরানোর যোগ্যতা কি সরকারের আছে?
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:২৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: প্রিয় স্বাধীকার ভাই, জনগণকে সঠিক নেতৃত্ব দিতে হয়। বিএনপি যদি এখন মার্কিনিদের প্রভাবে প্রভান্বিত হয় তাইলে বিকল্প জাতীয়তাবাদী শক্তি উঠে আসবে। আর তা না হইলে এই দেশ অনির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য ভারতের গোলামী করে যাবে। ২০০৫ সাল থেকেই দেখতাছি মার্কিনি ও ভারতীয়দের ঘনিষ্ঠতা। এই কারণেই নাসিম বলে "বিএনপি আন্দোলন করতে জানে না"।
অনেক ধন্যবাদ।
৪| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:২৭
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
এখানে রিজিওনাল রাজনীতির চাইতে গ্লোবাল রাজনীতির খেলাই চলছে। এটা আমার ব্যক্তিগত অবজারবেশান।
সিরিয়াকে কেন্দ্র করে যে অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে, যে মেরুকরণ হয়েছে, তাতে এ অঞ্চলে ইঙ্গ-ইহুদী-মার্কিনী তথা গ্লোবাল এলিটদের কাছে ভারত খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
সিরিয়ার বর্তমান পরিস্থিতির কারণে গ্লোবাল এলিটরা চায় না ভারত কোন অবস্থাতেই চীন/ইরান/রাশিয়া-র দিকে যেন ঝুঁকে না-পড়ে। আর আওয়ামী লীগ ভারতের পছন্দের দল এবং তাই মার্কিনীরা ভারতের পছন্দের দলের অনুগামী হচ্ছে। বা পরিস্থিতির কারণে বাধ্য হচ্ছে। বাংলাদেশে কে ক্ষমতায় যাবে তা' নিয়ে ভারত না-খোশ হউক, তা' অন্তত এই মুহুর্তে মার্কিনীরা চায় না।
সমীকরণ ঐখানেই। মোটকথা মার্কিনীরা বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতিতে ভারতকে চায়। তাই তারা ভারতের ইচ্ছা্র অনুগামী (আওয়ামী লীগকে, উপরে না-হলেও, তলে তলে ছাড় দেয়া নীতি মেনে চলছে।) হচ্ছে।
আমি মনে করি - বর্তমানে লোকাল/রিজিওনাল রাজনীতি বলতে কিছুই নেই। যদি থাকে তা' মরিচিকা। বর্তমানে সব রাজনীতিই গ্লোবাল।
যারা সিরিয়ার রাজনীতি বুঝবে তারাই গ্লোবাল রাজনীতি বুঝতে পারবে। সিরিয়ার পরিস্থিত অত্যন্ত জটিল, গভীর ও সূদুর প্রসারি। এখান থেকেই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ ছড়িয়ে পড়বে। এর একদিকে থাকবে ইরান/চীন/রাশিয়/পাকিস্থান আর অন্যদিকে ইহুদী ব্যাংকিং এলিটভিত্তিক ন্যাটোজোট তথা ইসরাইল/ব্রিটিশ/মার্কিন গং।
সম্ভবত আওয়ামী লীগ গ্রীণ সিগনাল পেয়ে গেছে মার্কিনিদের কাছ থেকে। তাই তারা এত বেপরোয়া এবং নির্ভয়-নিঃশঙ্খ।
বাংলাদেশে গণতন্ত্র আর ফিরবে কি-না তা' নিয়ে আমি সন্দেহ করি। কেননা আগামী দিনগুলো ভয়াবহ হবে। বিশ্বব্যাপী। আমি মনে করি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। এখন মোমেন্টাম বা আস্তে আস্তে গতিবেগ প্রাপ্ত হবে মাত্র।
ড. ইউনুস, রাজনীতিতে ব্যক্তিগত সম্পর্কের কোন তাৎপর্য নেই। রাজনীতি রাজনীতিই। রক্ত সম্পর্ক, আবেগগত সম্পর্ক ইত্যাদি তথাকথিত সম্পর্কের কোন দাম নেই। অনেক সময় নোবেল প্রাইজও একটা রাজনীতি। গভীরে গেলেই তা' বোঝা যায়।
আপনাকে ধন্যবাদ।
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: সবই হইল মার্কিন কর্পোরেট। বৃটিশ, ইসরাইল তার দাবার ঘুটি মাত্র। এই অঞ্চলে যেন চীন শক্তিশালী না হয়ে উঠতে পারে তারই চেষ্টা করতাছে ওয়াশিংটন।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৫| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩
ধৈঞ্চা বলেছেন: আমার ব্যক্তিগত অভিমত হলো বিএনপির কখনো উচিৎ হবে না হাসিনা সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া। এখন বিদেশী কুটনৈতিকরা বা বিশিষ্টজনেরা অনেক অনেক প্রলোভন দেখাবে যেন বিএনপি হাসিনার অধীনে নির্বচনে যায়। প্রলেবনে পড়া ঠিক হবে না, প্রয়োজনে নির্বাচন বর্জন করতে হবে।
নির্বাচন কমিশনের বর্তমান ষ্ট্রাকচার দেখলেই বুঝা যায় হাসিনা সরকার সামনের নির্বাচনের জন্য কি ছক করে রেখেছে। গতকাল বাংলাভিশনের ফ্রন্ট লাইন টকশো-তে প্রক্তন নির্বাচন কমিশনার সাখাওয়াত সাহেব তো বলেই দিলেন হাসিনা সরকারের অধীনে এই নির্বাচন কমিশনের পক্ষে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়।
যাইহোক, আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র এককভাবে (অবশ্য সামান্য অংশ মায়ানমারের) ভারত না হয়ে আরো ৮/১০টা রাষ্ট্র থাকলে আমাদের জন্য অনেক কল্যানকর হতো। অবশ্য যতটা দোষ ভারতের তার চেয়ে বেশী দোষ আওয়ামী সরকারের পা-চাটা কুত্তাদের।
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আমার ব্যক্তিগত অভিমত হলো বিএনপির কখনো উচিৎ হবে না হাসিনা সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া। এখন বিদেশী কুটনৈতিকরা বা বিশিষ্টজনেরা অনেক অনেক প্রলোভন দেখাবে যেন বিএনপি হাসিনার অধীনে নির্বচনে যায়। প্রলেবনে পড়া ঠিক হবে না, প্রয়োজনে নির্বাচন বর্জন করতে হবে।
এরা সব ভারত ও হাসিনার পক্ষে লবিং করছে। বিএনপিকে সরাসরি জনগণের পক্ষে লড়তে। বিদেশীদের আমলে নিলে বিএনপির আম ও ছাল দুইটাই যাইব। জনগণকে নিয়া রাস্তায় নামলে মার্কিনিদেরও চায়া দেখা ছাড়া আর কিছু করার থাকবে না। আর আলীগরে তখন রাস্তায় খুইজা পাওন যাইব না।
ধন্যবাদ।
৬| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০০
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: গ্রামীন ব্যাঙ্ক থেকে ইউনুসকে সরিয়ে দেয়া নিয়ে আপনার ব্যক্তিগত অভিমত কি? আপনি যদি এটা সমর্থন না করেন তাহলে তার পক্ষে কি কি যুক্তি (যুক্তি মানে আবেগী কোন কথাবার্তা না) সেইগুলো কি দয়া করে উল্লেখ করবেন???
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: দেখেন হাসিনার ব্যাক্তিগত রোষের জন্য গোটা দেশ ও জাতি কেন ভূগতে যাবে? গ্রামীণ ব্যাংকটাতো তারই মেধা ও পরিশ্রমে এত দূর আগাইছে। আমি মনে করি তাকে এমডির পদ হতে সরায়া দেওয়া ঠিক হয় নাই। এটা অন্যায় করছে হাসিনা।
৭| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: সেটাই! ছোট্ট দেশ শ্রীলংকার জনগণের মধ্যে যে ঐক্যবদ্ধতা আছে তা আমাদের মধ্যে নাই।
আশরাফ মাহমুদ মুন্না- এর সথে সহ মত
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
আমার আগের মন্তব্যের পরিশিষ্টঃ
সম্ভবত বি.এন.পি আর কোনদিন ক্ষমতার মুখ দেখছে না। শেখ হাসিনা তথা আওয়ামী লীগের ২০২১ সালের ভিশনের তাৎপর্য এখানেই। এই ২০২১ সালের ভিতর বাংলাদেশের রাজনীতির খোলনলচে পাল্টে যাবে। আমূল পরিবর্তন হবে। ডানপন্থি রাজনীতি বিপর্যস্ত, বিধ্বস্ত, পর্যুদস্ত তথা নিষ্ক্রিয় হবে। এর পথ বেয়েই নতুন বিশ্ব ব্যবস্থা কায়েম হবে। এ জন্যই দেশে দেশে এত বিপ্লব, নৈরাজ্য এবং ক্ষমতার পালা বদল। সব ইঞ্জিনিয়ারিং করা। সুচতুর চাল।
Yes, long awaited, preplanned, slave-society, ONE WORLD ORDER, will finally be established.
Sorry, supporters/fans of B.N.P,
I regret for heartbreaking prediction.
আমি খুব খুশী হবো যদি আমার ঐ চিন্তা ভুল প্রমাণিত হয়।
ধন্যবাদ।
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বিএনপি যদি মার্কিনিদের অগ্রাহ্য না করে এবং জনগণকে নিয়া তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আন্দোলনে না আসে "আম ও ছালা" দুইটাই যাইব। এই বিষয়ে কোন সন্দেহ নাই। আমি বিএনপির সমর্থক কিন্তু অন্ধ না। আমি বাস্তববাদী।
ধন্যবাদ।
৯| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৯
মামুন,চৌ:হাট বলেছেন: আশরাফ মাহমুদ মুন্না ভাই এর মন্তব্যটা ভাল লাগল।
সহমত।
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: আশরাফ মাহমুদ মুন্না র মতামত এর সাথে একমত। বিএনপি আর ক্ষমতায় আসতে পারবেনা মনে হচ্ছে। গ্লোবাল এলিটদের কাছে ভারত অনেক বেশী ইম্পর্টেন্ট।
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আমি এখনও আশা ছাড়ি নাই। যদি বিএনপি সঠিক আন্দোলন করে তখন মার্কিনিরাও কিছু করতে পারবে না। ইতিমধ্যে মিশর নিয়া তারা খুব প্রেসারে আছে। এখন অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ই খালেদা ও বিএনপির নীতি নির্ধারকদের উপর নির্ভর করে।
ধন্যবাদ।
১১| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
আমাদের ইয়াহু বলেছেন: বাংলাদেশর জনগণ গ্লোবাল রাজনীতির অনেক উর্র্ধে. গ্লোবাল রাজনীতির প্রভাব বাংলাদেশের উপড় কখনোই পরেনি. এখানে ধর্র্মীয় ইসু ও সন্ত্রাসী কর্ম কান্ড মানুষকে বেশী প্রভাবিত করে. সিটি নির্র্বাচনগুলো তাই প্রমান করে.
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই আপনি যদি ২০০৭ এর ১/১১এর কথাই বিবেচনায় নেন তাইলে দেখবেন বাংলাদেশের জাতিসংঘের কান্ট্রি ডাইরেক্টর রেনেটা লকের নাম কিভাবে ভাঙাইছে মঈন ইউ। তারচেয়েও মজার কথা হল রেনেটা প্রায় ৩ বছর শেষে ২০১০এ গিয়া বলে এই চিঠি তিনি কখনই ইস্যু করেন নাই। তো প্রশ্ন হইল এই তিন বছর কি তার কানে বাতাস যায় নাই? এই সবই মার্কিনি ও পশ্চিমাদের চাপে রেনেটা লক লুকোচুরি খেলছে। এর সব মূলেই ক্রীড়ানক হচ্ছে দিল্লী।
আর সিটি নির্বাচন গুলো খুব সীমিত এলাকায় এখানে কারচুপি অনেক কঠিন। কিন্তু সারা দেশে ২০০ আসনে কার চুপি করলে কিছুই করার থাকেব না। কারণ পুলিশ প্রশাসন সবই আলীগের পক্ষে থাকবে।
ধন্যবাদ।
১২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিএনপি আশা করি বোধহীন নয়!
বাস্তবতা এবং আন্র্তজাতিক বিষয়াবলী নিরীক্ষন এবং জনমতের প্রতি শ্রদ্ধা এব দেশের প্রতি দায়িত্ববোধ থেকে (যদিও এ পর্যন্ত কমই দেখা যাচ্ছে ) স্বাধীন ভাবে সঠিক কর্মসূচী দেবে।
বাকী আল্লাহ ভরসা।
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আল্লাহুম আমিন!
১৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
নিকোলাস বিপ্স বলেছেন: ড. ইউনুস, রাজনীতিতে ব্যক্তিগত সম্পর্কের কোন তাৎপর্য নেই। রাজনীতি রাজনীতিই। রক্ত সম্পর্ক, আবেগগত সম্পর্ক ইত্যাদি তথাকথিত সম্পর্কের কোন দাম নেই। অনেক সময় নোবেল প্রাইজও একটা রাজনীতি। গভীরে গেলেই তা' বোঝা যায়।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৪৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: নীচের ছবিটাও কি রাজনীতি নাকি ডঃ ইউনুসের মেধার প্রতি সম্মান?
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:৩১
দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: আমাদের লজ্জা, ভারতের ক্রীতদাস হিসাবে আমরা আবির্ভাব করতে যাচ্ছি